User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Md Kasem

      17 Mar 2025 05:12 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Awesome book.

      By Rokiya Bagom

      13 Feb 2025 07:07 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      onk valo boi

      By aym****com

      01 Dec 2024 05:25 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ভালোই ছিল,, কাগজের কোয়ালিটি খুব ভালো,,এক কথায় দারুন

      By haf****com

      02 Jul 2024 04:42 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      যকের ধন এমন একটি উপন্যাস, যা এক বার পড়লে শেষ করতে ইচ্ছে হয় না

      By SuMaiYa

      30 Jun 2024 01:37 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ❤️‍??

      By Habibur Rahman

      16 Jul 2022 05:10 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      উপন্যাসটি অবশ্যই অনেক ভালো। আমি একটি বই অর্ডার করেছি এবং হাতে পেয়েছি সব থেকে যে ব্যাপারটি ভালো লেগেছে এই বইটির পেপার অনেক ভালো । বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র থেকে প্রকাশিত । সব মিলিয়ে চমৎকার একটি বই।

      By Md. Mehedi Islam

      27 Apr 2022 01:18 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অসাধারণ

      By Tawhid Shourov

      19 Mar 2022 06:59 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      just wow

      By rumi ishaque

      31 Jan 2022 12:10 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      যতটুকু আগ্রহ নিয়ে প্রথম দিকে পড়তে বসেছিলাম শেষের অংশ পড়ে আগ্রহ হারিয়ে ফেলি।

      By Rashidul Islam

      18 Jan 2022 07:03 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আমার পড়া প্রথম অ্যাডভেঞ্চার মূলক বই। বই পড়া মানুষ এক বসাতেই শেষ করতে পারবে এরকম একটা অসাধারণ বই।

      By Khaled Mosharraf

      03 Jun 2021 07:12 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অসাধারণ ।

      By SIFAT E ISLAM

      16 May 2021 02:29 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Thanks

      By Nabil md. Shad

      07 May 2021 12:18 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      great

      By Jahangir Alam

      09 Jul 2020 02:13 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Wow!Really this book is a perfect reflection of adventure,it not only gives a description of real adventure but also indicate true spirit of adventure.Overall,all matters are well in this book.True adventure lovers must buy it.

      By S.m Raiyan Taosif

      08 Nov 2021 11:24 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইটি ১৯৩০ সালে প্রকাশিত হলেও এখনও তার স্বাদ আগের মতো আছে।

