User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটা বই। একবার হলেও পড়া উচিৎ।দুইবার পড়ে ফেলেছি। এতটাই সুন্দর যে দুইবার পড়ে ফেলেছি।
Was this review helpful to you?
or
বই রিভিউ বই: নায়ীরা লেখক: মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ক্যাটাগরি: বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী প্রকাশনী: সময় প্রকাশনী পৃষ্ঠা: ১১১ মূল্য: ১৩২ টাকা রিভিউ: নীরা ত্রাতিনা, একজন দুঃসাহসী নারী মহাকাশচারী। মহাকাশ স্টেশনে থাকাকালীন ফ্লাইট ক্যাপ্টেন রিশান একটি এস-টাইপের গ্রহাণুকে পৃথিবীর দিকে আসতে দেখে। পৃথিবী থেকে নির্দেশ দেয়া হয় গ্রহাণুটি ধ্বংস করতে। রিশান ও নীরা একটি স্কাউটশীপে গ্রহাণুটির দিকে যাত্রা শুরু করে। দুজনেই জানত তাদের জীবিত ফিরে আসার সম্ভবনা খুব একটা নেই। তারপরেও জীবনের ঝুকি নিয়ে এগিয়ে যায় তারা, পৃথিবীকে বাঁচাতে। পৃথিবীর বিজ্ঞানীরাও অনিশ্চয়তায় ছিল তারা ফিরে আসতে পারবে কি না। তাই গোপনে একট বিজ্ঞান কেন্দ্রে নীরা ত্রাতিনার ক্লোন তৈরী করা হয়েছিল। ক্লোন তৈরী অবৈধ ঘোষণা করা হলেও, সবার অগোচরে চার দেয়ালে বদ্ধ একটি গোপন ল্যাবরেটরিতে বেড়ে উঠতে থাকে নীরা ত্রাতিনার উনিশটি ক্লোন। ক্লোন উনিশটির দেখভালের দ্বায়িত্বে থাক তিশিনা। ক্লোনদের মানুষের মর্যাদা দেয়া হয়নি। এমনকি তাদের কোন নামও দেয়া হয়না। শুধু সংখ্যা দিয়ে চিহ্নিত করা হয়। তারপরেও তিশিনা তাদের প্রতি গভীর মমতা অনুভব করে। বিজ্ঞানকেন্দ্র ক্লোনগুলোকে গিনিপিগের মতো বিভিন্ন পরিক্ষা-নিরিক্ষায় ব্যবহার করে। একে একে আটটি মেয়ে চলে যাওয়ার পর। বিজ্ঞানকেন্দ্র থেকে তিশিনার নিকট নির্দেশ আসে, একটি পনের বছরের মেয়েকে পাঠাতে। সে যেন সুস্থ-সবল, নীরোগ হয় এবং হাজার মাইল দূরের টেহলিস শহরের দূর্গম যাত্রাপথের ধকল সহ্য করতে পারে। যাওয়ার দিন ক্লোনরা মিলে একটি মেয়েকে বাছাই করে দেয়, যার নাম দেয়া নায়ীরা। নায়ীরাকে টেহলিস শহরে পাঠানোর আগে বিভিন্ন পরিক্ষা করে বিজ্ঞান কেন্দ্র। তার সাথে অমানুষিক ব্যবহার করে। তাকে বলা হয় একটি তথ্য তার মস্তিষ্কের মধ্যে নিয়ে টেহলিস শহরে পাঠানো হবে। নায়ীরা