User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
khub sundar ekta boi.
Was this review helpful to you?
or
so nice book
Was this review helpful to you?
or
এক কথাই অসাধারণ!!!
Was this review helpful to you?
or
Excellent book.This is one of most good science fiction of Zafor Iqbal.the story is very interesting.The story is about future where there is human killing everywhere.Human organs are sold after Killing them.The people trade human.Comparatively it is a nice book.None can get up while reading this book.
Was this review helpful to you?
or
Khub valo ekta boi
Was this review helpful to you?
or
রুহান রুহান বইটি আমার বেশ ভাল লেগেছে। গল্পটা এক কথায় অসাধারণ। আমার অনেক অনেক ভালো লেগেছে।
Was this review helpful to you?
or
বেশ পছন্দের একটি সায়েন্স ফিকশন।গল্পে বলা হয়েছে অনেক বছর পরের ভবিষ্যতের কথা।সেখানে বই নামক কোনো কিছুর অস্তিত্ব নেই।তাদের গলায় ঝোলানো থাকে ক্রিস্টাল ডিস্ক আর সেখানেই থাকে সব তথ্য। গল্পের মাঝে ঘটে অনেক হানাহানি,,ঘটে মানুষ বিক্রি করার মতো ঘৃণ্য ঘটনা। নানান ঘটনার মধ্যে রুহানের সাথে পরিচয় হয় ক্রিটিনার।তারা দুজনে মিলে পুরানো দিনের কিছু বই বের করে,,শিখে নেয় পড়ালেখা এবং গল্পের শত্রুদের বিরুদ্ধে তাদের লেখাপড়ার জ্ঞান কাজে লাগায়।তাদের স্বপ্ন সামনের প্রজন্মকে তারা লেখাপড়ার মাধ্যমেই গড়ে তুলবে।
Was this review helpful to you?
or
জাফর সাহেব যদি জীবনে কোন ভালো কাজ করে থাকেন তাহলে, এই বইটা লিখেছেন :) আমার অনেক স্মৃতি আছে বইটি নিয়ে...স্কুল থেকে প্রাইজ পেয়েছিলাম এটুকুই শেয়ার করলাম ; ) এইটা বইটার জন্য আমি একসময় ওনার ভক্ত ছিলাম এবং ওনার অনেক ছাইপাঁশ গিলেছি। কিনতু বলতে হবে রুহান রুহান অসাধারণ একটা বই। আমি অনেক সাই-ফাই পড়েছি, কিনতু এটা বেষ্ট। জানি না এটা ওনার মৌলিক লেখা কিনা, কিনতু চাইলে বইটা সংগ্রহে রাখা যায়। my blog http://www.somewhereinblog.net/blog/abcd11 https://bookwormbangladesh.blogspot.com/
Was this review helpful to you?
or
নাম: রুহান রুহান লেখক: মোহম্মদ জাফর ইকবাল ধরণ :বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী প্রকাশনা: সময় প্রকাশন মূল্য: ২০০৳ কাহিনী সংক্ষেপ: পৃথিবী অতিক্রম করে ফেলেছে একবিংশ শতাব্দীর পরেও কয়েকশ বছর। বিজ্ঞানের কল্যাণে মানুষ পড়ালেখা থেকে মুক্তি পেয়ে গেছে। আবিষ্কার হয়েছে ক্রিষ্টাল রিডার নামক এক বিষ্ময়কর যন্ত্র। যা প্রত্যেকের কাছেই থাকে, এবং যে কোনো ধরনের তথ্য আনলিমিটেড ভাবে এখানে রেকর্ড করে রাখা যায়। ফলে মানুষকে আর কষ্ট করে বর্ণমালা শিখতে হয় না। বিজ্ঞানের চরম উৎকর্ষতায় মানুষ যখন পৌছে গেছে, ঠিক তখনি পৃথিবীর মানুষের এক ভিন্ন রকম