Our User Product Reviews

এক কথায় অসাধারণ একটা বই

বেশ adventure আছে বইটায়। খুব ভালো লেগেছে পড়ে।

That's amazing!The book is very adventurous!

WOW,, onek sundor boi❤️❤️❤️??

Good

It's a nice book

Loved it

বইটি পড়ে খুব ভলো লেগেছে

Just a masterpiece book ❤️?

good

বইগুলো অত্যন্ত সুন্দর

অসাধারণ একটা বই। ছোটোবেলায় যখন প্রথম পড়েছিলাম এই বইটা কি যে অদ্ভুত অনুভূতি ছিল কি আর বলব।আমার ছোট্টকাল মজার হয়ে গিয়েছিল এই বই এর জন্য। সবগুলো চরিত্রকে বাস্তব মনে হতো। মনে হতো কেন যে হাকারবিনদের সাথে যেতে পারলাম না।

Excellent book!

It is a very nice book

Very nice book

good

Nice book

Excellent

excellent

দারুণ

good

অনেক অনেক মজার বই। কিশোর কিশোরীদের অবশ্যই পড়া উচিৎ। তবে প্রথম দিকে অপ্রয়োজনীয় লেখা সংযুক্ত থাকায় প্রথম কয়েক পাতা পড়ার আগ্রহ তেমন পাই নি।

shera

cool

Don't wait and buy this.......Ei boi onk shumdor bar bar porle o abr porar iccha krbe....

Ami borabor e Jafar Iqbal sir er lekhar ekjon mugdho bhokto ... Haat Kata Robin o temon e bhalo lagar moto ekti boi..khub bhalo legeche

Good book.

একটা ছেলে যার কিনা হাত নেই । কিন্তু জগতের সব কাজ সে পারে । এবং সে তার এক হাত নিয়েই ডাকাতদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ায় । জাফর ইকবাল স্যারের বইগুলো সত্যিই অসাধারণ

বইটিতে এক ছেলে ,যার কোনো রোড এক্সসেরিন্টের কারণে হাত নাই হয়ে গেছে । কিন্তু এর ফলে তার লাইফস্টাইল থেমে থাকে নি । সে ধৈর্য না হারিয়ে প্রবল উদ্যমে তার জীবন শুরু করে । এর ফলে সে হয়ে যায় অতুলনীয় । সে তার বন্ধুদের সাথে ঘুরে বেড়ায় । এমনকি সে ডাকাতদের সাথেও টক্কর দেয় । এরকম অসাধারণ দুর্ধান্ত কাহিনী নিয়ে আমাদের এই বই । হাত কাটা রবিন

ছোট বেলায় ফিরে যাওয়ার একমাত্র উপায় এই ভীষণ প্রিয় বইগুলো হাতে নেওয়া। এখনও মনে পড়ে ছোটবেলায় কত মুগ্ধ বিস্ময়ে এই বইগুলো পড়তাম। লেখকের বিভিন্ন আত্মজৈবনিক রচনা বা সাক্ষাৎকার হতে জানা যায়, এই উপন্যাসটির পান্ডুলিপির ব্যাপ্তি নাকি আগে আরও বড় ছিল এবং পরবর্তিকালে প্রকাশের সুবিধার্থে তিনি সেই পান্ডুলিপির এক-তৃতীয়াংশ কেটে বাদ দিতে বাধ্য হন। কিন্তু এটা কিন্তু উপন্যাস চলাকালীন একবারের জন্যেও পাঠক উপলব্ধি করতে পারবে না। বাদ দেয়া অংশটুকু ছাড়াই এটি বেশ পরিণতছোটদের জন্য লেখা মুহম্মদ জাফর ইকবাল-এর দারুন একটা বই।

হাত কাটা রবিন – মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর লেখা একটি বাংলা কিশোর সাহিত্য এর বই। মাওলা ব্রাদার্স প্রকাশনী হতে প্রকাশিত । দামঃ ১৪১ টাকা । উপন্যাসটি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে । মুহম্মদ জাফর ইকবাল অন্য উপন্যাসগুলোর চেয়ে ভাল । কিন্তু কেন জানিনা উপন্যাসটি বেশি জনপ্রিয়তা পায় নি ।

I was thrilled at my teenage reading this book... I took it for my children... Really very good book for children

