User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By care01

      09 Feb 2022 09:26 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      222

      By Fahim Sikder Rudro

      17 Dec 2021 11:52 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      nice

      By Puja Chakraborty

      02 Nov 2021 01:09 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অসাধারণ

      By Md. Hafijur Rahman Hafeez

      03 Apr 2021 12:01 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      সাদাত হোসাইনের প্রথম দিকের উপন্যাস এটি।উপন্যাসে ২টি জীবনকে একসূত্রে গাঁথা হয়েছে।ওভারওল বেশ ভালো একটা উপন্যাস।কাহিনী ও বেশ ভালো লেগেছে।

      By Muhammad Moinuddin Satiar

      14 Mar 2021 06:44 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      A very nice book

      By Md. Zahid Anwar Joney

      09 Dec 2020 11:08 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ageer langol jee dik diye jai pisoneer langol o sae dik follow kore. Babar protisudh nitee giye meaye o boyosko ek luk k biyee kore j kina tar babar e bondhu. Khub chomotkar boi eti. Suto golpo holeo kaheni valo legese amar. Sadat hossain vai er bodo uponnash gulu podte amar beshi valo lagee.

      By Mashfiq

      02 Nov 2020 02:47 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      very good.

      By Asraful

      24 Sep 2020 03:03 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      সুন্দর

      By fardeen khan

      09 Jul 2020 04:35 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      হুমায়ুন স্যার কে কপি করার ব্যার্থ চেষ্টা ছাড়া আর কিছু হয় নাই।

      By Rifat

      07 Apr 2021 10:06 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      মোটামুটি লেগেছে। কিন্তু লেখক স্বয়ং যাই বলুক না কেন, আমরা তো পাঠক আর জেনে বুঝেই মন্তব্য করার চেষ্টা করি। বিভূতি থেকে শুরু করে হুমায়ূন আহমেদ পড়া হয়। পাশাপাশি নতুন লেখকের লেখাও পড়ি। আমি কোনো হেটার নই। শুধু একজন পাঠক হিসেবেই বলছি, অনেক হুমায়ূন পড়েছি। আর এই বই হুমায়ূন ঘেষা। লেখকের অজান্তে হয়ে থাকলেও হুমায়ূনীয় ছাপ বিদ্যমান। অনিচ্ছাকৃত হয়ে থাকলে এসব বিষয়ে অবশ্যই গুরুত্ব দেয়া উচিত।

      By অল্প

      06 Feb 2020 12:15 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইটা অনেকদিন ছিল টেবিলে, আজ শেষ করলাম। এত্ত দেরি করা উচিৎ না কোন বইপড়া নিয়ে।  Sadat Hossain এর আমার আর কোথাও যাওয়ার নেই শেষ করলাম মাত্রই। শেষে কিছুটা অস্পষ্টতা রয়ে গেলো। রাবেয়া আসলে কার সাথে বহুদিন পর দেখা করলো, তার বহুল প্রতীক্ষিত স্বামীর সাথে দেখা হয়েছে ? লাবণীর হুটহাট করে বিয়ে করে ফেলাটা অদ্ভুত ছিল, বাদল হয়তো পৃথিবীর না পাওয়া মানুষদের দলভুক্ত। রতন বাচ্চা হলেও তার মনে গভীরতা ছিল, গভীর জীবন বোধ ছিল...জীবনে অনেক পোড় খেয়ে সে অনেক বেশিই শক্ত হয়ে গিয়েছে। © Shahidul Nahid

      By শুভ্র

      05 Feb 2020 01:37 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      ভালো

      By RASHIKUR RAHMAN RIFAT

      23 Nov 2019 09:02 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইয়ের নাম- আমার আর কোথাও যাওয়ার নেই লেখক- সাদাত হোসাইন প্রকাশনী- ভাষা চিত্র পৃষ্ঠা সংখ্যা- ৭৯ মুদ্রিত মূল্য- ১৫০ টাকা বাবা-মা ও সৎ মায়ের সাথে থাকে লাবনী। সৎ মাকে আসলেই মা বলা যায়! তার থেকে মাত্র বছর তিনেকের বড়। বেশী হলে বান্ধবী বলা যায়। বাবার দ্বিতীয় বিয়েটা মেনে নিতে পারেনি লাবনী। মা শয্যাশায়ী। লজিং মাস্টার বাদলের প্রেমে মশগুল সে। কিন্তু তাকে কখনো বুঝতে দেয়নি। এমনকি সে যেদিন বাড়ি ছেড়ে চলে যাচ্ছিলো সেদিনও না। ওদিকে রতনের বাবা প্রায় মাসচারেক ধরে নিখোঁজ। বাসায় খাবার চাল নেই। রতন তার বাবার অপেক্ষায়। মা ও দাদি বেশ কষ্টে সংসার চালাবার চেষ্টা করছে। কবে ফিরবে রতনের বাপধন? পাঠ প্রতিক্রিয়া- লেখনীতে হুমায়ূন আহমেদের ছাপ স্পষ্ট। আমার একসময় মনে হচ্ছিল হুমায়ূন আহমেদের লেখা পড়ছি। এই টাইপ বইগুলো কোনো এক কারণে আমার ভালো লাগে না। কেন লাগেনা কে জানে? তবে অন্যদের যে ভালো লাগবে না তা না। পড়ে দেখুন। বেশ জনপ্রিয় বইটা।

