User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
নিঃসন্দেহে বইটির সেরা গল্প "প্রজাপতি প্রতিক্রিয়া", গল্পে একই সাথে বিজ্ঞান-দর্শন-রোমান্স আর থ্রিলারের চমৎকার সমন্বয় ঘটেছে। লেখকের কল্পনা শক্তি অত্যন্ত প্রখর। প্রতিটি ঘটনার একই সাথে বৈজ্ঞানিক ও দার্শনিক ব্যাক্ষা প্রদান করেছেন। তবে অপ্রত্যাশিত ফিনিশিংটাই হচ্ছে গল্পের গল্পের মুল আকর্ষণ। এরপর দ্বিতীয় স্থানে রাখব "দেয়ালের ওপাশে" গল্পটাকে। এক কথায় অসাধারন। গল্পটা ভাবিয়েছে, সেই সাথে কাঁদিয়েছে। তবে লেখায় হুমায়ূন আহমেদের বেশ খানিকটা প্রভাব লক্ষণীয়। তৃতীয় স্থানে রাখা যেতে পারে এমন গল্প বেশ কয়েকটা। সন্তান, সাক্ষী, মানব জনম, কৃষ্ণপক্ষ সবগুলো গল্পই চমৎকার। এছাড়াও প্রত্যাবর্তন, দ্বিতীয় মানব, অসমীকরণ,কাঁচের কুয়াশা, রাইগর মর্টিস গল্পগুলো খুব ভাল লেগেছে। ওরা সত্যি এসেছিলো, হারিয়ে ফেলার গল্প, সুযোগ, অন্তরালে ভালবাসা, নো এক্সিট, প্রতিযোগিতা এই গল্পগুলো মোটামোটি ভাল হয়েছে। বিভ্রান্তি, প্রহর, প্রতিহিংসা গল্প গুলো তেমন ভাল লাগেনি। লেখকদের লেখার দিকে আরও একটু নজর দেয়া দরকার। গল্পগুলোতে ধরন অনুযায়ী ট্যাগ দেয়াটা একটু দৃষ্টিকটু লেগেছে। তবে বইয়ের পৃষ্ঠা, বাধাই, প্রচ্ছদ সব কিছু স্ট্যান্ডার্ড হয়েছে। চমৎকার এই উদ্যোগের জন্য ধন্যবাদ জানাই সংশ্লিষ্ট সবাইকে। এই ধরনের উদ্যোগ নিঃসন্দেহে নতুন লেখক বের করে আনার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভুমিকা পালন করবে।
Was this review helpful to you?
or
প্রথমেই বলি আইডিয়াটা ভালো, তবে গল্পগুলোকে সায়েন্স ফিকশন/হরর/রোমান্টিক/ গোয়েন্দা এইসব ট্যাগ না দিলেও হতো, সেটা পাঠকেরাই বুঝে নিতে পারতো। ১।ওরা সত্যি এসেছিলো- মিলন গাঙ্গুলী – সিম্পল হাসির গল্প, গল্পটা আন্তর্জাতিক মানের। ২। অসমীকরণ-রাফিন ইকরাম---জটিল জিনিস, হজম করতে সমস্যা হয়েছে। ৩। নো এক্সিট- শরিফুল হাসান-- চমৎকার গল্প, আঞ্চলিকতা আলাদা একটা মাত্রা দিয়েছে। এই গল্প থেকে মুভি বা টেলিফিলম দেখতে পারলে ভালো লাগতো। ৪। প্রতিযোগিতা- প্রান্ত ঘোষ দস্তিদার--- রম্য গল্পের ট্যাগ ছিল। রম্য হয়েও ছিল। কিন্তু পরিমান একটু বেশি হলে ভালো হতো। ৫। দেয়ালের ওপাশে-- নাসির খান-- বোঝাই যাচ্ছে হুমায়ুন উনি গিলে খেয়েছেন। এভাবে নিজের প্রতিভাকে ধ্বংশ করা ঠিক না। ৬। কাঁচের কুয়াশা- রাব্বি আহমেদ- নাম সুন্দর, গল্পও সুন্দর। কিন্তু মজা পাই নি। ৭। মানব জনম-- রিন/জাহা এই নামগুলো না হলেই ভালো হতো, মনে হলো জাফর ইকবালের চরিত্র। তবে গল্পের পাশাপাশি লেখাও ভালো হয়েছে। ৮। প্রতিহিংসা- মাহমুদুল হাসান-- ভালই। ৯। প্রজাপতি প্রতিক্রিয়া-- এই নামে একটা মুভি দেখলাম। লেখনী ঝরঝরে। শেষটায় কী তাড়াহুরো হলো কি না বুঝলাম না। ১০। হারিয়ে ফেলার গল্প --অধরা চৌধুরী মেঘলা – মুক্তিযুদ্ধের গল্প। ভালো। ১১। সন্তান---সালেহ তিয়াস -- গল্পটা ভালো, টুইস্টও চমৎকার। এ প্লাস। ১২। প্রহর-- অভ্র- আরেকটু ভালো লিখতে হবে। ১৩। রাইগর মর্টিস-অসীম