User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
ফাইভ স্টার পাওয়ার মতো যোগ্য একটা বই।
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটা বই। অসাধারণ অনুবাদ! অবশই বইটি কিনে পড়ে অনেক কিছু শিখতে পারবেন।
Was this review helpful to you?
or
বইটি পড়ে স্টিভ জবসের অনেক অজানা জেনেছি। বইটি পড়া শুরু করার পর একটু পড়ে রেখে দিতে ইচ্ছা করেনি, suspenseful স্টিভ জবসের জীবনের পরবর্তী পদক্ষেপ জানার আগ্রহে আগ্রহে বইটি পড়ে শেষ করেছি। লেখক ওয়াল্টার আইজ্যাকসন স্টিভ জবসের বাস্তব জীবন নিঃসন্দেহে নিখুতভাবে অঙ্কিত করতে পেরেছেন।
Was this review helpful to you?
or
১৯৭০-এর দশকে ভাগাভাগি করে কম্পিউটার ব্যবহারের সুযোগ ছিলো। তাছাড়া মাউনটেইন ভিউতে টাইম শেয়ারিং-এর একটি কম্পিউটার কোম্পানি ছিলো, যেখানে আমরা অবসর সময় অতিবাহিত করতাম। কিন্তু আমরা নিজেদের জন্য একটি টার্মিনালের প্রয়োজন অনুভব করলাম, যা আমাদের সাধ্যের বাইরে ছিলো। সুতরাং অ্যাপল হলো এই টার্মিনালের ফলাফল। আমরা এটি করতে বাধ্য হয়েছিলাম। কেননা এধরণের একটি যন্ত্র আমাদের খুব বেশি প্রয়োজন হয়েছিলো। ” জবস ও উজনিয়াক অতিসত্বর দেখলেন যে, তাদের অনেক বন্ধুই এধরণের কম্পিউটার তৈরি করতে চান। বাকিটুকু ইতিহাস …
Was this review helpful to you?
or
স্টিভ জবসের মতো যারা দুনিয়া বদলাতে চান তাদের জন্যই মূলত বইটি৷ খুবই সুন্দর একটা বই৷ এই বই পড়ে আপনি আপনার নিজের চিন্তা ভাবনা কিভাবে বদলানো যাবে তা শিখতে পারবেন৷ আরও জানতে পারবেন নিজের দৃষ্টিভঙ্গি কিভাবে বদলাবেন৷ আমি নিজেই বইটি পড়েছি আপনিও পড়তে পারেন৷ ধন্যবাদ সবাইকে ও শুভকামনা
Was this review helpful to you?
or
awesome book
Was this review helpful to you?
or
স্টিভ জবস এর বায়োগ্রাফী বইটা পড়ে শেষ করলাম। নাম না বলে তাঁকে জিনিয়াস বলাটাই ভাল। ১৯৫৫ সালে জন্ম নেওয়া ছেলেটিকে এক আশ্রিত ডাক্তারের কাছ থেকে দত্ত্বক নেয় এক শখের ম্যাকানিক ও তার বউ। স্টিভ তাদের কাছেই বড় হয়। স্কুলে পড়ার সময় থেকেই ইলেক্ট্রনিক্সের প্রতি আগ্রহ ছিল বেশী। প্রথম কয়েকটা বছর স্কুলকে বোরিং একটা জিনিস মনে হত। স্টিভের ভাষায়, আমার মনে হত, আমাকে স্কুলের সবাই মিলে বন্দি করে রেখেছে। স্কুলের পাঠ চুকিয়েই স্টিভ একটা প্ল্যান্টে যোগ দেয়। প্ল্যান্টে ওর কাজ ছিল তৈরী জিনিসগুলো জুড়ে দেয়া। সেখানে কাজ করার সময় অনেক ইঞ্জিনিয়ারের প্রিয় হয়ে উঠে। স্টিভের মধ্যে ছিল ছলে-বলে কৌশলে কাজ হাসিল করার ক্ষমতা। "ডায়েট ফর এ স্মল প্ল্যানেট" বইটা পড়ে স্টিভ আপাদমস্তক ভেজিটেরিয়ানে পরিণত হয়। প্রায় প্রতি রবিবার সন্ধ্যায় স্থানীয় হরে কৃষ্ণ মন্দিরে যেত সবজি খাওয়ার জন্য। স্টিভ ও তার বন্ধু পুরো সপ্তাহ শুধু আপেল খেয়ে কাটিয়ে দিত। স্টিভ সবসময় সিনিয়রদের সাথে ভাল সম্পর্ক তৈরী করত। নিজের জন্মদাতা মা-বাবাকে না জানার জন্য একটু কষ্ট ছিল, কিন্তু কখনই নিজেকে পরিত্যক্ত কিছু মনে হয় নি। উল্টো নিজেকে স্পেশাল মনে হয়েছে। বন্ধু ওজনিয়াকের সাহায্যে ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস নিয়ে মজা করতে করতে বাড়ির গ্যারেজে যাত্রা শুরু করেছিল যে কোম্পানী সেটা এখন পৃথিবীর দামি টেকনোলোজি কোম্পানী। স্টিভের মত কিছু মানুষকে কেন্দ্র করে