User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের ধরণঃ থ্রিলার প্রধান চরিত্রঃ বিলি ওয়াইলস লেখক পরিচিতিঃ ১৯৪৫ সালে আমেরিকার পেনসিলভানিয়ার অঙ্গরাজ্যে জন্মগ্রহণ করেন। ৭০ এর দশক থেকে হরর ও থ্রিলার লেখা শুরু করেন। তবে ১৯৮০ সালে প্রকাশিত হুইসপারস উপন্যাসের মাধ্যমে তার নাম প্রথম বেস্টসেলারের তালিকায় উঠে আসে। তার বই পৃথিবীর ৩৮ টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে, আর বিক্রি হয়েছে ৪৫০ মিলিয়ন কপির চেয়েও বেশি। অনুবাদকের পরিচিতিঃ ১৯৮৩ সালের ৩১ শে ডিসেম্বর রাজশাহী ক্রিশ্চিয়ান মিশন হসপিটালে জন্মগ্রহণ করেন। মিরপুরের বিসিআইসি কলেজ থেকে এইচএসসি দিয়ে এখন রাজশাহী প্রকৌশলী ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছেন। যন্ত্রকৌশল বিভাগের ছাত্র হলেও লেখালেখির দিকে অদম্য ঝোঁক তার। প্রায় দুশো ছোটগল্প অনলাইন জগতে ছড়িয়ে আছে। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাসিকা "আগুনের দিন শেষ হয়নি" বেশ আলোচিত হয়েছে। মৌলিক রচনার ক্ষেত্রে থ্রিলারের দিকে তার আগ্রহ। বইয়ের আলোচনাঃ পলিশ করা মেহগনী দিয়ে তৈরি করা হয়েছে বারটা। এখানেই কাজ করে বিলি। সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত ডিউটি তার। শেষ বিকেলে মদপ্য আর সন্ধ্যার ব্যাচ মিলেয়ভরে যায় সরাইখানা। এই সময়টাকে বিলি পছন্দ করে। সূর্য পশ্চিমে ডুবলেও জানালাগুলো পুব দিকে, সরাসরি আলো ভেতরে আসে না। মৃদু একটা আভা টের পাওয়া যায় খালি। ছাদের পোড়া লাল রঙে তামাটে ছটা টের পাওয়া যায় এসময়, নিচের বুথগুলোতেও। বাতাস ভরে উঠে বিয়ার, মোম আর চিজবার্গারের গন্ধে। নিজের শিফটের শেষ মুহূর্তগুলো বিলির সবচেয়ে অপছন্দের। তবে আগে আগে চলে যায় না সে। ঠিক সাতটা বাজলেই বার ছাড়ে। বাইরে এখনো দুই ঘন্টা দিনের আলো থাকবে, গ্রীষ্মকালীন পরিবেশ। পূর্ব আকাশের রঙ ম্যাক্সফিল্ড প্যারিসের মতো নীল। নিজের ফোর্ড এক্সপ্লোরারের দিকে এগিয়ে গেল বিলি। তারপর থমকে যায়, উইন্ডশিল্ডের ওয়াইপারে একটা আয়াতাকার সাদা কাগজ আটকানো আছে। স্টিয়ারিং হুইপের পেছনে বসে কাগজ টা হাতে তুলে নিল ও, জানে ভেতরে কি থাকতে পারে। গাড়ি ধোয়া-মুছা শ্রমিকের অথবা বাড়িতে কাজ করার বিজ্ঞাপন খুব সম্ভবত। ভাঁজ খুলে কিছুটা বিব্রত হল বিলি, যত্ন করে টাইপ করা একটা মেসেজ আছে ভেতরে। " পুলিশের কাছে এই কাগজটা না নিয়ে গেলে নাপা কাউন্টির সোনালী চুলো সুন্দরী স্কুল টিচার কে খুন করবো আমি। আর যদি পুলিশ কে এ মেসেজের ব্যাপারে জড়িত করো, সুন্দরীর পরিবর্তে সমাজসেবিকা এক বুড়ির লাশ পড়ে যাবে। ছয় ঘণ্টা সময় তোমার হাতে। সিদ্ধান্ত তোমার।" এটা কি ? কি অদ্ভুত রকমের রসিকতা? প্রেরক আস্ত পাগল নাকি? উড়ো চিঠি কে গুরুত্ব দিবে কি না, ভাবছে বিলি। অবশেষে কাছের পুলিশ বন্ধু ল্যানি অলসেনকে কে কাগজটা দেখালো। কিন্তু ল্যানি কোন গুরুত্বই দিলনা। কিন্তু এর পর দিন