User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By kamran sarker

      17 Aug 2020 06:18 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      জাফর ইকবালস্যারের সায়েন্স ফিকশন গুরোর মধ্যে একটি অসাধারণ বই

      By Nikhil Rahman

      22 Oct 2019 11:59 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Muhammad Zafar Iqbal wanted to create an interesting and strange character and ended up creating Shalox Groon. I would say he succeeded! Shalox Groon is the gruesome antagonist of the book 'Trinitri Rashimala', a science fiction novel. Trinitri Rashimala is a sci-fi novel with such a unique and strong concept that not every gets!

      By Misba

      28 Sep 2017 09:02 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা #বুকরিভিউ_ত্রিনিত্রি_রাশিমালা জানরাঃ সায়েন্স ফিকশন, ফিলসফিক্যাল . সপ্তম শ্রেণীতে থাকতে পড়া সায়েন্স ফিকশনটা একটু অন্যরকম ছিল। মানে অন্যান্য বইয়ে যেমন, স্পেস এডভেঞ্চার কিংবা মানব ক্লোনিং অথবা পোস্ট-এপক্যালিপ্টিক সেট আপ নিয়ে কিছু একটা হতো, এটাতে তেমনটা ছিল না। কিন্তু এটাও বলতে রাজি না যে, তখন এক বার পড়েই বুঝেছি বইটা, এলজেবরা কম বুঝতাম কিনা তাই। কিশোরী বয়স পার হবার বিরহে একবার সমস্ত পড়া বই আবার পড়েছিলাম। তখন বুঝেছি এই গল্পের ত্রিনিত্রি রাশিমালাটা আসলে কি জিনিস। . অনেককে বলতে শুনেছি তারাও বুঝে নাই। কিংবা বুঝে নাই দেখে হয়তো ভালোও লাগে নাই। আমিও এই দলে ছিলাম। তাই আজকে এটা নিয়ে লিখছি। চোখের সামনে যা কিছু দেখছি, তার সব কিছু যে একটা প্রোগ্রাম হতে পারে, কিছু সঙ্খ্যার সন্নিবেশ কিংবা কিছু কোড আর সঙ্কেতের গ্রাফিক্যাল রূপ হতে পারে, আমাকে সেই ধারণা প্রথম দিয়েছে এই বইটা। . . **স্পয়লার বাদ দিয়ে মূল কথায় ছিল ** বেশ মারাত্মক এক ভিলেন যে কিনা টাইম ট্রাভেলে পালিয়ে গিয়েছিলো, সে ফিরে এসেছে, পৃথিবী ধ্বংসের বাসনা নিয়ে। কিন্তু তার শর্ত হচ্ছে, তাকে ত্রিনিত্রি রাশিমালা দিতে হবে, তাহলে সে এবারের মতো পৃথিবীকে এবং এর কীট-পতঙ্গ তুল্য ‘মানব’ নামক জীবকে ছাড় দিয়ে চলে যাবে অন্য আরেকটা সময় ভ্রমনে। কিন্তু, ত্রিনিত্রি রাশিমালা হচ্ছে এমন একটা সঙ্খ্যার রাশি যেটা দিয়ে পৃথিবীতে মানে রিয়েল টাইম স্পেসে অনেক কিছু করা যায়। যেমন, টর্নেডো, সাইক্লোন আনা; কিংবা উল্কা পিন্ড নিয়ে আসা, অথবা কোথাও কোন বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের