User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
মেয়েটি যুদ্ধে গিয়েছিল
মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে লেখা ২০টি ছোটগল্পের অনবদ্য সংকলন ‘মেয়েটি যুদ্ধে গিয়েছিল’। সুপ্রতিষ্ঠিত বিপ্রদাশ বড়ুয়ার আদি পরিচয় আসলে গদ্যশিল্পী। মুক্তিযুদ্ধের আগে থেকেই তিনি লেখালেখিতে সপ্রতিভ, তরুণ গল্পকার হিসেবে সে সময়েই আলোচিত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের উত্তুঙ্গ সময়ে লেখা তাঁর একটা দুর্দান্ত গল্পের নাম ‘সাদা কফিন’। ১৯৭১ সালের জুলাই মাসে কলকাতা থেকে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ কথা কয়’ সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছিল। হানাদার বাহিনীর প্রেসক্লাবসহ রাজধানীজুড়ে গোলা নিক্ষেপ, হামলা-ভাঙচুরের সময় দিশাহীন বাঙালিদের বাঁচার আ...See More
নিষ্ফলা মাঠের কৃষক: শিক্ষাঙ্গনের নীরক্ত মাঠে অবসিত হবার বর্ণনা
দুর্যোগে সম্পূর্ণ লন্ডভণ্ড ফসলের ক্ষেতের দিকে অশ্রুসজল করুণ চোখে হতভাগ্য কৃষক তাকান,ঠিক সেভাবেই নিজের করা ত্রিশ বছরের অধ্যাপক জীবনের দিকে তাকিয়েছেন অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ।কিভাবে সোনার ফসল ফলানো মাঠ ধু ধু চরে পরিণত হল,তার বয়ান।বইয়ের নাম তাই ‘নিষ্ফলা মাঠের কৃষক’। এখানে শুধু নিজের অধ্যাপনার সময়ের কথাই যে লিখেছেন তেমনটা না।লিখেছেন নিজের শিক্ষকদের কথা যাদের কথা পড়লে মাথা এমনিতেই শ্রদ্ধায় নুয়ে আসে।অসাধারণ সেইসব শিক্ষক সম্ভবত এখন রূপকথার গল্পের নায়ক হয়ে গেছেন।তাঁদেরকে মনে হয় অতলের গহবরে হারিয়ে যা...See More
thanks author for this book.
fully adult book. but awesome story... i think its a great six book and reality adult thinking of human. its real story of our social life. thanks author for this book.
Xotil
Bombastic note book..it has some kinda Lucrative value..Though, price is little bit high but could compromise...:)
১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে সাধারণ খেটে-খাওয়া মানুষের অসাধারণ কিন্তু অলিখিত রক্তঝরা বীরত্বগাঁথা তুলে আনার অনন্য প্রয়াস
১৯৭১ বাঙালি জাতির ইতিহাসে এক রক্তঝরা সময়। এই সময় পাকিস্তানী বাহিনীর অত্যাচার, অবিচার, লুণ্ঠন, হত্যা, ধর্ষণের বিরুদ্ধে এদেশের সাধারণ খেটে-খাওয়া মানুষেরা অসীম সাহসিকতার সাথে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছিল। রক্তের বিনিময়ে ছিনিয়ে এনেছিল জাতির বহু আকাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতার লাল সূর্য, পতপত করে উড়তে থাকা স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা। আর এই স্বাধীনতা অর্জনের সংগ্রামের সবচেয়ে অগ্রভাগে যারা ছিল, সেই কৃষক, শ্রমিক, মজুরদের বীরত্বগাঁথা ইতিহাসে খুব কমই লেখা হয়েছে। তারা এক্ষেত্রেও বরাবরের মতই বঞ্চিত থেকে গেছে। মেজর কামরুল হাসান...See More
কার্টুন আঁকা শেখার প্রথম বাংলাদেশী বই- "কার্টুন আঁকিবার ক, খ, গ এবং ক্ষ"