      By Maymun islam

      14 Nov 2019 04:58 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Nice book

      By Rezaul Karim

      29 Sep 2019 03:08 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বাবা-মা ও সৎ মায়ের সাথে থাকে লাবনী। সৎ মাকে আসলেই মা বলা যায়! তার থেকে মাত্র বছর তিনেকের বড়। বেশী হলে বান্ধবী বলা যায়। বাবার দ্বিতীয় বিয়েটা মেনে নিতে পারেনি লাবনী। মা শয্যাশায়ী। লজিং মাস্টার বাদলের প্রেমে মশগুল সে। কিন্তু তাকে কখনাে বুঝতে দেয়নি। এমনকি সে যেদিন বাড়ি ছেড়ে চলে যাচ্ছিলাে সেদিনও না। ওদিকে রতনের বাবা প্রায় মাসচারেক ধরে নিখোঁজ। বাসায় খাবার চাল নেই। রতন তার বাবার অপেক্ষায়। ও দাদি বেশ কষ্টে সংসার চালাবার চেষ্টা করছে। কবে ফিরবে রতনের বাপধন? লেখনীতে হুমায়ূন আহমেদের ছাপ স্পষ্ট। আমার একসময় মনে হচ্ছিল হুমায়ূন আহমেদের লেখা। পড়ছি। এই টাইপ বইগুলাে কোনাে এক কারণে আমার ভালাে লাগে না। কেন লাগেনা কে জানে? তবে অন্যদের যে ভালাে লাগবে না তা না। পড়ে দেখুন। বেশ জনপ্রিয় বইটা।

