User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Ahsan ANik

      17 Jan 2020 12:41 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ‘বিজ্ঞানী অনীক লুম্বা’ গল্পে জাফর ইকবাল স্যারের নিজের প্রাধান চরিত্র, এটি সাইন্সফিকশন্স এর সাথে সাথে অনেক ইন্টরেস্টিং ঘটানাবলীর সাথে জরিত মুলত ৫টি গল্পের সমন্বয়ে লেখা! গল্পের নামকরন এর ঘটনাটা বেশ মজাদার! সাইনস্টিস্টদের ফেয়ারে মুলত এই ঘটনা ঘটে... জাফর ইকবাল স্যার এই ফেয়ারে তার বন্ধুর জোর জবরদস্তিতে গিয়েছিলেন, তার হাতে খাতা কলম ধরে দিয়ে বলা হলো, সকল বিজ্ঞানীদের নাম গবেষনার বিষয় ইত্যাদি লিখতে! তিনি বাধ্য ছেলের মত তাই করতে গেলেন, গন্ডোগলটা হলো সেখানেই! সবার নাম লিখছিলেন, এমন সময় জাফর ইকবাল স্যার একজন কে নাম জিজ্ঞেস করলেন, তিনি বললেন ‘তার নাম অনেক লম্বা’ স্যার ভুলকরে শুনলেন “অনীক লম্বা” সেই থেকে নাম হলো “বিজ্ঞানী অনীক লুম্বা” এখানে কয়েকটা প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করা হয়! মশা প্রজেক্ট, ইঁদুর প্রজেক্ট! এছাড়াও অনেক ইন্টরেস্টিং ঘটনা ত আছেই, যা ফিকশন লাভারদের ভালো লাগবে!

      By Md. Masum

      06 Jan 2020 03:01 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইঃ বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা লেখকঃ মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ধরণঃ সায়েন্স ফিকশন প্রকাশনাঃ অনুপম প্রকাশনী হতে প্রকাশিত । দামঃ ১৭৬ টাকা বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা মুহাম্মদ জাফর ইকবালের সৃষ্ট একটি চরিত্র । নাম দেখেই বোঝা যায় অনিক লুম্বা একজন বাঙালী বিজ্ঞানী । তাঁর নানা কান্ডকারখানা নিয়েই বইটি । বইটিতে ৫টি গল্প রয়েছে ১. বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা ২. মশা ৩. ইঁদুর ৪. কবি কিংকর চৌধুরী ৫. জলকন্যা

      By Tuba Tasnim

      30 Dec 2019 01:03 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      অনিক লুম্বা! নামটা কেমন অদ্ভুত না? এই নামকরণের মজার আর হাস্যকর একটা ইতিহাস আছে। তবে আমাদের বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা কিন্তু খুবই সিরিয়াস। কিন্তু সিরিয়াস এই বিজ্ঞানী হাস্যকর সব কাজই বেশি করেন, এই যেমন ধরো মশা কিংবা ইদুর নিয়ে গবেষণা। হাস্যরসাত্মক একটি কিশোর উপন্যাস এটি। ছোটবেলায় মন খারাপ হলেই আমি এই বই নিয়ে বসতাম, দেখা যেতো পাঁচ মিনিট বাদেই আমি হেসে কুটিপাটি হচ্ছি।

      By Mehedi Hasan Durjoy

      23 Dec 2019 11:21 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা বইটি জাফর ইকবাল স্যারের চমতকার একটি উপন্যাস। বইটি এখনো আমার কালেকশনে আছে এবং মাঝে মাঝেই পড়ি। সবচেয়ে মজা লাগে কিভাবে অনিক লুম্বা নাম হয়ে যায় লোকটার,সেই পার্ট টা। একজন আত্মভোলা বিজ্ঞানির কাহিনী এবং তার সাথে জাফর ইকবাল স্যারের বন্ধুত্বের মিজার এক কল্পকাহিনী বইতে তুলে ধরা হয়েছে। পাঠকদের বলব, বইটি কেউ না পড়ে থাকলে পড়ে ফেলতে পারেন। এক মুহূর্তের জন্যও বিরক্তিকর লাগবেনা।

      By Nazmun Tabassum Mayeesha

      12 Nov 2019 04:19 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      জাফর ইকবাল স্যার আমার বরাবরই খুব প্রিয় লেখক। এই বইটায় আমি সায়রা সায়েন্টিস্ট এর মত ফ্লেভার পেয়েছি! আর সেই বইতেই আমি প্রথম কোন বাংলা সাহিত্যের বইতে মেয়ে সায়েন্টিস্ট ক্যারেক্টার পেয়েছি যার গল্পের মূল অংশ প্রেম-ভালোবাসা বা বিবাহ না। ১১ বছরের একটা মেয়ের জন্য এরচেয়ে বড় inspirational বই আর হতে পারেই না।

