User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
lovely
Was this review helpful to you?
or
জাফর ইকবাল স্যার এর লেখা বইগুলোর মধ্যে আমার পড়া সেরা বই গুলোর মধ্যে এটা একটা (রাজু ও আগুনালির ভূত)।বইয়ের শেষটা অনেক সুন্দর?।
Was this review helpful to you?
or
এটা জাফর ইকবাল স্যার এর অন্যান্য বইগুলা থেকে বেস্ট
Was this review helpful to you?
or
বইটা সত্যিই অসাধারণ
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ বই
Was this review helpful to you?
or
Really nice.
Was this review helpful to you?
or
Very good but delivery was too late
Was this review helpful to you?
or
এই বইটি অনেক সুন্দর একটা বই, এই বইটি পড়লে অনেক কিছু শিখতে পারবেন লেখক এই বইটির মাধ্যমে সুখ দুঃখ প্রকাশ করেন আমার কাছে ইল এই বইটি অনেক সুন্দর লাগছে আসা করি আপনাদের ও ভালো লাগবে তাই আপনাদের বলবো Rokomari. com থেকে বইটি কিনুন এবং পড়ুন দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা হবে ইনসাআল্লাহ
Was this review helpful to you?
or
দারুণ চমৎকার একটি বই।বইয়ের শেষের অংশ বেশি পছন্দের।মেয়েটা যখন রাজুকে জিজ্ঞেস করে,,বুকের গুলির দাগের জন্য ভবিষ্যতে বউকে কি উত্তর দেবে! রাজু বলে,"যদি এমন হয়,,সে আগে থেকেই জানে!! হাহা। আর আগুনালি চরিত্রটিও বেশ ইন্টারেস্টিং। সব মিলিয়ে সত্যিই খুব পছন্দের একটি বই।
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_রিভিউ_প্রতিযোগ_ডিসেম্বর উপন্যাসঃ রাজু ও আগুনালির ভুত লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনীঃঅনুপম ধরনঃশিশু কিশোর মুল্যঃ১৮০ টাকা কাহিনী সংক্ষেপঃ দুপুর বেলার দিকে রাজুর মনে গভীর ভাবের জন্ম নেয়। তখন সে গভীর মনোযোগ দিয়ে মাথার পেছনে হাত রেখে আকাশে তাকিয়ে কিছু একটা চিন্তা করে। তার বয়স মাত্র ১১ বছর। কিন্তু এই মন খারাপের সময়ে তার দিকে কেউ তাকালে মনে করবে নিশ্চিত তার পেটে ব্যাথা কারন তার চোখ কুচকানো থাকে ঐ সময়ে। তাকে কেউ অত জিজ্ঞেস ও করেনা। অন্যদিকে সাগর হলো রাজুর ছোট ভাই। কিন্তু স্বভাবে একদম অন্যরকম। বয়স মাত্র ৭ বছর হলেও ধৈর্য অসীম। একনাগাড়ে মানুষকে প্রশ্ন করে যেতে পারে কোন থামাথামি নেই। রাজু আর সাগরের সম্পর্ক আপন ভাই এর হলেও ভেতরে পুরোপুরি দা কুমড়া সম্পর্ক। দুজনের