User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
so cute
Was this review helpful to you?
or
খুব মজার একটি বই। বইটি ছোটরা পরে খুব আনন্দ পাবে।
Was this review helpful to you?
or
মজার একটি বই। ছোটবেলায় পড়েছিলাম এবং দারুন মজা পেয়েছিলাম। এবার কিনেছি মেয়ের জন্য। আমার মেয়েও খুব আগ্রহ নিয়ে পড়েছে।
Was this review helpful to you?
or
Very good Book to read
Was this review helpful to you?
or
ফরাসত আলি কিভাবে কিভাবে যেন একটা লটারি জিতে ফেললেন। কি করবেন ভাবতে ভাবতে ঠিক করলেন পথশিশুদের জন্য একটা স্কুল বানাবেন। হারুন ইঞ্জিনিয়ারও তাতে সাহায্য করতে তৈরি তার যুগান্তকারী আবিষ্কার "প্লাস্টিজনা" নিয়ে, যা তৈরি করা হয় আবর্জনা থেকে। এই স্কুলের ছাত্র হবে পথের শিশুরা। সবকিছু ঠিকঠাকই ছিল কিন্তু ঝামেলা বাঁধালো ঝড়! রাতের অন্ধকারে তাড়াহুড়ো করে স্কুলের কাজ শেষ করতে গিয়ে কেউই খেয়াল করল না স্কুলটা একদিকে কাত হয়ে গেছে। বেশ মজার ব্যাপার না? এই মজার স্কুল, স্কুলের ছাত্র আর শিক্ষকদের নিয়ে হাস্যরসাত্মক এবং একই সাথে শিক্ষনীয় গল্প এই "পথচারী স্কুল"
Was this review helpful to you?
or
বইঃ স্কুলের নাম পথচারী লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ধরণঃ শিশু-কিশোর উপন্যাস প্রকাশনাঃ মাওলা ব্রাদার্স হতে প্রকাশিত । দামঃ ১৭৬ টাকা কাহিনীঃ ফরাসত আলী নামে একজন বৃদ্ধ ব্যক্তি লটারিতে ৩০ লক্ষ টাকা পান । তিনি আর তাঁর বন্ধু ফারুখ বখত মিলে ঠিক করেন একটি স্কুল বানাবেন এবং স্কুলে পড়বে গরিব বাচ্চারা । হারুন ইঞ্জিনিয়ার এর আবিষ্কৃত প্লাস্টিজিন দিয়ে স্কুল বানানো হলে ঘটতে থাকে নানা মজার ঘটনা । জানতে হলে পড়তে হবে বইটি ।
Was this review helpful to you?
or
একজন বয়োবৃদ্ধ লোক লটারি জিতে প্রচন্ড সমস্যায় পড়ে টাকা দিয়ে কি করবে। এরপর অনেক কষ্টে সিদ্ধান্ত নেয় একটি স্কুল খুলবে কিন্তু স্কুলটি হবে একদম ভিন্ন,যার প্রমাণ মেলে প্রথম দিন স্কুল এর বিল্ডিং এর গঠনে। এরপর পথশিশুদের অনাবিল আনন্দ আর অসাধারণ সব কান্ডকারখানার গল্প স্কুলের নাম পথচারী। এবং অনেক ইন্টারেস্টিং জায়গা ছিলো স্কুলের নাম কি দেয়া হবে তা নিয়ে। বইটি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে কারণ বইটি পথশিশুদের নিয়ে একজন ম্যাডামের যে খুব আগ্রহের সাথে কাজ তা সবাই করলে পৃথিবী আরো সুন্দর হতো!
Was this review helpful to you?
or
প্লাস্টিজনা!! ময়লা আবর্জনার নিয়ে গল্পের মূল চরিত্র ফরাসত আলী তৈরি করেন মজবুত ধরণের প্লাস্টিক,,যা দিয়ে বাড়িঘর তৈরি করা যায় এবং এর তৈরি ঘরবাড়ি খুব সহজেই স্থানান্তর করা যায়।এই গবেষণার সময় ময়লার গন্ধে তার আশেপাশে কেউ আসেনা কিন্তু সে সফল হয় একসময়।তার আবিষ্কার করা প্লাস্টিজনা দিয়ে তৈরি করে রাস্তার গরীব দুঃখীদের জন্য স্কুল,,যার নাম পথচারী মডার্ন স্কুল।এই স্কুল ঘিরেই ঘটতে থাকে এরপর নানা কাহিনী।
Was this review helpful to you?
or
What would you do if you ever won a lottery? Perhaps make a school made out of plastic? Well that might sound strange, but that's exactly how Farasat Ali and Harun Enginner's thought process works! The book 'Schooler Naam pothochari' is about this hilarious duo and their preposterous activities. It's an enjoyable novel by Muhammad Zafar Iqbal.