বুঝতে পারে মিথ্যে বলছে তারা। নায়ীরাকে জানানো হয় পথে অবমানবদের অঞ্চল পার হতে হবে। অবমানব মানুষ নয়, তারা নিজেদের মধ্যে পরিবর্তন ঘটিয়ে নিজেদেরকে হিংস্র করে তুলেছে। তাদের দেহকে অদ্ভুত রকমের পরিবর্তন করেছে। কারো দুটো মাথা, কারো তিনটে চোখ, কারো বা সাতটি আঙুল। তাদের মধ্যে নেই কোন স্নেহ মায়া-মমতা। নায়ীরার গাইড হিসেবে রিশি নায়ীরার সাথে টেহলিস শহরের পথে যাত্রা করবে। নায়ীরা একটি ক্লোন জানতে পেরেও রিশি তার সাথে মানুষের মতই আচরণ করে। রিশির কাছে বিজ্ঞান কেন্দ্র থেকে যেরকম নির্দেশ আসবে সেভাবেই যেতে হবে তাদের। অবমানব অঞ্চলের কিছুটা পথ হেটে সন্ধ্যার পর গ্লাইডার নামক একটি যানে চড়ে তারা যাত্রা শুরু করে। যেটি অত্যন্ত হালকা এবং অবমানবদের রাডারে ধরা পড়বে না। যাত্রা পথে, গ্লাইডারে রিশি এবং নায়ীরা পরস্পরের ককপিট পরিবর্তন করে। এবং রিশির কাছে গ্লাইডার চালানো শিখে নেয় নায়ীরা। ঘটনাক্রমে নায়ীরার ককপিটে থাকা রিশির মৃত্যু ঘটে আর নায়ীরা জানতে পারে অবমানবদের ধ্বংস করতেই তাদের দুজনকে পাঠানো হয়েছে। ভাগ্যক্রমে নায়ীরাও পড়ে যায় অবমানবদের কবলে। নায়ীরা কি পারবে অবমানবদের ধ্বংস করে টেহলিস শহরে যেতে? নাকি রিশির মতো তাকেও পথিমধ্যে মৃত্যু বরণ করতে হবে? রিশির মৃত্যুর কারন কি? আর অবমানবদের রহস্য কি? তাদের সাথে মানুষের কিসের বিরোধ? নায়ীরা কি পারবে সেই রহস্য উদঘাটন করতে?- জানতে হলে পড়ে ফেলুন মুহাম্মদ জাফর ইকবালের লেখা কল্পবিজ্ঞান- "নায়ীরা"। পাঠ প্রতিক্রিয়া: নায়ীরা কল্পবিজ্ঞানটি পড়ার উপযোগী একটি বই। তবে অনেক বিষয়ই খাপছাড়া লেগেছে। বিশেষ করে অবমানবদের বিষয়টি। এত প্রযুক্তির থাকার পরও সাধারণ মানুষের কাছে অবমানব রহস্য অপ্রকাশিত থাকাটা অস্বাভাবিক। শেষটা একেবারেই সাদামাটা মনে হয়েছে। নায়ীরা খুব সহজেই সব প্রতিকূলতা জয় করেছে, সেখানে আরো কিছু রহস্য বা কষ্টার্জিত জয় থাকলে গল্পটি বেশি চাঞ্চল্যকর মনে হত। আর আরেকটু বড় হলে ভালো লাগতো। সব মিলিয়ে সময় কাটানোর জন্য দারুন একখানা বই। ব্যক্তিগত রেটিং: ৩.৮/৫
Was this review helpful to you?
or
nice story
Was this review helpful to you?
