User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
Good
Was this review helpful to you?
or
this is one of my favourite,
Was this review helpful to you?
or
So interesting book... I love it?
Was this review helpful to you?
or
টি-রেক্সের সন্ধানে খুবই মজার
Was this review helpful to you?
or
valo boi
Was this review helpful to you?
or
Awesome
Was this review helpful to you?
or
Onek valo boi
Was this review helpful to you?
or
Good quality.
Was this review helpful to you?
or
বইটা যখন পড়েছি, গল্পকথক টোপনের জায়গায় নিজেকে কল্পনা করে নিয়েছি অনায়াসে, ছোটচাচা, ড়াজু (রাজু) আর কাহলেদ (খালেদ) এর সঙ্গ অ্যাডভেঞ্চার করে বেড়িয়েছি রহস্যময় পার্বত্য চট্রগ্রামের দুর্গম পাহাড়ে আর গহীন অরণ্যে। রাতের বেলা নৌকায় রান্না করা মুসলেম মাঝির খিচুড়ির স্বাদও যেন পাচ্ছিলাম জিহবাতে! গল্পের কিছু চরিত্র নিজের ফ্যামিলি সারাউন্ডিংস এর সাথে কাকতালীয় ভাবে মিলে যাওয়ায় পড়ার সময় মনে হয়েছিল, সব বড়চাচাই মনে হয় এই রকম বিরক্তিকর হয় আর সব ছোটচাচাই এই রকম চমৎকার হয়।কিশোর বয়সে সবারই পড়া উচিত বইটা।
Was this review helpful to you?
or
বইটি, আমার প্রথম পড়া এডভেঞ্চার বই। আমার মনে হয় বইটা জাফর ইকবাল স্যারের কিশোর উপন্যাসের সেরা একটি বই। ৮ম শ্রেণীতে থার সময় আমার এক বন্ধু আমকে বইটা পড়ার জন্য বলেছিল। তখন আমি বই পাড়ার প্রতি ততটা আগ্রহী চিলান না। আমার মতে ছোটরা যারা বই পড়তে চায়না তাদেরর এই বইটি পড়ানো উচিৎ। বইটি পড়ার পর বই পড়ার প্রতি আগ্রহ বেড়ে যাবে,আর এডভেঞ্চার বই হলে তো কথাই নাই। যাই হোক ডাইনোসর এই পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়েছে। আর তার বিনিময়ে জাফর ইকবাল স্যার এর এত সুন্দর রচনা আমরা পড়তে পেরেছি।
Was this review helpful to you?
or
টোপনদের বাসা টা কোথায়? উত্তরে বলতে হবে মালিবাগ মোড়ে যে নতুন চায়ের দোকানটা খুলেছে, তার ডান পাশের রাস্তাটা ধরে গিয়ে প্রথম গলিটার সামনে যে ময়লা দোতলা বাড়ি, ওটাই টোপনদের বাসা। টোপন সেখানে তার মা, চার চাচার সাথে থাকে। টোপনের বাবা? সেতো টোপনের জন্মের আগেই মারা গেছেন। সবাই বলে তারপর থেকেই টোপনের মায়ের মাথায় গন্ডগোল হয়েছে। দিনরাত শুধু বই নিয়ে বসে থাকেন। আর এক চাচা আছে তার, হিরা চাচা। থাকেন আমেরিকায়। সেখানে টোপনের বয়সী একটা ছেলে আছে তার।