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_রিভিউ_প্রতিযোগ_ডিসেম্বর উপন্যাসঃ স্কুলের নাম পথচারী লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনীঃ মাওলা ব্রাদার্স ধরনঃশিশু কিশোর মুল্যঃ২০০ টাকা কাহিনী সংক্ষেপঃ আমরা সবাই ছোট থেকে বড় হওয়ার সময়, আমাদের আশেপাশে অনেক মানুষকে বন্ধু হিসেবে পেয়েছি। হয়তো সময়ের প্রয়োজনে বা পরিস্থিতির স্বীকার হয়ে তারা আমাদের জীবন থেকে চলে গেছে বা যেতে হয়েছে। তারপরও কিছু মানুষ আমাদের জীবনে থেকে পুরো জীবনধারা পরিবর্তন করে দেয়। আবার কিছু মানুষ থাকে দুধের মাছি হিসেবে যাদের ঠাট্টা বিদ্রুপ আমরা মজা হিসেবে নিয়ে থাকলেও প্রকৃতপক্ষে তারা কখনো আমাদেরকে ঠায় দেয়না জীবনে। এতো কথা বলে ফেললাম বন্ধু নিয়ে, কি সম্পর্ক এই গল্পের সাথে বন্ধুত্ব নামক বন্ধনের?? তাহলে মুল কথাই ফিরে যাই। গল্পের মুল চরিত্র হলো ফরসত আলী। যে কি না খুব একটা লম্বা/খাটে না, চিকন/মোটা না। তাকে দেখা মাত্র অনেকে চিনে ফেলবে শুধু মাত্র ঋতু বুঝে। কারন গরমকালে সে দাড়ি গোফ কেটে ফেলে আর শীতকালে দাড়ি গোফ রেখে দেয়। তার অনেক পদের বন্ধু রয়েছে। কিন্তু কেউ কাজের না। হঠাৎ এক লোকের ঠকবাজির কারনে তার অনেকগুলো টাকার লটারি কিনতে হয়। মাস শেষে টাকা না থাকায় সেগুলো নিয়ে বিপাকে পড়তে হয় তার। সব বন্ধু দের কাছে যায় সে লটারি নিয়ে কিন্তু লটারির ক্রমিক নম্বর দেখে সবাই ভাবে যে এগুলো দুই নম্বরী লটারি। শুধু যে তার কাছ থেকে কেনে না সেটা না ফরসত আলীকে নিয়ে বিভিন্ন হাসি ঠাট্টা করে মেতে ওঠে। অবশেষে ফরসত আলী র আরেক বন্ধু রইসউদ্দীন এর কাছে ব্যাপারটা খুলে বলতেই সে নিতে চায় অর্ধেক এবং টাকা পড়ে দিয়ে দিবে বলে তাকে চিন্তামুক্ত করে। অবশেষে পরের মাসে লটারির ফলাফল বের হলে দেখে যে ফরাসত আলীর লটারির প্রথম পুরস্কার পেয়েছে। এবং দৌড়ে ফরাসত আলীর কাছে সংবাদ দিয়ে আসে। অবশেষে লটারির এতোগুলো টাকার অর্ধেক সে রইসউদ্দিন কে দিয়ে দিতে চাই। পরবর্তী তে রইস উদ্দিন টাকাটা না নিয়ে ২ জন মিলে চিন্তা করতে থাকে এই টাকা দিয়ে কি করা যায়। অবশেষে তারা একটি স্কুল বানানোর পরিকল্পনা করে। এদিকে দুর্বৃত্ত রা তাদের পেছনে লেগে থাকে, অন্যদিকে স্কুল গুলো আসলে যাদের জন্য তৈরী কর তাদের কি একটুও ইন্টারেস্ট থাকে?? আর তারা কেন বিনা বেতনের শিক্ষক খুজে?? তাহলে এই স্কুল টা আসলে কাদের জন্য?? সমাজের বিভিন্ন গন্যমান্য ব্যাক্তিরাই কেন তাদের এই স্কুলের পেছনে লাগে?? পাঠ্য প্রতিক্রিয়াঃ বইটি পড়ে মনে হতে পারে যে এটি একটি বানানো গল্প। আমিও প্রথমে পড়ে তাই ভেবেছি। কিন্তু লেখক প্রথমেই তার গল্পের শুরুতে লিখেছেন যে ঘটনা নাকি পুরোপুরি সত্য। স্কুলের বাচ্চাদের মজার সব কর্মকান্ড আশা করি সবার ভালো লাগবে।
Was this review helpful to you?