বোধোদয় হল। তাদের মনে হল এত জ্ঞান অর্জন করে কী লাভ? এর চেয়ে প্রতিযোগীতামুলক জীবনব্যবস্থাই ভালো। এভাবে ধীরে ধীরে পৃথিবী চলে গেল মাফিয়া, ক্রিমিনাল, খুনীদের নিয়ন্ত্রণে। ফলে পৃথিবীতে নেমে এল এক চরম অরাজক ব্যবস্থা। প্রত্যেক মানুষ একদিন একদিন করে বেচে থাকতে প্রাণপণে লড়ে যেতে থাকল। তৈরী হল ব্যক্তির সাথে ব্যক্তির, সংস্থার সাথে সংস্থার যুদ্ধাবস্থা। কিন্তু যুদ্ধ করতে গেলে প্রয়োজন এনার্জেটিক তরুণদের। এছাড়াও যুদ্ধ করতে গিয়ে কারো হাত কাটা পড়ে, কারোবা পা কাটা পড়ে, এসমস্যা সমাধানে প্রয়োজন বিরাট মানব সাপ্লাইয়ের। তাই অন্ধকার যুগের বড় বড় মানুষ রা তাদের এজেন্টদের পাঠাতে শুরু করলেন গ্রাম থেকে গ্রামে। তরুণদের ধরে নিয়ে আসতে, তরুণীদের কিশোর কিশোরীদের নিয়ে আসতে। বর্বর যুগে যেভাবে ক্রীতদাস কেনাবেচা হত, অন্ধকার যুগের সূচনালগ্নে ঠিক এগুলোই ফিরে এল পুনরায়। আর মানুষও এই অন্ধকার যুগের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে শুরু করল। এভাবেই রুহানকেও ধরে নিয়ে আসা হল তার গ্রাম থেকে। কিন্তু রুহান ঠিক করে এই পরিস্থিতিকে সে পাল্টে দেবে। প্রথম সু্যোগ পাওয়া মাত্র অন্ধকার যুগের সবচেয়ে বড় নেতাকে জনসম্মুকে সে করে ফেলে অপমান। তারপর পালিয়ে বেড়ানোর সময় সে দেখে মানুষ কেনাবেচা করার একটা কার্গো। এটা দেখে সে ছুটে গিয়ে তাদেরকে মুক্ত করে দেয়। মুক্ত করার পর ব্যাপক আনন্দ নিয়ে সে বিক্রি হওয়ার জন্য আনা মানুষগুলোকে বলে তোমরা এখন থেকে স্বাধীন, মুক্ত, যেখানে খুশি যেতে পার। তার কথা শুনে তারা প্রথমে বলে উঠে,"আমরা তোমাকে ঘৃণা করি, তুমি নিশ্চয়ই আমাদের অন্য কোথাও নিয়ে গিয়ে বিক্রি করবে।" একদিকে রুহানকে মেরে ফেলার জন্য রুহানের পিছে লেগে রয়েছে অন্ধকার যুগের বড় বড় রুই কাতলারা। অন্যদিকে রুহান যাদেরকে উদ্ধার করে তাদের আবাসস্থলে ফিরিয়ে দেওয়ার প্রাথমিক পরিকল্পনা নিয়েছে তারাও রুহানকে করে ঘৃণা। আবার রুহান যাদেরকেই মানুষে মানুষে ভালোবাসার/সৌহার্দ্যের কথা বলতে যায়,অন্ধকার যুগে অভ্যস্থ হয়ে উঠা মানুষরা রুহানকে বিশ্বাস করতে চায় না। তাকে পাগল ঠাওড়ে উঠে কেও কেও। রুহান কী পারবে মানুষে মানুষে বিশ্বাসের সেই সম্পর্ক আদৌ ফিরিয়ে আনতে? নাকি সর্বদা আশাবাদী জাফর ইকবাল এই সায়েন্স ফিকশনে এসে পৃথিবীর ভবিষ্যত যে অন্ধকার তারই এক ব্যতিক্রমী চিত্র একে দেবেন। এটা জানতে হলে বইটা আপনাকে পড়তেই হবে। পাঠ প্রতিক্রিয়া: ১৫০ পৃষ্ঠার সায়েন্স ফিকশন হিসেবে এই বই আমার হিসাবে ৫/৫। আমার এক ক্লাসমেট কিছুটা রক্ষণশীল পরিবারের হওয়ায় জাফর ইকবালকে নিয়ে প্রথমদিকে নানান কথা বলত। আমি তাকে চ্যালেঞ্জ করে এই বইটা দেই। এরপর সে রবীন্দ্র,শরৎ,মাসুদ রানাসহ আরো অনেক বই পড়েছে। প্রিয় লেখক কে সেটা নিয়ে সে কনফিউজড। কিন্তু প্রিয় বই তার কাছে আজো রুহান রুহান। পাঠ্যবইয়ের বাইরে যে আর কোনো বই থাকতে পারে, এবং সেগুলো যে পড়া উচিত তার এই বোধ তৈরীর প্রথম সোপান কাটে রুহান রুহানই। আমি এই বই নিয়ে আর কীই বা বলব? ১৫০ পৃষ্ঠার সায়েন্স ফিকশন যে সত্যিকার অর্থেই ফিকশন বা কথাসাহিত্য হতে পারে। তা এই বই না পড়লে কখনোই বুঝা সম্ভব নয়।
