User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
মহাপ্রলয়! এক অপ্রিয় সত্য। প্রায় সব ধর্মেই এর উল্লেখ আছে। এমনকি মহাকাশ বিজ্ঞানীরাও এর সতর্কবাণী করে যাচ্ছে। কিন্তু কেমন করে হবে এই মহাপ্রলয়, যাতে এই মহাবিশ্ব ধুলিস্যাৎ হয়ে যাবে? • আজ থেকে প্রায় চৌদ্দশত বছর পূর্বে এক মহামানব বার বার সতর্ক করে গেছেন মানব জাতিকে এই মহাপ্রলয় সম্বন্ধে। বিভিন্ন সময়ে তিনি মহাপ্রলয়ের বিভিন্ন নিদর্শন বর্ণনা করেছেন। তাঁর সাথীরা পরম যত্নে তাঁর কথাগুলোকে সংরক্ষণ করেছেন। সেখানে এমন কিছু ঘটনার আভাস ছিল, উচ্ছল একজন যুবকের রক্তে যা শিহরণ জাগায়। যুগে যুগে তাই কিছু গোষ্...See More
"যদ্যপি আমার গুরু" মূলত একটি স্মৃতিচারণমূলক উপন্যাস। বই আকারে প্রকাশের আগে "দৈনিক বাংলাবাজার" পত্রিকায় চারমাস ধরে এটি ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশিত হয়। বইটি রচনা করা হয় প্রিয় লেখক ও ব্যক্তি আহমদ ছফা স্যারের শিক্ষক "অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক" স্যারকে নিয়ে। একজন মানুষ এমএ পাশ করতে বহু শিক্ষকের কাছেই শিক্ষা গ্রহণ করেন। সেখান থেকে একজন শিক্ষককে নিয়ে উপন্যাস রচনা করা হয়েছে। এজন্য বইটি পড়ার জন্য আগ্রহ ছিলো প্রবোল। তাছাড়া আহমদ ছফা স্যারের লেখার প্রতি আলাদা একটি ভালোবাসাতো আছেই। আবদুর রাজ্জাক স্যার ছিলেন অসাধারণ...See More
কাহিনী সংক্ষেপঃগল্পটি নোয়াপাড়া গ্রামের ১৪ বছরের একজন কিশোর ময়না কে নিয়ে।ময়নার বাবা হারুন মিয়া পেশায় একজন চোর। ময়নার মা কুলসুম বানু একজন গৃহিণী।ময়না তার মায়ের আদরের একমাত্র ধন।সে সব সময় ময়না কে নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকে। বাবা চোর হওয়ার ছোট বেলা থেকেই ময়না আর তার মায়ের কষ্টের জীবনের শুরু হয়েছিলো। ময়না বড় হবার সাথে নানা প্রতিকূলতার সম্মুখীন হচ্ছিলো।চোরের ছেলে হওয়ায় মানুষের কটাক্ষ তাকে সহ্য করতে হতো। সে এসব সহ্য করতে পারতো না বলে ধীরে ধীরে কেমন যেন প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে উঠছিলো কেও গালি গালাজ করলেই তার মাথা...See More
আধুনিক কবিতা তথা স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলা কবিতার উজ্জল এক তারা আবিদ আজাদ। তার কবিতা সাবলীল । কিন্তু সব কথাই যেন বলে যান কবিতায়। তন্ময় হয়ে আমি পাঠ করি। তার কবিতা উপন্যাসের মতো আকর্ষনের ক্ষমতা রাখে।
আমার পড়া সেরা একটি বই প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ। বিজ্ঞানের এই যুগে এই ধরনের লিখা মানুষের ঈমানকে যেমন মজবুত করে ঠিক তেমনি ভাবে ইসলাম বিদ্বেষীদের জন্য এটা হচ্ছে সেই উত্তম জবাব। লেখক আরিফ আযাদের দীর্ঘায়ু কামনা করি মহান আল্লাহ বাব্বুল আলামিনের কাছে।