      By Tanjina Tania

      17 Dec 2018 10:39 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_রিভিউ_প্রতিযোগ_ডিসেম্বর . বই আলোচনা ৩ . বই : আমার আর কোথাও যাওয়ার নেই লেখক : সাদাত হোসাইন ধরণ : সমকালীন উপন্যাস প্রকাশনী :ভাষাচিত্র পৃষ্ঠা : ৭৯ প্রচ্ছদ :মির্জা মুজাহিদ মূল্য : মুদ্রিত মূল্য ১৫০ টাকা প্রথম প্রকাশ : একুশে বইমেলা ২০১৪ ব্যক্তিগত রেটিং :৪/৫ অনলাইন পরিবেশক :রকমারি.কম . প্রারম্ভিকা: বর্তমান সময়ের তরুণ লেখকদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় লেখক সাদাত হোসাইন। আমি বড় কলেবরের উপন্যাস পড়তে গেলে অধৈর্য হই। কিন্তু লেখকের জনপ্রিয়তা দেখে ও উনার উপন্যাসগুলোর রিভিউ দেখে পড়ার লোভ সামলাতে পারিনি। উনার ছোট কলেবরের বই "আমার আর কোথাও যাওয়ার নেই" দিয়েই উনার উপন্যাস পড়া শুরু করলাম। বইয়ের গল্পটি অত্যন্ত চমৎকার। আমি দারুণ উপভোগ করেছি বইটি। বইটি নিয়ে নীচে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। . লেখক পরিচিতি ও লেখকের প্রাপ্ত পুরস্কার: বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় তরুণ লেখক সাদাত হোসাইনের জন্ম ১৯৮৪ সালের ২১ মে মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার কয়ারিয়া গ্রামে। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নৃবিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাশ করেছেন। ভষাচিত্র প্রকাশনী থেকে প্রথম বের হয় তার আলোকচিত্রের গল্পের বই "গল্পছবি"। তারপর প্রকাশিত হয় তার ছোটগল্পের বই "জানালার ওপাশে"। ছোট কলেবরে মাত্র ৭৯ পৃষ্ঠায় আবদ্ধ করেছেন " আমার আর কোথাও যাওয়ার নেই" ।এরপর একে একে প্রকাশ করেছেন অন্দরমহল, আড়শিনগর, মানবজনম, নিঃসঙ্গ নক্ষত্রের মত বড় কলেবরের সব উপন্যাস। বের হয়েছে উনার কবিতার বইও। শুধু সাহিত্যে নিজেকে সীমাবদ্ধ না রেখে এগিয়ে গেছেন স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণেও। চ্যানেল নাইনে প্রচারিত তার "বোধ" শর্টফিল্মটি প্রশংসার ঝড় তুলেছে। আলোকচিত্র, স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র,লেখালেখির জন্য কালচারালার এচিভম্যান্ট ক্যাটাগরিতে জিতেছেন "জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড ২০১৩। . নামকরণ: বইটির নাম বেশ স্মার্টই বলতে হবে। তবে এই নামের আরেকটি বই দেখেছিলাম আগে একবার। লেখক সৃজনশীল কোন নাম দিতে পারতেন। তাছাড়া বইয়ের গল্পের সাথে নামকরণ খুব বেশি একটা যায় বলে আমার মনে হলো না। তবে লাবনীর আকষ্মিকভাবে বাদল বা তার বাবার পছন্দ করা পাত্র বাদে অন্য একজনকে বিয়ে করে যাওয়ার বাকি সব রাস্তা বন্ধ করে ফেলার দিক বিবেচনা করলে নামকরণ কিঞ্চিৎ স্বার্থক বলা যায়। . প্রচ্ছদ: একটি বই পাঠককে প্রচ্ছদগুণে আকর্ষিত করতে পারে। এমনিতে বইয়ের প্রচ্ছদ সুন্দর, কিন্তু বইয়ের গল্পের সাথে খুব একটা মানানসই মনে হলো না। প্রচ্ছদে ছায়ারুপী দুজন কিংবা একজন নারী অবয়বের এলো ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে থাকা বা হেঁটে যাওয়ার উপস্থিতি থাকলে বইয়ের গল্পটির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতো বোধ হয়। . ফন্ট, বাঁধাই, পৃষ্ঠা: এই তিনটি দিক থেকে বইটির কোন ত্রুটি খোঁজে পাইনি আমি। ভাষাচিত্র নামকরা প্রকাশনী, বড় প্রকাশনী। বইয়ের পৃষ্ঠার কোয়ালিটি, ফন্ট সাইজ ও বাঁধাই সন্তষ্টজনক। . কাহিনী সংক্ষেপ : উপন্যাসে বেশ কিছু চরিত্র থাকলেও মুখ্য করে দেখানো হয়েছে দুটি পরিবারকে। একটি পরিবার তীক্ষ্ণ বুদ্ধিসম্পন্ন রাজনীতিবিদ ও নেতিবাচক মন-মানসিকতার অধিকারি আজহার উদ্দিনের। আজহার উদ্দিন ধনী মানুষ।