or
হালকা পাতলা প্লাস্টিজনার একটা স্কুল, যার পুরোটাই পথচারী মানে পথের শিশুদের জন্য তৈরি। কি বিশ্বাস হচ্ছে না তো??? আচ্ছা আজকে এই পথচারী স্কুলের গল্পই শোনাব আপনাদের।।। এই স্কুলের মূল ব্যক্তি হচ্ছেন ফরাসত আলি। খুব সাধাসিধা আর ভাল মানুষ তিনি। তার একটা মজার অভ্যাস আছে। গরম পড়লে চুল দাড়ি সব মিলিয়ে কেটে ফেলেন তিনি, দেখতে তখন মুসোলিনির মতো লাগে। আবার শীতকালে দাড়ি-গোফ কাটা বন্ধ করে দেন। তখন আবার কার্ল মার্ক্সের মত দেখা যায় তাকে। তার পরিচিতরা সবাই এই বিষয়ে জানে তাই অবাক হয়না।।। এবার চুল দাড়ি কুটকুট করতে থাকাতে ফরাসত আলি বুঝতে পারলেন তার নাপিতের দোকানে যাওয়ার সময় হয়েছে। কিন্তু সেখানে খুব ভীড় থাকায় দোকানে গিয়ে রেজর চাইলেন। দোকানী তার দাড়ি-গোফে ঢাকা মুখের কথা বুঝতে না পেরে একশটা লটারির টিকেট দিয়ে দিল তাকে। এখন এতগুলো টিকেট নিয়ে কি করেন তিনি। একে একে অঙ্কের প্রফেসর রইসউদ্দিন, কাস্টমসের এমাজউদ্দিন, ডাক্তার তালেব আলি, অ্যাডভোকেট আব্দুল করিম সবাইকেই জিজ্ঞেস করলেন কিন্তু কেউ টিকেট কিনতে রাজি হল না। অবশেষে ঘনিষ্ঠ বন্ধু ফারুখ বখত বললেন যে তিনি অর্ধেক টিকেট নিবেন কিন্তু এখন না, হাতে টাকা এলে। এদিকে লটারির ফল বেরোলে দেখা যায় ফরাসত আলি লটারিতে ত্রিশ লক্ষ টাকা জিতেছেন। তখন তার সেই চার বন্ধু একে একে সবাই আসে লটারির টিকেট কেনার জন্য সাথে একেক রকম উপহার। কিন্তু বন্ধু ফারুক বখতের জন্য ফরাসত আলি জানতে পারে লটারি জেতার কথা। এদিকে সেই বন্ধুরা নিজেদের মধ্যে মারামারি শুরু করে দেয় সেই টিকেটের জন্য। ফরাসত আলি আর ফারুক বখত ঠিক করেন এই টাকা নিজেদের জন্য না, বরং সমাজে উপকার হয় এমন কিছু করবেন। তাই ঠিক করলেন বাচ্চাদের জন্য একটা স্কুল করবেন। এখানে তাদের সাথে যোগ দিলেন হারুন ইন্জিনিয়ার। তিনি তার যুগান্তরী আবিষ্কার প্লাস্টিজনা দিয়ে খুব অল্পসময়ের মধ্যেই স্কুল দাড় করিয়ে দিলেন। কিন্তু স্কুল দাড়াল ডানে বামে না হয়ে উপর নিচে। মানে পুরো স্কুলটাই কাত হয়ে রইল। আর পুরো স্কুলটাই পথচারী শিশুদের জন্য দিয়ে দিলেন। এরপর ঘটতে লাগলো আরো মজার মজার সব কান্ড। কিন্তু সেগুলো জানতে হলে যে আপনাকেও পড়তে হবে মুহম্মদ জাফর ইকবালের "স্কুলের নাম পথচারী" নামের এই অসাধারণ বইটা।।। আমার কথা : প্লাস্টিজনা দিয়ে বানানো একটা স্কুলঘর। যেটাকে ঝড়ের রাতে তাড়াহুড়া করতে গিয়ে স্কুলটি আকাশের দিকে কাত করে বানানো হয়েছে। কি মজার না বিষয়টা? “স্কুলের নাম পথচারী” পড়তে গিয়ে বারবার হেসে লুটোপুটি খেয়েছি। কি মজার একটা স্কুল! আর সেই স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী হলো রাজ্যের যত পকেটমার, টোকাই আর রাস্তার ছেলেমেয়েরা। তারপর