User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Laxmi Akter

      15 Feb 2022 11:58 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      খুব সাধারণ একটি গল্প কিন্তু অসাধারণ লেগেছে আমার কাছে। হুমায়ূন আহমেদের এই গ্রাম্য গল্পগুলো আমার কি যে ভাল লাগে বলার মত না। খুবই সাদামাটা ছোট্ট একটি গল্প কিন্তু গল্পের চরিত্রগুলোর মাঝে যেন হারিয়ে গিয়েছিলাম।

      By ASFIKA KABIR

      11 Oct 2021 10:30 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      এটা অসাধারণ ছিল??

      By Shadin Pranto

      01 Oct 2019 11:14 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      এই উপন্যাসটা হুমায়ূন আহমেদের অন্য উপন্যাসগুলোর মতো না৷ একটা ম্যাসেজ দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। ভালো লেগেছে। মুক্তিযোদ্ধা কমাণ্ডার জহুর ফিরে এসেছে। যুদ্ধ থেকে নয়। জেল থেকে। নীলগঞ্জের প্রতাপশালী ছোট চৌধুরী তাকে এক মিথ্যা খুনের মামলায় জেল খাটায়। জহুর ফিরে আসার দিন থেকে উপন্যাসের শুরু। সবার মনেই আশঙ্কা জহুর নিশ্চয়ই এবার ছোট চৌধুরীর ওপর শোধ নেবে। ছোট্ট নীলগঞ্জের নিস্তরঙ্গ জনজীবনে একটা সাসপেন্স যেন তৈরি হলো। দবির মিয়া গঞ্জে কাপড়ের দোকান করেন। প্রায়শই রাতে চুরি হয়। তাই মনসুরকে দোকান পাহারায় রেখেছিলেন দবির। তবুও দোকানে চুরি হলো। পুলিশ ধরে নিয়ে গেল নিরীহ মনসুরকে। থানায় পিটিয়ে মেরে ফেলল মনসুরকে। এই ঘটনার সাক্ষী হলো গানের শিক্ষক সাইফুল ইসলাম। যে আপাতদৃষ্টিতে আলাভোলা, একটু নারীলোভী স্বভাবের। অথচ বাইরে কারো কিচ্ছুটি বোঝার উপায় নেই। দবির সাহবের বড় মেয়ে লুকিয়ে গান শেখে সাইফুল মাস্টারের কাছে। দবির মিয়া সংসারজীবনে সুখী নন। সদাই উগ্রমূর্তি ধরে থাকেন। তারও টেনশন শ্যালক জহুরকে নিয়ে। না জানি কী ঘটায় একদা অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার জহুর। নীলগঞ্জ থানার পুলিশ চায় নির্দোষ মনসুরকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ধামাচাপা দিতে। স্থানীয় প্রভাবশালী চৌধুরী এক্ষেত্রে তাদের পক্ষে। গানের শিক্ষক সাইফুলের নিজের সরাসরি কিছু করার ক্ষমতা নেই। সে বেনামে হুমকি দিয়ে চিঠি পাঠাতে থাকে ওসিকে। চৌধুরী জহুরের ভয় ভীত। সে তাই জহুরের আশ্রয়দাতা ও তার দুলাভাই দবির মিয়ার কন্যার জন্য ভালো পাত্রের ব্যবস্থা করে। জহুরের জন্য চাকরির টোপ ফেলে। এদিকে গানের মাস্টারের সাধের হারমনিয়াম চুরি হয়ে যায়। সে থানায় অভিযোগ দিতে গেলে পূর্বে হুমকিদাতার হস্তাক্ষরের সাথে গানের মাস্টারের হস্তলিপির মিল পেয়ে পাকড়াও করেন গানের মাস্টারকে। নীলগঞ্জ বাজার আজ উত্তপ্ত। লোকমুখে শুধুই গানের মাস্টারের কথা। তাকে ভরা মজলিশে কান ধরে উঠবস করিয়েছেন ছোট চৌধুরী। মারধোর করা হয়েছে। দবির মিয়া নীলগঞ্জে ছিলেন না। পৌঁছেই শুনলেন সবার মুখে এককথা। গানের মাস্টারের ঘটনা। বিরস মুখে বাড়ি গিয়ে দেখলেন একদা অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার জহুর চুপচাপ বসে সিগারেট ফুঁকছে। এই অন্যায় তাকে স্পর্শ করেনি। সে যেন অন্যায়কে সইবার জন্যই সদাপ্রস্তুত। তা দেখে নিজেকে সামলাতে পারলেন না দবির মিয়া। জহুরকে উদ্দেশ করে বললেন, ' সব মানুষ মাছের মতো হলে বাঁচা যায় না। দু'একজন অন্যরকম মানুষ লাগে। ' চরম অপমানিত হয়ে অন্ধকারে ঝোপে বসে আছেন সাইফুল ইসলাম। ভাবছে একসময় ছোট চৌধুরীর জুলুমের প্রতিবাদ করা জহুরের কথা সকলের মুখেমুখে এখনও ফেরে। তিনি কী এভাবে কাপুরুষের মতো রাতের আঁধারে পালিয়ে যাবেন? নাকী রুখে দাঁড়াবেন? কেউ হয়তো তার এই দ্রোহে সঙ্গী হবে না। গানের মাস্টার সাইফুল নিজেকে নিজে বলছে কেউ আজ তার সহযোদ্ধা না হোক নিশ্চয়ই জহুর তার সহচর হবেই। একটি মেয়ে যার বিয়ে ঠিক হয়েছে ভালো ঘরে, সে মন খারাপ করে ঘুরে বেড়াচ্ছে। রান্না করছিল সে। হঠাৎ তার মনে হলো তার মামা নিশ্চয়ই মানুষটিকে আজ নিয়ে আসবে। দবির মিয়ার কন্যা টুনী বাইরে এসে দেখল দহলিজে বসা তার মামা জহুর বারান্দায় নেই। কোথায় গেল সে? ' এই বসন্তে ' হুমায়ূন আহমেদের একেবারেই অনালোকিত উপন্যাস। তিনি লিখছেন বিস্তর। শুধু 'লিখতে হয় তাই লিখি' গোছের রচনাও কম নয়। তবে সেই তালিকার বাইরে জায়গা পেতে পারে ১৯৯২ সালে প্রকাশিত 'এই বসন্তে'র মতো ক্ষুদ্র উপন্যাসটি। এই উপন্যাসে যে বার্তাটি হুমায়ূন আহমেদ দিতে চেয়েছেন তা তাঁর অনেক উপন্যাসেই নেই।

