User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
wow
Was this review helpful to you?
or
Nice
Was this review helpful to you?
or
wow
Was this review helpful to you?
or
TAwesome book to gain knowledge
Was this review helpful to you?
or
খুব ভাল
Was this review helpful to you?
or
It was so good
Was this review helpful to you?
or
Very Informative but there were several spelling mistakes.
Was this review helpful to you?
or
Informative
Was this review helpful to you?
or
অনুবাদ অনেক ভালো ছিলো। তবে শেষের দিকে ইসলামের ইতিহাস বর্ননায় অনেক যায়গায় নবিজী (সাঃ) এর নামের শেষে "(সাঃ)" লিখা হয় নি। তবে দেখলেই বোঝা যায় এটা অনুবাদকের ভুল না, তিনি লিখেছেন তবে প্রিন্টিং এর সময় হয়ত বাদ পরে গেছে। আশা করি পরের সংস্করণ গুলোতে সেটা সংশোধন করা হবে।
Was this review helpful to you?
or
এক নিঃশ্বাসে শেষ করে ফেলার মত একটা বই।
Was this review helpful to you?
or
Masterminded ??? Mossad
Was this review helpful to you?
or
অনুবাদ আরো ভাল হওয়া প্রয়োজন
Was this review helpful to you?
or
আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে
Was this review helpful to you?
or
osam
Was this review helpful to you?
or
ভয়াবহ একখানা বই?
Was this review helpful to you?
or
বর্ণনা করার ধরণ টা আরো ভালো হলে,পড়ে আরো ভালো লাগত
Was this review helpful to you?
or
Darun Ekta Boi .
Was this review helpful to you?
or
Good one
Was this review helpful to you?
or
এটা আমার প্রথম কোন সত্য স্পাই গল্প পড়া । কিন্তু, এখানে যে সত্য গল্প গুলো আছে তা অবশ্যই সকল মুসলিম ভাই দের পড়া আবশ্যক ?
Was this review helpful to you?
or
বেশ ইন্টারেস্টিং।
Was this review helpful to you?
or
মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোড়া ইজরায়েল এর সন্ত্রাসী গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ। বইটিতে সেই মোসাদ এর বিভিন্ন মিশন এর বিবরন দেয়া হয়েছে বিস্তারিত ভাবে৷ যা থেকে মোসাদের ব্যাপারে জানাতে পারি তারা কতটা ভয়াবহ ও হিংস্র। বইটিতে মোসাদ গোয়েন্দা সংস্থার যে মিশনগুলো রয়েছে সেগুলোর বেশিরভাগ অন্য দেশ এর উপর আগ্রাসন। তবে একটি কথা না বললেই নয়, বইটির সংশোধন প্রয়োজন৷ বনান গত ভূল আছে। সব মিলিয়ে আসাধারন।
Was this review helpful to you?
or
বইটি তথ্য বহুল। লেখক একজন গবেষক হওয়ায় তথ্যের উপস্থাপনা প্রশংসনীয়। অনুবাদকের অনুবাদ সাবলীল। প্রাঞ্জল অনুবাদ হওয়ায় বইটে সুখপাঠ্য। মোসাদের সুদীর্ঘ অপকর্মের ইতিহাস সম্পর্কে আমরা কিছু ভাসা ভাসা ধারনা পেয়ে থাকলেও তথ্য ভিত্তিক ধারনা পেতে এই বইটি হতে পারে একটি যথাযথ উৎস। তবে এর দুটি পর্ব একসাথে থাকলে ভালো হত।
Was this review helpful to you?
or
গোয়েন্দা নিয়ে তথ্য সম্বলিত বইয়ের মধ্যে অন্যতম বলা যায় নিঃসন্দেহে। মোসাদ কিভাবে কাজ করে, তাদের ধ্যান-ধারণা, কাজের কৌশল জানতে হলে এই বইটি অবশ্যই পাঠ্য। ইহুদিরা কাদের কে শত্রু মনে করে, কোন দেশে কোন কৌশলে কাজ করে, দুঃসাহসিক সব অভিযাদেন বর্ণনা উঠে এসেছে। পাঠ করতেও যথেষ্ট সহজবোধ্য লেগেছে। তবে, হয়তো ব্যস্ততা বা একটু কম মনোযোগের কারণে বানান কিছুটা ভুল হয়েছে, যা একাধিক বার পড়লে বিষয়টি পরিষ্কার হয়েছে। এক কথায় বলতে গেলে যথেষ্ট তথ্য সমৃদ্ধ বই।
Was this review helpful to you?