পৃথিবী বদলে গেছে। স্টিভের মাথায় গিজ-গিজ করা আইডিয়াকে ফেলে না রেখে, আর্ট আর টেকনোলোজি মিলিয়ে পার্সোনাল কম্পিউটারের জগতে বিপ্লব ঘটিয়ে দিল। অ্যানিমেশন মুভি, অ্যাপল স্টোর, ব্র্যান্ড ইমেজ তৈরীতে খুচরা দোকান, আইপড, আইটিউনস স্টোর, আইফোন, আইপ্যাড, ট্যাবলেট কম্পিউটারের মাধ্যমে ডিজিটাল লাইফস্টাইলকে আরো পাল্টে দিল। এখন থেকে কয়েক শতাব্দী পরেও তাঁর নাম শ্রদ্ধার সাথে স্মরন করা হবে। স্টিভ জবসের তৈরী জিনিসগুলোর প্রতিটাই একটা কবিতা। সে কবিতা বাইনারি ভাষায় কথা বলে, প্রসেসরের ভাষায় কাজ করে। ২০১১ সালের আজকের এই দিনে ক্যান্সারের সাথে যুদ্ধ করে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গিয়েছিলেন এই ডিজিটাল কিংবদন্তি। মৃত্যু সম্পর্কে ভাবতে তিনি হেসে-হেসে বলেন এটা অনেকটা অন-অফ সুইচের মত। ক্লিক..... এবং তুমি আর নেই। এই জন্যই অ্যাপলের ডিভাইসগুলোতে অন-অফ সুইচ কখনই ভাল লাগত না তাঁর। একই বছরে জন্ম নেয়া ডিজিটাল দুনিয়ার আরেক জিবন্ত কিংবদন্তী বিল গেটস নিজেও স্টিভের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। বিল গেটসের ভাষায়, স্টিভ সত্যিই অসাধারণ কাজ করে গেছে। স্টিভ জবসকে আমরা খুঁজে পাই তাঁর তৈরী প্রোডাক্টের মাধ্যমে।
Was this review helpful to you?
or
অসাধারন একটা বই...খুবই Inspiring ... ভাষান্তর অত্যন্ত যথার্থ.. ক্যারিয়ারের জন্য অত্যন্ত শিক্ষণীয় বই।
Was this review helpful to you?
or
এই বইটা অনেক ভালো, কিন্তু বইয়ের পৃষ্ঠার মান খুব খারাপ। কিছু পৃষ্ঠাতে একি লেখা ২ বার ছাপানো আছে।
Was this review helpful to you?
or
#রহস্যময়_বিজ্ঞান_জগৎ_ও_রকমারি_ডট_কম #বুক_রিভিউ_প্রতিযোগিতা এটা আমার পড়া সবচেয়ে সেরা বায়োগ্রাফী (Biography) বই, রেটিং দশে দশ। বইটা সেইসব পাগলদের জন্য যারা মনে করে দুনিয়ার বাস্তবতা বদলে দিতে পারে, আর এইসব পাগলরাই দুনিয়াটা পাল্টে দেয়। লেখক দুবছর লাগিয়ে স্টিভের চল্লিশটা আর তার আত্মীয়-স্বজন, সহকর্মী, বন্ধু ও শত্রুদের একশর বেশী ইন্টারভিউ নিয়ে একটু একটু করে বইটা লিখে। স্টিভ জীবিত থাকা অবস্থায় বইটা লিখা হইলেও, কি লিখলো কখনই দেখতে চান নি। ব্যাক্তিগত কোন ভুলও লুকানোর চেষ্টা করেননি। . বাড়ীর গ্যারেজে জন্মনেয়া পিচ্ছি কোম্পানিকে দুনিয়ার সবচেয়ে দামী টেকনোলজি কোম্পানিতে রূপান্তর করতে দরকার কল্পনা স্তরকে ছাড়িয়ে গিয়ে, অকাল্পনিক স্তরকে বাস্তব করা ও অসম্ভবকে সম্ভব করার গুন। স্টিভ জবস এসবগুলো গুনের অধিকারী। শিল্প ও প্রযুক্তিকে যোগ করে অনন্য অসাধারণ পার্শোনাল কম্পিউটার, মোবাইল ফোন ও সবচেয়ে ব্যবসা সফল ত্রিমাত্রিক অ্যানিমিশন ছবি তৈরি থেকে শুরু করে স্টিভ অপেলকে দুই বার জন্মদেন, ডিজনী আর পুরো মিউজিক ইন্ড্রাস্টিকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করেন। পাগলটা এক বছরে সিইও হিসাবে কাজ করে মাত্র ১ ডলার বেতন নেন। চাইলেই বিশ্বের এক নম্বর ধনী বিল গেটসের জায়গা সহজেই নিতে পারতেন। এই কিংবদন্তি টাকা বা সুনামের পিছনে কোন দিন ঘুরেননি, শুধু যা ভালবাসতেন তা করতেন। ইতিহাসে এডিসন, ফোর্ডের নামের পাশে নাম থাকবে শতাব্দীর সেরা এই জিনিয়াসের। . “এটা ঘোড়ার ডিম বানাইছো” ডায়ালগ ছাড়াও আরও অনেক কিছু শিখছি বইটি থেকে, না পড়লে মিস করবেন। by Md Nadim Mahmud