User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Sumon Ghosh

      09 Apr 2022 10:40 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      Nice

      By Badhon Sarker Ridoy

      10 Mar 2022 09:38 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অনেক সুন্দর

      By A B M Mahmudul Haque

      21 Feb 2022 08:33 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      good read

      By Shahin Emtiaz

      11 Jan 2022 11:06 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ভালো

      By Ishtiaqur Rahman

      23 May 2021 03:11 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Book page quality was good

      By Parvej Hasan

      26 Apr 2021 04:40 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      হয়তো দ্বীপটা আসলেই রূপালী।

      By Afia Ayub Samirah

      20 Jul 2020 08:57 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      A well crafted story.

      By Hridita Tabassum

      17 Jan 2020 02:18 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      Suvror r ekti part holo eta jetar upor base kore ekta cinema Hoyechilo jeta onek beshi popularity peyechilo. Na peye jabe kothae. Karon Humayun Ahmed er shob gula character onek mistrious r unique. Thik temoni shuvro, je koste thekeo sarakkhon sukh khojar cesta kore.

      By Maruf Ahmed

      29 Dec 2019 02:18 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      প্লান থেকে শুরু করে ট্রেন ছেড়ে যাওয়া পর্যন্ত কাহিনী 'দারুচিনি দ্বীপ' বইয়ে। তারপর থেকে দ্বীপ পর্যন্ত যাবার কাহিনী এই বইয়ে। অয়নের সাথে মুনাও ট্রেনে উঠে পড়ে কিন্তু এর কোনো কারণ সে রানাকে বলতে পারে না। রানা হচ্ছে এদের টিম লিডার। পুরো টিমকে হাসানোর দায়িত্ব মোতালেবের। সে ট্রেনের ভেতর বিভিন্ন কথায় সবাইকে হাসাচ্ছে। জরী বিয়ের গহনা খুলে ব্যাগের ভেতর রাখলেও বিয়ের শাড়িটা পড়েই আছে। শুভ্র সিগারেট খাচ্ছে। ইয়াজউদ্দীন সাহেব তার ছেলে শুভ্রকে দেখাশোনা করার জন্য লোকও রেখেছেন ট্রেনে। চিটাগং পৌছানোর পর সবাইকে পুলিশ ধরে নিয়ে যায়। পরে অবশ্য শুভ্রর কারনেই সবাই ছাড়াও পায়। সঞ্জু এক বান্ধবীকে নিয়ে ঢাকা চলে যায়। বাকিরা টেকনাফ পৌছানোর পর বল্টুও আরো একজনকে নিয়ে ঢাকা চলে যায়। তার চলে যাবার জন্য অবশ্য মুনার অবহেলা ও অপমান ই দায়ী। মুনার ইচ্ছা করছিলো তাকে অনেক কথা বলতে কিন্তু সে পাতে নাই। বাকিরা সেই কাংখিত দ্বীপে পৌছায়। সবাই জোছনা রাতে সমুদ্রে নামে। জোছনা বাড়তে থাকে কিন্তু শুভ্র কিছুই দেখতে পাচ্ছে না। তার চোখের নার্ভ পুরোপুরি শুকিয়ে গেছে। সে কি পুরোপুরি অন্ধ এখন??

      By Marjiya

      19 Nov 2019 09:58 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বুক রিভিউ: "রুপালী দ্বীপ" শুভ্রকে নিয়ে লেখা এ বইটি খুব ভালো লেগেছে। দারুচিনি দ্বীপ এর পরের পর্ব বা এপিসড বলা যেতে পারে। প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদের শুভ্র সমগ্রের সবচাইতে ভালো লাগলো "রুপালি দ্বীপ" নামের এই বইটি। শেষ টা খুব সুন্দর ছিল আচ্ছা জরি কি চোখে কম দেখা শুভ্রর হাত টা সারা জীবনের জন্য ধরবে??। লেখক যার যার উপর ছেড়ে দিয়েছেন যার যেমন পছন্দ শে তেমন ভাবেই ভেবে নিবে।

