User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Zakaria Minhaz

      30 Nov 2023 08:26 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #আড্ডাখানায়_রকমারি #রিভিউ_২০২৩ বইয়ের নাম: লীলাবতীর মৃত্যু লেখক: হুমায়ূন আহমেদ প্রকাশনী: অন্যপ্রকাশ জন্ম, মৃত্যু, আত্মা, ঈশ্বর, রোগ, চিকিৎসা এমন কিছু বিষয় নিয়ে হুমায়ূন আহমেদের অনেকটা আত্মজীবনী ধরণের ছোট কিছু গল্পের সংকলন লীলাবতীর মৃত্যু। এই বইয়ের সব গল্পই উনার আত্মজৈবনিক রচনাসমগ্রতে থাকলেও স্রেফ অসমাপ্ত "নবিজী" লেখাটির জন্যই আমি বইটা আলাদা করে কিনেছি। মাত্র ৭ পৃষ্ঠার এতোটুকু লেখাই প্রমাণ করে কিনে ভুল করিনি। বইয়ের শুরুটাই নবিজী (সা:) কি নিয়ে উনার অসমাপ্ত লেখাটা দিয়ে। আমি এর আগে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর রেইনড্রপসের সীরাহটা পড়েছিলাম। সেখানে নবিজী (সা:) এর সম্পর্কে অনেক অনেক কিছু জানতে পারলেও সেই সময়ের আরবের ভয়াবহ পরিস্থিতি সম্পর্কে খুব একটা অনুধাবন করতে পারিনি। এখানে হুমায়ূন আহমেদ লেখা শুরুই করেছেন আরবের এক গোত্রের এক অসহায় পিতার নিজের কন্যা সন্তানকে জীবিত কবর দেয়ার গল্প নিয়ে। কি যে ভয়াবহ আর হৃদয়বিদারক ভাবে সেই গল্প লিখেছেন পড়লেই বুক ভেঙ্গে আসে। এরপরই নবিজী (সা:) এর প্রসঙ্গ আনেন। উনার জন্মের সময়কাল নিয়ে ঐতিহাসিক যে বিতর্ক সেটাকে নিয়ে লিখেছেন, বিতর্ক বিতর্কের মতো থাকুক। একজন মহাপুরুষ জন্মেছেন, যাঁর পেছনে একদিন পৃথিবীর বিরাট এক জনগোষ্ঠী দাঁড়াবে -- এটাই মূল কথা। কি সুন্দরভাবেই না বিতর্ককে উড়িয়ে দিলেন তিনি। এরপর আর বেশীদূর লিখা হয়নি। তবে অতোটুকু লেখাই বিশাল আফসোসের জন্ম দিয়েছে আমার মনে। একজন পাঠক এবং ধর্মপ্রাণ মুসলমান হিসাবে হুমায়ূন আহমেদ স্যারের জাদুকরি লিখনীর মধ্য দিয়ে নবিজী (সা:) এর জীবনী পড়তে পারলাম না এই আফসোস আমার আজীবন থাকবে। অনেক অনেক ভালো ভালো লেখা না পড়েই হয়তো আমি এই পৃথিবী থেকে চলে যাবো। তবে মৃত্যুর ওপারের দুনিয়াতে যদি আমাকে সুযোগ দেয়া হয় অন্তুত একটা কিছু পড়ার, তাহলে আমি এটাই পড়তে চাইবো করুনাময় সৃষ্টিকর্তার কাছে। পরের লেখাটি লীলাবতীর মৃত্যু। লেখকের ভয়াবহ এক দুঃসময়ের একান্ত ব্যক্তিগত দুঃখগাঁথা। তবে সেটা উনার ব্যক্তিগত থাকেনি। কেনো না লেখাটা পড়ার সময়ে আমার চোখেও জল চলে এসেছিলো। এতো এতো বছর পর যেখানে লেখক নিজেই নেই, সেখানে তার কষ্টের কথা ভেবে, শাওনের কষ্টের কথা ভেবে আমার চোখে পানি চলে আসাটা বোধহয় একটু বাড়াবাড়িই। কি করবো! উনি লিখেছেনই এমনভাবে। লীলাবতীর কবর হবে আজিমপুরে গোরস্থানে। সেখানে তার বড় ভাই আছে। বোন খেলবে ভাইয়ের হাত ধরে। পিতৃ-মাতৃস্নেহ বঞ্চিত এই দেবশিশু আর নিঃসঙ্গ বোধ করবে না। এই ধরণের লেখা পড়ে কিভাবে ঠিক থাকা যায়!! অমরত্ব নিয়ে লেখাটায় আমরা খুঁজে পাই কিভাবে যুগে যুগে বড় বড় রথি মহারথী হতে আধুনিক বিজ্ঞানীরাও অমরত্বের সন্ধান করে যাচ্ছেন সেই গল্প। পৃথিবীতে ফিনিক ফোটা জোছনা আসবে। শ্রাবণ মাসে টিনের চালে বৃষ্টির সেতার বাজবে। সেই অপূর্ব অলৌকিক সংগীত শোনার জন্য আমি থাকবো না। কোনো মানে হয়! বিভিন্ন সময়ে আত্মার অস্তিত্ব নিয়ে বিজ্ঞানীদের করা বিভিন্ন পরীক্ষা নীরিক্ষার কথা লেখা প্রসঙ্গ:আত্মা লেখাটি। লেখকের আস্তিকতার অসংখ্য উদাহরণের একটা হয়ে থাকবে এই লেখাটা। মহেশের মহাযাত্রাটাও উপরের দুইটা লেখার বিষয়বস্তু নিয়ে। এবং যথারীতি লেখকের নান্দনিক লিখনশৈলীর ছোঁয়া রয়েছে এখানেও। হাসপাতাল লেখাটা