ঠিকই হত্যা করা হলো সোনালী চুলো সুন্দরী মহিলাকে। দ্বিতীয় নোটটা এলো এরপর দিন। খুনি এবারো বিলিকে এসবের একটা অংশ করে নিয়েছে। কেন হচ্ছে তার সাথে এসব? কে করছে? কেন করছে? কোন নির্ভরযোগ্য উত্তর পাচ্ছে না সে এসব প্রশ্নের। তবে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়ে গেছে তার, বাকি কাজটা করবে খুনী। ভাবতে ভাবতে শেষ রাতের বিয়ারটা শেষ করলো। তারপর, তৃতীয় আর চতুর্থ বিয়ার। চিন্তায় আচ্ছন্ন হয়ে আছে, তবে কোন উত্তর পাচ্ছে না সে। ভাবনা চিন্তার মধ্যে কখন ঘুমিয়ে গেছে নিজেও বলতে পারবে না। হঠাৎ একটা চুয়াল্লিশে কল এলো। চেয়ার তো নয় যেন গুলতির মাথা থেকে লাফিয়ে পড়লো বিলি। ফোন কানে ঠেকিয়ে অপর প্রান্তের কথা না শুনলেও ঠিকই বুঝলো খুনি তার টার্গেট ঘোষণা করে ফেলেছে। হাতে সময় নেই, এরই মধ্যে উদ্ধার করতে হবে খুনীর পরিচয়। রক্ষা করতে হবে মেয়েটিকে। যে কিনা তার প্রিয়তমাও হতে পারে। পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ এক কথায় অসাধারণ। প্রতি মূহুর্তে টানটান উত্তেজনা অনুভব করেছি। মাঝপথে পড়া থামানোর কোন সুযোগই নেই। বইটা শেষ না করে অন্য কোন কাজে মন দেয়া একদমই সম্ভব নয়। এমন বই না পড়ে এডভেঞ্চার মিস করার কোন কারণই থাকতে পারে না। সুতরাং আর দেরী কেন? সংগ্রহ করে পড়ে ফেলতে পারেন।
Was this review helpful to you?
or
রিভিউ বইঃ ভেলোসিটি লেখকঃ ডিন কুন্টজ অনুবাদঃ কিশোর পাশা ইমন প্রকাশকালঃ এপ্রিল ২০১৫ পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ২৫৬ মুদ্রিত মূল্যঃ২৮০৳ প্রকাশকঃ আদি প্রকাশন বইয়ের ধরণঃ থ্রিলার প্রধান চরিত্রঃ বিলি ওয়াইলস লেখক পরিচিতিঃ ১৯৪৫ সালে আমেরিকার পেনসিলভানিয়ার অঙ্গরাজ্যে জন্মগ্রহণ করেন। ৭০ এর দশক থেকে হরর ও থ্রিলার লেখা শুরু করেন। তবে ১৯৮০ সালে প্রকাশিত হুইসপারস উপন্যাসের মাধ্যমে তার নাম প্রথম বেস্টসেলারের তালিকায় উঠে আসে। তার বই পৃথিবীর ৩৮ টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে, আর বিক্রি হয়েছে ৪৫০ মিলিয়ন কপির চেয়েও বেশি। অনুবাদকের পরিচিতিঃ ১৯৮৩ সালের ৩১ শে ডিসেম্বর রাজশাহী ক্রিশ্চিয়ান মিশন হসপিটালে জন্মগ্রহণ করেন। মিরপুরের বিসিআইসি কলেজ থেকে এইচএসসি দিয়ে এখন রাজশাহী প্রকৌশলী ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছেন। যন্ত্রকৌশল বিভাগের ছাত্র হলেও লেখালেখির দিকে অদম্য ঝোঁক তার। প্রায় দুশো ছোটগল্প অনলাইন জগতে ছড়িয়ে আছে। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাসিকা "আগুনের দিন শেষ হয়নি" বেশ আলোচিত হয়েছে। মৌলিক রচনার ক্ষেত্রে থ্রিলারের দিকে তার আগ্রহ। বইয়ের আলোচনাঃ পলিশ করা মেহগনী দিয়ে তৈরি করা হয়েছে বারটা। এখানেই কাজ করে বিলি। সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত ডিউটি তার। শেষ বিকেলে মদপ্য আর সন্ধ্যার ব্যাচ মিলেয়ভরে যায় সরাইখানা। এই সময়টাকে বিলি পছন্দ করে। সূর্য পশ্চিমে ডুবলেও জানালাগুলো পুব দিকে, সরাসরি আলো ভেতরে আসে না। মৃদু একটা আভা টের পাওয়া যায় খালি। ছাদের পোড়া লাল রঙে তামাটে ছটা টের পাওয়া যায় এসময়, নিচের বুথগুলোতেও। বাতাস ভরে উঠে বিয়ার, মোম আর চিজবার্গারের গন্ধে। নিজের শিফটের শেষ মুহূর্তগুলো বিলির সবচেয়ে অপছন্দের। তবে আগে আগে চলে যায় না সে। ঠিক সাতটা বাজলেই বার ছাড়ে। বাইরে এখনো দুই ঘন্টা দিনের আলো থাকবে, গ্রীষ্মকালীন পরিবেশ। পূর্ব আকাশের রঙ ম্যাক্সফিল্ড প্যারিসের মতো নীল। নিজের ফোর্ড এক্সপ্লোরারের দিকে এগিয়ে গেল বিলি। তারপর থমকে যায়, উইন্ডশিল্ডের ওয়াইপারে একটা আয়াতাকার সাদা কাগজ আটকানো আছে। স্টিয়ারিং হুইপের পেছনে বসে কাগজ টা হাতে তুলে নিল ও, জানে ভেতরে কি থাকতে পারে। গাড়ি ধোয়া-মুছা শ্রমিকের অথবা বাড়িতে কাজ করার বিজ্ঞাপন খুব সম্ভবত। ভাঁজ খুলে কিছুটা বিব্রত হল বিলি, যত্ন করে টাইপ করা একটা মেসেজ আছে ভেতরে। " পুলিশের কাছে এই কাগজটা না নিয়ে গেলে নাপা কাউন্টির সোনালী চুলো সুন্দরী স্কুল টিচার কে খুন করবো আমি। আর যদি পুলিশ কে এ মেসেজের ব্যাপারে জড়িত করো, সুন্দরীর পরিবর্তে সমাজসেবিকা এক বুড়ির লাশ পড়ে যাবে। ছয় ঘণ্টা সময় তোমার হাতে। সিদ্ধান্ত তোমার।" এটা কি ? কি অদ্ভুত রকমের রসিকতা? প্রেরক আস্ত পাগল নাকি? উড়ো চিঠি কে গুরুত্ব দিবে কি না, ভাবছে বিলি। অবশেষে কাছের পুলিশ বন্ধু ল্যানি অলসেনকে কে কাগজটা দেখালো। কিন্তু ল্যানি কোন গুরুত্বই দিলনা। কিন্তু এর পর দিন ঠিকই হত্যা করা হলো সোনালী চুলো সুন্দরী মহিলাকে। দ্বিতীয় নোটটা এলো এরপর দিন। খুনি এবারো বিলিকে এসবের একটা অংশ করে নিয়েছে। কেন হচ্ছে তার সাথে এসব? কে করছে? কেন করছে? কোন নির্ভরযোগ্য উত্তর পাচ্ছে না সে এসব প্রশ্নের। তবে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়ে গেছে তার, বাকি কাজটা করবে খুনী। ভাবতে ভাবতে শেষ রাতের বিয়ারটা শেষ করলো। তারপর, তৃতীয় আর চতুর্থ বিয়ার। চিন্তায় আচ্ছন্ন হয়ে আছে, তবে কোন উত্তর পাচ্ছে না সে। ভাবনা চিন্তার মধ্যে কখন ঘুমিয়ে গেছে নিজেও বলতে পারবে না। হঠাৎ একটা চুয়াল্লিশে কল এলো। চেয়ার তো নয় যেন গুলতির মাথা থেকে লাফিয়ে পড়লো বিলি। ফোন কানে ঠেকিয়ে অপর প্রান্তের কথা না শুনলেও ঠিকই বুঝলো খুনি তার টার্গেট ঘোষণা করে ফেলেছে। হাতে সময় নেই, এরই মধ্যে উদ্ধার করতে হবে খুনীর পরিচয়। রক্ষা করতে হবে মেয়েটিকে। যে কিনা তার প্রিয়তমাও হতে পারে। পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ এক কথায় অসাধারণ। প্রতি মূহুর্তে টানটান উত্তেজনা অনুভব করেছি। মাঝপথে পড়া থামানোর কোন সুযোগই নেই। বইটা শেষ না করে অন্য কোন কাজে মন দেয়া একদমই সম্ভব নয়। এমন বই না পড়ে এডভেঞ্চার মিস করার কোন কারণই থাকতে পারে না। সুতরাং আর দেরী কেন? সংগ্রহ করে পড়ে ফেলতে পারেন।
Was this review helpful to you?