একে একে স্কুলে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন মহসীন, রুখসানা, রাণুদি, প্রফেসর আলী। স্কুলের জন্য ডাক্তার না পাওয়ায় নিয়োগ দেয়া হয় নার্স মার্থাকে। আর চুন্নু মিয়া তো একাই একশো - সকালে দারোয়ান, স্কুল চলার সময় দপ্তরী, দুপুর বেলায় বাবুর্চি। মজার মজার সব কান্ড কারখানা ঘটতে থাকে স্কুলটিকে ঘিরে। প্রত্যেকটি ঘটনা একেকটা আরেকটা থেকে মজাদার ছিল। আর তার মধ্যে সবচেয়ে মজাদার ছিল শিক্ষক নির্বাচন আর ফরাসত আলীর চুল দাড়ি সংক্রান্ত বিষয় দুটি। গ্যারান্টি যে আপনি পড়ার সময় আপনার দাঁতগুলো ভেতরে রাখতেই পারবেন না। হ্যাপি রিডিং।।।
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা #জুন_রিভিউ ১২ বই ঃ স্কুলের নাম পথচারী লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল মূল্যঃ ১৫৮৳ ধরনঃ শিশুতোষ উপন্যাস প্রকাশনীঃ মাওলা ব্রাদার্স কাহিনিঃ “স্কুলের নাম পথচারি”! অদ্ভুত এক নাম তাই না? স্কুলের নাম বলে মনেই হয় না। ফরাসত আলী, নিঃসঙ্গ এক মানুষ। এক রকম বেকায়দায় পড়ে ৫০০ টাকা গচ্চা দিয়ে ১০০ টা টিকেট কিনলেন লটারির। কার কাছে গছিয়ে দিতে চাইলেও পারেননি। একটা স্পেশাল নাম্বার চ ১১১১১১১১, এই নাম্বার দেখেই বন্ধুবান্ধব বেশ মজা করল তার সাথে। জালটিকেট বলে ফিরিয়ে দিল। কিন্তু ঠিক এই সময় পাশে এসে দাঁড়ান তাঁর বন্ধু ফারুখ বখত, তিনি ভবিষ্যতের চিন্তায় বর্তমান নিয়ে ভাবে না। ওই টিকেটগুলো থেকেই একটা টিকেট পেয়ে যায় তিরিশ লক্ষ টাকার পুরস্কার। টিকেটটি হাত করার জন্য তিন বন্ধু যারা তাকে ফিরিয়ে দিসিল তাদের মধ্যে শুরু হয়ে যায় প্রতিযোগিতা, শেষ হয় এ্যাম্বুলেন্সে করে হাস্পাতালে গিয়ে। টাকা কাজে লাগাতে গিয়ে তারা ২ কাপ চা, ২ টা পেন, এক রিম কাগজ আর সোলার পাওয়ার ক্যালকুলেটর নিয়ে। তো শেষমেশ আমাদের ফরাসত আলী ও ফরুখ বখত সিদ্ধান্ত নেন পুরস্কারের টাকা দিয়ে একটি স্কুল তৈরি করার। সেই স্কুলের নাম পথচারী। তাঁদের দলে একসময় সাথে এসে যোগ দেয় হারুণ ইঞ্জিনিয়ার। তিনি তাঁর আবিষ্কৃত প্লাস্টিজনা দিয়ে বানিয়ে দেন স্কুলঘর। একদিন এক ঝড়ের রাতে তাড়াহুড়া করে বানাতে গিয়ে স্কুলটি আকাশের দিকে কাত হয়ে থাকে।স্কুলের ছাত্র ছাত্রী বলতে পকেটমার,টোকাই,রাস্তার ছেলেমেয়েরা, এরা যে কিভাবে স্কুলের ক্লাস রুম এ পৌঁছাত!! স্কুল তৈরি হবার পরপরই তাঁরা পেয়ে যান মির্জা মাস্টার ও তাঁর ছাত্রছাত্রীর দলকে। আস্তে আস্তে স্কুলে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন মহসীন, রুখসানা, রাণুদি, প্রফেসর আলী,নার্স মার্থা। আর আছে অলরাউন্ডার চুন্নু মিয়া- সকালে দারোয়ান, স্কুল চলার সময় দপ্তরী, দুপুর বেলায় বাবুর্চি। এই স্কুল দেখতে আবার তদন্ত কমিটিও আসে। এই স্কুল কে ঘিরে ঘটে নানা ঘটনা কিংবা ...। ? জানতে হলে পড়ুন পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ এই বইটা পড়ে জোরে জোরে হাসবেন শিউর। এত অদ্ভুত স্কুল যদি আমাদের থাকত !!! বইটা বেশ সুন্দর, ইউনিক লেগেছে আমার কাছে। আমাদের স্কুল গুলো যদি উলটো হতো কেমন লাগত??