      By Tanzila

      28 May 2014 08:10 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      স্যার হুমায়ূন আহমেদ এর এই বসন্তে বইটির প্রথম প্রকাশ সত্তরের দশকে। সেটাকে পূর্ণ মুদ্রণ করেছে অন্যপ্রকাশ ২০০৫ সালে। প্রকাশকের ভাষ্যমতে হুমায়ুন আহমেদ এর নিজের খুব পছন্দের একটি উপন্যাস এই বসন্তে। কাহিনী এর মুল চরিত্র জহুর আলি। খুন এর মামলায় ছয় বছর তিন মাস পর সে ছাড়া পেয়ে বাড়ির দিকে যাচ্ছে এক বসন্ত কালে। এখান থেকেই কাহিনী শুরু।জহুর আলীর দুলাভাই দবির মিয়া। ব্যবসায়ী নীলগঞ্জে। ছাড়া পাওয়ার পর সে নীলগঞ্জে তার এই দুলাভাই য়ের কাছেই ফেরত গেলো। যদিও তার আপন বোন মারা গিয়েছে। কিন্তু তার বোনের সন্তান রা তাকে পছন্দ করে।এম্নকি দবির মিয়া এর দ্বিতীয় বউ ও তাকে ভাইয়ের মতো দেখে। জহুর আলী খুনের মামলা থেকে ছাড়া পাওয়াও নীলগঞ্জের সবার মধ্যে এক ধরনের চাঞ্চল্য কাজ করে। সবাই হালকা ভয়ের চোখে দেখতে থাকে তাকে। এখানেই দবির মিয়া এর চিন্যাতার সুত্নার থেকে জানা যায় জহুর বদি নামে একজন কে খুন এর দায়ে জেলে যায়। বদিকে জহুর আলী ভাই য়ের মতো দেখতো। তাকে কেন সে খুন করবে... এর মধ্যে পুলিশ দবির মিয়া কে বলে ছোট চৌধুরী নামে একজনের সাথে দেখা করতে। যার কাছে নীলগঞ্জের সমস্ত ক্ষমতা কুক্ষিগত।...যাই হোক কাহিনী বর্তমানে চলে আসে। জহুর আলী ছাড়া পাওয়ার পর ছোট চৌধুরীর সাথে দেখা করতে যায়। এবং এর পড়েই দবির মিয়ার দোকানে চুরি হয়। পুলিশ এসে দোকানের নাইট গার্ডকে ধরে নিয়ে যায়। এবং জিজ্ঞাসাবাদ করতে গিয়ে নাইটগারড মারা যায়।এদিকে দবির মিয়া এর মেয়ে টুনিকে গান শিখায় সাইফুল ইসলাম নামে এক ছেলে সে থানার পাশ দিয়ে রাতের বেলা যাওয়ার সময় নাইট গার্ডর এর মৃত্যু এর পুরবে দেয়া চিৎকার শুনে ফেলে। জহুর আলী বদি এর ভাবি মিনু কে দেখতে যায়। তখনি বুঝা যায় জহুর আলী বদির স্ত্রী মিনু কে ভালবাসে। এদিকে সাইফুল কোনো ভাবেই ভুলতে পারেনা সেই চিৎকার।সে সাহসের অভাবে পুলিশ কে কিছু বলতে পারেনা। কিন্তু বিবেকের তাড়নায় পুলিশকে বেনামে একের পর এক চিঠি লিখতে থাকে... একসময় পুলিশ সেটা আবিস্কার করে ফেলে কে চিঠি গুলা লিখছে। এদিকে জহুর আলী ও ব্যাপারটা নিয়ে চৌধুরী সাহেবের সাথে ঝামেলা করতে থাকে... এরপর উপন্যাসে কি হল... চরিত্র গুলা কি করল ...কাহিনীর সমাপ্তি কিভাবে হল এসব জানতে হলে শেষ করতে হবে হুমায়ুন স্যার এর নিজের প্রিয় এই উপন্যাসটি

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!