পিয়াস – চমৎকার গোয়েন্দা গল্প, ভালো লেগেছে। হু ডান ইট বোঝা গিয়েছিল, হাউ ডান ইট চমৎকার ব্যাখা ছিল। ১৪। সুযোগ- সাদরুজ্জামান নুর– ভালো। ১৫। অন্তরালে ভালবাসা--আফিউর রহমান ফাহিম– রোমান্টিক থ্রিলার, ভালো। ১৬। বিভ্রান্তি-সাঈদ হোসেন চৌধুরী– ভালো লেগেছে। ১৭। প্রত্যাবর্তন-ওমর ফারুক ইমরান –ভালো লেগেছে। ১৮। দ্বিতীয় মানব-মারুফ মুক্তাদীর খান- ভালো লেগেছে। ১৯। কৃষ্ণপক্ষ-অনন্যা দত্ত--চমৎকার গল্প। ২০। সাক্ষী -আবুল ফাতাহ – চমৎকার গল্প। হুমায়ূন আহমেদ এর প্রভাব থেকে বেরুতে হবে। পরিশেষ বেস্ট অব লাক। সংকলনটি আমি সবাইকে সাজেস্ট করবো।
Was this review helpful to you?
or
আমার লেখাটিকে রিভিউ না বলে বই সমালোচনা বলা যেতে পারে। যেহেতু বইটি নতুন লেখকদের, তাই তাদের ভবিষ্যৎ ভাল কাজের জন্য পজিটিভের পাশাপাশি নেগেটিভ দিকগুলো তুলে ধরার প্রয়াস পাচ্ছি। * ওরা সত্যি এসেছিলো (মিলন গাঙ্গুলী) – গল্পটিকে সায়েন্স ফিকশন না বলে রম্য গল্প বললে ভাল হতো। একটা ফ্লাইং সসার এর কথা থাকলেই কেবল একটা গল্প সায়েন্স ফিকশন হয়ে যায় না! রম্য গল্প হিসেবে পড়লে, এমনিতে লেখনী ভাল লেগেছে। বেশ সাবলীল। তবে ছোট্ট একটা কাহিনীকে অহেতুক টেনে লম্বা করা হয়েছে। সেই সাথে কিছু সস্তা উপমা লেখাটাকে দুর্বল করেছে। * অসমীকরণ (রাফিন ইকরাম) -- গল্পটিকে মনস্তাত্ত্বিক গল্প না বলে অতিপ্রাকৃত গল্প বললেই ভাল হতো। কারন কাহিনীটা এক চরিত্রের মানসিক দিক থেকে বর্ণনা না দিয়ে দুটি চরিত্রের দিক থেকেই বর্ণনা দিয়েছেন লেখক। এই গল্পের সবচেয়ে বড় সমস্যা, গল্পের ফ্লো নেই একদমই! প্রায় প্রতি লাইনেই প্রতিবন্ধকতা, এবং সেটা লেখকের নিজের সৃষ্টি। লেখাকে আরও খানিকটা ঝরঝরে করার দিকে লেখকের অবশ্যই দৃষ্টি দেয়া উচিত। * নো এক্সিট (শরীফুল হাসান) – গল্পটিকে বলা হচ্ছে হরর গল্প! কিন্তু পুরো গল্পটিতে সামান্যতম ভয়ের কোন এলিমেন্ট খুজে পেতে ব্যর্থ হলাম! এমনিতে লেখনী ভাল লেগেছে। * প্রতিযোগিতা (প্রান্ত ঘোষ দস্তিদার) – গল্পটিকে রম্য গল্প বলা হলেও গল্পে রম্যের পরিমান নিতান্তই কম। তবে লেখক সূক্ষ্ম একটা ম্যাসেজ দিতে চেয়েছেন, সেটা ভাল লেগেছে। তবে, যে প্রতিযোগিতাটা নিয়ে গল্পটা, সেই প্রতিযোগিতা সম্পর্কে পাঠককে কোন স্পষ্ট ধারনা দেননি লেখক। শুরুর দিকে খানিকটা বর্ণনা করলে, নিঃসন্দেহে গল্পটি আরও আকর্ষণীয় হতে পারতো। * দেয়ালের ওপাশে (নাসির খান) – গল্পটি চমৎকার এবং হৃদয়গ্রাহী। তবে হুমায়ূন আহমেদের নন্দিত নরকে এবং শঙ্খনীল কারাগারের প্রভাব ভয়ঙ্করভাবে চোখে পড়ছে গল্পটিতে! লেখকের লেখনীতেও, প্রয়াত ঐ লেখকের ছাপ বেশ ভালভাবেই লক্ষণীয়। নিজস্ব লেখনী খুজে নিতে লেখককে ভবিষ্যতে সচেষ্ট হওয়া উচিত। * কাঁচের কুয়াশা (রাব্বী আহমেদ) – নামকরণ চমৎকার হয়েছে। গল্পটিও রোমান্টিক গল্প হিসেবে বেশ ভাল লেগেছে। লেখকের নিজের কবিতা লেখাটিকে আলাদা বেঞ্জনা দিয়েছে। * মানব জনম (তৌফির হাসান উর রাকিব) – বইয়ের দুটো সায়েন্স ফিকশনের মধ্যে মানব জনম অনেকাংশে এগিয়ে। লেখনী