User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
কালবেলা ডায়েরী মৌষলকাল কেনা হয়েছিল। বিশ পাতা পড়াও হল। কিন্তু আগে থেকে অনেকের রিভিউ পড়া থাকায়-বেশ খটকা লাগছিল। সবাই বলছে কোথায় মৌষলকাল আর কোথায় কালবেলা। সেই দম সেই পানি আর নেই। কিন্তু দুক্ষের বিষয় আমার আবার কালবেলা পড়া নেই। কালপুরুষ পড়া আছে। যদিও কথাটি জানাতে লজ্জা লাগছে। কিন্তু তাই পড়া শুরু করলাম। পড়া শুরু করার পর প্রথম দিকে মনে হচ্ছিল হয়তো বইটি পড়ে রিভিউ তে বলা যাবে যদি আমি বইটি কলেজ লাইফে পেতাম তাহলে আর ন্যাতা হয়ে পড়ে থাকতাম না। একটু না বেশ একটু রাজনীতি করতাম। কিন্তু যেতে যেতে আমরা যেভাবে র...See More
#বইয়ের নাম: ছায়াবিথী #লেখক: হুমায়ূন আহমেদ #পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১২২ শুরুতেই বইয়ের পাত্র পাত্রীদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেই। প্রধান চরিত্র নায়লা। আর দশজন সাধারন গৃহবধূর মতো সাদামাটা গৃহবধূ। স্বামী অফিস থেকে একটু দেরিতে ফিরলেই ব্যস্ত হয়ে পড়ে। রোজ রোজ বারান্দার জানলা ধরে বরের অফিস ফেরার দৃশ্য দেখে আনন্দ পায়। সুশ্রী চেহারা, হাসলে ভরাট বামপাশে একপাশে টোল পড়ে। কাজের বুয়া ফিরুর মাকে একদমই সহ্য করতে পারেনা আর হ্যা নায়লা খানিকটা উচ্চাকাঙ্ক্ষী। খানিকটা বলা বোধহয় উচিত হয়নি, নায়লা ভালোই উচ্চাকাঙ্ক্ষী! ...See More
ম্যাটল্যাবের বেসিক জানার জন্য খুবই ভাল একটি বাংলা ভাষার বই! তবে ম্যাটল্যাবের আর খুঁটিনাটি বিষয়গুলো নিয়ে এই বইয়ের লেখক আরিফুজ্জামান ফয়সাল ভাইয়াকে দ্বিতীয় খন্ড লেখার বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি...
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগীতা #অক্টোবর : ১২ বই : নাগিনী কন্যার কাহিনী লেখক : তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায় মূল্য : ২২০ টাকা মনসা ছিল শিবের কন্যা। কিন্তু জন্ম সংক্রান্ত কিছু জটিলতায় সে দেবী হতে পারেনি। সে ছিল নিম্ন জাতের কাছে পূজনীয়া। কিন্তু স্বর্গের দেবীত্ব পেতে হলে উঁচু জাতের কাছে থেকে পুজো পাওয়া আবশ্যক। মনসা স্থির করলেন, চাঁদ সওদাগরের কাছে থেকে পুজো নিবেন। কিন্তু চাঁদ বেনে মহাদেবের ভক্ত, সে কিছুতেই কানি চ্যাংমুড়ি মনসা কে পুজো করবে না। মনসা ক্ষেপে গিয়ে এক এক করে তার সাত পুত্রকে সর্প দং...See More
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা অক্টোবর রিভিউ-১৫ পৃথিবীর যেসব প্রেমকাহিনী কালজয়ী হয়েছে, তার প্রায় সবই প্রেমের অতৃপ্তি, না পাওয়ার বেদনার কারণে। হরিশংকর জলদাসের ' এখন তুমি কেমন আছ' ঠিক সেই রকমই প্রেম- বিরহের একটি উপন্যাস। তমোনাশ- বহ্নি ৩৪ বছর আগে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে সহপাঠী ছিল। তারুণ্যের টানে প্রেম- ভালোবাসায় জড়িয়েছে তারা। ভুল- বোঝাবুঝি পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ হতে দেয় নি। এখন তারা ৬০ এর কোঠায়। হঠাৎ তমোনাশের একটা ফোনকল নিবিড়ভাবে সংসারধর্ম পালনকারী বহ্নিকে নিয়ে চলে যায় ৩৪ বছর আগেকার স্মৃতির সাগরে।...See More