কেউ পছন্দ করেনা একে অপরকে। ছোট্ট সাগর সারাক্ষণ বিরক্ত করতে থাকে রাজু কে। আর কোনভাবেই তাকে বশে আনা যায়না। রাজু তার উপর এতোটা বিরক্ত যে মাঝে মাঝে চিন্তা করে আছাড় মেরে মেরে ফেলার। আর এরকম খুনসুটি অথবা খুব সাংঘাতিক ব্যাপার নিয়েই তাদের সময় গুলো কেটে যায়। রাজু এবং সাগর দুজনের বাবা মা এখনো বেঁচে আছে। কিন্ত তাদের মধ্যে সমস্যা হলো সারাক্ষণ তারা ঝগড়া করে কাটিয়ে দেয়। যদিও তারা তাদের সন্তান কে বুঝতে দিতে চায়না কিন্তু তারা এতো পরিমান ঝগড়া করে যে ছোট সাগরও একসময় বুঝতে পারে এবং তার অনেক খারাপ লাগে এই ভেবে যে, বাবা মা বুঝি ডিভোর্স দিয়ে দিবে একজন আরেকজন কে। এরকম ঝগড়াময় দিনের মধ্যে একদিন তাদের বাসার দরজা তে কে যেন শব্দ করছিলো। দরজা খোলা মাত্র অনেক চমকে উঠলো সবাই। কারন আজগর মামা এসেছে। আজগর মামা কে দেখে সবথেকে বেশি খুশি হলো রাজু এবং সাগর কারন তারা জানে যে মামা আসলেই বাসার সবাই এক কাতারে দাড়িয়ে বন্ধু সুলভ আচরন করে। আজগর মামা বাচ্চাদের জন্য খেলনা সহ বড়দের জন্য ও কেনাকাটা করে আনে, তাই কারোরই মন খারাপের সুযোগ থাকেনা। এই মানুষ টা কিভাবে যেন সবাই কে হাসিখুশি রাখে এবং তার সামনে মন খারাপের অবকাশ থাকেনা কোনমতেই। কিন্তু এইবার বেড়াতে এসে মামা ২ ভাইকে গ্রামে নিয়ে যেতে চাইলো এবং যেহেতু সাগর এবং রাজুর পরীক্ষা শেষ তাই বাধ্য হয়ে তাদের যেতে দিতে হলো। আজগর মামা এমনিতেই অনেক মজার মানুষ তার উপর শুরু থেকেই বিভিন্ন মজার ঘটনা ঘটতে শুরু করলো। এরপর যখন তারা গ্রামে পৌছালো তখন হঠাৎ আজগর মাম তাদেরকে রেখে অন্য জায়গায় চলে যেতে হলো। কি হবে এখন তাহলে?? এই ২ জন আদৌ কি মামা কে ছাড়া থাকতে পারবে?? নাকি নতুন কোন সমস্যা তে নিজেদের জড়িয়ে ফেলবে?? আর আগুনালি ই বা কে?? ঐ গ্রামে কি সত্যি ই কোন ভুতের বসবাস রয়েছে?? যদি থেকেও থাকে তাহলে তার খপ্পরে পড়বে না তো দুই ভাই? পাঠ্য প্রতিক্রিয়াঃ বইটি আর ১০ টা কিশোর উপন্যাস এর মতোই বিভিন্ন আ্যাডভেন্ঞ্চার দিয়ে পরিপুর্ন কিন্তু শেষ টা অন্য গল্পগুলোর মতো নয়। শেষে যে রোমান্টিক কাহিনীর বর্ননা রয়েছে তা যেন পুরো উপন্যাস টিকে অন্য জায়গাতে দাড় করিয়েছে। খুব ভালো লেগেছে বইয়ের প্রতিটি চরিত্র। আরো ভালো লেগেছে রাজুর দুঃসাহসিকতা। সবমিলিয়ে বলবো অসাধারন একটি বই।
Was this review helpful to you?
