User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
মনেহয়না একবার পড়ে কেউ বুঝতে পারবে পুরোটা।বুঝতে না পারলে আবার বিরক্তিকর হয়ে ঊঠবে। নাটকিয়তায় ভরপুর ছিল সবটুকু ।
Was this review helpful to you?
or
বইটি খুব ভাল ছিল।আপনারা চাইলে নিতে পারেন
Was this review helpful to you?
or
Well
Was this review helpful to you?
or
Nice
Was this review helpful to you?
or
Very High
Was this review helpful to you?
or
দারুন
Was this review helpful to you?
or
*
Was this review helpful to you?
or
mindblowing
Was this review helpful to you?
or
বইঃ ফিনিক্স লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যার ধরনঃ বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি দূর ভবিষ্যৎ। ভয়াবহ এক ভাইরাসের ধংসযজ্ঞের পর মানব সভ্যতা গড়ে উঠেছে নতুন ভাবে।সেখানে কৌতুহলের কোনো স্থান নেই, নেই জ্ঞান চর্চার সুযোগ। বিভিন্ন কমিউনে বিভক্ত মানুষদের সেখানে নিয়ন্ত্রণ করে এক একজন ঈশ্বর কিংবা ঈশ্বরী। সাধারণ এক যুবক রিহান।শুধুমাত্র স্বাভাবিক কৌতুহল নিবৃত্ত করার অপরাধে তার কমিউনের ঈশ্বর,প্রভু ক্লড তাকে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত করে।কিন্তু মৃত্যর মুখ থেকে পালিয়ে যায় রিহান।মুমূর্ষ অবস্থায় বন্দী হয় আরেক কমিউনে।সে কমিউনের অধীস্বর,ঈশ্বরী প্রিমা। এই ঈশ্বরী তার কমিউনে রিহানকে স্বাধীনভাবে বাঁচার সুযোগ করে দেয়।আর এতেই পাল্টে যায় সবকিছু।বহু সময় নিয়ে বানানো তথাকথিত ঈশ্বরদের সমাজব্যবস্থা আর অর্থহীন নিয়ম-কানুনকে ভুল প্রমান করতে শুরু করে রিহান। সে বুঝে যায়, গোপন কোনো উৎস থেকে প্রাপ্ত জ্ঞানেই ঈশ্বররা ক্ষমতাবান। কিন্তু ঈশ্বর যাকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছেন,সে পালিয়ে যাবে কতদূর? নিজের আদেশ কার্যকর করতে উন্মুখ প্রভু ক্লড, সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে ঈশ্বরী প্রিমার কমিউনে। রিহানকে না পেয়ে খোদ ঈশ্বরী প্রিমাকেই উঠিয়ে নিয়ে যায় তারা।শুরু হয় রিহানের উদ্ধার অভিযান।.....কিন্তু তারপর? রিহান কী পারবে প্রিমাকে উদ্ধার করতে? পারবে কী ক্লডের দেয়া মৃত্যুদন্ড থেকে বাঁচতে? পাবে কী সেই গোপন জ্ঞানের খোঁজ,যা কিনা লুকোনো আছে পৃথিবীর গহীনে। উত্তরগুলো জানতে হলে পড়তে হবে মুহাম্মদ জাফর ইকবাল-এর অসামান্য সাইন্স ফিকশন 'ফিনিক্স'। ব্যক্তিগত মতামতঃগ্রীক পুরানের সেই ফিনিক্স পাখির নিজের ছাই থেকে জন্ম নেয়ার গল্পটার মতোই,মানব সভ্যতাও চরম বিপর্যয় মোকাবেলা করে এগিয়ে যাবে।জয় হবে জ্ঞান আর কৌতুহলের......মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ভবিষ্যৎ পৃথিবীর এমন ছবিই এঁকেছেন তার 'ফিনিক্স' উপন্যাসে। বর্তমান বিশ্বসাহিত্য জুড়ে ডিস্টোপিয়ান সাইন্স-ফিকশনের যে জয়-জয়কার,তাতে বাংলাদেশী লেখকরাও যে পিছিয়ে নেই তার চমৎকার উদাহরন 'ফিনিক্স'।যদিও কাহিনীটা নিয়ে পুরো একটা সিরিজ করলে ভালো হতো,তবে স্ট্যান্ড-এলোন উপন্যাস হিসেবেও 'ফিনিক্স' অসাধারণ। মুহাম্মদ জাফর ইকবাল-এর লেখনী নিয়ে বলার মতো কিছু নেই। বরাবরের মতো এই বইটাতেও তাঁর দারুন প্রানবন্ত আর গতিশীল লেখনীর প্রমাণ পাওয়া যায়। বইটা পড়তে গিয়ে নিজেকে রিহানের সাথে নিজের অজান্তেই হারিয়ে ফেলবেন পাঠক।কখনো ব্লাস্টার দিয়ে উড়িয়ে দেবেন শত্রুদের বাইক,কখনো হয়তো মোটর বাইকে করে ছুটে যাবেন মরুভূমির বুক চিরে,আবার কখনো অসীম সাহসে হানা দেবেন শত্রুর ডেরায়। তাহলে আর দেরী কেনো? 'ফিনিক্স' এর জগতে আপনাকে স্বাগতম। :)