তার পরিবারে রয়েছে তার বিবাহযোগ্য কন্যা লাবনী, বড় স্ত্রী নাসিমা এবং ছোট স্ত্রী জোহরা। আজহার উদ্দিন একজন সুবিধাবাদী মানুষ। তার বাড়ির লজিং মাস্টার বাদলকে ভালোবাসে তার কন্যা লাবনী। বাদলও ভালোবাসে। কিন্তু আজহার উদ্দিন ক্ষমতাবান মানুষ। এলাকার সাংসদ আশফাকের সাথে উঠাবসা। খুন করে বেড়ায় এমন মানুষের সাথেও রয়েছে তার শখ্যতা। বাদলকে নিজের মেয়ের জীবন থেকে সরিয়ে দিতে দূরের একটা হাইস্কুলে চাকুরি দিয়ে দূরে সরিয়ে দেয় সে। তার প্রথম স্ত্রী নাসিমা পাঁচ ভাইয়ের আদরের একমাত্র বোন ছিলো। অথচ তাকে ভালোবেসে তার সাথে সাতাশ বছর আগে পালিয়ে এসেছিলো নাসিমা। সাতাশ বছর ধরে নাসিমার তার পরিবারের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। অথচ এই বয়সকালে এসে আজহার উদ্দিন এক ঋনদায়গ্রস্ত পিতার কন্যাকে ফাঁদে ফেলে বিয়ে করেছে। এই শোকে নাসিমা বিষপান করে আত্নহত্যা করে। . উপন্যসের আরেকটি পরিবার হঠাৎ করে হারিয়ে যাওয়া নিম্নবিত্ত ফরিদের। ফরিদের উপস্থিতি অবশ্য বইটিতে খুবই অল্পবিস্তর। ফরিদের স্ত্রী রাবেয়া, ফরিদের মা লতিফা বানু এবং ফরিদের ছেলে রতন হচ্ছে উপন্যাসের দ্বিতীয় পরিবারটির সদস্য। অল্প বয়স্ক রতন সবসসময় তার বাবার ফিরে আসার অপেক্ষায় থাকে। তার বাবা যে লঞ্চে করে ঢাকা থেকে আসতো, সেই লঞ্চের অপেক্ষায় লঞ্চঘাটে দাঁড়িয়ে থাকে। লঞ্চের গায়ে লিখে দেয়, আব্বা, তুমি আসো না ক্যান? ফরিদের বউ রাবেয়া স্বামীর জন্য তীব্র অপেক্ষা আর অভিমান নিয়ে দিনাতিপাত করে। লতিফা বেগম স্বপ্নে দেখে তার ছেলে ফিরে এসেছে। কিন্তু চারজন মানুষের পরিবারের বাকি সদস্যটির জন্য অপেক্ষা যেন শেষ হয় না বাকি তিনজনের। দারিদ্র্যের কষাঘাতে জর্জরিত পরিবারটির একমাত্র খাবার কদু(লাউ) সিদ্ধ। ভাত খাওয়ার চাল নেই তাদের ঘরে। ফরিদের অনুপস্থিতিতে তার জোয়ান বউয়ের উপর এলাকার মানুষের কুনজর পড়ে। ভাঙা বেড়ার ঘর থেকে গভীর রাতে মানুষের আওয়াজ শুনে রাবেয়া। ভয়ে সে ঘুমোতে পারে না। কুপি জ্বালিয়ে জেগে থাকে। এক রাতে রাবেয়ার ভয়কে আরও গাঢ় করে একটি লোমশ হাত ঢুকে যায় ঘরের ভাঙা বেড়া ভেদ করে। ছোট রতনের ধারণা তাদের বাড়িতে রাতে ভূত আসে। সমাজের মানুষরুপি জানোয়ারদের সম্পর্কে ধারণা নেই অপরিপক্ক ছেলেটির। তাই সে মানুষরুপি জানোয়ারকে ভূত ভেবে ভয় পায়। . প্রিয় উক্তি: ১. বিপদ একা আসে না, বিপদ আসে দলবল নিয়ে। ২.এই দুনিয়াটা একটা কানামাছি খেলা। কেউ ধরতে চায়, কেউ পালাতে চায়। ৩.পুরুষ মানুষের মন খারাপ করতে নেই । পুরুষ মানুষ হবে পাথরের মত শক্ত। ৪.জীবনটা হলো পরীক্ষার রুটিনের মতোন । বাংলার পর অঙ্ক, অঙ্কের পর ইংরেজি। কখন কি হবে, তা সেই রুটিনেই ঠিক করা থাকে। . ব্যক্তিগত মতামত: বইটির প্রথমদিকটা একটু বিরক্তিকর। ঘামাচি সম্পর্কে লেখকের বিস্তর বর্ণনা কেমন যেন গা ঘিনঘিনে টাইপের। হারিয়ে যাওয়া ফরিদের কাহিনী কিছুটা হুমায়ূন আহমেদের অপেক্ষা উপন্যাস থেকে প্রভাবিত বলে মনে হয়েছে। এমনিতে লেখক বড় কলেবরের উপন্যাস লিখে কিছু পাঠকের বিরক্তির কারণ হলেও আমার কাছে বিরক্তির কারণ হয়েছে বইটি তাড়াহুরায় শেষ করে। ব্যক্তিগত রেটিং ৪/৫। . পাঠ প্রতিক্রিয়া: বইয়ের প্রথমদিক পড়ে পুরোটা পড়ার আগ্রহ না পেলেও, মাঝখান থেকে বইটা আমাকে জোঁকের মত আঁকড়ে ধরেছিলো। রাবেয়ার ভয়ের কারণে রাত জেগে থাকাটা আমাকে টেনেছে খুব। আমাদের সমাজের বাস্তব এই অংশটি তুলে ধরে লেখক তার বাস্তবিক লিখায় মুন্সিয়ানা দেখিয়েছেন। ফরিদের ব্যাপারটা অপেক্ষা উপন্যাসের মত হলেও লেখক ফিনিশিংটা অপেক্ষার মত রাখেন নি। তৃপ্তিদায়ক ফিনিশিং দিয়েছেন। মাত্র ৭৯ পৃষ্ঠার ছোট একটা বইতেও লেখক টুইস্ট দিয়ে পাঠকমনকে তৃপ্ত করেছেন। . রিভিউ লেখক : তানজিনা তানিয়া

      By maruf morshed

      01 Mar 2017 12:23 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আমার আর কোথাও যাওয়ার নেই-বুক মিভিউ--------------- একজনের হাতে ব্যাগ দেখলাম। বইমেলায় আর কিছু হোক একটা বই ই সে কিনবে। মানব জনম। বাপরে বাপ-একজন লেখকের জন্য স্পেশাল ব্যাগ। যিনি কিনলেন তিনিও যেন তেন মানুষ নন। ২০ টাকার দুরন্ত বেলুনে মুখভরা হাসি দেবার ক্ষমতা আছে তার। তাই শুরু করলাম। সাদাত হোসাইনের বই পড়া। দেখি কি আছে তার লেখায়। তুলনা করতে গেলে বলতে হয়-তরুণ লেখকদের বেশি বই পড়া হয় নি-তাই তুলনা চলে না। হুমায়ুন আহমেদ এর বই নিয়ে যদি গবেষণা হত-ঠিকমত ভাবা হোত-যে কি কারণে হুমায়ুন আহমেদ এর বই এত পাঠককে টানত। হয়তো সামনে হবে। তবে বইটি পড়ে মনে হয়েছে-প্রথম থেকেই সেই দারিদ্র্য এর একটা কুয়াশা বই জুড়ে ছিল-ছিল লাবণীর পাগলামী,আর যথারীতি ক্ষমতাশালী পিতার প্রভাব। আর খন্ড শেষে কিছু উক্তি ছুড়ে দেবার চেষ্টা। অনেক কিছু মনে করিয়ে দেয় বৈকি। প্রথমটি পড়লাম। পরের বইটি সামনে আছে-পড়তে হবে।

      By iftekhar abir

      03 Feb 2020 06:20 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      "" মানুষ বড় বিচিত্র প্রাণী। এরা দুঃখ ভালোবাসে। দুঃখ ছাড়া এদের জীবন অর্থহীন। যাদের জীবনে কোনো অপ্রাপ্তি নেই তারাও কারণে অকারণে দুঃখ পেতে চায়। দুঃখ ছাড়া জীবন বিস্বাদ ও বিবর্ণ।"" -সাদাত হোসাইন "আমার আর কোথাও যাওয়ার নেই " একটা বিষয় স্পষ্ট যে বাংলাদেশের সাহিত্যে এখনো "হুমায়ূন যুগ" ছাপিয়ে নতুন গল্পকারের আবির্ভাব হয়নি; এরই মধ্যে যারা শীর্ষেন্দু, শরৎ, মানিক কিংবা রবিঠাকুর শেষ করেছে, কিংবা হুমায়ূন পড়ে পড়ে একেবারে মস্তিষ্কের মজ্জায় মজ্জায় একটা "শেষ হইয়াও হইলো না শেষ " এমন না পাওয়ার আকাঙ্ক্ষায় মরছেন, তাদের জন্য বাজির নতুন ঘোড়া হতে পারে সাদাত হোসাইন। নিতান্তই নতুন কিছুর আশায় পড়া শুরু করেছিলাম "আমার আর কোথাও যাওয়ার নেই" লিখার বাচনভঙ্গি কিংবা ধীরে ধীরে পরিণতিতে এগিয়ে যাওয়ার ধরনটি অসাধারণ মনে হয়েছে আমার। অনেক সূক্ষ্ম বিষয় থেকে কিভাবে ব্যক্তিগত দর্শন বের করে আনা হয়েছে তা প্রশংসনীয়। সর্বশেষ যে ব্যাপারটি না বললেই নয়, তা হলো সমাপ্তিরেখা; অসাধারণ অসাধারণ অসাধারণ। <3

      By Raju Hasan

      06 May 2019 07:31 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      আমার আর কোথাও যাওয়ার নেই- লেখক কাকে উদ্দেশ্য করে এই নাম করণটি করলেন টা ঠিক অামার বধগম্য নয়, অার কেন বা তার অার কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই তাও স্পষ্ট নয়, কাচা হাতের লেখা, যেটি বলতে চেয়েছেন সেটি স্পষ্ট করে বলতে পারিনি, সব মিলিয়ে মাঝারি মানের একটি উপন্যাস

