User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
অনেক ভালো একটি বই
Was this review helpful to you?
or
Khub sundor boi.
Was this review helpful to you?
or
THE BOOK IS GOOD AND ENRICHING. . ROKOMARI.COM'S HIGHER MANAGEMENT , SEEMS TO ME, IS BETTER; BUT MARGUNAL LEVEL -----ONLINE SERVUCE GIVER S ARE MOSTLIY VERY INEFFICIENT---SOME OF UR GIRLS SERVE BETTER OF COURSE.ROKOMARI’S HIGHEST ATHORITY---THE OWNER SHOULD INVESTIGATE ITO THE MATTER AND TRY TO IMPROVE IT QUALITY SERVICE.
Was this review helpful to you?
or
বেরিয়েছে "বিশ্বাস ধর্ম যুক্তি" বইয়ের দ্বিতীয় সংস্করণ।
Was this review helpful to you?
or
এক কথায় দারুণ হয়েছে বইটি, দুয়েক জায়গায় যুক্তি একটু দূর্বল মনে হয়েছে। ১০১ পৃষ্ঠার ৩য় অনুচ্ছেদের শেষ ছত্রে মনে হয় 'বিজ্ঞানের' জায়গায় 'ধর্মের' হবে। ১২৭ পৃষ্ঠায় "পরে ঈশ্বর কহিলেন, আমরা আমাদের প্রতিমূর্তিতে,........." এখানে আমরা মানে কি তা নিয়ে বাক্যব্যয় হতে পারত যদি মূল জায়গায় 'আমরা, আমাদের' শব্দ থেকে থাকে কারণ তিনি তো একজন। ফ্ল্যাপ এর লেখাগুলো কাজের ছিল, তা না হলে এতগুলো বইয়ের ভিড়ে এই লেখকের বইটা হয়ত আমার নজরই কাড়তো না। লেখককে অভিনন্দন :D
Was this review helpful to you?
or
চরম ধর্মান্ধ, গোঁড়ামিতায় পরিপূর্ণ, চরম প্রতিক্রিয়াশীল সমাজের মধ্যে থেকেও রোদেলা প্রকাশনী তাদের প্রকাশনীতে এমন একটি বস্তুবাদী দর্শন সমৃদ্ধ যৌক্তিক ও জ্ঞানের বই রাখায় তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। রকমারিকেও ধন্যবাদ। ঈশ্বর, আপনি তো একজনই আছেন। এই বিশাল জমিন আপনারই। সবকিছুই আপনার আজ্ঞাবহ। তাহলে আপনার সৃষ্ট মানুষের এত ধর্ম কেন? আপনি কি সবার জন্য একটিমাত্র ধর্ম দিতে পারতেন না? আপনি হরেক রকম বিশ্বাস চাপিয়ে মানুষকে হানাহানিতে লিপ্ত করাবেন, তা আমরা বিশ্বাস করতে চাই না। তবে কি বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষই আপনাকে বিভিন্নভাবে কল্পনা করে একেক রকমের বিধান বানিয়েছে? অবশ্য আপনার পক্ষের চিন্তাবিদরা বলেন,আপনি একটিমাত্র ধর্মই পাঠিয়েছিলেন, কিন্তু বারবার মানুষ বিচ্যুত হয়েছে। ☑️ মানুষের এমন অবাধ্য হবার ক্ষমতায় আপনার ক্ষমতা প্রশ্নবিদ্ধ হয় কি না❓ আপনার ইচ্ছের বিরুদ্ধে যাবার সাধ্য কার? শয়তান আপনার প্রিয় মানুষকে বিপথে পরিচালিত করবে,আর আপনি চেয়ে চেয়ে দেখবেন? ওর ক্ষমতা কি এতই বেশি ❓
Was this review helpful to you?
