User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
#বইয়ের নাম: সেইসব দার্শনিক #লেখক: সরদার ফজলুল করিম #পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১১১ দার্শনিকদের নিয়ে জানার আগে "দর্শন" কি সেটা জানা জরুরী। দর্শন মানে তো দেখা। আমরা সাধারনত কারো সাথে দেখা করার পর কি বলি,,, "আমি ওনার দর্শন পাইলাম" এর মানে আমি তার দেখা পেলাম। তো দর্শন মানে দেখা হওয়াটাই তো স্বাভাবিক। আসলেই ঠিক তাই তবে আরো অনেক বিস্তৃত। দর্শন মানে দেখা ঠিক আছে তবে এই দেখা শুধু চোখের দেখা না, এই দেখা হচ্ছে চোখ আর মন দিয়ে একত্রে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখা যাকে বলে চুলচেরা বিশ্লেষণ। দর্শন শব্দটি প্রথম ব্যবহা...See More
ভ্রমণ আমার সবচেয়ে পছন্দের বিষয়, হুমায়ুন আহমেদ তো ভালোবাসার আরেক নাম। এই দুয়ে মিলেমিশে যে বইটি "ভ্রমণ সমগ্র" তা আমার প্রিয় বই এর তালিকাতে থাকবে এটাই তো স্বাভাবিক। আমেরিকার জীবন যাপন সম্পর্কে ব্যাপক ধারনা লাভ করেছি। চীন ভ্রমনের ইচ্ছা তীব্র হয়েছে বইটি পড়ে। ভ্রমণের ধরণায় চেঞ্জ হয়ে গেছে বইটি পড়ে। হুমায়ূন আহমেদ এর বৈচিত্র্যময় জীবন আমাকে খুবই আকৃষ্ট করে। স্যারের বৈচিত্র্যময় জীবন সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছি বইটা পড়ে। সত্যিই এত মুগ্ধ আমি কোন বই পড়ে হইনি যতটা হয়েছি "ভ্রমণ সমগ্র" পড়ে।
এত চমৎকার একটা বই পড়তে দেওয়ার জন্য আল্লামা দিদার ভাইকে প্রথমেই ধন্যবাদ জানাবো । সবসময় শুধু এভারেস্ট এর নাম শুনে এসেছি কিন্তু এই বিষয়ে বেশি কিছু জানতাম না। এভারেস্ট চূড়ায় তেনজিং বইটা পড়ে হিমালয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছি। বইটাতে এভারেস্ট এর বর্ণনা এত সুন্দর করে দেওয়া আছে মাঝে মাঝে মনে হচ্ছিল তেনজিং এর পিছনে পিছনে আমি এভারেস্ট এ উঠছি। তেনজিং এর জীবন থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। কত চড়াই উৎরাই পার করে মানুষটা সফল হয়েছে। এরকম সফল মানুষের জীবন থেকে শেখার আছে অনেক কিছু।
বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চল বিশেষকরে রাঙ্গামাটির সৌন্দর্য খুব চমৎকার ভাবে উঠে এসেছে ভূস্বর্গ ভ্রমণ বাংলাদেশ বইটিতে। লেখকের লেখনি চমৎকার। লেখাটি পড়ে মনে হচ্ছিল লেখকের মুখে এই গল্প শুনতে পারলে কি চমৎকার হতো। বইটা পড়ে সত্যিই মনে হয়েছে সার্থক জনম আমার জন্মেছি এই দেশে।
‘মুক্তিযুদ্ধে মুক্ত এলাকা’ বইটি বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এ কালাম এর লেখা বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ এর উপর নির্ভর করে লেখা একটি তথ্যবহুল বই । লেখক নিজে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা । তিনি তার দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে ও দেশ কে হানাদার বাহিনী মুক্ত করতে ও দেশ কে স্বাধীন করার নিমিত্তে দেশের সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে কাধে কাধ মিলিয়ে নেমেছিলেন শত্রুর বিপক্ষে । লেখক ১৯৫২ সালে ময়মনসিংহের ভালুকা থানার ডাকাতিয়া গ্রামে জন্মগ্রহন করেন । কলেজে দ্বিতীয় বর্ষে অধ্যায়ন এর সময় শুরু হয় বাঙ্গালী জাতীর সবচেয়ে গুরুত্বপুর...See More