জাফর ইকবালের "হাতকাটা রবিন" একটি কিশোর গোয়েন্দাধর্মী উপন্যাস। উপন্যাসে অন্যতম চরিত্র টোপন। টোপনের মাধ্যমেই গল্পে জানা যায় ওদের পাড়ায় থাকতে আসে ওরি বয়সি এক ছেলে নাম রবিন। টোপন ও তার সব বন্ধুরা অবাক হয়ে রবিনকে দেখতে থাকে। কারণ রবিনের বাম হাত কনুইয়ের কাছ থেকে কাটা। রবিনের সাথে ওর বন্ধুত্ব গড়ে উঠতে সময় লাগে না। প্রাইভেট ডিটেকটিভ এজেন্সি নামে টোপনদের একটি গোয়েন্দা গ্রুপ ছিল। কিছু দিনের মধ্যেই রবিন এর অন্যতম সদস্য হয়ে যান। রবিন এমনি তে কিছুটা জেদী স্বভাবের। যেমন ফুটবলের মালিক ও নিজে হওয়ায় খেলার সময় ওর টিমের ক্যপ্টেন ও নিজেই হয়ে যায়।হঠাৎ করেই টোপন, রবিন একদিন রাতের বেলা এক ডাকাত দলকে দেখে ফেলে ও তাদের দলে একজন আহত তা জানতে পারে। সেই দিন থেকেই এই দলটি কে ধরতে চেষ্টা করতে থাকে। কোনোভাবেই ডাকাত দলটির কোনো খবর বের করা সম্ভব হচ্ছিল না। যদিও এক সময় তারা খুঁজে পায় এবং ওরা ওদের পরবর্তী ডাকাতি করার পরিকল্পনা জেনে যায়। বন্ধুদের নিয়ে রবিন ঠিক করে এই দলটিকে ধরিয়ে দিবে। কিন্তু সফল হবে কি? লেখক এই উপন্যাসটিতে তুলে ধরেছেন কিশোর বয়সের দুরন্তপনা ও দুঃসাহসিকতার গল্প।

স্যার জাফর ইকবালের "হাতকাটা রবিন" একটি কিশোর গোয়ান্দাধর্মী উপন্যাস। এ উপন্যাসের অন্যতম চরিত্র টোপন। টোপনের মাধ্যমেই গল্পে জানা যায় ওদের পাড়ায় থাকতে আসে ওরি বয়সি একটি ছেলে নাম রবিন। তবে উপন্যাসটির কেন্দ্রীয় চরিত্র হাত কাটা রবিন। রবিনকে দেখে টোপন ও তার বন্ধুরা অবাক হয়। কারণ রবিনের বাম হাত কনুইয়ের কাছ থেকে কাটা। রবিনের সাথে ওর বন্ধুত্ব গড়ে উঠতে সময় লাগে না। প্রাইভেট ডিটেকটিভ এজেন্সি নামে টোপনদের একটি গোয়েন্দা গ্রুপ ছিল। কিছু দিনের মধ্যেই রবিন এর অন্যতম সদস্য হয়ে যায়। রবিন এমনি তে জেদী স্বভাবের। যেমন - ফুটবলের মালিক ও নিজে হওয়ায় খেলার সময় ওর টিমের ক্যপ্টেন ও নিজেই হয়ে যায়। হঠাৎ করেই টোপন, রবিন একদিন রাতের বেলা এক ডাকাত দলকে দেখে ফেলে ও তাদের দলে একজন আহত তা জানতে পারে। সেই দিন থেকেই এই দলটি কে ধরতে চেষ্টা করতে থাকে। কোনোভাবেই ডাকাত দলটির কোনো খবর বের করা সম্ভব হচ্ছিল না। যদিও এক সময় তারা খুঁজে পায় এবং ওরা ওদের পরবর্তী ডাকাতি করার পরিকল্পনা জেনে যায়। বন্ধুদের নিয়ে রবিন ঠিক করে এই দলটিকে ধরিয়ে দিবে। কিন্তু সফল হবে কি? জাফর স্যার এই উপন্যাসটিতেও তুলে ধরেছেন কিশোর বয়সের দুরন্তপনা ও দুঃসাহসিকতার গল্প।

রবিন,যার দুরন্তপনার কথা কাহিনীতে আপনি ফিরে যাবেন আপনার শৈশবে,আপনার প্রতিটি বিকেলের সপ্ন গুলোকে আবারও মনে করিয়ে দিবে আর নতুন কিশোরদের মনে লাগাবে অ্যাডভেন্চার এর রং!এক অনন্য অ্যাডভেন্চার এর কাহিনী নিয়ে গঠিত এই বইয়ের গল্প!যখন আমি গল্পটি পড়ছিলাম মনে হয়েছিলো যেনো আমি গল্পের ভেতর ঢুকে গেছি!কাহিনী গুলো যেনো বাস্তব আমার চোখের সামনে ঘটছে!