      By মুনিয়া জামান

      12 Jan 2019 12:15 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_রিভিউ_প্রতিযোগ_জানুয়ারি রিভিউ নংঃ১৬ উপন্যাসঃ বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ধরনঃ সায়েন্স ফিকশন প্রকাশনীঃঅনুপম মুল্যঃ১৮০ টাকা (মলাট মুল্য) লেখক পরিচিতিঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল (জন্ম: ২৩ ডিসেম্বর ১৯৫২) হলেন একজন বাংলাদেশী লেখক, পদার্থবিদ ও শিক্ষাবিদ। তাকে বাংলাদেশে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখা ও জনপ্রিয়করণের পথিকৃৎ হিসাবে গণ্য করা হয়। এছাড়াও তিনি একজন জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিক এবং কলাম-লেখক। তার লেখা বেশ কয়েকটি উপন্যাস চলচ্চিত্রে রূপায়িত হয়েছে। তিনি শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের একজন অধ্যাপক এবং তড়িৎ কৌশল বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব প্রাপ্ত ছিলেন। কাহিনী সংক্ষেপেঃ বিজ্ঞান মানেই কঠিন কঠিন কিছু কথা। যা একমাত্র বিজ্ঞানীরা ছাড়া অন্য কেউ বুঝে না। বিজ্ঞান অবশ্যই কঠিন একটি বিষয় কিন্তু মুহাম্মদ জাফর ইকবালের লেখা কিছু বই পড়লে বিজ্ঞানের প্রতি এই ভুল ধারনা ভেঙ্গে যাবে। বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা নামের বইটি এধরনের একটি বই।বিজ্ঞান মানেই সাইন্স ফিকশন না। বিজ্ঞানর কথা ছোট ছোট পাঁচটি গল্পের মাধ্যমে বলেছেন জাফর ইকবাল। ছোট বড় সবারই ভাল লাগবে এই কিশোর উপন্যাসটি। বিজ্ঞানকে খুব সহজ ভাবে তুলে ধরেছেন লেখক। এই বইটি পড়লে ছোটরা অবশ্যই সাইন্স পড়ার জন্য আগ্রহী হবে। একজন মানুষ, যার বয়ষ প্রায় আমার বয়সের কাছাকাছি, তাকে হঠাৎ করে একটা নতুন নাম দিয়ে দেয়াটা এত সোজা না। হেজিপেজি মানুষ হলেও একটা কথা ছিল কিন্তু অনিক লুম্বা মোটেও হেজিপেজি মানুষ নয়, সে রীতিমতো একজন বিজ্ঞানী মানুষ, তাই কথা নেই বার্তা নেই সে কেন আমার দেয়া নাম দিয়ে ঘোরাঘুরি করবে? কিন্তু সে তাই করেছে, আমি নিজের চোখে দেখেছি কেউ যদি তাকে জিজ্ঞেস করে, “ভাই আপনার নাম?” সে তখন সরল মুখ করে বলে, ”অনিক লুম্বা।” মানুষজন যখন তাকায় তখন সে একটু গরম হয়ে বলে, “এত অবাক হচ্ছেন কেন? একজন মানুষের নাম কি অনিক লুম্বা হতে পারে না?বিজ্ঞানী অনিক লুম্বার সাথে মুহাম্মদ জাফর ইকবালকেও পাওয়া যাবে বইটিতে। অসাধারন বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা সাথে লেখকের পরিচয় এবং ঘনিষ্ঠতা হয় হঠাৎ করেই। তাদের কিছু মজার কর্মকান্ডকে আলাদা আলাদা পরিচ্ছেদে আলাদা আলাদা গল্পের মত করে তুলে ধরা হয়েছে এই বইতে। মূলত, একটা উপন্যাস হিসেবে বইটি প্রকাশিত হলেও, প্রধান দুই চরিত্রকে ঠিক রেখে আসলে ৫টি আলাদা গল্প বলা হয়েছে এই বইতে। ৫টি গল্পই দারুণ মজার। বিশষ করে মশা নিয়ে বিজ্ঞানী অনিক লুম্বার যে পরিকল্পনা সেটা এক কথায় অসাধারন। জলকন্যা গল্পটি সদ্যজাত একটি শিশুকে নিয়ে। বইটি মূলত শিশু-কিশোরদের জন্য লেখা। কিন্তু সব ধরনের পাঠকই বইটি পড়ে আনন্দ পাবে। সাধারণত কিংবদন্তীসম লেখকদের লেখার ভাঁজে-ভাঁজে লুকিয়ে থাকে গভীর অর্থ| তাঁদের চরিত্রদের হাতে-পায়ে-গোপন অঙ্গে ছড়ান-ছেটান থাকে রহস্যময় স্রষ্টা আর সমাজ-রাজনীতি-ইতিহাসের এমন সব নিশানা যা দেখে, এই বইয়ের কথকের ঘাড়ে ব্যথা হওয়ার পর সে যেমন সব প্রশ্নেরই মাত্র এক রকম উত্তর দিতে পারছিল, আমাদের মত গোদা পাঠকও ঠিক তেমন করেই বলে ওঠে: “আউক”| কিন্তু আলোচ্য বইটি এইজন্যেই স্পেশাল যে সেটি এক কিংবদন্তীসম লেখকের লেখা হলেও তার কোন রিভিউ করা সম্ভব নয়| নামে বইটি ‘বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি’, কিন্তু বাস্তবে এতে ঠিক কী আছে? এতে যে লেখাগুলো আছে, সেগুলো হল: • বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা • মশা • ইঁদুর • কবি কিংকর চৌধুরী • জলকন্যা এই গল্পগুলোর মাধ্যমে আমরা পরিচিত হই কিছু অদ্বিতীয় চরিত্রের, এবং তাদের বিভিন্ন এডভেঞ্চারের (ব্যাড-ভেঞ্চার-ও বলা যায়) সঙ্গে| এতে অনেক হাসির উপাদান আছে, এবং গল্পগুলো পড়ার সময়ে (তার পরেও, যেমন এইসব লিখতে গিয়ে) আমি প্রচুর হেসেছি| ধ্রুব এষ-র করা অলংকরণের সঙ্গে অহিভূষণ মালিকের সাদৃশ্য আছে বলেই হয়ত লেখাগুলো পড়তে গিয়ে প্রথমবার তারাপদ রায়ের “কান্ডজ্ঞান” পড়ার স্মৃতি ফিরে আসছিল| কিন্তু এই গল্পগুলো একেবারে আলাদা, কারণ অদ্ভূত-কিম্ভূত ঘটনাবলির মাধ্যমে এই বই-এ লেখক আমাদের যে আসল কথাটা বলতে চান, সেটা লুকিয়ে আছে বইয়ের একেবারে শেষ লাইনে| পাঠ্য প্রতিক্রিয়াঃ জাফর ইকবালের লেখা সেই স্কুল জীবন থেকে পড়ি। ছোটদের জন্য তার লেখাগুলো বোধহয় বেশি জনপ্রিয় আমার কিন্তু ভালো লাগে তার সায়েন্স ফিকশানগুলো। বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা ছোটদের জন্য লেখা তবে তাতে সামান্য হলেও সায়েন্স ফিকশানের গন্ধ আছে হাজার হোক অনিক লুম্বা তো একজন বিজ্ঞানী। তবে পড়তে পড়তে মনে হলো এ তো হুবুহু সফদর আলী। অবশ্য সফদর অালী বোধহয় আশী বা নব্বই দশকের চরিত্র, অনিক লুম্বা আরেকটু নবীন এই যা। সেখানে লেখক চাকরী করতেন এখানে নিকষ বেকার।তবে হাসির ব্যাপারগুলো যথেষ্ঠই আছে, বিজ্ঞানী অনিক লুম্বার নামকরনটাই তো যথেষ্ঠ কৌতুকপূর্ণ।