or
বই : নায়ীরা ধরন : বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখক : মুহম্মদ জাফর ইকবাল ................................................................... ক্লোনদের কোনো নাম হয় না। একটি সংখ্যা দিয়ে তাদের পরিচয়। ক্লোন ৩০৯! ৩০৯ নাম্বার ক্লোনটির একটি পরিচয় পাওয়া ও তা নিয়ে সত্যিকারের বেঁচে থাকার সংগ্রাম পাঠককে মুগ্ধ করতে সক্ষম। পৃথিবী থেকে দুই হাজার কিলোমিটার দূরে মহাকাশ স্টেশনে অবস্থানরত মহাকাশচারী নীরা ত্রাতিনা। মহাকাশচারী রিশানের সাথে পৃথিবীর কক্ষপথে চলে আসা একটি গ্রহাণুকে ধংস করতে রওনা দেয়। লোহা ও ম্যাগনেসিয়ামের তৈরি একটি এস টাইপ গ্রহাণু। মহাকাশ স্টেশনটি থেকে নীরা যখন প্রায় ১২ কিলোমিটার আকারের টেরকা নামের গ্রহাণুটিকে ধ্বংস করতে রওনা দেয় তখনো বোঝেনি কী ভয়ংকর সময় অপেক্ষা করছিল তার জন্য। সেবারের যাত্রায় নীরা বেঁচে গেলেও তার টিস্যু থেকে তৈরি করা হয় ১৯ টি ক্লোন। নায়ীরা নামের ৩০৯ নাম্বার ক্লোনটিতে দেখা দেয় ভিন্নতা, সে বাঁচতে চায় সত্যিকারের বেঁচে থাকার মতো।
Was this review helpful to you?
or
ক্লোনদের পরিচয় একটি মাত্র সংখ্যা বা নাম্বার দিয়ে, মানুষের মতো তাদের নেই আলাদা আলাদা নাম। তেমনই একটি ক্লোন, ক্লোন ৩০৯! ৩০৯ নাম্বার ক্লোনটির একটি পরিচয় পাওয়া ও তা নিয়ে বেঁচে যে সংগ্রাম তা এই বৈজ্ঞানীক কল্পকাহিনীতে ফুটে উঠেছে। পাঠককে মুগ্ধ করার ক্ষমতা আছে এ বইতে। সব ক্লোন এক বিজ্ঞানীর দ্বারা প্রতিঘাত হলেও সেই ৩০৯ নং চায় বাঁচতে। ক্লোন ৩০৯ কি পারবে বেচে থাকার সংগ্রামে টিকে থাকতে? নায়ীরা তার গন্তব্যস্থল নীরা ত্রাতিনা পর্যন্ত পৌঁছাতে পারবে কি? জানতে হলে পড়া চাই নায়ীরা।
Was this review helpful to you?
or
ক্লোনদের কোনো নাম হয় না। একটি সংখ্যা দিয়ে তাদের পরিচয়। ক্লোন ৩০৯! ৩০৯ নাম্বার ক্লোনটির একটি পরিচয় পাওয়া ও তা নিয়ে সত্যিকারের বেঁচে থাকার সংগ্রাম পাঠককে মুগ্ধ করতে সক্ষম। পৃথিবী থেকে দুই হাজার কিলোমিটার দূরে মহাকাশ স্টেশনে অবস্থানরত মহাকাশচারী নীরা ত্রাতিনা। মহাকাশচারী রিশানের সাথে পৃথিবীর কক্ষপথে চলে আসা একটি গ্রহাণুকে ধংস করতে রওনা দেয়। লোহা ও ম্যাগনেসিয়ামের তৈরি একটি এস টাইপ গ্রহাণু। মহাকাশ স্টেশনটি থেকে নীরা যখন প্রায় ১২ কিলোমিটার আকারের টেরকা নামের গ্রহাণুটিকে ধ্বংস করতে রওনা দেয় তখনো বোঝেনি কী ভয়ংকর সময় অপেক্ষা করছিল তার জন্য। সেবারের যাত্রায় নীরা বেঁচে গেলেও তার টিস্যু থেকে তৈরি করা হয় ১৯ টি ক্লোন। নায়ীরা নামের ৩০৯ নাম্বার ক্লোনটিতে দেখা দেয় ভিন্নতা, সে বাঁচতে চায় সত্যিকারের বেঁচে থাকার মতো। নায়ীরা নামের ক্লোনটির টিকে থাকার জীবন যুদ্ধ, নীরা ত্রাতিনা পর্যন্ত পৌঁছানোর সংগ্রাম, ব্যক্তিগত ভাবে অসাধারণ লেগেছে বইটি।
Was this review helpful to you?
or
Nice book
Was this review helpful to you?