আর আছে তিন ফুফু। সবার বিয়ে হয়ে গেছে। সবচেয়ে ছোট জনের বিয়ে ভেঙেও গেছে। তাই ছোট ফুফু আর তার ছেলে রাজু এখন টোপনদের সাথেই থাকেন। আজ টোপনদের বাড়িতে হুলস্থুল পড়ে গেছে। আমেরিকা থেকে হিরা চাচা চিঠি দিয়েছেন, তার ছেলে খালেদ দেশ সম্পর্কে কিছুই জানে না। তাই তাকে দেশকে জানার জন্য, দেশের মানুষকে চেনার জন্য, সর্বোপরি বাংলা ভাষা শেখার জন্য দেশে পাঠাচ্ছেন। এই ব্যাপারটা একেকজন একেকরকম চিন্তায় পড়ে গেল যে কি করা যায়। অবশেষে একদিন খালেদ এসেই পড়ল বাংলাদেশে। গায়ের রঙ শ্যামলা, পরনে হাটু পর্যন্ত লম্বা অত্যন্ত ঢিলা একটা রঙ উঠা টি-শার্ট আর ভুসভুসে নীল রঙের প্যান্ট। পিঠে ক্যটক্যাটে সবুজ রঙের ব্যাগ আর মাথায় বারান্দাওয়ালা একটা টুপি, সেটা আবার উল্টো করে পড়া। সবাই তার কান্ডকারখানা দেখে হতবাক। খালেদকে দেশ দেখানোর জন্য ঠিক করা হল বাচ্চারা সবাই মানে টোপন, রাজু আর খালেদ কক্সবাজার যাবে বেড়াতে। আর তাদের দেখবাল করার জন্য সাথে যাবেন বড়চাচা। কি??? বড়চাচা??? এটা বেড়াতে যাওয়া হচ্ছে না কোন পাপের শাস্তি!!! বড়চাচার সাথে তারা বেহেশতে যেতেও রাজি না। এখন কি হবে? কিন্তু বাস্তবে দেখা ঘটনা অন্যরকম।।। যাওয়ার আগের দিন হঠাৎ করেই বড়চাচার কোমরে কোথায় জানি টান লেগে যায়। ফলশ্রুতি তাকে বিছানা নিতে হল। এখন টিকেট কাটা হয়ে গেছে, হোটেলে রিজার্ভেশন করা হয়েছে। না গেলে টাকাটাই মাটি। তাই ঠিক হল ছোটচাচা যাবেন। কক্সবাজারের বাসে করে রওনা দেয়ার কিছুদূর পর ছোট বাজারের মত জায়গায় এসে থামল। সেখানে মাটিতে চাদর বিছিয়ে এক চিমসা মত লোক পাহাড়ি গাছ-গাছড়ার অষুধ বিক্রি করছে। তার কাছে কতগুলো বিশাল আকৃতির হাড় দেখতে পেল তারা। জিজ্ঞেস করে জানা গেলো সেগুলো পাহাড়ি দানোর হাড় পাওয়া যায় দূরে এক দুর্গম পাহাড়ে। খালেদ সিদ্ধান্ত নিল তাকে দেখতে হবে এই হাড় কোথায় পাওয়া যায়। আর কেউ না গেলে সে একাই যাবে। অগত্যা আর কি করা? সবাই মিলেই রওনা দিল দুর্গম পাহাড়ে দানোর হাড়ের জন্য। সিদ্ধান্তটা কি ঠিক ছিল? তারা কি দেখা পাবে দানোর পাহাড়ের? তাদের আগে আগে ওটা কার দল? কি চায় ওরা? কোন বিপদে পড়তে চলেছে নাতো ওরা? আমার কথা : কিশোর উপন্যাস আমার সবসময়কার প্রিয় জনরা। আর প্রিয় লেখক জাফর ইকবালের হাতে যেন তা আরো জীবন্ত হয়ে ওঠে। চাচাদের বর্ণনা যখনি পড়েছি হেসেছি তেমনি শিউরে উঠেছি এ কেমন ধারার মানুষ? এদের কোন গ্রহে পাওয়া যায়? পরক্ষণেই হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খেতে হয়েছে। আমার যতদূর মনে পড়ে , এই উপন্যাসটা নিয়েও একটা টিভি নাটক হয়েছিল। খুব উপভোগ করেছিলাম নাটকটা।।। যদিও বই পড়ার মজাটা অন্যরকম। তারপরও প্রিয় বই থেকে নির্মিত নাটক সিনেমা একটা অন্যরকম অনুভূতি এনে দেয়। জাফর ইকবালের অন্যান্য লেখার সাথে এটার একটা পার্থক্য আছে। যেটা আমার মনে হয়। এই লেখায় নৌ-যাত্রার সাথে যে প্রাকৃতিক দৃশ্যের বর্ণনা আছে তা যেন আমাদের লোভ লাগায় যান্ত্রিক জীবন থেকে কিছুদিনের জন্য হলেও পালিয়ে প্রকৃতির কাছে চলে যেতে।।। আপনাদেরকেও আমন্ত্রণ জানাচ্ছি এই যাত্রায়।।। হ্যাপি রিডিং।।।
Was this review helpful to you?