      By Sajidur Rahaman

      25 Oct 2019 05:23 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      "রূপালী দ্বীপ" হুমায়ুন আহমেদ স্যারের শুভ্র সিরিজের বিতীয় উপন্যাস। হুমায়ুন স্যার কোন লেখায় সমাপ্ত করেন নি।তবে "দারুচিনি দ্বীপ" উপন্যাসকে "রূপালী দ্বীপ" দ্বারা শেষ করেছেন। যে কোন পাঠকের "রুপালি দ্বীপ" উপন্যাস পড়ার ক্ষেত্রে প্রথমে "দারুচিনি দ্বীপ" উপন্যাসটা পড়তে হবে। নতুবা "রূপালী দ্বীপ" উপন্যাসটার প্রবাহ ধরতে পারবে না। "রূপালী দ্বীপ" - এ শুভ্র ও তার বন্ধুরা ট্রেনে করে সেন্টমার্টিন উপলক্ষ্যে রওনা দেয়। এ যাত্রায় ওদের বান্ধবী জরী ও সন্ঞ্জুর বোন মনার যাওয়ার কথা ছিল না। কিন্তু আকস্মিকভাবে তারা ট্রেনে উঠে এ যাত্রার সঙ্গী হয়। ওদের দলপতি রানা ওদের কান্ড দেখে তার আক্কেলগুড়ুম হয়। তাদের এ যাত্রায় পথের কাঁটা হয়ে দাড়ায় জরীর হবু স্বামী মনিরুজ্জামান। অবশ্য ওনার দাবি জরী তার বিবাহিতা স্ত্রী। তিনি পুলিশ দ্বারা শুভ্রদের যাত্রায় বাধা প্রয়োগ করে। চট্টগ্রাম এ ট্রেন থেকে নামলে পুলিশ ওদের সবাইকে অন্যের স্ত্রী অপহরণের দায়ে জেলবন্দী করে। এরপর তাদের যাত্রায় আসে আরো নানা বিপদ। তারা সবাই কি এ বিপদ থেকে উপেক্ষা করে তাদের স্ স্বপ্নস্থান দারুচিনি দ্বীপে পৌঁছাতে পারবে? উত্তর জানতে হলে এখমই পড়ে ফেলুন "রুপালি দ্বীপ"। তবে পাঠকদের বিশেষ অনুরোধ করি, তারা যেন প্রথমে " দারুচিনি দ্বীপ" উপন্যাস পড়ে তারপর "রূপালী দ্বীপ" পড়ে। সকলের জন্য রইল শুভ কামনা।

      By mahin islam

      13 Oct 2019 01:02 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বাস্তবতার সাথে কাহিনি গুলো মিলে গেলে খুব ভালো লাগে।

      By Mahbuba Supti

      13 Jun 2017 09:23 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      দারুচিনি দ্বীপের পরের কাহিনী নিয়ে লেখা রুপালী দ্বীপের কাহিনী। দারুচিনি দ্বীপের শেষ অংশে দেখা যায় বল্টু ট্রেনে উঠার জন্য ছুটছে। তার পিছনে পিছনে ছুটছে সঞ্জুর বোন মুনা। রুপালী দ্বীপের কাহিনীর শুরুতে দেখা যায়, বল্টু ট্রেনে উঠতে পারে তার সাথে মুনাও উঠে পড়ে ট্রেনে। মুনাকে ট্রেনে উঠতে দেখে সবাই হতবাক। কিছুক্ষণ রানা বেশ ধমকাধমকি করে। কারণ তার উপরেই দলের সবার দেখাশোনা করার দায়িত্ব। এদিকে জরীও বিয়ের আসর থেকে পালিয়ে এসেছে। জরী আর মুনার টিকেট করা নেই। এদের নিয়ে ঝামেলা বাড়ার কারণে রানার মেজাজ গরম। আর সেই রাগটা দেখালো রানা মুনার উপর। যাই হোক, এতগুলা বন্ধু একসাথে ঘুরতে যাচ্ছে সেখানে অনেক মজা হওয়ার কথা। অনেক হৈ-হুল্লোড়। কিন্তু না সবাই কেমন যেন মনমরা। জরী তার নিজের মতো একদিকে চুপচাপ বসে আছে। ভাবছে, কি হওয়ার কথা ছিলো আর কি হলো আজ। এদিকে শুভ্রের মা রাহেলা ছেলের চিন্তায় অস্থির। কারণ এর আগে কখনো শুভ্র তার বাবা-মা কে ছাড়া কোথাও যায় নি। এরপর আবার যখন গাড়ির ড্রাইভার এসে জানালো, শুভ্রের চশমা ভেঙে গেছে এবং সুন্দরী এক মেয়ে শুভ্রকে হাত ধরে ট্রেনে তুলেছে। এসব শুনে তার প্রেশার বেড়ে অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। পরে শুভ্রের বাবা ইয়াজউদ্দিন এসে পরিস্থিতি সামাল দেন। এদিকে সকালে ট্রেন থেকে নামার পরপরই একদল পুলিশ এসে অ্যারেস্ট করে শুভ্রদের দলটিকে। জরীর সাথে যে বদ লোকটির বিয়ে ঠিক হয়েছিলো মনিরুজ্জামান সেই পুলিশকে খবর দিয়েছে, তার বউকে এরা নাকি ভাগিয়ে এনেছে। আরর পুলিশও কোন কথা না শুনেই সবাইকে লকআপে ভরে দেয়! এখন কি হবে তাদের? শুভ্র কি জানাবে তার বাবাকে? ব্যবহার করবে তার বাবার ক্ষমতা? নাকি জেলে বসেই থাকবে? এতো কাছে এসেও কি তারা সেন্টমার্টিন তাদের স্বপ্নের দারুচিনি দ্বীপ দেখতে পারবে না?

