User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Bangladesh: The Unfinished Revolution (Asia series) (Pt. 1
লরেন্স লিফসুলজ
বইটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী দশকের ইতিহাসের প্রামাণ্য দলিল। কয়েকটি ঐতিহাসিক মামলায় এই বইটি প্রমাণ হিসেবে আদালতে দাখিল করা হয়েছে। লেখককে প্রায়ই ফ্রান্স থেকে বাংলাদেশে এসে বিভিন্ন মামলায় সাক্ষ্য দিতে হয়। বইটির ক্রয়মূল্য থেকে ঐতিহাসিক মূল্য অনেক বেশী।
good
মাইন ক্যাম্ফ’ বইটি প্রথম ১৯২৫ সালে, হিটলার ক্ষমতায় আসার আট বছর আগে প্রকাশিত হয়েছিল। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মান নাৎসি বাহিনী পরাজিত হওয়ার পর বইটিকে নিষিদ্ধ করা হয়। সেই সঙ্গে বইটির স্বত্ত্ব তুলে দেওয়া হয় বাভারিয়া রাজ্যের হাতে। কিন্তু জার্মান কেন্দ্রীয় আইন অনুযায়ী, প্রকাশনার স্বত্ত্ব ৭০ বছর পর্যন্ত টিকে থাকে। হিটলার প্রথম বিশ্বযুদ্ধে সৈনিক হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে ভাইমার প্রজাতন্ত্রে নাৎসি পার্টির নেতৃত্ব লাভ করেন। অভ্যুত্থান করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছিলেন যে কারণে তাকে জেল খা...See More
মাইন ক্যাম্ফ’ বইটি প্রথম ১৯২৫ সালে, হিটলার ক্ষমতায় আসার আট বছর আগে প্রকাশিত হয়েছিল। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মান নাৎসি বাহিনী পরাজিত হওয়ার পর বইটিকে নিষিদ্ধ করা হয়। সেই সঙ্গে বইটির স্বত্ত্ব তুলে দেওয়া হয় বাভারিয়া রাজ্যের হাতে। কিন্তু জার্মান কেন্দ্রীয় আইন অনুযায়ী, প্রকাশনার স্বত্ত্ব ৭০ বছর পর্যন্ত টিকে থাকে। হিটলার প্রথম বিশ্বযুদ্ধে সৈনিক হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে ভাইমার প্রজাতন্ত্রে নাৎসি পার্টির নেতৃত্ব লাভ করেন। অভ্যুত্থান করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছিলেন যে কারণে তাকে জেল খা...See More
মাইন ক্যাম্ফ’ বইটি প্রথম ১৯২৫ সালে, হিটলার ক্ষমতায় আসার আট বছর আগে প্রকাশিত হয়েছিল। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মান নাৎসি বাহিনী পরাজিত হওয়ার পর বইটিকে নিষিদ্ধ করা হয়। সেই সঙ্গে বইটির স্বত্ত্ব তুলে দেওয়া হয় বাভারিয়া রাজ্যের হাতে। কিন্তু জার্মান কেন্দ্রীয় আইন অনুযায়ী, প্রকাশনার স্বত্ত্ব ৭০ বছর পর্যন্ত টিকে থাকে। হিটলার প্রথম বিশ্বযুদ্ধে সৈনিক হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে ভাইমার প্রজাতন্ত্রে নাৎসি পার্টির নেতৃত্ব লাভ করেন। অভ্যুত্থান করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছিলেন যে কারণে তাকে জেল খা...See More
এ ডক্টর ইন দ্য হাউস : তুন ডা. মাহাথির মোহামাদের স্মৃতিকথা ২য় খণ্ড
মনোজিৎকুমার দাস