শহীদ জননী জাহানারা ইমাম এর “জীবন মৃত্যু” বইটি একটি মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক গ্রন্থ। মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক কয়েকটি ছোট গল্প নিয়ে বইটি সংকলন করা হয়েছে। আবার আসিব ফিরে, জীবন মৃত্যু, রায়বাঘিনী, পাগড়ি, নেই মানা,স্বপ্নের দালান, আসাদের মা এই গল্প গুলি বইটিতে রয়েছে। এই বইয়ের প্রতিটি গল্প মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে জাহানারা ইমামের ছেলে মুক্তিযোদ্ধা শফি ইমাম রুমী শহীদ হন। এছাড়া যুদ্ধের সময় তাঁর স্বামী, মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী, দেশপ্রেমিক শরীফ ইমামও ইন্তেকাল করেন। জাহানারা ইমাম তিনি খুব কাছ থেকে মু...See More
‘মেয়েটির এক রবিবার ও অন্যান্য গল্প’ বইটির লেখক আনিসুর রহমান । লেখক এর জন্ম টাঙ্গাইলের মধুপুরের দিগরবাইদ গ্রামে। তিনি পড়াশোনা করেছেন ঢাকা ও স্টকহোম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষা , সাহিত্য , ইতিহাস , চলচ্চিত্র , নাটক ও সুইডেনের দুরদর্শন সংস্কৃতি নিয়ে । তিনি দেশ বিদেশের অনেক পত্র পত্রিকায় নিয়মিত গল্প ও কবিতা লেখালেখি করেছেন ।গল্প ও কবিতা মিলিয়ে তার প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা বিশ এর উপরে । তার লেখা ইংরেজী, সুইডীশ, নরওয়েজিয়ান , ড্যানিশ, স্প্যানিশ , জর্জিয়ান , সার্বিয়ান সহ নানা ভাষায় অনুদিত হয়েছে এবং তা ব্যপকভাবে প...See More
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা #অক্টোবর : ১৮ বই : ঠাকুরবাড়ির অন্দরমহল লেখক : চিত্রা দেব মূল্য : ৪৫০ টাকা পৃষ্ঠা : ৪৪৭ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ঠাকুরমা দিগম্বরী দেবী ছিলেন ভয়ানক রাগী মহিলা। কঠিন হাতে তিনি নিয়ন্ত্রন করতেন পুরো ঠাকুর বাড়িকে। ঠাকুর বাড়ির অন্দরমহলের কর্ত্রী তিনি। পুজো কার্যে তার জুড়ি মেলা ভার। ভগবানের উপর তার অগাধ বিশ্বাস। এর মধ্যেই ঘটে গেল এক ভয়ঙ্কর ঘটনা। তার স্বামী অর্থাৎ রবি ঠাকুরের ঠাকুরদা প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর ধর্ম কার্য ভুলতে শুরু করলেন। মিশতে লাগলেন ইংরেজদের সা...See More
প্রতিটা মানুষ সুখের বড় কাঙাল। সবাই তার ভালবাসার মানুষটাকে হতে চায় পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ। আর যখন সেই সুখের দেখা মিলে না, সুখ এসে ধরা দিতে গিয়েও দেয় না তখনই মানুষ মুক্তি চায়, ছুটি চায় এই নির্মম পৃথিবী থেকে। গল্পের প্রধান চরিত্র বা নায়ক যাই বলা হোক তিনি হলেন সুকুমার বোস। পেশায় একজন উকিল। সমাজের একজন বেশ নামকরা উকিল। উকালতির পাশাপাশি তিনি একজন লেখকও। সংসার জীবনে স্ত্রী রমা আর এক ছেলে রুণ। তাদেরকে নিয়েই তার সুখী জীবন হওয়ার কথা ছিলো; কিন্তু দূঃখের বিষয়, তা আর হয়ে উঠে নি। রমা এবং সুকুমার বোস...See More
অপেক্ষা পড়ার সময় আমার ভাগ্নি রুশি রুবিনা আপুর গর্ভে। ততদিনে প্রযুক্তির কল্যাণে আমরা জেনে গেছি আমাদের ভাগ্নি পৃথিবীতে আসছে। বইটি পড়ার শুরুতেই সুপ্রভা চরিত্রটি আমার খুব মনে ধরে। সাথে সাথে ঠিক করলাম ভাগ্নির নাম রাখবো সুপ্রভা।কিন্তু উপন্যাসে সুপ্রভার হঠাৎ অনুপস্থিতি আমকে খুবই কষ্ট দেয়। ভাগ্নির নামটা সুপ্রভা রাখতে গিয়েও ভিতর থেকে সায় পেলাম না। এরপর নাম দিলাম রুশি। সেটাও কোন এক উপন্যাস থেকে, সে গল্প অন্যদিন বলবো। অপেক্ষা উপন্যাসটা মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়েছি। শুধুই মনে হচ্ছিল এই বুঝি অপেক্ষার পালা শেষ হলো।