#রকমারি_রিভিউ_প্রতিযোগ_জানুয়ারি রিভিউ নংঃ৩ বইঃ হাত কাটা রবিন লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল, ক্যাটাগরিঃ শিশু- কিশোর উপন্যাস, মূল্যঃ১৪১ টাকা (রকমারি মুল্য) প্রকাশনীঃ মাওলা ব্রাদার্স লেখক পরিচিতিঃ শিক্ষাবিদ, বুদ্ধিজীবি, কলামিস্ট, গল্পকার, ঔপনাসিক, বিজ্ঞান লেখক স্যার মুহম্মদ জাফর ইকবাল বাংলাদেশের ছোট বড় প্রায় সব বয়সি মানুষের কাছে এক জনপ্রিয় নাম। তিনি শিশু-কিশোরদের জন্য প্রতি বছরই নতুন নতুন গল্প নিয়ে হাজির হন। যার মাঝে বেশি গল্পই থাকে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী নিয়ে। গল্পগুলো সত্যিই কল্পনা জগত কে প্রসস্থ করে দিতে টনিকের মতো কাজ করে। সাথে নতুন জ্ঞান মস্তিষ্ককে উৎজীবিত করে। এছাড়া তিনি মুক্তিযুদ্ধ, গনিত অলিম্পিয়াড নিয় বই লিখে থাকেন। কাহিনী সংক্ষেপেঃ একটি কিশোর গোয়ান্দাধর্মী উপন্যাস। ১৯৭৬ সালে প্রথম প্রকাশিত হলে উপন্যাসটি জনপ্রিয় হতে থাকে এবং ২০০৬ সালে দ্বিতীয় বার প্রকাশিত হয়। উপন্যাসে অন্যতম চরিত্র টোপন। টোপনের মাধ্যমেই গল্পে জানা যায় ওদের পাড়ায় থাকতে আসে ওরি বয়সি এক ছেলে নাম রবিন। টোপন ও তার সব বন্ধুরা অবাক হয়ে রবিনকে দেখতে থাকে। কারণ রবিনের বাম হাত কনুইয়ের কাছ থেকে কাটা। রবিনের সাথে ওর বন্ধুত্ব গড়ে উঠতে সময় লাগে না। প্রাইভেট ডিটেকটিভ এজেন্সি নামে টোপনদের একটি গোয়েন্দা গ্রুপ ছিল। কিছু দিনের মধ্যেই রবিন এর অন্যতম সদস্য হয়ে যান। ইবুর দোয়া কবুল হয়ে গেলো। একটি ছেলে ঠিকই এলো কিন্তু সেই ছেলেটার একটা হাতের কনুইয়ের পরের অংশ নেই। কিন্তু ছেলেটি অত্যধীক সাহসী, মেজাজও বিশেষ ভালো নয়। হাত না থাকলেও তরতর করে গাছে উঠে বলে, উঠতে পারে। প্রথম দেখাতেই, "তোরা সব এ পাড়ার ছেলে? হ্যাঁ?" কোন সৌজন্য বোধ নেই ছেলেটার, ভদ্র ভাষা নেই, সোজা তুই বলে সম্বোধন সবাইকে। কিন্তু কিছুদিন পর বোঝা গেল ছেলেটার মন আসলে খুব ভাল। তাই সবাই প্রিয় বন্ধু হয়ে গেল খুব অল্প সময়ে। এমনকি রক্ত শপথ নিয়ে রবিন ওদের ক্লাবেও সদস্যও হয়ে গেল। তারপরই শুরু হয় তাদের দুরন্তপনা। রবিন এমনি তে কিছুটা জেদী স্বভাবের। যেমন ফুটবলের মালিক ও নিজে হওয়ায় খেলার সময় ওর টিমের ক্যপ্টেন ও নিজেই হয়ে যায়। হঠাৎ করেই টোপন, রবিন একদিন রাতের বেলা এক ডাকাত দলকে দেখে ফেলে ও তাদের দলে একজন আহত তা জানতে পারে। সেই দিন থেকেই এই দলটি কে ধরতে চেষ্টা করতে থাকে। কোনোভাবেই ডাকাত দলটির কোনো খবর বের করা সম্ভব হচ্ছিল না। যদিও এক সময় তারা খুঁজে পায় এবং ওরা ওদের পরবর্তী ডাকাতি করার পরিকল্পনা জেনে যায়। বন্ধুদের নিয়ে রবিন ঠিক করে এই দলটিকে ধরিয়ে দিবে। কিন্তু সফল হবে কি? লেখক জাফর ইকবাল এই উপন্যাসটিতেও তুলে ধরেছেন কিশোর বয়সের দুরন্তপনা ও দুঃসাহসিকতার গল্প। পাঠ্য প্রতিক্রিয়াঃ লেখকের বিভিন্ন আত্মজৈবনিক রচনা বা সাক্ষাৎকার হতে জানা যায়, এই উপন্যাসটির পান্ডুলিপির ব্যাপ্তি নাকি আগে আরও বড় ছিল এবং পরবর্তিকালে প্রকাশের সুবিধার্থে তিনি সেই পান্ডুলিপির এক-তৃতীয়াংশ কেটে বাদ দিতে বাধ্য হন। কিন্তু এটা কিন্তু উপন্যাস চলাকালীন একবারের জন্যেও পাঠক উপলব্ধি করতে পারবে না। বাদ দেয়া অংশটুকু ছাড়াই এটি বেশ পরিণতছোটদের জন্য লেখা মুহম্মদ জাফর ইকবাল-এর দারুন একটা বই। অনেক আগে লিখলেও, আমার মনে হয় বইটা এখনও সমান জনপ্রিয় ছোটদের কাছে।

