User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
Found one book without a cover. Please check before you send it to the customer.
Was this review helpful to you?
or
বইটি খুব মজার, আমার অনেক ভালো লেগেছে। এক কথায় অসাধারণ।
Was this review helpful to you?
or
বই:- নীল মানুষ লেখক:- হুমায়ূন আহমেদ নীল মানুষ হুমায়ূন আহমেদের একটি ব্যতিক্রমধর্মী উপন্যাস। ১০৪ পৃষ্ঠার ছোটো পরিসরের উপন্যাসটি রসবোধের মাধ্যমে শুরু হলেও, উপন্যাসের শেষ পৃষ্ঠায় লেখক কাহিনির টুইস্ট রেখেছেন। উপন্যাসের অন্যতম মূল চরিত্র ফরহাদ হোসেন। সামান্য একজন সরকারি চাকরিজীবী। সাদাসিধে সরল মনের মানুষ। সমাজের জটিল প্যাচের ভেতরে একজন ভিন্ন ধর্মী ব্যক্তিত্ব। তার স্ত্রী রাহেলা(২য়)এবং তিন মেয়ে মিতু, সেতু এবং নীতু, আর একমাত্র ছেলে সনঞ্জুকে নিয়ে তার ছোটো পরিবার।সনঞ্জু ফরহাদ হোসেনের সাবেক স্ত্রী, পারুলের(মৃত) সন্তান। পারুলের মৃত্যুর পর ফরহাদ হোসেন রাহেলা কে বিয়ে করেন।উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে ফরহাদ হোসেনের মামাকে(সালু মামা)যে কিনা একজন ধুরন্ধর ব্যক্তি।আলোচনায় এসেছে ফরহাদ হোসেনের প্রথম পক্ষের স্ত্রীর একমাত্র ভাই ইশতিয়াক(পেশায় একজন পুলিশ অফিসার) এবং তার স্ত্রীর ভূমিকা।ফরহাদ সাহেবের এই সংসারে আরেকজন আগন্তুক আছেন যার নাম কনক।কনক ফরহাদ হোসেনের বন্ধুর মেয়ে। একদিন কাউকে কিছু না জানিয়ে ফরহাদ হোসেনের বন্ধু (বদরুল) নিখোঁজ হয়ে যায়।অনেক খোঁজাখুঁজির পরেও তার কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। নিখোঁজ হওয়ার সাত বছর পর বদরুলের স্ত্রী দ্বিতীয় বিয়ে করেন এবং ছলচাতুরীর মাধ্যমে তার মেয়েকে (কনক) ফরহাদ হোসেনের কাধে চাপিয়ে দিয়ে তার বর্তমান স্বামীর সাথে অস্ট্রেলিয়া পালিয়ে যান। বন্ধুর প্রতি দায়িত্ব থেকে ফরহাদ হোসেন কনক কে নিজ কন্যাসম আশ্রয়ে তার বাড়িতে রাখেন। ফরহাদ হোসেন এবং তার পরিবার কনক কে অত্যন্ত স্নেহ করেন। এবং ফরহাদ হোসেনের দীর্ঘদিনের সুপ্ত ইচ্ছা কনকের সাথে তার পুত্রের বিয়ে দিবেন। এই সবাইকে নিয়ে ফরহাদ হোসেন মানুষটাকে অসাধারন মনে হয়, যে কি না দীর্ঘ বিশ বছর মিথ্যা কথা বলেনি। আর এই ধরনের মানুষকে নিশ্চয় সাধারন মানুষের কাতারে ফেলা যায় না?অসাধারন এই মানুষটার জীবন সুন্দর হওয়ার কথা থাকলেও জীবনটা সুন্দর করে সাজানো হয়নি কোনো এক দূর্ঘটনার কারনে। কি সেই দূর্ঘটনা? কি ঘটেছিলো ফরহাদ হোসেন এবং তার পরিবারের সাথে। কনকের বাবা বদরুলের কি কোনো খোজ পাওয়া গিয়েছিলো?ফরহাদ হোসেন কি কনকের সাথে তার পুত্রের বিয়ে দিতে পেরেছিলেন?সনঞ্জুর শেষ পরিনতি কি হয়েছিলো? সেই সব প্রশ্নের উত্তর লুকিয়ে আছে নীল মানুষ বইয়ের শেষ অংশে...