চমৎকার। গল্পের বিষয় অসাধারণ। সবচেয়ে ভাল লেগেছে সায়েন্স এর কচকচানির সাথে মানবিকতার অন্যরকম এক মিশ্রণ। শেষটা বুকে লাগে। তবে এই গল্পের সবচেয়ে দুর্বল দিক, গল্পের আকার। প্লট অনুসারে গল্পটা আর একটি বড় আকারের দাবি রাখে। এ বিষয়ে লেখকের উদাসীনতা দৃষ্টিকটু! * প্রতিহিংসা (মাহমুদুল হাসান) – গতানুগতিক ক্রাইম থ্রিলার। তবে লেখনী কিছুটা অপরিনত লেগেছে। এ বিষয়ে লেখকের দৃষ্টি দেয়া উচিত। * প্রজাপতি প্রতিক্রিয়া (নাজিম উদ দৌলা) – নামটা যতটা আকর্ষণ করে, লেখনী ততটা আকর্ষণীয় নয়। লেখনী আরও ঝরঝরে করার দিকে লেখকের দৃষ্টি দেয়া উচিত। কাহিনী ভাল লেগেছে। তবে শেষটা বোধহয় আরও আকর্ষণীয় করা যেত। * হারিয়ে ফেলার গল্প (অধরা চৌধুরী মেঘলা) – গতানুগতিক মুক্তিযুদ্ধের গল্প। লেখনী আরও পরিনত হওয়ার দাবি রাখে। * সন্তান (সালেহ তিয়াস) – একজন জনপ্রিয় বিদেশী লেখকের একটি লেখার এডাপ্টেশন বলা যায় গল্পটিকে। তবে, গল্পের প্রথমে বা শেষে কোথাও সেই দায় স্বীকার করা নেই!!! তাই এই গল্পটি সম্পর্কে কিছু বলার প্রয়োজন মনে করছি না। তবে লেখকের উচিত ভবিষ্যতে এ ব্যাপারে সচেতন হওয়া। * প্রহর (অভ্র) – সাধারণ ছোট গল্প। লেখনী আরও পরিনত হওয়ার দাবি রাখে। * রাইগর মর্টিস (অসীম পিয়াস) – গোয়েন্দা গল্প হিসেবে বেশ ভাল। তবে অহেতুক টেনে লম্বা করা হয়েছে। আরেকটু ছোট হলে নিঃসন্দেহে আরও আকর্ষণীয় হতো। * সুযোগ (সাদরুজ্জামান নুর) – রহস্য গল্প হিসেবে বেশ ভাল গল্প। তবে থিমটা বেশ কমন। *অন্তরালে ভালবাসা (অফিউর রহমান ফাহিম) – রোমান্টিক থ্রিলার হিসেবে বেশ ভাল। তবে বর্ণনাভঙ্গি আরও আকর্ষণীয় হবার দাবি রাখে। * বিভ্রান্তি (সাঈদ হোসেন চৌধুরী) – লেখক গল্পে পাঠককে বিভ্রান্ত করতে গিয়ে সম্ভবত নিজেই বিভ্রান্ত হয়ে পড়েছিলেন। মোটেও ভাল লাগেনি। নিজেও গল্পটা শেষ করেননি, পাঠককেও পরিচ্ছন্ন কোন ক্লু দিয়ে যেতে ব্যর্থ হয়েছেন। এদিকে লেখককে ভবিষ্যতে দৃষ্টি রাখতে হবে। পাঠকের উপর বিচার ভার ছেড়ে গেলে, বুদ্ধিদীপ্ত ক্লু দিতে হয়, এরকম এলোমেলো অসংলগ্ন কথাবার্তা নয়। তবে লেখকের লেখনী ভাল। * প্রত্যাবর্তন (উমর ফারুক ইমরান) – অনুগল্প হিসেবে পুরোপুরি সফল। লেখক চমৎকার ভাবে স্বল্প শব্দে জীবনের গল্প আঁকতে পেরেছেন। * দ্বিতীয় মানব (মারুফ মুক্তাদীর খান) – গতানুগতিক সাইকো থ্রিলার। লেখনী অবশ্যই আরও পরিনত হবার দাবি রাখে। * কৃষ্ণপক্ষ (অনন্যা দত্ত) – গল্পটি বেশ ভাল লেগেছে। লেখনীও চমৎকার। তবে গল্পের থিমটা খুব বেশি আনকমন নয়। * সাক্ষী (আবুল ফাতাহ) – গল্পটি চমৎকার। লেখনীতে হুমায়ূন আহমেদ এর হালকা প্রভাব খুজে পাওয়া যায়, তবে সেটা আগ্রাহ্য করার মত। তবুও লেখককে সেদিকে দৃষ্টি রাখতে বলবো। এমনিতে বেশ সাবলীল। হাসির এলিমেন্ট রয়েছে। সব মিলিয়ে বইয়ের শেষ গল্প হিসেবে বেশ ভাল। # আশা করি লেখকেরা তাদের ভুলত্রুটিগুলো শুধরে নেবার প্রয়াস পাবেন এবং ভবিষ্যতে আমাদের আরও ভাল ভাল গল্প উপহার দেবেন। সবার জন্য শুভকামনা।
Was this review helpful to you?