or
মুহম্মদ জাফর ইকবালের জনপ্রিয় কিশোর উপন্যাস 'টি-রেক্সের সন্ধানে'। বইয়ের চরিত্রগুলো খুব মজার। যেমন বিরক্তিকর বড়চাচাকে নিয়ে টোপনের মতামত,"বড় চাচার সাথে আমি বেহেশতেও যেতে রাজি না। যদি সত্যি সত্যি বড় চাচা বেহেশতে যান (আমার খুব সন্দেহ আছে) তাহলে মনে হয় মানুষজন খুন করে আমি দোজখেই যাবো।" পুরো বাড়ির একমাত্র কিছুটা স্বাভাবিক মানুষ ছোটচাচা, রাজু, খালেদ আর টোপনের ঘুরতে যাওয়া থেকে মূলত এ্যাডভেঞ্চার শুরু।পথিমধ্যে নানা কারণে ঘুরতে যাওয়ার উদ্দেশ্য বদলে যায়। এরপর টি রেক্সের ফসিলের সন্ধানে রহস্যময় পার্বত্য চট্রগ্রামের দুর্গম পাহাড়ে আর গহীন অরণ্যে ভ্রমণ।রাতের বেলা নৌকায় সাথে আছেন মুসলিম মাঝি। সত্যিই মানুষ কত দারিদ্র্যতার মধ্যেও সুখে থাকতে পারেন তা এই লোকটিকে না দেখলে বোঝা যায় না-"মুসলিম ভাই গামছা দিয়ে তার ভেজা শরীর মুছে নিচ্ছিল। আমি বললাম, তোমার ভেজা কাপড় বদলাবে না? মুসলিম ভাই হেসে বলল, এই তো, দেখতে দেখতে শুকিয়ে যাবে।আমি বুঝতে পারলাম তার আর কোন কাপড় নেই।" এরপর পরিচয় হয় থোয়াংসা চাইয়ের সাথে- "থোয়াংসা চাই মাঝে মাঝে আকাশে প্লেন উড়তে দেখেছে, তার ধারণা ব্যাপাটায় কোন ধরনের যাদু আছে। তার কী ধর্ম সে জানে না। বড় হয়ে তার ঘর সংসার করার ইচ্ছে। অনেকগুলো ছেলেমেয়ে হবে। তাদের নিয়ে সন্ধ্যাবেলা ঘরের দাওয়ায় বসে গান গাইবে।" যাকে নিয়ে এতো অভিযান তার সম্পর্কে কিছু কথা-টিরানোসরাস রেক্স প্রাগৈতিহাসিক যুগের এক ভয়াবহ ডাইনোসর। সংক্ষেপে একে বলা হয় টি-রেক্স। ১. টিরানোসরাস শব্দটি গ্রিক ভাষা থেকে এসেছে, যার মানে হলো বিশালাকার টিকটিকি। এক হিসাবে বলা যায় যে, টি-রেক্সই সবচেয়ে সুপরিচিত ডাইনোসর! কারণ এটি বিশাল আকৃতি, ভয়ঙ্কর আক্রমণাত্মক স্বভাবের জন্যই হয়তো গবেষণা এবং ইতিহাসে বেশি বেশি পরিচিত পেয়েছে। টি-রেক্সের অনেক ফসিল পাওয়া গেছে বলে এর বিষয়ে জানাও গেছে অনেক বেশি। স্টেগোসরাস রেক্স, ইগুয়ানাডন আর টিরানোসরাস রেক্স-এই তিন ডাইনোসরের অবয়ব অবলম্বনে নির্মিত হয়েছে বিখ্যাত ‘গডজিলা’!