‘আমাকে দশজন যুবক দাও, আমি মালয়ীদের সাথে নিয়ে বিশ্বজয় করে ফেলবো’- এমনি আদর্শিক চেতনা নিয়ে মালয়েশিয়ার নতুন প্রজন্মকে স্বদেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করেছেন যেন, তারা নিজেদের জীবন বাজি রেখে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দিয়েছেন মালয়েশিয়াকে। মালয়েশিয়া যখন স্বাধীন হয় তখন তাদের উচ্চ পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা ছিলোনা। এজন্য ব্রিটিশ জনপ্রশাসনকে ৩-৫ বছর রেখে দিয়ে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দেশীয় দক্ষ কর্মকর্তা তৈরি করেন। মাত্র সাড়ে চার বা পাঁচ দশকে মালয়েশিয়ার নেতৃত্ব জাতীয় জীবনের সব স্রোতধারাকে সম্মিলিত করে রূপান্তরিত করেছে স্রোতস্...See More
এ ডক্টর ইন দ্য হাউস : তুন ডা. মাহাথির মোহামাদের স্মৃতিকথা
মনোজিৎকুমার দাস
‘আমাকে দশজন যুবক দাও, আমি মালয়ীদের সাথে নিয়ে বিশ্বজয় করে ফেলবো’- এমনি আদর্শিক চেতনা নিয়ে মালয়েশিয়ার নতুন প্রজন্মকে স্বদেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করেছেন যেন, তারা নিজেদের জীবন বাজি রেখে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দিয়েছেন মালয়েশিয়াকে। মালয়েশিয়া যখন স্বাধীন হয় তখন তাদের উচ্চ পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা ছিলোনা। এজন্য ব্রিটিশ জনপ্রশাসনকে ৩-৫ বছর রেখে দিয়ে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দেশীয় দক্ষ কর্মকর্তা তৈরি করেন। মাত্র সাড়ে চার বা পাঁচ দশকে মালয়েশিয়ার নেতৃত্ব জাতীয় জীবনের সব স্রোতধারাকে সম্মিলিত করে রূপান্তরিত করেছে স্রোতস্...See More
নেলসন ম্যান্ডেলার ‘লং ওয়াক টু ফ্রিডম’কে পূর্ণাঙ্গ আত্মজীবনী বলা যায়? জবাব ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ দুটোই হতে পারে। হ্যাঁ— কারণ তিনি যে সময়টাকে ধারণ করতে চেয়েছেন; শৈশব থেকে শুরু করে ২৭ বছরের কারাবন্দি জীবন এবং মুক্তি— তার পুরোটাই কমবেশি এতে লিখেছেন।
নভেম্বরের ১ তারিখ, শনিবার। আম্মা একটা দুঃস্বপ্ন দেখে জেগে উঠলেন। স্বপ্নে দেখেন যে বাঁশের চারটি তাঁবু পাশাপাশি রাখা। আম্মা জিজ্ঞেস করলেন, ‘কাদের এই তাঁবু?’ কে যেন উত্তর দিল, ‘এই তাঁবুগুলো তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মনসুর আলী ও কামরুজ্জামান সাহেবদের জন্য।’ স্বপ্নের মধ্যেই আম্মার মনে হলো যে বাঁশের তাঁবু দেখা তো ভালো না। আব্বুর পছন্দের খাবার রেঁধে টিফিন কেরিয়ারে ভরে সেদিনই আইনজীবীদের সাথে নিয়ে আম্মা একাই জেলে গেলেন আব্বুর সঙ্গে দেখা করতে। তার ১ দিন পরেই ছিল ৩ নভেম্বর। বাংলার ইতিহাসে আরেকটি...See More
২০০৪ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের লেখা চারটি খাতা আকস্মিকভাবে তাঁর কন্যা শেখ হাসিনার হস্তগত হয়। খাতাগুলি অতি পুরানো, পাতাগুলি জীর্ণপ্রায় এবং লেখা প্রায়শ অস্পষ্ট। মূল্যবান সেই খাতাগুলি পাঠ করে জানা গেল এটি বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী, যা তিনি ১৯৬৭ সালের মাঝামাঝি সময়ে ঢাকা সেন্ট্রাল জেলে অন্তরীণ অবস্থায় লেখা শুরু করেছিলেন, কিন্তু শেষ করতে পারেননি। জেল-জুলুম, নিগ্রহ-নিপীড়ন যাঁকে সদা তাড়া করে ফিরেছে, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে উৎসর্গীকৃত-প্রাণ, সদাব্যস্ত বঙ্গবন্ধু যে আত্মজীবনী লেখায় হাত দিয়েছিলেন এবং...See More