      By Hosneara Yeasmin Ami

      11 Jun 2017 12:34 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      রূপালী দ্বীপ হুমায়ূন আহমেদের শুভ্রকে নিয়ে লেখা উপন্যাস দারুচিনি দ্বীপের পরবর্তী পর্ব। দারুচিনি দ্বীপ যেখানে শেষ হয়েছিল রূপালী দ্বীপ সেখান থেকেই শুরু হয়েছে। দারুচিনি দ্বীপের শেষ অংশে আমরা দেখেছি অয়ন (বল্টু) শেষ মুহূর্তে ট্রেন ধরার জন্য চলন্ত ট্রেনের পাশাপাশি ছুটতে থাকে। আর তার পাশাপাশি ছুটতে থাকে মুনা। রূপালী দ্বীপ শুরু হয় এখানেই। শেষ পর্যন্ত অয়ন ট্রেনে উঠতে পারে। আর তার সাথে মুনাও ট্রেনে উঠে পরে। এই ঘটনায় সবাই হতভম্ব হয়ে যায়। এমনকি মুনার ভাই রন্জুও একদম চুপ হয়ে যায়। প্রথম কথা বলে উঠে রানা। এমন একটা কাজ করার জন্য মুনাকে বকাবকি করতে থাকে। অন্যদিকে ট্রেনে উঠার পর থেকেই সবাই কেমন যেন অসংলগ্ন আচরণ করতে থাকে। সবাই যাচেছ একসাথে আনন্দ করার জন্য কিন্তু একেকজন একেকদিকে যেতে থাকে। এদিকে জরী ট্রেনে একপাশে চুপ করে বসে থাকে। তার পুরো জীবনটাই ওলটপালট হয়ে গেল। সামনে কি হবে সে জানে না।।। লাল বেনারসী পরে জানলার পাশে বসে বৃষ্টিতে ভিজতে থাকে সে। এদিকে ঢাকায় শুভ্রর মা রাহেলা অস্থির হয়ে ওঠেন ছেলের অমঙ্গল আশঙ্কায়। আর যখন জানতে পারেন যে শুভ্র চশমা ভেঙ্গে ফেলেছে আর একটা সুন্দরমত মেয়ে হাত ধরে শুভ্রকে ট্রেনে উঠিয়েছে তখন তার প্রেশার বেড়ে আরো অসুস্থ হয়ে পড়েন। বাবা ইয়াজউদ্দিন বাড়ি ফিরে তাকে শুভ্রর অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত করেন। ওদিকে ভোরবেলা চট্টগ্রামে ট্রেন থাকে যথাসময়ে। ট্রেন থেকে নেমে তারা জানতে পারে সাদা পুলিশের লোকজন অপেক্ষা করছে তাদের জন্য। জরীর হলেও হতে পারত বর পুলিশে অভিযোগ করছে যে তারা জরীকে বিয়ের পর ভাগিয়ে এনেছে শ্বশুরবাড়ি থেকে। কোন কথা না শুনে সবাইকে লকআপে পুরে দেয়। এখন তারা কি করবে? শুভ্র কি তার বাবাকে জানাবে এই ব্যাপারে? মনিরুজ্জামানের কি শাস্তি হওয়া দরকার? আর তাদের দারুচিনি দ্বীপের যাওয়ারই বা কি হবে? আমার কথা : দারুচিনি দ্বীপ পড়ার পর আমার মধ্যে একটা হাহাকার তৈরি হয়েছিল যা বেশিরভাগ সময় হুমায়ূন আহমেদের লেখা পড়ার পর হয়। একটা অসম্পূর্ণতা ছড়িয়ে থাকে সবখানে। যেটা অবশ্যই হুমায়ূন আহমেদের ট্রেডমার্ক কিন্তু আমার অসহ্য লাগত। রূপালী দ্বীপ পড়ার পর কিছুটা হলেও এই অসহায় অবস্থার অবসান হয়েছিল। প্রথম বইতে মনিরুজ্জামানের উপর যথেষ্ট বিরক্ত হয়েছিলাম। এই লেখায় তার পরিণতিতে আমি অন্ততঃ শান্তি পেয়েছি। অন্যদিকে রন্জুর জন্য খুব খারাপ লেগেছে। বেচারা এত আশা করে ছিল। শেষ হয়েও শেষ রক্ষা হলনা। উপন্যাসের শেষটা কেন জানি আবার নতুন একটা হাহাকার রেখে গেল। ফিনিক ফোটা জোছনায় দারুচিনি দ্বীপের যাবার একটা তৃষ্ণা রেখে গেল। আপনিও যাবেন নাকি সেই দ্বীপে? হ্যাপি রিডিং।।।