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইয়ের নামঃ বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী 'ফিনিক্স' লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনাঃ সময় রকমারি মূল্যঃ ১০৬ টাকা মাত্র "The bird perished in the flames; but from the red egg in the nest there fluttered aloft a new one the one solitary 'phoenix bird' " _______________ Hans Christian Andersen সময়টি ছিল পৃথিবীর জন্য খুব অস্থির একটা সময়, দরিদ্র দেশ ও উন্নত দেশগুলোর মধ্যে ভালবাসহীন নিষ্ঠুর সম্পর্ক। পারমানবিক অস্ত্রগুলো আর মরানাস্ত্র নয়, সবার কাছেই আছে এটা। বিজ্ঞানী ইকুয়িনা একটি ভাইরাস আবিষ্কার করেছিলেন যা কারো দেহে প্রবেশ করলে সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যে সেই ব্যাক্তির ভয়বহ মৃত্যু ঘটাবে এবং প্রতি বিন্দু রক্ত থেকে কোটি কোটি ভাইরাস সৃষ্টি হবে। সেই ভাইরাসগুলো চোখের পলকে ছড়িয়ে যাবে শত শত মাইল। অর্থাৎ, একটি ভাইরাস মুক্ত হওয়া মানে কয়েক সপ্তাহে পুরো পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাওয়া। যুদ্ধবাজ জেনারেলরা চেয়েছিল সেই ভাইরাসটি কিছুটা পরিবর্তন করে তা নির্দিষ্ট কিছু মানুষের উপর প্রয়োগ করতে। তাদের খেয়ালী পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফলে মুক্ত হয়ে যায় ইকুয়ানা ভাইরাসটি। এবং যার ফলে মাস দুয়েকের মধ্যে ভয়াভহভাবে নিশ্চিন্ন হয়ে যায় পৃথিবীর ছয় বিলিয়ন মানুষ। ভাগ্যক্রমে রক্ষা পাই শুধু কিছু শিশু, কিন্তু কিভাবে তার রহস্য উদঘাটনের কেউ বেঁচে ছিল না সেসময়। ফলে মানব সভ্যতা সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হওয়া থেকে রক্ষা পাই। ইকুয়ানা ভাইরাস থেকে বেঁচে যাওয়া শিশু-কিশোরদের মাধ্যমে জন্ম হয় নতুন সভ্যতার। তবে সেই সভ্যতা কুসংস্কারচ্ছন্ন, যেখানে জ্ঞান-বিজ্ঞানের কোন চর্চা হয় না। তারা বেঁচে থাকে কোন নির্দিষ্ট ঈশ্বর বা ঈশ্বরীকে কেন্দ্র করে। প্রতিটি কমিউনে একজন ঈশ্বর বা ঈশ্বরী থাকে যে পুরোরো কমিউন নিয়ন্ত্রণ করে। তারা বসবাস করে ট্রকে....বেঁচে থাকার জন্য তাদের স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র আছে। কেউ ইচ্ছামত কোন কিছুতে স্পর্শ পর্যন্ত পারে না। আর কেউ করলেও কোন এক অদ্ভুদ শক্তির কারনে ঈশ্বর বা ঈশ্বরী তা জেনে যায়। এমনই এক কমিউনের সদস্য ১৭ বছরের যুবক রিহান। তার জানার খুব ইচ্ছা সবকিছু কিভাবে কাজ করে। তার আগ্রহ দমাতে না পেরে সে লুকিয়ে বিভিন্ন অস্ত্র পরীক্ষা করে আর ফলে প্রভু কর্ড তার মৃত্যুদণ্ড দেয়। কিছুটা ভাগ্য ও মনের প্রবল ইচ্ছা শক্তির বলে ধুধু মরুভূমির মাঝেও প্রাণ বাঁচাতে সক্ষম হয় রিহান। এসে পড়ে নতুন এক কমউনিতে যার নিয়ন্ত্রক 