or
মোসাদ একটি তথ্য ও ইতিহাস ভিত্তিক বই যা অত্যন্ত সময় উপযোগী একটি আয়োজন। এই আয়োজনের পেছনে লেখকের সময় ও পরিশ্রমের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। যুগ যুগ ধরে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে একে অপরের বিরুদ্ধে যে দ্বন্দ সংঘাত চলে আসছে তার পেছনে শতভাগ দায়ী ইসরাইল এবং এর গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ। মধ্যপ্রাচ্যে শুধু ইসরাইলকে নিরাপদ রাখার জন্য হেন কোন অপকর্ম নেই যা মোসাদ করেনা। এই বইটি পড়ার আগে পযন্ত শুধু ধারনা করতাম। কিন্তু এখন নিশ্চিতভাবে জানতে পারলাম ইরাক, লিবিয়া, সিরিয়া এবং বতমানে ইরানের মত দেশগুলোতে অস্থিরতার মুলে এই ইসরাইল এবং মোসাদ। পরবর্তী প্রজন্মের জন্যও এই বইটি একটি দলিল হয়ে থাকবে।
Was this review helpful to you?
or
মোসাদ, পৃথিবীর সবচেয়ে কৌশলী ইসরাঈলের গয়েন্দা সংস্থা। ওরা আসে চুপিচুপি খুব নীরবে নিভৃতে সমস্থ সিকিউরিটিকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে খুব কৌশলে আপনারে আপনার ভূমিতে মেরে রেখে যাবে কেউ টেরই পাবে না। ওদের আছে নিজেদের ল্যাবে তৈরী এক মরণ বিষ। যা শরীরে একটু স্প্রে করে দিলেই আপনার শরীর নিথর হয়ে যাবে, মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়বেন অল্প সময়ের মধ্যে। সবাই ভাববে হার্ট এটাক হয়ে মারা গেছেন। প্রতিটি সত্য ঘটনা পড়তে পড়তে আপনার লোম খাড়া হয়ে যাবে। এমনই রোমাঞ্চকর। ওরা অনেক চালাক, অনেক পরিকল্পনা করে কাজ করে, প্রায় শতভাগ সফলতার ক্রেডিট তাদের ঝুলিতে। আর অধিকাংশ ক্ষেত্রে ওদের শিকার মুসলিম দেশ গুলো। বইটি সাড়া বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়। অনুবাদক অনেক সাবলীল ভাষায় অনুবাদ করেছন বাংলায়। পড়াকালীন সময় মনেই হবে না যে কোন অনুবাদ গ্রন্থ পড়ছেন। Happy Reading..
Was this review helpful to you?
or
যারা গোয়েন্দা কাহিনী পছন্দ করেন তারা যদি এই বইটা না পড়েন তাহলে জিবনে অনেক বড় ভুল করবেন। পিরোপুরি সত্য ঘটনা অবলম্বনে রচিত।অসাধারন
Was this review helpful to you?
or
পড়ে ভালোলাগার মত একটা বই
Was this review helpful to you?
or
অনেকদিন যাবত মোসাদের উপর কোন বই খুজছিলাম। ধন্যবাদ রকমারি।
Was this review helpful to you?
or
Khub ei valo akta boi. Mosad er name onk suneci but ai prothom kono boi porlam. Lomhorsok sob kaj kore thake Mosad boi ti pore tai mone holo. World er onk boro boro ghotona Mosad er maddhome hoe thake buja gelo. Boi ti te ghotona gula valo vabe prokas hoece but bangla anubad ta r aktu easy vabe korle mone hoi r o valo hoto.
Was this review helpful to you?
or
lifetime ai rokom akta book kenar jonno website cai....amar dekha fast
Was this review helpful to you?
or
বিশ্বের ভয়ংকরতম গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ। আজ থেকে ষাট বছর আগে ইহুদিদের এই গোয়েন্দা সংস্থার প্রকাশ। এরপর থেকেই সারা বিশ্বের রাজনীতি, অর্থনীতি থেকে শুরু করে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে জগন্যতম অপরাধে লিপ্ত হয় মোসাদ। বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলো তাদের টার্গেটে পরিণত হয়। মোসাদ তার দেশ ও পশ্চিমা সার্থে সন্ত্রাসী, বিপ্লবী, বিজ্ঞানী, রাষ্ট্রনায়ক, সরকার প্রধানদের নিষ্ঠুরভাবে হত্যা শুরু করে। কখনো গুলি করে, কখনো বিষ প্রয়োগে, কখনো মেয়ে লেলিয়ে ঘটায় হত্যাকান্ড। আর এসবের নির্দেশদাতা ইসরাইল সরকার প্রধান। মুসলিম দেশগুলোকে কিভাবে পরাভূত করা যায় এটাই মোসাদের অন্যতম লক্ষ। প্রবীণ সাংবাদিক কায়কোবাদ মিলন বইটি অনুবাদ করেছেন। ২০১০ সালে বইটি যখন ইংরেজিতে প্রকাশ পায় তখন এক নাগাড়ে সত্তর সপ্তাহ ধরে এটি ছিল বিশ্বের বেষ্ট সেলার বই। ➖➖➖ মোসাদ-১ (হার্ডকভার) লেখকঃ মাইকেল বার-জোহর , নিসিম মিশাল অনুবাদঃ কায়কোবাদ মিলন মুদ্রিত মুল্য: ৳ ২৫০
Was this review helpful to you?