      By Waheed Ayon

      26 Apr 2017 10:15 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রিভিউ - [২৩] বইয়ের নাম - রুপালী দ্বীপ লেখক - হুমায়ূন আহমেদ পৃষ্ঠা সংখ্যা - ৯৫ পৃষ্ঠা প্রকাশকাল - ২০১৬ সাল(১৮তম) প্রকাশক - অনুপম প্রকাশনী ধরণ - সমকালীন উপন্যাস মুল্য - ১৫০ টাকা রিভিউ - "রুপালী দ্বীপ" বইটা দারুচিনি দ্বীপের পরের অংশ। "দারুচিনি দ্বীপ" বইয়ে প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিনে যাওয়ার যে পরিকল্পনা করা হয়েছে তার ফল হিসেবে এই রুপালী দ্বীপ। রুপালী দ্বীপ বইয়ে লেখক দারুচিনি দ্বীপের গল্পটা শেষ করেছেন। শেষ অংশে বইটার নাম পাল্টে দারুচিনি দ্বীপ থেকে রুপালী দ্বীপ করা হয়। দারুচিনি দ্বীপ বইটি শেষ হয়েছিলো ট্রেনে ওঠার মধ্যদিয়ে। রুপালী দ্বীপের অনেকটা অংশ ছিলো ট্রেনের কাহিনী নিয়েই। ট্রেনে ওঠা থেকে শুরু করে নামা পর্যন্ত সম্পূর্ণ অংশ আছে বইটিতে। সেক্ষেত্রে বইটাকে একটা ভ্রমণ কাহিনী বলা যায়। ট্রেন থেকে নেমে সেন্টমার্টিন দ্বীপ যাওয়া পর্যন্ত তাদের পার করতে হয়েছে বিভিন্ন বাধা। দারুচিনি দ্বীপ বইয়ে দেখা যায় জরী নামে একটি মেয়ে বিয়ের দিন পালিয়ে এসেছে। তার হবু স্বামী ছিলো অনেক খারাপ এবং ক্ষমতাশীল। জরীর হবু স্বামী মনিরুজ্জামান জানতে পেরে তাকে নেওয়ার জন্য পুলিশ পাঠায়। ট্রেন থেকে নামার সাথে সাথে শুভ্র,জরীসহ সবাইকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ। তাহলে কি শুভ্রদের সেন্টমার্টিন যাওয়ার প্ল্যান এখানেই শেষ হয়ে যাবে? জেল থেকে বের হয়ে আসার ব্যাপারটা ছিলো মজার্। জেলে একজন পাগলী ছিলো। জরীরা তাকেও তাদের সাথে নেয়। জেল থেকে কেমন করে বের হলো শুভ্ররা? দারুচিনি দ্বীপে যেতে যেতে একজন একজন করে শুভ্রদের দলের সদস্য কমতেছিলো। কি কারণে কমতেছিলো? কোথায় যাচ্ছিলো তারা? সব গুলোর উত্তর জানতে হলে পড়ে ফেলুন বইটা। আশা করি ভালো লাগবে। বইটাতে আমার রেটিং - ৪/৫ ব্যক্তিগত মতামত - "দারুচিনি দ্বীপ" বইটা অসাধারণ লাগছে। সেদিক থেকে "রুপালী দ্বীপ" বইটা আরো অসাধারণ। বইটাতে লেখক চরিত্র গুলো খুব ভালো ভাবে ফুটিয়ে তুলেছে। আমি মনে করি হুমায়ূন আহমেদ স্যার বলেই এরকম করে লেখা সম্ভব হয়েছে। এক কথায় অসাধারণ একটা বই। হুমায়ূন আহমেদ স্যারকে ধন্যবাদ আমাদের এত সুন্দর একটা বই দেওয়ার জন্য। [দারুচিনি দ্বীপ বইটা না পড়লেও রুপালী দ্বীপ বইটার গল্প বুঝা যাবে। কিন্তু প্রথম থেকে সব জানতে হলে দারুচিনি দ্বীপের পরে রুপালী দ্বীপ পড়া উচিত।]

      By maruf morshed

      16 Nov 2016 06:39 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      হ্যা। এই বইটা পড়ে মজা পাচ্ছি। দারুচিনি দ্বীপ থেকে আনলেও আর চেহারগুলো আর মনে পড়ছে না। পিকনিকের নানা বন্ধু বান্ধবের কথা মনে পড়ছে। খুলনায়। পৌছেসেই সকালের কথা মনে পড়ছে। তবে এত বন্ধু নিয়ে কোথাও যাইনি তো। তাই বলতে পারছিনা। আপাতত গল্পের যেই বন্ধুদের আমিও একজন। শুভ্রই আমি। বইটা একটু ছোটই। তবে বলে রাখছি এরপ্রে যদি সমুদ্রে যাই জোসনাতেই সমুদ্রে নামবো। কেন জানি মনে পড়ে রাতে সমুদ্রে নামা নিষেধ। ভাটা চলে তখন।আর আমার বউ নিশ্চিত কাঠখোট্টা হবে। সমুদ্র তো দুরের কথা, সারাদিন বই পড়বে।