Shanghatik vallaglo

#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বই:- হাত কাটা রবিন লেখক:- মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনী:- মাওলা ব্রাদার্স পৃষ্ঠা সংখ্যা:- ৮৪ রকমারি মূল্য:- ১৪১ টাকা এই নিয়ে দুইটা উপন্যাসে দেখলাম গল্প কথক ইবু। জাফর স্যারের কিশোর উপন্যারের অসাধারন অ্যাডভ্যাঞ্চার গুলো আমার খুব ভালো লাগে। যখন শোনলাম প্রিয় এই লেখকের প্রথম কিশোর উপন্যাস "হাত কাটা রবিন" তখন থেকেই মনটা আনচান আনচান করছিলো বইটি পড়ার জন্য। গরিব মানুষ বলে যথারিতী পুরান বইয়ের দোকান থেকেই দশ টাকা দিয়ে কিনে নিলাম জাফর স্যারের "হাত কাটা রবিন" অবশেষে প্রতিক্ষা না করে পড়েও ফেললাম। প্রিয় মানুষের বই হাতে পেলে যা হয় আর কি এজন্যই এতো তাড়াহুড়া। যাইহোক এবার কাজের কথা বলি! ইবু, হীরা, নান্টু, মিশু এবং সলিল প্রথমে একটি হাসপাতাল খুলেছিলো। মাসুদের বাবা ডাক্তার হওয়াতে মাসুদই হয় এই হাসপাতালের ডাক্তার। মাসুদের বাবা বদলি হওয়াতে তারা সরকারি বাসা ছেড়ে চলে যায়। ডাক্তার না থাকায় হাসপাতালটাও উঠে গেল। এর পরে ওরা একটা ফুটবল ক্লাব খোলে। ফুটবল ক্লাবটিও এখন বন্ধ। ইবু দোয়া করছে মাসুদদের সরকারি বাসায় যে নতুন পরিবারটি এসেছে সেখানে যাতে ওদের বয়সি একজন থাকে। তাহলে ফুটবল ক্লাবটি আবার খোলা হবে। এখন ওদের একটা ডিটেকটিভ ক্লাব আছে। ইবুর দোয়া কবুল হয়ে গেলো। একটি ছেলে ঠিকই এলো কিন্তু সেই ছেলেটার একটা হাতের কনুইয়ের পরের অংশ নেই। কিন্তু ছেলেটি অত্যধীক সাহসী, মেজাজও বিশেষ ভালো নয়। হাত না থাকলেও তরতর করে গাছে উঠে বলে, উঠতে পারে। প্রথম দেখাতেই, "তোরা সব এ পাড়ার ছেলে? হ্যাঁ?" কোন সৌজন্য বোধ নেই ছেলেটার, ভদ্র ভাষা নেই, সোজা তুই বলে সম্বোধন সবাইকে। কিন্তু কিছুদিন পর বোঝা গেল ছেলেটার মন আসলে খুব ভাল। তাই সবাই প্রিয় বন্ধু হয়ে গেল খুব অল্প সময়ে। এমনকি রক্ত শপথ নিয়ে রবিন ওদের ক্লাবেও সদস্যও হয়ে গেল। তারপরই শুরু হয় তাদের দুরন্তপনা। ফুটবল ম্যাচ, রাতের বেলা অন্য ছেলেদের ভয় দেখানো, নদীতে সাঁতার কাটা। এর মধ্যেই টিপু নামে নতুন একটা ছেলে যোগ দেয় ওদের দলে। টিপু লেখাপড়ায় সন্তুষ্ট হয়ে তার বাবা তাকে একটি নৌকা উপহার দিয়েছে। এই নৌকা নিয়ে ঘুরে বেড়ানো এখন ওদের প্রধান কাজ। এর মধ্যেই একদিন ওরা ভয়ংকর একটা ডাকাতদলের খোঁজ পায়। সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেয় পিছু নিবে ডাকাতদের। ইবু, হীরা, নান্টু, মিশু, সলিল, রবিন এবং টিপু এই কজনইতো মানুষ তাঁরা। তাহলে কি করে এমন ভয়ংকর এক ডাকাত দলেকে প্রতিহত করবে??? কি হবে ওদের????? #পাঠ_প্রতিক্রিয়া:- মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের প্রথম কিশোর উপন্যাস হাত ককাটা রবিন। আর এখানেই তিনি প্রমাণ করেছেন তিনি বাংলার সেরা কিশোর উপন্যাস লেখক। একমাত্র স্যারই পারে আমাকে বারবার আমার শৈশবে নিয়ে যেতে। স্যারের কিশোর উপন্যাসের তুলনা কি দিয়ে করবো তা ভেবেই পাই না। আমি শহরের ছেলে হলেও আমার শৈশব কেটেছে টাঙ্গইলের একটি গ্রামে। খালাত ভাই ফারুক আর আমার একটি টিম ছিলো নাম দিয়েছিলাম বিচ্ছু বাহিনী। এই টিমের প্রধান লিডার ছিলাম আমি। মানুষের উপকার হয় এমন কাজ করার চেষ্টা করেছি সবসময়। দীঘিতে নৌকা চালানোর সময় একবার নৌকা ডুবেও গিয়েছিলো তখন যদি নজরুল ভাই এবং মামুন ভাই না থাকতো তাহলে অনেক বড় ক্ষতিও হতে পারতো। আরেকটা প্রধান কাজ ছিলো আমাদের পোকামাকর, প্রজাপ্রতি, ঘাসফড়িং সহ যে কোন প্রাণী মারাগেলে তাদের যানাজা পরিয়ে মানি দিতাম যেভাবে মানুষ মাটি দেয়া হয় ঠিক সেভাবে। এই উপন্যাস পরার পরে ফারুককে খুব মিছ করছি। ও বেঁচে থাকলে হয়তে একটা ফোন দিয়ে বলতাম ভাই এটা পড়। দরকার হলে কুরিয়ারে পাঠিয়েও দিতাম। ছোটবেলা থেকে ফারুকের একমাত্র স্বপ্ন ছিলো আর্মির চাকরি নেয়া। ০৯ সালে এসএসসি দেয়ার পরথেকেই ওর স্বপ্নপূরণের দৌড়ঝাঁপ শুরু ১১ সালে ওর চাকরি হয়। ট্রেনিং শুরু করার আগে ও ঢাকায় আসে আমাদের বাড়িতে। মাসখানেব থেকে চলে যায়। যাওয়ার সময় টাঙ্গইল ভূয়াপূরের গাড়িতে না উঠে বোকা ছেলেটা সিরাজগঞ্জের বাসে উঠেছিলো। তাই যমুনা সেতুর পূর্ব পার্শে (ইব্রাহামাবাদ) নামে এবং রোড ক্রস করার সময় একটি মালবাহী ট্রাক ওকে চাপা দিয়ে দেয়।

