User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Mahedi Hassan Rafin

      29 Jan 2021 04:45 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      This book totally sucks. There is no point to the story. Total time waste. It's like the writer one day sat and just started writing without even thinking what he is writing. I mean like his writing skill is really good. But the story itself is really trash. And ending. Oh! man. It sucks so much. Like its the worst incomplete ending, I can ever think of. It's like he needed to go to the toilet so he just ended the story there. Stupid as hell. This book is totally not worth reading.

      By Shahariar Sajol

      30 Dec 2018 12:58 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_রিভিউ_প্রতিযোগ_ডিসেম্বর বইয়ের নামঃ উড়ালপঙ্খি লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ প্রকাশনীঃ অন্যপ্রকাশ পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১১২ মুদ্রিত মূল্যঃ ২০০ টাকা। ভূমিকাঃ পাখি স্বভাবতই উড়াউড়ি করে। এদিক ওদিক উড়ে বেড়ানো তার কাজ। তবে উড়ালপঙ্খি ব্যাপারটা কি? লেখক এই বইতে অন্য এক পাখির কথা বলেছেন। যার উড়বার ক্ষমতা নেই। এই পাখি হলো মানুষ। পাখিরা উড়তে উড়তে কখনো ক্লান্ত হলে কিছুক্ষণ থেমে বিশ্রাম নেয়। কিন্তু মানুষ পাখি কখনো থেমে থাকেনা। প্রতিনিয়তই সে উড়ছে। কাহিনী সংক্ষেপেঃ গল্পের নায়ক মুহিব পড়াশোনা শেষ করে চাকরির তাগাদা করছে। তাকে এক কথায় শিক্ষিত বেকার বলা যায়। নিয়মিত চাকরির ইন্টারভিউ দিচ্ছে কিন্তু কোন চাকরি পাচ্ছে না। কেনো যে পাচ্ছে না বা সমস্যা কোথায় তা সে জানে না। জানার আগ্রহও নেই। পরিবারের টুকটাক কাজ, ইন্টারভিউ দেওয়া ও বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিয়ে তার দিনকাল ভালোই কেটে যাচ্ছে। মুহিবরা যৌথ পরিবারে থাকে। তবে তার বাবা কোন এক কারণে তাদের থেকে আলাদা থাকেন। মুহিব মাঝেমধ্যে তার অবসরপ্রাপ্ত কলেজ শিক্ষক বাবার সাথে দেখা করে আসে। মুহিবের বান্ধবী নোরা। বড়লোকের একমাত্র মেয়ে। মা মরা মেয়ে বাবার আদর পেয়ে অন্যরকম ভাবে মানুষ হয়েছে। তার স্বভাবে খালখেয়ালিপনা লক্ষ্যনীয়। যখন যা ইচ্ছা করতে মনে চায়, তাই করে। আর সেগুলো অবশ্যই একটু উদ্ভট ধরণের। নোরার গানের গলা ভালো। কয়েকটা অ্যালবামও প্রকাশিত হয়েছে। মুহিবের অন্যতম দুর্বলতা নোরা। মুহিবের মনে চাইলে বা নোরা বললে সে যেকোনো কাজ ফেলে দেখা করতে চলে যায়। মুহিবের বন্ধু মহল বেশ ভারী। প্রায় সবারই অবস্থা মুহিবের মত। পড়াশোনা শেষে চাকরি খুঁজছে। তারা সবাই একসাথে আড্ডা দেয়, ঘোরাফেরা করে। কেউ যদি চাকরি পায় তবে তাকে স্বসম্মানে এই বেকারদের আড্ডার আসর থেকে বিদায় জানানো হয়। নানারকম বিচিত্র কর্মকাণ্ডে তাদের দিন কেটে যাচ্ছিল। হঠাৎ একদিন তাদের বন্ধু হারুন ঘোষণা দিলো তার এই শিক্ষিত বেকার জীবনকে প্রতিবাদ স্বরূপ আত্মাহুতি দেবে। এনিয়ে তাদের বন্ধু মহলে হুলস্থূল কাণ্ড শুরু হয়ে গেলো। তারা বিষয়টাকে জাতীয় ইস্যু বানানোর জন্য নানান পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে। আস্তে আস্তে হারুনের আত্মাহুতি দেওয়ার কাঙ্খিত দিন ঘনিয়ে আসতে থাকে। তবে কি শেষপর্যন্ত হারুন আত্মাহুতি দিয়ে তার প্রতিবাদ জানাবে? পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ জনপ্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ এর শহর কেন্দ্রিক সামাজিক উপন্যাস 'উড়ালপঙ্খি'। তার আর পাঁচটা সাধারণ উপন্যাসের মতই এর কাহিনী। শহুরে বিভিন্ন দিক এই উপন্যাসে ঘটনাক্রমে এসেছে। সমাজের একটি বিশেষ শ্রেণীর দিকে মূলত ফোকাস করা হয়েছে। শিক্ষিত যুবকরা চাকরি না পেয়ে যে জীবনযাপন করে তার বিভিন্ন দিক। তাদের আড্ডাবাজী, বিভিন্ন উদ্ভট কর্মকাণ্ড। যা সাধারণত যুবকরা একত্রিত হলে করে থাকে। তবে কিছু ক্ষেত্রে এসবের খারাপ দিক বেশি দেখানো হয়েছে। উপন্যাসের শেষের দিকে আবেগী না করে এই যুবকরা যে সমাজের জন্য ভালো কিছু করতে পারে এটা লেখক তুলে ধরতে পারতেন। অবশ্য গল্পের কাহিনী কেমন হবে তা একান্তই লেখকের ইচ্ছানুযায়ী। মোটামুটি গতিতে গল্প এগিয়ে গেছে। কখনো হয়তো পড়া থামিয়ে চিন্তা করতে হবে এমন পরিস্থিতি আছে। কিছু কিছু জায়গায় নায়ককে অলৌকিক ক্ষমতাসম্পন্ন লাগতে পারে। শহুরে বৃষ্টির বেশ চমৎকার বর্ণনা আছে, যা পাঠকের মনে আলোড়ন জাগাবে। মনে হবে, ইস যদি এখন বৃষ্টিতে ভিজতে পারতাম! তাছাড়া মধ্যবিত্ত পরিবার ও হাস্যরসাত্মক ব্যাপার গুলো ছিল। শেষ হইয়াও হইলো না শেষ - উক্তিটা এই উপন্যাসের ক্ষেত্রে বলা চলে। কাহিনী এমনভাবে শেষ করা হয়েছে যে পাঠক তার নিজের মত করে পরিসমাপ্তি টানতে পারবে।