      By Mazharul Islam Fahim

      29 Mar 2021 11:07 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইয়ের নাম: যকের ধন বইয়ের লেখক: হেমেন্দ্রকুমার রায় প্রচ্ছদ শিল্পী: ধ্রুব এষ বইয়ের ধরণ: এডভেঞ্চারধর্মী চিরায়ত রহস্য উপন্যাস মূদ্রিত মূল্য: ১২০ টাকা রিভিউ: “যকের ধন” উপন্যাসটি বাংলা সাহিত্যের একটি তুমুল জনপ্রিয় ও পাঠকপ্রিয় বই। এমনকি যিনি বই পড়েন না বা যার বই পড়ার অভ্যাসও নেই, সেই মানুষটির কাছেও এই নামটি অজানা নয়। ”যকের ধন” বইটি যিনি লিখেছেন, তিনি হলেন বাঙালি কথাসাহিত্যিক ও গীতিকার হেমেন্দ্রকুমার রায়, বাংলা সাহিত্যে যার অবদান অতুলনীয়। মাত্র ১৪ বছর বয়সে সাহিত্য রচনা শুরু করেন। কিশোর উপযোগী বই লিখেছেন প্রায় শতাধিক। তাঁর আরেকটি বিস্ময়কর গুণও রয়েছে– তিনি দারুণ ছবি আঁকতে পারতেন। ১৯২৩ সালে বিখ্যাত বাংলা পত্রিকা ‘মৌচাকে‘ ধারাবাহিকভাবে “যকের ধন” উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়। এডভেঞ্চারধর্মী এই বইটি তখন থেকেই পাঠকমহলে প্রচুর প্রশংসা পায়। হেমেন্দ্রকুমার রায়ের দুই অমর সৃষ্টি ‘কুমার–বিমল‘ চরিত্রের আগমন ঘটে এই বইয়ের মাধ্যমে। পরবর্তীতে এই দুই বিখ্যাত চরিত্রদের নিয়ে হেমেন্দ্রকুমার রায় আরও ২৮টি এডভেঞ্চারধর্মী ও রোমাঞ্চকর কাহিনী রচনা করেন। আখ্যান–ভাগ: ‘যকের ধন‘ উপন্যাসটি লেখক বর্ণনা করেছেন ১৭ বছর বয়সের এক গল্পকথকের মাধ্যমে, তার নাম কুমার। কুমারের দাদাঠাকুর মারা যাওয়ার পর, তাঁর লোহার সিন্ধুকে অন্যান্য জিনিসের সঙ্গে একটি ছোট বাক্স পাওয়া যায়। বাক্সটির ভেতরে ছিল একটি পুরনো পকেট–বুক আর একখানা ময়লা কাগজে মোড়া একটি মড়ার মাথার খুলি। সঙ্গত কারণেই, কুমারের মা ভয়ে এটি রাখতে চাইলেন না; ফলে কুমার খুলিটা জঞ্জালে ফেলে দেয়। ঘটনা এখানেই সমাপ্ত হয়ে যেতে পারতো। কিন্তু রাতে কুমারদের বাড়িতে চোরের দল হানা দেয় এবং এত জিনিস থাকতে নিয়ে যায় সেই ছোট বাক্সটি, যার মাঝে সেই খুলিটি ছিল। জঞ্জাল থেকে কুমার খুলিটি উদ্ধার করে এবং ভালো করে দেখার পর বুঝতে পারে, খুলির পেছনের দিকে অদ্ভুত প্রতীক ও সংখ্যার মাধ্যমে লেখা রয়েছে এক রহস্যময় গুপ্তসংকেত। সে আরও বুঝতে পারে বাড়িতে চোরের দলের হানা দেওয়ার অর্থ, তারমানে এর কথা আরেকজনও জানে। কুমার তার প্রাণের বন্ধু বিমলকে সব খুলে বলে। বিমল কুমারের চেয়ে বয়সে বড়, সাহসী ও বুদ্ধিমান এক তরুণ। তারপর একদিন কুমার, তার বন্ধু বিমল, বিমলের পুরনো চাকর রামহরি ও কুমারের কুকুর বাঘাকে নিয়ে রওনা হয় আসামের দুর্গম অঞ্চলের খাসিয়া পাহাড়ের উদ্দেশ্যে, ‘যকের ধন‘ উদ্ধারের লক্ষ্যে। সেখানে তাদের অতিক্রম করতে হয় নানারকম প্রতিকূল মুহূর্ত আর বাধা–বিপত্তি। পাঠ–প্রতিক্রিয়া ও পর্যালোচনা: ‘যকের ধন‘ উপন্যাসটি মোট ২৯টি অংশে বিভক্ত, যার প্রতিটি অংশের আলাদা আলাদা নাম রয়েছে। এই উপন্যাসের গল্পকথক কুমার, কিন্তু গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র বিমল। কুমার খানিকটা ঘরকুনো আর ভীতু স্বভাবের। অপরদিকে বিমল ঠিক তার উল্টো। এই বইটিতে বিমল চরিত্রটি আমার বিশেষ পছন্দের। ভালো লাগার যথেষ্ট কারণও আছে। বিমল তুখোড় বুদ্ধিমান, দৃঢ় প্রত্যয়ী, ভয়ডরহীন অকুতোভয় এক যুবক; যে কিনা চরম বিপদেও নিজের মাথা ঠান্ডা রেখে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে জানে, বিপদ–আপদ আসলেও কখনো পিছুপা হয় না। অপরদিকে, কুমার ভীতু স্বভাবের মানুষ, কিছুটা দূর্বল মনোভাবের অধিকারী, বিপদ এলেই ভয় পেয়ে পিছিয়ে পড়তে চায়। এক্ষেত্রে, বিমলের একটি কথা মনে দাগ রেখে যায়। কথাটা হলো: “বুদ্ধি সকলেরই আছে, কিন্তু কাজের সময় মাথা ঠান্ডা রেখে সকলেই সমানভাবে বুদ্ধিকে ব্যবহার করতে পারে না বলেই তো মুশকিলে পড়তে হয়”। বিমল আর কুমারের মাঝে তফাতটা এখানেই। তবে এই দুই চরিত্রের মাঝে পার্থক্য বা তফাত যেমনই থাকুক না কেন, গল্পের প্রয়োজনে তা আবশ্যক ছিলো। সুতরাং, কোন চরিত্রকেই খাটো করে দেখার সুযোগ নেই। কেননা, বিমল–কুমার উভয়ের মাধ্যমেই “যকের ধন” তাঁর পরিপূর্ণতা লাভ করেছে। ‘যকের ধন‘ উপন্যাসটি এক কথায় দুর্দান্ত। বইয়ের ২৯ টা অংশের প্রতিটিই ছিল রোমাঞ্চকর মুহূর্তে ভরপুর, যা যে কাউকেই মুগ্ধ করে তোলে। সেই সাথে উপন্যাসটি হেমেন্দ্রকুমার রায় অত্যন্ত সহজ, সরল ও সাবলীলভাবে বর্ণনা করেছেন, যা অত্যন্ত আকর্ষণীয়। উপন্যাসটির কাহিনী বা প্লট অসাধারণ। পড়তে গিয়ে কোথাও অস্বস্তি বোধ হয়নি। প্রতিটি অংশ পড়ে পরের অংশে কী ঘটে, তার জন্য অদ্ভুত এক কৌতুহল ও রোমাঞ্চকর অনুভূতি কাজ করেছে। হেমেন্দ্রকুমার রায়ের স্টোরিটেলিং, প্লট বিল্ডআপ, চরিত্রায়ন প্রতিটিই দারুণ ছিল। সত্যি বলতে বইটিতে নেতিবাচক কোনো ব্যাপার খুঁজে পাইনি। ‘যকের ধন‘ উপন্যাসটি বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ‘চিরায়ত বাংলা গ্রন্থমালা‘ সিরিজের অন্তর্ভুক্ত। কেউ বইটি একবার পড়া শুরু করলে তা পাঠকের অজান্তেই শেষ অবধি পৌঁছে দেবে বলে আমার বিশ্বাস। সেই সাথে বইটি পড়ার পর পাঠক এক দারুণ তৃপ্তিদায়ক অনুভূতি লাভ করবেন। সত্যি বলতে বাংলা সাহিত্যে এডভেঞ্চারধর্মী ও রোমাঞ্চকর উপন্যাসের যে সূচনা হেমেন্দ্রকুমার রায় করেছিলেন তা সত্যিই অসাধারণ। পরবর্তীতে আরও অনেকেই এই ধরনের সাহিত্য রচনা করেছেন। তবে সেই তালিকায় অগ্রদূত হিসেবে হেমেন্দ্রকুমার রায়ের নাম উপরের দিকেই থাকবে বলে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি। “যকের ধন” বাংলা সাহিত্যের জন্য দারুণ একটি বই। কাজেই সকলের এই বইটি একবার হলেও পড়ে দেখা উচিত।