or
শয়তানকে গালাগাল অন্তত মানুষের সাজে না। কারণ ওর ভূমিকা না থাকলে সুন্দর এই পৃথিবীটা দেখতে পেত না মানবজাতি। নিষিদ্ধ গাছের ফল খাইয়ে মানুষকে জ্ঞান দিয়েছে শয়তান। ঈশ্বর মানুষকে আটকে রেখে ইতর জীবজন্তু দিয়ে দুনিয়া ভরে তুলবেন শয়তান তা চায়নি, মেনে নিতে পারেনি। অ্যাডাম-ইভকে সে ঐ ছোট্ট বন্দিশালা থেকে বের করে এনেছে অনেক বড় এক পৃথিবীতে। মানুষের কাঁধে ভর করে আছে শয়তান। আর এই শয়তানের প্ররোচনায় বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রা। ঈশ্বর মানে শুভ। শয়তান মানে অশুভ। পৃথিবীতে সব ভালো কাজগুলো হয় ঈশ্বরের ইচ্ছায়। আর অশুভ সব কাজের পেছনে কলকাঠি নাড়ছে শয়তান। বৈশ্বিক কর্মকাণ্ডের মাঝে যদি ভালোর পাল্লা ভারী হয়ে থাকে তাহলে প্রশ্ন নেই। কিন্তু যদি খারাপ কাজ বেশি হয় তাহলে বুঝতে হবে শয়তানের ক্ষমতা কম নয়। আবার এও হতে পারে যে, শয়তানের ইচ্ছা বাস্তবায়নে ঈশ্বরের সম্মতি থাকে। নয় তো দুনিয়াতে এতবেশি খারাপ কাজ হয় কি করে। আমেরিকা-ইউরোপে বলতে গেলে তেমন কোনো ধর্মপুরুষ আসেননি। এই দুই মহাদেশে উৎপাদিত কোনো ধর্ম ছড়িয়ে পড়েনি সারাবিশ্বে। নবি-রসুল কিংবা অবতারের পরিবর্তে ইউরোপ আমেরিকায় জন্ম হয়েছে অসংখ্য বিজ্ঞানীর। আজ দুনিয়ার উপর তারাই কর্তৃত্ব করছে। কথায় কথায় প্রাণহরণ এখন আর সম্ভব নয়। এক সময় একেবারে মামুলি রোগে মানুষ মারা গেছে। কলেরা-বসন্তে সাফ হয়েছে গ্রামের পর গ্রাম। বিজ্ঞানের কল্যাণে অনেক রোগ এখন নির্মূল হয়েছে। সুতরাং ক্রমশ নমনীয় এবং দয়ালু হচ্ছেন ঈশ্বর। অথচ একই ঈশ্বর আগে ছিলেন কতই না নির্দয়। বিজ্ঞান ধর্মের উপর নির্ভর করে না বা ধর্মের ধার ধারে না। ধর্ম ছাড়াও বিজ্ঞান সচল। কিন্তু বিজ্ঞান ছাড়া ধর্ম অচল। বিজ্ঞান তার আবিষ্কারকে প্রতিষ্ঠিত করতে ধর্মের আশ্রয় নেয় না। কিন্তু ধর্ম নিজেকে টিকিয়ে রাখতে বার বার বিজ্ঞানের উদ্ভাবনকে টেনে আনছে। বিজ্ঞান তো বলছে না যে, আমার আবিষ্কার ঠিক আছে কিনা তা ধর্মের সাথে মিলিয়ে প্রমাণ কর। অথচ ধর্ম যেন অযাচিতভাবেই বলছে ওহে বিজ্ঞান, তোমার সাথে আমার মিল আছে, আমাকে তুমি স্বীকার করে নাও। সূচিপত্র: *শয়তানের কীর্তি *শয়তানের ক্ষমতা *তৌরাত ও বাইবেলে শয়তান *কোরানে শয়তান *হিন্দু ধর্মে শয়তান *বৌদ্ধ ধর্মে শয়তান ও ঈশ্বর ধারণা *এত ধর্ম ও ভাষা কেন *ঈশ্বরের অজ্ঞাতে *ধর্ম ও প্রথা *সবলের সহায় ঈশ্বর *ক্রমশ নমনীয় ঈশ্বর *ধর্ম মানে যুক্তি নয় *কলকি অবতার কি হযরত মুহাম্মদ (স) *ঈশ্বর সমীপে *মানুষ ও ধর্ম *পৃথিবীর মৃত্যু
Was this review helpful to you?
