User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Owais Al Qarni

      21 Sep 2019 01:24 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      এই মাতুব্বরগে জাহান্নামত ও জাগা পাইতো ন। (চট্টগ্রামের ভাষায়)

      By Sazzadur Rahman

      06 Aug 2019 09:32 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আরজ আলী মাতুব্বর....উপমহাদেশের বিখ্যাত নাস্তিক...তার নাস্তিকতার জুড়ি নেই,এটা স্বীকার করতেই হয়। তার বই গুলোতে তিনি স্রষ্টা বা ঈশ্বর এবং ধর্ম সম্পর্কে নানা প্রশ্ন তুলেছেন...নিঃসন্দেহে তার প্রশ্ন করার ক্ষমতা চমৎকার কিন্তু বেশ কিছু প্রশ্ন অবান্তর,তিনি ধর্ম থেকে এসব রেফারেন্স কোথা থেকে পেলেন,তার হদিস দেন নি। তবে আলহামদুলিল্লাহ... আরজ আলী মাতুব্বরের ইসলাম নিয়ে সকল প্রশ্নের জবাব দিয়েছে আরিফ আজাদ...তার "আরজ আলী সমীপে" বইয়ে।আরজ আলীর সব প্রশ্ন চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে গেছে আরিফ আজাদের উত্তরের মাধ্যমে। আমার অনুরোধ,আরজ আলীর যেকোন বই পড়ার পর,অবশ্যই আরিফ আজাদের বইটি পড়বেন।তাহলে ইসলাম নিয়ে মনে কোন সন্দেহ সৃষ্টি হবে না ইনশাআল্লাহ....

      By Aam somik

      11 Aug 2016 05:37 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আরজ আলী মাতুব্বর ইতিহাসে এক অনন্য নাম যিনি কুসংস্কার ও ধর্মীয় গোঁড়ামির বিরুদ্ধে সারাজীবন যুদ্ধ করে গেছেন।তার চিন্তাশক্তি বুদ্ধি বিবেচনা দিয়ে তিনি রচনা করেছেন বেশ কিছু প্রবন্ধ যার প্রতিটিতেই ফুটে উঠেছে সত্যকন্ঠ আর মিথ্যার বিরুদ্ধে অসিচালনা।আরজ আলির পরিচয় সংক্ষেপে তুলে ধরা হলে বলতে হয় তার জন্ম বরিশালে এক অজপাড়া গ্রামে।তার বয়স চার বছ্রের সময় তার বাবা মারা যায়।তার বাব মারা যাওয়ার সময় রেখে যাওয়া ৫ বিঘা জমি নিয়েই তার মা বেশ কষ্টেই দিন কাটান।ছোটবেলা থেকেই তার জ্ঞান আরহের প্রতি ছিল প্রচুর ইচ্ছা।তিনি তার ইচ্ছা পূরনের জন্য সব রকম বই পড়তেন তিনি।বরিশালের লাইব্রেরীগুলোতে তিনি বেশ ভালই সখ্য গড়ে তুলেন।তার জীবনের পটভুমি পরিবর্তন হয় তার মা মারা যাওয়ার পর যখন আলোকচিত্রগ্রাহক দ্বারা কিছু স্মৃতিস্বরুপ আলোকচিত্র তুললে কুসংস্কার বিশ্বাসী গ্রামবাসী তার মায়ের সৎকার রেখেই চলে যায়।তখন থেকে তিনি সিদ্ধান্ত নেন এই ধর্মীয় গোঁড়ামি আর কুসংস্কারের বিরুদ্ধে লড়বেন আজীবন।তিনি মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দিতে থাকেন জ্ঞানের আলো গড়ে তুলেন লাইব্রেরী।তার লেখা রচনাবলী নিয়ে গঠিত এই বইটি।এই বইটির প্রতিটি গ্রন্থেই ফুটে উঠেছে তার অর্জিত জ্ঞান,চিন্তাচেতনা ও বিবেকবুদ্ধি দিয়ে কিভাবে তিনি অন্যায় কুসঃস্কার আর ধর্মীয় গোঁড়ামির বিরুদ্ধে লড়াই করে কেমন করে জ্ঞানের আলো ছড়িয়েছেন।বইটি পড়ে অনেক ভাল লাগে অর্জন করার মত অনেক জ্ঞানই আছে এই বইটিতে।জ্ঞান মূলক বই পড়তে যারা উৎসাহী তাদের জন্য এই বইটি অনেক ভাল লাগবে আশা করি।

