User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Simul Md

      07 Oct 2024 03:02 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ??

      By FARHAD ROMI

      19 Mar 2022 12:20 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Awesome book.

      By Md. Naiem Hasan Shoikot

      22 Aug 2021 09:28 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      চমৎকার একটা উপন্যাস

      By Fahima Alam

      08 Apr 2021 05:04 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      thank you so much for these happiness.

      By Aam somik

      09 Feb 2017 08:05 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      হুমায়ূন আহমেদের একটা সুন্দর উপন্যাস পড়লাম। হুমায়ূন আহমেদের না পড়া বইগুলো পড়তে গেলেও আমার মনে হয় এই জিনিস আমি পড়েছি। কেন এমন মনে হয়?? কারণ হুমায়ূন আহমেদের সব উপন্যাস এবং উপন্যাসের প্রায় সব চরিত্র একই ছাচে গড়া। ঘুরে ফিরে সেই একই লোক আসে। হয়তো একটু পরিবর্তিত হয়ে, কাহিনীও প্রায় একই থাকে। যেমন এই দিনের শেষে বইটার কথাই ধরা যাক। ছেলেটি বেকার, মামার বাসায় আসে চাকরির খোঁজে, মামার আবার তিন মেয়ে। বড় দুইজনই তাকে পছন্দ করে, অথচ ছেলেটিকে পছন্দ করার মতন কিছুই নাই। একরকম লাগল না?? তবুও উপন্যাসটিকে ভালো লাগার কি কারণ?? কারণ এইখানে লেখক বেশ সাবলীলভাবে কিছু উপস্থাপন করেন যা আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের সাথে মিলে যায়, আমরা তাকে অনুভব করতে পারি। যেমন জহিরের সাথে এক মেয়ের বিয়ে ঠিক হওয়ার পর তা ভেংে যায়, জহির কল্পনা করে একদিন সেই মেয়ের সাথে দেখা করতে যাবে, এই এই কথা বলবে। আবার আসমানী নামের যে মেয়েটির সাথে জহিরের বিয়ে ঠিক হয় সেই মেয়েটি কেন জহিরকে কেবলই চকলেট কালারের শার্ট কিনে দিতে চায়?? কারণ তার মনের মাঝে আছে পূর্বের স্বামীর একটিমাত্র স্মৃতি, আর তা হল এই চকলেট কালারের শার্ট। এইভাবে হুমায়ূন আহমেদ আমাদের আবেগাক্রান্ত করে তোলেন। বাস্তবের আমরাই হয়ে উঠি তার উপন্যাসের চরিত্র। তাই আমাদের হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস ভালো লাগে। উপন্যাসটা খুব ভালো লেগেছে। উপন্যাসের নাম দেয়া হয়েছে দিনের শেষে। জগদীশ গুপ্তের একটা গল্প আছে, নাম দিবসের শেষে। সেখানে এক নিষ্ঠুর নিয়তির শিকার হয় গল্পের চরিত্ররা, এই উপন্যাসেও তাই। এবং গল্পে প্রথমেই বলা হয় যে তারা নিয়তির হাতে বাধা, এই উপন্যাস পাঠের প্রথমেই আমরাও কল্পনা করে নিই যে হয়তো এইই হবে,আর উপন্যাস শেষে তাইই হয়। খানিকটা কি প্রভাবিত?? হতেও পারে। কে জানে?? উপন্যাসের শেষ লাইন জীবনানন্দ দাশের কবিতার লাইনের গদ্যরূপ। অথচ ভাবখানা এমন যেন লেখকই লিখেছেন। আর বুঝলাম না, উপন্যাসের প্রথমে গুলবদন বেগমের যে কবিতা দেয়া আছে সেটা তো বাদশাহ নামদার বইতে বাদশাহ হুমায়ূনের নামে চালানো। লেখক কি তখন জানতেন না, এটা বাদশাহ হুনায়ূনের লেখা??

