User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
অত্যান্ত ভালো বই আর ডেলিভারি অনেক তারাতাড়ি পেয়েছি তাই ধন্যবাদ
Was this review helpful to you?
or
খুব সাধারণ,সাদামাটা একটা গল্প। তবুও এত সুন্দর করে লিখেছেন হুমায়ুন আহমেদ কি বলবো!! সাদামাটা একটা প্লট বানিয়ে সেটা পাঠকদের কাছে যথেষ্ট সুন্দরভাবে গুছিয়ে উপস্থাপন করা মানুষটির নামই "হুমায়ুন আহমেদ"। ভালো লেগেছে পড়ে তবে শেষের দিকটা........ না থাক ওটা পাঠকদের জন্য রাখি, ওদের ও তো পড়ার সুযোগ দিতে হবে।৷ রিভিউতে এক পাঠক একটা কথা লিখেছেন তার কথাটিই ধার নিয়ে বলছি " ভদ্রলোক কষ্টটা খুব সুন্দর গুছিয়ে লিখতে পারতেন।"
Was this review helpful to you?
or
really,nice one.
Was this review helpful to you?
or
আমার পড়া হুমায়ুন স্যারের লেখা সবচেয়ে প্রিয়,উপন্যাস, আজ থেকে ঠিক ২৫ বছর আগে ১৯৯৯ সালের কোনো এক ফাল্গুন সকালে মিস্টি রোদে পড়েছিলাম,আজও নস্টালজিক হয়ে আছি।শেষ পৃষ্ঠা টা এখনো মুখস্ত হয়ে আছে।
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ
Was this review helpful to you?
or
আপনাদের ডেলিভারি খুবই ভালো
Was this review helpful to you?
or
ai uponnas ta ami porechi, humayun sir jotharthoi choritro guli futiye tulecen, sundhor rumantic akta uponnas.
Was this review helpful to you?
or
সবাইতো এই উপন্যাসের রিভিউ দিল । আমি আব কি বা বলব। কিন্তু আমার জীবনের সবচেয়ে দাগ কাটা একটা উপন্যাস এইটা। খুব ছোট থাকতে উপন্যাসটা পড়া আমার এবং হুমায়ূন স্যারের প্রথম বই পড়া আমার। বইটা পড়ার পর আমার একটা দিক বেশ খারাপ লেগেছিল ।সেটা হলো আসমানী কি আর সিঙ্গাপুর থেকে সুস্থ হয়ে ফিরবে না? তাহলে কি ফরহাদ তার বোনের ননদ কে বিয়ে করতে বাধ্য হবে?? আমি যখন বইটা পড়ছিলাম এর অনেক আগেই স্যার আমাদের ছেড়ে চলে যান। না হলে সত্যিই আজ আমি স্যার কে গিয়ে বলতাম প্লিজ আমাকে একবার বলেন আসমানী কি আর কখনো ফিরে আসবে না!!..... সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে এই বইটি আমি কিনিনি । আমার বাবা মার বিয়েতে এই বইটা গিফটে পেয়েছিল। যারা বইটা দিয়েছিলো তাদের আজ আমি ধন্যবাদ জানাই করণ তাদের জন্যই আজ আমি বইটা পড়তে পেড়েছি
Was this review helpful to you?
or
হুমায়ূন আহমেদের রোমান্সধর্মী বিরহগাথা অসাধারণ একটি বইয়ের নাম ‘চৈত্রের দ্বিতীয় দিবস’। বইটি পড়তে পড়তে বারবার আবেগে আপ্লুত হতে হয়। আবার ক্ষণে ক্ষণে চোখের কোণে জল আসে। আসমানী মোটামোটি সচ্ছল পরিবারের মেয়ে। অপর দিকে উপন্যাসের নায়ক ফরহাদ গরিব ফ্যামিলির ছেলে। আসমানীর জেদের কারণে তার মামা ফরহাদের মতো একটা গরীব ছেলের সাথে তার বিয়ে দিতে রাজি হয়। কিন্তু এমন সময় বিয়ের ডেট হয় যকন ফরহাদের চাকরি চলে যায়। বিয়ের আগেই আবার তারা যে বাড়িতে থাকতো সেটাও বিক্রি করে দেন ফরহাদের চাচাতো ভাই। একেবারে পথে নামার উপক্রম হয় তাদের। কিন্তু এর মধ্যেই বিয়ে হবে কফরহাদ আর আসমানীর । কিন্তু বিয়ের দিন সকালে ফরহাদের দাদা মারা যান আর আসমানী ভয়ানক এক রোগে আক্রান্ত হয়ে পরে। শেষ পর্যন্ত আর বিয়েটা হয় না তাদের। চিঠির আদান-প্রদানের এক জায়গায় হুমায়ূন আহমেদ বলেন, “চিঠি ব্যাপারটা খুব অদ্ভুত। যতক্ষণ পড়া না হয় ততক্ষণ আঁকিবুঁকি টানা সামান্য এক টুকরা কাগজ। পড়তে শুরু করলেই সে একজন রক্ত মাংসের মানুষ। মানুষের মতোই সে রাগ করে। অভিমান করে।” উপন্যাসের শেষে আসমানীকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যতে হয়। এবং এর পরেই উপন্যাসের সমাপ্তি। ছোট গল্পের মতো পাঠককে ভাবতে হয়, তারপর কী হলো? আসমানী কী সুস্থ হয়ে ফিরে এলা? নাকি সে আর ফিরবে না? ফরহাদেরই বা কী হলো? আরও নানান প্রশ্ন পাঠক মনে সারা দেয়...