or
Velocity শব্দের অর্থ বেগ। বইয়ের নাম বেগ কেন এর উত্তর হচ্ছে, আপনি বইটি পড়তে বসলে অজানা এক বেগে সামনে এগুতে থাকবেন। শেষ পরিণতি না জানার আগে এই বেগ থামানো সম্ভব নয়। কাহিনী আবর্তিত হয়েছে মূল চরিত্র বিলি ওয়াইলসকে ঘিরে। বিলি আমেরিকার ছোট এক শহরের এক ক্ষুদ্র বারটেন্ডার। একেবারেই সাধারণ জীবন কাটানো এই বিলি ঝামেলাহীন থাকতেই বেশি পছন্দ করে। কিন্তু তার এই নির্ঝঞ্ঝাট জীবনে ঘটলো এক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। একদিন কাজ শেষে বাড়ি ফেরার সময় নিজের গাড়ির সাথে আটকানো এক কাগজ পেলো বিলি। সেখানে রয়েছে তার জন্য এক মেসেজ। দুজন মানুষের মাঝে একজনকে বেছে নিতে হবে,যাকে বেছে নিবে তাকেই ভয়ংকরভাবে হত্যা করা হবে। আর নিষ্ক্রিয় থাকলেও খুন হবে কেউ না কেউ। কেমন অদ্ভুত এক পরিস্থিতি! তাও শুধু এই একবার? বারবার ঘটতে থাকলো এমন ঘটনা। আর খুনের দায়ভার এমনভাবে চাপানো হচ্ছে বিলির উপর যেখান থেকে রেহাই পাবার কোন উপায়ই নেই। এখন তবে কী করবে সে? পরিচিত মুখগুলি একের পর এক প্রাণ হারাচ্ছে, সেই সাথে খুনের অপরাধ পড়ছে বিলির নিজের উপর! সাধারণ জীবনটা যেন রাতারাতি নরকে পরিণত হলো বিলির। এই নরক থেকে রেহাই এর উপায় কী? আমার পড়া ডিন কুন্টজ এর প্রথম বই ছিলো ইনটেনসিটি। চমৎকার সেই বইটি পড়েই মূলত ভেলোসিটি বইটি পড়ার প্রতি আগ্রহী হই। এখানেও ডিন কুন্টজ এর যাদুকরী প্রভাব বজায় ছিলো। সাধারণ এক ব্যাপার থেকে কলমের ছোঁয়ায় গড়েছেন গা শিউরানো এক কাহিনী। এবার অনুবাদের ব্যাপারে কিছু বলি। কিশোর পাশা ইমন এর অনুবাদকৃত স্টিফেন কিং এর জয়ল্যান্ড বইটি পড়ে যথেষ্ট ভালো লেগেছিলো। অথচ এখানে আমি একেবারেই হতাশ হয়েছি। কেমন এক খাপছাড়া ভাব! মনে হচ্ছিলো,এরকম অনুবাদ এর জন্য দারুণ এই বইটির প্রকৃত রস আস্বাদন থেকে আমি অনেকখানি বঞ্চিত হলাম। যেখানে অধিকাংশ অনুদিত বই পড়তে আমার কষ্ট হয়না,সেখানে এই বইয়ে যে কেন এমন হলো বুঝতে পারছিনা। আর বানানের ব্যাপারে কী আর বলবো! অসংখ্য ভুলে ভরা,পাশাপাশি শব্দ জোড়া লেগে যাচ্ছেতাই অবস্থা। পাঠকের জন্য প্রচন্ড বিরক্তিকর এই ব্যাপার গুলি কেন বই প্রকাশে সংশ্লিষ্ট দের নজরে পড়েনা আমার বোধগম্য নয়। এরকম বই পড়ার ক্ষেত্রে কলম দিয়ে কাটাকুটির সময় নিজেকে প্রকাশিত বইয়ের প্রুফ রিডার মনে হয়! সবমিলিয়ে হাতে সময় থাকলে দারুণ এই বইটি পড়তে পারেন। কাহিনী ভালো লাগবে আশাকরি।
Was this review helpful to you?
or
প্রথমেই অনুবাদককে ধন্যবাদ জানাই। উপন্যাসটা সুন্দর। আমার কাছে মনে হয়েছে যে কাহিণীটা আর একটু গতিশীল হতে পারতো; তবে যা আছে তাও মন্দ নয়। পড়তে পারেন আপনারা।