User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
This is one of the best teenage novels I have ever read!!
Was this review helpful to you?
or
কি ফালতু গল্প। এইটা গল্পের মধ্যেই পরেনা
Was this review helpful to you?
or
আনেক সুন্দর একটা বই।
Was this review helpful to you?
or
Mojar ekti boi
Was this review helpful to you?
or
Awesome Book
Was this review helpful to you?
or
বই টা ১২-১৫ বয়স এর পাঠকদের জন্য মোটা মুটি ভালো।
Was this review helpful to you?
or
Doler Naam Black Dragon is about a team full of adventurous kids who go on an adventure to find a treasure chest. Even though it is a typical Zafar Iqbal novel, I liked the characters in this a lot. Especially how they came up with the team name 'together'. It's a well-written adolescence novel from the era when Zafar Iqbal used to put some effort in his writing.
Was this review helpful to you?
or
বইটি মেয়েদের জন্য অধিকতর ভালো কিন্তু ছেলেরাও পড়তে পারেন।
Was this review helpful to you?
or
Very nice for Kids
Was this review helpful to you?
or
Chonchol,Titon,Anu,Mithila ka nia Ratular dol.Ar doler nam holo black dragon.Tader mojar shob gotona nia agia chola kahini.Ar moddey tara banga rajbari ta kora ak boyongkor advanture.shob milia khob hashir boi ati.
Was this review helpful to you?
or
রকমারি রিভিউঃ বইঃ দলের নাম ব্ল্যাক ড্রাগন। লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল। প্রকাশনীঃ সময় প্রকাশন। মূল্যঃ ১৮০ টাকা। পৃষ্ঠাঃ ১০৪। দুষ্টু টিটন, বৈজ্ঞানিক চঞ্চল, সাহিত্যিক অনু আর রাতুল মিলে ‘ব্ল্যাক ড্রাগন’ নামে একটা ক্লাব খুললো। ব্ল্যাক ড্রাগন ক্লাবের আস্তানার জন্য তারা হাজির হলো পোড়া বাড়ি মিশকাত মঞ্জিলে। সেখানে তারা অ্যাডভেঞ্চারের খোঁজ পেলো। তাদের ক্লাবে পরে এসে যোগ দিলো রাতুলের বোন মিথিলা আর পাড়ায় নতুন আসা টুনি। একদিন চার ছেলে মিশকাত মঞ্জিলে গেলো রহস্যের শেষ করতে। কিন্তু তারা ভিতরে মর্মান্তিক ও ভয়াবহ ঘটনা খুঁজে পেলো। তারা পালিয়ে আসতে যাবে কিন্তু, তারা যখন ভিতরে তখন বাইরে থেকে বিল্ডিংটা ভাঙা হচ্ছে। এরপর কী হবে? জানতে হলে অবশ্যই বইটি পড়তে হবে।
Was this review helpful to you?
or
Delivery time packing ebong book soboi perfect
Was this review helpful to you?
or
Good
Was this review helpful to you?
or