or
রাজুর মনটা অনেক খারাপ। বড়রা কেন না বুঝে বাচ্চাদের মত ঝগড়া করে। তারা কি জানে না বাচ্চারা এই ঝগড়া দেখলে কতটা কস্ট পায়। তুচ্ছ কারনে আজ রাজুর বাবা মা ঝগড়া করে বাসা থেকে বেরিয়ে গেল। সাগরের মনে হয় সুবিধাই হয়েছে। কি সুন্দর ফ্রিজ খুলে চকলেট বের করে খাচ্ছে। ওর মনে কোন চিন্তাই নেই। বাসার এই মনখারাপ সময়টা হুট করেই কেটে গেল আজগর মামা আসার পর। হৈ-হুল্লোড় করে সময়টা মুহূর্তেই ভাল হয়ে গেছে। আরো মজা হলো যখন মামা বললেন রাজু আর সাগরকে মামার বাসায় নিয়ে যাবেন বেড়াতে। প্রথমে ট্রেন, তারপর পায়ে হেটে আবার বাস, তারপর পাহাড়ি রাস্তায় স্কুটারে খুব মজার একটা ভ্রমন শেষ করে অবশেষে ওরা মামার বাসায় এসে পৌছাল। কি সুন্দর ছায়াঢাকা, শান্ত সুন্দর এলাকায় থাকেন মামা। একে একে পাহাড়ি ঝর্ণা, জিন্দা আগুন সব দেখাবেন বলেছেন মামা। কিন্তু ঝর্ণা দেখে ফেরার পরেই দেখা গেল গ্রামের কতগুলো মানুষ এসেছে মামার কাছে। খুব জরুরী একটা কাজে এখনই মামার যেতে হবে। এদিকে রাজু আর সাগরকে ফেলে মামা কি করে যান? এদিকে তার কাজের লোক চান মিয়াও এখনও এসে পৌছাল না। তাই রাজু মামাকে অভয় দিয়ে বললো অল্প একটু সময়ের ব্যাপার, মামা যাতে চলে যান আর চান মিয়া এসে পড়লে তো আর কোন সমস্যা নেই।।। এদিকে একা একা রাজু আর সাগরের সময় তো আর কাটে না। তাই তারা দুজনে মিলেই ঘুরতে বের হলো। তখন তাদের দেখা হলো আগুনালির সাথে। আসল নাম তৈয়ব আলি কিন্তু আগুন নিয়ে তার খেলার জন্য সবাই তার নাম দিয়েছে আগুনালি। আগুনালি চ্যালেঞ্জ করে রাজুকে যে সে ভূত আছে সেটা প্রমাণ করে দেখাবে। এই এলাকায় নাহার মঞ্জিল নামে একটা বড় বাড়ি ছিল। সেই বাড়িতে থাকত এলাকার বড় রাজাকার কাশেম আলি চৌধুরী। তখন সেই বাড়িতে মিলিটারি ঘাটি ছিল। অনেক মানুষকে ধরে নিয়ে যেত সেখানে, অত্যাচার করে মারত। এমনকি অনেক মেয়েদেরকেও ধরে নিয়ে যেত সেখানে। রাত গভীর হলে সেখানে আজো মানুষের চিৎকার শোনা যায়, কথা শোনা যায়, আর ছায়া ছায়া কি যেন দেখা যায়। দেখাতে নিয়েও যায় রাজুকে। রাজু আসলে কি দেখেছিল? ভূত??? আসলেই কি ভূত বলে কিছু আছে??? নাকি এর মাঝে অন্য কিছু ঘটনা আছে??? আমার কথা : রাজু ও আগুনালির ভূত প্রথম পড়েছিলাম সম্ভবতঃ যখন আমি ৭ম বা ৮ম শ্রেণীতে পড়ি। মুহম্মদ জাফর ইকবালের আর পাঁচটা কিশোর উপন্যাসের মতই আকর্ষণীয় আর ঘটনাবহুল। রাজু, সাগর আর তাদের বাবা মা বরাবরের মতোই দারুণ। মাঝেমাঝেই আমার আফসোস হতো কেন আমার পরিবারটা এমন না। কেন এত ভালবাসাময় আর ঝগড়ুটে পরিবার আমার নাই। আর মামার তো জবাবই নাই। তবে এত ছোট দুটা বাচ্চাকে রেখে যত জরুরি কাজ হোক না কেন চলে যাওয়াটা ঠিক ভাল লাগে নাই। তবে মামা চলে না গেলে এমন একটা অভিযান তো আর হত না, তাই এটাই বাদ দিলাম। আগুনালি তো ফাটাফাটি টাইপ একটা চরিত্র। এত ছোট একটা ছেলে যে কিনা আগুনকে এত ভালবাসে যে তার নামটাই হয়ে গেল আগুনালি কি মজার না ব্যাপারটা??? তবে সবচেয়ে বেশি বিরক্তিকর যে ব্যাপারটা সেটা হল দাড়িওলা হুজুরটাইপ ব্যক্তি মানেই তারা রাজাকার আর খারাপ লোক এটা সবজায়গায় মানা যায় না। আর ধর্মীয় বিধিনিষেধ মানা মানেই সমাজে পিছিয়ে যাওয়া এটা উনাকে কে শিখালো এটা আমার মাথায় ঢোকে না। ঘরের মাঝে বন্দি করে রাখা, লেখাপড়া করতে না দেয়া, অল্প বয়সে হুজুর কারো সাথে বিয়ে দেয়া, এই ব্যাপারগুলো আসবেই উনার লেখায় এ কেমন কথা? এ থেকে কি উনি বেরিয়ে আসতে পারেন না??? এইসব বাদ দিলে মোটের উপর খুব ভাল একটা অ্যাডভেঞ্চার ছিল পুরোটা। আর মোটরবাইক চালানো আর বন্দুক ঘাড়ে নিয়ে বের হওয়াটাও খুবই মজার ছিল। যদিওবা কিশোর অ্যাডভেঞ্চার হিসেবে একটু বেশি বেশিই হয়ে গিয়েছিল। ব্যাপার না।।। মাঝে মাঝে একটু আধটু বেশি না হলে জীবন চলবে কি করে??? হ্যাপি রিডিং।।।
Was this review helpful to you?
