User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
Amazing book, arrived in no time. Very satisfied with their delivery time.
Was this review helpful to you?
or
Awesome
Was this review helpful to you?
or
বইটি এক কথায় দারুন। দাম কম হলেও প্রিন্ট কোয়ালিটি যথেষ্ট ভালো।
Was this review helpful to you?
or
A nice read.
Was this review helpful to you?
or
Great
Was this review helpful to you?
or
Not bad. Good to see as well as the books stories.
Was this review helpful to you?
or
Nice
Was this review helpful to you?
or
good
Was this review helpful to you?
or
Excellent..
Was this review helpful to you?
or
A Tale of Two Cities (1859) is a historical novel by Charles Dickens, set in London and Paris before and during the French Revolution. The novel tells the story of the French Doctor Manette, his 18-year-long imprisonment in the Bastille in Paris and his release to life in London with his daughter Lucie, whom he had never met. Lucie's marriage and the collision between her beloved husband and the people who caused her father's imprisonment, and Monsieur and Madame Defarge, sellers of wine in a poor suburb of Paris. The story is set against the conditions that led up to the French Revolution and the Reign of Terror.
Was this review helpful to you?
or
great book
Was this review helpful to you?
or
চার্লস ডিকেন্স এর এক অসাধারণ ক্রিয়েশন এ টেইল অফ টু সিটিস। পড়তে পড়তে কখন যে তলীয়ে যাবেন দুটি শহরের অন্তরালে, টের ও পাবেন না।
Was this review helpful to you?
or
Nice book.one of the greatest ever.
Was this review helpful to you?
or
One of the greatest books I have ever read. The quality of the book is also nice within cheap and at an affordable price. I really enjoyed reading it!
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের গল্পটা অসাধারণ। তবে আমি আরেকটু আশা করেছিলাম।
Was this review helpful to you?
or
After eighteen years as a political prisoner in the Bastille, the ageing Doctor Manette is finally released and reunited with his daughter in England. There the lives of two very different men, Charles Darnay, an exiled French aristocrat, and Sydney Carton, a disreputable but brilliant English lawyer, become enmeshed through their love for Lucie Manette. From the tranquil roads of London, they are drawn against their will to the vengeful, bloodstained streets of Paris at the height of the Reign of Terror, and they soon fall under the lethal shadow of La Guillotine.
Was this review helpful to you?
or
Found the reason after reading the book that is one of the best selling of all time
Was this review helpful to you?
or
চমৎকার বই এটা। ফরাসি বিপ্লবের সময় এবং তার পূর্ববর্তী সময়ে লন্ডন ও প্যারিস এই দুই শহরকে কেন্দ্র করে আ টেল অফ টু সিরিজউপন্যাসটি লেখা হয়েছে। তবে এই উপন্যাসের শুরুর দিকে ভালো না ও লাগতে পারে । একটু ধৈর্য নিয়ে পড়ে যেতে হবে। উপন্যাসটি শেষের দিকে আসলই বুঝতে পারবেন কত ভালো উপন্যাস এটা।
Was this review helpful to you?
or
One of the greatest novels ever written. I've never seen a ranking that didn't include this novel. If you have ever wondered what it was like to live through the French Revolution, then read this novel. Through Dickens' words you feel the anger, the hopelessness, the insecurity, and most of all the fear that enveloped everyone. It was a pleasure and a privilege to read this masterpiece.