Great
ভারতবিভাগ (১৯৪৭, আগস্ট) এক ঐতিহাসিক রাজনৈতিক ট্র্যাজেডি হিসাবে বিবেচিত। দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে এ ইতিহাস এক বিরল রক্তাক্ত ঘটনা। এ ট্র্যাজেডি ও তার নায়কদের নিয়ে বিচারি-বিশ্লেষণ কম হয়নি ভারত, পাকিস্তান ও পশ্চিমা বিদগ্ধজনের হাতে। সে প্রক্রিয়া এখনো চলছে। তবে বাংলাদেশের গবেষক ও ইতিহাসবিদগণের মধ্যে এ বিষয়ে আগ্রহ তুলনামূলক ভাবে কম। দেশভাগ শুধু সম্প্রদায়গত বিভাজনেই নয়, স্বাধীনতা ও মানবিক চেতনা বিভাজনেরও এক অমানবিক ইতিহাস। দেশবিভাগের উত্তরপ্রভাব তেমন পরিচয়ও রেখেছে। তাই সে ইতিহাস জানা ও বোঝা ত্রিধাবিভক্ত ...See More
আমি তোমায় সন্তান দিতে পারব। উত্তম বীজ উত্তম ফসল। তোমার সন্তান খাঁটি মুসলমান হবে, খোদার ওপর ঈমাণ রাখবে, আন্তরিক পাকিস্তানী হবে, চাওনা সেই সন্তান? আমরা সেই সন্তান তোমাদের দেব, তোমাকে দেব, তোমার বোনকে দেব, তোমার মাকে দেব, যারা হিন্দু নয়, বিশ্বাসঘাতক নয়, অবাধ্য নয়, আন্দোলন করে না, শ্লোগান দেয় না, কমিউনিস্ট হয় না। জাতির এই খেদমত আমরা করতে এসেছি। তোমাদের রক্ত শুদ্ধ করে দিয়ে যাব, তোমাদের গর্ভে খাঁটি পাকিস্তানী রেখে যাব, ইসলামের নিশানা উড়িয়ে যাব। তোমরা কৃতজ্ঞ থাকবে, তোমরা আমাদের পথের দিকে তাকিয...See More
ভাষা আন্দোলন নিয়ে ঘটনার শেষ নেই। ভাষা আন্দোলন নিজেই যেমন অঘটনঘটনপটীয়সী, তেমনি সময় যত গেছে, ভাষা আন্দোলন নিয়ে আমরা নিজেরাই বিতর্কের সৃষ্টি করেছি। আহমদ রফিক ব্যক্তিজীবনে চিকিৎসক হলেও একইসাথে তিনি কবি-প্রাবন্ধিক-গবেষক। একজন ভাষা সংগ্রামী হিসেবে সুপরিচিত। ছাত্র জীবনে তিনি বাম রাজনীতির সঙ্গে জড়িত হন। ১৯৫২ সালে মেডিকেল কলেজের ছাত্র থাকাকালীন সময়ে ভাষা আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। পুলিশের বেষ্টনী ভেদ করে ঐতিহাসিক আমতলার জনসভায় ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’ স্লোগানে একাত্মতা ঘোষণা করেছিলেন। একুশে ফেব্র...See More
মুক্তিযুদ্ধোত্তর যে কটি উপন্যাস নির্মাণশৈলীর অভিনবত্বে অসাধারণত্বের পরিচয় দিয়েছে তার মধ্যে সৈয়দ শামসুল হকের 'দ্বিতীয় দিনের কাহিনী' (১৯৮৪) অন্যতম। কেবল নির্মিতি নয়, মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী পরিবর্তমান আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক বাস্তবতা রূপায়ণে উপন্যাসটির বিশিষ্টতা সুচিহ্নিত। ক্ষক তাহেরের আত্মকথন ও স্মৃতিচারণ ধরে রেখেছে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা ও ঘটনা-পরবর্তী প্রতিক্রিয়া। জলেশ্বরীর জনগোষ্ঠীর মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী জীবনের কাহিনী সাদামাটা নয়। তাহেরের মনোবিশ্লেষণ করে লেখক দেখিয়ে দেন প্রকৃত পরিস্থিতি। স্মৃতিতে যে সময়...See More