ওদের একটা ডিটেকটিভ ক্লাব আছে। ওরা মানে- ইবু, হীরা, নান্টু, মিশু আর সলিল। এর আগে ওদের একটা ফুটবল ক্লাব ছিল, তারও আগে হাসপাতাল। হাসপাতালের ডাক্তার ছিল মাসুদ। ওর আব্বা ডাক্তার কিনা তাই। মাসুদরা চলে যাবার পর হাসপাতালটাও উঠে গেল। ওই সরকারি বাসায় আবার নতুন এক পরিবার এসেছে। ইবু (গল্প কথক) দোয়া করছে যাতে এবার একটা ওদের বয়সি ছেলে থাকে। তাহলে ফুটবল ক্লাবটা আবার খোলা যাবে। কিন্তু বিধি বাম। ছেলে ঠিকই এলো কিন্তু সেই ছেলেটার একটা হাত কনুইয়ের পর থেকে কাটা। আর কি মেজাজ ছেলেটার।।। প্রথম দর্শনেই তরতর করে গাছে উঠে বলে, "তোরা সব এ পাড়ার ছেলে? হ্যাঁ?" কোন ভাল মন্দ জিজ্ঞেস করা নেই, ভদ্র ভাষা নেই, সোজা তুই। কিন্তু কিছুদিন পর বোঝা গেল ছেলেটার মন আসলে খুব ভাল। তাই সবাই প্রানের বন্ধু হয়ে গেল। এমনকি রক্ত শপথ নিয়ে ছেলেটা মানে রবিন ওদের ক্লাবেও শামিল হয়ে গেল। তারপর আর কি? দুরন্ত ছেলেরা যেমন হয় আরকি। ফুটবল ম্যাচ, রাতের বেলা অন্য ছেলেদের ভয় দেখানো, নদীতে সাঁতার কাটা এসব করেও কৈশোরের মজার দিনগুলো পার করে তারা। এর মধ্যেই নতুন একটা ছেলে যোগ দেয় ওদের দলে। টিপু নাম তার। টিপু লেখাপড়ায় এত ভাল যে তার বাবা তাকে উপহার স্বরূপ একটা নৌকা কিনে দিয়েছেন। এই নৌকা নিয়ে ঘুরে বেড়ানো এখন ওদের প্রিয় কাজ। এর মধ্যেই একদিন ওরা ভয়ংকর একটা ডাকাতদলের খোঁজ পায়। সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেয় পিছু নিবে তাদের। কনকনে শীতের সময় নৌকায় করে পিছু নেয় ডাকাতদের। ওদের সিদ্ধান্ত কি ঠিক হলো? এরকম বাচ্চা কয়েকটা ছেলে ভয়ংকর ডাকাত দলের বিরুদ্ধে কিই বা করতে পারবে? আমার কথা : মুহম্মদ জাফর ইকবালের এটা প্রথম কিশোর উপন্যাস। আর এটাতেই তিনি বাজিমাত করে দিয়েছেন। শিশু কিশোরদের মনে হয় জাফর ইকবাল ছাড়া আর কেউ এত ভাল করে বোঝে না। এটা অবশ্য একান্তই আমার নিজস্ব মতামত। কারো ভাল না লাগতেই পারে। এই লেখাটা পড়ছিলাম সেই ছোট্ট বয়সে। পরে টিভিতে নাটক হিসেবেও দেখেছি। দারুণ একটা লেখা। পরবর্তীতে আর কোন লেখকের লেখা পড়ে এই অনুভূতি আসে নি আমার। একবার বলেছিলাম জাফর ইকবালের লেখায় প্রথম দিকের চার্ম আর নেই। আমাকে একজন উত্তরে বলেছিলেন, আমি বুড়ো হয়ে গেছি। কিন্তু হাত কাটা রবিন পড়ে তো আমার এখনো মনে হয় না আমি বুড়ো হয়ে গেছি??? সেই ছোটবেলার স্মৃতিগুলো তো ঠিকই মনে দোলা দেয়।। কি জানি? বুড়োই হলাম কিনা।।।