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের নামঃ A Tale of Two Cities (এ টেল অব টু সিটিজ) লেখকঃ চার্লস ডিকেন্স প্রকাশনীঃ পেঙ্গুইন পৃষ্ঠাঃ ৪৫০ মূল্যঃ ২২০ প্রথম প্রকাশঃ ১৮৫৯ . বইটি মূলত ফরাসি বিপ্লবকে কেন্দ্র করে। এ সম্পর্কে প্রফেসর মাইকেল স্ল্যাটার বলেছেন, "The French Revolution have greatly affected Dickens, haunted as he was by desolate childhood memories of his own father’s imprisonment in the Marshalsea debtors’ prison." . #লেখক_পরিচিতি : চার্লস ডিকেন্স উনিশ শতাব্দীর একজন সুবিখ্যাত লেখক। তিনি ছিলেন তার সময়কার সবচেয়ে বেশি পঠিত ও পরিচিতদের মাঝে অন্যতম। জন্ম ১৮১২ সালে। ১৮৮০ সালে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেও তার লেখাগুলো কখনও আউট অফ প্রিন্ট হয়নি। আজও গর্বের সাথে বিচরণ করছে সেগুলো পুরো বিশ্বব্যাপী। . #ভূমিকা : প্রফেসর মাইকেল স্ল্যাটারের উক্তিতেই বোঝা যায় উপন্যাসটিতে চার্লস ডিকেন্সের ব্যক্তিগত জীবনের কিছু ঘটনার প্রতিচ্ছবি রয়েছে। ৪৫ অধ্যায়ের এ উপন্যাসটি ১৮৫৯ সালের এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে ৩১ সপ্তাহ ধরে প্রকাশিত হয় নামকরা এক পত্রিকায়। অতি জনপ্রিয় এই উপন্যাসের কাহিনীকে ভিত্তি করে এ পর্যন্ত তৈরি হয়েছে সিনেমা। বহুবার এটি প্রচারিত হয়েছে রেডিওতে এবং টেলিভিশনে। বানানো হয়েছে অনেক নাটক। এ পর্যন্ত ‘এ টেল অব টু সিটিজ’ বিক্রি হয়েছে দুইশ’ মিলিয়নেরও বেশি কপি। সারা পৃথিবীতে অনুবাদ হয়েছে পঞ্চাশটিরও বেশি ভাষায়। . #নামকরণ: এ টেল অব টু সিটিজ, অর্থ দু'টি শহরের গল্প। ফরাসি বিপ্লবের পূর্ববর্তী সময়ের এবং ফরাসি বিপ্লব চলাকালীন লন্ডন এবং প্যারিসের পটভূমিতে এই উপন্যাসের রচনা। তৎকালিন প্যারিস ও লণ্ডন শহরের নানা চাঞ্চল্যকর ঘটনা উঠে এসেছে এখানে কাহিনীর মারপ্যাচে। তাই আমার কাছে নামকরণটি যথার্থ। . #পাঠ_পর্যালোচনা : উপন্যাসটির শুরু বড় অদ্ভুতভাবে। একজন কর্মকর্তা, টেলসন ব্যাংকের ম্যানেজার জনাব জারভিস লরিকে একটি বার্তা এনে দেন, যার উত্তর হিসেবে জনাব লরি বলেন, "Recalled to life." অর্থাৎ পুনরুত্থিত বা পুনরায় জীবন ফিরে পাওয়া। তিনি এই বার্তাটি পাঠান আলেকজান্ডার ম্যানেট নামক একজন ফ্রেঞ্চ চিকিৎসকের উদ্দেশ্যে, যিনি দীর্ঘ ১৮ বছর বাস্তিল দুর্গে বন্দী থাকার পর অবশেষে মুক্তি পাচ্ছেন । জারভিস লরির সাথে দেখা হয় ডাক্তার ম্যানেটের কন্যা লুসি ম্যানেটের, যে এতকাল তার বাবাকে মৃত বলে জেনেছে। মিস্টার লরি লুসিকে নিয়ে লণ্ডন থেকে ফ্রান্সে যান তাকে তার বাবার সাথে দেখা করাতে। ডাক্তার ম্যানেট লুসিকে প্রথমে চিনতে না পারলেও পরে তার স্ত্রীর মুখের সাথে লুসির মুখের মিল খুঁজে পেয়ে তাকে নিজের কন্যা বলে চিনতে পারেন। কিন্তু তিনি জনমানব থেকে এতদিন বিচ্ছিন্ন থাকায় কিছুটা পাগলের মতো হয়ে গেছেন। এতকাল তার জীবন কেটেছে কারাগারে করুণ জীবন যাপন করে। লুসি কি পারবে তার বাবাকে সুস্থ করে তুলতে? . এবার তাহলে বলি ডা. ম্যানেটের দীর্ঘ কারাবাসের কারণ। ফ্রান্সে তখন চলছে ধনী কতৃক দরিদ্রদের শোষণ। এক গরিব কৃষকের বোনকে তুলে আনে সে সময়ের