'ঈশ্বরী প্রেমা'। নতুন কমিউনে এসে নানা ঘটনার পর রিহান পুরো স্বাধীনত পাই এবং কমিউনের অন্যদের মধ্যেও তা ছড়িয়ে দেয়। ঈশ্বরী প্রেমা মুক্ত দেয় সব নিয়ম থেকে। মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত রিহান বেঁচে থাকলে ঈশ্বর/ঈশ্বরীর ক্ষমতা প্রশ্নবৃদ্ধ হয়। রিহানের বেঁচে থাকার খবর পেয়ে সব কমিউন মিলে ধরে নিয়ে যেতে আসে রিহানকে। ঈশ্বরী প্রেমা আগেই বুজতে পেরে লুকিয়ে ফেলে রিহানকে। তাকে না পেয়ে ঈশ্বরী প্রেমাকে বন্দি করেরে নিয়ে যায় সবাই। এতে কমিউনের অন্যরা রিহানের উপর ক্ষ্যপে যায়। এবং রিহান প্রভু কর্ডের দন্ড মেনে নিয়ে ধরা দিয়ে ঈশ্বরী প্রেমেকে মুক্ত করতে যায়। যত্রাপথে ম্যাপ দেখার সময় রিহান ম্যাপে লক্ষ করে সব কমিউনগুলো বৃত্তকারে অবস্থান করছে। সময়ের প্রয়োজনে কমিউনগুলো স্থান পরিবর্তন করেছে কিন্তু পরিধী পরিবর্তন হয়নি। রিহানের সামনে নতুন এক রহস্য অথচ আজই তার শেষ দিন! রিহান কি পারে সেই রহস্য সমাধান করতে। যে ঈশ্বরী প্রেমা থাকে এত স্বাধীনতা দিয়েছে, নতুনভাবে বাঁচিয়েছে তাকে রক্ষা করতে? পৃথীবিতে কি আবার মুক্ত জ্ঞান চর্চা শুরু হয় বা হবে? না কি কসংস্কার নিয়েই বেঁচে থাকনে সভ্যতা! পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ বইটি যতবার পড়ি ততবার ভাল লাগে। প্রতিটি লাইনে লাইনে রোমাঞ্চ.... এর মধ্যে অনেকবার পড়া হয়ে গেছে তবুও পড়ি। আবার পড়বো..... রকমারি লিঙ্কঃ https://www.rokomari.com/book/7164/%e0%a6%ac%e0%a7%88%e0%a6%9c%e0%a7%8d%e0%a6%9e%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%95-%e0%a6%95%e0%a6%b2%e0%a7%8d%e0%a6%aa%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b9%e0%a6%bf%e0%a6%a8%e0%a7%80-%e0%a6%ab%e0%a6%bf%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b8?ref=rv_p2
Was this review helpful to you?
or
The bird in the flames; but from the red egg in the nest there fluttered aloft a new one the one solitary phoenix bird. আজ থেকে বহু যুগ পর ভবিষ্যতের কোন একটা সময়। হঠাৎ মারাত্তক এক ভাইরাসের কারনে প্রায় ,ধ্বংস হয়ে যায় পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যায় মানব সভ্যতা। তবু আবার সেই মানব সভ্যতা গড়ে উঠেছে নতুন ভাবে, পাহাড়ে, মরুভূমিতে। সম্প্রদায় গুলোর বাস ট্রাকে।চলমান ট্রাক। সম্প্রদায় গুলো কে চেনে কমিউনিটি হিসেবে। এক বিশাল কেন্দ্র বিন্দু, এক পাহাড় কে কেন্দ্র করেই কমিউনিটি গুলো ঘুরছে ট্রাকে ট্রাকে অগ্রসর হচ্ছে সেই পাহাড়ের দিকে কিন্তু কেন?? এ এমন এক সময় যখন সাধারণ মানুষের না আছে জ্ঞান চর্চার সুযোগ না আছে কিছু অজানা কে জানার সুযোগ । কেবল মুখোশের আড়ালে থাকা এক একজন ঈশ্বর কিংবা ঈশ্বরী দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় বিভিন্ন কমিউন নানা কমিউনে বিভক্ত মানুষগুলো ঈশ্বর- ঈশ্বরীদের হাতের পুতুলের মত, কিংবা বলা চলে রোবট এর মত ।