Was this review helpful to you?
or
খুব প্রিয় একটি বই। এই নিয়ে 8-9 বার পড়া হয়েছে তারপরও যতবার পড়ি নতুন মনে হয়
Was this review helpful to you?
or
এক কথায় অসাধারণ। আমি রোমান্টিক বই খুব পছন্দ করি। আর এই বইটা একদম পারফেক্ট। আবার পড়তে ইচ্ছে করছিল আর তাই অলরেডি স্টার্ট করে রিভিউ লিখতে বসছি। উপন্যাসের নায়ক ফরহাদ নামের একটি ছেলে এবং নায়িকা আসমানি নামের একটি মেয়ে। ছেলেটা খুব গরীব আর মেয়েটা মদ্ধ্যবিত্ত। সব মিলিয়ে ভালই চলছিল তাদের জীবন একটা সময় তারা বিয়ে করবে বলে ঠিক করে আর তখন থেকেই শুরু হয় ট্রাজেডি ফরহাদের চাকরী চলে যাওয়া, বাড়ি হাতছাড়া হওয়া, আসমানি অসুস্থ সব মিলিয়ে হৃদয় কাড়া একটা উপন্যাস। কষ্টটা বেশ ভালো লিখতে পারে এই লেখক । তা বলে ভাবার দরকার নেই যে সুখ চিত্রায়নে দুর্বলতা আছে তার। বরং সব কষ্টের মাঝেই বার বার সুখ ফিরে পাওয়া যায় গল্পগুলোতে।
Was this review helpful to you?
or
নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে সে। তার উপার্জনেই চলে পুরো সংসার। বাড়িতে তার বাবা, মা, ছোট ভাই মঞ্জু, বৃদ্ধ অসুস্থ দাদা। আর তার বোন জাহানারার বিয়ে হয়ে গিয়েছে, সে শ্বশুরবাড়িতে। ফরহাদের পরিবার থাকে তাদের এক আত্মীয়ের বাড়িতে। ফরহাদের বাবার চরিত্র টা বেশ ইন্টারেস্টিং। রিটায়ার্ড এর পর তিনি সারাক্ষণ গাছপালা নিয়েই থাকেন। তার সকল চিন্তাভাবনা বৃক্ষকে ঘিরেই। আরেকটি অন্যতম চরিত্র, আসমানী। ভীষণ ভালো লাগার একটা চরিত্র। ফরহাদের প্রেমিকা আসমানী। ফরহাদ যখন তার পাশে থাকে, বিভিন্ন রকম পাগলামী করে আসমানী। ফরহাদ সেই সব পাগলামী গুলো হাসি মুখে মেনেও নেয়। হুট করে একদিন আসমানীর মামা চলে আসে বিদেশ থেকে। আসমানীর বিয়ে ঠিক করে ফেলে। কিন্তু অদ্ভুত কাহিনী করে আসমানী সেই বিয়েটা ফরহাদের সাথেই ঠিক করে। এদিকে ফরহাদের চাকরী চলে যায়, তাদের যে আত্মীয়ের বাসায় তারা থাকে তারা তাদের বাসা ডেভেলপার এর কাছে দিয়ে ফেলে। তাই পুরো পরিবারকে বাসা থেকে বেড়িয়ে যেতে হয়। তারা গিয়ে উঠে তখন ফরহাদের বোনের শ্বশুরবাড়িতে। আর ফরহাদ থাকে তার বন্ধু নান্টুর সাথে। অপরদিকে ফরহাদের সাথে আসমানীর বিয়ে ঠিক করার আগেই তার বোন নিজের ননদের সাথে ভাইকে বিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। অন্যদিকে ফরহাদের সাথে আসমানীর বিয়ে সব কিছু ঠিকঠাক, কিন্তু বিয়ের দিন আসমানীর অনেক আগের পুরোনো অসুখ আবার দেখা দেয়। বিয়েটা থেমে যায়। ওকে সিংগাপুর নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর কি হলো? আসমানী