or
এই অনুবাদ পড়ার ধৈর্য আমার হয়নি বহু চেষ্টা করেও। এত বাজে অনুবাদ। লেখক, যত্নশীল হউন।
Was this review helpful to you?
or
বইটি পরে আমার অনেক কিছু বুজতে পারলাম | লেখক অনেক অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে পেরেছে ঘটনা গুলো | বইটি ভালোই লিখছেন |
Was this review helpful to you?
or
মোসাদ ইসরায়েল এর প্রধান গোয়েন্দা সংস্থা । বইটিতে লেখক সুন্দর ভাবে মোসাদের কার্য পদ্ধতি তুলে ধরেছেন। গোয়েন্দা সংস্থার কাহিনি জানতে হলে বইটি পড়া লাগবে।
Was this review helpful to you?
or
খুব ভালো লাগল বইটি পড়ে। ভয়ানক একটি গোয়েন্দা সংস্থার কার্যকলাপ এখানে ফুটে উঠেছে।
Was this review helpful to you?
or
গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে আমার আগ্রহ অনেক বেশী তাই এই বইয়ের মূল্য আমার কাছে মানিকের মতোই। এক সাথে মানিক জোড় বলা যায়। মোসাদ অনেক বড় বিষয় হলেও এই বইটিতে তাদের এমন কিছু অপারেশনের কথা বলা হয়েছে যেগুলা সত্যি অনেক কঠিন ছিলও। এই বইতে এমন সব ঘটনা রয়েছে যেগুলা থেকে মুসলিম বিশ্বের সাথে ইসরাইলের সম্পর্কের আন্দাজও পাওয়া যাবে। জানা যাবে কিভাবে তারা কাজ করে। তাদের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ালে কিভাবে সেটাকে দূর করে দেয়। যেহেতু অনুবাদ বই তাই অনুবাদ নিয়ে কিছু বলতে হয়। আমার কাছে ভালোই লেগেছে। সহজবোধ্য ছিলও। তবে ভৌগলিক কিছু জ্ঞান থাকলে আরও বেশী মজা পাবেন। না থাকলেও পড়া যাবে। ইতিহাস নিয়ে জানার থাকলেও বইটি পড়তে পারেন। মোসাদ এক এবং দুই একই বইয়ের দুইটি খণ্ড। তাই দুইটি বই নিয়ে একসাথেই রিভিউ দেয়া যায়। আমার জন্য বইটি ৪.৫/৫
Was this review helpful to you?
or
এই বই এর এত ভালো রেটিং দেখে আমি সত্যি অবাক। যে আশায় এই বইটি কেনা তা হয়তবা আমার মত পাঠকদের খুশি করতে পারবে না। আর সবগুলো লাইন পড়ে আমি কম্ফোর্টেবল হইতে পারবে না। কেনো জানি থেমে যাওয়া লাগে। রিভিউ অনুযায়ী আমার অত ভালো বই এটি লাগেনি। শেষের দিকে কোরআনের ভুল ব্যাখাও রয়েছে।
Was this review helpful to you?
or
প্রকাশকের কাছে বিনীত অনুরোধ- দয়া করে ভালো উৎকৃষ্ট কোনো অনুবাদককে দিয়ে অনুবাদ করান এত তথ্যবহুল এ বইটি। বইটির নাম দেখে খুবই আগ্রহী হয়েছিলুম কিন্তু ২ পৃষ্ঠা পড়ে মনে হলো একজন ভালো অনুবাদকের হাতে পড়লে সুন্দর একটি অনুবাদ বই এর মর্যাদা পেত সংশ্লিষ্ট বইটি! ধন্যবাদ।
Was this review helpful to you?