ব্যবহার – আর এসব কিছুই করা যাবে শুধুমাত্র কিছু সঙ্খ্যার সন্নিবেশ ব্যবহার করে। . আর এই সুপার-ভিলেনের প্ল্যানকে প্রতিহত করতে একটা সিক্রেট টিম গঠন করা হলো যার কাজ হলো, কিভাবে এই ভিলেনকে কিছু না দিয়েই টাইম-জাম্পে পাঠানো যায়। আর যাই হোক, এতো মারাত্মক অস্ত্র তো আর যেনতেন হাতে দেয়া যায় না, তাই না? . . **রাশিমালাঃ** এবার রাশিমালার ব্যাখ্যায় আসি। অবশ্যই অনেকে বুঝেছেন, আমার থেকে ভালোও বুঝেছেন হয়তো। আমার ধারণা ঠিক কিনা তারা দেখে নিয়েন। . যেমন ধরা গেলো একটা গেইমের কথা। যেখানে আমি একটা ক্লিক দেবো, কম্পিউটার সেই ক্লিকটা গেম ডেভেলপারের কোড আর নির্দেশনা দেখে নিয়ে সেটার একটা ভিস্যুয়াল রেসাল্ট হিসেবে মনিটরে দেখাবে যে, আমার অস্ত্র থেকে বম্ব বের হচ্ছে, কিংবা রেসিং এর ক্ষেত্রে গাড়ি ডানে/বামে যাচ্ছে। অর্থাৎ, আমি এমন একটা কোড/রাশিমালা ব্যবহার করছি যেটা ভার্চ্যুয়াল জগতে পরিবর্তন করছে। . এবার ভাবুন, এমন কিছু রাশিমালা তৈরি করা গেলো, যেটা রিয়েল মানে বাস্তব জগতে পরিবর্তন করবে। অর্থাৎ, মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে যেখানে কোড লিখে, আমি সেই কোড পরিবর্তন করতে চাইলাম – এটা একটা উপায়। কিন্তু যেটা সম্ভব না, কারণ, একটা গেম ক্যারেক্টার গেম থেকে বের হয়ে তো আর, ডেভেলপারের ল্যাপটপে বসে গেমের কোড পরিবর্তন করতে পারবে না। . সেক্ষেত্রে আরেকটা উপায় হচ্ছে, মহাবিশ্বের স্রষ্টাই যদি এমন কোড লিখে রাখেন যে, কেউ যদি এই এই কোড বা রাশি ব্যবহার করে/ অমুক জায়গায় কিছু একটা রিচ্যুয়াল করে/ অমুক ধরণের কোন জায়গার কোন এক ফল খায় (যা মাথায় আসছে তাইই লিখছি, কেউ তর্কে আসতে চাইবেন না যে কোন জায়গায় এমন কোন ফল নাই বলে -_-) / কিংবা আমি কোন নির্দিষ্ট কিছু ফ্রিকুয়েন্সিতে নির্দিষ্ট কিছু লাইন পড়ে নাহয় ঝাড়-ফুঁকই দিলাম আর সাথে সাথে বাস্তব জগতে কিছু একটা পরিবর্তন হয়ে গেলো, তখন? . তখন তো ব্যপারটা সম্ভব। অর্থাৎ, পুরো গেইমের স্রষ্টাই যখন বলে দেবে তুমি অমুক জায়গায় একটা শিল্ড পাবে, যেটা তোমার লাইফটাইম বাড়িয়ে দেবে, কিংবা লেভেল আপ করতে পারলে তোমার এই এই পাওয়ার আসবে ইত্যাদি – তখন? . হুম সম্ভব। কিছুদিন আগে বিজ্ঞানিরা বলেছেন, “এই মহাবিশ্ব কোন একটা সিমুলেশন না হবার সম্ভাবনা, ০.