      By murad

      23 Jul 2016 01:11 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      গল্পের শুরুটা অনেকেরই জানা, এবার গল্পের মাঝামাঝি। আমাদের ঘর তখন রাস্তার সাথে। বাঁশের চাটাইয়ের বেড়ার ফাঁকফোঁকর দিয়ে হুহু করে হাওয়া আসে। শুধু যে হাওয়া আসে, তা না। হাওয়ার সাথে আসে হাওয়ার শব্দও। রাস্তায় কেউ গলা খাঁকড়ি দিলে তার শব্দও আসে। থুথু ফেললে তার শব্দ আসে। মাঝরাতে কোন নিঃসঙ্গ প্রেমিকের মন বিষণ্ণ করা গানের সুর ভেসে আসে, বাড়ির পাশের ডোবার জলে গলা অবধি বের করা কোলা ব্যাঙের একটানা ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ, ঘ্যাঙর ঘ্যাঙও আসে। এই সুযোগ আম্মা হেলায় হারাতে চান না। খানিক পরপর এসে ধমক দিয়ে বলেন, 'কি ভ্যানভ্যান কইরা মাছির মতন পড়োশ? রাস্তার মাইনসে যদি না-ই বোঝলো যে এই বাড়িতে গুরাগারা (বাচ্চা ছেলেপুলে) আছে, হেরা পড়াশুনা করে, তাইলে আর হেই পড়া পইড়া লাভ কি? নিজের পড়া যদি নিজের কানেই না ঢোকে তাইলে কি সেই পড়া মুখস্ত হয়? পড় পড়, জোরে জোরে পড়। রাস্তার মাইনসে য্যান হুনে।' আমরা বাড়ি মাথায় তুলে চেঁচাই, 'স্যার, আই বেগ টু স্টেট দ্যাট মাই ফাদার ইজ দ্যা অনলি আরনিং মেম্বার অফ মাই ফ্যামিলি। মাই ফ্যামিলি ইজ কনসিস্টেড অফ এইট মেম্বার...' আমরা ভাই বোন বাবা মা মিলে মোটেই আট জন না। মাত্র ৪ জন তখন। আমি, ছোট ভাই, আম্মা, আব্বা, আব্বা ঢাকায় থাকেন। তবে সাথে থাকেন দাদী। উপরের ইংরেজী লাইনগুলো আসলে ছিল ফুল ফ্রী স্টুডেন্টশিপ চাহিয়া প্রধান শিক্ষকের নিকট ইংরেজিতে অ্যাপ্লিকেশন পড়া মুখস্ত প্রক্রিয়া। আমাদের স্কুলে নতুন হেডমাস্টার এসেছেন ভালো করে পড়া মুখস্ত না করলে... বাকিটা না বলি। তবে পড়া যে মাশাল্লাহ ভালো হয়েছিলো, তা প্রমাণিত। এখন অবধি সেই লাইনগুলো ঠোঁটের আগায় মুখস্ত হয়ে ঠোঁটস্ত। সমস্যা হচ্ছে, আমার পড়তে ভালো লাগে না। আমাদের বই তখন সাদা কালো। আমার একটা লাল কালির বলপয়েন্ট কলম ছিল, আমি পড়াশোনা বাদ দিয়ে সেই লাল কালির কলম দিয়ে সাদাকালো বইয়ের পাতার সাদাকালো ফুলের ছবিগুলো রঙ্গিন করি, গাঁয়ের বধুর ছবির কপালে লাল রঙের টিপ আঁকি, শাড়ীর আচল রঙ করি। আরও একটা কাজ করি, কোন গল্প পড়ে ভালো না লাগলে, বাংলা বইয়ের সেই গল্পের পাশে এবং নিচের ফাঁকা জায়গায় গল্পের বাকী অংশগুলো নিজের মতো করে লিখি। লিখে বাকী অংশের সাথে মিলিয়ে দেখে নিজেই খুশি হই, বাহ, ফিনিশিংতো মারাত্মক হইছে! ফিনিশিং মারত্মক হয় কি না জানি না, তবে আমার কানের লতি নিয়মিতভাবেই মারাত্মক লাল হতে থাকে। আমার এই বইভরতি 'দাগাদাগি' আমার মায়ের দুই চোখের বিষ। শিক্ষকদেরও। বইয়ের পাতায় যারা দাগাদাগি করে, তাদের বিদ্যা শিক্ষা হয় না, ইহা প্রণিধানযোগ্য বিদ্যাশিক্ষা নীতিমালার অংশ। এবং অতীব সইত্য। সুতরাং, আমার যে পড়ালেখা হবে না, সে বিষয়ে কারো কোন সন্দেহ নাই। আমারও না। আমি অবশ্য তাতে খুশি। তুমুল আনন্দ নিয়ে দাগাদাগির পর্ব যদি তাতে শুরু হয়! সেদিন বইয়ের পাতায় অমন এক গল্পের