      By Md. Saiful Islam Sohel

      18 Aug 2018 12:23 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_পাঠক_সমাগম_বুক_রিভিউ_প্রতিযোগিতা_৪ পর্ব - ৪ বইয়ের নামঃ উড়ালপঙ্খি লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ প্রকাশনীঃ অন্যপ্রকাশ পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১১২ মুদ্রিত মূল্যঃ ২০০ টাকা। ভূমিকাঃ পাখি স্বভাবতই উড়াউড়ি করে। এদিক ওদিক উড়ে বেড়ানো তার কাজ। তবে উড়ালপঙ্খি ব্যাপারটা কি? লেখক এই বইতে অন্য এক পাখির কথা বলেছেন। যার উড়বার ক্ষমতা নেই। এই পাখি হলো মানুষ। পাখিরা উড়তে উড়তে কখনো ক্লান্ত হলে কিছুক্ষণ থেমে বিশ্রাম নেয়। কিন্তু মানুষ পাখি কখনো থেমে থাকেনা। প্রতিনিয়তই সে উড়ছে। কাহিনী সংক্ষেপেঃ গল্পের নায়ক মুহিব পড়াশোনা শেষ করে চাকরির তাগাদা করছে। তাকে এক কথায় শিক্ষিত বেকার বলা যায়। নিয়মিত চাকরির ইন্টারভিউ দিচ্ছে কিন্তু কোন চাকরি পাচ্ছে না। কেনো যে পাচ্ছে না বা সমস্যা কোথায় তা সে জানে না। জানার আগ্রহও নেই। পরিবারের টুকটাক কাজ, ইন্টারভিউ দেওয়া ও বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিয়ে তার দিনকাল ভালোই কেটে যাচ্ছে। মুহিবরা যৌথ পরিবারে থাকে। তবে তার বাবা কোন এক কারণে তাদের থেকে আলাদা থাকেন। মুহিব মাঝেমধ্যে তার অবসরপ্রাপ্ত কলেজ শিক্ষক বাবার সাথে দেখা করে আসে। মুহিবের বান্ধবী নোরা। বড়লোকের একমাত্র মেয়ে। মা মরা মেয়ে বাবার আদর পেয়ে অন্যরকম ভাবে মানুষ হয়েছে। তার স্বভাবে খালখেয়ালিপনা লক্ষ্যনীয়। যখন যা ইচ্ছা করতে মনে চায়, তাই করে। আর সেগুলো অবশ্যই একটু উদ্ভট ধরণের। নোরার গানের গলা ভালো। কয়েকটা অ্যালবামও প্রকাশিত হয়েছে। মুহিবের অন্যতম দুর্বলতা নোরা। মুহিবের মনে চাইলে বা নোরা বললে সে যেকোনো কাজ ফেলে দেখা করতে চলে যায়। মুহিবের বন্ধু মহল বেশ ভারী। প্রায় সবারই অবস্থা মুহিবের মত। পড়াশোনা শেষে চাকরি খুঁজছে। তারা সবাই একসাথে আড্ডা দেয়, ঘোরাফেরা করে। কেউ যদি চাকরি পায় তবে তাকে স্বসম্মানে এই বেকারদের আড্ডার আসর থেকে বিদায় জানানো হয়। নানারকম বিচিত্র কর্মকাণ্ডে তাদের দিন কেটে যাচ্ছিল। হঠাৎ একদিন তাদের বন্ধু হারুন ঘোষণা দিলো তার এই শিক্ষিত বেকার জীবনকে প্রতিবাদ স্বরূপ আত্মাহুতি দেবে। এনিয়ে তাদের বন্ধু মহলে হুলস্থূল কাণ্ড শুরু হয়ে গেলো। তারা বিষয়টাকে জাতীয় ইস্যু বানানোর জন্য নানান পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে। আস্তে আস্তে হারুনের আত্মাহুতি দেওয়ার কাঙ্খিত দিন ঘনিয়ে আসতে থাকে। তবে কি শেষপর্যন্ত হারুন আত্মাহুতি দিয়ে তার প্রতিবাদ জানাবে? পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ জনপ্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ এর শহর কেন্দ্রিক সামাজিক উপন্যাস 'উড়ালপঙ্খি'। তার আর পাঁচটা সাধারণ উপন্যাসের মতই এর কাহিনী। শহুরে বিভিন্ন দিক এই উপন্যাসে ঘটনাক্রমে এসেছে। সমাজের একটি বিশেষ শ্রেণীর দিকে মূলত ফোকাস করা হয়েছে। শিক্ষিত যুবকরা চাকরি না পেয়ে যে জীবনযাপন করে তার বিভিন্ন দিক। তাদের আড্ডাবাজী, বিভিন্ন উদ্ভট কর্মকাণ্ড। যা সাধারণত যুবকরা একত্রিত হলে করে থাকে। তবে কিছু ক্ষেত্রে এসবের খারাপ দিক বেশি দেখানো হয়েছে। উপন্যাসের শেষের দিকে আবেগী না করে এই যুবকরা যে সমাজের জন্য ভালো কিছু করতে পারে এটা লেখক তুলে ধরতে পারতেন। অবশ্য গল্পের কাহিনী কেমন হবে তা একান্তই লেখকের ইচ্ছানুযায়ী। মোটামুটি গতিতে গল্প এগিয়ে গেছে। কখনো হয়তো পড়া থামিয়ে চিন্তা করতে হবে এমন পরিস্থিতি আছে। কিছু কিছু জায়গায় নায়ককে অলৌকিক ক্ষমতাসম্পন্ন লাগতে পারে। শহুরে বৃষ্টির বেশ চমৎকার বর্ণনা আছে, যা পাঠকের মনে আলোড়ন জাগাবে। মনে হবে, ইস যদি এখন বৃষ্টিতে ভিজতে পারতাম! তাছাড়া মধ্যবিত্ত পরিবার ও হাস্যরসাত্মক ব্যাপার গুলো ছিল। শেষ হইয়াও হইলো না শেষ - উক্তিটা এই উপন্যাসের ক্ষেত্রে বলা চলে। কাহিনী এমনভাবে শেষ করা হয়েছে যে পাঠক তার নিজের মত করে পরিসমাপ্তি টানতে পারবে। ব্যক্তিগত রেটিং - ৩.৫/৫ লিখেছেনঃ বেখায়ালি হিমু