বইয়ের অন্যতম প্রিয় লেখাগুলোর একটি। এই লেখাটিতে লেখক তিনটি গল্প এবং দুইটি পাদটীকা দিয়েছেন। প্রতিটা লেখা অত্যন্ত মুগ্ধতা নিয়ে পড়েছি। পাদটীকা গুলোতে তসলিমা নাসরিনের মায়ের চিকিৎসা বিষয়ক গল্প পড়ে হতবাক হয়েছি। এবং তসলিমা নাসরিনের প্রতি লেখকের দৃষ্টিভঙ্গি পড়ে উনার প্রতি শ্রদ্ধাও জেগেছে। পরের লেখাটি শক্তিমান অভিনেতা চ্যালেঞ্জারকে নিয়ে। চ্যালেঞ্জারের তরুণ বয়সের গল্প পড়ে লোকটার প্রতি প্রবল শ্রদ্ধাবোধ তৈরী হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে দেশের মেরুদণ্ড ভেঙ্গে দেয়া অন্যতম জঘন্য এক ঘটনার সময়ে লেখকের অনুভূতিগুলো ফুটে উঠেছে এরপরের মানব ও দানব লেখাটিতে। ছোট ভাই আহসান হাবীবকে নিয়ে লেখা উন্মাদ-কথা পড়তে গেলে লেখক এক সময় কিভাবে নিদারুণ কষ্টের মাঝে দিয়ে বিরাট এক সংসার টেনেছেন তার একটু ধারণা পাওয়া যায়। এই লেখাটিতে অবাক হয়েছি আহসান হাবীব সাহেবের শব্দের রঙ দেখতে পাওয়ার বিরল ক্ষমতার ব্যাপারে জানতে পেরে। সে লেখাটি শেষ করে মন খারাপ হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের মতো দেখতে এক তরুণের স্বপ্ন পূরণ না হওয়াটা বেশ আক্ষেপের জন্ম দিয়েছে মনে। আমার বন্ধু সফিক এই লেখাটি কি বাস্তব লেখা? এমন মানুষও আছে দুনিয়াতে যে নিজের সংসারের পিছনে একটা টাকাও খরচ না করে সেই টাকা খরচ করে পথশিশুদের চিকিৎসার পিছনে? নিজেকে তুচ্ছ মনে হয়েছে এই লেখা পড়ে। জীবনে কি করতেছি আমরা!! মানুষ কোনো একটা জায়গায় দীর্ঘদিন বসবাস করলে সেখানেই তার মায়া জন্মে যায়। সেই মায়ার শেকড় ছাড়তে কি নিদারুণ কষ্ট হয় সেটাই উঠে এসেছে শিকড় লেখাটিতে। আমার মনে আছে আমাদের নিজেদের বাড়ি করার পর সেখানে সব নিয়ে আসার সময়েও, নিজেদের একটা বাড়ির আনন্দের চেয়ে পুরোনো ভাড়া বাসা ছেড়ে আসার দুঃখে বেশী ব্যথিত ছিলাম। পুরোনো স্মৃতিটাকেই জাগিয়ে তুলেছেন লেখক। মৃত্য লেখাটি বইয়ের আরেকটা গল্প যা মনে দাগ কেটে গিয়েছে। এই লেখার শেষ লাইনগুলো উল্লেখ করার লোভ সামলাতে পারলাম না। পবিত্র কোরআনে সূরা আল-ওয়াকিয়া, আয়াত ৮৪ ও ৮৫ তে বলা হয়েছে, একজন মানুষ যখন মারা যায়_ তোমরা তখন তাকে ঘিরে বসে থাকো। কিন্তু তোমরা জানো না, তোমরা ওই মৃত্যুপথযাত্রীর যতটা কাছে বসে থাকো আমি তারচেয়েও অনেক কাছে থাকি। ভদ্রলোক শান্তস্বরে বললেন, মৃত্যুর সময় পরম করুণাময় যদি আমার পাশে থাকেন, তাহলে আর ভয় কি? বিজয় দিবসের সময়ে নিজের বাবার স্মৃতিচারণ করে লেখা আমার বাবার জুতা৷ যুদ্ধে নিজের বাবার মৃত্যু নিয়ে খুব করুণ মন খারাপ করিয়ে দেয়ার মতো একটা লেখা। মুক্তিযুদ্ধ আর স্বাধীনতা চেতনাকে বর্তমানে এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যে এখনকার জেনারেশন আর এই বিষয়গুলোকে আগের মতো শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে না। হোটেল আহমেদিয়া লেখাটি পড়লে সেই সময়ের ভয়াবহতার সামান্যতম আঁচ হলেও করতে পারবে পাঠক। এছাড়া অসুখ, নারিকেল মামা, তিনি, একদিন চলিয়া যাবো এই লেখাগুলো পড়তে ভালোই লেগেছে। জাদুকরের লেখনীতে সবই পড়া যায় মুগ্ধতা নিয়ে। যদিও বেশীরভাগ লেখা আমার অনেক অনেক আগেই পড়া ছিলো, তবুও নতুনভাবেই উপভোগ করেছি। ব্যক্তিগত রেটিংঃ ০৮/১০ (উনার বইয়ের রেটিং কিভাবে দেয়া যায় সে ব্যাপারে এখনো বুঝে উঠতে পারছি না। আমার তো উনার সবই ভালো লাগে। তাই স্বাভাবিকভাবেই রেটিং থাকবে বেশী) ? প্রচ্ছদ: ধ্রুব এষ ? পৃষ্ঠা সংখ্যা: ৯৬ ? বর্তমান মূদ্রিত মূল্য: ৩০০ টাকা