খুব সাধারণ এক ছেলে রিহান, মেধাবী, সাহসী, কৌতূহলী। কেবল নিজের কৌতূহল আর নতুন কিছু জানার অপরাধে তার কমিউনের ঈশ্বর,প্রভু ক্লড তাকে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত করে। কিন্তু,ভাগ্য তার সহায়, বারবার মৃত্যর মুখ থেকে পালিয়ে যায় রিহান। যেটা আর কারো ক্ষেত্রে ঘটেনি। কিন্তু শেষ রক্ষা হয় না, আবার মুমূর্ষ অবস্থায় বন্দী হল আরেক কমিউনে।সে কমিউনের ঈশ্বরী প্রিমা, তার কমিউনে রিহানকে স্বাধীনভাবে বাঁচার সুযোগ করে দেয়।আর এই ছোট্ট ঘটনা পালটে দেয় রিহান সহ সব মানুষের জীবন। ঘুরে যায় চাকা। নানা নতুন পরিকল্পনা,বহু রক্তপাত,হাজার রকমের ষড়যন্ত্র, বহু সময় নিয়ে বানানো প্রচলিত ঈশ্বরদের জঘন্য সমাজব্যবস্থা আর হাস্যকর-অর্থহীন নিয়ম-কানুনকে ভুল প্রমান করে সবাইকে নতুন করে জানতে, বাঁচতে আর ভাবতে শেখায় রিহান। কমিউনকে বদলে যেতে শেখায়, শেখায় কি করে সেই গোপন আস্তানা থেকে তথ্য না আসলেও তারা টিকে থাকতে পারবে। এক সময় সে জানতে পারে যে গোপন কোনো উৎস থেকে আসছে তথ্য, যার বলে এই কথিত ঈশ্বররা ক্ষমতাবান। কিন্তু,ভিলেন কি আর চুপ থাকে?? রিহান জানতে পারে ঈশ্বরী প্রিমার করুণ ইতিহাস। অনুরক্ত হয়ে পড়ে তার। ঈশ্বরী প্রিমা খুব সাধারণ এক কিশোরী মেয়ে। কোন ভয়ানক কেউ না। সে বাধ্য এই কাজ করতে। ক্লড সাহেব বাঁধ সাধে তার জীবনে। তার দলবল সহ আক্রমন করে বসে ঈশ্বরী প্রিমার কমিউনে। রিহানকে খুঁজে না পেয়ে তুলে নিয়ে যায় ঈশ্বরী প্রিমাকেই উঠিয়ে নিয়ে যায় । ক্লড বুঝে যায় রিহান কে মারার জন্য প্রিমা একটা ভাল টোপ। রিহান কম কিসে?? কিন্তু তার পর?? রিহান অদ্ভুত এক জায়গা তে গিয়ে পৌঁছে। সেখান থেকে বের হতে পারবে রিহান?? এটা কি আবার নতুন কোন বিপদ?? ঈশ্বরী প্রিমা কোথায়??? পাঠ-প্রতিক্রিয়া : আমার খুব খুব প্রিয় একটা বই। ফিনিক্স হল যে পাখি বারবার মরেও ছাই থেকে আবার প্রাণ পায়। হ্যারি পটারের সেই ফিনিক্স পাখির কথা মনে আছে নিশ্চয়। গল্পটা আমার খুব ভাল লাগে, সায়েন্স ফিকশন এর কিছু যেমন রোবট থাকবেই, আবার অন্য ঘরানার বই ও আছে, রোবট এর চেয়ে এই টাইপ বই আমার কাছে বেশি ভালো লাগে। এও না যে রোবট ভাল লাগেনা। স্যার এর সায়েন্স ফিকশন এর মধ্যে এটা এক নাম্বারে রাখব আমি। রিহান-প্রিমা এদের সম্পর্ক স্যার এর অন্য গল্পের চরিত্র দের সাথে মিল আছে আবার নাই ও। এরকম গল্প আরো পড়তে ইচ্ছা করে। রেটিং : ৫/৫ রকমারি : https://www.rokomari.com/book/7164/ফিনিক্স
Was this review helpful to you?
or
From: রহস্যময় বিজ্ঞান জগত Writer: তাসফিয়া প্রমি The bird in the flames; but from the red egg in the nest there fluttered aloft a new one the one solitary phoenix bird. জাফর ইকবাল স্যার এর লেখা অনেক প্রিয় একটা বই, অনেক প্রিয়! ভবিষ্যতের কোন একটা সময়। হঠাৎ মারাত্তক এক ভাইরাসের কারনে প্রায় ,ধ্বংস হয়ে যাওয়া পৃথিবী,মানব সভ্যতা গড়ে উঠেছে নতুন ভাবে, পাহাড়ে, মরুভূমিতে। কমিউনিটি গুলো ঘুরছে ট্রাকে ট্রাকে, একটা পাহাড় কে কেন্দ্র করে, সেখানে,না আছে জ্ঞান চর্চার সুযোগ না আছে কিছু অজানা কে জানার সুযোগ । কেবল মুখোশ পরা এক একজন ঈশ্বর কিংবা ঈশ্বরী দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় বিভিন্ন কমিউনে বিভক্ত মানুষদের।