or
asole chardike je eto pratibhar chorachori ta age dekha jayni. ami fecebook e shudhui golpo page er ekjon pathok. onekta koutuholer boshei kinlam. khub bhalo legeche. boitar dam arektu kom hole aro valo lagto. delivery soho 234 taka ekto beshi hoye jay. rodela prokashoni ke dhonnobaad edhoroner uddog neyar jonno.
Was this review helpful to you?
or
একটা ফেসবুক পেজ থেকে এধরনের উদ্যোগ উঠে আসতে পারে এটা আগে কখনো দেখিনি। তাই বইটা পড়ে খুব মজা পেয়েছি। সবচেয়ে আকর্ষনীয় দিক হচ্ছে নানান রকম গল্পের মিশেলে একটা বই। গল্পগুলো ভালো লেগেছে। নতুন নতুন আরো অনেক লেখক উঠে আসুক এই প্রত্যাশা করছি।
Was this review helpful to you?
or
বই পড়ুন। প্রিয়জনকে বই উপহার দিন।
Was this review helpful to you?
or
মাত্র পড়ে শেষ করলাম সবগুলো গল্প। নতুন লেখক সৃষ্টিতে দারুণ সাহসী একটি উদ্যোগ নেয়ায় রোদেলাকে সাধুবাদ। বইয়ের সেরা গল্প বলা যায় কৃষ্ঞপক্ষ। ঝরঝরে সাবলীল লেখনীতে চমৎকার। চালিয়ে গেলে উজ্জল ভবিষ্যত। সুযোগ, অসাধারণ। লাস্ট লাইনে টুইস্ট, তব্দা খাওয়া একদম। রাইগর মর্টিস, নতুন লেখক হিসেবে ভালো তবে ডিটেকটিভ গল্পে এতো ফাঁকফোকর মানা যায় না। মাঝে বোরিংও লেগেছে কিছুটা। সন্তান, প্রজাপতি প্রতিক্রিয়া, ওরা সত্যি এসেছিল, নো এক্সিট, বিশেষ কিছু বলবো না, বিদেশী গল্পের ছায়া অবলম্বনে নাকি স্রেফ অনুবাদ, লিখে দেয়া উচিৎ। দেয়ালের ওপাশে, লেখনী নয় শুধু, এই থিমে হুমায়ূনের একটা বিখ্যাত উপন্যাস আছে, লেখক কৃতিত্বের সাথে তার গল্প রূপ প্রকাশ করেছেন আর কি! সাক্ষী, এই দিক দিয়ে এটাকে এগিয়ে রাখবো, হুমায়ূনীয় ছোঁয়া থাকলেও গল্পে স্বাতন্ত্র আছে। ভালো লেগেছে। প্রহর, ছেলেটার কষ্ট অনুভব করতে গেলেই চোখ ভিজে যাচ্ছে, ভালো লেগেছে। প্রতিহিংসা, জন্রাটাই অপছন্দের। লেখনী, বর্ণনাভঙ্গীও দূর্বল লেগেছে অন্য গল্পগুলোর চেয়ে। অসমীকরণ, জটিল গল্প, শুরুটাও ভালো তবে অসম্পুর্ণ। দ্বিতীয় মানব, যদি মৌলিক লেখা বলে ধরি, বইয়ের অন্যতম সেরা গল্প এটা। লেখক প্রচুর পড়েন, বিশেষত বিদেশী ভাষার থ্রিলার, বাহুল্যহীন লেখায় তা বোঝা যায়। অন্যদিকে খুব অল্প কথায় আবেগ তৈরীর অদ্ভুত ক্ষমতা আছে লেখকের। গল্পের শেষ ক'লাইন, অসাধারণ। নিয়মিত লিখলে উজ্জল ভবিষ্যত। অন্তরালে ভালোবাসা, গল্পটা যুক্তিসঙ্গত না, তবে শুরুটা দারুণ ছিল। প্রতিযোগীতা, ভালো লাগে নাই একদমই, বইয়ের সবচেয়ে