আমরা প্রত্যেকেই জীবনে কোনো না কোনো একসময় কিছু ফিগার এঁকে তাকে কার্টুনে রূপান্তরিত করার চেষ্টা করেছি; কখনো সফল,কখনো বা ব্যর্থ হয়েছি। কখনো কখনো কার্টুন আঁকা শেখার ইচ্ছা জন্মাতে পারে পত্রিকায় দেখা বিচিত্র সব কার্টুন দেখতে পেয়ে। ড্রয়িং শেখার হাজারো বই বাজারে উপস্থিত থাকলে কার্টুনের মতো কৌতূহলোদ্দীপক শিল্প শিখে নেয়ার জন্য কোনো বই হাতের নাগালে ছিল না। কিন্তু মেহেদী হকের লেখা “কার্টুন আঁকিবার ক খ গ এবং ক্ষ” বইটি এই অভাব পূরণ করেছে। কার্টুন আঁকায় যাদের মাত্র হাতে-খড়ি হলো, তাদেরকে মাথায় রেখেই এই বইটি লে...See More
কিছু খুনি কথা
এই লেখাটা লেখার আগে চারটা নষ্ট নারীর সাথে আমার কথা হয়েছে। একটা একবারে নিম্ন শ্রেণির। সে তার নাম বলেনি। তার জীবনের কোনো গোপন গল্প নেই। থাকলেও আমার জানা হয়ে ওঠেনি। দ্বিতীয়টা অতি আধুনিক। একটা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফ্যাশন ডিজাইনে পড়ছে। এটা এই পুরো ব্যাপারটাকে আধুনিকতা ভাবে। যৌন সম্পর্ককে সে ভালোবাসার অংশ মনে করে। এমনকি যৌনতার ছোটখাটো ব্যাপাগুলো তার কাছে একেবারে ওপেন। চুমু দেয়া কিংবা শরীর দেখানো তার কাছে অতি নগণ্য ব্যাপার। সে ভালো ঘরের সন্তান। আমার এক কোটিপতি ব্যবসায়ী বন্ধুর সাথে প্রায়ই সিলেট-কক্...See More
ভালো লাগার জগতে হারিয়ে যাওয়া যাবে কিছুক্ষণের জন্য
বইয়ের ভূমিকায় লেখক লিখেছেন, ছোটবেলায় চোখের সামনে দিয়ে ট্রেন যেতে দেখে তিনি মনে মনে ভাবতেন ট্রেনের যাত্রীরা কতই না সুখী। তাই তিনিও 'কিছুক্ষণ' এর মাধ্যমে এমন একটা গল্প বলতে চেয়েছেন যার শুরু একটি ট্রেনের কামড়ায় এবং শেষও সেখানে। ৮০ পৃষ্ঠার ছোট্ট এই উপন্যাসিকার মাধ্যমে লেখক তাঁর ছোটবেলার চিন্তাকেই বাস্তবায়িত করেছেন। অর্থাৎ গল্পের শেষে সকলেই সুখী, অনেক অনেক সুখী। তবে কাহিনীর শুরুটা কিন্তু বেশ জটিল ছিল। ট্রেনযাত্রীরা অর্থাৎ এই উপন্যাসিকার চরিত্ররা নানা শ্রেণি, নানা পেশা আর নানা স্বভাবের মানুষ। তাদে...See More
এই উপন্যাসে প্রথমবারের মত শুভ্র তার বাবার ছায়া থেকে বের হয়ে এসেছে
‘রূপালী দ্বীপ’ বইটি হুমায়ূন আহমেদের অত্যন্ত জনপ্রিয় শুভ্র সিরিজের একটি উপন্যাস। ‘রূপালী দ্বীপ’ উপন্যাসটিকে একটি ধারাবাহিক উপন্যাসও বলা যায়। এটা শুভ্র সিরিজের ‘দারুচিনি দ্বীপ’ উপন্যাসটির পরবর্তী পর্ব। ‘দারুচিনি দ্বীপ’ উপন্যাসটি শেষ হয় দারুচিনি দ্বীপে যাত্রার উদ্দেশ্যে ট্রেনে চড়ার মধ্যে দিয়ে। আর সেখান থেকেই ‘রূপালী দ্বীপ’ উপন্যাসটির শুরু। ‘রূপালী দ্বীপ’ উপন্যাসের শুরুতে আমরা দেখতে পাই সবাই ট্রেনে চড়ে স্বপ্নের দ্বীপের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছে। শেষ পর্যন্ত শুভ্রর বান্ধবী জরী তার বিয়ের আসর থেকে পালি...See More
যেভাবে অন্ধকারাচ্ছন্ন এই বাংলায় আগমন ঘটে সূর্যের দিনের
হুমায়ুন আহমেদ মূলত প্রাপ্তমনস্ক পাঠকদের জন্য উপন্যাস লেখেন। ছোটদের উপযোগী গুটিকতক গল্প লিখলেও, উপন্যাসের সংখ্যা একেবারেই হাতেগোনা। অনেকেই ভাবতে শুরু করেছিলেন হুমায়ুন আহমেদ বুঝি কেবলই বড়দের লেখক। অনেকে আবার তাঁর কাছে অনুরোধ করতেন ছোটদের জন্য উপন্যাস লেখার। এমনই একটা প্রেক্ষাপটেই হুমায়ুন আহমেদ লিখলেন 'সূর্যের দিন'। হয়ত কিশোর পাঠকদের জন্য লেখা এ উপন্যাস কিন্তু বড়দের কাছেও এই উপন্যাস হয়েছিল সমানভাবে সমাদৃত। তার পেছনে যুক্তিসঙ্গত কারণও ছিল। কেননা এই উপন্যাসের বিষয়বস্তুই যে প্রতিটি বাঙালীর হৃদয়ের অনেক...See More