or
Mohaiminul Waheed Ayon বইপোকাদের আড্ডাখানা (Boipokader Addakhana) #রিভিউ - [১] বইয়ের নাম - রাজু ও আগুনালির ভুত লেখক -মুহম্মদ জাফর ইকবাল পৃষ্ঠা সংখ্যা -১১২ পৃষ্ঠা প্রকাশক -অনুপম প্রকাশনী প্রকাশকাল - জানুয়ারি ১৯৯৬(প্রথম) -অক্টোবর ২০১৪(দশম) প্রচ্ছদ -রফিকুন নবী মুল্য -১৪০টাকা রিভিউ - রাজুর বয়স তেরো বছর। এই বয়সেই তার মনে নানা রকম গভীর ভাবের জন্ম নেয়। তখন সে মাথার পিছনে হাত রেখে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকে। তার মুখ দেখে মনে হবে। যেন তার পেট ব্যথা করছে। রাজুর ছোট ভাই সাগর। সাগরের বয়স মাত্র সাত বছর। কোনো কোনো বিষয়ে তার ধৈর্য প্রায় একশ বছরের মানুষের মতো। রাজুর মামার নাম আজগর। তিনি ফেরেশতা টাইপ লোক। তিনি দুঃখ কষ্টের যন্ত্রণার একটা সময়কে পুরোপুরি পাল্টে দিয়ে সেটাকে আনন্দের মজার,হাসি তামাশা ফুর্তির একটা সময় বানিয়ে দেন। তাই মামা আসলে রাজু আর সাগর সবচেয়ে বেশি খুশি হয়। পরের দিন আজগর মামার সাথে সাগর আর রাজু আজগর মামার বাড়িতে গেলেন। আর বাড়ি যাওয়ার ব্যপার টাও একটা মজার ঘটনা। রাস্তায় ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় নদী পাড় হয়ে কয়েক কিলোমিটার হেটে বাসে করে যেতে হয়েছে। রাস্তায় কিছু মজার ঘটনা ঘটেছে। সেটা বইটা পড়লেই জানতে পারবেন। মামার বাড়ি একটা পাহাড়ি মত এলাকায়। আশে পাশে কারো বাড়ি নেই। সেখান থেকে দুই কিলো যাওয়ার পর বাজার। এখানকার মানুষ আজগর মামাকে ফেরেশতা মনে করে। সবাই তাকে মাস্টার সাহেব ডাকেন। কিন্তু তিনি কোনো স্কুলে চাকরি করে না। গ্রামে মেয়েদের স্কুলের পক্ষ থেকে কিছু লোক আজগর মামার কাছে এসেছেন। তারা বলেছে খবিবুর রহমান নামে এক লোক নাকি স্কুল টা ভেঙে ফেলতে চায়। তাই আজগর সাহেব না গেলে বড় বিপদ হয়ে যাবে। তাই কোনো উপায় না দেখে আজগর সাহেব চলে গেলে। বলে গেলেন তিনি চান মিয়া নামের এক লোককে পাঠিয়ে দিবেন রাজু আর সাগরের দেখা শুনার জন্য। মামা চলে যাবার পর প্রথম রাত। চান মিয়া এখনো এসে পৌছায় নাই। মনে হয় না আর আসবে। রাত অনেক হয়েছে তাই রাজু জানালা বন্ধ করতে জানালার কাছে যায়। আর সে চমকে ওঠে। দুরে টিলার উপরে অনেক বড় একটা আগুন জলছে। আর আগুন টাকে ঘিরে একজন কেউ নাচতেছে।