User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
Good book
Was this review helpful to you?
or
A very good book for the beginners in philosophy. It is well-written, concise and easy to read.
Was this review helpful to you?
or
দর্শনের প্রাথমিক জ্ঞানের জন্য অনবদ্য একটি বই
Was this review helpful to you?
or
বইঃ সেইসব দার্শনিক লেখকঃ সরদার ফজলুল করিম এপিক্যুরাস, সক্রেটিস, প্লেটো, এরিস্টটল, ম্যাকিয়াভেলি, হবস, দেকার্ত, লক, স্পিনোজা, রুশো, কান্ট, হেগেল, মার্কস, এঙ্গেলস এবং লেনিন। ভাবছেন শুধু শুধু এতগুলো মানুষের নাম কেন লিখলাম। তাহলে খুলেই বলি, একটা প্রশ্ন করার জন্য। প্রশ্নটা হলো আপনি কি এদের নাম শুনেছেন? উত্তরটাও আমি দিচ্ছি, আমি নিশ্চিত আপনাদের অধিকাংশই এখানকার অধিকাংশের নাম জানেন, তাদের জীবন ও কর্ম সম্পর্কে তেমন বিস্তারিত কিছু না জানলেও। আসলে সত্যি বলতে কি, এদের নাম কমবেশি পৃথিবীর সকল পড়াশোনা করা মানুষই জানেন। কিন্তু কেন? তারা কি এমন করেছিলেন যার জন্য তাঁদের নাম সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়েছে? সেই প্রশ্নটার উত্তর দিতেই সরদার সাহেব লিখেছেন এই বইটি। উত্তরটা খুব বেশি কঠিন না আর তা হলো তাঁদের চিন্তা ও কর্ম। আরও নির্দিষ্টভাবে বলতে গেলে, ' জীবন ও জগতের কারণ নিয়ে তাঁদের নির্মোহ অনুসন্ধান ও মানুষের পৃথিবীকে জ্ঞানের আলোয় প্রস্ফুটিত করার সাধনা '। এপিক্যুরাস থেকে লেনিন পর্যন্ত এই দুহাজার বছরে মানুষের জীবন ও জগৎ সম্পর্কে কি ধারণা করতেন তাই স্পষ্ট হয়েছে বইটিতে। খুব সাবলীলভাবে তিনি তাঁদের গভীর দর্শন ও মৌলিক চিন্তাগুলোকে উপস্থাপন করেছেন যা দর্শনের প্রাথমিক পাঠ হিসেবে অসাধারণ বলেই আমার মনে হয়েছে। তাঁরা কোন প্রেক্ষাপটে তাঁদের চিন্তাগুলো করেছেন, অগ্রজদের থেকে কিভাবে তারা ভিন্ন ছিলেন তাও স্পষ্ট হয়েছে বইটিতে। তবে বইটার যেদিকটা আমার তেমন ভালো লাগে নি তা হলো লেখকের একধরনের পক্ষপাত। সেটা কি? সেটা হলো 'সেইসব দার্শনিক' লিখতে গিয়ে লেখক অনেকটাই যেন ' আমার প্রিয় দার্শনিক ' লিখে ফেলেছেন এবং অন্যদের ( বিশেষত ভাববাদী দার্শনিকদের ) তুমুল সমালোচনা করেছেন যা তাঁর নিরপেক্ষতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে বলেই আমার মনে হয়েছে। নিজের পছন্দেন এপিক্যুরাস, রুশো আর মার্কস সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করলেও তেমন গুরুত্ব পান নি ম্যাকিয়াভেলি, হবস, দেকার্তেরা। ( লেনিনও তাঁদের চেয়ে বেশি আলোচিত হয়েছে যেখানে আমরা তাঁকে কম দার্শনিক বেশি রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে জানি।) আবার বইয়ের সম্পাদনায়ও কিছুটা ভুল আছে বলে মনে হয়েছে। জীবনকালের ভিত্তিতে সব আলোচিত হলেও তুলনামূলক পরের মানুষ এপিক্যুরাস স্থান পেয়েছেন সবার আগে। এছাড়া প্লেটো আর রুশোর উপর আলোচনা মনে হয়েছে লেখকের অনুবাদের ফিরিস্তি। ( তিনি প্লেটোর রিপাবলিক এবং রুশোর বেশ কয়েকটা বই অনুবাদ করেছেন)। তবুও বইটা যে বিশ্বসেরা দার্শনিকদের জীবন ও কর্ম সম্পর্কে জানান দিয়েছে সেটাই বা কম কিসে! তো আসুন ঘুরে আসি দুহাজার বছরব্যাপি চলা চিন্তার স্রোতের সাথে!