রকমারি রিভিউ প্রতিযোগ - #বুক_রিভিউঃ বইঃ দলের নাম ব্ল্যাক ড্রাগন লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনাঃ সময় প্রকাশন পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১০৪ মলাট মূল্যঃ ১৫০ টাকা রাতুল, টিটন, চঞ্চল ও অনু চার বন্ধু। একই পাড়ায় থাকে। একদিন তারা ঠিক করে একটি ক্লাব বানাবে। ক্লাবের নাম কি হবে এই নিয়ে অনেক বাছ-বিচার করার পর লটারির মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ক্লাবের নাম হবে ব্ল্যাক ড্রাগন। দলের নামতো ঠিক হলো কিন্তু এখন দরকার একটি গোপন আস্তানা। তারা ঠিক করলো এলাকায় যে মিশকাত মঞ্জিল নামে পুরনো জমিদার বাড়ি আছে সেখানেই হবে তাদের গোপন আস্তানা। কিন্তু কথিত আছে সেখানে অশরিরি কারা যেনো ঘুরে বেড়ায়। মিশকাত মঞ্জিলের মালিক আবার লোক সুবিধার ছিলেননা। বিভিন্ন অপকর্মের সাথে তার যোগসাজশ ছিলো। এই অপকর্ম করে সে অনেক ধনদৌলতের মালিক হয়েছিলো। কিন্তু লোকটা শেষ বয়সে পাগল হয়ে যায় এবং তার বধনদৌলত গুলোর হদিশ কেউ খুজে পায়নি। তারা মিশকাত মঞ্জিলের আস্তানা খুজতে গিয়ে দোতলার একটি ঘরের দেয়ালের ওপাশে গোপন কুঠুরি আবিষ্কার করে বসে। কিন্তু তাদের সাথে যথেষ্ঠ জিনিস না থাকায় সেদিনের মতো চলে আসে। এইসময় তাদের পাড়ায় একটি নতুন পরিবার আসে। তারা চারজন দেখতে যায় সেই বাসায় তাদের বয়সি কোনো ছেলে আছে কিনা। কিন্তু এই দেখতে যাওয়াটাই তাদের জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়। সেই বাড়িতে তাদের বয়সি কোনো ছেলে না একটা মেয়ে ছিলো। মেয়েটির নাম টুনি। টুনির সাথে পরিচয় হওয়ার পর টুনি আর ওদের পিছু ছাড়তে চায়না। পরে তারা টুনিকে রাতুলের ছোট বোন মিথিলার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। হঠাৎ তারা খবর পায় মিশকাত মঞ্জিল অল্প কয়েকদিনের মধ্যে ভেঙ্গে ফেলা হবে। তাই তারা সাজ সরঞ্জাম করতে থাকে দেয়ালের ওইপাশে কি আছে তা দেখার জন্য। এর মাঝে তারা মিশকাত মঞ্জিলের বাহিরে দু'জন লোককে ঘুরঘুর করতে দেখে। লোক দু'জনের আচার-আচরণ ছিলো যাকে কিনা বলে 'হাইলি শাসপিশিয়াস'। পরবর্তীতে ঘটনাচক্রে টুনি ও মিথিলাও তাদের সাথে জড়িয়ে পরে। তারা কি জানতে পারলো দেয়ালের ওইপাশে কি আছে? আর ঐ সন্দেহ জনক লোক দু'জনই বা কে?? কেনো তারা ঘুরঘুর করছে? জানতে হলে অবশ্যই পড়ুন "দলের নাম ব্ল্যাক ড্রাগন" বইটি। পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ জাফর ইকবাল স্যারের কিশোর উপন্যাসগুলো বেশিরভাগই একই ধাচের হয়। অন্যান্য কিশোর উপন্যাস থেকে আলাদা কিছু নেই। তবু সব মিলিয়ে বইটি ভালো লেগেছে। যারা কিশোর উপন্যাস পছন্দ করেন তারা এই বইটি পড়ে দেখতে পারেন। পার্সোনাল রেটিংঃ ৩/৫ Happy Reading?
Was this review helpful to you?
or
মুহম্মদ জাফর ইকবালের আরও একটা টিপিক্যাল কিশোর উপন্যাস। যথারীতি একদল কিশোর-কিশোর আছে, তারা কোন একটা অ্যাডভেঞ্চারে যাবে আর তারপর বিপদে পড়লেও শেষমেষ নাটকীয়ভাবে সেই বিপদ থেকে শুধু উদ্ধারই পাবে না বরং বিরাট কোন অপরাধীকে ধরিয়ে দিয়ে সকলের চোখের মনি হয়ে উঠবে। এই ফর্মুলায় জাফর ইকবাল স্যার এর আগেও অসংখ্য কিশোর উপন্যাস লিখেছেন। উপন্যাসের চরিত্রগুলোর সাথেও স্যারের অন্য অনেক উপন্যাসের বড় রকমের মিল খুঁজে পাওয়া যাবে। এসব কারণেই, একটি একক উপন্যাস হিসেবে 'দলের নাম