User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
স্বৈরাচার এরশাদের পতনের পর বুর্জোয়া রাজনীতির দেউলিয়াপনার সুযোগে, ২০০৭ সালে সেনাবাহিনী আবারও দৃশ্যপটে আসে ১/১১-এর মাধ্যমে। সেনাবাহিনীর সমর্থনে গঠিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় এসে বিভিন্ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে, যা ছিল রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষপ্রসূত। সে সময় জরুরি অবস্থা ভঙ্গ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা তৎকালীন সেনাসমর্থিত সরকারকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পেরেছিল বলেই ২০০৮ সালের শেষদিকে একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেনাবাহিনী দৃশ্যপট থেকে সরে যেতে বাধ্য হয়। এ আন্দ...See More
১৯১৭ সাল থেকে ২০১৭ সাল: একশ বছর পূর্বে লেনিনের নেতৃত্বে রাশিয়ায় সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব সংঘটিত হয়। গড়ে ওঠে বিশ্বের সবচেয়ে বড় দেশ এবং অন্যতম বৃহৎ শক্তি সোভিয়েত ইউনিয়ন। সাম্রাজ্যবাদের ভিতে কাঁপন ধরিয়ে দিয়েছিল সমাজতান্ত্রিক এ বিপ্লব। দুনিয়ার দেশে দেশে রুশ বিপ্লবকে মনে করা হতো নির্যাতিত মানুষের বিপ্লব। সমগ্র বিশ্বে সেদিন এক অসাধারণ উন্মাদনা! এর প্রভাব সমগ্র বিশ্বের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে পড়েছিল। সাম্রাজ্যবাদ তো বসে ছিল না। ফলে সমাজতন্ত্রকে ধ্বংস করতে নানা চক্রান্ত শুরু হয়। এর মধ্যে একটি বড় চক্রান্...See More
নদী বিধৌত এই গাঙ্গেয়-বদ্বীপে প্রাচীনকাল থেকেই চাষাবাদ এবং পশু পালন গ্রামীণ জীবনের প্রধান পেশা। আধুনিকায়ন এবং বৈশি^ক নগরায়ণের প্রভাবে কৃষি এবং পশু পালনে আসছে নানামুখী যন্ত্রপাতি এবং প্রযুক্তির ব্যবহার। বাড়ছে উৎপাদনশীলতা, গরুর ক্ষেত্রে আসছে উচ্চ হারে দুধ ও মাংস উৎপাদনকারী জাতের লালন-পালন। উচ্চ উৎপাদনশীল গাভীর জাত স্বাভাবিকভাবে পরিবেশ এবং রোগব্যাধির প্রতি অনেক সংবেদনশীল হয়। ফলে বাচ্চা বয়সে বাছুরের মৃত্যুহার অনেক বেশি হয় এবং ক্ষেত্র বিশেষে বাচ্চার দৈহিক ওজন তেমনভাবে বাড়ে না। ডা. নন্দ দুলাল টীকাদারের...See More
মোসাদকে বলা হয় বিশ্বের সবচেয়ে ভয়াবহ ও দুর্ধর্ষ গোয়েন্দা সংস্থা। ইসরায়েলের এই গোয়েন্দা সংস্থাকে ঘিরে সবচেয়ে বেশি রহস্যজনক ও চাঞ্চল্যকর গল্প চালু আছে। হিটলারের নাৎসি বাহিনীর হাতে প্রায় ৬০ লাখ ইহুদির মৃত্যুর পর বিশ্বের ইহুদি সম্প্রদায়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ নিজস্ব রাষ্ট্র গঠনের স্বপ্নের প্রকল্পে শামিল হয়েছিল। ইহুদি, খ্রিস্ট ও ইসলাম ধর্মের কাছে ‘পবিত্র ভূমি’ বলে পরিচিত বৃহত্তর প্যালেস্টাইনকেই তারা বেছে নিয়েছিল নতুন এই বাসভূমির জন্য। নাৎসিদের কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে ইহুদিদের সুপরিকল্পিতভাবে হত্যা করা ...See More
তিনটি সেনা অভ্যুত্থান ও কিছু না বলা কথা
লে. কর্ণেল (অব:) এম এ হামিদ পিএসসি
'তিনটি সেনা-অভ্যুত্থান ও কিছু না বলা কথা' বইটি ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনিতে কর্মরত একজন সেনা অফিসারের লিখিত বই। যিনি(এ সংক্রান্ত দলিলে, সংঘটিত অভ্যুত্থানে তিনি জড়িত হিসেবে তার নাম পাওয়া যায়নি) অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণ করেনি, কিন্তু অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের সাথে হাস্যমুখে অন্তরঙ্গভাবে বিভিন্ন সময়ে আলাপ-আড্ডায় বসেছিলেন বলে তার বক্তব্য থেকে জানা গেছে। এরপরও তিনি তার বয়ানকে নিরপেক্ষ বস্তুনিষ্ঠ হিসেবে আমাদের সামনে হাজির করেছেন বলে লেখকের দাবী। অত্যন্ত নিবিড় পাঠে যা পক্ষপাত দোষেদুষ্ট এবং বেশকিছু তথ্...See More