      By Kamrul Hossain

      24 Jan 2023 06:03 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অসাধারণ একটি বই

      By ZAHID HASSAN

      04 Apr 2022 04:06 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      ?

      By Shahriar Kabir

      06 Mar 2022 02:32 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      প্রিয় লেখকের জীবনের অনেক অজানা অধ্যায় এই বইয়ে আপনারা খুঁজে পাবেন সাথে অবাকও হবেন।

      By Md. Abir Hossan

      01 May 2021 02:25 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      দারুণ বই।

      By Arafat Rashid

      29 Nov 2020 04:11 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বিচ্ছিন্ন কিছু গল্প। "হুমায়ুন আহমেদ যদি "নবীজি" শেষ করে যেতে পারতেন - বাংলা সাহিত্যে একটা দারুন কিছু হতো। বেশ কিছু ব্যাক্তিগত গল্প আছে। ভালো।

      By Md. Rakibul Hasan

      26 Dec 2019 12:40 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      It is a quite good story by Mr. Humayun Ahmed. It is also a sad story from hum. This story is jointly from two story. Something good from Humayun Ahmed. Love this book.

      By Emran Hossain

      18 Feb 2019 03:54 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      best

      By jami jahan

      27 Feb 2017 04:18 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বই-লীলাবতীর মৃত্যু লেখক-হুমায়ুন আহমেদ ধরন-সংকলন পৃষ্ঠা-৯৬ মূল্য-২০০ অন্যপ্রকাশ .... লীলাবতীর মৃত্যু বইটি উপন্যাস নয়, সংকলন। গল্প সংকলন। এই সংকলনে মোট ১৯ টি গল্প আছে। যেমন- নবিজী, লীলাবতীর মৃত্যু, অমরত্ব, প্রসঙ্গ :আত্মা, মহেশের মহাযাত্রা, হাসপাতাল, চ্যালেঞ্জার, মানব এবং দানব, উম্মাদ কথা, অসুখ, সে, নারিকেল মামা, আমার বন্ধু সফিক, শিকড়, তিনি, একদিন চলিয়া যাব , মৃত্যু, আমার বাবার জুতা এবং হোটেল আমাদিয়া। প্রথম গল্প 'নবিজী' এই গল্পের পিছনেও একটা গল্প আছে। তা হল বাংলাবাজারে অন্যপ্রকাশ এর নতুন বিক্রয়কেন্দ্র উদ্ধোধনে এক মাওলানা লেখককে বললেন, " আপনার লেখা লোক আগ্রহ নিয়ে পড়ে, আপনি যদি আমাদের নবী করিমের জীবনীটা লিখতেন, তাহলে বহুলোক লেখাটি আগ্রহ নিয়ে পাঠ করত। আপনি খুব সুন্দর করে তাঁর জীবনী লিখতে পারতেন।" মাওলানা সাহেবের কথায় তাঁর মাথায় একটা ঘোর তৈরি হলো।সে থেকে লেখক সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি নবীজীর জীবনী লিখবেন। তিনি লেখাটা শুরু করলেন, কিন্তু শেষ করতে পারেন নি। অসমাপ্ত লেখাটাই প্রকাশিত হলো। এই গল্পের বর্ননা টা শুরু আরবে কন্যাশিশুকে কবর দেওয়ার মধ্য দিয়ে। আরব পেনিসুয়েলা। বিশাল মরুভূমি। পশ্চিমে লোহিত সাগর, উত্তরে ভারত মহাসাগর, পূর্বে পার্শিয়ান গালফ। দক্ষিনে প্যালেস্টাইন এবং সিরিয়ার নগ্ন পর্বতমালা। সমস্ত পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন একটা অঞ্চল। এই অঞ্চলের লোক জন একে অন্যের সাথে যুদ্ধ করে ঠিকে থাকে। প্রতিটি গোত্র নিজেদের রক্ষা করতে যুদ্ধ করে থাকে। এই অবস্থায় মায়েরা গর্ভবতী হয়। সন্তান প্রসব করেন। অপ্রয়োজনীয় কন্যাসন্তান দের মাটিতে পুতে ফেলা হয়। পবিত্র কোরআন শরীফে সূরা 'তাকবীরে' জীবন্ত সমাধিস্থ কন্যা বিষয়ে আয়াত নাজেল হলো। যে মহামানব করুনাময়ের এই বানী আমাদের সামনে নিয়ে এলেন।