User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
'মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় শতবার্ষিক স্মরণ' নিয়ে কথা সূত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় (মে ১৯, ১৯০৮ - ডিসেম্বর ৩, ১৯৫৬) ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক। তার প্রকৃত নাম প্রবোধকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর পৃথিবী জুড়ে মানবিক মূল্যবোধের চরম সংকটময় মূহুর্তে বাংলা কথা-সাহিত্যে যে কয়েকজন লেখকের হাতে সাহিত্যজগতে নতুন এক বৈপ্লবিক ধারা সূচিত হয় মানিক বন্দোপাধ্যায় ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম। তার রচনার মূল বিষ্যবস্তু ছিল মধ্যবিত্ত সমাজের কৃত্রিমতা, শ্রমজীবী মানুষের সংগ্রাম, নিয়তিবাদ ইত্যাদি। ফ্রয়েডীয় মনঃসমীক্ষণ ও মার্কসীয় শ্রেনিসংগ্রাম তত্ত্...See More
বাংলাদেশের ফুল- মোকারম হোসেন সূত্রঃ প্রথম আলো, ডিসেম্বর ডিসেম্বর ০৫, ২০০৮
বইটি দেখে যে কারোরই অন্তত দু-চার পৃষ্ঠা পড়ে দেখার লোভ হতে পারে। আর প্রকৃতির অনুরাগী হলে তো কথাই নেই। একসঙ্গে দুই শতাধিক ফুলের ছবি, প্রলুব্ধ করার মতো বিষয়ও বৈকি। তার ওপর লেখক নিজেই একজন ভালো আলোকচিত্রী। নিশ্চয় তিনি তাঁর প্রিয় ছবিগুলোকে এখানে প্রাধান্য দিয়েছেন। বাংলাদেশের ফুল নামের এ অ্যালবামটির লেখক এম এ তাহের। আপনমনেই দেশের প্রত্যন্ত জনপদে ঘুরে ঘুরে ছবি তোলেন। সবকিছুর সঙ্গে ফুল-পাখি এসবের প্রতিও আসক্তি প্রবল। জীবনের কিছু সঞ্চিত ছবি দিয়ে সাজিয়েছেন আলোচ্য গ্রন্থটি। লেখক গ্রন্থ শিরোনামেই ...See More
গোঁড়ামি ও কুসংস্কার ভাঙার বই- আখতার হুসেন সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, মে ২০, ২০১১
সারা বিশ্বে প্রতিবছর সাপের কামড়ে যত মানুষ মারা যায়, তার চেয়ে তিন গুণ বেশি মানুষ মারা যায় বিষধর মৌমাছির কামড়ে। অথচ জীবনের শুরুতেই, সেই শৈশবেই অক্ষর পরিচিতির সুবাদে সাপ আমাদের কাছে পরিচিত হয়ে ওঠে ভয়াল জন্তু বা প্রাণী হিসেবে। ওই যে আমরা তখন পড়ে থাকি ‘অ-তে অজগর’, তারই মনস্তাত্ত্বিক জের ধরে। কেবল সাক্ষর জনগোষ্ঠীর কাছেই নয়, সারা বিশ্বের সাক্ষর-অসাক্ষরনির্বিশেষে সবার কাছে সাপ এক ভয়ঙ্কর প্রাণীবিশেষ। তাকে নিয়ে গল্প-কাহিনির অন্ত নেই, পুরাণ ও প্রতীকের শেষ নেই। পাশাপাশি সে ধর্মেও আছে। ধর্মেরও উপাদান। তাকে ঘ...See More
মৃত্যুর ভিতরে জাগরণ- নির্লিপ্ত নয়ন সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, মে ২৭, ২০১১
কবিতার সঙ্গে অনেককাল বসবাস করে বেশ কয়েকটি কাব্যগ্রন্থের মালিক হওয়ার পর একজন কবির সামগ্রিক গন্তব্যের দিশা পাওয়া যায় কি না, বিষয়টি নিয়ে অনেকের হয়তো অনেক রকম ব্যাখা আছে। তবে কয়েকটি কবিতার বই প্রকাশের পর ওই কবির কাব্য অনুষঙ্গ ও ভুবন সম্পর্কে গড়পড়তা একটি ধারণা যে দাঁড় করানো সম্ভব, এটি মোটামুটি বলা যাবে। বাংলাদেশের কাব্যজগতে কবি মোহাম্মদ রফিকের কবিতা সম্পর্কে পাঠকের মধ্যে একটি পোক্ত ধারণা বর্তমান। মোটাদাগে ধারণাটি এমন—তাঁর কবিতায় বাংলার মাটি-মানুষের ঐশ্বর্য-ঐতিহ্য ও জীবনযাপনের চিহ্নগুলো হাজির। আছে আখ্...See More
বিচিত্র গল্পের ইশারা- আলতাফ শাহনেওয়াজ সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, মে ২৭, ২০১১