ইমম্যাচিউর থিম। বিভ্রান্তি, লেখক একদম পাঠককে নিয়ে খেলেছেন পুরোটা সময়, অস্থির। প্রত্যাবর্তন, ভালো লেগেছে, চোখে জল আসার মত। কাঁচে কুয়াশা, লেখককে চিনি আমি, সুরসুরি দেয়া লেখা পড়ে আবার কোন মেয়ে উদাসী না হলেই হয়। মানব জনম, দারুণ, তবে অতিরিক্ত কথোপকথন দৃষ্টিকটু গল্পে। মেসেজটা ভালো লেগেছে, দুঃখ ছাড়া সুখের মর্ম বোঝা যায় না। হারিয়ে ফেলার গল্প, পরবর্তী প্রজন্মের মাঝেও মুক্তিযুদ্ধের আবেগ ব্যাপারটা কাজ করে ভাবতেই ভালো লাগে। ঝরঝরে লেখা, ভালো লেগেছে। সব মিলিয়ে নতুন লেখকদের হিসেবে প্রশংসনীয় বইটি।
Was this review helpful to you?
or
an initiative by 20 young short story writers.
Was this review helpful to you?
or
* ওরা সত্যি এসেছিলো। মিলন গাঙ্গুলী। -গল্পটি বেশি ভালো লাগেনি। মাঝে মাঝে হাসি পেয়েছে। *অসমীকরণ- রাফিন ইকরাম।-কিছু ভাল লেগেছে কিছু লাগেনি গল্পে। *নো এক্সিট। শরীফুল হাসান। - মোটামুটি। এমন গল্প আমার ভাল লাগে। বেশি ভয়ের কিছু হলে ভাল হত। *প্রতিযোগিতা ।প্রান্ত ঘোষ দস্তিদার।- ভাল লাগেনি কেন যেন। *দেয়ালের ওপাশে। নাসির খান।- বইটির সেরা গল্প। কেঁদে ফেলেছি। অনেকটা হুমায়ূন আহমেদের মত লেখা। * কাঁচের কুয়াশা। রাব্বী আহমেদ। মোটামুটি ভাল হয়েছে। আরেকটু ভাল হতে পারত। *মানব জনম। তৌফির হাসান উর রাকিব। ভালো লেগেছে। লেখার হাত আরো পাকা হতে হবে। * প্রতিহিংসা। মাহমুদুল হাসান। লেগে থাকলে ভাল হবে ভবিষ্যতে। খারাপ না। *প্রজাপতি প্রতিক্রিয়া। নাজিম উদ দৌলা। নামটা নাইস। ভালোই লেগেছে। শেষটা ছন্নছাড়া। * হারিয়ে ফেলার গল্প। অধরা চৌধুরী মেঘলা। মোটামুটি। *সন্তান। সালেহ তিয়াস। ভাল লেগেছে। * প্রহর। অভ্র। মোটামুটি হয়েছে। ভাল হবে আগামীতে। *রাইগর মর্টিস। অসীম পিয়াস। এত বড় গল্প! ভাল হয়েছে। মাঝে মাঝে বিরক্ত লেগেছে। * সুযোগ। সাদরুজ্জামান নূর (তামাম)। ভাল লেগেছে। * অন্তরালে ভালোবাসা। অফিউর রহমান ফাহিম। প্রথমে ভাল লেগেছে। পরে আর ভাল লাগেনি। *বিভ্রান্তি। সাঈদ হোসেন চৌধুরী। মোটামুটি হয়েছে। * প্রত্যাবর্তন। উমর ফারুক ইমরান। সুন্দর হয়েছে। * দ্বিতীয় মানব। মারুফ মুক্তাদীর খান। ভালোই লাগলো। * কৃষ্ণপক্ষ। অনন্যা দত্ত। তৃতীয় সেরা গল্প। সুন্দর। * সাক্ষী। আবুল ফাতাহ। দ্বিতীয় সেরা গল্প। হুমায়ূন হুমায়ূন ভাব। সুন্দর । সম্পূর্ণ নিজস্ব মতামত। দ্বিমত থাকতেই পারে। সবার সাফল্য কামনা করি।য়
Was this review helpful to you?
