User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
হয়ত আপনাকে সত্যিই ঈশ্বরে বিশ্বাস করাবে!
ইয়ান মারটেল এখানে ফার্স্ট পারসনে উপন্যাসটি শুরু করেছেন। নিজেকে কানাডা থেকে ভারতের পন্ডিচেরি স্থানান্তর করেছেন, উদ্দেশ্য একটা কালজয়ী উপন্যাস লেখা। ভারতে আসার কারন, কম খরচে এখানে থাকা যায়। অন্তত কানাডার তুলনায় তো বটেই! ছয় মাস খাটাখাটনি করে লেখক তার উপন্যাস দাড়া করালেন। এরপরে পড়তে গিয়ে দেখলেন, যে জিনিসটা থাকলে চরম অ্যাবসার্ড গল্পটাও কেমন করে যেন জীবন্ত হয়ে যায়, বিশ্বাসযোগ্য হয়ে যায়, তার গল্পে সেটাই নেই। এটাতে প্রান নেই। বুঝলেন, তার উপন্যাস আদতে কিছুই হয়নি। সাইব...See More
ভাল বই, ভাল অনুবাদ।
আমি ব্যক্তিগতভাবে আইজাক আসিমভের একজন বিশাল ভক্ত। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কায়দা করে টাকাপয়সা এদিক ওদিক করে বাংলায় অনুদিত তার প্রায় সবগুলো বই ই কিনেছি আমি। নাইটফল একটা ছোটগল্প ছিল। আমি সেটাও পড়েছি এবং এই ছোটগল্পটা নিয়ে আমেরিকানদের যে মাতামাতি, সেটার কারণ আমি ঠিক বুঝতে পারিনি। আমেরিকান রাইটাররা ভোট দিয়ে এই ছোটগল্পটিকে সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ঠ সায়েন্স ফিকশন ছোটগল্প বলেছেন। আমি ঠিক সেটারও কারণ বুঝিনি। হয়ত বুঝতে হলে আমাকে একজন আমেরিকানই হতে হবে। এরপরে আইজাক আসিমভ আরও একজন...See More
কান্না ধরে রাখতে পারিনি
এই বইটার কাহিনী খুব সুন্দর । আমি সহ আমার পরিবারের সবাই বইটি পরেছি ।
দ্য গ্র্যান্ড ডিজাইন : জীবনের চূড়ান্ত জিজ্ঞাসার নতুন সমাধান
স্টিফেন হকিং
মহাবিশ্ব ও মানুষের অস্তিত্ব সম্পর্কিত বই
পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে মৌলিক প্রশ্ন সম্ভবত নিজের অস্তিত্ত্ব নিয়েঃ আমরা কোথা থেকে এসেছি, কোথায় যাবো, আমাদের জীবনের তাৎপর্য কী? সভ্যতার শুরু থেকে মানুষ এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে এসেছে ।বিশ্বখ্যাত তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং এবং ক্যালটেক পদার্থবিদ লেনার্ড মিলাডনো তাদের এই বইটিতে বিশ্ব সৃষ্টি নিয়ে কিছু চমকপ্রদ তথ্য এবং মতামত প্রকাশ করেছেন ।যেহেতু তারা বিজ্ঞানের মানুষ, তাই স্বভাবতই বইটিতে শুধু বিজ্ঞানের কথাই আছে, কারো মনগড়া কোনো বিশ্বাসের কথা সেখানে নেই ! একটি যুক্তি দিয়ে ঈশ্বরকে ব্যাখ্...See More
সহজভাবে স্পেশাল থিওরি অব রিলেটিভিটি
বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত থিওরি কোনটি ?এ প্রশ্নের উত্তর সম্ভবত আইনস্টইনের ‘থিওরি অফ রিলেটিভিটি’র নামই প্রথমে আসবে ।সবাই এই বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক তত্ত্বটি বুঝতে চায় । কিন্তু বাংলাভাষায় এই জাতীয় বইয়ের বেশ অভাব ।সেই অভাবটাই পুরণ করলেন সুলেখক মুহম্মদ জাফর ইকবাল ।বিখ্যাত এই থিওরিটিকে জাফর ইকবাল স্যার তার বইটিতে চির পরিচিত সহজ সরল ভাষার লেখনি ভঙ্গিতে উপস্থাপন করেছেন ।সেই সঙ্গে মজার মজার উদাহরন আর ছবিও জুড়ে দিয়েছেন এতে ।ফলে আর বুঝতে কোন সমস্যা হওয়ার কথা না ।আর বইটি পড়ে থিওরি অব রিলেটিভিটি শেখার পর বইটির শেষ...See More
ট্রেজার আইল্যান্ড