খুব সাধারণ এক ছেলে রিহান,কেবল নিজের কৌতুহলের অপরাধে তার কমিউনের ঈশ্বর,প্রভু ক্লড তাকে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত করে।কিন্তু বারবার মৃত্যর মুখ থেকে পালিয়ে যায় রিহান।কিন্তু শেষ রক্ষা হয় না, আবার মুমূর্ষ অবস্থায় বন্দী হয় আরেক কমিউনে।সে কমিউনের ঈশ্বরী প্রিমা যে কিনা তার কমিউনে রিহানকে স্বাধীনভাবে বাঁচার সুযোগ করে দেয়।আর এতেই পাল্টে যায় সবকিছ্ ঘুরে যায় চাকা। বহু পরিকল্পনা,বহু রক্তপাত,বহু ষড়যন্ত্র, বহু সময় নিয়ে বানানো প্রচলিত ঈশ্বরদের জঘন্য সমাজব্যবস্থা আর অর্থহীন নিয়ম-কানুনকে ভুল প্রমান করে সবাইকে নতুন করে জানতে, বাঁচতে আর ভাবতে শেখায় রিহান। সে জানতে পারে যে গোপন কোনো উৎস থেকে আসে তথ্য, যার বলে এই কথিত ঈশ্বররা ক্ষমতাবান। কিন্তু ভিলেন বাঁধ সাধে তার এই জীবনে, নিজের আদেশ কার্যকর করতে উঠেপড়ে লাগে প্রভু ক্লড ও তার দল, আক্রমন করে বসে ঈশ্বরী প্রিমার কমিউনে। রিহানকে খুঁজে না পেয়ে তুলে নিয়ে যায় ঈশ্বরী প্রিমাকেই উঠিয়ে নিয়ে যায় । সাহসী রিহান ব্লাস্টার দিয়ে উড়িয়ে দেয় শত্রুদের বাইক, মোটর বাইকে নিয়ে পার যায় মরুভূমি।ঠিক এভাবেই শুরু হয় রিহানের উদ্ধার অভিযান, ফিনিক্স পাখির মত, নতুন করে বাঁচার জন্য।কিন্তু তারপর? অবশেষে রিহান প্রিমাকে উদ্ধার করে, ক্লডের দেয়া মৃত্যুদন্ড থেকে বেঁচে ফেরে, খুঁজে পাই সেই যেটা লুকানো আছে ,পাহাড় আর মাটির অনেক গভীরে, সেখান থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেয় কমিউন এর সংযোগ, সুসংগঠিত হয় পৃথিবী ফিনিক্স পাখির মতই।
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইয়ের নামঃফিনিক্স লেখকঃজাফর ইকবাল প্রকাশনীঃসময় প্রকাশনী ধরনঃবৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী মূল্যঃ৯০ টাকা .ইকুয়িনা বি. ২৩-৪৯ একটি ভাইরাস এর নাম।যেটা কিনা ইকুয়িনা নামে পরিচিত। জিনেটিক ইঞ্জিনিয়ার দীর্ঘদিন গবেষনা করে এই ভাইরাসটি দাড়া করিয়েছিলেন।সেই জন্য তার নামে ভাইরাসটির নামকরণ করা হয়।বিজ্ঞানী ইকুয়িনা কখনো কল্পনা করেন নি এই ভাইরাসটি ল্যাভরেটরির চার দেওয়াল এর বাইরে যাবে_যদি জানতেন তাহলে তিনি নিশ্চয়ই কিছুতেই নিজের নামটি ব্যবহার করতেন না।একটা ফিল্ড টেষ্ট করতে গিয়ে ইকুয়িনা ভাইরাসটি পৃথিবীতে মুক্ত হয়ে যায়।যার ফলে পৃথিবীর ছয় বিলিওন মানুষ মাত্র দুই মাসের মধ্যে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।কিছু শিশু কিশোর ইকুয়িনা ভাইরাস এর হাত থেকে প্রকৃতিক কোন রহস্যের কারণে বেঁচে যায়।পৃথিবীতে আরো দুই শতাব্দী কেটে যায়। ইকুয়িনা ভাইরাসের হাত থেকে বেঁচে যাওয়া শিশু কিশোরের বংশধরেরা পৃথিবীতে একটি নতুন সভ্যতার জন্ম দিয়েছে। ভয়াবহ এক ভাইরাসের ধংসযজ্ঞের পর মানব সভ্যতা গড়ে উঠেছে নতুন ভাবে।সেখানে কৌতুহলের কোনো স্থান নেই, নেই জ্ঞান চর্চার সুযোগ। বিভিন্ন কমিউনে বিভক্ত মানুষদের সেখানে নিয়ন্ত্রণ করে এক একজন ঈশ্বর কিংবা ঈশ্বরী। রিহান নামে সতেরো বছরের এক ছেলে এমনি এক কমিউনে বসবাস করে। সভ্যতার নতুন নিয়ম অনুযায়ী যন্ত্রকে দেবতার মতো পূজা করতে হয়। সম্মান জানাতে হয়। কোনো কৌতূহল প্রকাশ করা যায়না কোনো যন্ত্র সম্পর্কে। কিন্তু রিহান এই নিয়ম ভঙ্গ করে।