Was this review helpful to you?
or
আমার মনে হয় জাফর ইকবালের লেখা কিশোর উপন্যাসের মধ্যে সবচেয়ে সেরা এটি |
Was this review helpful to you?
or
টি-রেক্সের সন্ধানে এই বইটির উপরের কভারটি উল্টা লাগানো ছিল। কিন্তু আলহামদুলিল্লাহ বাকি সব ঠিক ছিল। থ্যাংক ইউ রকমারি।
Was this review helpful to you?
or
ডাইনোসর এর ফসিল পেয়েছে টপন এর দল বল। সে নিয়ে এক দারুন উত্তেজনা পুরনো একটি উপন্যাস, বলা যেতে পারে এটি একটি ডিটেকটিভ বই বেশির ভাগ্ক্ষেত্রে বলা যেতে পারে সাইন্স ফিকশন। অন্য একদল সেই ডাইনোসরের ফসিল বিদেশ নিয়ে যাওয়ার মিশন করছে, তারা কি পারবে সেই অভিযান সফল করতে?? বইয়ের নাম: টি-রেক্সের সন্ধানে by মুহম্মদ জাফর ইকবাল মূল্য: ৯০ ৫/৫
Was this review helpful to you?
or
This book is the best book written by Zafor Iqbal
Was this review helpful to you?
or
ডায়নোসর পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়েছে প্রায় সাড়ে ছ' কোটি বছর আগে। দুর্দান্ত প্রতাপশালী যে প্রাণী একসময় সারা পৃথিবী চষে বেড়াতো সময়ের অতলে পরে তাদের চিহ্ন ও খুঁজে পাওয়া দায়। তবু আজও অনেক জায়গায় আর্কিওলজিস্টদের পাওয়া জীবাশ্ম/ ফসিল আমাদের মনে করিয়ে দেয় ডায়ানোসর নামক প্রাণীর অস্তিত্ব। এমন ও তো হতে পারে হাজার কোটি বছর আগে আমাদের দেশ এই প্রাণীর বিচরণক্ষেত্র ছিলো, হঠাৎ করেই দেশের কোন প্রত্যন্ত অঞ্চলে আবিষ্কার হয়ে যেতে পারে টি রেক্স নামক হিংস্র ডায়নোসরের জীবদ্দশার প্রমাণ। বইয়ের নাম: টি রেক্সের সন্ধানে লেখক: মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশকাল: ১৯৯৫ সাল প্রকাশনা: জ্ঞানকোষ প্রকাশনী পৃষ্টাসংখ্যা: ৭৮ রকমারি মূল্য: ৯০ টাকা বইয়ে যা আছে: মালিবাগ মোড়ের চায়ের দোকানটার গলির মাথায় দাঁড়ানো টোপনদের দুইতলা বাসাটা নাকি জগতের মাঝে সবথেকে আনন্দহীন বাসা। এই বাসার মানুষজনের মাঝে আছেন হাড়কিপ্টে বড়চাচা, অলস জয়নাল চাচা, গুলপট্টি দিতে ওস্তাদ সুন্দর চাচা আর এদের থেকে আলাদা মজার মানুষ বোকাসোকা ছোটচাচা। টোপনের বাবার থাকার কোন উপায় নেই, তিনি ওর জন্মের আগেই মারা গিয়েছেন। বাবা মারা যাওয়ার পর টোপনের মা যেন একটু কেমন হয়ে গেছেন। সারাদিন বই পড়েন, কারো