      By SR Mojahid Islam

      13 Feb 2020 07:52 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আমার পছন্দের একটি বই।।।।

      By Mubtasim Mahi

      23 Oct 2019 05:41 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      কুমারের ঠাকুরদাদা মারা যাওয়ার পরে তার সব জিনিসপত্র আলাদা করা হলো। তার রেখে যাওয়া জিনিসপত্রের অন্যান্য সকল কিছুর সাথে ছিল একটা লোহার সিন্দুক। তার মধ্যকার জিনিসপত্রের মধ্যে ছিল একটি মরার খুলি।স্বাভাবিক ভাবেই সেটিকে জঞ্জাল ভেবে ফেলে দেওয়া হলো। কিন্তু,সেটির গুরুত্ব উপলব্ধি হলো তখনই,যখন রাতে চোর সেটি চুরি করতে এলো।কুমার সেটা তুলে এনে ভালো ভাবে দেখলো।খুলিটার ওপরে হিজিবিজি কিসব লেখা।একসময় বোঝা গেল যে তা একটি গুপ্তধনের নকশা। তো সেটা তো উদ্ধার করতে হয়। কিন্তু কিভাবে?প্রতিবেশী বিমল ও কুকুর বাঘা এবং কুমার একসাথে বেরিয়ে পরে গুপ্তধনের খোঁজে। তারপরের কাহিনী জানতে হলে অবশ্যই পড়তে হবে বইটি। কুমারকে নির্ভর করে লেখা হলেও মূল চরিত্র কিন্তু বিমল।তো চলুন ঘুরে আসা যাক যকের ধনের এক অসাধারণ জগৎ থেকে।

      By Gaffar Mahmud

      07 Oct 2019 08:29 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      এটি একটা রহস্য ও ভৌতিক গল্প বলা চলে। কুমারের ঠাকুরদা মারা যায়। রেখে য়ায় একটা সিন্দুক। তাতে পাওয়া যায় একটা মাথার খুলি। সেই খুলিতে থাকে গুপ্তধন এর সন্ধান। কুমার তা বুঝতে পারে। সে তাই বেড়িয়ে পড়ে যকের ধনের সন্ধানে। শত্রুরাও তা জেনে তার পেছনে লেগে পড়ে। এই নিয়ে শত্রুর দমন ও দমবন্ধ সব ভৌতিক ব্যাপার নিয়ে রোমাঞ্চকর একটা বই।