      By Aftahi Nayan

      30 Nov 2018 09:34 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইঃ বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা লেখকঃ মুহাম্মদ জাফর ইকবার মূল্যঃ ১৮০ টাকা (মলাট মুল্য) প্রকাশনীঃ অনুপম প্রকাশনী ধরনঃসায়েন্স ফিকশন ফ্ল্যাপ থেকে একজন মানুষ, যার বয়স প্রায় আমার বয়সের কাছাকাছি, তাকে হঠাৎ করে একটা নতুন নাম দিয়ে দেয়াটা এত সোজা না। হেজিপেজি মানুষ হলেও একটা কথা ছিল কিন্তু অনিক লুম্বা মোটেও হেজিপেজি মানুষ নয়, সে রীতিমতো একজন বিজ্ঞানী মানুষ, তাই কথা নেই বার্তা নেই সে কেন আমার দেয়া নাম দিয়ে ঘোরাঘুরি করবে? কিন্তু সে তাই করেছে, আমি নিজের চোখে দেখেছি কেউ যদি তাকে জিজ্ঞেস করে, “ভাই আপনার নাম?” সে তখন সরল মুখ করে বলে, ”অনিক লুম্বা।” মানুষজন যখন তাকায় তখন সে একটু গরম হয়ে বলে, “এত অবাক হচ্ছেন কেন? একজন মানুষের নাম কি অনিক লুম্বা হতে পারে না?” পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ যার কাছে সায়েন্স ফিকশন খুব খটমটে লাগে, সে যদি একটা সায়েন্স ফিকশন এর প্রথম চ্যাপ্টার পড়ে যদি হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়ে, এমনকি যখনই ব্যাপারটা মনে পড়ে তখনই আপন মনে আক্ষরিক অর্থেই খিলখিল করে হেসে ফেলে - সে কি তার পরেও সায়েন্স ফিকশন থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে? মনে হয় না। আর এই ব্যাপারটা সত্যি করা একমাত্র জাফর ইকবাল স্যারের পক্ষেই সম্ভব। . যদি হাসিটা প্রথম চ্যাপ্টারেই আটকে থাকতো তাও না হয় মেনে নেওয়া যেত যে, "প্রথম চ্যাপ্টারে হাসির ইলিমেন্ট থাকতেই পারে। এটা সত্যিই খটমটে সায়েন্স ফিকশন! পরের চ্যাপ্টার থেকেই গম্ভীর মুখ করে পুরো বই পড়তে হবে!" সেটাও হল না। হাসির ইলিমেন্ট বাড়তেই থাকলো। ছোট ছোট বিষয়গুলি নিয়ে স্যারের রসিকতা গুলি পড়তে গিয়ে কিছুতেই হাসি আটকে রাখতে পারিনি। এলো মশা গবেষণা। এটাতেও শুরুতে হেসেছি। খোক্কশ শয়তানটা যখন দু নম্বরী করতে শুরু করলো তখন একটু হাসি বন্ধ ছিল, তারপর এই চ্যাপ্টারের শেষে শালার পরিণতি পড়ে আবার হেসেছি। সাথে রগচটা কাঠমোল্লার অংশটুকু পড়েও। তারপর ইন্দুরওয়ালাদের কার্যকলাপও খুব মজা লেগেছে। মাস্তানগুলির অবস্থা কল্পনা করতে গিয়ে ভাবছিলাম, এমনটা যদি সত্যিই হতো কী ভয়াবহ অবস্থাই না হত! অবশ্য এরকম সিচুয়েশনে সবসময় শয়তানেরাই পড়ে! . এরপর এলো কিংকর চৌধুরী। কিংকর চৌধুরীর কথা একটু পরে বলি, আগে জাফর ইকবাল স্যারের কথা বলি। উনি নিজেকে নিজেই এত বেশি পরিমানে, এমনভাবে পচিয়েছেন যে যারা তাঁকে চেনে না, তারা এটা পড়লে নির্দ্বিধায় মেনে নেবে জাফর ইকবালের মত অকর্মা আর হয় না! বিজ্ঞানী অনিক লুম্বার সব আবিস্কারই ইউনিক। তাই জাফর ইকবালের মাধ্যমে কবি কিংকর চৌধুরিকে শায়েস্তা করার পদ্ধতিটাও বেশ ইউনিক ছিল। বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা উদ্ভট উদ্ভট কাজ করে বেড়ায় বলে কি তার সাথেও উদ্ভট ঘটনা ঘটতে হবে? নইলে সদ্য জন্মানো জলপরী তার বাসার সামনে এসেই পড়বে কেন? যাকগে, জলপরী সত্যিই জলপরী কিনা, কিংবা কেন তার নাম জলপরী, সেসবে না যাই। পাঠক বইটা পড়লেই বুঝতে পারবেন সেটা। মোটকথা, মন ভালো করার জন্য আর প্রাণ খুলে হাসার জন্য হলেও বইটা একবার পড়া উচিৎ।