or
লেখকের কথা (১) বিশ্বাসের পরীক্ষা এমনই যে, এতে তেত্রিশ নম্বর পেয়ে পাস করা যায় না। বিশ্বাসের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পেতে হয় একশ’তে একশ’ নম্বর। তারপরও বিশ্বাসকে যুক্তি দিয়ে প্রতিষ্ঠা করবার চেষ্টা চলছে নিরন্তর। বিশ্বাস মোটেও যুক্তিসঙ্গত কোনো বিষয় নয়। যুক্তি দিলে পাল্টা যুক্তি আসবেই। তবে পাল্টা যুক্তি অসংখ্য থাকলেও আমাদের এই সমাজে এসবের অবতারণা দুঃসাহসিক ব্যাপার। ফলে চলছে একতরফা খেলা। অনুকূল যুক্তিগুলো গ্রহণ করে বিশ্বাসকে সমৃদ্ধ করবার চেষ্টা অহরহ। অপরদিকে, কোনো যুক্তি যদি বিশ্বাসের ভিত্তিমূলে আঘাত হানে, তবে পার পাবার চেষ্টা চলে ঈশ্বরের উপর দায় চাপিয়ে। প্রশ্নের যুক্তিসঙ্গত উত্তর না মিললে বলা হয়Ñ এটা ঈশ্বরই জানেন। কিছু প্রশ্নের উত্তরে জ্ঞানগর্ব আলোচনা, আবার কিছু প্রশ্নে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণÑ তা হয় না। কিছু আপনি জানবেন, আবার কিছু জানবেন ঈশ্বরÑ এভাবেই তো চলছে। হয় যুক্তি মানুন, নয় তো বিশ্বাস করুন। দু’য়ের সমন্বয় ঘটানো বা কিছুক্ষেত্রে যুক্তি থেকে কেটে পড়া মানে এক ধরনের সুবিধাবাদ। বিজ্ঞান ও যুক্তি যেমন বিশ্বাসের বিষয় নয়, তেমনিভাবে বিশ্বাসকেও যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করবার চেষ্টা পণ্ডশ্রম। বিশ্বাসকে যদি যুক্তি দিয়ে প্রমাণের চেষ্টা না চলত তাহলে হয়তো বইটি এই ভাষায় লিখতে হতো না। (২) প্রকৃতিতে সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণীর নাম মানুষ। বুদ্ধির সাথে কর্মের হাত যুক্ত হয়েছে বলেই মানুষ নামের জীবটি অন্য সকল প্রাণীর চেয়ে আলাদা। একমাত্র মানুষই পারে কথা বলতে ও বহুমাত্রিক কল্পনা করতে। কোনো বিশেষ ভাবধারায় অন্য প্রাণীগুলোর বিশ্বাস আছেÑ এমন প্রমাণ এখনও মেলেনি। ভবিষ্যতেও প্রমাণিত হবার বিন্দুমাত্র সম্ভাবনা নেই। বিশ্বাস করা হয় যে, পৃথিবী এবং মানুষসহ সবকিছুর স্রষ্টা মহান ঈশ্বর। তিনি এক এবং অদ্বিতীয়। তথাপি পৃথিবীর সকল মানুষ তাঁকে একই রূপে খুঁজে পায়নি। তিনিও সেভাবে ধরা দেননি। মানুষ তাঁকে খুঁজেছে নিজের মতো করে। আর সে কারণেই অঞ্চলভেদে, ধর্মভেদে তিনি একেক রকম। তিনি আরবের মানুষের জন্য যে নির্দেশনা দেন, ভারতের মানুষদের জন্য তা দেন না। শুধু তাই নয়, আমরা এও দেখতে পাই যে, মানুষের মতোই তাঁর উপলব্ধির পরিবর্তন হয়। তিনি একই অঞ্চলে অনেক ধর্মপুরুষ পাঠান, তাঁদের দেন প্রত্যাদেশও। কিন্তু প্রেরিত পুরুষ বলেনÑ আগের মতাদর্শ বাদ, এটিই আসল গ্রন্থ। ঈশ্বরপ্রেরিত সকল পুরুষই বিশেষ মর্যাদায় আসীন, তাঁরা বরণীয়। কিন্তু ঈশ্বরের এত গ্রন্থ পাঠাবার দরকার কি? সংশোধিত, পরিমার্জিত কিংবা বর্ধিত সংস্করণ হয় মানুষের লেখা বইয়ে। কারণ মানুষের ভুল হওয়া খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু ঈশ্বরের তো ভুল হবার কথা নয়। তিনি কেন তাঁর গ্রন্থের নব নব সংস্করণ বের করবেন ভিন্ন ভিন্ন প্রকাশকের মাধ্যমে? ‘বিশ্বাস ধর্ম যুক্তি’ বইয়ে এসেছে ইহুদি, খ্রিস্টান, ইসলাম, হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মের আলোকে বেশ খানিকটা আলোচনা। পক্ষে কিংবা বিপক্ষে নয়, বিশ্বাসের নানা অসঙ্গতি এসে পড়েছে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিকভাবে। বইটিতে বিভিন্ন ধর্মের ঈশ্বর ও তাঁর সৃষ্টিকর্ম সম্বন্ধে ধারণা দেবার প্রয়াস যেমন রয়েছে, তেমনিভাবে একটি বড় অংশজুড়ে স্থান করে নিয়েছে শয়তান। কারণ শয়তান একটি স্বীকৃত সত্তা, যাকে বাদ রেখে আলোচনা অসম্ভব। হাসান নাসির [email protected]