কি সুস্থ হয়ে ফিরে এসে ফরহাদকে বিয়ে করলো নাকি ফরহাদের বিয়ে তার বোনের ননদের সাথেই হল? থাক! এর পরের টুকু আর নাইবা বললাম... বইটির কিছু ভালো লাগার লাইন, "মেয়ের বিয়ে মায়ের সুসংবাদ, ছেলের বিয়ে মায়ের দু:সংবাদ" "পৃথিবীতে সবচেয়ে আনন্দময় কষ্ট হলো টাকা গোনার কষ্ট" "গরীব স্বামীরা অর্থের অভাব ভালোবাসা দিয়ে পুষিয়ে দিতে চেষ্টা করে" "মনের আনন্দে চোখে যে পানি আসে সে পানি খুব দামী পানি" "ভুল করে কেউ যদি আনন্দ পায়, সেই ভুলগুলোই শুদ্ধ" "বৃষ্টি হচ্ছে মেঘের অশ্রু। মেঘ কাদছে, কারণ মেঘমালার জন্মই হয়েছে কাদার জন্যে"
Was this review helpful to you?
or
ভালোলাগার একটা বই। হুমায়ুনের বই পড়ে একটা জিনিস জানা হয়েছে, কষ্টটা বেশ ভালো লিখতে পারতেন এই লোক। তা বলে ভাবার দরকার নেই যে সুখ চিত্রায়নে দুর্বলতা আছে তার। বরং সব কষ্টের মাঝেই বার বার সুখ ফিরে পাওয়া যায় গল্পগুলোতে।
Was this review helpful to you?
or
হুমায়ূন আহমেদের মাধ্যমে সাহিত্য পড়া শুরু আমার। আর হুমায়ূন আহমেদের রোমান্টিক উপন্যাসগুলোর মধ্যে চৈত্রের দ্বিতীয় দিবস একটি। উপন্যাসটিতে ফুটে উঠেছে মধ্যবিত্ত এক পরিবারের গল্প । কখনও পরিবারের কারো বিয়ে নিয়ে ইচ্ছা, কখনও নিজের ক্ষুদ্র শখ পূরণ, আবার কখনো হতাশার কবলে গ্রাস হয়ে শেষ হয়ে যাওয়া। সবকিছুর মূলে রয়েছে দারিদ্রতা। গল্পটি শুধু ফরহাদ নামের এক যুবকের পরিবারের গল্প নয় বরং সকল মধ্যবিত্ত মানুষের জীবণের প্রতিরূপ। ওরিওন কোম্পানীতে সামান্য বেতনে চাকরি করে পরিবার চালাতো ফরহাদ। বড় ছেলে হওয়ার কারণে সবাইকে সবসময় আর্থিক সাহায্য করতে হতো তাকে। ফরহাদ ভালোবাসতো আসমানী নামের এক উচ্চবিত্ত পরিবারের এক মেয়েকে। আস্মানীকে বিয়ে করতে চায় ফরহাদ। আসমানীর মামা আসমানীর এই সিদ্ধান্তে খুশি না হলেও তিনি মেয়েকে কিছু বলেননি। হুমায়ূন আহমেদের কলমে তখন ফুটে ওঠে প্রকৃতির এক নির্মম সত্য, “মেয়ের বিয়ে মায়ের জন্য সুসংবাদ, আর ছেলের বিয়ে মায়ের জন্য দুঃসংবাদ”। অন্যদিকে আসমানী আর ফরহাদের বিয়ের তারিখ ঠিক হচ্ছে, ঠিক তখনি ফরহাদের বোন তার ননদকে বিয়ের জন্য ঠিক করে ফরহাদের জন্য। প্রকৃতিও যেন বাঁধা দিতে থাকে। আসমানীর ক্যান্সার ধরা পরে। তার মামা তাকে চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর নিয়ে যায়। ফরহাদ টাকা খুঁজতে থাকে আসমানীর সাথে সিঙ্গাপুর দেখা করার জন্য। কিন্তু প্রকৃতি কি চায় তাদের দেখা হোক?? হঠাত করেই যেন প্রবল বেগে শুরু হয় বৃষ্টি। বৃষ্টি মেঘের অশ্রু। কারণ মেঘমালার জন্ম হয়েছেই কাঁদার জন্য।