      By Al Mamun

      04 Sep 2017 03:07 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রহস্যময়_বিজ্ঞান_জগত ও #রকমারি_ডট_কম #বুক_রিভিউ_কনটেস্ট ব্যক্তিগত রেটিং : ৯/১০ "বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা'" খ্যাতিমান লেখক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল রচিত science fiction গুলোর মধ্যে আমার ভালো লাগা অন্যতম একটি science fiction। এটি ৫ টি গল্পে বিভক্ত। পুরো বইয়ে তিন জন প্রধান চরিত্র - বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা (মা-বাবা এবং নানা-দাদা কর্তৃক প্রদত্ত সম্মিলিত নাম-কুতুব আলি মোহাম্মদ সগির উদ্দিন নাফসি জাহাঙ্গীর!),লেখক (জাফর ইকবাল) এবং লেখকের বন্ধু সুব্রত রয়েছে। বইটির প্রধান চরিত্র বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা বিভিন্ন কিছু আবিষ্কার এবং প্রজেক্ট তৈরির মাধ্যমে মানুষের জীবন কে সহজতর ও সমস্যা দূর করতে সচেষ্ট। বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা মহাশয়ের সাথে 'ওসমানী মিলনায়তনে' Barefoot scientists movement (পদচারী বিজ্ঞানী আন্দোলন!) এ জাফর ইকবালের পরিচয় হয়। দুজনের প্রত্যেকে তাদের মাঝে মিল খুজে পায়। দ্বিতীয় গল্পে বিজ্ঞানী 'মশা' নিয়ে বিশাল গবেষণা করেছেন যাতে তা মানুষকে না কামড়ায় এবং তাঁর গবেষণালব্ধ এ আবিষ্কারটি একটি প্রতারক চক্রের হস্তগত হওয়ার হূলস্থুল কান্ডের চমৎকার ঘটনা বর্ণিত হয়েছে। তৃতীয় গল্পে (ইঁদুর) এক অসহায় বৃদ্ধার বাসায় জোরপূর্বক স্থায়ী ভাবে আশ্রয় নেওয়া দুই মাস্তান কে বিতাড়িত করার চমকপ্রদ কৌশলের প্রয়োগ করেছেন বিজ্ঞানী সাহেব। পরবর্তী গল্পে (কবি কিংকর চৌধুরী) লেখকের বোনের বাসায় আগত উদ্ভট কবি কিংকর চৌধুরী বিজ্ঞানী অনিক লুম্বার আবিষ্কৃত 'ব্যায়াম বটিকা'র 'গিনিপিগ' হয়ে তার আসল রুপ প্রকাশপূর্বক বাড়ি থেকে বিদায় হয়েছেন! সবশেষ 'জলকন্যা' গল্পে সদ্যজাত শিশুকে নিয়ে বিজ্ঞানী অনিক লুম্বার এক্সপেরিমেন্ট! প্রায় সদ্যজাত শিশুকে পানিপূর্ন এ্যাকুরিয়ামে নিয়ে মহাউৎসাহে বইয়ে পাওয়া তথ্যের সত্যতা যাচাই করছেন তিনি। প্রতিটি গল্পই হাস্য-রসাত্মকপূর্ন যা মানসিক প্রশান্তি ও মন ভালো করার জন্য যথেষ্ট এবং কৌতূহল উদ্দীপকও বটে। By Amin Uddin

      By Mahbuba Supti

      02 Jul 2017 08:06 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      এই বই মোট পাচঁটি গল্প নিয়ে তৈরী। আর বইয়ের গল্প কথক লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যার নিজেই। এক বিজ্ঞান সম্মেলনে অনিক লুম্বার সাথে তার পরিচয়। সেই বিজ্ঞান সম্মেলনে জাফর ইকবাল স্যারের দায়িত্ব ছিল নাম রেজিস্ট্রিশন করা। যখন অনিক লুম্বা আসে তার নাম রেজিস্ট্রিশন করতে তখন জাফর ইকবাল স্যার তার নাম "অনিক লুম্বা" দিয়ে রেজিস্ট্রিশন করান। কিন্তু পরে তিননি জানতে পারেন আসলে লোকটা বলেছিলো তার নাম অনেক লম্বা আর এই অনেক লম্বা থেকেই হয়ে গেলো বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা। এরপরই জাফর ইকবাল স্যারের সাথে হয়ে গেলো তার খুব ভালো সম্পর্ক। কারণ তারা দুজনেই ভীষণ অগেছালো, আলাভোলা টাইপের মানুষ। তাই তাদের মাঝে প্রচন্ড মিল। সেই অনিক লুম্বার বাসায় এসে লেখক জানতে পারেন, অনিক লুম্বা মশা নিয়ে প্রজেক্ট করেন। সেই প্রজেক্ট নিয়েই দ্বিতীয় গল্প "মশা"! তারপরের গল্প ইদুরঁ নিয়ে। ইদুঁর নিয়ে এতো মজার গল্প হয় এই বই না পড়লে বুঝা যাবে না। শেষ দুই গল্প "কবি কিংকর চৌধুরী" এবং "জলকন্যা"। মজার মজার সব গল্প নিয়ে লেখা মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের "বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা" বইটি!