or
বই: নায়ীরা জনরা: বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখক: মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনী: সময় প্রকাশ কাল: ৬ষ্ঠ মুদ্রণ, মে ২০০৮ পৃষ্ঠা: ১১১ প্রচ্ছদ: ধ্রুব এষ মুদ্রিত মূল্য: ১২৫৳ কাহিনী সংক্ষেপ: গোপন ল্যাবরেটরিতে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী নীরা ত্রাতিনার ক্লোন করা হয়েছে। অাইনত অপরাধ হলেও গোপনে এই ক্লোন করছে বিজ্ঞান ল্যাবরেটরি। একসময় উনিশজন মেয়ে থাকলেও একজন একজন নিতে নিতে এখন অাছে এগারজন। ক্লোনদের কোন নাম হয় না একটা সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করা হয় মাত্র। কিন্তু একসাথে বড় হওয়া মেয়েগুলো শেষ বিদায়ের সময় সবাই মিলে বিদায়ী মেয়েকে একটা নাম উপহার দেয় ভালোবেসে। যেটা সম্বল করে সে বাঁচে বাকি দিনগুলো। নায়ীরা তাদেরই একজন। নিঃসঙ্গ মেয়েগুলো জানে তারা অার কখনো ফেরত অাসবে না, কেননা যারা যায় তারা অার ফেরত অাসে না। নায়ীরা তবু হেরে যেতে চায় না। ক্লোন নয় একজন সত্যিকারের মানুষ হয়ে মাথা উঁচু করে বাঁচার লড়াই করে সে। সভ্য মানুষের কাছে অমানব হিসেবে পরিচয় পাওয়া জাতিকে ধ্বংস করার জন্য বিজ্ঞান ল্যাব থেকে নায়ীরার রক্তে ভাইরাস ঢুকিয়ে দেয়া হয়। প্রতি সেকেন্ডে যা লক্ষ লক্ষ গুন বৃদ্ধি পায়। সবকিছু যখন নায়ীরা জানতে পারে তখন বুদ্ধি বের করে যার কোষ থেকে ক্লোন করা হয়েছে সেই বিখ্যাত বিজ্ঞানী নীরা ত্রাতিনার সাথে সাক্ষাৎ করার, তবে যদি বাঁচানো যায় অমানব হিসেবে পরিচিত সুন্দর মানব গোষ্ঠীকে। কিন্তু শরীরের ভেতর প্রতিনিয়ত জন্ম নেওয়া ভাইরাসগুলো তাকে কুড়ে কুড়ে নিঃশেষ করে দিচ্ছে। এদিকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানীর সাথে দেখা করাও চাট্টিখানে কথা না। নায়ীরা কী পারবে শেষ পর্যন্ত অমানবের অাড়লে বেঁচে থাকা মানব সম্প্রদায়কে রক্ষা করতে? নীরা ত্রাতিনার প্রতিক্রিয়াই বা কী হবে হুবহু তার মত দেখতে এই ক্লোনদের খোঁজ পাওয়ার পর? জানতে হলে কষ্ট করে পড়ে নেন রহস্যময় বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী 'নায়ীরা'। নিজস্ব মতামত: রহস্যে ভরা পুরো কাহিনী, কল্পকাহিনী হলেও প্রতিমুহূর্তে পরের কাহিনী জানার জন্য একটা নতুন অাগ্রহ সৃষ্টি হবে মনে। মানুষে মানুষে সংঘাত কিংবা উঁচু নিচু স্তরের বিভেদ সব সময়ই বিদ্যমান পৃথিবীতে। অাবার নতুন কিছু অাবিস্কারকের জন্যো কখনএ কখনও বলিদানের স্বীকার হতে হয় নিরীহ প্রাণীদেরর এমনকি তা হতে পারে মানুষও। এ গল্পটাও তেমনি কিছু ক্লোনের গল্প বা নীরা ত্রাতিনা জীবন সংগ্রামের গল্প। সুন্দর সাবলীল বর্ণনায় লেখা গল্প, কোন খটমটে বিজ্ঞানের ভাষা নেই বইয়ে। অাশাকরি একদম খারাপ লাগবে না পড়তে।