      By Sawon Ahmed

      16 Jul 2016 10:39 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      খুবই ভাল একটা বই, কাহিনীতে স্পিড আছে। প্রথম দুই পাতা কষ্ট করে পড়লে বাকিটা জোড় করে আপনাকে পড়তে বাধ্য করবে। অরুর জন্য খারাপ লেগেছে। তরুর জন্যও লেগেছে। এমনকি যে মেয়ের সাথে জহিরের বিয়ে ঠিক হয়, তার জন্যেও খারাপ লেগেছে।জহির খুবই লাজুক।মন খুলে কিছু বলতে পারে না।চাকরীর খোজে ঢাকায় আসে। জহির বিয়ে পাশ। জহির খারাপ কিছু করে নাই।জহির মামার বাসায় এসে উঠেন কিন্তু মামী তাকে পছন্দ করেন না। মামার তিন মেয়ে।জহিরের বিয়ে বার বার ভেংগে যায়।মামাতো বোনেরা ভালবাসে তা বুঝে না জহির। একে একে দেখা যায় সবাই তাকে পছন্দ করে। জহিরের বিয়ে ঠিক হওয়ার পর তার চাকরী চলে যায়। এখন কি হবে তা জানতে হলে বইটি পড়ে দেখতে হবে।

      By Jakaria Islam

      02 Jun 2016 02:09 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      জহির খুব লাজুক এবং বিনয়ী ছেলে। বি.এ পাশ করে ঢাকায় আসে চাকরির খোঁজে। ঢাকায় তার এক দূরসম্পর্কের মামা থাকেন, তার বাসায় যাতায়াত হয়। জহিরের মামা বরকত সাহেবের তিন মেয়ে। বড়টা অরু, তারপর তরু এবং ছোটটা মীরু। বরকত সাহেবের স্ত্রী জহিরকে দেখতে পারেননা। তার ধারনা জহির গ্রামের কুটিল মানুষদের মত তাদের বাসায় থাকবে এবং মেয়েদের সাথে ফষ্টিনষ্টি করার চেষ্টা করবে। জহির সেসবের কিছুই করলনা। তারপরও তিনি জহিরকে পছন্দ করেন না। জহির অফিস থেকে আজকে একটু একটু আগে আগে বের হয়েছে। আজকে তার মেয়ে দেখতে যাবার কথা। এর আগে যদিও দুটা মেয়ে দেখা হয়েছিল, তাদের পছন্দও হয়েছিল। কিন্তু এক বিচিত্র কারনে বিয়ে হয়নি। এবার যে মেয়ে দেখতে যাচ্ছে তার আগেও একবার বিয়ে হয়েছিল, টেলিফোনে। কিন্তু কিছুদিন পর ছেলে বিয়ে ভেঙ্গে দেয় বিচিত্র কারনে। মেয়ে দেখে জহিরের পছন্দ হয়েছে। কথা বলে বিয়ের তারিখও ঠিকঠাক। অরু বাসা থেকে পালিয়ে ইতিহাসের এক বিবাহিত স্যারকে বিয়ে করে ফেলেছে। আলাদা বাসা নিয়ে তারা বাস করে এখন। অরু যে জহির কে কি পরিমান ভালবাসতো, সেটা জহির কোনওদিন বোঝেনি। হয়তোবা বুঝেও না বোঝার ভান করেছে। তরুও জহিরকে ভালবাসে প্রচন্ড, কিন্তু তার গায়ের রঙ শ্যামলা বলে সে সাহস করে কথাটা বলতে পারেনা জহিরকে। জহিরের বিয়ের কিছুদিন আগে বোঝা যায় মীরু ও তাকে হয়তো ভালবাসে, নয়তো জহিরের বিয়ে ঠিকঠাক হওয়ার পর মীরু ঘরের দরজা লাগিয়ে সারাদিন কাঁদবে কেন?। বিয়ের মাত্র দুদিন বাকি। এর মধ্যে জহিরের জীবনে নানারকম ঘটনা ঘটতে থাকে। জহিরের চাকরি চলে যায়, অরু আবার বাসা থেকে পালায়, তরু কিছু বলতে চেয়েও পারেনা। জহিরের কি শেষপর্যন্ত ঐ মেয়ের সাথে বিয়ে হবে? নাকি আরও নাটকীয় ঘটনা ঘটবে?।