or
মোসাদকে বলা হয় বিশ্বের সবচেয়ে ভয়াবহ ও দুর্ধর্ষ গোয়েন্দা সংস্থা। ইসরায়েলের এই গোয়েন্দা সংস্থাকে ঘিরে সবচেয়ে বেশি রহস্যজনক ও চাঞ্চল্যকর গল্প চালু আছে। হিটলারের নাৎসি বাহিনীর হাতে প্রায় ৬০ লাখ ইহুদির মৃত্যুর পর বিশ্বের ইহুদি সম্প্রদায়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ নিজস্ব রাষ্ট্র গঠনের স্বপ্নের প্রকল্পে শামিল হয়েছিল। ইহুদি, খ্রিস্ট ও ইসলাম ধর্মের কাছে ‘পবিত্র ভূমি’ বলে পরিচিত বৃহত্তর প্যালেস্টাইনকেই তারা বেছে নিয়েছিল নতুন এই বাসভূমির জন্য। নাৎসিদের কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে ইহুদিদের সুপরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হতো। এই জায়নিস্ট আন্দোলনের ফলশ্রুতিতে শুরু থেকেই আন্দোলন-সংগ্রামের মাধ্যমে নিজেদের টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করে আসছে ইসরায়েল। ফলে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দূর করতে যে কোনো পদক্ষেপ নিতে শুরু থেকেই প্রস্তুত ইহুদি এই রাষ্ট্র। আর এ কাজে ভয়াবহভাবে ব্যবহৃত হয় ইহুদিদের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ। কিন্তু নিজস্ব স্বার্থ রক্ষা করতে ইসরায়েল যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করে এসেছে, তাকে ঘিরে বিতর্কের কোনো শেষ নেই। ভয়ঙ্কর গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের কর্মী সংখ্যা কত তার পরিসংখ্যান কেউ জানে না। তবে ধারণা করা হয় এর কর্মী সংখ্যা কম করে হলেও ১২০০ হবে। এর সদর দফতর ইসরায়েলের তেলআবিবে। সংস্থাটির জবাবদিহিতা দেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে। মোসাদের প্রধান বিচরণ এলাকা বলতে কিছু নেই। বলা হয়ে থাকে, এদের নেটওয়ার্ক সমগ্র বিশ্বেই বিস্তৃত। মোসাদের দায়িত্ব এতটাই বিশাল যে, সম্পূর্ণ বর্ণনা কঠিন। সাধারণভাবে বৈদেশিক গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স পরিচালনা, গুপ্তহত্যা, বৈদেশিক নীতি-নির্ধারণে সহায়তা, কাউন্টার টেররিজম, নিজস্ব লোক সংগ্রহ ও নেটওয়ার্ক তৈরি, বিদেশি কূটনীতিকদের ওপর নজরদারি, শত্রু এজেন্টদের সন্ধান, সাইবার ওয়ারফেয়ার পরিচালনা, নতুন প্রযুক্তি সংগ্রহ, ক্ল্যান্ডেস্টাইন অপারেশন পরিচালনা, ড্রোন আক্রমণ, গুপ্ত কারাগার পরিচালনা, বিশ্বের বড় বড় করপোরেশনের নীতি-নির্ধারণের চেষ্টা, ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্পিওনাজ। মোসাদের এ কাজের বাজেটও কারও জানা নেই। মোসাদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী এমএসএস, এফএসবি, এমআইএসআইআরআই, হিজবুল্লাহ ও হামাস। মোসাদের মোটো হচ্ছে : Where there is no guidance, a nation falls, but in an abundance of counselors there is safety.
Was this review helpful to you?
or
বিশ্বের ভয়ংকরতম গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ। আজ থেকে ষাট বছর আগে ইহুদিদের এই গোয়েন্দা সংস্থার প্রকাশ। এরপর থেকেই সারা বিশ্বের রাজনীতি, অর্থনীতি থেকে শুরু করে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে জগন্যতম অপরাধে লিপ্ত হয় মোসাদ। বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলো তাদের টার্গেটে পরিণত হয়। মোসাদ তার দেশ ও পশ্চিমা সার্থে সন্ত্রাসী, বিপ্লবী, বিজ্ঞানী, রাষ্ট্রনায়ক, সরকার প্রধানদের নিষ্ঠুরভাবে হত্যা শুরু করে। কখনো গুলি করে, কখনো বিষ প্রয়োগে, কখনো মেয়ে লেলিয়ে ঘটায় হত্যাকা-। আর এসবের নির্দেশদাতা ইসরাইল সরকার প্রধান। মুসলিম দেশগুলোকে কিভাবে পরাভূত করা যায় এটাই মোসাদের অন্যতম লক্ষ। প্রবীণ সাংবাদিক কায়কোবাদ মিলন বইটি অনুবাদ করেছেন। ২০১০ সালে বইটি যখন ইংরেজিতে প্রকাশ পায়। সত্তর সপ্তাহ ধরে এটি ছিল বিশ্বের বেষ্ট সেলার।
Was this review helpful to you?
or
এতো জঘন্য অনুবাদ কখনো পড়েছি কিনা মনে পড়ছে না। বইটির বিষয়বস্তু যথেষ্ট ইন্টারেষ্টিং, কিন্তু এরকম অনুবাদের কারণে পড়ার আগ্রহই চলে যায়।
Was this review helpful to you?