ফিনিশিং লিখে রেখেছি। স্কুলে নতুন হেডমাস্টার বাঘের মতন রাগী। কথায় কথায় লাইব্রেরীতে নিয়ে পিঠে জোড়া বেতের নৃত্য শুরু করেন। ছাত্ররা সব তার ভয়ে অস্থির। তবে, আশার কথা এই স্যারকে শিক্ষকরা কেউ পছন্দ করে না। বেশিদিন এই অবস্থা চালাতে পারবেন বলে মনে হয় না। তাছাড়া অন্য এলাকা থেকে কেউ হেডমাস্টার হিসেবে এসে এই স্কুলে বেশীদিন টিকতেও পারে নি। অল্পদিনেই তাদের নানান ঝামেলার মুখোমুখি হতে হয়। সেই ঝামেলা তারা সামলাতে পারেন না। শেষপর্যন্ত নানান অপবাদ মাথায় নিয়ে রাতের আধারে চুপিচুপি গাঁ ছাড়েন। তবে সবাই বলাবলি করছে, এই নতুন স্যার অন্যদের চেয়ে আলাদা। ইনি পারবেন। গ্রামভর্তি গিজগিজে গরু ছাগলগুলো মানুষ করবেন। স্যার আমার লাল কালির দাগাদাগির সেই বই দেখে চশমার ফাঁক দিয়ে তীঘ্ন দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলেন। তারপর বললেন, লাইব্রেরীতে আয়। আমার মনে হোল, আমার কলিজা শুকিয়ে গেছে। বুক ধড়ফড় করছে। প্রবল পানির তেষ্টা পেয়েছে। আমি তার পিছু পিছু লাইব্রেরীতে গেলাম। হাঁটতে গিয়ে আমার টিনটিনে পা জোড়া কাঁপছে। এমনই কপাল, আজ জামাও পড়ে আসছি সবচেয়ে পাতলাটা। এখন, বেতের বাড়ির ভরসা পিঠ আর আল্লাহ! আল্লাহর নাম জপতে জপতে স্যারের সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম, স্যার তেমন কোন কথা বললেন না, গম্ভীর মুখে টেবিলের দেরাজ খুললেন, দেরাজ থেকে লাল মলাটের একটা খাতা বের করলেন। ভেতরে ধবধবে সাদা খাতা, খাতার পাতায় রুলটানা কাগজ। স্যার সেই খাতাখানা আমার হাতে ধরিয়ে দিয়ে বললেন, 'তোর হাতের লেখার অবস্থাতো দেখি যাচ্ছে তাই। দেখলে মনে হয় কাউয়ার পায়ে দোয়াতের কালি মাইখা ছাইড়া দিছে, সেই কাউয়া হাইটা গেছে খাতার উপর দিয়া, কাউয়ার পায়ের কালির ছাপ হইছে তোর হাতের অক্ষর! যা যা, এই খাতায় ডেইলি হাতের লেখা লিখবি। রুলটানা কাগজে হাতের লেখা সোজা হইব। আমি অবাক চোখে স্যারের দিকে তাকিয়ে আছি। আমার হাতের লেখা খারাপ না। বরং ক্লাশের আর সবার চেয়ে ভালো। তাহলে? স্যার ধমক দিয়ে বললেন, 'খাড়াইয়া আছস কোন দুঃখে, যা ক্লাশে যা। যা।' আমি ক্লাশে যাওয়ার জন্য ঘুরে দাঁড়িয়েছে, এই মুহূর্তে স্যার আবার ডাকলেন। হাতের লেখা যে লিখবি, কি লিখবি সেই লেখায়? কি না কি বলে আবার ধরা খাই। আমি তাই নিরাপদ পথে হাঁটলাম। ভয়ে ভয়ে বললাম, আপনে যা বলবেন, তাই ই লিখব। স্যার খানিকক্ষণ, আমার দিকে তাকিয়ে থেকে বললেন, লাল কালির কলম দিয়া বইয়ের পৃষ্ঠায় বানাইয়া বানাইইয়া যেই গল্প কবিতা লেখস, ওইগুলা অখন থেইকা আর বইয়ের উপর লিখবি না। লিখবি এই খাতায়। তারিখ দিয়া লিখবি। আর মাস শেষে আমারে দেখাবি।' আমি আবারও অবাক চোখে স্যারের দিকে তাকিয়ে থাকলাম। ঘটনা কি? ঘটনা যাই হোক, আমি রোজ নিয়ম করে সেই খাতা ভর্তি এটা সেটা লিখি, স্যারকে দেখাবার কথা ভাবি। কিন্তু দিন যায়, মাস যায়, স্যার আর আমাকে ডাকেন না। হয়তো ভুলেই গেছেন। বহুদিন পর স্যারের কাছে একদিন যাই, ভয়ে ভয়ে বলি, স্যার, সেই