or
সায়েন্স ফিকশন বড়গল্প ওরা সত্যিই এসেছিল মিলন গাঙ্গুলী গল্পটা নাকি বিদেশী কাহিনীর ছায়া অবলম্বনে রচিত।আসল গল্প আমি পড়িনি কিন্তু এতটুকু বলতে পারি আসল গল্পকে ছাপিয়ে গেছে মিলন গাঙ্গুলী।নিজের ছায়া খুব ভালভাবেই ফেলেছেন তিনি। কী আছে গল্পটাতে?হাসি,রহস্য,ফ্যান্টাসি,সায়েন্স,সব।সেই সাথে মিলন গাঙ্গুলীর অসাধারণ লিখনী এবং পরিমিত হিউমার তো আছেই।সব মিলিয়ে সংকলনের অন্যতম সেরা গল্প নিঃসন্দেহে।এবং বইয়ের তৃতীয় সর্বোচ্চ বড় গল্প।আর হ্যা,সেবা প্রকাশনীর বাইরে এটাই তাঁর প্রথম গল্প। মনস্তাত্ত্বিক গল্প অসমীকরণ রাফিন ইকরাম প্রথমেই বলি,গল্পটা একটু ভারী।সংকলনের অন্য সব গল্প থেকে সহজেই আলাদা করা যাবে।তবে গল্পে ঢুকে যেতে পারলে ভাল লাগবে নিঃসন্দেহে।গল্পে ঢুকে যাবার সাথে সাথেই যখন আচমকা গল্পটা শেষ হয়ে যাবে তখন একটা অতৃপ্তির স্বাদ পাবে পাঠক। উপস্থাপনা চমৎকার,অন্তত এই গল্পের জন্য পারফেক্টই বলতে হবে।শেষের ধাক্কাটা পাঠক উপভোগ করবে। হরর গল্প নো এক্সিট শরীফুল হাসান এই গল্পের জন্য একটা মন্তব্যই পারফেক্ট,শিউরে ওঠার মত!ভূতের গল্প অনেক পড়েছি জীবনে কিন্তু এটাকে নিছক ভূতের গল্প বলতে আমি নারাজ।এক কথায় হরর বললেই মানায় বেশি। গা ছমছমে।অন্য সব ভুতের গল্পের মত প্রেডিক্টেবলও না।আঞ্চলিক ভাষা গল্পকে অনন্য মাত্রা দিয়েছে।আর শরীফুল হাসান ভাইয়ের লিখনী নিয়েও কিছু বলা,আগেই বলেছি, স্রেফ ধৃষ্টতা! রম্যগল্প প্রতিযোগিতা প্রান্ত ঘোষ দস্তিদার রম্যগল্পে যে জিনিসটা দেখা যায়,অযথা সুড়সুড়ি দিয়ে হাসাবার চেষ্টা,সেটা থেকে মুক্ত গল্পটি।সাবলীলতা আছে, তারচাইতেও বড় কথা নিছক রম্যগল্প নয় এটা।ব্যাঙ্গাত্মকভাবে বেশ কিছু সুক্ষ্ম মেসেজ দেয়া হয়েছে।পাঠক হাসতে হাসতেই সেই মেসেজটা পেয়ে যাবেন।উপভোগ্য একটা গল্প। বড়গল্প দেয়ালের ওপাশে নাসির খান সবচাইতে বেশি আলোচনা হয়েছে এবং হবে এই গল্পটি নিয়েই।সেই সাথে বলা যায় সংকলনের অন্যতম সেরা গল্প হতে যাচ্ছে এটি।বইটির পরিবেশক রোদেলা প্রকাশনীর কর্ণধার রিয়াজ খান পঞ্চমুখে প্রশংসা করেছেন গল্পটির। গল্পটি পড়ার পর নাসির ভাইকে বলেছিলাম,তোমার মধ্যে বুকে মোচড় দেয়াবার ক্ষমতা আছে।আসলেই তাই, গল্পটি আপনাকে কাঁদাবে। লিখনী এবং উপস্থাপনায় জনপ্রিয় একজন লেখকের ছাপ থাকলেও আমি আমি বলব গল্পটি শুধুই নাসির খানের। একটি গল্পে কিভাবে একটি পুর্নাঙ্গ উপন্যাসের স্বাদ ও তৃপ্তি পাওয়া যায় তা জানতেও গল্পটি পড়া উচিত সবার।সংকলনের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বড় গল্প। রোমান্টিক গল্প কাঁচের কুয়াশা রাব্বী আহমেদ রাব্বী ভাইয়ের ভক্ত হয়েছিলাম তার আঁচল গল্পটি পড়ে।তার বর্ননাভঙ্গির মধ্যে একটা সুর থাকে।যেটা গল্প পড়ার পুরোটা সময় বুকে বাজে।