      By Alinur Imran

      08 May 2016 04:19 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      awesome

      By Jannatul Naym Pieal

      20 May 2014 03:54 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      হুমায়ুন আহমেদ মধ্যবিত্ত জীবনের প্রেম ও অন্যান্য সম্পর্ক নিয়ে যত উপন্যাস লিখেছেন, সেগুলো কেন যেন একই ধাঁচের। হয়তবা সব মধ্যবিত্ত শ্রেণির প্রতিনিধিত্বকারী মানুষের প্রেমই একই রকম। সেখানে প্রকাশ্য প্রেম অপেক্ষা অব্যক্ত প্রেমটা বেশি থাকে। ভালোবাসার কথা না বলে, মনে মনে একা একা কষ্ট পাওয়ার যে অনুভূতি, হুমায়ুন আহমেদের উপন্যাসগুলোতে সাধারণত সেই অনুভুতিগুলোই প্রকটভাবে ধরা পড়ে। 'দিনের শেষে' উপন্যাসেও এই না বলা ভালোবাসাটাই ভালোবাকে রিপ্রেজেন্ট করেছে। এই উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র বলা যায় জহিরকে। একটা গোবেচারা টাইপ সত্যবাদী, বিনয়ী, সৎ একটা ছেলে। কিন্তু তার প্রধান দুর্বলতা, সে অন্যের ভালোবাসা বুঝতে পারে না। তাই দুই বোন অরু আর তরু যে তাকে কতটা ভালোবাসে সে কখনো তা আবিষ্কার করতে পারেনি। অথচ বাঙালি মধ্যবিত্ত মেয়েরা সবসময় চায় ভালোবাসার মানুষটিই আগে তার দিকে অ্যাপ্রোচ করুক। কিন্তু জহির কখনো তা করেনি। সে যে অরু আর তরুর ভালোবাসাকে কখনো ধরতেই পারেনি। আবার আগে একবার বিয়ে হওয়া আসমানির সাথে তার বিয়ের কথা শুরু হতে থাকলে, আসমানীও তার প্রেমে পড়ে যায়। জহিরও মেয়েটিকে ভালবাসতে থাকে। কিন্তু তার ভালোবাসায় কোন জোর ছিল না। তাই বিয়ের চারদিন আগে হঠাৎ আসমানির পূর্বতন স্বামী এসে যখন জহিরের কাছে আসমানিকে দাবি করল, তখন জহির নির্বিবাদে আসমানিকে তার হাতে তুলে দিল। এভাবেই ভালবাসতে যে তীব্র মানসিক শক্তির প্রয়োজন, কখনোই তার যথার্থ প্রয়োগ করতে না পেরে দিনের শেষে জহিরকে একাই থাকতে হয়। জহিরের কাছে নিজেদের ভালোবাসাকে উন্মোচিত করতে না পেরে জনমভর কাঁদতে থাকে অরু, তরু আর আসমানিরাও। অরুর সাথে, তরুর সাথে আর আসমানির সাথে জহিরের তিনটি ভালোবাসার সম্পর্কে তিনভাবে তুলে ধরেছেন লেখক। তাই এই এক উপন্যাসেই, একজন ব্যক্তির তিনটি ভালোবাসার গল্প জায়গা পেয়েছে। ভালোবাসার গল্প ভালোবাসেন যারা, তাদের জন্য এই বইটি অবশ্যপাঠ্য। কিন্তু তাদেরকে এটাও মনে রাখতে হবে, মধ্যবিত্তের ভালোবাসার পরিণতিতে যে তিক্ততা রয়েছে, সেটাকেও তাদের গ্রহণ করতে হবে।