আমার জানা মতে সবচেয়ে জনপ্রিয় পাইরেট উপন্যাস এই ট্রেজার আইল্যান্ড। অন্তত আমার কাছে। প্রথম পড়েছিলাম ক্লাস সেভেনে যখন পড়তাম তখন। এখন ও মাঝে মধ্যেই পড়ি। ট্রেজার আইল্যান্ড এমন একটি বই যা ছেলে বুড়ো সবাইকে মাতিয়ে রাখতে পারে। উপন্যাসের অবিস্মরণীয় সব চরিত্র গুলোর হল জিম, ক্যাপ্টেন স্মলেট, ডঃ লিভসে, ইজরায়েল, বেনগান ও আরো অনেকে। গল্পটি শুরু হয় জিমের সরাই খানায় এক পাইরেটের রুম ভাড়া নেবার মাধ্যমে। তাকে কিছু লোক রাড়া করছে। কেন? জানা যায় সে মারা যাবার পর। তার কাছে একটি ম্যাপ আছে যা বিপুল ধন সম্পত্তির দিকে ...See More
মশিউল আলমের “পাকিস্তান”:: ইতিহাস-রাষ্ট্র এবং রাজনৈতিক গল্প
সাংবাদিকদের সাহিত্যে থাকে রাষ্ট্র, ইতিহাসের বিশ্লেষণ। সকল সমস্যা কীভাবে শেকড় বিস্তার করে সমাজের প্রতিটি রন্ধ্রে ঢুকে যায় তা খুব অসাধারণভাবে একমাত্র সাংবাদিকরাই প্রকাশ করতে পারেন। আর এর প্রমাণ পাই মশিউল আলমের গল্পগ্রন্থ “পাকিস্তান” পড়ার পর। বইয়ের নামটাই সকলের মনের মাঝে প্রশ্ন তৈরি করবে। কারণ বইয়ের নাম ‘পাকিস্তান!’ এই গ্রন্থে প্রকাশিত হয়েছে মোট নয়টি গল্প। প্রতিটি গল্পে উঠে এসেছে রাষ্ট্র, ইতিহাস, রাজনীতি। এছাড়া সাংবাদিকতা জীবনের কয়েকটি অভিজ্ঞতাও তুলে এনেছেন মশিউল আলম। প্রথম গল্প ‘ঘোড়া...See More
আপসের গল্পগুলো
‘লাইফ ইজ ফুল অব কমপ্রোমাইজেস’। যে গল্পের শুরুতেই আপসের কথা চলে আসে, সে গল্পের লেখক যে জীবনকে আপস হিসেবেই দেখেন তাতে কোনো সন্দেহ থাকে না। শহুরে ক্লান্তি ও গ্লানিতে ভাসতে থাকা বন্ধুরা মাঝে মাঝে একত্রে আড্ডা দেয়। সে আড্ডায় আবুল বাশার বলা শুরু করে তার জীবনের কোনো এককালে ঘটে যাওয়া ঘটনা। যে ঘটনায় উঠে আসে ওপারের সঙ্গে এপারের মানুষের সম্পর্ক। যে সম্পর্কটাই অপরাধের। ভারতীয় বর্ডার ঘেষা গ্রামের মানুষের পেশাই স্মাগলিং। সভ্য বন্ধুদের সামনে নতুন পরিচয়ে নিজেকে পরিচয় করায় বাশার। সেখানেই হতাশার গল্প শ...See More
আহমাদ মোস্তফা কামালের “অশ্রু ও রক্তপাতের গল্প” এবং মানব চরিত্রের জটিলতা
আহমাদ মোস্তফা কামাল শহুরে মানুষ। শহরের জটিলতার মাঝে তিনি ক্রমশ হারিয়ে যান। জটিলতার মাঝে গল্পকার হয়ে তিনি সাজিয়ে নেন তাঁর চরিত্রগুলোকে। তাঁর চরিত্রগুলো ক্রমশ এগিয়ে যায় জটিলতার দিকে। মুহূর্ত-সময়কে ধারণ করে চরিত্রগুলো হয়ে ওঠে রহস্যময়। মনের মাঝে প্রশ্ন এসে দাঁড়িয়ে থাকে। উত্তর খোঁজে। কিন্তু রহস্যময় আচরণগুলোর ব্যাখ্যা পাঠককে উত্তর দিতে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়ে যায়। পাঠকও আটকে যায় লেখকের ফাঁদে। পাঠককে এক নতুন ভাবনার দিকে নিয়ে যায়। ভাবতে ভাবতে পাঠক আবিষ্কার করতে পারে যেগুলোকে আমরা রহস্যময...See More
স্মৃতিকাতর চরিত্রগুলো নিয়ে আহমাদ মোস্তফা কামাল (ভিডিও রিভিউ সহ)
জীবনের সংজ্ঞা বোধ করি আজ অবধি কেউ বের করতে পারেনি। যদি কেউ করেও থাকে তবে সে সংজ্ঞার সঙ্গে একমত হওয়ার মতো মানুষ খুব কমই পাওয়া যাবে। মানুষের জীবন আসলে কতদূর যেতে পারে? এক জীবনে মানুষ কত কাজই করতে পারে? জীবনের কাছে সব ঘটনা কিংবা কাজের মূল্যই বা কতটুকু? এক জীবনে কত প্রশ্নের উত্তর মেলে? সম্ভব না। কখনও জীবনের কোনো প্রশ্নের উত্তর পাওয়া সম্ভব না। জীবন অসংজ্ঞায়িত। এর কোনো সংজ্ঞা নেই। জীবনের শেষ আছে। অনেকে আবার বলবেন, জীবন শেষ পর্যন্ত অসমাপ্ত অধ্যায়। একবার ক্যাথরিন মাসুদকে প্রশ্ন করেছিলাম তারেক মা...See More