কাঁচের কুয়াশা ফেসবুক,কলেজ,ভার্সিটির প্রেমের গতানুগতিক গন্ডির বাইরের এক জগতের গল্প।বাস্তবতার গল্প।পড়ার পর পাঠক নিঃসন্দেহে তৃপ্ত হবে।একটা দীর্ঘশ্বাসও ফেলবে। সায়েন্স ফিকশন মানব জনম তৌফির হাসান উর রাকিব সায়েন্স ফিকশনগুলোতে আমরা সাধারনত কী দেখি?কখনো রোবট কিংবা ভিনগ্রহবাসীদের সাথে যুদ্ধ,কখনো টাইম মেশিনে চড়ে সময় ভ্রমণ,এইতো।কিন্তু সায়েন্স ফিকশনও যে কখনো নিঁখাদ প্রেমের গল্প হতে পারে তা খুব ভালমতই দেখিয়েছেন লেখক।লিখনী চমৎকার। এতটুকুই বলব,এমন সায়েন্স ফিকশন আপনি হয়ত খুব বেশি পড়েননি। ক্রাইম থ্রিলার প্রতিহিংসা ইরেজার হাসান এটাকে হয়ত গোয়েন্দা কাহিনিও বলা যায়।বলা যায় এজন্য,পাঠক গোয়েন্দা গল্পের মতই এই গল্পের শুরু থেকেই ধন্দে পড়ে যাবেন।প্রেম আর অপরাধের উপভোগ্য ককটেল।বর্ননাভঙ্গি থ্রিলারের উপযুক্ত।সব মিলিয়ে পাঠক তৃপ্তির নিঃশ্বাস ফেলবে তা বলাই যায়। অতিপ্রাকৃত গল্প প্রজাপতি প্রতিক্রিয়া নাজিম উদ দৌলা নাজিম ভাই পরিচিত থ্রিলার লিখিয়ে হিসেবে। কিন্তু আমি তাকে একচেটিয়া থ্রিলার লেখক বলব না।তার বেশিরভাগ টান টান গল্পগুলোতে অদ্ভুত প্রেমের মিশ্রন থাকে।তাই বলে আবার রোমান্টিক থ্রিলারও বোধহয় বলা যাবেনা।আসলে এই গল্পের ক্যাটাগরি নিয়েও খুবই কনফিউশনে পড়তে হয়েছিল।কী বলা যায় এটাকে?রোমান্টিক,অতিপ্রাকৃত,রোমাঞ্চ নাকি রহস্য? আমরা একটা ক্যাটাগরি ঠিক করে দিলাম,বাকিটা পাঠকের সিদ্ধান্তের উপর ছেড়ে দেয়া হল।আর নাজিম ভাইয়ের লিখনী নিয়ে কিছু বলাটা বাহুল্য হবে।অন্যতম সেরা একটি গল্প। মুক্তিযুদ্ধের গল্প হারিয়ে ফেলার গল্প অধরা চৌধুরী মেঘলা ছোট ছোট খন্ডচিত্রের মাধ্যমে আঁকা হয়েছে পুরো চিত্রটা।বাড়তি মেদ নেই,ঝরঝরে একটি গল্প।আবেগের পরিমিত ব্যাবহার লক্ষ্য করার মত।বেশ ভাল লাগবে পাঠকের। সাইকো থ্রিলার সন্তান সালেহ তিয়াস অনলাইনে সাইকো থ্রিলারের ভক্ত অথচ সালেহ তিয়াসের নাম শোনেনি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া খানিক মুশকিলই বটে।তিয়াস ভাইয়ের গল্পের একটা বৈশিষ্ট্য হল,টুইস্টের পর টুইস্ট।আপনি যখনই মনে করবেন সব রহস্য শেষ ঠিক তখনই সামনে এসে দাঁড়াবে অপ্রত্যাশিত এক চমক।এই গল্পটাও তার ব্যাতিক্রম নয়।পাঠক নিঃসন্দেহে চমকে চমকে উঠবেন।বর্ননাভঙ্গিতে নিজস্বতা রয়েছে।সংকলনের অন্যতম সেরা গল্পগুলোর একটি। ছোটগল্প প্রহর অভ্র এই গল্পটায় সত্যি কথা বলতে অন্যান্য গল্পগুলোর মত রহস্য নেই,টান টান টান উত্তেজনা নেই।তবে যা আছে তা হৃদয়ে দাগ কাটার জন্য যথেষ্ঠ।বর্ননাভঙ্গি সাবলীল।সহজেই ভেতরে টেনে নেয় পাঠককে।এক কথায় ভাল লাগার মত একটা গল্প। গোয়েন্দা গল্প রাইগর মর্টিস অসীম পিয়াস অসীম পিয়াসকে নিয়ে শুধুই গল্প পরিবার গর্ব করতেই পারে।