লেখক তার জীবনী লেখার আগ্রহ প্রকাশ করছেব। সব মানুষের কাছে পিতৃঋণ মাতৃঋণ থাকে সে থেকে নবীজির কাছে লেখকের যে ঋণ, তা শোধের ক্ষীন চেষ্টা মাত্র। 'লীলাবতীর মৃত্যু' এ লেখাটি লেখকের ব্যক্তিগত বিয়োগান্ত অধ্যায় এর ছায়া। লেখক বলেছেন, "নিতান্তই ব্যক্তিগত কাহিনী লিখে ফেললাম। লেখকের কাজ তো ব্যক্তিগত দুঃখবোধ ছড়িয়ে দেওয়া।" লীলাবতী নাম টাতে লেখকের আকর্ষন প্রবল। তার একটা কাহিনীও আছে অবশ্য। যাই হোক লেখক হঠাৎ শাওন কে বিয়ে করেন। তা নিয়ে দুই সংসারে যথেষ্ট ঝামেলা। শাওন এর বাবা মা চাইলেন, বিয়ে করেছে তো কি হয়েছে তার যেন সন্তান না হয়। কিন্তু শাওন কনসিভ করে ফেলল । এতে তার কি যে আনন্দ! তিনি ভাবলেন যদি এবার মেয়ে হয় তার নাম রাখবেন লীলাবতী। এই লীলাবতী কে নিয়ে এই আখ্যান। 'অমরত্ব' গল্পে লেখক এর ফুফুর কাহিনী। 'আত্মা' গল্পে আত্মাকে নিয়ে বিশ্লেষন। "মহেশের মহাকাশ যাত্রা" বলে পরশুরামের এক ভৌতিক গল্প আছে। অনেক টা সেই অবলম্বনে। তিনি এটাতে পরশুরাম এর রসবোধ এর পরিচয় দিয়েছেন। 'হাসপাতাল' গল্পে কবি শামসুর রহমান কে নিয়ে শুরু ।বিভিন্ন হাসপাতালের গল্পও একত্রিত হয়েছে। "চ্যালেঞ্জার" হলো অন্যপ্রকাশ এর সম্পাদক মাজহার এর পরিচিত। তার নাম ছিলো সাদেক। লেখকের সাথে পরিচয়ের প্রথম পর্বে তার এই নতুন নামকরন হয়। কাহিনী গুলো তাকে নিয়ে। "মানব এবং দানব" এ গল্পটা পিলখানা হত্যাকান্ড সম্পর্কিত। "উম্মাদ কথা" , ছোট ভাই আহসান হাবীব সম্পর্কিত। "অসুখ" গল্পে লেখকের জীবনের খন্ড খন্ড অসুখের বিবরণ। "সে" , এই গল্পটা এক তরুনের যে কিনা দেখতে রবিঠাকুরের মতো। লেখক তার নাম দিয়েছিলেন রবি। এ নামের আড়ালে আসল নাম টা লেখক হারিয়ে ফেলেছেন। যা আর কখনো জানা সম্ভব নয়। "নারিকেল মামা" লোকটার আসল নাম ও লেখকের মনে নেই। তিনি তাকে ডাকতেন নারিকেল মামা বলে। আত্নীয়তার সম্পর্ক নেই কিন্তু, অন্য সব মামার মতো তিনিও লেখকের মামা। "আমার বন্ধু সফিক", লেখকের বন্ধুকে নিয়ে। "শিকড়" গল্পে মানুষ কে গাছের সাথে তুলনা করা হয়েছে। গাছ যেখানে জন্মায় সেখানে শিকড় ছড়ায় মানুষ ও তেমনি তার আবাসের আসে পাশে শিকড় ছড়ায়। 'তিনি' গল্পটা জাহানারা ইমাম কে নিয়ে লেখা। 'একদিন চলিয়া যাব' এবং 'মৃত্যু' গল্প দুটোতে মৃত্যু নিয়েই আলোচনা। একটাতে লেখকের ছোট মামা আরেক টাতে মিসির আলীর সাথে। 'আমার বাবার জুতা', লেখক এর বাবার মৃত্যু কাহিনী। মানুষকে কতো সহজে মেরে ফেলা যায়! 'হোটেল আহমাদিয়া' লেখকের হোটেল এটা। পাঠক কে আমন্ত্রন জানানো হলো বই পড়ার সময় হোটেল টা অবশ্যই ঘুরে আসবেন। ৯৬ পৃষ্ঠার একটা বই, যতো সময় পড়তে লাগার কথা। তার থেকেও তাড়াতাড়ি সময়ে আমি শেষ করে ফেলেছি। শেষ করার পর মনে হলো একটু একটু করে পড়লে ভালো হতো।আফসোস হচ্ছিল , অনেকটা আমার চানাচুরের প্যাকেট শেষ করার মতো। প্যাকেট ঝেড়ে ঝুড়ে যেমন দানা খুজি। বই পড়ার পর আমি পৃষ্ঠা গুলো আরো কয়েকবার চেক করেছি। সত্যি শেষ হয়ে গেল, গল্পকথক এর গল্পগুলো! আর একটু থাকতে পারতো। "লীলাবতীর মৃত্যু" আর "আমার বাবার জুতা" দুটোই আমাকে আপ্লুত করেছে। বাকি গুলো মোহের মতো শেষ করেছি। সময় টের পাই নি একদম। রেটিং৪.৮ রকমারি লিংক https://www.rokomari.com/book/77457/লীলাবতীর-মৃত্যু-

