Our User Product Reviews

One of the best sci-fi of Jafar Iqbal Sir. The story is awesome and the book kept me captivated for a long time. I enjoyed reading this book a lot. Also the packing and delivery was good. Thanks Rokomari.

মুহাম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের সাইন্স ফিকশন মানেই বাংলা সাহিত্যের সেরা সাইন্স ফিকশন। স্যারের জীবণের প্রথম সাইন্স ফিকশন এটি। যাদের গণিত আর বিজ্ঞানের প্রতি রয়েছে আগ্রহ আর ভালোবাসা, এই বইটি তাদের বিজ্ঞানের প্রতি সেই ভালোবাসা আর আগ্রহকে বাড়িয়ে দিবে আরো বহুগুণ।

এটি আমার পড়া জাফর ইকবালের ১ম বই।

সাইন্স ফিকশন লাভারদের জন্য মুহাম্মদ জাফর ইকবাল এর লেখা মানেই খুশির কিছু। এখনকার বাড়ন্ত বয়সের বা কৈশোরে পা দিচ্ছে এমন বয়সী ছেলে মেয়েদের বিজ্ঞান এর প্রতি ভালোবাসা বাড়াতে এই বইটা পড়া যেতেই পারে ?

এক কথায় অসাধারণ একটি সায়েন্স ফিকশন!

অসাধারণ একটা বই...

In my early age i read many types of book. But the writter of jafor iqbal book is so nice...

The writing style is mesmerizing! I really love the earlier works of Muhammad Zafar Iqbal. Much more serious and feels like he put his whole heart to the writing! This book is a compilation of short stories set in the same world featuring a guy and a Humanoid robot he made. He tries to give more life to the robot by programming it like a human, giving it emotions! What could possibly go wrong!? Read it to find out...

awesome

বই : কপোট্রনিক সুখ দুঃখ লেখক : ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = বইটি আজ থেকে সুদূর ভবিষ্যতের আধুনিক পৃথিবীর একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন তরুণ প্রফেসর ও প্রথম শ্রেণির বিজ্ঞানীর বর্ণনায় বিভিন্ন ক্যাটাগরির ও বিভিন্ন কপোট্রনের(রবোটের মস্তিষ্ক) রবোটদের নিয়ে। এই প্রফেসর উনার একাকীত্ব দূর করা এবং দৈনন্দিন কাজে সাহায্য করার জন্য একটি রবোটের সাহায্য নেবার কথা ভাবেন। কিন্তু রবোটরা সাধারণত অনুভূতিহীন। তারা আমাদের মতো সুখ-দুঃখ বুঝে না। কিন্তু তিনি এরকম রবোট চান না। তিনি চিন্তা করলেন একটি অনুভূতিসম্পন্ন রবোট তৈরির। এবং তিনিই প্রথম প্রমিথিউস নামক একটি রবোটকে অনুভূতি দেন। এটি এমন কিছু ঘটনার জন্ম দেয়, যা আসলে অভাবনীয়। যেমন, রবোট প্রমিথিউসের সুন্দর কিছু ভালো লাগে, ভালোবাসে। প্রফেসরের বউ সুন্দরী, ওকে দেখে রবোটটির ভালো লেগে যায়। সে ওকে প্রেমপত্র লিখতে থাকে। রবোটটির প্রেম একসময় চরম পর্যায়ে পৌঁছায়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রেমে ব্যর্থ হয়ে নিজের ধাতব শরীরের প্রতি অনেক হতাশা নিয়ে সে আত্মহত্যা করে! এটি বইটির "কপোট্রনিক ভালবাসা" অংশের। তবে এখানেই শেষ নয়, বরং শুরু। সরকার প্রফেসরের অনুভূতিসম্পন্ন রবোট তৈরির আইডিয়া কিনে নিয়ে অনুভূতিসম্পন্ন রবোট তৈরি করতে থাকে। শুরু হয়, নতুন ঘটনাপ্রবাহের। যা পর্যায়ক্রমে, ♦কপোট্রনিক ভালবাসা ♦কপোট্রনিক বিভ্রান্তি (এক) ♦কপোট্রনিক বিভ্রান্তি (দুই) ♦কপোট্রনিক অস্ত্রোপচার ♦কপোট্রনিক ভবিষ্যৎ ♦কপোট্রনিক প্রেরণা ও ♦পরিশিষ্ট -অংশে বর্ণিত হয়েছে। পরিশিষ্ট অংশটা পড়ার পর আপনি থমকে যাবেন। পৃথিবী কি একসময় রবোটরা শাসন করতে পারে —বইটি পড়লে এই প্রশ্নটি আপনাকে ভীষণভাবে ভাবাবে। এখন পর্যন্ত আমার পড়া শ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর বই এটি। আপনার কল্পবিজ্ঞান ভালো লাগলে এই বইটিও ভালো লাগবে। এটা সেই বই, যে-বই পড়ে শহীদ জননী জাহানারা ইমাম প্রশংসা করেছিলেন। বইটি প্রকাশিত হয়েছে "জ্ঞানকোষ প্রকাশনী" থেকে। মুদ্রিত মূল্য : ১০০ টাকা; পৃষ্ঠাসংখ্যা : ৮৬; হ্যাপি রিডিং...। :)