      By Tasfia Promy

      24 May 2017 07:48 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইয়ের নামঃ বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনীঃ অনুপম প্রকাশনী প্রচ্ছদঃ ধ্রুব এষ মুল্যঃ ১৮০৳ ধরনঃ হাস্যরস/ শিশুতোষ/সায়েন্স ফিকশন কাহিনীসংক্ষেপ ঃ বিজ্ঞানী মানে কি??? ভাবলেই চোখে ভাসে মোটা পাওয়ারের চশমা, গায়ে সাদা কোট......।। আমাদের বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা সাহেব কিন্তু মোটেও তেমন নন.........।।আবার উনি সাধারণ এক পদচারী বিজ্ঞানী...............। তো বিজ্ঞানী অনিক লুম্বার নাম গল্প কথক এবং লেখক জাফর ইকবাল সাহেবের দেয়া, যার ঘুম এবং খাওয়া ছাড়া কিছু নাই জগতে.........। উনি দু পায়ে হলুদ আর বেগুনী কালারের মোজা পরেন, কারণ কে বলেছে এক পায়ে দু রঙয়ের মোজা পরায় লাগবে?? কৃতজ্ঞ লুম্বা সাহেবের ভাষায় "বাবা ছিল সহজ সরল মানুষ তাই কাওকে কষ্ট না দিয়ে আমার নাম রেখে দিল কুতুব আলী মুহম্মদ ছগীর উদ্দিন নাফছি জাহাঙ্গীর আপনি এর সমাধান করে দিলেন আমার নাম আজ থেকে অনিক লুম্বা".........।। সেই থেকে লুম্বা আর লেখক বন্ধু ...............। লুম্বা সাহেব মশার উপর প্রোজেক্ট করেন, এক ইঁদুর তাড়ানোর প্রোজেক্ট, এক কবি কিংকর চৌধুরী সাহেব কে ব্যায়াম করান আর শেষমেশ এক জলকন্যার দেখা পান...............। কিংকর চৌধুরীর ভাষায় আমূল পরিবর্তন এর পেছনে কার হাত আছে?? শুধু খটমটে সায়েন্স না, এই গল্পের বইয়ে ভিলেন ও আছে রীতিমত...............।। জাফর ইকবাল আর অনিক লুম্বা কিভাবে মোকাবেলা করবে এদের??? কে এই জলকন্যা ??? পাঠ-প্রতিক্রিয়াঃ বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা বইটা পড়ার আগে সফদর আলী পড়েছিলাম, ভাল লাগেনি, তেমন, সায়রা সায়েন্টিস্ট ভাল লেগেছে আবার এখন তক্ষণ মানিক রতন সেইভাবে ভাললাগেনি............ যায় হোক গল্পের এই বই যত বার পড়ি, হাসতে হাসতে পড়ে যাই.........।। নির্মল-ফ্রেস একটা আনন্দ, মন খারাপ থাকলে অবশ্যই ভাল হবেই...............। আবার অনিকলুম্বা সাহেবের আবিষ্কারগুলো ফেলনা নয় কিন্তু।। আর ধ্রুব এষ এর প্রচ্ছদের ব্যাপারে কিছু বলা যাবেইনা , বেষ্ট অ্যান্ড বেষ্ট............। এই বইটা যখন প্রথম পড়ি, সেদিনের একটা গল্প, যারা বইটা পড়েছে এরা জানে শেষ গল্পে এক দুর্দানা বেগমের আবির্ভাব ঘটে, তো আমি যেদিন এই বইটি পড়ি সেদিন আমার এক বান্ধবী হঠাৎ কোন কারনে টেক্সট দেয়, তখন আমি দুর্দানা বেগমের এন্ট্রি পার্ট এ ছিলাম, সাথে সাথে বান্ধবীর নাম রাখি দুর্দানা :P তবে হ্যাঁ স্যার এর ভক্তদের এইবই টা অবশ্যই পড়া উচিৎ...............।। রেটিং ৫/৫ রকমারি লিঙ্কঃ

