User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
“অমিয়েত্রা... আমি অমিয়েন্দ্র... তোমার চারপাশেই আছি... অনন্ত নক্ষত্রবীথির মত” মোঃ ফরহাদ চৌধুরী শিহাবের “অমিয়েন্দ্র” অসম্ভব সুন্দর এক উপন্যাস। সাবলীলভাবে লেখা এই উপন্যাসে নেই মাধুর্যের অভাব। ভালবাসা, রহস্য, ভৌতিক আবহাওয়া এবং ফ্যান্টাসির সম্মিলনে লেখক সুনিপুণভাবে গড়েছেন গল্পটি। নুসরাত এবং অমিত ভার্সিটির বন্ধু। তারই সাথে তাদের মনে রয়েছে একে অপরের জন্য অগাধ ভালবাসা। কিন্তু সেই ভালবাসা মুখ ফুটে বলার আগেই, মা-বাবার বাধ্য মেয়ে নুসরাতের বিয়ে ঠিক হয়ে যায় লাজুক এবং নম্র মোনেম চৌধুরীর সাথে। ছেলেবেলায় মা-বাবা হারনো এবং রবীন্দ্রপ্রেমী অমিত নীরবে সব মেনে নেয়। তার জীবনে রয়েছে স্থিতিশিলতার অভাব কিন্তু তার চেয়েও বড় ব্যাপার হল যে তার সাথে ঘটতে শুরু হয়েছে নানা রহস্যময় ও ভৌতিক ঘটনা। যার কোন ব্যাখ্যা নেই এবং যা পার্থিব পৃথিবীর অংশ হতে পারে না। অকস্মাৎ অমিতের মৃত্যু ঘটে এবং ঘটনাক্রমে, অমিতের সংস্পর্শে এসে মোনেম নিজেও বদলে যেতে থাকে। বিয়ের পর তার চরম নির্যাতনের শিকার নুসরাত বাবার বাড়ি চলে আসে এবং তার অমিত তথা অমিয়েন্দ্রের স্মৃতি নিয়ে বেঁচে থাকার চেষ্টা চালায়। মোনেম নুসরাতকে ছাড়বে না কিন্তু অপার্থিব জগতের অমিত সদা তার অমিয়াত্রা তথা নুসরাতকে ঘিরে থাকে। “অমিয়েন্দ্র” একই সাথে শিহরণ জাগানো এবং মন ছুঁয়ে যাবার মত এক উপন্যাস। লেখককে ধন্যবাদ এমন একটি গল্প উপহার দেয়ার জন্য।
Was this review helpful to you?
or
5
Was this review helpful to you?
or
আজকাল নুসরাত আর কোনো কিছুতে বিস্মিত হয় না। সবকিছুতেই কেমন যেন নির্লিপ্ততা চলে এসেছে। একসময়ের দুরন্ত মেয়েটা এখন আর কারো জন্য নীল সোয়েটার বোনে না। তার জন্য কেউ হিরো বেশে বাইক নিয়েও দাঁড়িয়ে থাকে না। এগুলো যেন অন্য কোনো জগতের গল্প। ক্রাচে ভর দিয়ে নোনা ধরা ছাদের কোণে নিভৃতে কেটে যায় বহু সময়। মাঝে মাঝে দূরে দেখা যায় নীল সোয়েটার পরা একটা অবয়ব। সত্যি কি কেউ থাকে না পুরোটাই বিভ্রম? আজ অমিত অতীতে বিলীন হয়ে যাওয়া একটি নাম বৈ আর কিছু নয়। অথচ একটা সময় পুরো পৃথিবী ছিল অমিতময়। বৃষ্টির দিনে রিকশার খোঁজ বা ক্ষুধা পেলে গরম খাবার সবকিছুর একটাই সমাধান ছিল অমিত। নুসরাতকে সরাসরি ফুল দেয়ার সাহস না থাকায় গাছ উপহার দিত। তবে সবার সামনে অকপটে বলে যেত ভালো লাগার কথা। আবৃতি দিয়ে মুগ্ধ করত সবাইকে। আধ-পোষা কুকুর নিয়ে ছুটে বেড়াত ক্যাম্পাসময়। তারপর একদিন কি থেকে কি হয়ে গেল। চেনা অমিত হয়ে গেল অচেনা। বাস্তব আর বিভ্রমের মাঝে আটকে গেল তার সমস্ত অনুভূতি। কেন এমন হল তার? হিসেব যে কিছুতেই মিলছে না! মোনেম বাইক নিয়ে ছোটে নুসরাতকে এক পলক দেখার আশায়। প্রেমে পড়েছে সে। ব্যাপারটা পরিবার পর্যন্ত গড়িয়ে গেলে হুট করে বিয়ে হয়ে যায় নুসরাতের। অমিত তখন অর্ধ-অচেতন হয়ে পড়ে আছে হাসপাতালের বেডে। কিন্তু নুসরাত কিভাবে তাকে সামনাসামনি দেখল! চোখের ভুল? অমিতকে সে ভুলবে কি করে? বিয়ের পর ধীরে ধীরে উন্মোচিত হল মোনেম চৌধুরীর