      By sajid mahadi

      10 May 2016 01:46 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      onnorokom valo-laga....

      By maisa

      24 Mar 2014 11:54 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      good book

      By roxy ovey

      17 Mar 2014 02:40 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Amr jeboner sob chaite pri lekhok sir Humayan ahmed.....tar mrito deho dekhte jaoar khub icche chilo but somoy sujog hoye utheni.....amr familey tai amkn jai hok ekahe ami likhci kichu paoar asay na sudhu matro tak somman jananor jonno.....apnak moner vetor theke janai onek onek valobasa Allah apnak behesto nosib koruk 'Amin'

      By Hasan

      15 Nov 2019 10:41 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      হুমায়ূন আহমেদ একসময় চাঁদের হাট পায়ে মাড়িয়ে শাওনকে বিয়ে করলেন।এটি তাঁর জীবনের সবচেয়ে আলোচিত কিংবা সমালোচিত অধ্যায়।চাঁদের হাট কেন বললাম তাইতো ? কারণ যে সংসারে নোভা,শীলা,বিপাশা আর নুহাশের মতো ছেলেমেয়ে আছে,বটবৃক্ষ সম গুলতেকিন রূপি স্ত্রী আছে ,আয়েশা ফয়েজের মত রত্নগর্ভা মা আছেন সেই সংসারকে চাঁদের হাট না বললেই বরং অন্যায় হয়ে যায়।এখন প্রশ্ন হচ্ছে কাজটা এই কিংবদন্তি কেন করেছিলেন? নেপথ্যে কি ছিল? লীলাবতী নামটা প্রায় সকলের কাছেই পরিচিত।তবে এই নামটার পেছনে একটা করুন ইতিহাস আছে যা হয়ত অনেকের কাছেই অপরিচিত। কি সেই ইতিহাসটি ? শাওনের গর্ভে হুমায়ূন আহমেদের প্রথম যে সন্তানটি আসে তার নামও ছিল লীলাবতী। পৃথিবীর সব রূপ নিয়েই এই দেবদুত এসেছিল, কিন্তু এক পলকের জন্যেও সে পৃথিবীর সৌন্দর্য দেখতে পারেনি!লীলাবতীর মৃত্যু ছিল হুমায়ূন আহমদের জীবনের সবচেয়ে দুঃখের ঘটনাগুলির একটি।প্রশ্ন হচ্ছে লীলাবতীর মৃত্যুর পেছনে কি বিশেষ কারও কোনও ভুমিকা ছিল ? যদি উত্তর হয় "হ্যাঁ", তাহলে সেই লোকটা কে ছিল ? কি ছিল তার ভুমিকা ? হুমায়ূন আহমেদ আজিমপুর কবরস্থানে প্রায়ই যেতেন। অবশ্যই শুধু লীলাবতীর জন্য না।তাহলে ...?

      By Mutasim Uddin

