User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
বইটি পড়তে অনেক ভালো লেগেছে
Was this review helpful to you?
or
This Book is Great.Nice adventure ,nice story . I like it very much.Rokomari Keep it up.We are very happy with your service
Was this review helpful to you?
or
Excellent!
Was this review helpful to you?
or
আমার বই পড়ার শুরু মুহম্মদ জাফর ইকবালের কিশোর উপন্যাস দিয়ে। ক্লাস ফাইভে ছিলাম, ওনার একটা বই পেলেই গোগ্রাসে গিলতাম। সেগুলো আমার জীবনে বই পড়ার ক্ষেত্রে appetizer হিসেবে কাজ করেছে। এই বইটা তখনকারই পড়া। মনে আছে, খুব ভালো লেগেছিল। এতদিন পরে পুরো কাহিনী ভুলে গিয়েছিলাম। তাই দ্বিতীয়বার পড়লাম। যদিও এই বুড়ো বয়সে এখন কিশোর উপন্যাস মাঝে মাঝে বিরক্ত লাগে, অনেকদিন পর এই বইটি পড়ে ভালো লাগলো। নির্মল আনন্দ পেলাম। আমার মনে হয়, যেকোনো বাবা-মা যারা তাঁদের বাচ্চাদের বই পড়ার প্রতি আগ্রহী করতে চান, এই ধরনের কিশোর উপন্যাস কিনে দিতে পারেন। একটু বাস্তবতা, একটু কল্পনা, একটু সাহসিকতা। In a word, loved it for the second time! :)
Was this review helpful to you?
or
আচ্ছা মনে করেন, বাসায় একটা সিন্দুক আছে বিশাল বড়ো। প্রায় একশো বছরের পুরোনো। সেই সিন্দুক নিয়ে বহু জল্পনাকল্পনা। কিন্তু সিন্দুকের ডালা খুলার পর বের হলো একটা বোতল। আর কিচ্ছু নেই। কেমন লাগবে তখন? আবার সেই বোতলের মুখও সিলগালা করা। সেই বোতলের মুখটাও কষ্টেসৃষ্টে খুলার পর বের হলো এক দৈত্য। আরব্য রজনীর সেই রূপকথার দৈত্য। কেমন হবে তখন? হ্যাঁ ঠিক এই ধরনের কাহিনী নিয়েই লেখা জাফর ইকবাল স্যারের "কাবিল কোহকাফী"! বারো বছর বয়সী এক কিশোরী। নাম টুশি। বাবা-মা কেউ নেই। জ্ঞান হওয়ার পর থেকে দেখছে, এক বিশাল বাড়িতে সে থাকে এক বুড়োর সাথে। বুড়ো লোকটি তার নানা। অবশ্য এই বাড়িতে আরো দুজন লোক থাকে। পাহারাদার ইদরিস মিয়া আর রান্নার জন্য জমিলার মা। টুশির নানা অনেক চিন্তাভাবনা করে ঠিক করলেন, টুশিকে একটা ফ্যামিলিতে পাঠাবেন। যেখানে বাবা, মা আর একটা ছোট ভাই থাকবে। তিনি ওরকম একটা ফ্যামিলির সাথে কথাও বলেছেন। কিন্তু টুশি সেখানে যাবে না। কিন্তু নানা মারা যাওয়ার বাধ্য হয়ে টুশিকে সেই বাসায় যেতে হয়। যাওয়ার সময় তার জামা-কাপড়, বইপত্রের সাথে নেয় একটা বোতল। সেই বোতলটা টুশি পেয়েছিলো তার নানার বাড়ির একশো বছরের পুরোনো সিন্দুকে। বিশাল বড় এক সিন্দুকে এই একটা বোতল ছাড়া আর কিচ্ছুই ছিলো না। এই বাসায় আসার পর টুশির সার্বক্ষণিক সঙ্গী হলো তপু। তপুর বাবা ইমতিয়াজ আহমেদকে চাচা আর তপুর মা কে টুশি চাচি বলে ডাকা শুরু করলো। টুশিকে তারা খুশি মনে যে নিলো তা না। কারণ টুশি দেখতে সুন্দর না। তাকে মেনে নেয়ার কারণ একটাই। টুশির নানা তার সম্পত্তি একটা ট্রাস্ট খুলে ব্যবস্থা করে গেছেন। টাকা-পয়সার সমস্যা নেই বলেই হয়তো তারা টুশিকে মেনে নিয়েছেন। যাই হোক, মোটামুটি দিন কাটছিলো টুশির যতদিন পর্যন্ত কাবিল কোহকাফীর আগমন না হয়। টুশির চাচা-চাচি একদিন তপুর নানির বাড়িতে গেলেন। ফোন করে জানিয়ে দিলেন রাতে ফিরবেন না। খাওয়াদাওয়া শেষ করে টুশি আর তপু ওই বোতলটারর মুখ খুলে ফেলে। সেই বোতলটা বাহির থেকে দেখতে খালি মনে হলেও সেই বোতলে বন্দি ছিল এক জ্বীন। তারই নাম কাবিল কোহকাফী। একশ বছর বন্দি থাকার পর তাকে বোতল থেকে মুক্ত করলো টুশি আর তপু। আর তারপরই ঘটতে থাকে মজার মজার কাহিনী। সেসব জানতে হলে পড়ে দেখতে হবে "কাবিল কোহকাফী" বইটি।
Was this review helpful to you?