আসল রূপ। ভদ্রতার মুখোশ আঁটা একটা সাইকো ছাড়া আর কিছু নয় সে। স্ত্রীর উপর অমানুষিক অত্যাচার করে পরক্ষণেই হাত-পা ধরে কান্নাকাটি করা তার রুটিন হয়ে গেছে। শেষবার শাবল দিয়ে পা ভেঙেছে নুসরাতের। এরপর আর শ্বশুর বাড়ি থাকার আগ্রহ হয়নি তার। চলে এসেছে বাবার বাড়ি। বাবা তার পুরোনো বন্ধু জহর শেখকে ডেকেছেন একটা মীমাংসার জন্য। তার ধারণা মেয়ের সংসার ভাঙতে কেউ তাবিজ করেছে। না হলে এরকম ভালো একটা ছেলে বিনা কারণে এমন করবে কেন? জহর শেখ আগাগোড়াই বিচিত্র এক চরিত্র। নুসরাত প্রথম সাক্ষাতে তাকে পছন্দ করতে পারল না। কিন্তু লোকটা অমিয়েন্দ্রর কথা জানল কি করে! শুধু তাই না, সে এমন অনেক কিছুই জানে যেগুলো কোনোভাবেই তার জানার কথা না! চেনা জগতের বাইরের জগতটাকে মানুষ সবসময়ই ভয় করে। অমিত যে জগত থেকে আহ্বান করে সে জগতে প্রবেশের পথ জানা নেই। নীল মানব-মানবী আর শ্বাপদের জগত সেটি। ঘোর লাগা অনুভূতিগুলো নিয়ে কেটে যাচ্ছে নুসরাতের সময়। ভয় আর কষ্টের বিচিত্র অনুভূতিতে ছেয়ে আছে তার সমস্ত সত্তা। কোনোদিন কি এই বিভ্রম থেকে তার মুক্তি মিলবে? অমিয়েন্দ্র নিয়ে প্রশংসা সমালোচনা দু'টোই দেখেছি। এরপর হঠাৎ অপ্রত্যাশিতভাবে হাতে এসে গেল। বই পৌঁছে দেয়ার দায়িত্ব পেয়ে নিজেই আগে পড়ে নিলাম। ডাকপিয়ন হওয়ার সুবিধা বিস্তর। বইটা জুড়ে সবসময়ই একটা অপার্থিব আবহ ছিল। অমিত না থেকেও পুরোটা সময় তার অস্তিত্ব জানান দিয়ে গেছে। তার কবিতাগুলো নিঃশব্দের মাঝেও বেজে ওঠে। শূণ্যতার মাঝে আরও একটু বিষণ্ন করে তোলে। ছেলেবেলাই সে জেনে গিয়েছিল মানুষেরা দুই দলে বিভক্ত। প্রকৃতি কাউকে কাউকে একটু অন্যরকম করে পাঠায়। যাদের হুমকি মনে করে দ্বিতীয় দলের মানুষ। অমিত প্রাণবন্ত একটা মানুষ ছিল সবসময়। এরপর হঠাৎ একদিন আকস্মিক এক ঘটনায় নিজের ভেতরে টের পেল এক বিশেষ ক্ষমতার। অনেকটা ফরচুন টেলারের মত। কিন্তু কেন এমন হল তার? সে তো নিজে থেকে কখনও চায়নি। ওদিকে দ্বিতীয় দল তাদের সন্ধানে তৎপর। সে কি পারবে তাদের উপেক্ষা করতে? নাকি এই জগতের মায়া কেটে গেলে রূপান্তর ঘটবে আরেক জগতে? জহর শেখই বা এমন বদলে গেল কেন? তার জীবন তো এমন ছিল না! এই ব্যাখ্যা কি কেউ দিতে পারবে? নুসরাতের এই অলীক জগতে বিচরণ কি শুধুই মায়া না তারও সত্যি কোনো অস্তিত্ব আছে? বিশেষ ক্ষমতাপ্রাপ্তরা কি দলে ভারি হতে শুরু করেছে? বইটি অতিপ্রাকৃত না কল্পবিজ্ঞান ঘরানার এই নিয়ে দ্বন্দ্ব লেগে যাওয়াটা বিচিত্র কিছু নয়। কিছু ঘটনায় নিশ্চিতভাবে মনে হবে অতিপ্রাকৃত আবার তার ব্যাখ্যা পড়ে মনে হবে কল্পবিজ্ঞান। তবে এক জায়গায় মতের অমিল হবে না। অতিন্দ্রিয় অনুভূতি আর বাস্তবতার মিশেলে এগিয়ে গেছে গল্প। ভয় পাওয়ার চেয়ে বিচিত্র একটা কষ্টের অনুভূতি তৈরি হয়েছে বেশি। সত্যিই কি আমরা কখনো ভেবে দেখেছি আমাদের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে গেলে কি অনুভূতিগুলোও বিলীন হয়ে যায়? না ভিন্নরূপে আবার তার আবির্ভাব ঘটে? অতিপ্রাকৃত আমার পছন্দের ঘরানা না। তবে একেবারেই যে পড়ি না তা নয়। অমিয়েন্দ্র পড়ে ভালোই লেগেছে। যেহেতু এ ধরনের বই খুব বেশি পড়া হয়নি তাই এর যথার্থ বিশ্লেষণ করা আমার জন্য কঠিন। তবে লেখার ধরণ ভালো লেগেছে। জীবন ঘেঁষা বাস্তবধর্মী শব্দচয়ন। হয়ত কারো কারো পছন্দ নাও হতে পারে। নান্দনিকতার বিচারে আটকে যেতে পারে। কিন্তু পড়ে কাছ থেকে অনুভব করা যায়। আর যে কথাটি না বললেই নয় বইয়ের ভূমিকা বেশ ভালো লেগেছে। আর ব্যবহৃত কবিতাগুলোও অসম্ভব সুন্দর ছিল। সব মিলিয়ে সময়টা খারাপ কাটেনি। প্রচ্ছদ বেশ সুন্দর। লেখকের নিজের করা। বানানগত কিছু ত্রুটি লক্ষণীয়। বাঁধাই, কাগজের মান ভালো। তবে মূল্যমান আরেকটু কম হলে বোধহয় ভালো হত।
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_রিভিউ_প্রতিযোগিতা_নভেম্বর অমিয়েন্দ্র এটা ঠিক রিভিউ নয়। একজন মুগ্ধ পাঠিকার অনুভূতি। গল্পটা একজন সাদামাটা, কিন্তু মিষ্টি চেহারার মেয়ে নূসরাতের। একজন পাগলাটে অমিতের। একজন মাতাল কিন্তু অতিপ্রাকৃত ক্ষমতা সম্পন্ন জহর শেখের। গল্পটা দ্বিতীয় দলের মানুষ মোনেম খানের। অমিতের খুনসুটিতে ভার্সিটি লাইফ কাটানো নুসরাত কখনো বুঝতেই পারেনি, কখন যেন এই আধপাগল ছেলেটা ওর অংশ হয়ে গেছে। বেঁচে থাকতে যতোটা না বুঝেছে, তারচেয়েও বুঝেছে মারা যাওয়ার পরে … … কী? খুব সাদামাটা কাহিনি মনে হচ্ছে? আদতে মোটেও তা নয়! বইটা পড়তে শুরু করেই কেমন অদ্ভুত তৈরি অনুভূতি হবে। যেমনটা আমার হয়েছিল। কেমন তোলপাড় করছিলো মনটা জুড়ে। চাপ চাপ ব্যথা অনুভব করছিলাম। রবীন্দ্রনাথের কবিতার ওই সুখের মতো ব্যথাই। কেমন শিরশিরে অনুভূতি। অযথাই বারবার চোখে বাষ্পায়ন হয়। প্রেমে পড়ে গেলাম। অমিয়েন্দ্র, অমিয়েত্রা দুজনের উপরই। কী মিষ্টি একটা প্রেম! পুরো বইয়ের প্রতিটা পাতা জুড়ে পাওয়া আর না পাওয়ার আক্ষেপ যেন চুইয়ে চুইয়ে পড়ছে! এই আক্ষেপের জন্যই কি আমার এতো ভালোলাগা? মেঘলা আবহাওয়ায় শো শো বয়ে যাওয়া বাতাসে কান পাতলে আমি যেন শুনতে পাই, "অমিয়েত্রা … অমিয়েন্দ্র ঘুরে বেড়াবে তোমার জগৎ জুড়ে … আমি তোমার জগৎময় ঘুরে বেড়াই … যেখানেই তোমার নিঃশ্বাস পড়েছে, সেখানেই আমার পদচারণা ঘটবে অন্য সবার আগে …" লেখক, ফরহাদ চৌধুরী শিহাব নিশ্চয়ই জানেন না "অমিয়েন্দ্র" আসলে কোন লেভেলের বই। পাঠকের কাছে বইটা ঠিকমতো পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা উচিৎ। এতো আগে প্রকাশিত বই, এতোদিন কেন এটা আলোচনায় আসে নাই, সেটাই ভাবছি … নিভৃতচারী লেখক বলেই বুঝি? কতো কতো লেখকের কতো কতো বই পড়েছি। আমার পড়া হাজার হাজার চরিত্রের মধ্যে প্রিয় মেয়ে চরিত্র হলো মাসুদ রানা সিরিজের "সোহানা"। প্রিয় চরিত্র হলেও রানা-সোহানা পড়ার সময় কখনো মনে হয়নি, "যদি সোহানার মতো হতে পারতাম!" কিন্তু এই অমিয়েন্দ্র, অমিয়েত্রা পড়ে মনে হয়েছে, ইসসস, আমি যদি এই উপন্যাসের নুসরাতের মতো একজন অমিয়েত্রা হতে পারতাম! বই পরিচিতি নাম: অমিয়েন্দ্র লেখক : ফরহাদ চৌধুরী শিহাব পৃষ্ঠা : ১৭৬ মূল্য: ২৫০ টাকা (মলাট মূল্য) প্রকাশনী : আদী প্রকাশনী প্রচ্ছদ : ফরহাদ চৌধুরী শিহাব ক্যাটাগরি : আধিভৌতিক প্রকাশকাল: ফেব্রুয়ারি ২০১৪
Was this review helpful to you?