পাঠ-প্রতিক্রিয়াঃ একটি শোক সংবাদ হাসপাতালের বেডে শুয়ে এক মা প্রসবের প্রচণ্ড যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে; ইতঃপূর্বে দুটি সন্তান সে অনায়াসে প্রসব করতে পারলেও তৃতীয় সন্তানটি জরায়ুর নিরাপদ বাসস্থান থেকে বেরই হতে চাচ্ছে না। পৃথিবীর মূর্খ আলোর উচ্ছ্বাসে সে বিভ্রান্ত হয়ে বাইরে বের হতে কিছুতেই রাজি না। তাই মায়ের কোমল উষ্ণ নিরাপদ জরায়ুতে উপুড় হয়ে শুয়ে থাকে, জরায়ু আঁকড়ে। __ তুমি বের হয়ে আসো, জরায়ুতে তোমার থাকার মেয়াদ তো শেষ! শিশুটি কিছু বলে না, সে আরো জোরে খামচে ধরে মায়ের জরায়ু, একেবারে...See More
ভেবেছিলাম আর রিভিউ লেখবোনা, কিন্তু বইটা পড়ার পর থ্রিলারপ্রেমীদের বইটা সম্পর্কে না জানানো ঠিক মনে হলনা। গল্পের শুরুটা কবে জানেন, সেই সিপাহি বিদ্রোহের সময়, ১৮৫৭ সালের ২২শে নভেম্বর। ২৫শে মার্চ,১৯৭১। বন্ধুর মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে মর্গে ছুটলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর পদার্থবিজ্ঞান এর প্রফেসর মনিরুজ্জামান। সেখানে পুলিশের কাছে পেলেন এক প্যাকেট, আর প্যাকেটের মধ্যে কিছু রহস্য। একটা ঘোড়ার ছবি, ছবিতে লেখা 'ট্রুথ ইজ অলওয়েজ ইন ফ্রন্ট অফ ইউ'; আর একটা কয়েন,যার একপাশে একটা পা ভাঙা ঘোড়ার প্রতিকৃতি, অন্যপাশে একট...See More
দুর্বোধ্য,একঘেয়ে আরপ্রতিশ্রুতিহীন কবিতায় বাজার ভরে গেছে বলে কবিতার যে পাঠকরা হতাশা বোধ করছেন, তারা তরুন কবি হাসনাইন ইকবালের কবিতায় এক ভিন্ন জগৎ পাবেন। কবিতার শব্দগুলো যেমন স্বতস্ফুর্ত তেমনি আমাদের হৃদয় যে উচ্চারন শুনতে চায় তা ই আমরা শুনতে পেয়েছি ‘‘ইউরিদিসের বাঁশি’’ তে ।
স্বপ্ন সেটা নয় যা তুমি ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখ স্বপ্ন হল সেটা যা তোমাকে ঘুমাতে দেয়না। ডক্টর এ পি জে আব্দুল কালামের উদ্বৃতি এর গল্পরুপ হল বইটি। বইটি এক কথায় মন্ত্র মুগ্ধকর। হতাশাগ্রস্থদের জন্য সঞ্জীবনী। গল্পের শুরুতেই গোলাপ চাষি হয়ে চাওয়া এন্টোনির চাকরির আবেদন প্রত্যাখ্যান করেন এক গোলাপ খামারি । তিনি এন্টোনিকে উপদেশ দেন ফলের বাগানে চাকরী করতে। এন্টোনি ফল বাগানে চাকরী করতে লাগলেন আর দিন দিন গণতে লাগলেন চার বছর শেষ হওয়ার। গণে গণে ৩৬৫x৪ দিন পর তিনি পুনরায় চাকরীর আবেদন করলেন। তিনি গোলাপ চাষি হতে পেরেছিল...See More
প্রথমে সাইকেল বলতে বুজেছিলাম বাইসাইকেল গল্পের মাঝপথে এসেও যখন সাইকেল এর সন্ধান পেলামনা তখন প্রচ্ছদটা আবার পাল্টে দেখলাম। কয়েক সেকেন্ড পরে বুজতে পারলাম এটা বাইসাইকেল না জীবনের চক্র। বইটার বার পরিচ্ছেদ; লেখক প্রত্যেক পরিচ্ছেদ কে মাসের নামে অলঙ্কৃত করেছেন। কেননা পুর্নিমা রাতেই নেকড়ে মানব নেকড়েতে পরিণত হয়। ১২ পরিচ্ছেদের জানুয়ারি হতে নভেম্বর পর্যন্ত সে নয়জন মানুষকে হত্যা করে। নেকড়ে মানবের আক্রমণের স্বীকার অনেকের হাতের কাছেই প্রতিরোধের বা আত্বরক্ষার জন্য কিছু না কিছু হাতিয়ার ছিল। কিন্তু জীবনের প্রতি ...See More