      By Aam somik

      27 Sep 2016 11:24 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বাংলা সাহিত্য জগতে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হুমায়ন আহমেদ যিনি তার অসাধারন লেখুনিদ্বারা জয় করে নিয়েছেন হাজার হাজার পাঠকের মন।তার লেখা উপন্যাসগুলো সবসময় অনেক ভাল হয়ে থাকে যা পাঠকের মনে গেঁথে থাকে অনেকদিন।তার লেখুনীতে তিনি প্রায়শ তুলে ধরেন মানবজীবনের নিত্য-নতুন কথা, মানুষের সুখ দুঃখের ঘটনা গুলো তিনি এতই সুন্দর করে সাজান যা মনে হয় নিজের চোখের সামনে ঘটে যাচ্ছে।তার লেখা “উড়ালপঙ্খী” উপন্যাসটি মনের ভেতর দাগ কাটার মত উপন্যাস।উপন্যাসটি তিনি বেকার ও ব্যাচেলরদের জীবনগাঁথা নিয়ে রচিত করেছেন।ব্যাচেলরদের লাইফস্টাইলে আড্ডাবাজি, ফুর্তি মজার মজার কাহিনী,মাঝে মাঝে মদ গাঁজার আসর আর হতাশার কথা গুলো এই উপন্যাসে তিনি বেশ ভাল করে তুলে ধরেছেন।উপন্যাসটির প্রধান চরিত্র গুলো হল মুহিব,মুহিবের বন্ধু সফিক, ইয়াকুব, সাবের, হারুন, মহসীন।এদের দৈনন্দিন জীবন যাপন কার্যকলাপ বেশ সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন এই বইটিতে।আসলে মধ্যবিত্ত পরিবারের ব্যাচেলর ছেলেদের জীবনযাপন অনুভব করা যাবে বইটি পড়ে।বইটিতে নানারকম ঘটনার বর্ণনা তুলে ধরেছেন লেখক যা বেকার বা ব্যাচেলরদের জীবনে নিত্তদিন ঘটে যাচ্ছে।আমি নিজেও একজন ব্যাচেলর ছিলাম বইটি পড়ে আসলেই নিজের ব্যাচেলর জীবনের কথা মনে পড়ে যায়।বইটির শুরুটা যতটা হাস্যকর ঘটনাগুলো তুলে ধরা হয়েছে শেষটায় তেমনই কষ্টকর।বইটি পড়ে হুমায়ন আহমেদের প্রসংসা না করে পারলাম না সত্যিই অনেক ভাল লেখেছেন তিনি।বইটি যারা পড়েননি তাদেরকে বলব তাড়াতাড়ি পড়ে ফেলেন এত সুন্দর একটা উপন্যাস মিস করবেন না।আশা করি আপনাদের কাছেও অনেক ভাল লাগবে উপন্যাসটি।