      By Sawon Ahmed

      17 Jul 2016 01:02 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      দারুচিনি দ্বীপ বইটি যারা পড়েছেন, তারা দেখেছেন যে, শত কল্পনা জল্পনার পড়েও লেখক শেষ পর্যন্ত বইয়ের কুশীলবদের দারুচিনি দ্বীপে নিয়ে যান নি। তারা যেতে পারে নি তাদের স্বপ্নের জায়গায়। কারণ লেখক হুমায়ূন আহমেদ নিজে তখনও দারুচিনি দ্বীপে যেতে পারেন নি। তাই যেখানে নিজে যান নি, সেখানে শুভ্র দের নিবেন কীভাবে?? তাই লেখক নিজে দারুচিনি দ্বীপে গেলেন, তারপর ওদের। "রূপালী দ্বীপ " বইয়ের প্রথমে বল্টু সবার শেষে দৌড়াচ্ছে ট্রেন ধরার জন্য। কারণ সে প্রথমে টাকা দিতে পারে নি!!!! সঞ্জুর বোন মুনার যাওয়ার কথা না থাকলেও তাকেও ট্রেনে দেখা যায়!!! ব্যাপার টা কী???? ট্রেন থেকে নামার পর ওদের সবাইকে পুলিশ ধরতে আসে। ওরা নাকি কার বউকে ভাগিয়ে নিয়ে এসেছে! তাহলে ওদের দলে বউটাকে কে?? কে আবার? জরি! কারণ, জরি তো বিয়ের আসর থেকে পালিয়ে এসেছে!! তবে শেষ পর্যন্ত কী হবে?? জেলখানার ভেতরে ছেলেদের ও মেয়েদের আলাদা করে রেখেছে। মেয়েদের সাথে একটা পাগলীও আছে। সে পাগলী বমি করে সব নষ্ট করে ফেলে! এভাবেই নানা জটিলতায় পড়ে ছেলে ও মেয়েদের দলটা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা কীভাবে বের হয় সেসব জটিলতা থেকে? জানতে হলে পড়ুন-"রূপালী দ্বীপ "

      By Wasifa Zannat

      17 Jun 2016 11:20 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      হুমায়ুন আহমেদের শুভ্র সিরিজির দ্বিতীয় উপন্যাস। দারুচিনি দ্বীপ উপন্যাস যেখানে শেষ হয়েছে সেখান থেকেই ‘রূপালী দ্বীপ’ উপন্যাসের শুরু। প্রস্তাবনা অংশে লেখক হুমায়ূন আহমেদ বলছেন, ‘চার বছর আগে জানুয়ারি মাসের এক প্রচণ্ড শীতের রাতে একুশ বছর বয়েসী একদল ছেলেমেয়ে নিয়ে একটা উপন্যাস লিখতে বসেছিলাম। উপন্যাসের নাম ‘দারুচিনি দ্বীপ।’ সেই উপন্যাসে একদল ছেলেমেয়ে ঠিক করল, তারা দল বেঁধে বেড়াতে যাবে প্রবাল দ্বীফ সেন্ট মার্টিনে। সেখানে কাটাবে পূর্ণচন্দ্রের একটি অপূর্ব রাত। আমি উপন্যাসের শেষ করব জোছনার সুন্দর একটা বর্ণনা দিয়ে। পাত্র-পাত্রীদের আমি কিন্তু প্রবাল দ্বীপে নিতে পারিনি। তার আগেই উপন্যাস শেষ করতে হয়েছে। কারণ আমি নিজে তখনো দ্বীপে যাইনি। স্বপ্নের সেই দ্বীপ কেমন আমি জানতাম না। এখন জানি সেই অপূর্ব দ্বীপে আমি নিজে এক টুকরো জমি কিনে কাঠের একটা ছোট্ট ঘর বানিয়েছি। তার নাম দিয়েছি- ‘সমুদ্র বিলাস।’ ফিনাক ফোটা জোছনায় আমি দেখেছি জ্বলন্ত সমুদ্র-ফেনা। আহা, কী দৃশ্য! সেই প্রায় পরাবাস্তব ছবি দেখতে দেখতে মনে হয়েছে, ঐ তরুণ-তরুণীদের শেষ পর্যন্ত নিয়ে যাই না সমুদ্রের কাছে।’ দারুচিনি দ্বীপ উপন্যাসে কুশীলবদের সেন্ট মার্টিন দ্বীপে যাবার উদ্দেশ্যে ট্রেনে চড়ার মাধ্যমে উপন্যাসের সমাপ্তি ঘটে। যেখান থেকে দারুচিনি দ্বীপ সমাপ্ত হয় সেখান থেকেই শুরু হয় রূপালী দ্বীপ। জরি নামের যে চরিত্র বিয়ের আসর থেকে পালিয়ে এসেছিল, তার হবু জামাই পরে তাদের যাত্রায় ঝামেলা করেছিল। চট্টগ্রাম নামতেই তাদের পুলিশের মুখোমুখি হতে হয়। বিয়ের আসর থেকে পাত্রীকে পালাতে প্ররোচিত করা, সাথে ভাগিয়ে নিয়ে আসা (অপহরণ), এবং স্বর্ণালংকার সংক্রান্ত মামলা করেছিল সেন্ট মার্টিনের উদ্দেশ্যে যাত্রা করা তরুণ তরুণীদের বিরুদ্ধে। সবাইকে জেলে যেতে হয়েছিল। ঘটনার চক্রে জেল থেকে তারা বের হয় এবং সেন্ট মার্টিন যাবার জন্য ট্রলারে ওঠার আগ পর্যন্ত চারজন ঢাকায় ফিরে আসে। শেষমেশ তারা কয়েকজন দ্বীপে যায় এবং দ্বীপের সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়। ”শুভ্র” র চোখের সমস্যার কারণে সে বেশিক্ষণ সৌন্দর্য দেখতে পারে না। অন্ধ হয়ে যায় একদমই।উপন্যাসটি যেখানে শেষ হয়েছে তাতে মনে হতে পারে চাইলে এই উপন্যাসের ট্রিলোজি করা যেতো, হুমায়ূনের তেমন ইচ্ছা ছিলো কি-না তা জানা আজ অসম্ভব। দুটো উপন্যাসেই জরীর প্রতি শুভ্রর টান লক্ষ্য করি। শুভ্রর পরবর্তী উপন্যাসগুলোতে জরী কিংবা অন্য বন্ধুদের আর দেখতে পাই না।