or
‘মোসাদ’ বইটি পৃথিবীর অন্যতম একটি অসাধারন তথ্যমুল্ক বই । মোসাদ ভয়ঙ্কর একটি নাম । এটি ইজরায়েল এর গোয়েন্দা সংস্থা । এটি ষাট বছর আগে পৃথিবীর বুকে আত্মপ্রকাশ করে । এর কিছুদিনের মধ্যেই এটি বিশ্বের ভয়ঙ্কর গোয়েন্দা বাহিণীতে পরিনত হয় । এই মোসাদ এর ভয়াবহ কিছু অভিযান নিয়েই লেখা এই বইটি । মোসাদ প্রথম দিকে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ইন্টিলিজেন্স যুদ্ধ চালাতো এবং পরবর্তীতে মোসাদ তাদের ও পশ্চিমা বিশ্বের স্বার্থে শুরু করে তাদের অমানবিক কার্সকলাপ । তারা একাধারে শুরু করে কথিত সন্ত্রাসী, বিপ্লবী ,বিজ্ঞানী , রাষ্ট্রনায়ক , সরকার প্রধানদের হত্যা করা । তারা বিভিন্ন পদ্ধতিতে শুরু করে তাদের কার্যকলাপ , কখনো সরাসরি গুলি করে , কখনো বিষ প্রয়োগে আবার মেয়ে লেলিয়ে দিয়ে পরিচালনা করা হয় এই হত্যাকান্ডের মিশনগুলো , যা করা হতো সরাসরি ইজরায়েল এর সরকারের প্রধানের নির্দেশে । ইরানের পারমানবিক কেন্দ্র ধ্বংস , মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের সর্বত্র বিরোধ উসকে দেওয়া ,তথ্য পাচারসহ বিভিন্ন কর্মকান্ড মোসাদ এর অনৈতিক ও নিষ্ঠুরতম প্রকৃয়ার অংশ । এইসব ভয়াবহ কর্মকান্ড নিয়ে এই বইটি লেখা , মুল বইয়ের লেখক মিশায়েল বার জোহার । বইটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন কায়কোবাদ মিলন । বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে । বইটি প্রকাশিত হয় আবিষ্কার প্রকাশনী থেকে এবং এর প্রচ্ছদ করেছেন জ ই আকাশ । ইন্টেলিজেন্স যুদ্ধকে মোসাদ নিয়ে গিয়েছিলো অন্যতম স্থানে , যা আমাদের দেশ সহ পৃথিবীর অন্যান্য দেশের আইস শৃঙ্খলা বাহিনীর লক্ষ লক্ষ সদস্যদের মুগ্ধ করে দিবে । এই মোসাদ ইউরোপ ও আমেরিকার পরামর্শক তাও প্রমান মিলবে এই বইটি তে । অসাধারন সব তথ্য এর বই ও লেখনীর জন্য বইটি বিশ্বের অন্যতম বেস্টসেলার বই হয়েছিল , যা বাংলাদেশের পাঠকদের কথা চিন্তা করে প্রকাশ করেছেন অনুবাদক ।
Was this review helpful to you?
or
মোসাদের জন্ম হয়েছিলো ইসরাইলের ইন্টালিজেন্সি গোয়েন্দা সংস্থা হিসাবে। ইহুদিবাদী ইসরাইল ও পশ্চিমা স্বার্থরক্ষা'ই যাদের ব্রত। ক্রমশ মোসাদ প্রকাশ পেতে থাকে একটি ঘাতক দল হিসাবে। আপনি মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিতে সক্রীয়? কিংবা মধ্যপ্রাচ্যের এমন একটা ইস্যু নিয়ে কাজ করার আকাঙ্খা প্রকাশ করলেন যা বাস্তবায়িত হলে ইসরাইলের ক্ষতি হবে। তাহলে আপনাকে বলছি - মোসাদ এমনকি আপনার দেশে, আপনার শহরে, আপনার পাশের রুমে, আপনার বন্ধু রূপে আছে। অর্থাৎ ইসরাইলের স্বার্থ জড়িত এমন কিছু যদি নিয়ে আপনি বিরূপ মন্তব্য করেন তাহলে বুঝতে হবে, মোসাদ পাশে নিয়ে আপনি ঘুমাচ্ছেন! টাকার লোভ দেখিয়ে আপনার প্রতিবেশী কে এরা দলে টানবে এবং তাঁর কর্তৃক আপনার সমস্ত ইনফরমেশন নিয়ে নিবে। কিন্তু হিট টীম এ আপনি থাকবেন না। হিট টীমে মোসাদের সদস্যরাই থাকবে। ততক্ষণ পর্যন্ত তাঁরা শত্রুর পিছু ছাড়ে না যতক্ষণে শত্রুর মৃত্যু নিশ্চিত না হয়। মৃত্যু কিভাবে হলো এর কোন প্রমাণ রাখে না। ইসরাইল "আঘাত করলে জবাব দিতে জানে'' এমন কোন