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের নামঃ নায়ীরা লেখকঃ জাফর ইকবাল ধরনঃসায়েন্স ফিকশন প্রকাশনীঃসময় প্রকাশনী মূল্যঃ ১৫০ টাকা মূল্যঃ ১৩২ টাকা গল্পের শুরুটা হয় নীরা ত্রাতীনা আর রিশান এই দুজন মহাকাশচারীকে নিয়ে। তারা একটি মহাকাশযান এ ছয় মাস যাবত মহাকাশে ঘুরছিল।এখন তাদের পৃথিবীতে ফিরে যেতে মহাকাশ কেন্দ্র থেকে বলা হয়েছে।পৃথিবীতে ফিরে যাওয়ার খুশিতে তারা মহাকাশ ইষ্টশনে একটি জমজমাট পার্টির আয়োজন করা হল।কিন্তু তাদের পার্টি মনে হয় বিপলে গেলে, ফ্লাইট কাপ্টেন রিশান জানায় যে একটি গ্রহাণু কক্ষপথ নাকি পৃথিবীর দিকে পড়তে পারে।আর তাই হলো হঠাৎ করে গ্রহাণুটি পৃথিবীর কক্ষপথে ছুটতে লাগল। মহাকাশযানকারিরা ঠিক করল যে মিসাইল দিয়ে গ্রহাণুটি উড়িয়ে দিবে।আর তাই করা হল রিশান আর নীরা ত্রাতীনা দুজনে মিলে একটি স্কাউটশীপ করে মিসাইল নিয়ে যায় এবং গ্রহাণুটিকে ধ্বংস করার ব্যবস্থা করে আসে কিন্তু সেখান থেকে কেবল একজনই ফিরে আসে নীরা ত্রাতীনা কিভাবে সেটা পড়লেই বুঝবেন। নীরা ত্রাতীনা জানতে ও পারলো না তাকে স্কাউটশীপ থেকে উদ্ধার করে সবার অগোচরে টেইলিস শহরে তার ক্লোন করা হয়।চার দেয়ালে আটকে রাখা একটি গোপন ল্যাবরেটরিতে নীরা ত্রাতীনার ক্লোনেরা ধীরে ধীরে বড় হয়ে উঠতে থাকে।অবাক করা বিষয় হলো তাদের সংখ্যা ছিল উনিশজন। বিজ্ঞান কেন্দ্র একজন একজন করে আটজনকে নিয়ে গেছে।ওই মেয়েগুলো জানে যে তারা আর ফিরে আসবে না।কারণ তারা ক্লোন,তাদের নাম পর্যন্ত নেই।শেষ যে মেয়েটাকে নিয়ে যায় বিদায়ের বেলায় তারা তার নাম দেয় নায়ীরা।মূল ঘটনা সেখান থেকেই শুরু হয়। বিজ্ঞানীদের উদ্দেশ্য ছিলো টেইলিস শহরকে ধ্বংস করা।সেজন্যই তারা তার মস্তিষ্কে একটা ভাইরাস দিয়ে দেয়,যেটা তার মৃত্যুর সাথে পুরো নগরীকে ধ্বংস করে দিবে।যেটা সে টেইলিস শহরে যাওয়ার পর বুঝতে পারে।এবং ঠিক করে বিজ্ঞানীদের এই পরিকল্পনাকে কোনভাবেই সফল হতে দিবে না।টেইলিস শহরে যাওয়ার পর তার সাথে তিহান নামের এক যুবকের সাথে পরিচয় হয়।ব্যস শুরু হয় তাদের এক রুদ্বশ্বাস অভিযান।অবশেষে কি হয়?নারীয়া আর তিহান কি পারে তাদের শহর ও মানুষজনকে রক্ষা করতে?