      By Sajjad Hossan Khudrra

      10 May 2019 02:05 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রিভিউ নামঃ যকের ধন লেখকঃ হেমেন্দ্রকুমার রায় প্রকাশনীঃ বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র লিখিত মূল্যঃ ১২০/- পৃষ্ঠাঃ ৯১ সত্যি বলতে এই লেখক সম্পর্কে আমার তিলমাত্র ধারণা নেই। জীবনে প্রথমবার হেমেন্দ্রকুমার এর লেখা কোনো বই পড়েছি। যকের ধন দিয়েই লেখকের সাথে পরিচিত হয়েছি। যক মানে কি তা আমি সত্যিই জানতাম না। বই এর শেষের দিকের একটা অংশে আংশিকভাবে লেখা, যক মানে প্রেতাত্মা। আমি ভয় না পেলেও হালকা গা কাটা দিয়ে উঠে। যকের কাজ নাকি মহামূল্যবান ধনরাশি পাহারা দেয়া। এও আগে জানতাম না। আচ্ছা বার বার যক নিয়ে কথা বলছি কেনো? বুঝতেইতো পারছেন, বই এর নাম ই "যকের ধন" তো যক ছাড়া আর কি নিয়ে কথা বলি বলেন? অবশ্য আরো অনেক কিছু বলার আছে। ১৭ বছর বয়সী ছেলে কুমার। তার থেকে বয়সে বড় তার বন্ধু বিমল। বিমলের চাকর রামহরি ও কুমারের প্রিয় কুকুর বাঘা। এই চারে পাড়ি দেয় আসাম এর এক দুর্গম পাহাড়ে। লক্ষ্য হলো যকের ধন উদ্ধার। কিন্তু এর সন্ধান পেলো কিভাবে? কুমারের মৃত ঠাকুরদার ট্রাংক খুলে তার মা একটা উদ্ভট জিনিস দেখে আতকে উঠে। একটা মড়ার খুলি। তার মধ্যে আবার হরেক রকম অংক কষা। মা এক রকম ভয় পেয়ে যায় এই জিনিস দেখে। তাড়াতাড়ি কুমারকে ডেকে বলে এইটা জেনো ফেলে দেয়। কুমার ও নাছোড়বান্দা, মায়ের আজ্ঞা পালন করে। সেদিন বাড়িতে আসে তার ঠাকুরদার বয়েসি তাদের এলাকার করালি বাবু। কথায় কথায় করালিকে মড়ার খুলির কথা বলে দেয় কুমার। তারপর যা ঘটার তাই ঘটলো। রাতে চোর হানা দিলো কুমারদের বাড়িতে। কিছু না নিলেও, ঠাকুরদার ট্রাংক টা তন্নতন্ন করে কিছু একটা খুঁজে গেছে চোরটা। কুমারের আর বুঝতে বাকি রইলো না কেনো এসেছিলো চোর আর কেই বা তাকে পাঠিয়েছিলো। ট্রাংকে আরেকটা জিনিস খুঁজে পায় কুমার। তার ঠাকুরদার হাতে লেখা একটা পকেট বই। যেখানে লেখা আছে যকের ধন পর্যন্ত পৌঁছাবার পথ। ১৭ বছর হলেও কুমার সৎ সাহসী। একা কিছু করতে পারবেনা বলে বন্ধু বিমলকে সব খুলে বলে। সব শুনে বিমলের এক রকম পীড়াপীড়ি তেই কুমাররা চলে আসামের সেই অচেনা অজানা পাহাড়ে যকের ধনের খোঁজে। পথে পদে পদে বাধা। বিমল তো দুই দুই বার মরার পথে যাত্রা করে প্রাণে বাচে। তাহলে কি তারা পেরেছিলো যকের ধন উদ্ধার করতে? আর মড়ার মাথায় কেনো এতো অংক কষা? উত্তর মেলবে "যকের ধন"-এ। #পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ প্রথমে মিঠুন আর্য্যদা, তারপর মাসুম আহমেদ আদি ভাই, তারপর ইমাম আবু হানিফা ভাই। এই তিনজনের রিভিউ দেখেই মূলত বইটা পড়ার চরমমাত্রায় ইচ্ছা জাগে। বইটা পড়তে গিয়ে বার বার মনে হচ্ছিলো যেনো আমি নিজেই সেই আসামের পাহাড় বেয়ে এগিয়ে যাচ্ছি বাকিদের সাথে যকের ধন উদ্ধার করতে। এতো সুন্দর লেখনী আগে তো দেখিনি টাইপ ফিলিংস তো আছেই সাথে মনে হচ্ছিলো ইন্টারন্যাশনাল লেখকদের চাইতে ভালো রহস্য ফুটিয়ে তুলেছেন লেখক বইটিতে। প্রতিটা পদে পদে সাসপেন্স। শেষের দিকের টুইস্ট টা যেনো পুরা গল্পের মোড় ঘুরিয়ে দিলো। আমি ব্যক্তিগত ভাবে এডভেঞ্চার ধরণের গল্প খুব ই পছন্দ করি। বেশ কিছু বই পড়া হয়েছে এই ক্ষুদ্র জীবনে। কিন্তু সত্যি মনে হচ্ছিলো ইশ আরো একটু আগে যদি বইটা পেতাম তাহলে যে সময়টা কতো আনন্দের হতো তা বলে প্রকাশ করা যাবেনা। পড়ে দেখুন। ভালো লাগবে খুব। রেটিংঃ ১০/১০ পড়তে থাকুন। ধন্যবাদ।