রাষ্ট্রের সাথে সংঘাতে জড়াতে চায় না। প্রথম প্রথম মোসাদ প্রতিপক্ষ কে কুপোকাত করত, কিন্তু আস্তে আস্তে তাঁরা এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে যাদের কে ইসরাইলের জন্য হুমকি মনে করে তাকেই তাঁরা হত্যা করে অত্যন্ত ঘৃণ্যভাবে! কখনো বিষ প্রয়োগে, কখনো গুলি করে কিংবা বিস্ফোরকের মাধ্যমে। ইসরাইল নামক ঐ অবৈধ ভূখন্ডের দিকে যে বা যারাই অঙ্গুলি তুলেছে মোসাদ তাদের পৈশাচিক ভাবে হত্যা করেছে। নিজেদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে যেন না পরে সেজন্য ইসরাইল মোসাদ কর্তৃক ইরান, ইরাক, সিরিয়া, লেবানন প্রভৃতি মুসলিম রাষ্ট্রসমূহের বিজ্ঞানী, বুদ্ধিজীবি, রাজনীতিজ্ঞ হত্যা করেছে অত্যন্ত ঘৃণ্য পদ্ধতিতে! তাদের নজর শুধু সাম্রাজ্যবাদের বিপক্ষে লড়াইরত মুসলিম রাষ্ট্রগুলোর। মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমানরা যেন কোনভাবেই শক্তিশালী না হয়ে উঠতে পারে, তাঁর জন্য এরা জীবন বাজি রেখে হত্যাকান্ড সহ মুসলিম রাষ্ট্রগুলোর প্লান ভণ্ডুল করে দেয়। দরকার হলে তাঁরা আম্রিকাকেও সাহায্য করে যাতে মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম রাষ্ট্রগুলো কোনভাবে মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে। মোসাদ সিআই প্রভৃতি নামকরা গোয়েন্দা সংস্থা এর সাথে একাত্মা হয়, এবং ইরান যাতে কোন মতেই পরমাণু শক্তি অর্জন না করতে পারে সেজন্য তাঁরা কম চেষ্টা করেনি। এমনকি ২০১১ সালে মোসাদ ইরানে সাইবার হামলা চালিয়ে পরমাণু কেন্দ্রের হাজার হাজার অত্যন্ত উঁচু মানের কম্পিউটার নষ্ট করে দেয়! বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ইরানের প্রায় অর্ধেক পরমাণু কেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয় এর দরুন। তাছাড়াও সিরিয়ার পরমাণু কেন্দ্রে হামলা করে সেটি ধ্বংস করে দেয়। সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায় মোসাদের কারণেই। সাদ্দাম হোসেন এর জায়ান্ট কামান/গান পরিকল্পনা ভেস্তে দিতে একজন আম্রিকান বিজ্ঞানীকে হত্যা করে। আমরা গোয়েন্দা বলতে যা বুঝি মোসাদ সেরকম গোয়েন্দা নয়। মোসাদ কে বলা যেতে পারে "সিরিয়াল কিলার'' যারা কিনা ইসরাইলের জন্য খুন করে, এবং নিজের জীবন দিতে সর্বদা প্রস্তুত। বইটির অনুবাদক কায়কোবাদ মিলন কে ধন্যবাদ। তিনি অনুবাদ করেছেন কারোর স্বার্থের দিকে না তাকিয়েই। আর রেটিং এ অনুবাদক কে আমি ১০ এ ৯.৫ দেবো। কিন্তু ২ জন লেখক পুরোপুরি নিরপেক্ষ হয়ে লিখতে পারেননি। যার দরুন বইটিতে ইরান প্রধান কে কিঞ্চিত কটুক্তি করেছেন। ফিলিস্তিনের জন্য স্বাধীনতা সংগ্রামরত হামাস কে সন্ত্রাসী, লেবাননের সংগ্রামী হিজবুল্লাহ বাহিনী কে সন্ত্রাসী আক্ষ্যা দিতে তাদের কলম কাঁপেনি মোটেই! লেখকদের নিরপক্ষ একান্তই দরকার। লেখকদের আমি রেটিং এ ১০ এ ৭ দেবো। সর্বোপরি মোসাদের কর্মকাণ্ড সম্বন্ধে যাদের জানার আকাঙ্খা রয়েছে, তাঁরা এই বইটি পাঠ করতে পারেন। প্রতিটি গল্পের মতো সত্য ঘটনা আপনাকে শিহরিত করবে! আমি কথা দিচ্ছি আপনি বইটি খুব মজা নিয়ে পড়বেন এবং শেষ না করে উঠতেই চাইবেন না।
Was this review helpful to you?