আর নীরা ত্রাতিনারই বা কি হয় যার থেকে এতোগুলো ক্লোন বের করা হয়? সে কি কখনোও জানতে পারবে যযে তার থেকে ক্লোন করা হয়েছিল?জানতে হলে পড়তে হবে জাফর ইকবাল স্যার এর এই বইটি। . পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ মুহাম্মদ জাফর ইকবালকে বাংলাদেশে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীভিত্তিক লেখা ও জনপ্রিয়করণের পথিকৃত হিসাবে গণ্য করা হয়। নায়ীরা তার এক অসাধারণ সৃষ্টি। দুই নারীর অসাধারণ দুঃসাহসী অভিযানের গল্পে পুরা উপন্যাস ভরপুর। নীরা ত্রাতীনা এবং নায়ীরা দুইটা চরিত্র অসম্ভব ভালো লেগেছে।সব মিলায়ে বইটা চমৎকার পড়ে দেখতে পারেন।
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইয়ের নামঃ নায়ীরা লেখকঃ জাফর ইকবাল ধরনঃসায়েন্স ফিকশন প্রকাশনীঃসময় প্রকাশনী মূল্যঃ ১৫০ টাকা ( রকমারি মূল্যঃ ১৩২ টাকা) . গল্পের শুরুটা হয় নীরা ত্রাতীনা আর রিশান এই দুজন মহাকাশচারীকে নিয়ে। তারা একটি মহাকাশযান এ ছয় মাস যাবত মহাকাশে ঘুরছিল।এখন তাদের পৃথিবীতে ফিরে যেতে মহাকাশ কেন্দ্র থেকে বলা হয়েছে।পৃথিবীতে ফিরে যাওয়ার খুশিতে তারা মহাকাশ ইষ্টশনে একটি জমজমাট পার্টির আয়োজন করা হল।কিন্তু তাদের পার্টি মনে হয় বিপলে গেলে, ফ্লাইট কাপ্টেন রিশান জানায় যে একটি গ্রহাণু কক্ষপথ নাকি পৃথিবীর দিকে পড়তে পারে।আর তাই হলো হঠাৎ করে গ্রহাণুটি পৃথিবীর কক্ষপথে ছুটতে লাগল। মহাকাশযানকারিরা ঠিক করল যে মিসাইল দিয়ে গ্রহাণুটি উড়িয়ে দিবে।আর তাই করা হল রিশান আর নীরা ত্রাতীনা দুজনে মিলে একটি স্কাউটশীপ করে মিসাইল নিয়ে যায় এবং গ্রহাণুটিকে ধ্বংস করার ব্যবস্থা করে আসে কিন্তু সেখান থেকে কেবল একজনই ফিরে আসে নীরা ত্রাতীনা কিভাবে সেটা পড়লেই বুঝবেন। . নীরা ত্রাতীনা জানতে ও পারলো না তাকে স্কাউটশীপ থেকে উদ্ধার করে সবার অগোচরে টেইলিস শহরে তার ক্লোন করা হয়।চার দেয়ালে আটকে রাখা একটি গোপন ল্যাবরেটরিতে নীরা ত্রাতীনার ক্লোনেরা ধীরে ধীরে বড় হয়ে উঠতে থাকে।অবাক করা বিষয় হলো তাদের সংখ্যা ছিল উনিশজন। . বিজ্ঞান কেন্দ্র একজন একজন করে আটজনকে নিয়ে গেছে।ওই মেয়েগুলো জানে যে তারা আর ফিরে আসবে না।কারণ তারা ক্লোন,তাদের নাম পর্যন্ত নেই।শেষ যে মেয়েটাকে নিয়ে যায় বিদায়ের বেলায় তারা তার নাম দেয় নায়ীরা।মূল ঘটনা সেখান থেকেই শুরু হয়। . বিজ্ঞানীদের উদ্দেশ্য ছিলো টেইলিস শহরকে ধ্বংস করা।