This book defined my teenage. Now I am 30+

This book is very exiting.It affects in my mind. It is written by Muhammad Jafar Iqbal which is amazing in a single word.It is my first reading exiting novel.I like it very much.At last I say that every small generation should read this book.

জাফর ইকবাল স্যার রচিত প্রথম কিশোর উপন্যাস "হাত কাটা রবিন"। টোপন নামক কিশোরের জবানীতে গল্পটা বিবৃত হয়েছে। গল্পে একদল কিশোরের কথা বলা হয়েছে। তারা ছিলো অ্যাডভেঞ্চার প্রিয়। " ব্ল্যাক ড্রাগন" এবং "স্পুটনিক বয়েজ" নামক ক্লাব ছিলো তাদের। ঘটনাক্রমে তারা একদল ডাকাতের সন্ধান পায়।এবং তাদের ধরার পরিকল্পনা করতে থাকে।অবশেষে শোভাপুর গ্রামের "ইসমাইল খাঁ" এর বাড়ীতে ডাকাতির সময় ডাকাত দল ধরা পড়ে। এটা সম্ভব হয় ঐ কিশোর দলের তীক্ষ্ণ বুদ্ধির জন্য। পুরো উপন্যাস জুড়ে পাঠক ফিরে পাবেন তার হারানো কৈশোর।আর এখনকার কিশোরেরাও পাবে সত্যিকারের কৈশোরের স্বাদ,যেটা এখন হারিয়ে গেছে ডিজিটাল ডিভাইসের মধ্যে।