এক ক্ষমতাবান শীর্ষ ধনী মার্কুইস। কৃষক কী আর বসে থাকবে? সে ছুটে চলে আসে বোনকে বাঁচাতে। কিন্তু তাকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়। আর জঘন্য রকম নির্যাতনের স্বীকার হয়ে মুমূর্ষু হয়ে পড়ে বোনটি। তখন মার্কুইসের বড় ভাই বুঝতে পারে পরিস্থিতি বেগতিক হয়ে যাচ্ছে। তিনি সে সময়ের সেরা চিকিৎসক ডা. ম্যানেটকে ডেকে পাঠান মেয়েটিকে সুস্থ করার জন্য। কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। ডা. ম্যানেট এসেও বাঁচাতে পারেন না মেয়েটিকে। তবে তিনি বুঝে যান সব ঘটনা। দুই ভাই নিজেদের কৃত অপরাধ ঢাকতে ডা. ম্যানেটকে সবকিছু গোপন রাখতে বলে। কিন্তু ডা. তা না মানলে তাকে পাঠিয়ে দেওয়া হয় ফ্রান্সের কুখ্যাত "বাস্তিল দুর্গ" নামক কারাগারে। . যাইহোক, এবার মূল কাহিনীতে আসা যাক। নির্যাতিত হতে হতে একসময় অসহ্য হয়ে ওঠে ফ্রান্সের মানুষ। তারা এখন এই নিষ্ঠুর ক্ষমতাবানদের পতন চায়। ঘরে ঘরে চলতে থাকে বিদ্রোহ। চলে সমতা ও সমঅধিকারের আন্দোলন। কিন্তু এর মাঝেও মানবজীবনে প্রেম আসে। চার্লস ডার্নি নামক যুবক পছন্দ করে বসে লুসি ম্যানেটকে। তারা দু'জন দু'জনকে ভালোবেসে ফেলে। কিন্তু বের হয়ে আসে চার্লস ডার্নির এক নতুন পরিচয়। অত্যাচারী মার্কুইস পরিবারের সর্বশেষ সদস্য হলো সে। মার্কুইসের বড় ভাইয়ের একমাত্র পুত্র। কিন্তু লণ্ডনে বড় হওয়াতে সে হয়েছে তার পরিবারের একদমই বিপরীত। ডার্নি বিয়ে করতে চায় লুসিকে। ভাবনায় পড়ে যান ডা. ম্যানেট। অবশেষে কী সিদ্ধান্ত নেন তিনি? এখানে কি কাহিনীর শেষ হয়? আরে না, কেবল তো শুরু! . সিডনি কার্টন নামের এক সুদর্শন যুবক আছেন উপন্যাসটিতে। যিনি পেশায় একজন উকিল। শুরুর দিকে খুব বুদ্ধিমত্তার সাথে চার্লস ডার্নিকে এক ভয়ংকর কেস থেকে বাঁচিয়ে আনেন। কিন্তু এক পর্যায়ে তিনি মুখোমুখি হন নায়িকা লুসির। লুসির মনে কেউ আছে কি না, না জেনেই তার সরলতায় মুগ্ধ হয়ে ভালোবেসে ফেলেন তাকে। একদিন সে ভালোবাসার প্রকাশও করে ফেলেন। লুসি নিজের অপারগতার কথা বলে বিনয়ের সাথে ফিরিয়ে দেয় তাকে। প্রথম দিকে ভেঙে পড়লেও তিনি বুঝতে পারেন লুসিকে এবং মেনে নেন নিজের ভাগ্য। এত ভালো একজন মানুষকে কষ্ট পেতে দেখে লুসিরও খারাপ লাগে। তবে সেদিন কার্টন লুসির কাছে একটি ওয়াদা করে যায়। কী ছিলো সেই ওয়াদা যা সর্বশেষ অধ্যায়ে ঘুরিয়ে দেয় পুরো উপন্যাসের মোড়? . এদিকে ফ্রান্সে জমে উঠেছে বিপ্লব। মানুষ রক্তের বদলে রক্ত চায়। তারা দিনরাত যুদ্ধের গান গায়। বিশাল বিশাল রাম দা, ছুরি, চাকু হাতে মিছিল করে। তারা ক্ষমতাবান কাউকে ছাড়বে না। একদম নির্বংশ করে ছাড়বে। জবাই করে করে খুন করতে চায় তারা তাদের। মার্কুইস পরিবারও আছে সে তালিকায়। মার্কুইসদের বাড়ি জ্বালিয়ে দিয়ে বিদ্রোহী জনতা গ্রেফতার করে নিয়ে আসে এক কর্মচারীকে। কিন্তু কর্মচারী তো নিষ্পাপ। সে লণ্ডনে অবস্থানরত তার শেষ মনীবকে চিঠি দিয়ে তাকে বাঁচাতে বলে। সবার নিষেধ সত্ত্বেও কোমল মনের চার্লস ডার্নি জীবন ঝুঁকিতে ফেলে ফ্রান্সে আসে ভৃত্যকে বাঁচাতে। সে কি পারে সফল হতে? . ১৭৮৯ সালে বিদ্রোহীরা ভেঙে ফেলে 'বাস্তিল দুর্গ'। যাকে ইতিহাসে বলে