০০০০১%। (কয়টা শুন্য বলেছিল মনে নাই।) গোল্ডেন রেশিও তার প্রমাণ। প্রতিটা প্রাণী থেকে শুরু করে, প্রতিটা ফুল, ঝড়-দুর্যোগ, গ্রহ-নক্ষত্রের গতি গাণিতিক নিয়মে আবদ্ধ। এমনকি মানুষের সারাদিনে ব্যবহার করা, কিংবা সারা জীবনে ব্যবহার করা শব্দ সঙ্খ্যাও একটা রাশির মশ্যে পড়ে। যে কোন বইয়ে ব্যবহার করা শব্দ গণনা করা শুরু করলে সেসবও গাণিতিক সিরিজের মধ্যে পড়ে। . যাইহোক, বলতে গেলে অনেক কথাই বলা হয়ে যায়। কিন্তু আমার ধারণা, এলকেমি একটা গুরুত্বপূর্ণ উপায় ছিল, বাস্তব জগতের কোডকে ব্যবহার করার। যদিও মুসলিমদের মধ্যযুগের অনেক জ্ঞান নষ্ট করে দেয়া হয়েছে, কি উদ্দেশ্যে কে জানে। বলা হয় ম্যাজিক হচ্ছে স্টিফেন হকিং এর জগতের পরের জগত (ডার্ক ম্যাজিক না)। মানে ভবিষ্যতের সায়েন্স হবে যেটাকে মানুষ আগে ম্যাজিক বলতো। অর্থাৎ, যেটাতে মুখে কিছু কোড বলবে, আর বাস্তব জগতে কিছু একটা পরিবর্তন হবে। মজা না? খুব কল্পনা মনে হচ্ছে? . বিজ্ঞানীরা কিন্তু এটাও বের করেছেন প্রোটনের স্টাডির মাধ্যমে যে – “মানুষের চিন্তা, বাস্তব জগতে পরিবর্তন করতে পারে। অর্থাৎ তুমি ভাববা, তোমার অসুখ, এক সপ্তাহ পরে তোমার আসলেই অসুখ হবে”। ব্রেইন ফ্রিকুএন্সি বাইরের প্রোটনকেও কাঁপিয়ে তুলতে পারে। ড্যান ব্রাউনের ইনফার্নোতেও এইটা নিয়ে কিছু কথা ছিল। থ্রিলিং তাইনা। এবার বলুন, পৃথিবী চালাচ্ছে যারা তারা কি চাইবে, আমরাও একটুখানি জানতে পারি কিভাবে নিজের দুনিয়া নিজেই বানাতে হয়? কিংবা কিভাবে নিজের নিজেই শুধু চিন্তা করে সারাতে হয়? . . **সমালোচনাঃ** ১। এই বইটা আমার কাছে তাই একটু অন্যরকম লেগেছে। যদিও এই গাণিতিক বিষয়গুলো আসলেই ঠিক করে ব্যাখ্যা করা নাই। মানুষ লেখকের কল্পনার সাথে পুরোপুরি মিশার মতো যথেষ্ট উপাদান নাই। কিন্তু আমি লেখক হলেও মনে হয় এটাই করতাম। যে সময়ে এই বই পাবলিশ করা, তখন মানুষের কম্পিউটার আর কোড নিয়ে ধারণা কম ছিল। মানুষ আমাকে পাগল বলতো যদি ওই সময় আমি বলতাম মহাবিশ্ব একটা সিমুলেশন। ("রাশিমালা" হেডের নিচে উল্লেখিত কিছুই বইয়ে নাই) . ২। তৃষা মেয়েটা ইউজলেস একটা চরিত্র। শুধু শেষ কাজে ব্যবহারের জন্য একটা চরিত্র এসেছে সেটা বিরক্তিকর ছিল। তবে এই লেখক সব সময়ই তার মূল চরিত্রকে একটা বিশেষ কিছু দেন, হয়তো সুপার পাওয়ার, নয়তো আশ্চর্য ট্যলেন্ট ইত্যাদি। এই বইয়েও মূল চরিত্র রিকি খুব ভালো সাইকোলজিক্যালি অব্জারভেন্ট ছিল – যেটা আমার ভালো লেগেছে। আমি আবার লুজার টাইপ, আন-কুল ক্যারেক্টার পছন্দ করিনা কিনা – তাই। . ৩। এই ছাড়া তেমন কোন সমস্যা দেখিনি বইয়ে। তবে বরাবরই লেখকের সাই-ফাই এর শব্দ চয়ন আমার অড লাগতো। . . আমার রেটিংঃ ৩.৫/৫ প্রকাশনাঃ অনন্যা পৃষ্ঠা সঙ্খ্যাঃ ৮০ পিএস - একটা কথা বলতে ভুলে গেছি, আমার ধারণা, এই ভিলেনটা লেখকের কল্পনায় লেখকেরই ্ডার্ক সাইড। #বুকরিভিউ_মিসবা