      By RIKTO

      06 Sep 2018 09:09 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      The book is very good

      By Israt Jahan

      31 Oct 2017 12:52 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      beautiful

      By অবনী সিমরান

      14 Feb 2017 07:08 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইয়ের নামঃ যকের ধন লেখকঃহেমেন্দ্রকুমার রায় প্রকাশনীঃবিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র ধরনঃচিরায়ত উপন্যাস মূল্যঃ৯০ টাকা . প্রধানঃকুমার, বিমল,করালী মুখুয্যে, আর অনেক চরিত্র দেখা যাবে বই, তবে এরাই কেন্দীয় চরিত্র। . #মড়ার_খুলি বইটার শুরু একটা মড়ার খুলিকে নিয়ে।বইয়ের কেন্দ্রীয় চরিত্র কুমার এর ঠাকুরদাদা মারা গেলে তার সোনার সিন্ধুকে অন্যান্য জিনিসের সাথে একটি ছোট বাক্স ও পাওয়া যায়।দামি জিনিস ভেবে সেটা তারা খুলে। কিন্তু খোলার পর শেখানে পাওয়া যায় একখানা পুরানো পকেট-বুক,আর একখানা ময়লা-কাগজে-মোড়া কী একটা। কাগজ খানা খোলার পর সেখানে একটা মড়ার খুলি দেখা গেল।কুমার এর মার ভয়ের কারণে সেটা তুলে বাড়ির পাশের একটা খানায় ফেলে দেওয়া হয়। . পাড়ার করালী মুখুয্যে বাবু মড়ার খুলির কথা জানলে সেটা চুরি করার জন্য ওঠে পরে লাগে। . কুমার এর মা যখন তাকে এসে বললেন রাতে চোর আসে তাদের বাড়িতে আর চুর শুধু তার ঠাকুরদাদার চন্দনকাঠের বাক্স নিয়ে গেছে। এটা শুনে সে অবাক হয়।সিন্ধুকে এত জিনিস থাকতে চোর খালি বাক্সটা নিয়ে গেল কেন? তখন তার মনে পরে এটার কথা সে করালীবাবুকে বলেছিল তিনি বেশ উত্তেজিত হয়েছিলেন এটার কথা শুনে।তবে কি এই বাক্সের মধ্যে কোনো রহস্য আছে? কি তার রহস্য? সেটা জানার জন্য বাড়ির খানা থেকে খুলিটা তুলে আনে সে এবং খুলির এক দিকে কিছু অংক দেখতে পায়।অদ্ভুত এই অঙ্কের মানে কি? কিন্তু সে মাথামুণ্ডু কিছুই বুঝে উঠতে পারে না। হঠাৎ তার মনে পরে ঠাকুরদাদার পকেট-বইয়ের কথা। পকেট বইখানা পরে সে বুঝতে পারে যে তার ঠাকুরদাদা কোনো গুপ্তধন এর সন্ধান পেয়েছিলেন। বয়স হয়ে যাবার কারণে সেটা তিনি তুলে আনতে পারেনি। . কুমার তখন বুঝতে পারে না সে কি করবে। কুমার সবে মাত্র সেকেন্ড-ইয়ারে পড়ছে।জীবনে কখনো কলকাতার বাইরে যায়নি।সে কেমন করে গুপ্তধন এর গুহা খোজে বার করবে।হঠাৎ তার মনে পরে বিমল এর কথা। . #বিমলঃবিমল কুমারের প্রাণের বন্ধু, তারা দুজন এক পাড়াতেই থাকে।তার চেয়ে বছর-তিনেকের বড়, এ বৎসর বি.এ. দেবে।বিমল খুবই চালাকচতুর ছেলে। তার গায়ে অসুরের মতন শক্তি, রোজ সে কুস্তি লড়ে।তার উপর এই বয়সে সে অনেক দেশ বেড়িয়ে এসেছে। বিমল তার মাথা খাটিয়ে অংক গুলার মানে খুজে বার করে এবং সিদ্ধান্ত নেয় সে এই ব্যাপারটার শেষ দেখে ছাড়বে। . কুমার প্রথমে অজানা দূর্গম জায়গায় যেতে মানা করলে শেষ পর্যন্ত রাজি হয় বিমল এর সাথে যেতে। . এতদিনের পুরানো খুলি আর সেই সাধারণ কথা লিখা পুরানো পকেট-বুক নিয়ে শুরু হল কলকাতা থেকে আসাম পর্যন্ত যাত্রা।পদে পদে বিপদে মোড়া দারুন এক অভিযান।বাঙালী ঘরের সাধারণ ছেলেরা কি পাবে আদি রাজার গুপ্তধন এর সন্ধান??  জানতে হলে পড়তে হবে হেমেন্দ্রকুমার রায় এর যকের ধন বইখানা। . #পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃএকটি অসাধারণ এডভেঞ্চার উপন্যাস। যকেরধন এমন একটি উপন্যাস যা একবার পড়তে শুরু করলে শেষ না করে উপায় নেই।বিশেষ করে এডভেঞ্চার প্রেমীদের জন্য বইটা অসাধারণ।আমার পড়ে ভাল লেগেছে আশা করি আপনাদের ও ভাল লাগবে। হাপি রিডিং....