Was this review helpful to you?
or
পড়ে শেষ করলাম..... ? নীল মানুষ - হুমায়ূন আহমেদ নীল মানুষ নামটা পড়ে আমার মনে হয়েছিল এটা সাইন্সফিকশন কোন গল্প হবে। মানুষ আবার নীল হয় কি করে! বইটি পড়েও বুঝতে পারলাম এটা হুমায়ূন আহমেদের অন্য গল্প গুলোর মতোই। কিন্তু কেন বইটার নাম নীল মানুষ তা পড়েও বুঝতে পারলাম না। হুমায়ূন আহমেদ অদ্ভুত অদ্ভুত চরিত্রের জন্মদিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পছন্দ করতেন মনে হয়। আমি তার অনেক বইতে এমন অদ্ভুত চরিত্রের মানুষ পেয়েছি। এই বইতেও আছে একজন তিনি হলেন ফরহাদ উদ্দিন। তিনি কোথায় যেন শুনিছেন ২০ বছর মিথ্যা কথা না বললে আধ্যাত্মিক ক্ষমতা চলে আসে। তিনি এখন আর মিথ্যা বলে না। তার কিছু সমস্যা আছে যেমন তিনি কোন গন্ধ পান না। এবার কাগজী লেবুর রস নাকে গিয়ে ছিলেন জ্বালাপোড়া করেছে ঠিকই কিন্তু গন্ধ পান নি। আর একটা সমস্যা হলো তিনি অনেক কিছু মনে রাখতে পারেন না। যেমন তার তিন মেয়ের নাম গুলিয়ে ফেলেছেন। কোনটা তার বড় মেয়ে কোনটা তার মেজো মেয়ে তা তিনি বুঝতে পারেন না। বইটির প্রতিটি পাতা আমার কাছে কৌতুকের মতো মনে হয়েছে। তবে শেষ দিকে মাথা গরম হয়ে গেছে। হুমায়ূন আহমেদ তার অভ্যাস মতো শেষ দিকে আকাম করে ফেলছেন। কেন মানে হয় এমন করার! আর একটা কথা ফরহাদ উদ্দিন বইতে অতিরিক্ত কথা বলেছেন। তার দেখাদেখি আমিও এখন অতিরিক্ত কথা বলা শুরু করে দিয়েছি। আগে তো বলতামই এখন সেটা আরো বেড়ে গেছে। আমার মা-বাবার কপালে দুঃখ আছে। হি হি হি... ?
Was this review helpful to you?
or
উপন্যাসের প্রধান চরিত্র ফরহাদ হোসেন। সামান্য একজন সরকারি কর্মকতা। স্ত্রী রাহেলা, তিন মেয়ে মিতু, সেতু, নিতু আর একমাত্র ছেলে সঞ্জুকে নিয়ে তার পরিবার। সঞ্জু অবশ্য ফরহাদ হোসেনের সাবেক স্ত্রী পারুলের সন্তান। পারুল মারা যাওয়ার পর ফরহাদ হোসেন বিয়ে করেন রাহেলাকে। ও হ্যাঁ আরেকজন আছে এই সংসারে। তার নাম কনক। ফরহাদ হোসেনের বন্ধু বদরুলের মেয়ে কনক। একদিন কাউকে কিছু না জানিয়ে, কোনকিছু না বলে নিখোজঁ হয়ে যায় বদরুল। বন্ধুর প্রতি দায়িত্ব থেকে ফরহাদ হোসেন তার সাধ্যমতো খোজঁখবর করেন। কিন্তু কোন খোজঁই মিলে না তার। নিখোঁজ হওয়ার সাত বছর পর বদরুলের স্ত্রী আরেকটা বিয়ে করে এবং সুকৌশলে কনকের দায়িত্ব ফরহাদ হোসেনের কাধেঁ চাপিয়ে কেটে পড়ে। এই সবাইকে নিয়ে বসবাস ফরহাদ হোসেনের। ফরহাদ হোসেন মানুষটাকে বেশ অসাধারণ মনে হয়। দীর্ঘ বিশ বছর মানুষটা কোন মিথ্যা বলে নি। এই ধরনের মানুষকে নিশ্চয় সাধারণ বলা যায় না। অসাধারণ এই মানুষটার জীবন অসাধারণ সুন্দর হওয়ার কথা থাকলেও জীবনটা সুন্দর করে সাজানো হয় নি কোন এক দূর্ঘটনায়। কি সেই দূর্ঘটনা..? কেনইবা এমন হলো..? সেই প্রশ্নের উত্তর লুকিয়ে আছে "নীল মানুষ" বইয়ের শেষ অংশে..!