or
পৃথিবীর এক সন্ত্রাসী গোয়েন্দা সংস্হার নাম মোসাদ। অতি কুখ্যাত সন্ত্রাসীদের সমন্বয়ে গড়া এই সংস্হার ক্ষীপ্রতা ও দুঃসাহিকতা শত্রু মিত্র উভয়ের কাছেই রুপকথার মতো। মোসাদের ভয়ংকর কিছু অপারেশান কল্প কাহিনীকেও হার মানায়। ১৯৪৯ সালে মোসাদের জন্ম হলেও ১৯৯৬ পর্যন্ত কেউই জানতোনা এই সংস্হাটার প্রধান কে। ১৯৯৬ সালে যখন সাবতাই কে অপসারন করে ডেনি ইয়াতমকে নিয়োগ দেওয়া হয় এক ঘোষনার মাধ্যমে, তখন এই প্রথম বিশ্ববাসী জানতে পারে এই সংস্হাটার প্রধান কে। কিডনাপ করা ও গুপ্তহত্যায় এই সংস্হাটা বিশ্বে অদ্বিতীয়। ডেভিড বেনগুরিয়ান মুলত এই সংস্হাটার প্রতিষ্ঠাতা। মোসাদের বেশীরভাগ লোকই সাবেক সন্ত্রাসী সংগঠন হাগানাহ,ইরগুন, স্টানগেন্গ এর লোক। ১৯৫৬ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নে ২৮তম কম্যুনিস্ট সম্মেলনে যখন নিকিটা ক্রুশ্চেভ এক গোপন মিটিংয়ে স্টালিনকে অভিযুক্ত ও অস্বীকার করে নিজেই প্রেসিডেন্ট বলে ঘোষনা করে, ঐ বক্তব্যের এক কপি মোসাদ সিআইএর হাতে দিয়ে দেয়। এই প্রথম সিআইএ মোসাদের কার্যক্রম উপলব্দি করে যাতে সিআইএ অবিভূত হয়। কারন সিআইএর মত সংস্হাটি ও এই রকম একটা সেন্সেটিভ সংবাদ সংগ্রহে ব্যর্থ। পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে মোসাদকে সাহায্য করার জন্য অগনিত ভলেন্টিয়ার,এরা সবাই জন্মগত ইহুদি এবং জায়োনিস্টের সমর্থক। এরা সবসময় তৈরী থাকে শত্রুর তথ্য জানানো বা গোয়েন্দাগিরী করা সন্দেহবাজনদের উপর। গুপ্ত হত্যায় দক্ষ এই মোসাদ বেশীরভাগই সময়েই হামলার জায়গায় থাকেনা। বেশীরভাগ সময়েই এরা চেষ্টা করে স্হানীয় মাফিয়া বা সন্ত্রাসীদের দ্বারা নিজেদের কাজ করে নিতে, যদি মাফিয়াদের দ্বারা সম্ভব না হয়, তাহলে শুধুমাত্র ওখানেই মোসাদের ডেথ স্কোয়াড কাজ করে। আট টা ডিপার্টমেন্টের উপর মোসাদ কাজ করে , যার মধ্যে ৫ হতে ৬ টা ডিপার্টমেন্ট অনেকেই জানলেও বাকী দুই ডিপার্টমেন্টের কথা কেউই জানে না। ১. কালেকশান ডিপার্টমেন্টঃ এটি সবচেয়ে বড় ডিপার্টমেন্ট , যারা বহির্বিশ্বে ডিপ্লোমেট, ব্যবসায়ী, সাংবাদিক সহ অন্যান্য ছদ্মবেশে কাজ করে। ২.পলিটিক্যাল একশ্যান এবং লাইয়াশন ডিপার্টম্যান্টঃ এই গ্রুপটা বন্ধুত্বপুর্ন দেশের গোয়েন্দা সংস্হা এবং যাদের সাথে সম্পর্ক নেই ওদের মাঝে সমন্বয় করে। ৩.স্পেশাল অপারেশান ডিপার্টমেন্টঃ এই গ্রুপ স্পর্শকাতর গুপ্ত হত্যায় জড়িত। ৪.ল্যাপ ডিপার্টম্যান্টঃ এই গ্রুপ মনস্তাত্বিক যুদ্বের জন্য দায়ী, যাদের কাজ প্রপাগান্ডা ও ধোঁকার কাজ করা। ৫.রিসার্চ ডিপার্টম্যান্টঃ যাবতীয় গোয়েন্দা গবেষনার জন্য হলো এই গ্রুপ। (বিস্তারিত জানতে উপরের লিংকে ক্লিক করে দেখে নিন) ওলফগ্যান্গ লোটয মোসাদের সেলিব্রেটি গোয়েন্দাদের একজন।