      By জুবায়ের কবির

      27 May 2012 03:29 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আজ আরজ আলী মাতুব্বরের কথা বলব আমরা। স্বয়ং-শিক্ষিত, প্রাগ্রসর, লৌকিক দার্শনিক আরজ আলী মাতুব্বরের জন্ম ১৯০০ খ্রিষ্টাব্দে, বরিশাল সদর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরের লামচরি গ্রামের মাতুব্বরবাড়িতে। আরজ আলীর জন্মের চার বছর পরই মারা যান তাঁর বাবা এন্তাজ আলী মাতুব্বর। মৃত্যুর সময় তিনি তাঁর উত্তরাধিকারীদের জন্য রেখে যান মাত্র পাঁচ বিঘা আবাদি জমি এবং টিন-নির্মিত দুটো বসতঘর। সামান্য এই সম্বলটুকু নিয়ে পুত্রকন্যাসহ কঠিন এক জীবনসংগ্রাম শুরু করলেন আরজ আলীর মা লালমন্নেছা বিবি। ভীষণ কঠিন এই জীবনসংগ্রামে শেষাবধি জীবন রক্ষা হলেও প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হলেন আরজ আলী মাতুব্বর। কিন্তু শিক্ষার প্রতি অদম্য আগ্রহ থেকেই লামচরি গ্রামের আবদুল করিম মুনশির মক্তবে বিনা বেতনে বর্ণের সঙ্গে পরিচিত হলেন তিনি। তারপর তাঁর শিক্ষা গ্রহণ শুরু হলো পৃথিবীর পাঠশালায়। এই পাঠশালায় আরজ আলী মাতুব্বরের বুদ্ধি, বিবেক ও চেতনা সমৃদ্ধ হলো কিন্তু পুঁথিবদ্ধ জ্ঞানার্জনের আকাঙ্ক্ষাও অদম্য হলো তাঁর অন্তর্জগতে। সামান্য অক্ষরজ্ঞান সম্বল করেই তিনি বিভিন্নজনের কাছ থেকে পুস্তক ধার করলেন। তারপর অতিলৌকিক আগ্রহে মনোনিবেশ করলেন পাঠে। কাজকর্মের ফাঁকে ফাঁকে ভালো-মন্দ নির্বিশেষে নানা বিষয়ের বই পড়লেন তিনি। পুস্তক পাঠের সুবিধার্থে আরজ আলী সখ্য গড়ে তুললেন বরিশাল সদরের বিভিন্ন লাইব্রেরির সঙ্গে। এভাবেই চলল আরজ আলীর জ্ঞানান্বেষণ। কিন্তু এই জ্ঞানান্বেষণ প্রক্রিয়ায় সুনির্দিষ্ট কোনো অভিলক্ষ্য ছিল না। ছিল না নেপথ্যে ক্রিয়াশীল কোনো সংবেদনশীল কারণ। ১৯৩২ সালে আরজ আলী মাতুব্বরের মা মারা গেলেন, যে মায়ের সঙ্গে তাঁর জীবনসংগ্রামের পুরো স্মৃতি জড়িয়ে। মায়ের মৃত্যুতে শোকে মুহ্যমান হলেন আরজ। বরিশাল সদর থেকে একজন পেশাদার আলোকচিত্রগ্রাহক এনে মায়ের শেষ স্মৃতি হিসেবে একটি আলোকচিত্র ধারণ করলেন লাশ দাফনের আগে। কিন্তু চিন্তাচেতনায় পিছিয়ে থাকা অশিক্ষিত কুসংস্কারাচ্ছন্ন লামচরি গ্রামের মানুষ আলোকচিত্র ধারণের কারণে আরজের মায়ের মৃতদেহের সৎকার অসম্পন্ন রেখেই চলে গেল। শেষ পর্যন্ত কয়েকজন নিকটাত্মীয়ের সহায়তায় কোনোক্রমে মায়ের লাশ দাফন করলেন আরজ আলী। সেদিন থেকেই আরজ আলী মাতুব্বরের অন্তরে দ্রোহের জন্ম নিল। তাঁর জ্ঞানান্বেষণে যুক্ত হলো সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য, নেপথ্যে ক্রিয়াশীল হলো সংবেদনশীল কারণ। আরজ স্থির করলেন, তাঁর অর্জিত জ্ঞান, চিন্তাচেতনা ও বিবেকবুদ্ধির সবটুকুই তিনি নিয়োজিত করবেন