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইঃ নীল মানুষ লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ ধরণঃ সমকালীন উপন্যাস প্রকাশনীঃ অন্যপ্রকাশ মূল্যঃ ২০০ টাকা (রকমারি মূল্য ১৫০টাকা) . বিশ বছর যে ব্যক্তি মিথ্যা না বলে থাকতে পারে সে আর যাই হোক, সাধারণ মানুষ না। ফরহাদ উদ্দিন এই পর্যায়ের একজন মানুষ। যিনি বিশ বছর মিথ্যা না বলে থাকার ব্রত পালন করছেন এবং সে ব্রত শেষ হতে আর অল্পদিন ক'দিন মাত্র। যদি কোন মানুষ বিশ বছর একাধারে মিথ্যা না বলে থাকতে পারে তবে তার নাকি আধ্যাত্মিক ক্ষমতা হয়ে যায়। ফরহাদ উদ্দিন নামের সহজ-সরল মানুষটি সেই আশাতেই আছেন। তবে এতদিন মিথ্যা না বলে থাকার ফলে তিনি আধ্যাত্মিক ক্ষমতা পেয়েছেন কিনা সেটা পরের ব্যাপার, যেটুকু পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে সেটা হল, তিনি ঘ্রাণশক্তি হারিয়ে ফেলেছেন। ফরহাদ উদ্দিনের দুই বিয়ে। প্রথম স্ত্রী 'পারুল' বেঁচে নেই, তবে সেই স্ত্রীর গর্ভের একটি ছেলে রয়েছে তার, নাম- #সঞ্জু নিজের ছেলে, অথচ ফরহাদ উদ্দিন বেশ ভয় পান ছেলেকে! দ্বিতীয় স্ত্রী 'রাহেলা'। এই স্ত্রীর গর্ভে তার তিনটি মেয়ে। মেয়েদের নাম- মিতু, সেতু, নীতু। অবশ্য নিজের মেয়েদে মধ্যে কে বড় কে ছোট এই ব্যাপারটা তিনি ঠিক মনে রাখতে পারেননা। স্ত্রী রাহেলা, তিন মেয়ে, এক ছেলে ছাড়াও, ফরহাদ উদ্দিনের সংসারে আগমন ঘটে আরও একটি মেয়ের। নাম- #কনক এই মেয়েটি তার বন্ধু "বদরুল" এর মেয়ে। বদরুল বেঁচে আছেন কিনা বুঝা যাচ্ছেনা, কারণ তিনি মেয়ে কনক-কে ছোট রেখেই নিরুদ্দেশ হয়েছেন। তবে, ফরহাদ উদ্দিন আশা করেন, বদরুল একদিন ফিরে আসবেন! এর মধ্যে বদরুলের স্ত্রী অন্য একটি লোককে বিয়ে করে বেশ কায়দায়া করে নিজের মেয়েকে চাপিয়ে দিয়েছেন ফরহাদ উদ্দিনের ঘাড়ে। যাইহোক, ফরহাদ উদ্দিনের প্রথম স্ত্রীর ভাই 'ইশতিয়াক' নামক একজন পুলিশ অফিসার। গল্পের খাতিরেই সেই পুলিশ অফিসার শ্যালকের বাড়িতে যান ফরহাদ উদ্দিন এবং জেনে আসেন "হাসনাত" নামের এক লোকের নাম। এই লোকটিকে নাকি তার ছেলে সঞ্জু চেনে। কিন্তু সঞ্জুর কাছে "হাসনাত" নাম বললে সে অবাক হয়ে তাকিয়ে থেকে জানালো যে সে এই নামের কাউকে চেনেনা। তবে? কে এই হাসনাত? কি সম্পর্ক তার গল্পে? যাইহোক, কাহিনী গড়াতে থাকে.... এবং একসময় বিশ বছর মিথ্যা না বলা এই ফরহাদ উদ্দিন সাহেব তার এই পূণ্যবান কর্মের ফল পান। হঠাৎ করেই তিনি বুঝে যান এক আশ্চর্য সত্যি কথা। কেউ মিথ্যা বললে তা বুঝার ক্ষমতা পেয়ে যান তিনি। আর তারই প্রেক্ষিতে সত্যের জন্য এক ভীষন বলিদান করতেও পিছপা হননি ফরহাদ উদ্দিন..... . #পাঠপ্রতিক্রিয়াঃ হুমায়ূন আহমেদের #নীল_মানুষ উপন্যাসটি একটি ভিন্নধর্মী গল্প। শুরুটা স্বাভাবিক কাহিনী দিয়ে শুরু করলেও গল্পের শেষটায় বেশ চমক রাখেন পাঠকদের জন্য। বলতে গেলে, বেশ কষ্ট লাগে গল্পের শেষটা.... তবে সত্য যে সত্যই, সত্যের জয় যে হয়-ই তারই প্রকাশ পায় বইটিতে। সবার কাছে হয়তো কেন্দ্রীয় চরিত্র "সঞ্জু" কে মনে হয়েছে, তবে আমার কাছে "ফরহাদ উদ্দিন" কেই কেন্দ্রীয় চরিত্র বলে মনে হল। হুমায়ূন আহমেদের চমৎকার লেখনীর আরেকটি অংশ "নীল মানুষ" পড়েই দেখুন- হ্যাপি রিডিং :)
Was this review helpful to you?