      By মাদিহা মৌ

      18 Oct 2016 05:11 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      ফ্ল্যাপ থেকে একজন মানুষ, যার বয়স প্রায় আমার বয়সের কাছাকাছি, তাকে হঠাৎ করে একটা নতুন নাম দিয়ে দেয়াটা এত সোজা না। হেজিপেজি মানুষ হলেও একটা কথা ছিল কিন্তু অনিক লুম্বা মোটেও হেজিপেজি মানুষ নয়, সে রীতিমতো একজন বিজ্ঞানী মানুষ, তাই কথা নেই বার্তা নেই সে কেন আমার দেয়া নাম দিয়ে ঘোরাঘুরি করবে? কিন্তু সে তাই করেছে, আমি নিজের চোখে দেখেছি কেউ যদি তাকে জিজ্ঞেস করে, “ভাই আপনার নাম?” সে তখন সরল মুখ করে বলে, ”অনিক লুম্বা।” মানুষজন যখন তাকায় তখন সে একটু গরম হয়ে বলে, “এত অবাক হচ্ছেন কেন? একজন মানুষের নাম কি অনিক লুম্বা হতে পারে না?” পাঠ প্রতিক্রিয়া যার কাছে সায়েন্স ফিকশন খুব খটমটে লাগে, সে যদি একটা সায়েন্স ফিকশন এর প্রথম চ্যাপ্টার পড়ে যদি হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়ে, এমনকি যখনই ব্যাপারটা মনে পড়ে তখনই আপন মনে আক্ষরিক অর্থেই খিলখিল করে হেসে ফেলে - সে কি তার পরেও সায়েন্স ফিকশন থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে? মনে হয় না। আর এই ব্যাপারটা সত্যি করা একমাত্র জাফর ইকবাল স্যারের পক্ষেই সম্ভব। . যদি হাসিটা প্রথম চ্যাপ্টারেই আটকে থাকতো তাও না হয় মেনে নেওয়া যেত যে, "প্রথম চ্যাপ্টারে হাসির ইলিমেন্ট থাকতেই পারে। এটা সত্যিই খটমটে সায়েন্স ফিকশন! পরের চ্যাপ্টার থেকেই গম্ভীর মুখ করে পুরো বই পড়তে হবে!" সেটাও হল না। হাসির ইলিমেন্ট বাড়তেই থাকলো। ছোট ছোট বিষয়গুলি নিয়ে স্যারের রসিকতা গুলি পড়তে গিয়ে কিছুতেই হাসি আটকে রাখতে পারিনি। . এলো মশা গবেষণা। এটাতেও শুরুতে হেসেছি। খোক্কশ শয়তানটা যখন দু নম্বরী করতে শুরু করলো তখন একটু হাসি বন্ধ ছিল, তারপর এই চ্যাপ্টারের শেষে শালার পরিণতি পড়ে আবার হেসেছি। সাথে রগচটা কাঠমোল্লার অংশটুকু পড়েও। . তারপর ইন্দুরওয়ালাদের কার্যকলাপও খুব মজা লেগেছে। মাস্তানগুলির অবস্থা কল্পনা করতে গিয়ে ভাবছিলাম, এমনটা যদি সত্যিই হতো কী ভয়াবহ অবস্থাই না হত! অবশ্য এরকম সিচুয়েশনে সবসময় শয়তানেরাই পড়ে! . এরপর এলো কিংকর চৌধুরী। কিংকর চৌধুরীর কথা একটু পরে বলি, আগে জাফর ইকবাল স্যারের কথা বলি। উনি নিজেকে নিজেই এত বেশি পরিমানে, এমনভাবে পচিয়েছেন যে যারা তাঁকে চেনে না, তারা এটা পড়লে নির্দ্বিধায় মেনে নেবে জাফর ইকবালের মত অকর্মা আর হয় না! বিজ্ঞানী অনিক লুম্বার সব আবিস্কারই ইউনিক। তাই জাফর ইকবালের মাধ্যমে কবি কিংকর চৌধুরিকে শায়েস্তা করার পদ্ধতিটাও বেশ ইউনিক ছিল। . বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা উদ্ভট উদ্ভট কাজ করে বেড়ায় বলে কি তার সাথেও উদ্ভট ঘটনা ঘটতে হবে? নইলে সদ্য জন্মানো জলপরী তার বাসার সামনে এসেই পড়বে কেন? যাকগে, জলপরী সত্যিই জলপরী কিনা, কিংবা কেন তার নাম জলপরী, সেসবে না যাই। পাঠক বইটা পড়লেই বুঝতে পারবেন সেটা। মোটকথা, মন ভালো করার জন্য আর প্রাণ খুলে হাসার জন্য হলেও বইটা একবার পড়া উচিৎ। . বই পরিচিতিঃ বইঃ বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা লেখকঃ মুহাম্মদ জাফর ইকবার মূল্যঃ ১৮০ টাকা (মলাট মুল্য) প্রকাশনীঃ অনুপম প্রকাশনী জনরা: সায়েন্স ফিকশন

      By Aam somik

      25 Jul 2016 06:36 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      স্যার জাফর ইকবালের অন্যতম মজার কিশোর উপন্যাস হল ‘বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা’।এটাকে স্যারের অন্যান্য সায়েন্স ফিকশন এর মত বলা যাবে না কিন্তু এই বইয়ের প্রতিটি গল্পের মধ্যেই রয়েছে মারাত্মক রসবোধ।বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা,মশা,ইদুর,কবি কিংকর চৌধুরী ও জলকন্যা এই মোট পাঁচটি গল্পের সমন্বয়ে এই বইটি রচিত।তবে প্রত্যেকটি গল্পেই স্যার জাফর ইকবালকে পাওয়া যাবে অন্যতম প্রধান চরিত্রে।প্রথম গল্পটা হল “বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা” এই গল্পে স্যারের সাথে কেমন করে অনিক লুম্বার পরিচয়,তার বিশাল নাম কে ছোট করে অনিক লুম্বা রাখা এবং সেই নাম নিয়ে অনেক রসাত্মক কাহিনী তা বর্ণিত আছে।সেই সাথে তাদের কেমন করে বন্ধুত্ব হল নিয়ে লেখা।দ্বিতীয় গল্পটি হল ‘মশা” বিজ্ঞানী অনিক লুম্বার বাড়িতে স্যার জাফর ইকবাল গিয়ে তার নতুন প্রজেক্ট ‘মশা’ বিষয়ক অদ্ভুত গবেষনার সাথে পরিচিত হন।এতে মশা মানুষের রক্ত খেয়ে না থাকতে পারে তাদের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা নিয়ে গঠিত।কোটি কোটি মশা নিয়ে গঠিত এই প্রজেক্টে তিনি কেমন করে সফল হন তাও বলা হয়েছে।এই বইয়ের তৃতীয় গল্পটি হল “ইদুর” শিরোনামে।অনিক লুম্বার বাড়ির পাশেই এক বাড়িতে ইঁদুরের খুব উত্পা ত ।এই উত্পাাত দূর করার দায়িত্ব নিতে হয়েছিন বিজ্ঞানী অনিক লুম্বাকেই ।সে একটি যন্ত্র সেট করে দেয় ।কিন্তু ঐ বাড়িতেই যে গুন্ডা থাকতো তারা এটি নিয়ে যায় । এটিতে আসলে লাগানো ছিল ভিডিও ট্রান্সমিটার ।ফলে ঐ গুন্ডারা যে অপকর্ম করে তার সব খবর পেয়ে যায় অনিক লুম্বা ।আর এই সব তথ্য প্রমাণ দিয়ে দেয় পুলিশকে । পরে অবশ্য অনিক লুম্বা ঐ বাড়িতে ইঁদুর তাড়ানোর জন্য শব্দোত্তর তরঙ্গের যন্ত্র সেট করে দিয়েছিল।পরের গল্পটি হল কবি “কিংকর চৌধুরী” শিরনামে।স্যার জাফর ইকবালের ঘারে ব্যাথা হলে ডাক্তার তাকে ব্যায়াম এর পরামর্শ দেন কিন্তু স্যার ব্যায়াম অনিচ্ছুক হলে বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা তাকে ব্যায়াম বটিকা তৈরি করে দেন।এদিকে স্যারের বোনের বাসায় কিংক চৌধুরী নামে এক কবি এসে সবার জীবন অতিষ্ঠ করে তুলতেছিল স্যার জাফর ইকবাল সেই ব্যায়াম বটিকার মাধ্যমে কবিকে কেমন করে তাড়ান তা নিয়ে লেখা।বইটির শেষ গল্পটি ‘জলকন্যা’ শিরনামে।এই গল্পে বিজ্ঞানি অনিক লুম্বার বাসায় কে যেন এক শিশুবাচ্চা ফেলে রেখে যায়।সেই শিশুকে নিয়ে অনিক লুম্বার গবেষনা ও তাকে নিয়ে অনেক মজাদার কাহীনি বর্ণনা করা আছে।এই বইটি পড়ে পাঠকগন ব্যাপক বিনোদন পাবেন বলে মনে করছি।আশা করি পাঠকগন এটা মিস করবেন না।