      By Soma Rahman

      14 May 2016 02:52 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      মুহিব সকালে ঘুম থেকে উঠে আয়নায় নিজের চেহারা দেখে রীতিমত অবাক। তার বাঁ চোঁখ বন্ধ হয়ে গেছে।কিন্তু এমন কেন হলো।রাতে তো ভাল ঘুম হয়েছে ওর।যেভাবেই হোক এর একটা ব্যবস্থা করতে হবে।আজ সকাল এগারোটাই একটা মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে ওর ইন্টারভিউ।কোম্পানি দ্বিতীয়বারের মত ওকে ডেকেছে।এমন বন্ধ চোঁখ নিয়ে প্রেমিকার সাথে দেখা করতে যাওয়া যায়, কিন্তু ইন্টারভিউ দিতে যাওয়া যায় না।যাইহোক শেষ পর্যন্ত চাকুরীটা পেয়েই যায় মুহিব। উপন্যাসের মূল কাহিনী মূলত মুহিবের বন্ধু সফিক, ইয়াকুব, সাবের, হারুন, মহসীন এদের ঘিরেই।এরা প্রত্যেকেই বেকার।বেকাদের জীবনযাপন সচারাচর যেমন থাকে, এদেরও তেমনই।আড্ডাবাজি আর আড্ডার আসরে মদ গাঁজা খাওয়া।এভাবেই চলে যাচ্ছিল।কিন্তু এর মাঝে হঠাৎ একদিন হারুন প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে ঘোষনা দেয় ওর জন্মদিনে গায়ে কেরোসিন ঢেলে জীবন বিসর্জন দিবে।বেকার সমস্যার দিকে জনগণের দৃষ্টি ফেরানোর জন্য।সফিক ও মুহিবের অনান্য বন্ধুরা এই ব্যাপারটি নিয়ে নানারকম কান্ডকারখানা শুরু করে।হারুনের পাশে কেরোসিনের বোতল ও দেশলাই রাখা হয়।দেশের শিল্পী সাহিত্যকের নিয়ে আসার প্রচেষ্টা চালায়।কিছুু টিভি চ্যালেনও চলে আসে ইন্টারভিউ নেওয়ার জন্য।শেষ পর্যন্ত সত্যিই কি আত্মাহুতি দিবে হারুন নাকি ঘটনা অন্য দিকে মোড় নিবে ?? উত্তরটা জানতে হলে সংগ্রহ করে পড়ে ফেলুন বইটা। পাঠ প্রতিক্রিয়া : টিপিক্যাল হুমায়ূন আহমেদীয় উপন্যাস।সারা উপন্যাস জুড়ে আছে অফুরন্ত হাসির উপকরণ তবে শেষটা ভীষন বেদনাব্যঞ্জক।হুমায়ূন আহমেদের অধিকাংশ উপন্যাসের শেষ নেই।তবে এই উপন্যাসের শেষটা বেশ বুঝা যায়।সবমিলিয়ে বেশ সুন্দর একটা উপন্যাস। যারা এখনো বইটি পড়েন নি তাদের বইটি পড়ার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি এবং যারা ইতিমধ্যেই পড়ে ফেলেছেন তাদের প্রতিক্রিয়া জানতে চাচ্ছি ।

      By Laxmi Akter