      06 Apr 2014 07:17 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ‘লীলাবতীর মৃত্যু’ হুমায়ূন আহমেদের বিভিন্ন সময়ে প্রকাশিত ও অপ্রকাশিত ছোট ছোট লেখার সংকলন। বইটি ২০১৪ সালের একুশে বইমেলায় প্রথম প্রকাশিত হয়। ‘লীলাবতীর মৃত্যু’ বইটি বিচিত্র বিষয়ের উপর লেখকের লেখার সংকলন। এখানে যেমন লেখক মহানবী হযরত মুহম্মদ (সঃ) – এর জীবনী লেখার প্রয়াস পেয়েছেন, তেমনি ভাবে তাঁর নিজের জীবনের একান্ত ব্যক্তিগত দুঃখগাঁথাও লিপিবদ্ধ করেছেন। আবার মৃত্যু, আত্মা প্রভৃতি বিষয় নিয়ে লেখকের চিন্তাও এই বইয়ে প্রকাশ পেয়েছে। লেখক তাঁর মৃত্যুর কিছুদিন আগে মহানবীর জীবনী লেখায় হাত দিয়েছিলেন। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় তিনি এই কাজটি শেষ করে যেতে পারেন নি। তাঁর লেখা মহানবীর সেই অসমাপ্ত জীবনীটি ‘লীলাবতীর মৃত্যু’ বইয়ে স্থান পেয়েছে। এই জীবনী লেখা শুরু করার পিছনের ঘটনাটি লেখক স্ত্রী শাওন বইয়ের শুরুতে উল্লেখ করেছেন। একদিন লেখককে একজন আলেম অনুরোধ করেন, মহানবীর জীবনী লেখার জন্যে। যেহেতু হুমায়ূন আহমেদের লেখার পাঠক অনেক বেশি তাই তিনি লিখলে অনেক বেশি সংখ্যক মানুষ মহানবীর পবিত্র জীবনী অধ্যয়নের সুযোগ পাবে। সেই প্রেক্ষিতেই লেখক ‘নবীজি’ নামের লেখাটি শুরু করেন। এবং যতদূর লিখেছিলেন সেটা আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে খুবই সুন্দর, সাবলীল মনে হয়েছে। এই বইয়ের নামকরণ করা হয়েছে লেখকের ‘লীলাবতীর মৃত্যু’ লেখাটির নাম অনুযায়ী। এখানে লেখক তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের একটি অত্যন্ত দুঃখের ঘটনা উপস্থাপন করেছেন। লীলাবতী হল লেখকের দ্বিতীয় স্ত্রী শাওনের গর্ভে জন্ম নেয়া কন্যা সন্তান যে পৃথিবীতে এসেছিলই মৃত অবস্থায়। সেই কাহিনীই লেখক এই লেখাটিতে বলেছেন। এই বিষয়ে লেখকের লেখার উদ্দেশ্য হল, সবার সাথে দুঃখ ভাগাভাগি করে দুঃখটাকে কমিয়ে নেয়া। লেখকের এই সংকলনে ‘প্রসঙ্গ : আত্মা’ ও ‘মৃত্যু’ নামে দুটি প্রবন্ধ স্থান পেয়েছে। এই দুটিকে আসলে তেমন গভীর ভাবনা সম্বলিত লেখা বলা যায় না। বরং লেখকের ব্যক্তিগত ভাবনার সাবলীল উপস্থাপন বলাই শ্রেয়। এই সংকলনের শেষে ১৯৭১-১৯৭২ সালের প্রেক্ষাপটে লেখকের বাবাকে নিয়ে রচিত একটি লেখা স্থান পেয়েছে। সেখানে লেখকের পরিবার কী ভাবে তাঁদের বাবার জুতা সনাক্ত করে তাঁর মৃত্যু সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছিল সেই মর্মন্তুদ পারিবারিক ইতিহাস লেখকের সহজাত সাবলীল ভাষায় উঠে এসেছে। এগুলো ছাড়াও এই সংকলনে আরও কিছু অসাধারণ লেখা স্থান পেয়েছে। হুমায়ূন ভক্তরা এই সংকলনটি পড়ে আরও একবার লেখকের জাদুকরী লেখার রসাস্বাদন করতে পারবেন বলেই আমার বিশ্বাস।