      By Mishal Mollah

      19 May 2021 06:27 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      রহস্য ও এডভেঞ্চার এ ভরপুর একটি বই। শিশু কিশোর উপযোগী হলেও সব বয়সের মানুষই পড়তে পারবেন।

      By Swapnil Roy

      18 Oct 2019 01:29 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      যকের ধন বইটি একটি কিশোর অ্যাডভেঞ্চার উপন্যাস।বইয়ের নাম দেখে অনেকে মনে করতে পারে যে এটি ভৌতিক উপন্যাস,কিন্তু তা নয়।এই গল্পে দুই কিশোর সূত্র ধরে গুপ্তধন খুঁজতে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে পড়ে।পথে নানা বিপদ আসে।এক শত্রু তাদের পিছু নেয়।তাও তারা সব বাঁধা পেরিয়ে গুপ্তধন খুঁজতে থাকে। গুপ্তধনের নকশা দেখে তারা তা খুঁজেও পায়।তাদের সাথে সেই শত্রুও চলে আসে।শেষ পর্যন্ত কী হলে সেটা জানতে পড়তে হবে বইটা।

      By Tasfia Promy

      30 Aug 2017 02:44 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইয়ের নামঃ যকের ধন লেখকঃহেমেন্দ্রকুমার রায় প্রকাশনীঃবিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র ধরনঃচিরায়ত উপন্যাস/ এডভেঞ্চার মূল্যঃ৯০ টাকা কাহিনীঃ লেখক মানে কুমারের ঠাকুরদা মারা গেলে তার সিন্দুকে পাওয়া গেল একটা পুরানো পকেট-বুক আর এক মড়ার খুলি। স্বভাবতই লেখকের মা বেশ ভয় পেয়ে সেটা কে ফেলে দিতে। ফেলে দিলও সে। কিন্তু করালীবাবুর যে কিনা তার ঠাকুরদা কে এড়িয়ে চলত, কিন্তু ঠাকুরদার মৃত্যুর পর কুমারের কাছ থেকে খুলির কথা জানতে পেরে ,খুলি চুরির জন্য ব্যস্ত হয়ে যায় ।করালীর এই কাজের জন্য সেই ফেলে দেওয়া খুলি আবার খুঁজে বের করল কুমার। খুলি পাবার পর দেখল, খুলির গায়ে দুর্বোধ্য কিছু সংখ্যা লেখা। সেই লেখা বোঝবার জন্য সাহায্য নিল সেই পকেট-বুকের। সেই পকেট বুকে অনেক হাবিজাবি লেখার ভীড়ে একটা কথা, একটা গল্প আছে খাসিয়া পাহাড়ের যকের ধন আর তার হদিস নিয়ে, লেখা আছে এই খুলি কার। এসব পড়ে খুব অবাক হয় কুমার । হতবুদ্ধি হয়ে পড়ে। একসময় প্রাণের বন্ধু বিমলের কথা মনে পড়ে কুমারের।বিপদ কে হাসিমুখে স্বাগত জানানো এই সাহসী যুবক। খুলির দুর্বোধ্য লেখা ডিকোড করতে বিমলের বিকল্প খুঁজে পেল না কুমার। তাই তার শরণাপন্ন হল। এদিকে বিমলের বাড়ি থেকে চুরি গেল সেই মড়ার খুলি। অসুরের মত শক্তিশালী আর অসম্ভব মেধাবী বিমলের সাহায্যে উদ্ধার হল সেই খুলি। কুমার আর বিমল চলল আসামের উদ্দেশ্যে, পিছু নিয়েছে করালীর মত স্বার্থপর-ধুরন্ধর মানুষ। সব চড়াই-উৎরায় পেরিয়ে কি কুমার আর বিমল যকের ধন খুঁজে পাবে?? বিমল আর কুমারের এডভেঞ্চারের গল্প জানতে পড়ে ফেলুন বইটা। পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ যকের ধন। বইটার নাম বহুবার সামনে এলেও পড়া হয়নি।আজকে পড়লাম। বই এর নাম শুনলে মনে হয় কোন রাজবাড়ির পাতালে কোন আট-ন বছরের বাচ্চা ছেলে বসে শত শত বছর ধরে পাহারা দিচ্ছে সেই ধন। কিন্তু না, এই যকের ধনের জন্য কলকাতা থেকে আসাম যেতে হয়েছে কুমার কে। কিন্তু, কোন ভূত না জলজ্যান্ত মানুষ ছিল এদের পেছনে, আসলে বইটা পড়া শুরু করে, একেবারে শেষ না করে থামা যাচ্ছিল না। অদ্ভুত সুন্দর বই। লেখকের অন্য বই পড়া হয়নি। পড়তে হবে এবার। বিমল চরিত্র টা বেশ সুন্দর, ভাল লেগেছে। কুমার ও খারাপ না। আর সবথেকে ভাললেগেছে ওই দুর্বোধ্য কোড।

      By Fizanaz Kabir

      08 May 2015 11:43 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      যকের ধন এমন একটি উপন্যাস যা একবার পড়তে শুরু করলে শেষ না করে উপায় নেই | বিশেষ করে অ্যাডভেন্ঞ্চারপ্রেমীদের জন্য বইটি অসাধারণ |

      By Kaif Ahsan

      05 Nov 2014 07:39 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      This book upholds the true spirit of adventure. Specially mathematical codes the author used. But the print is very poor.