বাস্তিল দুর্গের পতন। সূচনা হয় ফরাসি বিপ্লবের। ডার্নি গ্রেফতার হয়। লুসি ও তার বাবাও ছুটে চলে আসে ফ্রান্সে। ডা. ম্যানেটকে সকল বিদ্রোহীরা শ্রদ্ধা করে। তিনি প্রাণপণ চেষ্টা করতে থাকেন মেয়ের ভালোবাসাকে বাঁচানোর জন্য। কিন্তু কাল হয়ে ওঠে তার নিজেরই বহু আগের হাতে লেখা কিছু চিঠি। যেটা উদ্ধার করা হয় বাস্তিল দুর্গের ১০৫ নম্বর কামরা থেকে। যেখানে তিনি নিজে বন্দি ছিলেন। কি ছিলো সেই চিঠিতে যা ঠেলে দেয় ডার্নিকে নিশ্চিত মৃত্যুর মুখে? . সকল বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার জন্য 'গিলোটিন' নামক এক ভয়ংকর যন্ত্র পদ্ধতির আবিষ্কার করে বিদ্রোহীরা। যার বিশাল এক ধারালো ব্লেড জনসম্মুখে ধর থেকে আলাদা করে দেবে মাথা। বয়ে যাবে রক্তের বন্যা। মৃত্যুদণ্ডের জন্য প্রস্তুত করা হয় বন্দিদের। সেদিন সকালেই সিডনি কার্টন গোপনে চলে আসে বন্দিশালায়। শত রক্ষীর চোখ ফাঁকি দিয়ে সে কি যেতে পেরেছিলো ডার্নির কাছে? ডার্নির সাথেই বা তার কী যোগসূত্র? আপাত দৃষ্টিতে তো তারা দু'জনই নায়িকা লুসির প্রতিদ্বন্দ্বী। তাহলে কী ছিলো তার উদ্দ্যেশ্য? . সেরা উকিল সিডনি কার্টনের পরিকল্পনা কি সফল হয়েছিলো? গিলোটিনে ঠিকই কাটা পড়েছিলো কারও মাথা। তবে সেটা কার ছিলো? কিছু বিদ্রোহী ছুটেছিলো লুসিকেও হত্যা করতে। কিন্তু কেনো? সে কি নিজেকে বাঁচাতে পেরেছিলো? সর্বশেষ প্রশ্ন হলো উপন্যাসটির নায়ক তাহলে কে? বিখ্যাত উকিল কার্টন নাকি ডার্নি? সকল প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবেন বইটিতে। . #ব্যক্তিগত_মতামত : প্রথম পৃষ্ঠা থেকে শেষ পৃষ্ঠা পর্যন্ত টানটান উত্তেজনা। প্রতি মুহূর্তে ঘটনা ও চরিত্রের রংবদল দেখে থমকে যাবে আপনার ভাবনা। উপন্যাসটিতে একইসাথে আছে থ্রিলার, ডিটেকটিভ ইস্যু, যুদ্ধ, বিদ্রোহ, প্রেম, সমাজ, রাজনীতি, পিতৃস্নেহ, মাতৃস্নেহ, ইতিহাস একাধারে সব। একে তাই একের ভেতর দশ বলা যায়। ফরাসি বিপ্লবের মতো গুরুত্বপূর্ণ পটভূমি হওয়ায় চাকুরী পরীক্ষার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরও আপনি সংগ্রহ করতে পারবেন এখান থেকে। উপন্যাসটি পড়ার শেষে আপনার মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকবে একটি কথা, 'ইশ! এমনটা যদি না হতো!' তবুও ভালোলাগা এক বিন্দুও কমবে না। . #উপন্যাসটি_থেকে_প্রিয়_উদ্ধৃতি : →"I will embrace any sacrifice for you and for those dear to you." (আমি আলিঙ্গন করবো যেকোনো ত্যাগ তোমার ও তোমার প্রিয়জনদের জন্য।) . →"It is a far, far better rest i go to than I have ever known." (এটা দূরে, অনেক দূরে যেখানে আমাকে যেতে হবে। যেটা দূরে আমার জানার চেয়েও।) . #ব্যক্তিগত_রেটিং : ৫/৫
Was this review helpful to you?
or
This is an excellent book. The opening contains one of the best known beginnings of English literature and although the first couple of chapters can be a little tiring,because they are setting the scene, the rest of the book is quick paced. This is one of the best Charles Dickens books and one of the best books I have ever read.