One of the most memorable science fiction books from my early days, the essence of which still lingers on today. This book had helped change my opinion on Bangladeshi writers for good. I was introduced and fell in love with Muhammad Zafar Iqbal as a writer much earlier than I had come to know of Humayun Ahmed. I have just placed an order for the same book after decades for my daughter with a hope that it will also help stimulate her imagination!

Obviously শিশু কিশোর দের জন্য নয়। তাই জাফর ইকবাল দেখে কিশোর উপযোগী কেউ ভাববেন না। এটা completely বড়দের বই।

মুহাম্মদ জাফর ইকবালের লেখা সাইন্স ফিকশনগুলোর মধ্যে “কপোট্রনিক সুখ দুঃখ” অন্যতম। তাঁর এই বইটি নিয়ে একটি মজার গল্প আছে। মুহাম্মদ জাফর ইকবালের প্রথম সায়েন্স-ফিকশন গল্প কপোট্রনিক ভালোবাসা সাপ্তাহিক বিচিত্রায় প্রকাশিত হয়েছিল। গল্পটি পড়ে একজন পাঠক দাবি করেন সেটি বিদেশি গল্প থেকে চুরি করা। এর উত্তর হিসেবে তিনি একই ধরণের বেশ কয়েকটি বিচিত্রার পরপর কয়েকটি সংখ্যায় লিখে পাঠান। তার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালে এই গল্পগুলো নিয়ে কপোট্রনিক সুখ-দুঃখ নামে একটি বই প্রকাশিত হয়। এই বইটি পড়ে শহীদ-জননী জাহানারা ইমাম খুবই প্রশংসা করেন এবং এই ঘটনায় তিনি এ ধরণের আরও বই লিখতে উৎসাহিত হন। এই বইটি নিয়ে এক সাক্ষাৎকারে মুহাম্মদ জাফর ইকবাল বলেন, ‘‘জাহানারা ইমাম নিউইয়র্কে গেছেন। আমার তার সঙ্গে খুব পরিচিত হওয়ার শখ। আমি খুব কুণ্ঠিতভাবে তার কাছে গিয়ে বললাম, ‘আপনি আমাকে চিনবেন না, আমার বড় ভাই হুমায়ূন আহমেদ বাংলাদেশের খুব বড় লেখক, আমি তাঁর ছোট ভাই মুহম্মদ জাফর ইকবাল।’ জাহানারা ইমাম আমাকে থামিয়ে দিয়ে বললেন, ‘আমি তোমাকেও চিনি। আমি তোমার সায়েন্স ফিকশন ‘কপোট্রনিক সুখ দুঃখ’ পড়েছি। তারপর তিনি আমার লেখালেখি নিয়ে কিছু কথা বললেন। শুনে আমি একেবারে হকচকিয়ে গেলাম। আমি তখন আমেরিকায় থাকি। দুই-চারটা বই দেশে ছাপা হয়েছে। সেগুলো আমার হাত পর্যন্ত পৌঁছায় না। দেখতে কেমন, পড়তে কেমন জানি না। কেউ পড়ছে কি-না তাও জানি না। জাহানারা ইমামের কথা শুনে আমার ভেতরে ম্যাজিকের মতো কিছু একটা ঘটে গেল। আমার মনে হলো তার মতো একজন মানুষ যদি আগ্রহ নিয়ে আমার বই পড়তে থাকেন তাহলে এখন থেকে আমি নিয়মিতভাবে লিখব। সেই থেকে আমি নিয়মিতভাবে লিখে আসছি।’’