তার স্বয়ংত্রিয় অস্ত্রটিতে জ্যাম ধরে যায় তাই সে তার স্বয়ংক্রিয় অস্ত্রটি খুলে পরিষ্কার করে।এমন আরো অনেক নিয়ম সে ভঙ্গ করে যার কারণে তার কমিউনের ইশ্বর প্রভু ক্লড তাকে মৃত্যদন্ডের আদেশ দেন। .কিন্ত তার মৃত্য হয় না। কেন তার মৃত্য হয় না? কিভাবে সে বেঁচে যায় তা না হয় আপনারা পড়ার পরই জানবেন।প্রভু ক্লডের কমিউন থেকে সে আসে ইশ্বরী প্রিমার কমিউন এ। ঈশ্বরী প্রিমা রিহান এর সাথে কথা বলে যন্ত্র নিয়ে এসব নিয়ম কানুন ভেঙ্গে দেয়। রিহান কে অনুমতি দেয় যন্ত্র নিয়ে কাজ করার। যন্ত্রকে সম্মান দেখানোর পদ্ধতি নিষেধ করে দেয়। এতে এই কমিউনের মানুষ এর জীবন যাত্রা অনেক সহজ হয়ে যায়। তখনি প্রভু ক্লড এর লোকেরা আবিষ্কার করে রিহান মৃত নয়। নিজের আদেশ কার্যকর করতে উন্মুখ প্রভু ক্লড, সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে ঈশ্বরী প্রিমার কমিউনে। রিহানকে না পেয়ে খোদ ঈশ্বরী প্রিমাকেই উঠিয়ে নিয়ে যায় তারা।শুরু হয় রিহানের উদ্ধার অভিযান।প্রিমা উদ্ধার অভিযান এ গিয়ে রিহান জানতে পারে কিভাবে কমিউন গুলো সৃষ্টি হয়েছে।কিভাবে একজন মানুষ কমিউন এর ইশ্বর বা ইশ্বরী হয়েছেন। রিহান কী পারবে প্রিমাকে উদ্ধার করতে? পারবে কি ক্লডের মতো সাধারণ মানুষ হয়ে ও ইশ্বর সেজে বসে থাকা মানুষের মুখোশ উন্মোচন করতে? জানতে চাইলে পড়ে ফেলুন জাফর ইকবাল স্যার এর এই বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী নিয়ে রচিত ফিনিক্স বইখানা। #পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃমুহাম্মদ জাফর ইকবাল ভবিষ্যৎ পৃথিবীর এমন ছবিই এঁকেছেন তার "ফিনিক্স"উপন্যাসে। বরাবরের মতো এই বইটাতেও তাঁর দারুন প্রানবন্ত আর গতিশীল লেখনীর প্রমাণ পাওয়া যায়। সব মিলায়ে বই চমৎকার। পড়তে ভাল লাগছে।পড়ে দেখুন আশা করি ভাল লাগবে। হাপি রিডিং....
Was this review helpful to you?
or
This books are very enjoyable for me.?
Was this review helpful to you?
or
খুব বোরিং লাগছে।
Was this review helpful to you?
or
জাফর ইকবাল এর অন্য সব বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী পড়ে যেমনটি আশা করে ছিলাম তেমনটা হয়নি।
Was this review helpful to you?
or
Not good!!!
Was this review helpful to you?
or
দূর ভবিষ্যৎ। ভয়াবহ এক ভাইরাসের ধংসযজ্ঞের পর মানব সভ্যতা গড়ে উঠেছে নতুন ভাবে।সেখানে কৌতুহলের কোনো স্থান নেই, নেই জ্ঞান চর্চার সুযোগ। বিভিন্ন কমিউনে বিভক্ত মানুষদের সেখানে নিয়ন্ত্রণ করে এক একজন ঈশ্বর কিংবা ঈশ্বরী। সাধারণ এক যুবক রিহান।শুধুমাত্র স্বাভাবিক কৌতুহল নিবৃত্ত করার অপরাধে তার কমিউনের ঈশ্বর,প্রভু ক্লড তাকে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত করে।কিন্তু মৃত্যর মুখ থেকে পালিয়ে যায় রিহান।মুমূর্ষ অবস্থায় বন্দী হয় আরেক কমিউনে।সে কমিউনের অধীস্বর,ঈশ্বরী প্রিমা। এই ঈশ্বরী তার কমিউনে রিহানকে স্বাধীনভাবে বাঁচার সুযোগ করে দেয়।আর এতেই পাল্টে যায় সবকিছু।