      By Jannatul Naym Pieal

      27 Apr 2014 02:45 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      'শুভ্র' সিরিজের আরও একটি বই। পাশাপাশি এর অন্য একটা পরিচয়ও দেয়া যেতে পারে। এটিতে 'দারুচিনি দ্বীপ' বইয়ের কাহিনীর পরবর্তি অংশ আছে। অর্থাৎ 'দারুচিনি দ্বীপ' বইয়ের কাহিনী যেখান থেকে শেষ হয়েছিল, ঠিক সেখান থেকেই শুরু হয়েছে এই বইয়ের কাহিনী। শুভ্ররা কয়েক বন্ধু মিলে সেন্ট মার্টিন দ্বীপ বা তাদের ভাষায় যেটি দারুচিনি দ্বীপ, সেখানে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে এবং কল্পনায় প্রায়ই দারুচিনি দ্বীপে পৌঁছে যাচ্ছে, কিন্তু বাস্তবে সত্যি সত্যি দারুচিনি দ্বীপে যাওয়ার ক্ষেত্রে একেজনকে একেকরকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে তবু বিচিত্র সব উপায়ে প্রত্যেকেরই সমস্যার সমাধান হয় এবং সকলে একসাথে ট্রেনে উঠে দারুচিনি দ্বীপের উদ্দেশ্য রওনা দেয়, এমন কাহিনীর মাধ্যমে শেষ হয়েছিল 'দারুচিনি দ্বীপ' বইটি। আর 'রুপালী দ্বীপ' বইয়ের শুরুতেই থাকবে তাদের ট্রেনযাত্রার বিবরণ। বইয়ের একটা বড় অংশ জুড়ে মজার সেই ট্রেনযাত্রার উল্লেখ রয়েছে। এই ট্রেনযাত্রার মাধ্যমেই মূলত নতুন বইতে একেবারে নতুন করে মুখ্য চরিত্রগুলোর ক্যারেক্টার বিল্ডআপ হতে থাকে। তাদের চরিত্রে নতুন নতুন মাত্রা সংযোজিত হতে থাকে। কাহিনী জমে ওঠে ট্রেন চট্টগ্রামের স্টেশনে পৌঁছালে যখন পুলিশ এসে তাদেরকে গ্রেপ্তার করল। নিশ্চয়ই মনে আছে আপনাদের যে 'দারুচিনি দ্বীপ' বইতে জরির এক বাজে চরিত্রের মানুষের সাথে বিয়ের কথা থাকে কিন্তু বিয়ের রাতে জরি পালিয়ে এসে বন্ধুদের সাথে ট্রেনে করে দারুচিনি দ্বীপে যেতে উদ্যত হয়। কিন্তু জরির সাথে যেই লোকের বিয়ের কথা ছিল, সে তো ছেড়ে দেয়ার পাত্র না। তার করা মামলার প্রেক্ষিতেই পুলিশের হাতে ধরা পড়ল দারুচিনি দ্বীপগামি গোটা দলটি। এখন কিভাবে তারা পুলিশের হাত থেকে নিস্তার পাবে? এখানে শুভ্রর ভূমিকা কি হবে? আর পুলিশের কাছ থেকে যদিও বা তারা রেহাই পায়, তবু কি শেষ অব্দি তাদের দারুচিনি দ্বীপ যাওয়া হবে নাকি ঘটনাচক্রে এই বইয়ের কাহিনীও শেষ হবে তাদের দারুচিনি দ্বীপে পৌঁছে না দিয়েই। শেষ পর্যন্ত তারা দারুচিনি দ্বীপ যেতে পারবে কিনা, এই টেনশন বিরাজ করবে বইয়ের শেষার্ধ জুড়ে। তাই এই অংশটুকু পাঠককে বেশ থ্রিলড করবে। আর বইয়ের ফিনিশিং হয়েছে যেভাবে, তা পাঠক কিভাবে নেবে সেটা অবশ্য হবে পাঠকের নিজস্ব সিদ্ধান্ত। ম্যান টু ম্যান এই বইয়ের ফিনিশিংয়ের প্রতি ভালো লাগা বা খারাপ লাগা 'ভ্যারাই' করতে পারে। মূলত 'শুভ্র' সিরিজের বই হলেও 'দারুচিনি দ্বীপ' এর মত এই বইয়েও শুধু শুভ্রকেই হাইলাইট করা হয়নি। তবে শুভ্রকে হাইলাইটে আনার কিছু প্রয়াস মাঝেমধ্যে লক্ষ্য করা গেছে। কিন্তু এই বইয়ের প্রায় প্রতিটি চরিত্রই এত শক্তিশালী যে কারো ছায়ায় কেউ ঢাকা পড়তে পারেনি। পরিশেষে বলব, আমার কাছে 'দারুচিনি দ্বীপ' বইটি বেশি ভালো লেগেছিল। তবে অনেকের কাছে এই বইটিও বেশি ভাল লাগতে পারে। একটা কথা অন্তত বলতে পারি, পাঠকের জন্য 'দারুচিনি দ্বীপ' এর মত 'রুপালি দ্বীপ' ও ননস্টপ বিনোদনের খোরাক যোগাবে।