      By Rakibul Alam Dolon

      11 Jun 2015 06:00 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Science manei moja. Science er onek mojar mojar jinish ache ai book tay.

      By Abrar Priyo

      24 May 2021 10:06 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      লেখক ও তার বিজ্ঞানী বন্ধুর কিছু ঘটনা দেখানো হয়েছে। ভালো লেগেছে পড়ে। বইটি ছোটদের জন্য লেখা। বড়দের ভালো নাও লাগতে পারে।

      By shoraj rona

      25 Dec 2019 04:35 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      osomvob valo ekta book... amar a book khub pochondo bote... a book jokhon ami pori... tokhon ami cls 6 er student chilam... tokhon khub valo legechilo book ta... onek mojar book eta... ritimoto a book ta porte giye ,haste haste amar pet betha dhorechilo...

      By otripto anik

      28 May 2014 06:28 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইয়ের নাম বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা লেখক জাফর ইকবাল "বাবা ছিল সহজ সরল মানুষ তাই কাওকে কষ্ট না দিয়ে আমার নাম রেখে দিল কুতুব আলী মুহম্মদ ছগীর উদ্দিন নাফছি জাহাঙ্গীর আপনি এর সমাধান করে দিলেন আমার নাম আজ থেকে অনিক লুম্বা" লেখক এই গল্পে বিজ্ঞানী অনিক লুম্বার একজন বন্ধু হিসেবে কল্পনা করে বইটির কাহিনী লিখেছেন। বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা অনেক বড় বিজ্ঞানী তিনি মশার খাদ্যের উপর গবেষণা করছেন যাতে তিনি মশার খাদ্য পালটিয়ে মশা যাতে মানুষকে বিরক্তির হাত থেকে বাচাতে পারে আর এসবের সাথে রয়েছে লেখক, জগতে তো দুষ্টের অভাব হয়না এখানেও তাদের আবির্ভাব তারা চুরি মশার প্রজেক্ট। এরপর কি হবে জানতে হলে বইটি পড়তে হবে। বইটিতে আরও ৪ টি মজার গল্প আছে, প্রচ্ছদ চমৎকার ও আকর্ষণীয়।