বহু সময় নিয়ে বানানো তথাকথিত ঈশ্বরদের সমাজব্যবস্থা আর অর্থহীন নিয়ম-কানুনকে ভুল প্রমান করতে শুরু করে রিহান। সে বুঝে যায়, গোপন কোনো উৎস থেকে প্রাপ্ত জ্ঞানেই ঈশ্বররা ক্ষমতাবান। কিন্তু ঈশ্বর যাকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছেন,সে পালিয়ে যাবে কতদূর? নিজের আদেশ কার্যকর করতে উন্মুখ প্রভু ক্লড, সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে ঈশ্বরী প্রিমার কমিউনে। রিহানকে না পেয়ে খোদ ঈশ্বরী প্রিমাকেই উঠিয়ে নিয়ে যায় তারা।শুরু হয় রিহানের উদ্ধার অভিযান।.....কিন্তু তারপর? রিহান কী পারবে প্রিমাকে উদ্ধার করতে? পারবে কী ক্লডের দেয়া মৃত্যুদন্ড থেকে বাঁচতে? পাবে কী সেই গোপন জ্ঞানের খোঁজ,যা কিনা লুকোনো আছে পৃথিবীর গহীনে। উত্তরগুলো জানতে হলে পড়তে হবে মুহাম্মদ জাফর ইকবাল-এর অসামান্য সাইন্স ফিকশন 'ফিনিক্স'। গ্রীক পুরানের সেই ফিনিক্স পাখির নিজের ছাই থেকে জন্ম নেয়ার গল্পটার মতোই,মানব সভ্যতাও চরম বিপর্যয় মোকাবেলা করে এগিয়ে যাবে।জয় হবে জ্ঞান আর কৌতুহলের......মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ভবিষ্যৎ পৃথিবীর এমন ছবিই এঁকেছেন তার 'ফিনিক্স' উপন্যাসে। বর্তমান বিশ্বসাহিত্য জুড়ে ডিস্টোপিয়ান সাইন্স-ফিকশনের যে জয়-জয়কার,তাতে বাংলাদেশী লেখকরাও যে পিছিয়ে নেই তার চমৎকার উদাহরন 'ফিনিক্স'।যদিও কাহিনীটা নিয়ে পুরো একটা সিরিজ করলে ভালো হতো,তবে স্ট্যান্ড-এলোন উপন্যাস হিসেবেও 'ফিনিক্স' অসাধারণ। মুহাম্মদ জাফর ইকবাল-এর লেখনী নিয়ে বলার মতো কিছু নেই। বরাবরের মতো এই বইটাতেও তাঁর দারুন প্রানবন্ত আর গতিশীল লেখনীর প্রমাণ পাওয়া যায়। বইটা পড়তে গিয়ে নিজেকে রিহানের সাথে নিজের অজান্তেই হারিয়ে ফেলবেন পাঠক।কখনো ব্লাস্টার দিয়ে উড়িয়ে দেবেন শত্রুদের বাইক,কখনো হয়তো মোটর বাইকে করে ছুটে যাবেন মরুভূমির বুক চিরে,আবার কখনো অসীম সাহসে হানা দেবেন শত্রুর ডেরায়। তাহলে আর দেরী কেনো? 'ফিনিক্স' এর জগতে আপনাকে স্বাগতম। :)
Was this review helpful to you?
or
আমার পড়া জাফর ইকবাল স্যারের প্রথম সায়েন্স ফিকশন। প্রথম হিসেবে বইটি এবং বইটি পড়ার অনুভূতি ছিল অসাধারণ। এমনই মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম যে ক্লাসে স্যারের চোখকে ফাঁকি দিয়েই বইটি এক নিঃশ্বাসে শেষ করে ফেলেছিলাম।
Was this review helpful to you?
or
বিজ্ঞানী ইকুয়িনা দীর্ঘদিন খেটেখুটে দাঁড়া করিয়েছিলেন ভয়ংকর ভাইরাস ‘ইকুয়িনা বি. কিউ. 23-4 ’। যদি তখন তিনি ধারণাও করতে পারতেন তার এই ভাইরাস ল্যবের বাইরে যাবে তবে তিনি কখোনই এই ভাইরাসের নামকরণ নিজের নাম দিয়ে করতেন না। কিন্তু যখন সেনাবাহিনীর দ্বীতিয় শ্রেনীর বিজ্ঞানীরা এই ভাইরাসটি পরিক্ষা করে তখনই ভাইরাসটি ছড়িয়ে যায় সম্পুর্ণ পৃথিবীতে। সম্পুর্ণ পৃথিবীর প্রায় সব মানুষ মারা যায়, শুধু অলৌকিকভাবে বেচে যায় কিছু কমবয়সি ছেলেমেয়ে। এই শিশুরাই ক্রমে-ক্রমে গড়ে তোলে নতুন সভ্যতা। সেই সাথে নিজেদের জড়িয়ে ফেলে কিছু কুসংস্কারে। কিছু মানুষ এই সুযোগ নিয়ে নিজেদের ঈশ্বর হিসেবে জাহির করে। একসময় রিহানের মনে ঐশরিক ক্ষমতা সম্বন্ধে সন্দেহ জাগে কিন্তু প্রভৃ ক্লড তাকে মৃত্যুদন্ড দিলে সে কিভাবে বেচে ফিরবে। কিভাবে মানবজাতীকে মুক্ত করবে এই কুসংস্কার থেকে?