      By Mutasim Uddin

      23 Apr 2014 08:45 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ‘রূপালী দ্বীপ’ বইটি হুমায়ূন আহমেদের অত্যন্ত জনপ্রিয় শুভ্র সিরিজের একটি উপন্যাস। ‘রূপালী দ্বীপ’ উপন্যাসটিকে একটি ধারাবাহিক উপন্যাসও বলা যায়। এটা শুভ্র সিরিজের ‘দারুচিনি দ্বীপ’ উপন্যাসটির পরবর্তী পর্ব। ‘দারুচিনি দ্বীপ’ উপন্যাসটি শেষ হয় দারুচিনি দ্বীপে যাত্রার উদ্দেশ্যে ট্রেনে চড়ার মধ্যে দিয়ে। আর সেখান থেকেই ‘রূপালী দ্বীপ’ উপন্যাসটির শুরু। ‘রূপালী দ্বীপ’ উপন্যাসের শুরুতে আমরা দেখতে পাই সবাই ট্রেনে চড়ে স্বপ্নের দ্বীপের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছে। শেষ পর্যন্ত শুভ্রর বান্ধবী জরী তার বিয়ের আসর থেকে পালিয়ে এসে সবার সাথে রূপালী দ্বীপের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছে। উপন্যাসের এই জায়গায় হুমায়ূন আহমেদের অসাধারণ সাবলীল লেখনী আর বর্ণনা ভঙ্গির কারণে পাঠকের মনে হবে পাঠক নিজেই যেন স্বপ্নের দ্বীপের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছেন। রাতের বেলা ট্রেন ঢাকা থেকে ছেড়ে পরের দিন সকালে চট্টগ্রাম পৌঁছায়। কিন্তু সেখানে পৌঁছতেই আসল সমস্যা শুরু হয়। জরীর সেই বখাটে জামাই জরীকে ধরে আনার জন্যে পুলিশ পাঠায়। আর সেই পুলিশ সবাই ট্রেন থেকে নামার পর চট্টগ্রামেই তাদের গ্রেপ্তার করে হাজতে নিয়ে যায়। হাজতে ছেলেদের এক সেলে আর মেয়েদের আরেক সেলে রাখা হয়। সেখানেও না রকম অদ্ভুত ঘটনা ঘটতে থাকে। শুভ্র আর তার বন্ধুদের কপালে কী আছে? তারা কীভাবে জেল থেকে ছাড়া পাবে? তারা কি শেষ পর্যন্ত রূপালী দ্বীপে পৌঁছাতে পারবে? এসব জানার জন্যে পাঠককে ‘রূপালী দ্বীপ’ উপন্যাসটি পড়তে হবে। এই উপন্যাসের সবচেয়ে লক্ষণীয় দিক হল, এখানে শুভ্র প্রথমবারের মত তার বাবার ছায়া থেকে বের হয়ে আসতে পারে। শুভ্রর একটা নিজস্ব সত্ত্বা প্রতিষ্ঠিত হয়। তবে আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে ‘দারুচিনি দ্বীপ’ উপন্যাসটি ‘রূপালী দ্বীপ’ – এর থেকে বেশি ভালো লেগেছে।

      By syed ashraful alam

      06 Sep 2020 05:25 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      nice book. just like the others of humayun ahmed