জার্মানী ইহুদি,১৯৩৩ সালে মাইগ্রেট হয়ে ফিলিস্তিনে চলে আসে। হিব্রু,আরবী ও ইংলিশে পারঙ্গম হয়ে ব্রিটিস বাহিনীর হয়ে যুদ্ব করে দ্বিতিয় বিশ্বযুদ্বে। যুদ্বশেষে সন্ত্রাসী সংঘঠন হাগানাতে যোগ দেয় এবং পরে মোসাদে। মিশরে গোয়েন্দাগিরীর জন্য তাকেই সিলেক্ট করা হয়। সে মিশেরের এলিট ঘোড়ার রেইস খেলায় যোগ দেয় আর মিশরের বড় বড় কর্তাব্যাক্তিদের সাথে খাতির যুগিয়ে ফেলে। চেহারা সুরত জার্মানি হওয়া এবং সে বলত বিশ্বযুদ্বের সময় সে হিটলারের জেনারেল রোমেলের পক্ষ হতে যুদ্ব করেছে। রেডিও সিগনালের মাধ্যমে সে মিশর হতে তাদের মিলিটারির স্পর্শকাতর তথ্য পাঠাতো। মিশর তার পাঠানো রেডিও সিগন্যাল ট্রাকিং করে ধরে ফেলে তাকে। পরে ৬৭ এর যুদ্বে বন্দী হওয়া ৯ জন মিশরীয় জেনারেলের বিনিময়ে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়। ১৯৬৭ সালের যুদ্বে মোসাদের সপিস্টিকেটেড যন্ত্রের সাহায্য মিশরের গতিবিধি নজরে রাখতো, পরে একদিন সকালে সাতটা হতে আট টার মধ্যে, যে সময় মিশরের এয়ার ফোর্সের বেশীর ভাগই নাস্তা খায় এবং শিফট চেন্জ হয়, ঐ সময় ইসরাইল এট্যাক করে বসে। যুদ্বে রজন্য তৈরী থাকা ৩০০ এর ও বেশী বিমান ধংস হয়ে যায়। মাত্র ৬ দিন যুদ্ব করতে পারে আরবরা, যুদ্বের পুরো কৃতিত্বই গোয়েন্দা সংস্হার। জর্ডানে ব্লাক সেপ্টেমবরের হত্যার পর এক নয়া গ্রুপ গড়ে উঠে ব্লাক সেপ্টেম্বর নামে । জার্মানির মিউনিখে অলিম্পিক গেমস চলাকালে এরা ৯ জন ইসরাইলী এথলেটকে কিডনাপ করে। ২০০ ফিলিস্তিনির মুক্তি ও নিজেদের সেইফ পেসেজ দেওয়া ছিলো ওদের দাবী, জার্মান সরকার মেনে নেয় এবং চুক্তির জন্য মিলিটারি এয়ারপোর্টে আসতে বলে। মিলিটারি এয়ারপোর্টে জার্মান স্পেশাল ফোর্স আগে হতেই প্রস্তুত ছিলো। অপহরনকারীরা যখনই বুঝতে পারে ওদের ট্রাপে ফেলা হয়েছে, তখনি সব বন্দী এথলেটদের হত্যা করা হয়। পুলিশের পাল্টাগুলিতে ৫ জন অপহরনকারী নিহত ও তিন জন বন্দী হয়। ঘটনাটি ছিলো অতি ভয়াবহ, মোসাদ স্পেশাল টিম গঠন করে অপারেশান রথ অফ গড ঘোষনা করে। পুরো ইউরোপ জুড়ে ব্লাক সেপ্টেমবারগ্রুপকে খুঁজে খুঁজে হত্যা করা হয়। ৭২ হতে ৭৩ পর্যন্ত এই গুপ্তহত্যার কাজ চলতে থাকে। পিএলওর নেতারা প্রায় দিশা হারাবার উপক্রম। ইউরোপ জুড়
Was this review helpful to you?
or
প্রথমেই লেখককে তার পরিশ্রমের জন্য অনেক শুভ কামনা। কিন্তু যে কথাগুলা না বললেই নয় সেগুলা, বইটিতে সবথেকে বড় সমস্যা যেটি একজন পাঠককে বিরক্তির চরম সীমায় নিয়ে যেতে পারে সেটি হল এখানে বানান ভুলের পরিমাণ অনেক বেশি। এমনকি এই ভুল বানানের জন্য অনেক বাক্যের অর্থ এমন ভাবে পাল্টে গেছে যেটি মূল বক্তব্য থেকে পুরাই আলাদা। এছাড়া আরেকটি বড় সমস্যা বাক্যের ভিতর অবাঞ্ছিত শব্দ। যেগুলা প্রিন্টিং মিস্টেক বলেই আমার মনে হয়েছে। এছাড়া অনেক জায়গায় একই বাক্য বারবার ব্যাবহার করা হয়েছে। বাংলা অনুবাদ পড়ার পর আমি মূল বইটি আবার একবার পড়ি। সেখানে আমি লক্ষ্য করি অনেকগুলা অধ্যায় বাংলায় অনুবাদ করা বইটিতে দেওয়া হয়নি। বইটি পুনঃনিরীক্ষণ করে এবং উপর্যুক্ত কথাগুলা বিবেচনা করে নতুন সংস্করণ প্রকাশ করার জন্য প্রকাশক এবং লেখককে অনুরোধ করছি। আপনাদের চেষ্টা সফল হোক এ কামনাই করি। ধন্যবাদ।