সেজন্যই তারা তার মস্তিষ্কে একটা ভাইরাস দিয়ে দেয়,যেটা তার মৃত্যুর সাথে পুরো নগরীকে ধ্বংস করে দিবে।যেটা সে টেইলিস শহরে যাওয়ার পর বুঝতে পারে।এবং ঠিক করে বিজ্ঞানীদের এই পরিকল্পনাকে কোনভাবেই সফল হতে দিবে না।টেইলিস শহরে যাওয়ার পর তার সাথে তিহান নামের এক যুবকের সাথে পরিচয় হয়।ব্যস শুরু হয় তাদের এক রুদ্বশ্বাস অভিযান।অবশেষে কি হয়?নারীয়া আর তিহান কি পারে তাদের শহর ও মানুষজনকে রক্ষা করতে?আর নীরা ত্রাতিনারই বা কি হয় যার থেকে এতোগুলো ক্লোন বের করা হয়? সে কি কখনোও জানতে পারবে যযে তার থেকে ক্লোন করা হয়েছিল?জানতে হলে পড়তে হবে জাফর ইকবাল স্যার এর এই বইটি। . #পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ মুহাম্মদ জাফর ইকবালকে বাংলাদেশে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীভিত্তিক লেখা ও জনপ্রিয়করণের পথিকৃত হিসাবে গণ্য করা হয়। নায়ীরা তার এক অসাধারণ সৃষ্টি। দুই নারীর অসাধারণ দুঃসাহসী অভিযানের গল্পে পুরা উপন্যাস ভরপুর। নীরা ত্রাতীনা এবং নায়ীরা দুইটা চরিত্র অসম্ভব ভালো লেগেছে।সব মিলায়ে বইটা চমৎকার পড়ে দেখতে পারেন। হ্যাপি রিডিং. ।
Was this review helpful to you?
or
একটি গোপন ল্যাবরটরিতে বিজ্ঞানী নীরা ত্রাতিনার উনিশটি ক্লোন করা হয়।বিজ্ঞান কেন্দ্র একজন একজন করে আটজনকে নিয়ে গেছে।ওই মেয়েগুলো জানে যে তারা আর ফিরে আসবে না।কারণ তারা ক্লোন,তাদের নাম পর্যন্ত নেই।শেষ যে মেয়েটাকে নিয়ে যায় বিদায়ের বেলায় তারা তার নাম দেয় নায়ীরা।মূল ঘটনা সেখান থেকেই শুরু হয়।বিজ্ঞানীদের উদ্দেশ্য ছিলো টেইলিস শহরকে ধ্বংস করা।সেজন্যই তারা তার মস্তিষ্কে একটা ভাইরাস দিয়ে দেয়,যেটা তার মৃত্যুর সাথে পুরো নগরীকে ধ্বংস করে দিবে।যেটা সে টেইলিস শহরে যাওয়ার পর বুঝতে পারে।এবং ঠিক করে বিজ্ঞানীদের এই পরিকল্পনাকে কোনভাবেই সফল হতে দিবে না।টেইলিস শহরে যাওয়ার পর তার সাথে তিহান নামের এক যুবকের সাথে পরিচয় হয়।ব্যস শুরু হয় তাদের এক রুদ্বশ্বাস অভিযান।অবশেষে কি হয়?নারীয়া আর তিহান কি পারে তাদের শহর ও মানুষজনকে রক্ষা করতে?আর নীরা ত্রাতিনারই বা কি হয় যার থেকে এতোগুলো ক্লোন বের করা হয়?জানতে হলে পড়তে হবে জাফর ইকবাল স্যার এর এই বইটি।
Was this review helpful to you?
or
goood
Was this review helpful to you?
or
বলার ভাষা হারিয়ে ফেলছি।আপনাদের একবার হলেও পড়া উচিত।
Was this review helpful to you?