      By MIZANUR RAHMAN

      10 Jan 2020 03:18 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      হুমায়ুন আহমেদ এর দারুচিনি দ্বীপ এর ২য় খন্ড হিসেবে পরিচিত রূপাবলী দ্বীপ। কানাবাবা, বল্টুরা সেন্টমার্টিনে কিভাবে পৌছায় তাদের যাত্রা পথে বাধা আসে, সকল বাধা উপেক্ষা করে তারা দ্বীপে পৌছায়। এ সবের সুন্দর বর্ননা হুমায়ুন আহমেদ এর রূপাবলী দ্বীপ এ পাওয়া যায়। যদিও শেষ পর্যন্ত বল্টুসহ কয়েক জন দারুচিনি দ্বীপের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে নি।

      By ফয়সাল আহমেদ

      13 Oct 2019 10:06 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইয়ের নামঃরুপালী দ্বীপ লেখকঃহুমায়ূন আহমেদ প্রকাশনীঃঅনুপম প্রকাশনী মূল্যঃ১৫০টাকা দারুচিনি দ্বীপের পরবর্তী খন্ড হিসেবে বইটি কোনোদিক দিয়ে কম মনে হয়নি। কাহিনীর প্লটে একটু এডভেঞ্চার, রোমান্টিকতা, হাসি-কান্না সবমিলিয়ে এক ভিন্ন রকম পরিবেশের সৃষ্টি করেছিলেন হুমায়ূন আহমেদ।মোটামুটি ভালোই লাগলো আবার বইটা পড়তে। শেষে অনেকের যাওয়া হলো না। দ্বীপে যাওয়ার পথেই কতসব ঘটনা ঘটল। শেষে শুভ্রর জন্য অনেক খারাপ লাগলো। জোছনা দেখার সময়ই মনে হয় ওর চোখ পুরোপুরি নষ্ট হয়ে গেলো। বেচারা শুভ্র!হৃদয়ে এক ভিন্ন অনুভূতির এক স্বাদ পেলাম।

      By Tasfia Promy

      11 Jul 2017 01:33 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইরূপালী দ্বীপ লেখক: হুমায়ূন আহমেদ প্রকাশনী: অনুপম প্রকাশকাল: ১৯৯৪ মূল্য: ১৫০ ৳ কাহিনী - দারুচিনি দ্বীপের পরের কাহিনী নিয়ে লেখা রুপালী দ্বীপের গল্প। শেষতক বল্টু ট্রেনে উঠতে পারে তার সাথে মুনাও উঠে পড়ে ট্রেনে। সাথে মুনাও চলে দ্বারুচিনি দ্বীপের দিকে। এদিকে জরী বিয়ের মঞ্চ থেকে পালিয়ে এসেছে। মুনা আর জরীর টিকেট নেই। রানা সবাই কে বেশ বকাবকি করছে। চুপচাপ বসে আছে জরী। সবাই যখন দ্বারুচিনি দ্বীপে পথে, তখন শুভ্রের মা ছেলের চশমা ভাঙা, এক মেয়ের হাত ধরে হাটা এই খবরে অস্থির হয়ে পড়লেন। সামাল দিচ্ছেন শুভ্রের বাবা ইয়াজউদ্দিন সাহেব। যাই হোক, এতগুলা বন্ধু একসাথে ঘুরতে যাচ্ছে সেখানে অনেক মজা হবার কথা কিন্তু ভিলেন না হলে কি গল্প জমে???? সকালে ট্রেন থেকে নামার পরপরই একদল পুলিশ এসে অ্যারেস্ট করে শুভ্রদের দলটিকে। জরীর সাথে যে বদ লোকটির বিয়ে ঠিক হয়েছিলো মনিরুজ্জামান সেই পুলিশকে খবর দিয়েছে, তার বউকে এরা নাকি তুলে এনেছে। পুলিশ এদেরকে কোন আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেয় না, সোজা লক আপ। কোথায় দারুচিনি দ্বীপ আর কোথায় ১৪ শিক!!!!! এই দ্বারুচিনি দ্বীপে আসার জন্য কত স্বপ্ন, কত অপেক্ষা। শেষতক কি এইইখানেই শেষ?? পাঠ প্রতিক্রিয়া: দ্বারুচিনির দেশের এই বিদেশী গুলোর মত আমার ও স্বপ্ন এক পূর্ণিমা সেই দ্বীপে কাটাব। বই টা আমার পড়া কলেজে, দ্বারুচিনি দ্বীপ মুভি দেখার পররে এবং দ্বারুচিনি দ্বীপ বইটা পড়ার আগে। আজ অনেক দিন পর পড়লাম। ভাল লাগল, ভাল লাগবেই। শুভ্র সিরিজের এই পর পর দ্বীপ নিয়ে বই গুলো বোধহয় সেরা। শেষ অংশে যদি এমন হত শুভ্র তার মোটা পাওয়ার আলা চশমা কে সমুদ্রে ভাসিয়ে দিত.... ... রেটিং: ৫/৫ রকমারি ;ঃ https://www.rokomari.com/book/1182/%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80-%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%AA

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!