Was this review helpful to you?
or
ভবিষ্যৎ পৃথিবীকে নিয়ে লেখা সাইন্স ফিকশনের সংখ্যা নেহাতই কম না। মুহম্মদ জাফর ইকবালও ইতিপূর্বে লিখেছেন বেশ কিছু। কিন্তু ভবিষ্যৎ মানেই হল রহস্য, এমন একটা সময় যেখানে কি হবে তা আগে থেকে বলতে পারে না কেউই। তাই সময়ের এই রহস্যময় স্তরকে নিয়ে লেখা কখনো থামে না। এবং সেজন্যই বোধ হয় ভবিষ্যৎ জীবনের থিমে আরও একবার সাইন্স ফিকশন লিখেছেন মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যার। এই সাইন্স ফিকশনে বলা হয়েছে সুদূর ভবিষ্যতের এক পৃথিবীর কথা। সে এমনই এক পৃথিবী যেখানে যোগাযোগের ব্যবস্থা অপ্রতুল। মানুষ জানে না অন্য স্থানের মানুষের কি অবস্থা, কি হচ্ছে তাদের সাথে। মানুষকে প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করতে হচ্ছে বাঁচার জন্য, আর লড়াই করে পরিশ্রম করে জানতে হচ্ছে অজানা কিন্তু প্রয়োজনীয় তথ্য। এ এমনই এক বিচিত্র পৃথিবী যেখানে মানুষের মত অসহায় হয়ত আর কেউ নেই। মানুষের জীবনের কোন নিরাপত্তা নেই, নেই কোন মূল্যও। মানুষই মানুষকে গণ্য করছে পশু হিসেবে। পশুর মতই তাদেরকে বিক্রি করে দেয়া হচ্ছে। এমনই এক অন্ধকার সময়ের বাসিন্দা রুহান যে অন্যদের মত না। তার জানার আগ্রহ অনেক বেশি। তার বুদ্ধিবৃত্তিও অন্যদের চেয়ে বেশি। কিন্তু সেই বুদ্ধিবৃত্তিকে শাণ দেবার জন্য বইয়ের মত প্রয়োজনীয় বস্তু সে পাচ্ছে না। কারণ মানুষ তথ্য সংগ্রহ করে কাগজে না, ক্রিস্টাল ডিস্কে। কিন্তু সেটুকুই রুহানের জন্য যথেষ্ট না। তাই সে নিজের উদ্যোগে লিখতে ও পড়তে শেখে। তারপর হঠাৎ একদিন অপহৃত হয় রুহান। আর তারপর তাকেও বিক্রি করে দেয়া হয়। কিন্তু ততদিনে রুহান আগের চেয়েও বেশি বুদ্ধিমান একজন মানুষ। সে কি নিজের বুদ্ধিকের অস্ত্র করে নিজের প্রাণ বাঁচাতে পারবে? কিন্তু সেটা খুব একটা সহজ কাজ না। কারণ এ কাজে তাকে মোকাবিলা করতে হবে খলনায়ক ক্রিভকে। বিভিন্ন নিত্যনতুন খেলা শিখে তাকে নামতে হবে জীবন-মরণের খেলায়। সেই খেলায় 'ওয়ান ম্যান আর্মি' রুহান কি জয়ী হতে পারবে নাকি হেরে গিয়ে মারা পড়বে? এমনই অসাধারণ কাহিনী নিয়ে রচিত হয়েছে 'রুহান রুহান' উপন্যাসটি। আমার কাছে মনে হয়েছে, ভবিষ্যতের কথা বলতে গিয়ে জাফর ইকবাল স্যার হয়ত মানুষের অতীতকেই চোখের সামনে নিয়ে আসতে চেয়েছেন। এই বই পড়ে তাই ভাবতে বসতে হবে, কোথায় যাচ্ছে একবিংশ শতাব্দীর মানুষ? সামনের দিকে এগোতে গয়ে কি তারা পশ্চাদমুখী হচ্ছে? কে জানে! সময়ই হয়ত তা বলে দেবে।
Was this review helpful to you?