বইটি পাঠ করলে অনেকে বিস্মিত হবেন। মনের কোণে অজান্তে এমন বহু দৃশ্য ভেসে উঠবে। বিশ্বে সংঘটিত বহু ঘটনার সঙ্গে আমাদের জাতীয় ও স্থানীয় বহু ঘটনার অদ্ভুত মিল খুঁজে পাওয়া যাবে। বইটি পাঠ করার পর পরবর্তী জীবনে পাঠকদের দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন ঘটবে বলে আমার বিশ্বাস। আজকের বাস্তবতা যাই হোক না কেন, ১৯৯০-এর দশকের আগে বিশ্বের প্রতিটি ঘটনায় স্নায়ুযুদ্ধের প্রভাব ছিল। এমন কোনো ঘটনা খুঁজে পাওয়া যাবে না যেখানে দুটি পরাশক্তির একটিও জড়িত ছিল না। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ভাঙ্গা গড়া ও উত্থান পতনে কোনো না কোনো পরাশক্তির স্বার...See More
ড. কামাল হোসেন তাঁর মুক্তিযুদ্ধ কেন অনিবার্য ছিল শুরু করেছেন ১৯৬৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে লাহোরে বিরোধী দলের সম্মেলনে শেখ মুজিবুর রহমানের ছয় দফা পেশ করার বিষয়টি দিয়ে। পশ্চিমা নেতাদের বাধার কারণে তিনি আনুষ্ঠানিক বৈঠকে এটি পেশ করতে না পেরে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দেশবাসীকে জানান। পশ্চিমা নেতারা ছয় দফাকে নিয়েছিলেন ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী’ তৎপরতার অংশ হিসেবে। সামরিক শাসক আইয়ুব খান অস্ত্রের ভাষায় এর জবাব দেন এবং শেখ মুজিবসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করেন। এরপর ছয় দফাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশে ব্...See More
"আমি কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখিনি" দার্জিলিং এর এক জীবন্ত আখ্যান। প্রত্যাশা এবং প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির এক চমৎকার যুগলবন্দী। বইটিতে ১১ টি অধ্যায় আছে। প্রথম অধ্যায় “পশ্চিমবঙ্গে স্বাগতম”। অধ্যায়টি শুরু হয়েছে বাংলাদেশ থেকে যাত্রার বর্ণনা দিয়ে। লেখকের প্রথম বিদেশ ভ্রমণের উত্তেজনাকর অনুভূতির প্রকাশ পাওয়া যায় প্রথম পর্বে। পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশের বর্ণনা দিয়ে প্রথম পর্বের সমাপ্তি ঘটে। দ্বিতীয় পর্ব “রোড টু দার্জিলিং” এ আছে ভ্রমণ পথের বর্ণনা। সমতল থেকে ৭০০০ ফুট উচ্চতায় উঠার পথে আবহাওয়া এবং প্রকৃতির পরিচয় বিধৃত হয়েছে এই পর...See More
পথে প্রবাসে বই আকারে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৩১ সালে। তারপর এর অনেকগুলি সংস্করণ হয়েছে, যা পাঠকবর্গের সমাদরের নিদর্শন। বস্তুতপক্ষে অন্নদাশঙ্করের এক সময়ের বহুচর্চিত উপন্যাস পুতুল নিয়ে খেলা, রত্ন ও শ্রীমতী কিংবা মননশীল প্রবন্ধাবলী এখন বিস্মৃতপ্রায়। কিন্তু আধুনিক যুগের পাঠকের কাছে তাঁর রচিত ছড়াগুলির আকর্ষণ অপ্রতিরোধ্য, এবং এই ভ্রমণ সাহিত্য পথে প্রবাসেরও। পথে প্রবাসের রচনাকাল ১৯২৭-১৯২৯। ইণ্ডিয়ান সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় সফল হয়ে শিক্ষানবিশির জন্য তখন তাঁর এই দুবছরের বিলাতবাস। বয়স তখন তাঁর তেইশ-চব্বিশ।...See More
বইটিতে মূলত ১৪ টি প্রবন্ধ রয়েছে বহুবিধ ব্যপারে।লেখক বইয়ের শুরুতেই কইফিয়ত দিতে গিয়ে বলেছেন, দীর্ঘ সময় ধরে লেখা এই বইয়ে তিনি কোনো সমাধান দিচ্ছেন না। তিনি চাচ্ছেন শুধু বিতর্ক সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি করা। তাই লেখক বইয়ের প্রথমে রাজনৈতিক সমস্যাগুলো চিহ্নিত করেছেন এবং এরপরে সমস্যার সমাধান খুঁজেছেন। লেখক দেখিয়েছেন পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক আমলের তুলনায় এদেশে ২০০৯-১৫ সালে হরতালের পরিমাণ বেড়েছে ১৭৭৫ শতাংশ। যা স্পষ্ট ইঙ্গিত করে সহিংস রাজনীতির এবং সুশাসনের শূন্যতাকে। অন...See More