      By Tasbiha Hussain

      06 Jan 2016 03:40 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইটি খুবই সুন্দর । একবার পড়তে বসলে , শেষ না করে উঠা অসম্ভব ।

      By jami jahan

      04 Jun 2017 10:15 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বই-যকের ধন লেখক-হেমেন্দ্রকুমার রায় পৃষ্ঠা-৯২ মূল্য-১২০টাকা প্রকাশনী-বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র হেমন্দ্রকুমার রায় একজন বাঙালি সাহিত্যিক এবং গীতিকার। এই লেখক মাত্র চোদ্দ বছর বয়সে সাহিত্যচর্চা শুরু করেন । কিশোরদের জন্য তিনি লিখেছেন ১০০ টিরও বেশি বই । তাঁর সৃষ্ট দুঃসাহসী বিমল-কুমার, জয়ন্ত (গোয়েন্দা) ও সহকারী মানিক, পুলিশ ইন্সপেক্টর সুন্দরবাবু, ডিটেকটিভ হেমন্ত, বাংলা কিশোর সাহিত্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য চরিত্র। তাঁর 'সিঁদুর চুপড়ি' গল্পটি জার্মান ভাষায় অনূদিত হয়ে একটি সঙ্কলন গ্রন্থে স্থান পেয়েছিল তিনি সফল গীতিকারও ছিলেন । সেই সময়ের বাংলা থিয়েটার এবং গ্রামাফোনে গাওয়া গানের প্রচলিত রীতি এবং রুচির মোড় তিনি ফিরিয়েছিলেন । তিনি ভাল ছবি আঁকতে পারতেন।বাংলায় শিল্প সমালোচনার তিনি অন্যতম পথিকৃৎ।বাংলা কিশোর সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছেন এমন কিছু লেখকের মধ্যে অন্যতম হলেন, হেমেন্দ্রকুমার রায়। যকের ধন গল্পে মোট ঊনত্রিশ টি অংশ। সব গুলো অংশে লেখক নামকরন করেছেন। গল্পের শুরু হয়েছে একটি মৃত মানুষের মাথার খুলি নিয়ে। লেখক গল্পের শুরু অংশের নাম দিয়েছে, "মড়ার মাথা।" কেন্দ্রীয় চরিত্র কুমার তার মৃত ঠাকুরদাদার সিন্ধুকে অনেক গুলো জিনিসের সাথে একটি ছোট চন্দন কাঠের বাক্স পায়। সে ভাবে এতে হয়তো মূলবান কিছু আছে, কিন্তু খোলার পর পাওয়া যায় একখানা পুরানো পকেট বুক,আর একটি ময়লা কাগজে কিছু মোড়া। কাগজ সরিয়ে কুমার তাজ্জব বনে যায়! কারণ এ যে একটা মৃত মানুষের মাথার খুলি। বুড়ো বেটার খেয়েদেয়ে কাজ নেই, এরকম একটা জিনিসও কি সংগ্রহে রাখার মতো কিছু! ছাইপাশ ভেবে, মায়ের ইচ্ছায় বাড়ির পাশের একটা খানায় এটা ফেলে দেয়। কিন্তু ঝামেলা হলো অন্য জায়গায়। হঠাৎ কুমারের বাড়িতে চুরি হলো! তার থেকে বিস্ময়কর খবর হলো, চোর শুধু এই চন্দনকাঠের বাক্সটা নিয়ে গেছে, যেটাতে খুলি পেয়েছিলো। কুমার ভেবে পেল না চোরের মতলব। সিন্ধুকে এত জিনিস থাকতে, চোর খালি বাক্সটা নিয়ে গেল কেন? সেটা জানার জন্য বাড়ির খানা থেকে খুলিটা তুলে আনে এবং খুলির এক দিকে কিছু অংক দেখতে পায়।অদ্ভুত এই অঙ্কের মানে জানতে অনেক চেষ্টা করলো। যখন তা উদ্ধারে পুরো ব্যর্থ হলো তখন মনে হলো তার ঠাকুরদাদার পকেট-বইয়ের কথা।কিন্তু সেখানে অপেক্ষায় ছিলো তার জন্য আরো বিশাল চমক! এত চমকে চমকিত হয়েও কুমার বুঝতে পারে না তার কি করা উচিৎ।এ অবস্থায় তার মনে হয় বিমলের কথা। বিমল কুমারের প্রাণের বন্ধু, তারা দুজন এক পাড়াতেই থাকে।তার চেয়ে তিন বছরের বড়। বিমল বি.এ. পরীক্ষা দিবে। সে খুবই চালাকচতুর ছেলে এমনকি তার গায়ে অসুরের মতো শক্তি, রোজ সে কুস্তি লড়ে। এই বয়সেই সে অনেক দেশ বেড়িয়ে এসেছে।বিমল অনেক ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নেয় এই ব্যাপারটার শেষ দেখবে। এতদিনের পুরানো মড়া মাথার খুলি আর সেই পকেট বুক নিয়ে চলে বুঝাপড়া। ধীরে ধীরে চলে সময়ের গতি। আর পাঠকের তীব্র আকর্ষণ, এর পর কি হলো! কোন দিকে গেলো কুমার-বিমল! কোন তল কি খুজে পেল এসবের। কিন্তু পথ মোটেই মসৃণ ছিলো না। সে ছিলো এক দুঃসাহসী অভিযান! যার শেষ ছিলো গল্পের শেষ অংশে পরিনামে। ততটা সময় পাঠককে টেনেও নিয়ে যাবে। আজ থেকে আরো অনেকদিন আগে যখন বাঙালীদের সাহসিকতার অভাববোধ ছিলো, যখন কিশোরদের মাঝে অ্যাডভেঞ্চার বইয়ের নামে কিছুই ছিলো না, সে সময় 'যকের ধন' এর মতো সৃষ্টি একেবারেই অনন্যসাধারণ ছিলো। কেন না বিমল নামক কিশোর চরিত্র, কিশোর দের সত্যই ভাবিয়েছে। তাছাড়া আরো একটা বিষয়, লেখকের প্রকৃতির বর্ণনা অসাধারণ। বিমল চরিত্র উপস্থাপনার বিষয়টি ছিলো বেশ! সে সাথে বিভিন্ন জায়গার বর্ণনা। সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।কিছু অভিযোগ হয়তো থাকতে পারে বই নিয়ে, কিন্তু, যে সময়ের লেখা সে সময়ের দিকে তাকালে , লেখকের প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা জানাতেই হয়। রেটিং-৪/৫ রকমারি লিংক https://www.rokomari.com/book/65948/যকের-ধন