Was this review helpful to you?
or
This book is so amazing. It's full of thriller. I would rather rate it 100 out of 100. It's so amazing. Please make sure to read it and give it to close ones as a gift. I am sure they'll love it :)
Was this review helpful to you?
or
অসম্ভব রকমের একটা ভালো বই
Was this review helpful to you?
or
আমার মতে এটি বিশ্ব-সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বই। আমার নিয়মিত আমাজন এর বেস্ট-সেলার ফিক্শন গুলো পড়া হয়; তারপরও এ কথা বলছি।
Was this review helpful to you?
or
কিছু সেনাবাহিনীর নিস্টহুর অধিনায়ক ও অবিবেচক দ্বিতীয় শ্রেনীর বিজ্ঞানীর কারনে পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ে ভয়ংকর ভাইরাস ইকুয়িনা। যার ফলে কয়েক সপ্তাহের মধ্যে মারা যায় পৃথিবীর ছয় বিলিয়ন মানুষ। কিন্তু আশ্চর্যজনক ভাবে বেচে যায় কিছু শিশু কিশোর। ধীরে ধীরে তারা বড় হয়। মানুষের সংখ্যা বাড়ে। নতুন সভ্যতা তৈরি করে। মানুষ ছোট ছোট কমিউনে ভাগ হয়ে বসবাস করে। সেসব কমিউন কে নিয়ন্ত্রন করে তাদের নিজস্ব ঈশ্বর ঈশ্বরী। রিহান নামে সতেরো বছরের এক ছেলে এমনি এক কমিউনে বসবাস করে। সভ্যতার নতুন নিয়ম অনুযায়ী যন্ত্রকে দেবতার মতো পূজা করতে হয়। সম্মান জানাতে হয়। কনো কৌতূহল প্রকাশ করা যায়না কোনো যন্ত্র সম্পর্কে। কিন্তু রিহান এই নিয়ম ভঙ্গ করে। সে যন্ত্র কে খুলে পরঈক্ষা করে। কিভাবে কাজ করে সেসব তার জানতে ইচ্ছা ভীষণ। তার এসব নিয়ম ভঙ্গের ক্রম কান্ড তাদের কমিউনের প্রভু ঈশ্বর ক্লড এর কাছে পৌছে। ক্লড তাকে মৃত্যুদন্ড দেয়। কিন্তু নিয়তি ও ভাগ্যের কারনে সে মরে না। সে বেচে যায়। পৌছায় নতুন এক কমিউনে। যেখানে ঈশ্বরী প্রিমা। কিন্তু ঈশ্বরী প্রিমা রিহান এর সাথে কথা বলে যন্ত্র নিয়ে এসব নিয়ম কানুন ভেঙ্গে দেয়। রিহান কে অনুমতি দেয় যন্ত্র নিয়ে কায করার। যন্ত্রকে সম্মান দেখানোর পদ্ধতি নিষেধ করে দেয়। এতে এই কমিউনের মানুষ এর জীবন যাত্রা অনেক সহজ হয়ে যায়। কমিউন কমিউনে সংঘর্ষ হত বিভিন্ন সময় ।এমনি এক সংঘর্ষ হয় রিহান এর পূর্বোক্ত ক্মিউনের সাথে বর্তমান কমিউনের এক শস্যক্ষেত্র নিয়ে। তখনি প্রভু ক্লড এর লোকেরা আবিষ্কার করে রিহান মৃত নয় । জীবিত। এই সংঘর্ষে রিহান দের দল জিতে।এরপর ঈশ্বরী প্রিমা রিহান কে ডেকে তার পরিচয় দেয়। রিহান সবিস্ময়ে আবিস্কার করে প্রিমা মাত্র চৌদ্দ বছরের এক কিশোরী। ঈশ্বর বা ঈশ্বরীরা সাধারন মানুষ। তাদের জোর করে ধরে এনে ইশব্র ঈশ্বরী বানানো হয়। এদিকে ক্লড সব জানতে পেরে প্রিমা কে ধরে আনে। রিহান যায় প্রিমা কে মুক্ত করতে... এরপর কি হল রিহানের ভাগ্যে। প্রিমাকে মুক্ত করতে পারল কি পারল না। ঈশ্বর ঈশ্বরীর প্রক্রিত রহস্য কি। ভবিশ্যতে কি হল জানতে পরতে হবে মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর রচিত বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী