User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
প্রথমেই বলে রাখি যে, এই বইয়ের রিভিউ লেখার মত রিভিউ লেখক এখনো হই নাই। তাই বইয়ের ফ্লাপ থেকে তুলে ধরলাম। এটাকে রিভিউ না বলে "প্রিভিউ" বলা উচিত। এই সেই সময় যখন কলকাতার বাবুসমাজ সুরা, নারী ও বুলবুলী-বিলাসে মগ্ন, যখন নব্যশিক্ষিত যুবকেরা প্রাণপণে ইংরেজ অনুকরনে মত্ত, গ্রাম নিঃস্ব করে প্রজাশোষণের অর্থে চলেছে সংস্কৃতি চর্চা, সমাজ ও ধর্ম সংস্কার, তরুণ বিদ্যাসাগর রাত্রী জেগে রেড়ির তেলের আলোয় রচনা করছেন বাংলা গদ্যভাষা, জেগে উঠেছে মধ্যবিত্ত শ্রেণী, এই সেই সময়- হ্যা, একটি বিশেষ সময়ই সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের এ...See More
একজন নারীর কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন জিনিস কি? হয়ত তার সম্ভ্রম। কিন্তু একজন মায়ের কাছে? সম্ভ্রম নাকি সন্তান?? নাতাশা ১৩ বছর বয়সি একটি মেয়ে। খুব জটিল রোগে আকান্ত্র। মেনিনজিওমা। রোগের কারনে নাতাশার শরীর শুকিয়ে যাচ্ছে। যখন রোগ এটাক করে তখন প্রচন্ড মাথা যন্ত্রনার সাথে মুখ থেকে ফেনা বের হতে থাকে। নাতাশার মা দিলশাদ। নাতাশার বাবা সাজ্জাদের সাথে তার বনাবনি হয় না। ফলে সাজ্জাদ দিলশাদের সাথে থাকে না। নাতাশার এই ভয়াবহ রোগের কথা সাজ্জাদকে বলে নি দিলশাদ। সে একাই মেয়ের চিকিৎসা করবে। আমেরিকায় পাঠাবে চিকিৎসার ...See More
ভারতের তরুন বক্সার রতন কিছুদিন থেকে লক্ষ করছে দুইজন বিদেশি লোক তার প্রতিটা ফাইট দেখছে। জাতীয় বক্সিং চ্যাম্পিয়ন সুব্বার সাথে লড়াইয়ের আগে রতনের মাথায় দুঃশ্চিন্তা দুই বিদেশিকে নিয়ে। সুব্বাকে হারিয়ে জাতীয় বক্সিং চ্যাম্পিয়ন হওয়ার রাতে রহস্যময় দুই বিদেশি রতনের সাথে দেখা করে। তারা নিজেদের পরিচয় দেয় জন ও রোনো নামে। রতনের কাছে তারা কি চায়!! সেটা জানতে হলে একটু পিছনে তাকাতে হবে। রতনের বাবা বাঞ্ছারাম একজন বিজ্ঞানী। বর্তমানে পৃথিবীর জালানী শক্তি দিনদিন কমে আসছে। এই সমস্যা দুর করার জন্য বাঞ্ছারাম একটি যন্ত্...See More
গল্পের মূল চরিত্রের নাম রাত্রি। সে একজন ডিভোর্স প্রাপ্ত মেয়ে। ডিভোর্স প্রাপ্ত বললে ভুল হবে। সে নিজেই তার স্বামীর সংসার ছেড়ে চলে এসেছে। সেখানে রেখে এসেছে তার একমাত্র সন্তান টুকুনকে। তার স্বামী অর্থাৎ সাবেক স্বামী মামুন একজন বাস্তববাদী মানুষ। তার কাছে আবেগ-অনুভুতির মূল্য নেই। তিনি সব কিছুকে বাস্তবতার আলোকে দেখেন। তিনবছর একসাথে সংসার করেও রাত্রি বাস্তববাদী হয়ে উঠতে পারে নি। রাত্রির সংসারে তার বাবা এবং ২২/২৩ বছরের একটা উশ্রীঙ্ক্ষল ভাই। যে তিনবার আইএ ফেল করেছে। তার একমাত্র সন্তান টুকুনকে তার বাবা দেশ...See More
সুন্দরপুর গ্রামের মধ্য থেকে চলে গেছে হাইওয়ে। হাইওয়ের পাশে দুরপাল্লার যাত্রীদের জন্য গড়ে উঠেছে একটা রেস্টুরেন্ট। তবে রেস্টুরেন্টের কর্মচারীরা একে রেস্টুরেন্ট না বলে অতিথিশালা বলেন। নামটা সবার দৃষ্টি আকর্ষন করে। অতিথিশালার নাম "রবিন্দ্রনাথ এখানে কখনো খেতে আসেন নি" নামটা যেমন অদ্ভুত তেমনি অতিথিশালার পরিবেশটাও রহস্যময়। এখানকার খাবার যে একবার খায় সে স্বাদ ভুলতে পারে না। বারবার ছুটে আসে। স্থানীয় লোকেরা বলে খাবার যাদু আছে। অতিথিশালার শেফ মুসকান জুবেরী। তাকে ঘিরেও চলে বিভিন্ন কথাবার্তা। কেউ কেউ বলে মহি...See More
পুতুল একটি এগারো বছরের বালক। সে সমাজের এলিট শ্রেণির একটি পরিবারের সন্তান। জন্ম থেকে হার্টের সমস্যার কারনে তার পিতামাতা তাবে নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকে। পুতুলের পিতামাতা সারাদিন বাড়ির বাইরে কাজে ব্যাস্ত থাকায় পুতুলকে বেশি সময় দিতে পারে না। একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে পুতুল বাসা থেকে বের হয়ে হাটতে হাটতে চলে যায় সোহরাওয়ার্দি উদ্যান। সেখা দেখা হয় তার বয়সি ছেলে অন্তুর সাথে। অন্তু এবং তার দুই বছরের ছোটবোন মরিয়ম কমলাপুর রেল স্টেশনে ঘুমায়। এই দুইজনের সাথে সারাদিন বিভিন্ন মজার মজার কাজ করে পুতুল পাঠপ্রতিক্রি...See More
মফস্বলের ছেলে অনিমেষ মিত্র। জলপাইগুড়ি থেকে কলকাতা আসে উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য। কলকাতায় পা রাখতেই পরে বিপদের মুখে। কলকাতায় তখন কারফিউ চলে। পুলিশ তাকে সন্দেহ করে গুলি ছোড়ে। থাইয়ের নিচে হাটুর উপরের অংশে গুলি লেগে হাসপাতালে পড়ে থাকে তিনমাস। সুস্থ হতে হতে একটা শিক্ষাবছর নষ্ট হয়ে যায় অনিমেষের। রাজনীতি সম্পর্কে বুঝ হবার পর থেকেই সে বামপন্থী মনোভাব ধারন করে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে গিয়ে জড়িয়ে পরে বামপন্থী কমিউনিস্ট পার্টির সাথে। পুলিশের গুলিতে হওয়া ক্ষতচিহ্নটাকে 'সাধারন মানুষের উপর পুলিশি নির্যাতনের' প্রকৃত হ...See More
আবুল মনসুর আহমদ রচিত "আয়না" গ্রন্থে মোট সাতটি গল্প স্থান পেয়েছে। ★হুযুর কেবলাঃ গল্পটিতে একজন ভন্ডপীরের ভন্ডামি দেখানো হয়েছে। এমদাদ নামের একজন পীরের মুরিদ হতে গিয়ে ভন্ডামি দেখতে পায়। মজার মজার ভন্ডামি দেখতে গল্পটা পড়তে হবে। ★গো-দেওতা-কা দেশঃ এই গল্পে লেখক হিন্দুদের গোমাতার প্রতি কটাক্ষ করেছেন। লেখক ঘুমের মধ্যে স্বপ্নে গরুদের দেশে চলে যান। সেখানে কোনো মানুষ নেই। সেখানে গিয়ে গরুদের কাছে অদ্ভুত সব গল্প শোনেন। কি সেই গল্প! সেটা বই পড়েই জানবেন। :-) ★নায়েবে নবীঃ এই গল্পে এক ভন্ড ও সুবিধাভোগী ম...See More
মানুষের মন বড় বিচিত্র জিনিস। সে কি চায় তা খুব কম মানুষই বুঝতে পারে। কেউ কেউ সারাজীবন এই হিসাবই মেলাতে পারে না যে মন কি চায়। তবে মন কখনও একাকিত্ব চায় না। মানুষ সব সময় একজন সঙ্গী খোজে। আর সেই সঙ্গী যদি হয় বিপরীত লিঙ্গের কেউ তাহলে তো কথাই নেই। তবে মানুষের সব চাওয়া কি বিপরীত লিঙ্গের মানুষকে কাছে পাওয়া? একজন পুরুষ একজন নারীর কাছে কি চায়। বর্তমানে দেশের ধর্ষনের প্রেক্ষাপট বাদ দিয়ে চিন্তা করে দেখুন। অনেক ক্ষেত্রেই পুরুষ নারীকে ছাড়া চলতে পারে না। তবে সব পুরুষ একই রকম ভাবে নারীকে চায় না। কিছু পুরুষ আছে য...See More
মানুষ সারাজীবন সুখের জন্য অপেক্ষা করে। কতজন এই সুখের দেখা পায়? ভালোবাসার মানুষের হাত ধরে যে ভবিষ্যত সুখের কল্পনা করে, তার কতটুকু জীবনে প্রতিফলিত হয়? জীবনের চলার পথে পিছে ফিরে তাকালে হয়ত দেখা যায় যে সুখ খুজছিলাম তা পিছে ফেলে এসেছি। তবুও আমরা ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখি। ক্যান্সার আক্রান্ত আনোয়ার হোসেনের চার সন্তান। গল্পের শুরুতেই আনোয়ার হোসেনের মৃত্যুতে অথৈ সাগরে গিয়ে পরে পরিবারটি। তবুও কোনোরকমে চলে যায় সংসার। চার ভাইবোনের বড়বোন গোধূলি নিজের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা না করে ছোট ভাইবোনদের জন্য টাকা রোজগার...See More