      29 Oct 2020 02:44 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      -পাখির কাজই হলো উড়াউড়ি করা। কোন পাখিই বসে থাকে না। তাহলে উড়ালপঙ্খি ব্যাপারটা কী? পাখি মানেই তো উড়াল পাখি। - হোমোসাপেইনসরা খুবই বিচিত্র এক প্রানী। তারা বেশীরভাগ কাজ করে কোন কারন ছাড়াই। মুহীব নামের একটি বেকার যুবকেরর উপর মূলত মূল বইটি। কিন্তু চারপাশে আরো কিছু মানুষের সংমিশ্রন পাওয়া যাবে। সবগুলো চরিত্রই আমার কাছে ভাল লেগেছে।

      By Sajidur Rahaman

      25 Oct 2019 09:01 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      "উরালপঙ্খি" হুমায়ুন আহমদের একটি সমকালীন উপন্যাস। এ উপন্যাসে তিনি বর্তমান সময়ে সমাজের কঠিন সত্য বাস্তবতাকে নিজের আলোকে তুলে ধরেছেন। এ উপন্যাসের নায়ক মুহিব। মুহিব পড়াশোনা শেষ করে চাকরির তাগাদা করছে। তাকে এককথায় শিক্ষিত বেকার বলা যায়। নিয়মিত চাকরির ইন্টারভিউ দিচ্ছে কিন্তু কোনো চাকরি পাচ্ছে না। এ ব্যাপারে মুহিবের তেমন কোন আগ্রহ নেই। পরিবারের টুকটাক কাজ, ইন্টারভিউ দেয়া ও বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিয়ে তার দিনকাল ভালোই কাটছে। মুহিবরা যৌথ পরিবার। তবে তার বাবা কোন এক কারণে আলাদা থাকো। মুহিব মাঝেমধ্যে তার বাবার সাথে দেখা করে আসে। তার বাবা মুহিবকে ভালোবেসে হু-বাবা বলে ডাকে। মুহিবের বান্ধবী মা মরা নোরা। বড়লোকের একমাত্র মেয়ে। এ উপন্যাসের মূল কাহিনী মূলত মুহিবের বন্ধু ইয়াকুব, সাবের, মুহসিন, সফিক, হারুন এদের ঘিরেই। এরা প্রত্যেকেই শিক্ষিত বেকার। বেকারদের জীবনযাপন সচারাচর যেমন থাকে, এদের ও তেমনই। আড্ডাবাজি আর আড্ডার আসরে মদ গাঁজা খাওয়া। এভাবেই চলে যাচ্ছিল। কিন্তু এর মাঝে হঠাৎ একদিন ঘোষণা দেয় ওর জন্মদিনে গায়ে কেরোসিন ঢেলে জীবন বিসর্জন দিবে। বেকার সমস্যার দিকে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য। সফিক ও মহিবের অন্যান্য বন্ধুরা এই ব্যাপারটি নিয়ে নানারকম কান্ডকাীখানা শুরু করে। শেষ পর্যন্ত সত্যিই কি আত্মাহুতি দিবে হারুন নাকি ঘটনা অন্যদিকে মোড় নিবে? উত্তরটা জানতে সংগ্রহ করে পড়ে ফেলুন বইটি। সারা উপন্যাস জুড়ে ছিল অফুরন্ত হাসির উপকরণ তবে শেষটা বেদনাব্যন্ঞ্জক। এ উপন্যাসটার ক্ষেত্রে এ রকম 'শেষ হইয়াও হইলো না শেষ ' উক্তিটা বলা যায়।