or
প্রদীপে ঘসা দিলাম আর সাথে সাথে বের হয়ে আসল বিকটদর্শন এক দৈত্য। রঙ্গিন ধোঁয়ায় ভরে গেল ঘর। ভয়েতো প্রদীপের মালিক আধমরা! কিন্তু ভয় পেলে কি আর হুকুম করা যায়। ভয় কাটিয়ে যেই না দৈত্যকে হুকুম করলেন অমনি আসতে লাগল পছন্দের আশ্চয সব জিনিস! কি চেনা চেনা লাগছে? লাগারই কথা,আরব্যরজনীর আলাদিনের গল্পই বলছি। এরকমই একটা গল্প কিন্তু আমাদের দেশেও আছে,লিখেছেন মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যার। আর মানুষটা যেখানে জাফর ইকবাল সেখানে ভিন্ন কিছু আশা করাই যায়! গল্পে দেখা যায়, কিশোরী বয়সী মেয়ে টুসি। উচ্ছলতার জায়গায় নিসঙ্গতা তার সঙ্গী। একমাত্র বন্ধু আর একমাত্র আত্নীয় বলতে তার নানা। নানা মারা যাবার সময় তাকে দিয়ে কালচে রংয়ের অদ্ভুদ এক বোতল। নানার মৃত্যুর পর কোন আত্নীয় না থাকায় টুসির জায়গা হয় অচেনা এক পরিবারে। ওই পরিবারের একমাত্র ছেলে তপুকে শিষ্য বানিয়ে ফেলে টুসি। আজানা-অচেনা একপরিবারে শুরু হয় তার নতুন জীবন। একদিন আর কৌতুহল দমাতে না পেরে টুসি খুলে নানার দিয়ে যাওয়া অদ্ভুদ বোতলটি। তারপর বের হয়ে আসে জ্বীন! টুসি আর তপুতো জ্বীনটাকে বিশ্বাসই করতে চায় না! শেষে জ্বীন বেচারাকে নানান অদ্ভুদ কাজ করতে হয় ওদেরকে বিশ্বাস করাতে। এর মাঝে কিছু দুষ্ট লোক টুসিদের জ্বীন কাবিল কোহকাফীর কথা জেনে যায়। ওরা ধরে নিয়ে যায় জ্বীনটাকে। তারপর কাবিল কোহকাফীকে উদ্ধার করতে নেমে পড়ে টুসি আর তপু। শুরু হয়ে যায় শ্বাসরুদ্ধকর অ্যডভেঞ্চার। আর এ অ্যডভেঞ্চারেরর শেষ পযন্ত থাকতে আমাদের পড়তে হবে মুহম্মদ জাফর ইকবালের কাবিল কোহকাফী বইটি।
Was this review helpful to you?
or
বইটি হাসির | গম্ভীর মুখ নিয়ে 20 পৃষ্ঠা পর্যন্ত পড়ছি কিন্তু একসময় আবিষ্কার করলাম আমি হাসছি, কখনো ফিক ফিক করে কখনো হে হে করে | কমেডি ক্যাটাগরি তে ভালো একটা বই |