গল্পের ভেতর কী থাকে, কী ঘটে—সোজাসাপটা জবাব খুঁজলে বলা যাবে, গল্পের শরীরে গল্পটাই মুখ্য। কাহিনি সূত্রে চরিত্রের জন্ম-বিকাশ-পরিণতি—সব মিলেমিশে পাঠকের চোখে একসময় পুরো গল্পের আকার ফরসা হয়ে ওঠে। এ রকম হিসাব মাথায় রেখে মশিউল আলমের সাম্প্রতিক গল্পগ্রন্থ পাকিস্তান পড়তে গেলে কেন জানি না মনের মধ্যে অতর্কিতে ধন্দ এসে উপস্থিত হয়। ধন্দ এই জন্য যে, গল্পের চেনাজানা আবরণের মধ্যে শেষ অবধি গল্পগুলো কতটা এবং কীভাবে গল্প হয়ে ওঠে; আর কেমন করেই বা পরিণতি পায় চরিত্রগুলো? কেননা, গোটা বইয়ে মশিউল যেভাবে একের পর এক গল্প ব...See More
নরক গুলজার- তৈমুর রেজা সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, মে ২৭, ২০১১
এই বইটি পাঠকের সঙ্গে ‘গোস্বা’ করে লেখা। আম-পাঠকের পক্ষে তাই এখানে দাঁত বসানো প্রায় বারণ। সাহিত্য যাঁদের ‘ব্যবসা’, এ বইয়ের বাঁধা পাঠক বলতে শুধু তাঁদের ধরতে হবে। মামুন হুসাইন স্বয়ং এ ব্যাপারে যে বেখেয়াল নন, তার নজির হিসেবে ওপরের উদ্ধৃতিটি তুলে রাখা হলো। মামুন হুসাইনের নিক্রপলিস আনকোরা ফিকশন, সে কারণেই অনাত্মীয়, যোগাযোগ পদে পদে ঠেকে। যেসব লক্ষণ বিচারে আমরা উপন্যাস চিনি, সেগুলো খুব গরজ নিয়ে তিনি হাপিশ করে ফেলেন। বাঙালি পাঠকের চিরকেলে প্রেম ‘কিচ্ছা’র সঙ্গে, এই সৃষ্টিছাড়া লেখক কাহিনির পুঁথিটাই কুটি ক...See More
দ্বিতীয় অদ্বৈত- কাজল রশীদ সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, মে ২৭, ২০১১
ক্রুসেড শুধু ধর্মে সীমাবদ্ধ নয়। নানা কারণে ক্রুসেড সংঘটিত হয়। ব্যক্তি, সমাজ, রাষ্ট্রের মতো প্রতিষ্ঠানেরও ক্রুসেড থাকে, যদি তার সংগঠন ও প্রয়োগ ইতিবাচক হয়। শিল্পী, সাহিত্যিক, কবি, সাংবাদিক—এঁদেরও নিজস্ব ক্রুসেড রয়েছে। তাঁরা ধারণ করেন, চর্চিত রাখেন। শক্তিশালী ও নিষ্ঠাবান লেখকের পক্ষেই কেবল সম্ভব ক্রুসেডে ধ্যানস্থ থাকা। হরিশংকর জলদাস যেমনটা করে চলেছেন। জলদাসদের সুখ-দুঃখে, শোষণ-নির্যাতনসহ যাপিত জীবনের রূপ-রস-ঐশ্বর্যকে তিনি শিক্ষিতজনের ড্রয়িংরুমে পৌঁছে দিচ্ছেন। জেলেজীবনের রোদে-জলে অঙ্গার হয়ে অভিজ্ঞতা...See More
মজার!!!
ইহা পড়ে ভালই লাগল! শেষ গল্পই শুধু পরেছি কিন্তু ভালই লাগেছে
পছন্দের একটি প্রিয়বই
"পশ্চিমে হেলান দেয়া গদ্য" আমার সবসময়ের পছন্দের একটি প্রিয় বই হয়ে উঠেছে। এই বই সম্পর্কে বলতে গেলে অনেকগুলো বিশেষণ ব্যবহার করতে হবে। এমন একটি অসম্ভব ভালো ও আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন বই বাঙালি পাঠককে উপহার দেবার জন্য কবি ফেরদৌস নাহারকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
মাদকতায় ডুবে গেছি
"নেশার ঘোরে কবিতা ওড়ে" বইটি পড়ে একধরনের মাদকতায় ডুবে গেছি। খুব ভালো লেগেছে এই বইয়ের কবিতাগুলো। একদম নতুনমাত্রায় নতুন কনসেপ্ট নিয়ে লেখা কবিতাগুলো সত্যি সত্যি ঘোর লাগায়। অনেক মুক্ত ও প্রশস্ত প্রান্তর নিয়ে কাজ করেছেন কবি। মদ, মাতাল, নেশা, ঘোর, সাকি-সুরা সবকিছুর ঐককোরাসে নতুন করে আবারো খুঁজে পেলাম জীবনকে ভালোবাসার কথা। অপূর্ব প্রচ্ছদ, যা কবি নিজেই এঁকেছেন। ভেতরের অঙ্গসজ্জা ও বইয়ের সাইজও আকর্ষণীয়। অনেক শুভ কামনা কবি ফেরদৌস নাহারকে।