      By Jannatul Naym Pieal

      06 Apr 2014 06:00 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      প্রথমেই একটি সহজ প্রশ্নের উত্তর দিতে চাই। যারা জানতে চান 'লীলাবতীর মৃত্যু' বইটির আসলেই কোন বিশেষত্ব আছে কিনা, তাদের প্রতি আমার উত্তর হবে - হ্যাঁ, অবশ্যই বইটির অতি সামান্য হলেও বিশেষত্ব রয়েছে। সামান্য কথাটি বলছি এ কারণে যে আলোচ্য বইটিতে স্থান পাওয়া ১৯টি লেখার ১৮টিই এর আগে কোথাও না কোথাও প্রকাশিত হয়েছে। তাই যারা প্রকৃত অর্থেই হুমায়ুন আহমেদের একনিষ্ঠ ভক্ত-পাঠক, তারা লেখাগুলির সাথে বেশ অনেক আগে থেকেই পরিচিত। কোন কোন লেখা হয়ত একের বেশি বারও পড়েছেন। কেননা কয়েকটি লেখা ইতিপূর্বে একাধিক বইতে প্রকাশিত হয়েছে। আমার জানা যদি ভুল না হয়, তাহলে দুই-মলাটে স্থান পায়নি এই বইয়ের মাত্র দুইটা লেখাই। 'নবিজি' ও 'লীলাবতীর মৃত্যু'। তারপরও লীলাবতীর মৃত্যু আগে পত্রিকার সাহিত্য পাতায় প্রকাশিত হলেও, 'নবিজি' লেখাটি একেবারেই অপ্রকাশিত। অন্তত আমি কখনোই এই লেখাটি পড়ি নাই। তাই আমার কাছে 'লীলাবতীর মৃত্যু' বইয়ের সবচেয়ে বড় আকর্ষন এবং একই সাথে বিশেষত্বের বিশিয় হিসেবে বিবেচিত হয়েছে 'নবিজি' শীর্ষক লেখাটিই। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, 'নবিজী' লেখাটি যদি হুমায়ুন আহমেদ সম্পূর্ণ করে যেতে পারতেন, তবে হয়তবা সেটি হত তার লেখকজীবনের অন্যতম বড় কাজ। যেটুক তিনি লিখে যেতে পেরেছেন, সেটুক পড়ে আমার এমনটাই মনে হয়েছে। মহানবী হযরত মুহম্মদ (সা) এর জীবনের নানা ঘটনাকে উপজীব্য করে, সেই মহামানবের জীবনী রচনাই ছিল লেখকের মূল উদ্দেশ্য। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, কাজটি শেষ করার আগেই পরপারে পাড়ি জমাতে হয়েছে লেখককে। কিন্তু যেটুক তিনি লিখেছিলেন, বিশেষ করে আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে মহানবীর এই পৃথিবীতে আগমনের মহিমা বা মাহাত্ম্য যে কতখানি সুদূরপ্রসারী ছিল, সেটি অসাধারণ ভঙ্গিমায় ফুটিয়ে তুলেছেন হুমায়ুন আহমেদ। এজন্য তিনি বেছে নিয়েছিলেন মহানবীর পৃথিবীতে আগমনের পূর্ববর্তি যুগের অন্ধকারাচ্ছন্ন সময়ের এক চরম ভয়াবহতার কথা বর্ণনাকে। আগেই বলেছি যে রচনাটি লেখক শেষ করতে পারেন নাই। তাই তিনি ভিন্ন ধরণের ন্যারেটিভ স্টাইলে যে বিষয়টার ওপর ফোকাস করতে চাচ্ছিলেন, সেটিও অসমাপ্তই রয়ে গেছে। অবশ্য সচেতন পাঠক সহজেই বিষয়টি আঁচ করতে পারবেন বলে আমি মনে করি। 