      By Supriya dey

      29 Nov 2016 12:13 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা নাম: ত্রিনিত্রি রাশিমালা লেখক: মুহম্মদ জাফর ইকবাল ধরণ: বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী প্রকাশনা: অনন্যা মূল্য: ১৫০৳ সারসংক্ষেপ: পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম গণিতবিদ ত্রিনিত্রির একটি রাশিমালা তৈরি করেন।এটিকে বলা যেতে পারে একটি সংবিধানের মত,পৃথিবীর সভ্যতা যেন কখনো পরষ্পরবিরোধী না হয়ে তার জন্য এটি তৈরি করা।এটা এক ধরণের অস্পষ্ট কম্পিউটার কোড ও বটে,যা ব্যবহার করে যে কোনো ধরণের পারমাণবিক বোমা ছুঁড়ে মারা যায়,মহাকাশযান কক্ষপথ থেকে বিচ্যুত ও করে ফেলা যায়। এইরকম একটা সময়ে পৃথিবীর একজন বিখ্যাত বিজ্ঞানী শ্যালক্স গ্রুণ সময় ভ্রমণ করে অতীত থেকে ১০০ বছর সামনে চলে আসে,সাথে করে নিয়ে আসে এমন একটি ভাইরাস যা পৃথিবীর সকল মানুষকে মেরে ফেলতে পারে।এই ভয়ংকর বিজ্ঞানীকে থামানোর দায়িত্ব এসে পড়ে রিকি আর তার মতো কিছু প্রতিভাবান মানুষের হাতে।তারা জানতে পারে গ্রুণ পৃথিবীকে বাঁচিয়ে রাখার বিনিময় হিসেবে ত্রিনিত্রি রাশিমালা চায়,যা পেলে শ্যালক্স হতে পারে ভবিষ্যৎ পৃথিবীর সর্বেসর্বা।এই বিপর্যয় থেকে প্রতিকার পেতে রিকি ও তার বন্ধুরা এক পরিকল্পনা করলে ও শেষ মুহুর্তে এসে রিকি জানতে পারে গ্রুণ যে তার ভ্রমণসঙ্গী হিসেবে রিকিরই প্রেমিকাকে বাছাই করেছে।এইবার রিকির পছন্দ কে?পৃথিবীর মানুষ না প্রেমিকা?এতো অল্প সময়ে রিকি নতুন পরিকল্পনাই বা কি করে করবে?চতুর গ্রুণের পরিকল্পনাই বা কি? সব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে পড়ে ফেলতে হবে সুন্দর এই কল্পকাহিনীটি,আমার হিসেবে যার রেটিং ৪.৫/৫।

      By Arifin Istiaque Ahmed

      03 Mar 2014 10:24 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      Shalox groon was the most favorite character of my friend. I loved the book

      By Ranojit Kumar Mohonta

      07 Mar 2013 12:51 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বাংলায় সায়েন্স ফিকশন বইয়ের কথা যদি বলি তবে আমার কাছে স্যারের বইগুলোর কোন তুলনাই হয়না... ত্রিনিত্রি রাশিমালা অসাধারণ! কিছু সাধারণ মানুষ পৃথিবীকে বাঁচাতে এগিয়ে আসে, তাদের বুদ্ধি, প্রযুক্তি দিয়ে বাঁচায় পৃথিবীকে..

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!