or
এই বইটি সত্যি অসাধারন। জাফর ইকবাল সারের লেখা বইয়ের মধ্যে এটি আমার অন্যতম প্রিয় একটি বই
Was this review helpful to you?
or
নীরা ত্রাতিনা ভুরু কুচকে বলল, “হঠাৎ করে এই গ্রহাণু দেখার জন্যে ব্যস্ত হচ্ছে কেন?” “মহাকাশ কেন্দ্র থেকে বলেছে । গতিপথটা নাকি সুবিধের নয়। পৃথিবীর কক্ষপথে পড়তে পারে।” | নীরা ত্রাতিনা শব্দ করে হাসল, বলল, “পৃথিবীর মানুষের ভয় বড় বেশি ? মহাকাশে একটা নুড়ি পাথর দেখলেও তাদের ঘুম নষ্ট হয়ে যায়।” | বিশ্বন মাথা নাড়ল, বলল, “ঠিকই বলেছ। তবে বেচারাদের খুব বেশি দোষ দেওয়া যায় না, পয়ষট্টি মিলিওন বছর আগেকার ঘটনা মনে হয় ভুলতে পারছে না। পুরাে ডাইনােসর জগৎ উধাও হয়ে গেল। সেই তুলনায় মানুষ তো রীতিমতাে অসহায় প্রাণী !” “ঠিক আছে তুমি গ্রহাণুটা দেখে আস। আমি সবাইকে ডেকে আনি।” আধঘণ্টা পর মহাকাশ স্টেশনের তিরিশজুন ক্রু নিয়ে একটা জমাট পাটি শুরু হলাে । নীরা ত্রাতিনার বাঁচিয়ে রাখা কেক, কিছু বেআইনী উত্তেজক পানীয় এবং নিয়ম বহির্ভুত গান বাজনায় ছােট হাকাশযানটা রীতিমতাে উদ্দাম হয়ে উঠে। যহাকাশ স্টেশনের ভরশূন্য পরিবেশে বিচিত্র নাচগানের চেষ্টা করতে গিয়ে ছােট দুর্ঘটনা ঘটিয়ে একটা অবলাল ক্যামেরার মূল্যবান লেন্সটা ভেঙ্গে ফেলার পর সিকিউরিটি অফিসার ফুল হাত তুলে পার্টির সমাপ্তি ঘােষণা করল, গলা উচিয়ে লল, “অনেক হয়েছে। সবাই এখন থাম । বাকিটুকু পৃথিবীর জন্যে থাকক।” আমুদে পদার্থবিজ্ঞানী রিশি বলল, “পৃথিবীতে কী আমরা এই নাচ নাচতে পারব? কখনও পারব না।” না পারলে নাই। কিন্তু তােমরা যা শুরু করেছ আরেকটু হলে মহাকাশ স্টেশনের দেয়াল ভেঙ্গে বের হয়ে যাবে । জীববিজ্ঞানী কিরি বলল, “আর একটু থুল!” পৃথিবীতে সেই খবর পৌছায় ৩ | নীৱী ত্রাতিনা খিল । করো না । কথা দিচ্ছি, এ প্যাকেট নিয়ে দেখা হল জোর করে মুখ শ আমি তােমাকে দেখতে ৩ হু। আর না। তােমরা যেভাবে বেআইনী উত্তেজক পানীয় খাচ্ছ যদি * সেই খবর পৌছায় তাহলে নির্ঘাত আমাকে জেলে পুরে রাখবে। তলা খিল খিল করে হেসে বলল, “তুমি সেটা নিয়ে মন খারাপ কষ্ট দিচ্ছি আমরা প্রতি সপ্তাহে জেলে তােমার সাথে খাবারের কট নিয়ে দেখা করতে আসব ।” ম করে মুখ শক্ত করে বলল, “তুমি আমাকে দেখত্রে আসিবে না কে দেখতে আসব সে ব্যাপারে তুমি এতাে নিশ্চিত হলে কেমন করে?"