সাথে খুব একটা কথা বলেন না। আরো আছে টোপনের ফুপাতো ভাই আর প্রাণের বন্ধু রাজু। এই বাসায় কখনো উত্তেজনাকর কিছু হয়না, বাচ্চাদের গল্পের বই পড়ার স্বাধীনতা দেয়া হয়না, ক্ষেত্রবিশেষে তাদের মানুষ বলেই বিবেচনা করা হয়না। নিরানন্দ দূষিত এই পরিবেশ টোপনের দম বন্ধ করে তোলে। এত বিষাদময় পরিবেশের মাঝে হঠাৎ করেই উত্তেজনার বান নিয়ে হাজির হয় যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসি হীরা চাচার পাঠানো চিঠি। চিঠির বর্ণনা অনুযায়ী টোপনদের বাসায় এসে হাজির হয় যুক্তরাষ্ট্রে বড় হওয়া চাচাতো ভাই খালেদ। নিমেষেই রাজু আর টোপনের সাথে বন্ধুত্ব হয়ে যায় ভুসভুসে নীল প্যান্ট আর ঢুলঢুলে টি শার্ট পরা খালেদের যার ইংরেজি বলার ধরন দেখে চোখ চড়কগাছ হয়ে যায়। খালেদের দেশে আসা ধরাবাঁধা নিয়মের জাল ছিঁড়ে ফেলার মাধ্যম হয়ে দেখা দেয় টোপন আর রাজুর জন্য। তাদের ঘোলাটে দৃষ্টিতে স্পষ্ট দেখা যায় এডভেঞ্চারের কৌতুহল। অদমনীয় এই নেশাকে কি রুখতে পারবে বড়চাচার তাদের সাথে যেতে চাওয়ার সিদ্ধান্ত? নাকি চড়াই উৎরাই পেরিয়ে তারা দেখা পাবে অসম্ভব আর কল্পনাতীত কিছুর? নেশাতুর চোখে কি কাচু মিয়া আর ফ্রেডির ষড়যন্ত্র ধরা পরবে? নাকি তাদের মন আরো আচ্ছন্ন হয়ে থাকবে থোয়াংসা চাই আর মুসলিম মাঝির সরলতায়? জানতে হলে আপনাকে পড়তে হবে এই বইটি :) ব্যক্তিগত অভিমত: মুহম্মদ জাফর ইকবালের বই মানেই হাস্যরসে ঠাসা শিক্ষণীয় কথাবার্তার গভীর বুনন। এই বইটির সবথেকে ভালো দিক মনে হয়েছে লেখকের দৃশ্যপট বর্ণনাগুলো। এত সুন্দর শব্দের গাঁথুনি আমাকে কল্পনার জগতে নিয়ে গিয়েছিলো খুব সহজেই। এই বই পড়েই প্রথম বান্দরবন যাওয়ার ইচ্ছা জাগে এবং সাঙ্গু নদীতে গিয়ে রাত থাকার প্ল্যানটাও লেখকের কাছ থেকে ধার নেয়া! চরিত্রের চিত্রায়নগুলো অসাধারণ ছিলো, প্রত্যেকে স্বতন্ত্র আবার একে অপরের সাথে সম্পর্কিত। ভালো লেগেছে লেখকের ব্যক্তিগত জীবনের কিছু চরিত্রকে তিনি গল্পে এনেছেন এবং বইয়ের শেষে তা উল্লেখ করে দিয়েছেন। কোন অযথা বর্ণনা বা অপ্রয়োজনীয় শব্দের আতিশয্য নেই, শ্রেফ আনন্দের একটা ভরপুর প্যাকেজ। কিশোর উপন্যাস জনরা যাদের পছন্দ এই বইটি তাদের জন্য অবশ্যপাঠ্য। আমি বইটিকে ৫ এর স্কেলে ৪.৫ দিতে বাধ্য হয়েছি :)