or
বেশ ভালো একটি বই....!
Was this review helpful to you?
or
নাম দেখে বিবেচনা না করে বই টা কিনে পড়া উচিৎ
Was this review helpful to you?
or
নীল সোয়েটার পরে অমিত হাসি মুখে দাঁড়িয়ে আছে নুসরাতের সামনে! অথচ ওর লাশটা ঠিক নুসরাতের পেছনে, বেদীর ওপর… হঠাৎ করেই সমস্ত হাসপাতালের কারেন্ট চলে গেল। ঘুট ঘুটে অন্ধকারে ডুবে গেল চারপাশ। নুসরাত কাঁপছে প্রচণ্ড রকমের আতঙ্কে। অমিতের গাঢ় নিঃশ্বাস পড়ছে ওর কপালের দিকটায়।
Was this review helpful to you?
or
বইটা একরকম হুট করেই কেনা!! এর আগে লেখকের কোন লেখা পড়ি নাই, তাই ভাবলাম হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পড় এক থ্রিলার ছাড়া বাংলায় নতুন লেখকের লেখা অনেক দিন পড়ি নাই,তাই পড়ে দেখি । নতুন লেখক তাই কোন রকম আশা ছাড়াই পড়া শুরু করেছিলাম, শেষ করার পড় খুব একটা মনে দাগ কেটে যেতে না পড়লেও একেবারেও খারাপ লাগে নি বইটা । প্রথমে কয়েক পাতা পড়ার পড়ে হতাশ হতে শুরু করেছিলাম যে সেই একই ধরণের প্লট হবে হয়ত - নায়ক ও নায়িকা পরস্পর বন্ধু । নায়ক মনে মনে ভালবাসে নায়িকাকে কিন্তু কোন একটা কারণে নায়িকার বিয়ে হয়ে যায় অন্য কারো সাথে আর বিরহ নেমে আসে নায়কের উপরে। এই ধরণের প্লট এর পরেই বইটা লেখা হলেও এর সাথে আরো অনেক কিছু আছে হরর, ফ্যান্টাসি, কিছু বৈজ্ঞানিক যুক্তি!!! তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে বর্ণনা কেমন জানি কাঁচা কাঁচা মনে হয়েছে । তবে এটা অবশ্যই ঠিক যে লেখক অন্য রকম একটা আবহ তৈরি করতে ঠিকই সফল হয়েছেন । তবে অতিপ্রাকৃত জায়গা ও পরিবেশগুলোর বর্ণনা আরো ভালো হতে পারত নিঃসন্দেহে । আর অশরীরী সত্ত্বাগুলার বর্ণনা সত্যই গায়ে লোম ঝাড়া করে দেয়ার মতই । আর অহেতুক কাহিনী না বাড়ানোর জন্যেও লেখককে ধন্যবাদ । প্রথম বই হিসেবে যথেষ্ঠই ভাল । বই শেষ করে অনেক কিছুর মিশ্রন পাওয়া যাবে । আর শেষটাও যেন কেমন!! মনে হয় যে কাহিনী এখনো বাকী রয়ে গেল কিছুটা !! অনেক দিন একই ধরণের বই পড়তে পড়তে একটু স্বাদ বদলাবার জন্যে অন্যরকম এই বইটা পড়া যেতে পারে । আশা করি এই একটাই নয় সামনে লেখকের কাছ থেকে আরো ভালো আরো পরিণত কিছু পাব
Was this review helpful to you?
or
ami dui ta book order korechi 21feb a but ami akhono book gulo paini...... 6days hoye geche...... amn hole to apnrder kache order korai britha