#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা #আগস্ট_রিভিউ ২৩ বই- হাত কাটা রবিন লেখক-মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনী-মাওলা ব্রাদার্স পৃষ্ঠাঃ ৮৪ মূল্য : ১৪০৳ ধরণঃ কিশোর উপন্যাস কাহিনিঃ ইবু, হীরা, নান্টু, মিশু আর সলিল, মাসুদ। এদের ফুটবল ক্লাব, সার্কাস ক্লাব, ডিটেকটিভ ক্লাব থেকে শুরু করে নিজস্ব হাসপাতাল পর্যন্ত আছে। এদের মধ্যে মাসুদ ডাক্তার, কারণ তার বাবা ডাক্তার আর মাসুদ তাদের এক নাম্বার বন্ধু। কিন্তু মাসুদ রা সেই এলাকা ছেড়ে চলে গেলে সেই হাসপাতাল বন্ধ হয়ে যায়। আবার ফুটবল টিমে একটা মেম্বার কম পড়ে। ডিটেকটিভ ক্লাব যে কি ভয়াবহ “মুরগী খুন” কেস সল্ভ করেছিল, সেটা না বলাই ভাল। কিন্তু ওদের কত দুঃখ। সময় থাকতে ডাক্তারী টা শিখে নিলেই পারত, মাসুদের থেকে। এ আর এমন কি কঠিন? একদিন সেই খালি বাড়ি তে নতুন মেম্বার আসল, ওদের বয়েসী একটা ছেলে, বাম হাত টা কাটা। সেই এক হাত দিয়ে গাছে তরতরিয়ে ঊঠে ওদের জিজ্ঞেস করে বসল, তারা এই এলাকার ছেলে কিনা, লেখক তথা ইবুর দল বেশ আশ্চর্য হল। এক সময় সেই হাত কাটা ছেলেও এদের প্রাণের বন্ধু , রক্তের বন্ধু হয়ে গেল। সেই হাকার – হাত কাটা রবিন, এক হাত নিয়েও দুরন্তপনায় পিছিয়ে নেই কিন্তু। একদিন এদের দলে এল টিপু নামের এক ছেলে, যার কিনা নিজস্ব নৌকা আছে, পড়াশোনায় ভালো করার জন্য কিনে দিয়েছে তার বাবা। এদের টিম টা বেশ সুন্দর, কৌশরের দিনগুলো ভালোই যাচ্ছিল। কিন্তু , একদিন, টিপুর ছোটবোন ঝুমু, বাড়ির ছাদ থেকে টেলেস্কোপ দিয়ে কিছু জিনিস দেখে ফেলে, এর পরপরেই এক ভয়াবহ ডাকাত দলের মুখোমুখি হতে হয় এই কিশোর দল কে। ঠিক কেন আর কিভাবে? সেটা জানতে হলে বইটা পড়ে ফেলুন। পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ এটা নাকি স্যার এর প্রথম কিশোর উপন্যাস,অনেক পরিমার্জন করে লেখা। স্যার নিজেই বলেছেন মূল গল্প আরো আলাদা ছিল, সেই মূল গল্প পড়ার বড্ড ইচ্ছে। এই বইটার ছোট্ট একটা গল্প আছে। ২০১২ সালের জন্মদিন টা আমার কাটে আব্বুর কর্মস্থল রাজবাড়ী তে, আগের দিন বাগেরহাট খান জাহান আলীর মাজারের ওখান থেকে ঘুরে, আব্বুর কর্মস্থল রাজবাড়ী তে যাই সেদিনি। পরের দিন আব্বু অফিস করে ফিরলে, বিকেলে আব্বুর সাথে অফিস-মার্কেট ইত্যাদি ঘুরে এই বইটা সহ আমি তপু , বুবুনের বাবা কিনি। আর সেদিন রাতেই দুই বোন মিলে তিনটা বই এ শেষ করি। :D যায় হোক । কোন বই কোন ভাবে কিভাবে চলে আসে কে বলতে পারে ? বইটা আমার খুব প্রিয়, বিশেষ করে নৌকার জীবন টা। এই বই আর নৌকা ডুবির নৌ-জীবন আবার খুব ভালো লেগেছে পড়ে। আবার এরকম মফঃস্বলে বড় হওয়া কত আনন্দের। সমবয়েসী বন্ধুদের সাথে কাটানো সময় ও ভালো লাগে। আমার ছোটবেলার একটা অংশ কাটে গাজীপুরে। অনেক বন্ধুদের পেলেও বেস্ট ফ্রেন্ড টাকে এই যুগেও খুঁজে পাইনা, কেউ তার খোঁজ ও দিতে পারে না। এই বই গুলো পড়লে ছোটবেলার কথা মনে পড়ে। রবিন, টিপু চরিত্র দুটো বেশ ভালো লাগে। শেষ অংশে, রবিনের কান্না দেখে আমার নিজের ও খারাপ লেগেছিল।“যখন কাঁদার কোন প্রয়োজন নেই” তখন ...