or
উপ্যনাসের দ্বিতীয় প্রধান চরিত্র ফরহাদ সাহেব একজন অফিস কর্মকতা। তিনি প্রায় বিশ বছর ধরে মিথ্যা কথা বলছেন না। সামনে ডিসেম্বর'এ বিশ বছর পূর্তি হবে। এই কাজ হলে তিনি নাকি আধ্যাত্মিক ক্ষমতা পাবে। তার তিনজন মেয়ে (মিতু, সেতু, নীতু) ছেলে (সঞ্চয়) রয়েছে। তিনি খুব স্বাভাবিকভাবে জীবন-যাপন করে। তাদের বাসায় আরেকজন সদস্য আছে। তার নাম কনক। কনক হচ্ছে ফরহাদ সাহেব'র বন্ধু বদরুল'এর মেয়ে। বদরুল নিরুদ্দেশ। এক অদ্ভুত ঘটনায় তিনি নিরুদ্দেশ হন। একদিন অফিস কামাই দিয়ে বাসায় দিয়ে নিয়ে আসে বিশাল সাইজের ইলিশ মাছ। কিন্তু, হঠাৎ করে তার সর্ষে বাটা দিয়ে ইলিশ খেতে ইচ্ছে করে। সে সর্ষে কিনতে বাজারে যায়। সেই যে বাজারে যায়, আর ফিরে আসে না। কনকের মা'ও এক অর্থে কনক-কে ছেড়ে বিয়ে করে বিদেশে চলে যায়। ফরহাদ সাহেব'র দ্বিতীয় স্ত্রী রাহেলা প্রথমে রাজী না থাকলেও পরবর্তীতে রাজী হয়ে যান। ফরহাদ সাহেব'র খুব ইচ্ছে কনকের সাথে সঞ্জয়ের বিয়ে হোক। কিন্তু, সঞ্জয় রাজী হয়না। সঞ্জয় একমাত্র ছেলে। এবার এম.এ পরিক্ষা দিয়েছে। উদাসীন ভাবে থাকে। ভবঘুরেও বলা যেতে পারে। সে তার বাবা-কে এড়িয়ে চলে। কনক-কে তার পচ্ছন্দ নয়। একদিন ফরহাদ সাহেব'র প্রথম স্ত্রী পারুলের মেজো ভাই ইস্তিয়াক (পুলিশ অফিসার) তাকে বলেন কিছু কথা আছে। ফরহাদ সাহেব বলেন, কি কথা। ইস্তিয়াক বলেন যে কয়'দিন আগে হাসনাত সাহেব'র মৃত্য হয়েছে। সবাই সন্দেহ করছে এবং ধারণা করা হচ্ছে এই হত্যাকান্ডে কোনো না কোনো ভাবে সঞ্জয় জড়িত। ফরহাদ সাহেব প্রথমে বিশ্বাস করতে চায় না। কিন্তু, কিছুদিন পর বিশ্বাস করতে হয়। পরবর্তীতে নিজের ছেলেকে বাঁচানোর জন্যে মরিয়া হয়ে উঠেন ফরহাদ সাহেব। ফরহাদ সাহেব সাহায্য চান তার বড় মামা - সালু মামা'র কাছ থেকে। সালু মামা বলেন - এটি কোনো বিষয়ই নাহ্। তিনি ঠিকই সঞ্জয়কে এই অপরাধী তালিকা বা সন্দেহভাজন থেকে সরিয়ে নিয়ে আসতে পারবে। সময় যায়, দিন যায়। ধীরে ধীরে সঞ্জয়ের স্বভাব পরিবর্তন হতে থাকে। বাবার সঙ্গে নরম সুরে কথা বলতে থাকে। কনকের সাথে বিয়ে দিয়ে দেওয়ার কথা বললে এক কথায় রাজী হয়ে যায় সঞ্জয়। কিন্তু, এই ফাঁকে ইস্তিয়াক'র কাছে সঞ্জয় সব কিছু বলে দেয়। কে খুন করলো, কিভাবে সব কিছু হলো - ইত্যাদি। একসময় সঞ্জয় দোষী সাব্যস্ত হয়। কিন্তু, এই খবর ফরহাদ সাহেব জানে না। অবশ্য তাকে জানতে দেওয়া হয় না। তিনি তার মিথ্যা না বলার বিশ বছর পূর্তি এবং কনকের সাথে নিজের ছেলের বিয়ে দেওয়ার আনন্দে সারাক্ষণ খুশি থাকেন। কিন্তু, পরক্ষনে তাঁর সেই স্বপ্ন ধুলোয় মিশে যেতে থাকে। কারণ, আদালত তার ছেলে সঞ্জয়-কে ফাঁসি দিয়েছে।...