কুসংস্কারের বিরুদ্ধে, ধর্মীয় গোঁড়ামির বিরুদ্ধে আমৃত্যু যুদ্ধে। এই যুদ্ধ প্রচলিত অর্থে অসিযুদ্ধ নয়। এই যুদ্ধ মসিযুদ্ধ। লৌকিক দর্শনের অনন্য জাদুস্পর্শে বেশ কিছু প্রবন্ধ রচনা করলেন তিনি। কিন্তু শুধু আত্মসমৃদ্ধি, কিংবা কিছু প্রবন্ধ রচনার মাধ্যমেই কি জেতা সম্ভব কুসংস্কার, ধর্মীয় গোঁড়ামির মতো প্রবল পরাক্রমশালী প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে? না। এককভাবে জেতা সম্ভবই নয় এই লড়াইয়ে। এ লড়াইয়ে জিততে হলে লড়তে হবে সমাজবদ্ধভাবে। লড়াইয়ের প্রাথমিক পর্যায়ে অনগ্রসর গ্রাম লামচরির মানুষকে সহযোদ্ধা হিসেবে পাশে পাওয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করলেন আরজ। সুদূরপ্রসারী সেই লক্ষ্যে বরিশালের এই প্রত্যন্ত গ্রামটিতে একটি লাইব্রেরি গড়ে তুললেন তিনি—‘আরজ মঞ্জিল পাবলিক লাইব্রেরি’। এবার আরজ আলী মাতুব্বর জ্ঞানের আলোতে আলোকিত হওয়ার আহ্বান জানালেন গ্রামবাসীকে। আরজের অন্তর্দীপ্ত সেই আহ্বানে কতটুকু সাড়া দিল গ্রামবাসী? ছোট্ট এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই আরজের মৃত্যুর প্রায় দুই যুগ পর আমরা লামচরিতে এলাম। খুঁজে বের করলাম আরজ আলী মাতুব্বরের সেই আরাধ্য পাঠাগার। একতলা ছোট্ট সেই পাঠাগার ভবনে কক্ষের সংখ্যা তিনটি। প্রথমটি পাঠকক্ষ। পাঠকক্ষসংলগ্ন অন্য কক্ষ দুটির একটিতে রয়েছে আরজ আলী মাতুব্বরের ব্যবহূত কিছু জিনিসপত্র। ঠিক তার পাশের কক্ষটির ভেতরেই রয়েছে আরজ আলী মাতুব্বরের সংগৃহীত বইপত্র। অভাবিত আগ্রহে বহুকাঙ্ক্ষিত সেই কক্ষের ভেতর প্রবেশ করলাম আমরা এবং ভীষণ ব্যথিতচিত্তে দেখলাম, তিনটি তাকে খুবই অযত্নে রাখা কীটদৃষ্ট কিছু বইয়ের ধূলিধূসর অস্তিত্ব। কিন্তু এমন হীন দশা কেন আরজের স্বপ্নবিজড়িত এই প্রতিষ্ঠানটির? তবে কি আরজের অন্তর্দীপ্ত আহ্বানে বিন্দুমাত্র আন্দোলিত হয়নি লামচরি গ্রামের মানুষ? কুসংস্কারের বিরুদ্ধে, ধর্মীয় গোঁড়ামির বিরুদ্ধে শুরু করা আরজের আকাঙ্ক্ষিত যুদ্ধের অপমৃত্যুর আশঙ্কায় বিচলিত হই আমরা। তবে সেই শঙ্কা থেকে আমাদের মুক্তি দেয় ফেরদৌস হোসেন, মরিয়ম বেগম, কবির হোসেন, মো. রায়হানের মতো উচ্চশিক্ষার্থীদের একটি দল। সদলবলে তাঁরা এসে দাঁড়ান আমাদের সামনে। দৃঢ়কণ্ঠে জানান, ভবিষ্যতে আরজের যুদ্ধকে এগিয়ে নেওয়ার কথা, কুসংস্কার আর ধর্মীয় গোঁড়ামির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার নির্বিকল্প সংকল্পের কথা। কথাগুলো শুনতে শুনতে পরম বিশ্বাসে আবার বুক বাঁধি আমরা। নিশ্চিন্তেই এবার ধরি ফেরার পথ। কারণ আমরা জানি, আরজের আকাঙ্ক্ষিত যুদ্ধে সত্যের জয় অনিবার্য। দীপংকর চন্দ সংগ্রগ-প্রথম আলো

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!