      By Jannatul Naym Pieal

      27 Apr 2014 04:16 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      'বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা' মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের অসাধারণ একটি কিশোর উপন্যাস যেখানে জাফর ইকবাল স্যারকেই পাওয়া যাবে উপন্যাসের অন্যতম প্রধান চরিত্র হিসেবে। মূলত জাফর ইকবাল ও অনিক লুম্বা এই দুই চরিত্রের পারস্পরিক সম্পর্ক সৃষ্টি থেকে শুরু করে পরবর্তিতে তাদের কিছু মজার কর্মকান্ডকে আলাদা আলাদা পরিচ্ছেদে আলাদা আলাদা গল্পের মত করে তুলে ধরা হয়েছে এই বইতে। প্রথম পরিচ্ছেদ 'বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা' যেখানে দেখা যাবে জাফর ইকবাল আর অনিক লুম্বার মধ্যে পরিচয় হতে। এক বিজ্ঞান সম্মেলনে গিয়ে প্রথম একে অপরের দেখা পায় তারা। জাফর ইকবাল প্রথম দেখাতেই অনিক লুম্বার এই 'অনিক লুম্বা' নামকরণটি করে। কিভাবে একজন মানুষের নাম অনিক লুম্বা হয়ে গেল সেই মজার কাহিনী বর্ণিত হয়েছে এই অংশে। পাশাপাশি এই অংশেই জাফর ইকবাল আর অনিক লুম্বার মধ্যে মোটামুটি একটা খাতির হয়ে যায়। পরের পরিচ্ছেদ 'মশা'। এখানে জাফর ইকবাল প্রথম গেল অনিক লুম্বার বাড়ি। অনিক লুম্বার সাথে নিজের অজস্র মিল দেখতে পেয়ে নির্বান্ধব জাফর ইকবাল বন্ধুত্ব করে ফেলল তার সাথে। অনিক লুম্বা জাফর ইকবালকে তার মশা বিষয়ক গবেষণা প্রকল্পের সাথে পরিচিত করে দিল। পরবর্তিতে এই মশার প্রকল্প নিয়ে কিভাবে তাদের নানা ঝামেলায় পড়তে হয়, দৃশ্যপটে কিভাবে ভিলেইনদের আবির্ভাব ঘটে আর শেষে তাদের সকলের কি পরিণতি হয় তা দেখানো হয়েছে এই পরিচ্ছেদে। পরের পরিচ্ছেদ 'ইঁদুর'। এক বাড়িতে প্রচন্ড ইঁদুরের উৎপাত। বৈজ্ঞানিকভাবে ইঁদুর তাড়াতে গিয়ে অনিক লুম্বা আর জাফর ইকবাল ঐ বাড়ি থেকে কিভাবে দুই মাস্তানকে হাতেনাতে পুলিশের কাছে ধরিয়ে দিল তা নিয়ে আবর্তিত হয়েছে এই পরিচ্ছেদের কাহিনী। 'কবি কিংকর চৌধুরী' পরিচ্ছেদে দেখা যাবে জাফর ইকবালের খুব ঘাড়ে ব্যথা হলে ডাক্তার তাকে পরামর্শ দিয়েছে রোজ ব্যায়াম করার। কিন্তু জাফর ইকবাল ব্যায়াম করতে অনিচ্ছুক। তার জন্য ব্যায়াম বটিকা বানাল অনিক লুম্বা যাতে তা খাওয়ার পর জাফর ইকবালের শরীর স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যায়াম করতে শুরু করে। অন্যদিকে জাফর ইকবালের বোনের বাড়িতে এক কবি এসে বেশ যন্ত্রনা করছে আর বাড়ির সবার জীবন অতিষ্ঠ করে তুলছে। ব্যায়াম বটিকার মাধ্যমে জাফর ইকবাল কিভাবে ঐ কবিকে ঘায়েল করে তা দেখানো হয়েছে এই অংশে। 'জলকন্যা' পরিচ্ছেদে দেখা যাবে, অনিক লুম্বার বাসার সামনে কে বা কারা একটা সদ্যজাত শিশু ফেলে রেখে গেছে। অনিক লুম্বা তাকে নিয়ে শুরু করল বৈজ্ঞানিক গবেষণা। আর জাফর ইকবাল পুলিশে জিডি করাতে গয়ে নিজেই হাজতবাসের অভিজ্ঞতা অর্জন করে ফেলল। শেষ পর্যন্ত বাচ্চাটাকে নিয়ে অনিক লুম্বা আর জাফর ইকবাল কি করবে সেটাই এই অংশের মূল কাহিনী। মূলত, একটা উপন্যাস হিসেবে বইটি প্রকাশিত হলেও, প্রধান দুই চরিত্রকে ঠিক রেখে আসলে ৫টি আলাদা গল্প বলা হয়েছে এই বইতে। ৫টি গল্পই দারুণ মজার। স্যারের ভক্তদের একদমই উচিৎ হবে না এই বই পড়ার আনন্দ মিস করা।

    • Was this review helpful to you?

      or

      এ বইটি জাফর ইকবার স্যারেয় অন্য সাইন্স ফিকশনের মতো নয় ।এটাকে একেবারে সাইন্স ফিকশন বলা ঠিক হবে কি না জানি না ।তবে যাই হোক না কেন, বইটি কিন্তু মজার ।এ বইটিতে মোটামুটি পাঁচটি গল্প রয়েছে ।বইয়ের প্রথমেই যে গল্পটি রয়েছে তার শিরোনামই 'বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা' ।এ গল্পটিতে বিজ্ঞানী অনিক লুম্বার নামকরণের যে ইতিহাস বর্ণিত হয়েছে ,তা সবচেয়ে ভালো লেগেছে আমার ।এর পরেই যে গল্পটি রয়েছে তার নাম হচ্ছে 'মশা ' ।পুরো গল্পটির কাহিনীই আবর্তিত হয়েছে বিজ্ঞানী অনিক লুম্বার এক মজার মশার অদ্ভুত প্রজেক্ট নিয়ে ।যেন তেন মশার প্রজেক্ট নয় ,কোটি কোটি মশা কারবার ।বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা নাকি এদেরকে এমনভাবে গড়ে তুলবেন যাতে এরা আর মানুষের রক্ত না খায় ।অনেক গবেষণার পর তিনি সফলও হন ।কিন্তু তারপর... ।এ গল্পের পরেই রয়েছে 'ইঁদুর ' শিরোনামের গল্পটির অবস্থান ।গল্পটিতে অনিক লুম্বার বাড়ির পাশেই এক বাড়িতে ইঁদুরের খুব উত্‍পাত ।এই উত্‍পাত দূর করার দায়িত্ব নিতে হয়েছিন বিজ্ঞানী অনিক লুম্বাকেই ।সে একটি যন্ত্র সেট করে দেয় ।কিন্তু ঐ বাড়িতেই যে গুন্ডা থাকতো তারা এটি নিয়ে যায় । এটিতে আসলে লাগানো ছিল ভিডিও ট্রান্সমিটার ।ফলে ঐ গুন্ডারা যে অপকর্ম করে তার সব খবর পেয়ে যায় অনিক লুম্বা ।আর এই সব তথ্য প্রমাণ দিয়ে দেয় পুলিশকে । পরে অবশ্য অনিক লুম্বা ঐ বাড়িতে ইঁদুর তাড়ানোর জন্য শব্দোত্তর তরঙ্গের যন্ত্র সেট করে দিয়েছিল ।আর সব ইঁদুর... ।এরপর রয়েছে 'কবি কিংকর চৌধুরী' ও 'জলকন্যা' নামের অনেক মজার গল্প দুইটি । বইটির গল্পগুলো মজার পাশাপাশি বিজ্ঞানের অনেক তথ্য সম্পর্কে জ্ঞাত করছে আমাকে ।এই বইটিতে জাফর ইকবাল স্যারের নিপুণ লিখন কৌশল ও ভিন্ন ধারার প্রকাশভঙ্গি সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে ।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!