ব্ল্যাক ড্রাগন' অতি সাধারণ মানের বিশেষত্বহীন একটি উপন্যাস। তবে বিশেষত্ব যে একেবারেই নেই তা না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে নতুনত্ব আছে। যেমন স্যারের অধিকাংশ উপন্যাসেই দেখা যায় চরিত্রেরা হঠাত করেই কোন একটা অ্যাডভেঞ্চারে জড়িয়ে পড়ে। কিন্তু এই উপন্যাসের শুরু থেকেই দেখা যায় যে ছেলেমেয়েরা একটা অ্যাডভেঞ্চারের জন্য তৈরি হচ্ছে। এই অ্যাডভেঞ্চারের জন্য তৈরি হওয়া আর সেজন্য একটা দল গঠনের নানা পূর্বপ্রস্তুতি নিয়েই আবর্তিত হয়েছে কাহিনীর প্রথম তিন-পঞ্চমাংশ। শেষ পর্যন্ত মিছিমিছি যেই জায়গাটাকে তারা অ্যাডভেঞ্চারের জন্য বেছে নিয়েছিল, সেই জায়গাতেই তাদের বাস্তব অ্যাডভেঞ্চারের মুখোমুখি হওয়াটা মোটামুটি অবিশ্বাস্য ব্যাপার। তবে বিষয়টা পজিটিভলি দেখলে বলতে হবে, 'কাকতালীয় ঘটনা'। টিটন, চঞ্চল, অণু আর রাতুল - চারজন চার ভিন্ন রকমের চরিত্র। চারজনেরই আগ্রহ ভিন্ন ভিন্ন চারটি বিষয়ে। তাই স্কুলের ছুটিতে যখন ঠিক হল তারা চারজনে মিলে একটা ক্লাব বানাবে, তখন চারজনই গোঁ ধরল নিজেদের পছন্দের বিষয় নিয়ে কাজ করবে ক্লাব আর ক্লাবের নাম রাখা হবে নিজেদের পছন্দানুসারে। শেষ অব্দি ক্লাবের কার্য উদ্দেশ্যের ক্ষেত্রে চারজনের ইচ্ছাকেই গুরুত্ব দেয়া হল। কিন্তু দলের নাম ব্ল্যাক ড্রাগন নির্বাচিত হল দারুণ মজার এক ঘটনার মাধ্যমে। এরই মধ্যে তাদের পাড়ায় এসেছে নতুন এক মেয়ে টুনি। সে চিনেজোঁকের মত ওদের পিছে পড়ল যে তাকে আর রাতুলের বোন মিথিলাকে ওদের দলে নিতে হবে। ছেলেরা কিছুতেই রাজি না। তারা নিজেদের মত করে অ্যাডভেঞ্চারের উপযুক্ত জায়গা হিসেবে একটা পোড়ো বাড়িকে বেছে নিল যার রয়েছে মর্মান্তিক ও ভয়াবহ এক ইতিহাস এবং অচিরেই যেটি ভাঙতে যাওয়া হচ্ছে। ঐ বাড়িতে গোপন সুড়ঙ্গ খুঁজে পেল তারা। চূড়ান্ত অভিযানের দিন ঐ সুড়ঙ্গ বেয়ে এক গোপন কুঠুরিতে গিয়ে তারা দেখতে পেল মিথিলা আর টুনিকে। কিছুক্ষণ বাদে সকলে মিলে আবিষ্কার করল ভয়ংকর একটা জিনিস এবং সাথে করে সিন্দুক ভরা গুপ্তধনও। কিন্তু ততক্ষণে বিপদে পড়ে গেছে তারা। তাদের পিছু নিয়ে দাগী দুই আসামি হামলা করল তাদের ওপর। ওদিকে বাইরে বাড়ি ভাঙার কাজ শুরু হয়েছে। কি হবে শেষ পর্যন্ত? ব্ল্যাক ড্রাগনের ৬ সদস্য কি 'জলে বাঘ ডাঙ্গায় কুমির' অবস্থা থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারবে? নিজেদের প্রথম অ্যাডভেঞ্চারে কি তারা সফল হবে? আর শেষ পর্যন্ত ছেলেরা কি তাদের দলে মেয়েদের মেনে নেবে? এইসব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে পড়তে হবে বইটি। নতুন কিছু থাক না থাক, স্যার তার জাদুকরী লেখনীর মাধ্যমে এই অতি সাধারণ ও চিরচেনা কাহিনীটিকেও পরিণত করেছেন মোটামুটি উপভোগ্য একটা কিশোর উপন্যাসে। যারা উপন্যাসটি পড়বে, এক সময় নিজেরাও তাদের অবচেতন মনে যোগ দেবে ব্ল্যাক ড্রাগন টিমে, সপ্তম সদস্য হিসেবে! আর তারপর অভিযানের শেষে কি হল, তা না দেখে থামতে পারবে না একদমই!