তার লেখার হাতে খড়ি 'শুধুই গল্প' পেজের মাধ্যমেই,অথচ তার এই গল্পটা পড়লে বিশ্বাসই হতে চাইবেনা তিনি সবেমাত্র লেখালেখি শুরু করেছেন। একটা গোয়েন্দা গল্পে যা যা প্রয়োজন, থ্রিল,রহস্যের ঘনঘটা,উত্তেজনা সবই আছে। সেই সাথে সায়েন্সের মিশেল গল্পটাকে আরো উপভোগ্য করে তুলেছে। লেখক নিজে মেডিকেলের স্টুডেন্ট হওয়ায় মেডিকেল টার্মগুলোর ব্যাবহার পাঠককে বাড়তি আনন্দ দেবে।সংকলনের সবচাইতে বড় এবং অন্যতম সেরা গল্প এটি। রহস্য গল্প সুযোগ সাদরুজ্জামান নুর (তামাম) সংকলনের অন্যতম নির্বাচক সালেহ তিয়াস এই গল্পটি পড়ে মন্তব্য করেছিল,"অসাধারন"! এই গল্পের মজার ব্যাপারটা বলি,এই গল্পের সবচাইতে বড় টুইস্ট আছে গল্পের একদম শেষের লাইনে।যদি টুইস্টটা প্রথমবারেই ধরতে পারেন তাহলে আপনিও বলে উঠবেন "অসাধারন"!আর যদি কোনো কারণে ধরতে না পারেন তাহলে হয়ত বইয়ের সবচাইতে বাজে গল্প বলে রায় দিয়ে বসবেন!দেখা যাক! রোমান্টিক থ্রিলার অন্তরালে ভালবাসা অফিউর রহমান ফাহিম বিখ্যাত থ্রিলারগুলোতে যেমন দেখা পাঠক একের পর এক পৃষ্ঠা উল্টে যাচ্ছে নিজের অজান্তেই,এই গল্পটাও অনেকটা তেমনই।প্রথম পৃষ্ঠা থেকেই পাঠককে আটকে ফেলবে।টেনে নিয়ে যাবে একেবারে শেষ পর্যন্ত। তবে শেষটা আরো জমজমাট করা যেত বোধহয়। সবমিলিয়ে চমৎকার গল্প। রহস্য বড়গল্প বিভ্রান্তি সাঈদ হোসেন চৌধুরী অতৃপ্তিই এই গল্পের তৃপ্তি! জটিল করে ফেললাম? ছোটগল্পের সংজ্ঞায় বলা হয় তার মধ্যে "শেষ হইয়াও হইল না শেষ" ব্যাপারটা থাকতে হবে।এই গল্পে সেটা পূর্ণমাত্রায় আছে। রসবোধ,প্রাঞ্জলতা,আধিভৌতিক আবহ চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলতে সমর্থ হয়েছেন লেখক।চমৎকার গল্প। অণুগল্প প্রত্যাবর্তন উমর ফারুক ইমরান অণুগল্প।শেষ হয়ে গেলেও যার রেশ রয়ে যায়।সেই হিসেবে বলা যায় একটা সার্থক অণুগল্প।আপনাকে ভাবাবে,হয়ত কাঁদাবেও।দাগ কাটার মত একটা গল্প। সাইকো থ্রিলার দ্বিতীয় মানব মারুফ মুক্তাদীর খান জায়গার অভাবে আমাদের প্রাথমিক বাছাইয়ে ১৯টি গল্প চুড়ান্ত করা হয়েছিল।ক্যাটাগরি এবং আরো কিছু বিবেচনায় গল্পগুলো মনোনীত করা হয়।তবে একটা গল্পের জন্য আক্ষেপ ছিল।সুযোগ আসতেই যোগ করে দেয়া হয় সেটি।শেষের দিকে বেশ কিছু গল্পের সাথে প্রতিযোগীতা করে আসতে হয়েছে এই গল্পটাকে।সে হিসাবে খুব বেশি কিছু না বললেও বোধহয় চলে।একটা সাইকো থ্রিলারে যা কিছু প্রয়োজন তার সবই আছে। রোমাঞ্চ গল্প কৃষ্ণপক্ষ অনন্যা দত্ত (মৃন্ময়ী) এটাই একমাত্র গল্প যেটা সংকলনের জন্য না পাঠানো সত্বেও সংকলনের জন্য মনোনীত হয়েছে। কী আছে গল্পটাতে? রহস্য,রোমাঞ্চ,শিহরণ! গল্পের বর্ননাভঙ্গিতে পাঠক বিশ্বাসই করতে চাইবেন না,লেখিকা এর আগে মাত্র পাঁচটি গল্প লিখেছেন!সবমিলিয়ে দারুন একটি গল্প। বড়গল্প সাক্ষী আবুল ফাতাহ গল্পের মূল চরিত্র অভ্র পাঠকদের মনে জায়গা করে নেবে নিঃসন্দেহে।ভাল লাগার মত একটি গল্প।