Was this review helpful to you?
or
#বইয়ের নাম: সেইসব দার্শনিক #লেখক: সরদার ফজলুল করিম #পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১১১ দার্শনিকদের নিয়ে জানার আগে "দর্শন" কি সেটা জানা জরুরী। দর্শন মানে তো দেখা। আমরা সাধারনত কারো সাথে দেখা করার পর কি বলি,,, "আমি ওনার দর্শন পাইলাম" এর মানে আমি তার দেখা পেলাম। তো দর্শন মানে দেখা হওয়াটাই তো স্বাভাবিক। আসলেই ঠিক তাই তবে আরো অনেক বিস্তৃত। দর্শন মানে দেখা ঠিক আছে তবে এই দেখা শুধু চোখের দেখা না, এই দেখা হচ্ছে চোখ আর মন দিয়ে একত্রে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখা যাকে বলে চুলচেরা বিশ্লেষণ। দর্শন শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন গ্রীক গনিতজ্ঞ "পিথাগোরাস"। যারা দর্শনচর্চা করেন, দর্শন বিষয়ে অধ্যাপনা করেন তাদেরকেই বলা হয় দার্শনিক। জগদ্বিখ্যাত ১৫ জন দার্শনিক এর জীবনাচরণ এবং তাদের কর্ম, কৃতিত্ব নিয়েই সাজানো হয়েছে এই বই। প্রথমেই বলা যাক প্রাচীন গ্রীসের বস্তুবাদী দার্শনিক এপিক্যুরাস এর কথা। এপিক্যুরাস ৩১০ খ্রিস্ট পুর্বাব্দে মাইটিলেন নামক জায়গায় একটি দর্শনাগার প্রতিষ্ঠা করেন। তার চারিত্রিক গুনাবলীতে আকৃষ্ট হয়ে গ্রীসের প্রায় সব জায়গা থেকে বিপুল পরিমানে শিক্ষার্থী সে দর্শনাগারে উপস্থিত জমায়েত হতে থাকে। সেই সব শিক্ষার্থীদের নীতিবাদ সম্পর্কে জ্ঞান দিতেন তিনি। নীতিবাদই ছিলো এপিক্যুরাস এর দর্শনের মূল। তিনি মনে করতেন,,জ্ঞানার্জনের উদ্দেশ্য হচ্ছে, মানুষের জীবনযাপনের এমন নীতি স্থির করা যে নীতিতে মানুষ সত্যিকার অর্থে শান্তি লাভ করে। এপিক্যুরাস জীবনকাল খ্রিস্টপূর্ব ৩৪১ কিংবা ৩৪০ থেকে ২৭০ পর্যন্ত। এপিক্যুরাস মানুষজনকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানোর জন্য সংঘবদ্ধ করেননি এটা ঠিক তবে তিনি জনমনে সাহসের সঞ্চার করেছিলেন আর এটাই তার বৈশিষ্ট্য!! সক্রেটিস এর নাম শোনেনি এমন বইপড়ুয়া পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ আছে। ইনি ছিলেন প্রাচীন গ্রীসের এমন এক ব্যক্তি যিনি জগতের কোনোকিছুকেই প্রশ্ন ছাড়া গ্রহন করতেন না। গ্রীসের রাস্তাঘাটে তিনি তরুনদের জ্ঞান বিতরন করতেন। প্রতিটা তরুনের কাছে ভীষন পছন্দের মানুষ হওয়াতে গ্রীসের মানুষের ধারনা হয়, সক্রেটিস তরুনদের বিপথে পরিচালনা করতেছে! এই অপরাধে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হন এই মহান দার্শনিক। সক্রেটিস নিজে কোনো গ্রন্থ রচনা করেননি। সক্রেটিস এর শিষ্য প্লেটো সংলাপ আকারে সক্রেটিস এর দর্শন পুস্তক রচনা করেন। প্লেটোর সব পুস্তকের নায়ক ছিলেন সক্রেটিস। সক্রেটিস কে সকলে সবচাইতে জ্ঞানী ব্যক্তি বলে আখ্যায়িত করতেন। এই প্রশংসার জবাবে পরিহাস করে তিনি বলেছেন,,,তোমাদের আর আমার জ্ঞানের মধ্যে অল্পবিস্তর পার্থক্য আছে। সেই পার্থক্যটুকু হলো,,আমি জানি যে আমি কিছুই জানিনা, আর তোমরা জানোনা যে তোমরা কিছুই জানোনা! সক্রেটিস ছিলেন ভাববাদী দার্শনিক। সক্রেটিস