খাতাটা? স্যারের তখন টালমাটাল অবস্থা। স্কুল কমিটি উনাকে আর রাখবে না। নানান ধরণের ষড়যন্ত্রে স্যারের অবস্থা তখন কাহিল। কিন্তু বিশাল সংসার নিয়ে এই চাকুরি তখন স্যারের খুব দরকার। উদ্ভ্রান্ত চোখে স্যার আমার দিকে তাকিয়ে থাক্লেন, তারপর হঠাৎ চেঁচিয়ে উঠলেন, 'যা যা, ভাগ এইখান থেইকা, যাহ যাহ'। আমি হতভম্ব হয়ে স্যারের দিকে তাকিয়ে থাকলাম। আমার চোখে জল আসার কথা, আসলো না। স্যার তখন অন্যদিকে তাকিয়ে আরেক স্যারের সাথে মিনমিন করে কথা বলছেন, স্যারের কণ্ঠ জুড়ে মিনতি। আমার চোখে এলেবেলে কারণেই জল এসে যায়। সেই আমি স্যারের অমন আচরণে কাঁদলাম না। কিন্তু বাড়ি এসে খাতাটা কুচিকুচি করে ছিঁড়ে খালের জলে ভাসিয়ে দিলাম। আর কাগজের টুকরাগুলোর দিকে তাকিয়ে মনে মনে বললাম, 'যা যা, ভাগ এইখান থেইকা, যাহ যাহ'। সেদিন শীতের সন্ধ্যা। অন্ধকারে চাদর গায়ে একটা লোক এসে প্রায় ফিসফিস করে আমার নাম ধরে ডাকল। আমি ঘর থেকে বেড়িয়ে দেখি 'স্যার! স্যারের চোখ ভীতসন্ত্রস্ত! তিনি সেই ভীতসন্ত্রস্ত চোখে এদিক সেদিকে তাকিয়ে বললেন, 'আমি চইল্যা যাইতেছি। তোর খাতাটা দে তো?' আমি বললাম, 'কোন খাতা?' স্যার অধৈর্য গলায় বললেন, 'যেই খাতাটা তোর হাতের লেখা ঠিক করনের লাইগা দিছিলাম'। আমি কঠিন গলায় বললাম, 'আমার হাতের লেখা ঠিকই আছে, আপনের খাতা আমি কুচিকুচি কইরা ছির‍্যা পানিতে ভাসাই দিছি'। স্যার কষে একটা চড় লাগালেন আমার গালে। আমি ফ্যাল ফ্যাল করে স্যারের দিকে তাকিয়ে রইলাম। আমার চোখ জুড়ে রাজ্যের বিস্ময়! স্যার দু পা সামনে এগিয়ে এসে আমার মাথাটা তার বুকের সাথে চেপে ধরলেন। তারপর ফিসফিস করে বললেন, 'হাতের লেখা আরও ঠিক হওনের দরকার আছে, আরও অনেক ঠিক হওনের দরকার। আরও... তুই লিখতেই থাকবি, লিখতেই থাকবি।' আমি স্যারের কথার মাথামুণ্ডু কিছুই বুঝলাম না। স্যারের গা থেকে সস্তা বিড়ির গন্ধ আসছে। সেই গন্ধে আমার পেট গুলিয়ে উঠছে। আমি দমবন্ধ করে দাঁড়িয়ে আছি। স্যার হঠাৎ আমাকে ছেড়ে দিয়ে আমার মাথায় হাত রাখলেন। বিড়বিড় করে কি যেন বললেন। তারপর কালো চাঁদরে মাথা ঢেকে কালো অন্ধকারে মিশে গেলেন। আমি তাকিয়ে রইলাম সেই অন্ধকারে। তাকিয়েই রইলাম এখন, এই মুহূর্তেও আমি তাকিয়ে আছি ব্যালকনির বাইরে অন্ধকারে। তাকিয়েই আছি। স্যার কি কোথাও আছেন? এই অন্ধকারের কোথাও? পাতার পর পাতা হাতের লেখা লিখতে লিখতে কখন যেন আমি আস্ত বইও লিখে ফেলেছি। এমনকি এবার একটা উপন্যাসও! সেই উপন্যাস বইমেলায় চলেও এসেছে। শুক্রবার তার প্যাকেটও খোলা হবে। আমি অবাক চোখে অন্ধকারে তাকিয়ে আছি। তাকিয়েই আছি। আমার হঠাৎ মনে হোল, ওই অন্ধকারের কোথাও থেকে স্যারও আমার দিকে তাকিয়ে আছেন। কিন্তু স্যারের চোখের ভাষা আমি পড়তে পাড়ছি না। আমি কি কিছু লিখতে পেড়েছি স্যার? আমার হাতের লেখা লিখতে লিখতে আমি কি কিছু লিখতে পেরেছি? নাকি যা লিখচি, তা সেই কাউয়ার ঠ্যাঙের কালি পায়ে হেঁটে যাওয়া অক্ষরের মতন। স্যার, আমার ভয় হচ্ছে...

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!