গ্রাভিটির বিপরীতে ??এই স্কুল ছিল লেগো সেট এর মত জোড়া লাগানো যেত, খোলা যেত, এমন হলে ভালোই হত, কয়দিন পর পর স্কুলের ভিউ সম্ভব, এমন স্কুল না হলেও আশা করি উপযুক্ত শিক্ষার স্কুল আমাদের আরো হবে। রকমারিঃ রেটিংঃ ৫/৫
Was this review helpful to you?
or
মজার স্কুল মুহাম্মদ জাফর ইকবাল স্যার,শিশু কিশোরদের জন্য যিনি সবসময় অসাধারন উপন্যাস লিখে থাকেন তারই একটি কিশোর উপন্যাস “স্কুলের নাম পথচারি”।এককথায় বলতে গেলে অনেক মজার একটি বই।উপন্যাসটির প্রধান চরিত্র ফরাসত আলী। একা একা থাকা একজন সাধাসিধে মানুষ। দোকানীর চাপে পড়ে হঠাত্ইআ একদিন কিনে ফেলেন একশটা লটারির টিকেট। দুম করে পাঁচশ টাকা খরচ হয়ে যাওয়ায় তিনি চেষ্টা করেন টিকেটগুলো বিক্রি করতে। কিন্তু সবাই তাঁকে ফিরিয়ে দেয়। এই সময় পাশে এসে দাঁড়ান তাঁর বন্ধু ফারুখ বখত। ওই টিকেটগুলো থেকেই একটা টিকেট পেয়ে যায় তিরিশ লক্ষ টাকার পুরস্কার। টিকেটটি হাত করার জন্য কিছু মানুষের মধ্যে শুরু হয়ে যায় অসুস্থ প্রতিযোগিতা।ফরাসত আলী ও ফরুখ বখত সিদ্ধান্ত নেন পুরস্কারের টাকা দিয়ে একটি স্কুল তৈরি করার। তাঁদের সাথে এসে যোগ দেয় হারুণ ইঞ্জিনিয়ার। তিনি তাঁর আবিষ্কৃত প্লাস্টিজনা দিয়ে বানিয়ে দেন স্কুলঘর।ঝড়ের রাতে তাড়াহুড়া করতে গিয়ে স্কুলটি আকাশের দিকে কাত হয়ে থাকে।স্কুলের ছাত্র ছাত্রী বলতে পকেটমার,টোকাই,রাস্তার ছেলেমেয়েরা। স্কুল তৈরি হতে না হতেই তাঁরা পেয়ে যান মির্জা মাস্টার ও তাঁর ছাত্রছাত্রীর দলকে। তাই আর নতুন করে খুঁজতে হয় না ছাত্রছাত্রী। একে একে স্কুলে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন মহসীন, রুখসানা, রাণুদি, প্রফেসর আলী নামের চরিত্রগুলো। স্কুলের জন্য ডাক্তার না পাওয়ায় নিয়োগ দেয়া হয় নার্স মার্থাকে। মজার মানুষ চুন্নু মিয়া চাকরি পায় অনেকগুলো - সকালে দারোয়ান, স্কুল চলার সময় দপ্তরী, দুপুর বেলায় বাবুর্চি।মজার মজার সব কান্ড কারখানা ঘটতে থাকে স্কুলটি ঘিরে।বইটা শিশু-কিশোরদের জন্য লেখা হলেও পড়তে ভালো লাগবে সবারই। লেখক হিসেবে মুহম্মদ জাফর ইকবাল গল্পবলিয়ের ছাপ রেখেছেন পুরো বই জুড়ে। ফলে বইটি পড়লে মনে হয় না যেন পড়ছি, মনে হয় কেউ যেন গল্প বলছে।কিশোর উপন্যাস এর ভক্তরা এই বইটি পড়তে মিস করবেন না আশাকরি।
Was this review helpful to you?