      By Sawon Ahmed

      16 Jul 2016 10:00 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      হুমায়ুন আহমদ এর বই মানে হিউমারে ভরপুর। প্রতিটা বই পড়লে নিজেকে অন্যভাবে ফিরে পাওয়া যায়।হাসির খোরাক যোগায় এমন অনেক কন্টেন্ট পাওয়া যায়।মুহিব সকালে ঘুম থেকে উঠে আয়নায় নিজের চেহারা দেখে রীতিমত অবাক। তার বাঁ চোঁখ বন্ধ হয়ে গেছে।কিন্তু এমন কেন হলো।রাতে তো ভাল ঘুম হয়েছে ওর।যেভাবেই হোক এর একটা ব্যবস্থা করতে হবে।আজ সকাল এগারোটাই একটা মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে ওর ইন্টারভিউ।কোম্পানি দ্বিতীয়বারের মত ওকে ডেকেছে।এমন বন্ধ চোঁখ নিয়ে প্রেমিকার সাথে দেখা করতে যাওয়া যায়, কিন্তু ইন্টারভিউ দিতে যাওয়া যায় না।যাইহোক শেষ পর্যন্ত চাকুরীটা পেয়েই যায় মুহিব। উপন্যাসের মূল কাহিনী মূলত মুহিবের বন্ধু সফিক, ইয়াকুব, সাবের, হারুন, মহসীন এদের ঘিরেই।এরা প্রত্যেকেই বেকার।বেকাদের জীবনযাপন সচারাচর যেমন থাকে, এদেরও তেমনই।আড্ডাবাজি আর আড্ডার আসরে মদ গাঁজা খাওয়া।এভাবেই চলে যাচ্ছিল।কিন্তু এর মাঝে হঠাৎ একদিন হারুন প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে ঘোষনা দেয় ওর জন্মদিনে গায়ে কেরোসিন ঢেলে জীবন বিসর্জন দিবে।বেকার সমস্যার দিকে জনগণের দৃষ্টি ফেরানোর জন্য।সফিক ও মুহিবের অনান্য বন্ধুরা এই ব্যাপারটি নিয়ে নানারকম কান্ডকারখানা শুরু করে।হারুনের পাশে কেরোসিনের বোতল ও দেশলাই রাখা হয়।দেশের শিল্পী সাহিত্যকের নিয়ে আসার প্রচেষ্টা চালায়।কিছুু টিভি চ্যালেনও চলে আসে ইন্টারভিউ নেওয়ার জন্য।শেষ পর্যন্ত সত্যিই কি আত্মাহুতি দিবে হারুন নাকি ঘটনা অন্য দিকে মোড় নিবে ?? উত্তরটা জানতে হলে সংগ্রহ করে পড়ে ফেলুন বইটা। পাঠ প্রতিক্রিয়া : টিপিক্যাল হুমায়ূন আহমেদীয় উপন্যাস।সারা উপন্যাস জুড়ে আছে অফুরন্ত হাসির উপকরণ তবে শেষটা ভীষন বেদনাব্যঞ্জক।হুমায়ূন আহমেদের অধিকাংশ উপন্যাসের শেষ নেই।তবে এই উপন্যাসের শেষটা বেশ বুঝা যায়।সবমিলিয়ে বেশ সুন্দর একটা উপন্যাস।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!