'নবিজী' রচনাটি সম্পূর্ণ হলে সেটি প্রকৃতপক্ষেই একটি অসাধারণ ব্যাপার হত। তার কারণ দুইটি। প্রথমত, এর আগে মহানবীর জীবনের ওপর বিশেষভাবে হুমায়ুন আহমেদ আলোকপাত করেন নাই কোন লেখায়। কিন্তু এই লেখাটি হতে যাচ্ছিল সার্বিকভাবেই মহানবীর জীবন নির্ভর একটা কাজ। তাই এই কাজটির মূল্য কতখানি হতে পারত, সকলেই বুঝতে পারছেন নিশ্চয়ই। দ্বিতীয়ত, হুমায়ুন আহমেদ যে স্টাইলে এই লেখাটি শুরু করেছিলেন এবং যেভাবে ক্রমে মূল বিষয়বস্তুর ভেতর এগিয়ে যাচ্ছিলেন, এমনটা এর আগে তার কোন লেখায় দেখা যায়নি। তাই নিশ্চিতভাবেই এই লেখাটি হতে পারত তার লেখনীর তুলনায় একেবারেই ব্যতিক্রমধর্মী একটি লেখা। কিন্তু হায়, লেখক লেখাটি শেষ করে যেতে পারলেন না! তবু তার এই অসমাপ্ত লেখাটি যে কতখানি প্রমিজিং ছিল, সেটা অনুধাবন করতে হলে পাঠককে লেখাটি পড়তেই হবে। এই বইয়ে আরও যে ১৮টি লেখা স্থান পেয়েছে, সেগুলো নিয়ে আর বেশি কথা বাড়াতে চাই না। 'লীলাবতীর মৃত্যু', 'আমার বাবার জুতা', 'হোটেল হামিদিয়া' লেখাগুলোর মাধ্যমে লেখকের ব্যক্তিগত জীবনের বিয়গান্তক ঘটনার কথা উঠে এসেছে। 'অমরত্ব', 'প্রসংগঃ আত্মা', 'মহেশের মহাযাত্রা' লেখাগুলির মাধ্যমে তিনি ধর্ম ও বিজ্ঞানের মধ্যকার যোগসাজশ তৈরি করার ব্যর্থ চেষ্টা করেছেন। ব্যর্থতা এ কারণে যে বিষয়টা এমনই যে তা নিয়ে সহজে কোন সিদ্ধান্তে আসা অসম্ভব। এ যাবত কেউ তাতে সফলকাম হননি। লেখকও সংস্লিষ্ট ব্যাপারে কেবল নিজের অভিমতটুকুই শেষ অব্দি ব্যক্ত করতে পেরেছেন। তার বেশি কিছু নয়। 'শিকড়', 'মৃত্যু', 'একদিন চলিয়া যাব' লেখাগুলির মাধ্যমে পাঠক আরও একবার পরিচিত হবার সুযোগ পাবেন ব্যক্তি হুমায়ুন আহমেদের আধ্যাত্মিক চিন্তা চেতনা ও মৃত্যু বিষয়ক বিচিত্র চিন্তাভাবনার সাথে। এছাড়া অন্যান্য লেখাগুলি মূলত নির্দিষ্ট বিষয়ভিত্তিক। যেমন 'মানব ও দানব' রচনায় লেখক পিলখানা ট্র্যাজেডির বিষয়ে নিজের অভিমতের কথা আবার 'সে' বা 'চ্যালেঞ্জার' রচনার মাধ্যমে জাহানারা ইমাম ও অভিনেতা চ্যালেঞ্জার সম্পর্কে নিজের একেবারে ব্যক্তিগত অনুভূতির কথা ব্যক্ত করেছেন। সবমিলিয়ে বলা যায়, 'লীলাবতীর মৃত্যু' বইয়ের রচনাগুলোর প্রত্যেকটিই একটির থেকে অপরটি বেশ আলাদা। যারা গল্পও উপন্যাসের বাইরে হুমায়ুন আহমেদের নৈর্ব্যক্তিক ভাবনার জগতের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করতে চান, তাদের উচিৎ অবশ্যই বইটি পড়া ও সংগ্রহে রাখা। যারা লেখাগুলি আগেই পড়ে ফেলেছেন, তারাও স্রেফ 'নবিজী' নামক লেখাটির লোভে বইটি কিনে দেখতে পারেন!

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!