মামার মুখে রাজু শুনেছে এখানে নাকি কি তান্ত্রিক সন্ন্যাসীরা থাকে। তারা নাকি নরবলি দেয় তাহলে কি সেখানে এমন কিছু হচ্ছে? পরের দিন সকালে রাজু আর সাগর পাহাড়ের টিলাটার উপরে দেখতে গেলো। সেখানে তাদের সাথে পরিচয় হলো এক বিচিত্র মানুষের সাথে। রাজুর বয়সী সেই ছেলের নাম আগুনালি। আসল নাম তৈয়ব আলী সেই নামে কেউ তাকে ডাকে না। সবাই আগুনালি বলে ডাকে। আগুন আলি থেকে এসেছে আগুনালি। পরিচয় হবার পর কথায় কথায় রাজু আগুনালির সাথে বাজি ধরে ফেলে। বাজি টা এরকম আগুনালি যদি প্রমান করতে পারে যে ভুত আছে তাহলে রাজু থাকে ১০ হাজার টাকা দিবে। নাহার মঞ্জিল! রাজাকার কাশেম আলি চৌধুরী থাকতো এখানে। পাকিস্তানী মিলিটারি এখানে ক্যাম্প করতো মুক্তিযুদ্ধের সময়। বাড়িটাতে অনেক মানুষকে নির্যাতন করা হয়েছে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সাধারণ মানুষ বাড়িটাতে আগুন ধরিয়ে দেয়। প্রায় সব কিছুই পুড়ে গেছে। তার পর মাঝে মাঝে এখানে একটা মেয়ের কান্নার শব্দ ভেসে আসতো। আগুনালি রাজু আর সাগরকে সেখানে নিয়ে গেলো। তারা দেখলো একটা সাদা মত জিনিস ঘুরে বেড়াচ্ছে সাদে। তার পর মেয়েলি কন্ঠে আর্তনাদ। তাহলে কি সত্যি ভুত বলে কিছু আছে? রাজু বাজিতে হেরে গেলেও সে বুঝতে পারলো ভুত থাকুক আর যাই থাকুক সেখানে কাউকে আটকে রেখে নির্যাতন করা হচ্ছে। আগুনালি, রাজু আর সাগর অনেক ভাবে পরিক্ষা করার পরে বুঝলো সত্যি সেখানে কাউকে আটকে রাখা হয়েছে। অনেক বুদ্ধি করে মেয়েটাকে বের করে আনলো। কে সেই মেয়েটা? কেনো তাকে আটকে রাখা হয়েছিলো এই পোড়া বাড়িতে? মেয়েটাকে আজগর মামার বাড়িতে আনা হলো। আজগর মামা এখনো ফেরেননি। রাতে কোনো সমস্যা না হলেও সকাল হতেই একদল মানুষ বন্দুক হাতে আজগর মামার বাড়িটা ঘিরে ফেলে। তাহলে কি তারা ধরা পরে গেলো? শেষের দিকের কথা না বলাই ভালো। যারা পড়েন নাই তারা নিজেরাই জেনে নিবেন। খালি এটুকু বলি বইটার মধ্যে শেষের অংশ টাই আমার কাছে সবচেয়ে ভালো লাগছে। বইটাতে আমার রেটিং -৪/৫ ব্যক্তিগত মতামত - বইটার শুরুর দিকে বুঝা যায় নি যে বইটাতে মুক্তিযুদ্ধের কথা বলা হয়েছে। সব মিলে বইটা অসাধারণ। ধন্যবাদ জাফর ইকবাল স্যারকে আমাদের এমন একটা বই দেওয়ার জন্য
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের শেষ কাহিনিটুকু অস্থির ??
Was this review helpful to you?
or
আমার পড়া সেরা উপন্যাস.....