এর সম্পর্কে বলার পর প্লেটো কে নিয়ে বলার মতো খুব বেশি কিছু থাকেনা। প্লেটো ছিলেন সক্রেটিসের মতো ভাববাদী দার্শনিক। তার পূর্ববর্তী বস্তবাদী দার্শনিকদের ব্যাখ্যার সমালোচনা করে তিনি ভাববাদী তত্ত্ব তৈরী করেন। তার রচিত "রিপাবলিক" নামক সংলাপে খোদ সক্রেটিসকে নায়কের আসনে বসিয়ে তিনি বস্তবাদীদের বিভিন্ন ব্যাখ্যার সমালোচনা করেন। পরবর্তীতে এই বই "রিপাবলিক অব প্লেটো" নামে ইংরেজি ভাষায় রচিত হয় এবং তা আজও বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। গ্রীসের রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার ভিত্তি ছিলো দাস সম্প্রদায়। তখনকার সময়ে দাসদের নাগরিক বলে গন্য করা হতোনা। প্লেটো তার ভাববাদীদের তত্ত্বের মাধ্যমে মানুষের রাষ্ট্র এবং সমাজের মূল সমস্যাগুলো চিহ্নিত করতে পেরেছিলেন। প্লেটোর প্রতিটি রচনা মানুষের জ্ঞান বিকাশে অনস্বীকার্য ভুমিকা পালন করে যাচ্ছে। জ্ঞানের ক্ষেত্রে এরিস্টটল কে বলা হতো বিশ্বকোষিক! সতেরো বছর বয়সে তিনি প্লেটোর একাডেমিতে যোগদান করেন। এরিস্টটল ছিলেন প্লেটোর শিষ্য। প্লেটোর মৃত্যুর পর তিনি এথেন্স ছেড়ে এশিয়া মহাদেশে চলে আসেন। সেখানে রাজকুমার আলেকজান্ডার এর সাথে জীবনের অনেকটা সময় ব্যয় করে পুনরায় এথেন্সে প্রত্যাবর্তন করেন। এরপরের সময়টুকু তিনি প্লেটোর একাডেমিতে শিক্ষক ও গভেষক হিসেবেই কাটিয়ে দেন। এরিস্টটল এর শ্রেষ্ঠ আলোচনা গ্রন্থ হচ্ছে,, নীতিশাস্ত্র এবং রাষ্ট্রনীতি: এথিকস এবং পলিটিক্স। প্লেটোর দর্শনের মূল বিষয় ছিলো ব্যক্তি, সমাজ এবং রাষ্ট্র। মূলত রাজার চিকিৎসক এর সন্তান হলেও এরিস্টটল প্রাচীন এথেন্সের দাসদের সমর্থনে যুক্তি প্রদানকারী এক কালজয়ী পন্ডিত। জাঁ জ্যাক রুশো। ফরাসী এই দার্শনিকের জন্ম সুইজারল্যান্ডের জেনেভা শহরে। ছোটকাল থেকেই বিভিন্ন পেশায় জড়িত থেকে বিচিত্র সব অভিজ্ঞতা অর্জন করেন এই মানুষটি। প্যারিসে এসে সেখানকার একটা একাডেমি কর্তৃক আয়োজিত একটা রচনা প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে সবার চিন্তাধারায় আলোড়ন তোলেন এই দার্শনিক। রচনার মাধ্যমে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন, বর্তমান শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর চাইতে আদিম যুগের লোকজন আরো বেশি উন্নত চিন্তাধারার ছিলো। শিক্ষিত জনগোষ্ঠির লোকেদের ভেতর হিংসা বিদ্বেষ, রাহাজানি, বিশৃঙ্খলতা দেখা যায় অথচ প্রাচীন কালের মানুষদের এই সব দোষ ত্রুটি ছিলোনা। মানুষ যতো সভ্য হচ্ছে ততো বেশি কৃত্রিম আর জটিল হয়ে যাচ্ছে অথচ সভ্যতার আগে মানুষজনের জীবনযাত্রা ছিলো স্বাভাবিক! রুশোর দর্শনের আরেকটি প্রধান দিক হলো, তিনি ঈশ্বরের অস্তিত্ব এবং আন্তার অমরতা উভতকেই স্বীকার করেছেন। রাস্তাঘাটের অভিজ্ঞতায় শিক্ষিত এই মহান দার্শনিক ১৭৭৮ খ্রিস্টাব্দে মৃত্যুবরণ করেন। কার্ল মার্কস ছিলেন বৈজ্ঞানিক সাম্যবাদ এবং দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদী দর্শনের প্রতিষ্ঠাতা। উনবিংশ শতাব্দীতে কৃষক শ্রেনীর অবিসংবাদিত সাম্যবাদী আন্দোলনের নেতা হিসেবেও পরিচিত ছিলো এই মানুষটা। কার্ল মার্কস এর মতে , মানুষ হচ্ছে যুক্তিবাদী জীব। তাই তিনি তার প্রতিটি রচনাতে যুক্তিকে খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছিলেন। সমাজের ইতিহাসকে বিশ্লেষণ করে বিভিন্ন বাস্তবধর্মী কথা বলার অপরাধে এই গুনী দার্শনিককে দেশ থেকে নির্বাসনেও পাঠানো হয়েছে অথচ পরবর্তীতে তার সমস্ত কথা মানুষ গ্রহনও করেছে। উনবিংশ শতাব্দীর শ্রমিকরা যখন নির্যাতনের যাতাকলে পিষ্ট হচ্ছিলো ঠিক সেই মুহুর্তে মার্কসবাদ এর আবির্ভাব। তিনিই বোবা কৃষকদের রুখে দাঁড়াতে শিখিয়েছিলেন তখন। ভি আই লেনিন। এই দার্শনিক ছিলেন মার্কস এবং এঙ্গেলসের উত্তরসূরি। মধ্যবিত্ত পরিবারের এই ছেলে কিশোর বয়স থেকেই রাজনীতির সাথে জড়িয়ে পড়েন। ১৭ বছর বয়সে রাজনীতির সাথে জড়িত থাকার অপরাধে সর্বপ্রথম কারাগারে যা এই দার্শনিক। ১৮৮৯-৯০ খ্রিস্টাব্দে তিনি একটি মার্কসবাদী চক্র প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৯৪ সালে মাত্র ২৪ বছর বয়সে লেনিন দুটি তত্ত্বমূলক গ্রন্থ প্রকাশ করে। ১৯০৫ থেকে ১৯১৭ সালের বিপ্লবে লেনিন সরাসরি নেতৃত্ব প্রদান করেন। এই সাতজন ছাড়াও বইয়ে আরো আট জন দার্শনিকের কথা বলা আছে, তারা হলেন,, নিকোলো ম্যাকিয়াভেলি, টমাস হবস, রেনে দেকার্ত, জন লক, বারুচ দ্যা স্পিনোজা, ইমানুয়েল কান্ট, হেগেল এবং ফ্রেডারিক এঙ্গেলস। সবার সম্পর্কে বলতে গেলে রিভিউর আকার বড় যাবে অনেক। তাছাড়া তাদের জীবন সম্পর্কে পুরোপুরি জানার ভার পাঠকের ওপর। বই পড়েই জেনে নিক সবাই। বই পড়ে একটা ব্যাপার বোঝা যায়,,,, দার্শনিকদের সাম্রাজ্যের অধিপতি আর কেউ নয়, খোদ সক্রেটিস। #ব্যক্তিগত মতামত: প্রথমেই লেখক সম্পর্কে বলি,,, এই বইটা ছাড়াও সরদার ফজলুল করিমের আরো দুইটা বই পড়েছি। প্রথমে পড়েছি রুপান্তর করা গ্রন্থ "রিপাবলিক অব প্লেটো" এরপর "দর্শনকোষ" সেই দুইটা বইয়ের রিভিউ লিখিনি। কেন লিখিনি সেটা বলতে দ্বিধা নেই,,আমার মতো নিন্দুকের সাধ্যি কোথায় যে সেই বইগুলার রিভিউ লিখবো! এই বইটা তুলনামূলক সহজ বিধায় রিভিউ লেখার দু:সাধ্য করেছি। দর্শনবিদ্যায় অগাধ জ্ঞানধারী লেখক সরদার ফজলুল করিম। ওনার রচিত "দর্শনকোষ" বইটা পড়ার সময় আমি রীতিমত হা হয়ে গিয়েছিলাম। লেখক কে নিয়ে আর বেশি কিছু বলার নেই। ওনার আরো কিছু বই আছে, বেচে থাকলে শীঘ্রই পড়ে ফেলবো ইনশাআল্লাহ। এবার বই সম্পর্কে বলি,,, জীবনী সম্পর্কিত বইগুলার রিভিউ লেখা কষ্টসাধ্য। রিভিউ লেখকের ব্যক্তিগত কিছু বলার অবকাশ থাকেনা। শুধু মতামতের অংশটুকুতে রিভিউ লেখক বই নিয়ে দু একটা কথা বলতে পারে। বইটা কি পরিমান ভালো লেগেছে সেটা বলে বোঝাতে পারবোনা। এই ভালোলাগার কোনো সীমা পরিসীমা নেই। শুধু আমি না, যে পড়বে তার কাছেই বইটা অসাধারন লাগবে। বইটা পড়ার পর আপনি এমন অনেক বিষয় সম্পর্কে জানবেন যা কখনো কল্পনাও করেননি। নিজের জানার পরিধি বিস্তৃত করতে চাইলে যথাশীঘ্রই পড়ে ফেলবেন।