or
ফরাসত আলী লটারী পেয়েছেন । ত্রিশ লক্ষ টাকার । কি করবেন ভাবতে ভাবতে ঠিক করে ফেললেন একটা স্কুল বানাবেন । বাচ্চাদের পড়াশুনার জন্য । হাজির হলেন হারুণ ইঞ্জিনিয়ার । তিনি তার আবিষ্কৃত প্রযুক্তি দিয়ে স্কুল বানিয়ে দেবেন । আবর্জনা থেকে তিনি এক বিশেষ ধরণের মজবুত প্লাস্টিক আবিষ্কার করেছেন,যার নাম প্লাস্টিজনা । এ প্লাস্টিক দিয়েই বানানো হবে স্কুল বিল্ডিং । অবশেষে স্কুল বানানো হল । অনেকগুলো প্লাস্টিকের রুম স্ক্রু দিয়ে জোড়া লাগিয়ে বানানো হল স্কুল । একটা ঝড়ের আগে এক রাতের ভেতর তড়িঘড়ি করে সেই রুমগুলো জোড়া লাগানো হল । কিন্তু রাতের অন্ধকারে কেউ লক্ষই করেনি স্কুলটি একদিকে কাত হয়ে গেছে । তারপরও কাত হয়ে থাকা সেই বিল্ডিংয়েই শুরু হল সেই স্কুল । স্কুলের নাম দেওয়া হল পথচারী মডার্ণ স্কুল । স্কুলের দায়িত্ব দেওয়া হল মির্জা মাস্টারকে আর স্কুলের ছাত্র হল মুটে,টোকাই,পকেটমারসহ রাস্তার ছেলেরা । তারা সমস্ত স্কুলটা দাপিয়ে বেড়াতে লাগল । আর এভাবেই একের পর এক মজার এবং অত্যন্ত মজার কাহিনী দিয়ে তৈরি হয়ে গেছে জাফর ইকবাল স্যারের মজার একটি উপন্যাস "স্কুলের নাম পথচারী" ।
Was this review helpful to you?
or
লটারির টিকেটে তিরিশ লাখ টাকা পুরস্কার পাবার পর ফরাসত আলি এবং তার বন্ধু ফারুক বখত ঠিক করলেন বাচ্চাদের জন্য একটা স্কুল বানাবেন, যেখানে বাচ্চারা হাসতে হাসতে আর খেলতে খেলতে পড়বে। হারুন ইঞ্জিনিয়ারের যুগান্তকারী আবিষ্কার ‘প্লাস্টিজনা’ দিয়ে তৈরি হল স্কুল এর মূল কাঠামো। কিন্তু একটু সমস্যা হয়ে গেল! স্কুলঘর দাঁড়িয়ে থাকল মাটি থেকে আকাশের দিকে উঠে যাওয়া কাত হওয়া অবস্থায়! স্কুলের নাম দেওয়া হল, ‘পথচারী মডার্ন স্কুল’। যেসব বাচ্চাকাচ্চারা রাস্তাঘাটে ঘুরে বেড়ায়, তাদের পড়াশুনার জন্য এই স্কুল। এইসব পথচারী বাচ্চাদের নানা মজার কর্মকাণ্ড নিয়ে লেখা এই বইটি খুবই মজার।