or
বইটা কিশোর উপন্যাস এবং সায়েন্স ফিকসান এর জগাখিচুড়ি কিন্তু বইটা অত্যাধিক ভালো।
Was this review helpful to you?
or
এক কথায় অসাধারন
Was this review helpful to you?
or
অনেক অনেক বছর পরের পৃথিবী। যেখানে মানুষ বিভিন্ন স্তরে বিভক্ত। যোগাযোগের মাধ্যম ক্ষীন। এক জায়গার মানুষ জানেনা অন্য জায়গায় কি হচ্ছে। মানুষের কষ্ট করতে হচ্ছে তথ্য , খাবার এর জন্যে। এমনকি আশ্রয়ের জন্যেও। মানুষ নিরাপদ নয়। কারন কোনো আইন শৃঙ্খলা ব্যবস্থা নেই। মানুষকে পশুর মত ধরে বিক্রি করে দেয়া হচ্ছে। মানুষকে পশুর মত ব্যবহার করা হচ্ছে। মেরে ফেলা হচ্ছে। এমনি এক সময়কাল এর এক তরুণ রুহান। রুহান এর কৌতূহল অনেক বেশি। জানার আগ্রহ বেশি। বুদ্ধি বেশি। যদিও তখনকার সময়ে বই নামের কোনো কিছুর অস্তিত্ব নেই। কারন মানুষ এর কিছু মনে রাখতে হলে ব্যবহার করে ক্রিস্টাল ডিস্ক। কিন্তু কৌতূহলের কারনে রুহান পড়তে শিখো। হটাত একদিন রুহান দের পরিবারে ঝড় নেমে আসে। রুহান কে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর রুহান কে বিক্রি করে দেয়া হয়। বুদ্ধির গুনে রুহান বেচে যায়। এবং শুধু বেচে যায় না। হয়ে যায় খেলোয়াড়। এ হল এমন এক খেলা যেখানে মানুষ মানুষ কে মারে। আবার মানুষ এই খেলা দেখার জন্যে টিকেট কেটে খেলা দেখতেও আসে। রুহান কে এই খেলার জন্যে ট্রেনি দেয়া হয়। এ যেন সেই অতীত কালের গ্ল্যাডিয়েটর দের কাহিনী। জাই হোক রুহান তার প্রতিপক্ষ কে নিয়ে খেলা থেকে পালিয়ে আসে। এবং ক্রিটীনা নামে এক মেয়ে কে বিক্রির হাত থেকে উদ্ধার করে । ধীরে ধীরে তাঁদের মধ্যে সম্পর্ক হয়। কিন্তু খলনায়ক ক্রিভন এর হা্য।থেকে তাঁদের কে উদ্ধার করবে। কিভাবে উদ্ধার করবে...জানার জন্যে শেষ করতেই হবে রহস্য রোমাঞ্চে ভরা এই বইটি।