Onek sundor ekta boi. Odvut sundor

'হাত কাটা রবিন' উপন্যাসটির মাহাত্ম্য অপরিসীম। কেননা এটি যে মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের রচিত প্রথম কিশোর উপন্যাস! এই উপন্যাসটি প্রকাশের আগেও তাঁর বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর বই প্রকাশিত হয়েছিল কিন্তু সেটা একদমই কিশোর উপযোগি ছিল না। কিশোরদের জন্য এটাই স্যারের প্রথম লেখা এবং এর ধারাবাহিকতায়ই পরবর্তিকালে তিনি এইধরণের কিশোর উপন্যাস এবং কিশোরদের জন্য সাই ফাই লেখা শুরু করেন এবং একটা সময়ে এসে পরিণত হন বাংলা সাহিত্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় জুভেনাইল অথরে। 'হাত কাটা রবিন' উপন্যাসের মাধ্যমে কিশোর উপন্যাসের সংজ্ঞাটাই বদলে দিয়েছিলেন মুহম্মদ জাফর ইকবাল। ইতিপূর্বেও বাংলা সাহিত্যে বেশ কিছু কিশোর উপন্যাস রচিত হলেও, আঙ্গিক দিক থেকে সেগুলো ছিল একেবারেই আলাদা। নির্দিষ্ট একটা প্লটের উপর ভিত্তি করে রচিত সেসব উপন্যাস হতে 'হাত কাটা রবিন' ব্যতিক্রম। এমনটা বলতে চাই না যে এই উপন্যাসের কোন কাহিনী নেই। অবশ্যই আছে। লেখক অসাধারণ একটা গল্পও বলেছেন। তবে সেই গল্প বাঁধাধরা ছাঁচে উপস্থাপিত হয়নি। প্রথমে এই উপন্যাসে লেখক তুলে ধরেছেন এক দল কিশোরের কথা। তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক, তাদের ফুটবল খেলা প্রভৃতির উল্লেখ আছে উপন্যাসের প্রথমাংশ জুড়ে। পরবর্তি অংশে আছে এক অ্যাডভেঞ্চারের কাহিনী যেখানে কিশোরেরা এক ডাকাতদলকে নৌকায় করে গোপনে ধাওয়া করে এবং এক সময় সম্মুখ লড়াইয়ের মাধ্যমে তাদেরকে ধরিয়েও দেয়। বলাই বাহুল্য, মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের অধিকাংশ কিশোর উপন্যাসই এই ফরমুলায় রচিত। তাঁর সকল উপন্যাসেই প্রথমে এক দল কিশোরকে নিয়ে কিছু উদ্দেশ্যহীন গল্প বলা হয় যা ওইসব কিশোরদের চরিত্র ফুটিয়ে তোলে এবং তারপর তাদেরকে একটা অ্যাডভেঞ্চারের সম্মুখীন করা হয়। তবে অবশ্যই, প্রথম কিশোর উপন্যাস হওয়ায় লেখক এই আঙ্গিক ধাঁচ এই উপন্যাসেই প্রথম প্রয়োগ করেছিলেন। স্যারের বিভিন্ন আত্মজৈবনিক রচনা বা সাক্ষাৎকার হতে জানা যায়, এই উপন্যাসটির পান্ডুলিপির ব্যাপ্তি নাকি আগে আরও বড় ছিল এবং পরবর্তিকালে প্রকাশের সুবিধার্থে তিনি সেই পান্ডুলিপির এক-তৃতীয়াংশ কেটে বাদ দিতে বাধ্য হন। কিন্তু এটা কিন্তু উপন্যাস চলাকালীন একবারের জন্যেও পাঠক উপলব্ধি করতে পারবে না। বাদ দেয়া অংশটুকু ছাড়াই এটি বেশ পরিণত ও মেদহীন একটি উপন্যাস বলেই বিবেচিত হবে পাঠকের কাছে তাই পাঠককে সেই বাদ দেয়া অংশের জন্য মোটেই হা-হুতাশ করতে হবে না। তবু স্যারের লেখা প্রথম কিশোর উপন্যাসের পূর্নাংগ সংস্করণ ঠিক কেমন হত, সেটা না জানার হতাশা চিরদিনই পাঠকদেরকে তাড়িয়ে নিয়ে বেড়াবে। যাইহোক, একটি একক উপন্যাস হিসেবে 'হাত কাটা রবিন' দারুণ এন্টারটেইনিং। মার্ক টোয়েনের অ্যাডভেঞ্চার কাহিনীর প্রভাব বেশ ভালমতই আছে স্যারের এই লেখায়। উপন্যাসে যেসব ঘটনার উল্লেখ আছে, সেগুলোর মধ্যে পাঠক সহজেই নিজেদের জীবনের নানা ছায়া খুঁজে নিতে সক্ষম হবে। আর তাই এই উপন্যাসটি পড়ার সময় পাঠক নিজেদেরকে উপন্যাসে বর্ণিত কিশোর দলের একজন সদস্য হিসেবে কল্পনা করে নিয়ে কাহিনীর সকল রূপ-রস-গন্ধ গ্রহণ করে নিতে পারবে!

READIN' my review at this moment. Dont wait anymore and buy this at once. Eita hajar bar porle o mon jurai nah.

মার্ক টোয়েন এর "টম সয়ার এর দুঃসাহসিক অভিযান" বই থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে লেখা মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর সর্বশ্রেষ্ঠ বই গুলোর একটি।শৈশবের দুরন্তপণা,আনন্দ,এ্যাডভেঞ্চার...সব মিলিয়ে অসাধারন একটি বই।