      By Naweid Zaman

      04 Nov 2020 10:37 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      হুমায়ুন আহমেদের বই মানেই ভালো কিছু সবসময়!

    • Was this review helpful to you?

      or

      জহির খুব লাজুক এবং বিনয়ী ছেলে। বি.এ পাশ করে ঢাকায় আসে চাকরির খোঁজে। ঢাকায় তার এক দূরসম্পর্কের মামা থাকেন, তার বাসায় যাতায়াত হয়। জহিরের মামা বরকত সাহেবের তিন মেয়ে। বড়টা অরু, তারপর তরু এবং ছোটটা মীরু। বরকত সাহেবের স্ত্রী জহিরকে দেখতে পারেননা। তার ধারনা জহির গ্রামের কুটিল মানুষদের মত তাদের বাসায় থাকবে এবং মেয়েদের সাথে ফষ্টিনষ্টি করার চেষ্টা করবে। জহির সেসবের কিছুই করলনা। তারপরও তিনি জহিরকে পছন্দ করেন না। জহির অফিস থেকে আজকে একটু একটু আগে আগে বের হয়েছে। আজকে তার মেয়ে দেখতে যাবার কথা। এর আগে যদিও দুটা মেয়ে দেখা হয়েছিল, তাদের পছন্দও হয়েছিল। কিন্তু এক বিচিত্র কারনে বিয়ে হয়নি। এবার যে মেয়ে দেখতে যাচ্ছে তার আগেও একবার বিয়ে হয়েছিল, টেলিফোনে। কিন্তু কিছুদিন পর ছেলে বিয়ে ভেঙ্গে দেয় বিচিত্র কারনে। মেয়ে দেখে জহিরের পছন্দ হয়েছে। কথা বলে বিয়ের তারিখও ঠিকঠাক। অরু বাসা থেকে পালিয়ে ইতিহাসের এক বিবাহিত স্যারকে বিয়ে করে ফেলেছে। আলাদা বাসা নিয়ে তারা বাস করে এখন। অরু যে জহির কে কি পরিমান ভালবাসতো, সেটা জহির কোনওদিন বোঝেনি। হয়তোবা বুঝেও না বোঝার ভান করেছে। তরুও জহিরকে ভালবাসে প্রচন্ড, কিন্তু তার গায়ের রঙ শ্যামলা বলে সে সাহস করে কথাটা বলতে পারেনা জহিরকে। জহিরের বিয়ের কিছুদিন আগে বোঝা যায় মীরু ও তাকে হয়তো ভালবাসে, নয়তো জহিরের বিয়ে ঠিকঠাক হওয়ার পর মীরু ঘরের দরজা লাগিয়ে সারাদিন কাঁদবে কেন?। বিয়ের মাত্র দুদিন বাকি। এর মধ্যে জহিরের জীবনে নানারকম ঘটনা ঘটতে থাকে। জহিরের চাকরি চলে যায়, অরু আবার বাসা থেকে পালায়, তরু কিছু বলতে চেয়েও পারেনা। জহিরের কি শেষপর্যন্ত ঐ মেয়ের সাথে বিয়ে হবে? নাকি আরও নাটকীয় ঘটনা ঘটবে?। ব্যক্তিগত মতামতঃ খুবই ভাল একটা বই, কাহিনীতে স্পিড আছে। প্রথম দুই পাতা কষ্ট করে পড়লে বাকিটা জোড় করে আপনাকে পড়তে বাধ্য করবে। অরুর জন্য খারাপ লেগেছে। তরুর জন্যও লেগেছে। এমনকি যে মেয়ের সাথে জহিরের বিয়ে ঠিক হয়, তার জন্যেও খারাপ লেগেছে। জহিরের কথা নাইবা বললাম।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!