      By Imam Abu Hanifa

      05 Oct 2017 05:02 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      কুমারের ঠাকুরদাদা মারা গেলো। রেখে যাওয়া জিনিসের মধ্যে ছিলো একটা লোহার সিন্দুক। সেই সিন্দুকে অন্যান্য জিনিসের সাথে পাওয়া গেলো একটা বাক্স। সেই বাক্সের ভিতর একটা পুরোনো দিনের পকেটবুক আর একটা মড়ার খুলি! হ্যা, সত্যি খুলি! কিন্তু একটা মড়ার খুলি লোহার সিন্দুকে যত্ন করে রাখার কি আছে! কেউ তো সেটা ঘরেও রাখতে চায় না। কুমারের পরিবারও চাইলো না। জঞ্জাল ভেবে ফেলে দিলো। এখানেই গল্পটা শেষ হয়ে যেতো যদি সেই খুলির খবর জানতে পেরে রাতে চোরের উৎপাত না হতো। কি আছে এই খুলিতে? আছে কিছু হিজিবিজি সংখ্যা লেখা। সেই সংকেতে গুপ্তধনের সন্ধান। কিন্তু গুপ্তধনের কথা আরও একজন জানে। নাহলে তো আর রাতে মড়ার খুলির জন্য চোর উৎপাত করে না! প্রতিবেশি বড় দাদা বিমল, তার চাকর রামহরি আর নিজের কুকুর বাঘাকে সাথে নিয়ে গুপ্তধনের উদ্দেশ্যে আসামের দুর্গম পাহাড়ের পথে বেরিয়ে পড়লো কুমার। পাঠপ্রতিক্রিয়াঃ গল্পটা কুমারের উত্তম পুরুষে লেখা হলেও কেন্দ্রীয় চরিত্র বিমল। যে প্রচন্ড সাহসী ও একরোখা। সাধনার বাঙালির মত ঘরের কোনে পরে থাকা তার কাজ নয়। অপরদিকে কুমার যেন আলালের ঘরের দুলাল। ঘর থেকে বাহিরে পা দিতেও ভয়। হেমেন্দ্রকুমার রায়ের লেখা প্রথম পড়লাম। আমার কাছে মনে হয়েছে বইটা ছোটদের জন্য পারফেক্ট। লেখার ভিতরে গল্প বলার ধরনটা ভালো লেগেছে। সময় কাটানোর জন্য হাতে নিয়ে বসে পড়তে পারেন। দামও খুব বেশি নয়।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!