User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By jami jahan

      05 Jun 2017 10:36 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বই-ছায়াগোলাপ লেখক-মাহবুব আজাদ ধরন-গল্প সংকলন পৃষ্ঠা-৯৫ মূল্য-১৩৫ দি রয়েল পাবলিশার্স "স্বর্ণখনির ভেতরে সবচেয়ে মূল্যবান বস্তু লোহার শাবল। গল্পকারদের জন্যে এই কথাটি মর্মান্তিক সত্য। গল্পের উপকরণ ছড়িয়ে আছে প্রতিদিনের জীবনে, কিন্তু তা যে পাথরের মাঝে মিশে থাকা স্বর্ণের মতোই তাকে গুঁতিয়ে কুপিয়ে খুঁড়ে তুলে এনে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে খাক করার পরই অভীষ্টের দেখা মেলে। সেই খননকার্যের জন্য ব্যবহৃত লেখকমানস কমবেশি লোহার মতোই, অন্যত্র তার কদর কম, তার পরিচয় ও মূল্য উপলিব্ধ হয় গল্পের জগতে ঠোকাঠুকির সময়। যে সময়ের খনিতে সে নিমজ্জিত, তার সঠিক নমুনা তুলে এনে তাকে আবার ঢালতে হয় গল্পের ছাঁচ আর নকশায়। লেখকের নিজের বলতে ঐ কল্পনার নকশাটুকুই, বাকি সবই সময়ের অতল গর্ভ ধার থেকে ধার করা। "- বইয়ের প্রথমেই এত সুন্দর ভূমিকা পড়ার পর বইয়ের প্রতি আগ্রহ এমনিতেই বেড়ে যায়। তো হয়ে যাক গল্পে যাত্রা, লেখকের গল্প গুলোর বিভিন্ন গল্পের চরিত্রের সাথে চলুক কিছু সময় বোঝাপড়া। কেন তারা কোন আবেশে লেখকের মনে ঘুরঘুর করছিলেন। ছায়াগোলাপ, নামটাতে কতকটা ভারীক্কি ছাপ। মাহবুব আজাদের গল্পগ্রন্থ ‘ছায়াগোলাপ’-‘র শুরুতেই পাঠক "শিকার" গল্পের শিকার হয়ে আটকে থাকে কিছু ক্ষণ।চরিত্র হাসানুজ্জামান যখন শিকার খুজতে গিয়ে নিজেই শিকারে পরিনত হয়। ব্যপারটা পাঠককে ভাবাবে। গল্পের পরিণতি খুব একটা অবাক হওয়ার নয়। শিকার থেকে বের হয়ে হাটা শুরু করা যায়, "লেক্স ট্যালিওনিস"। বুলন্দ +গুলবদন কে নিয়ে হোক কিছুক্ষণ সমীকরণ। সংকলনের আকর্ষনীয় [আমার কাছে] তা হলো, 'পারুলবালার সন্তান', পাতার পর পাতা দেখতে দেখতে আমিও ততটাই আগ্রহী হয়ে উঠেছিলাম, এই বুঝি পারুলবালার ইচ্ছা পুরণ হলো! কিন্তু হতাশ হয়ে শেষ লাইন অব্দি হেটে যেতে হলো। এই সীমা পেরিয়ে এবার "পাগমার্কে" অবস্থান হলো। সুন্দরবনে বাঘ খুঁজে নিরাশ হয়ে ফিরে এলাম ভরা হাতে পাগমার্ক নিয়ে। পরের গল্প ‘বনলতার জেনেসিস’। কিছুটা আক্ষেপ, তবুও এগিয়ে চলা। তরুনীর চোখের জল পেরিয়ে পৌছে যাওয়া, নামগল্প ‘ছায়াগোলাপ’ এ। গল্পের সমাপ্তিতে, মুছে দিলাম 'সামিরার' পাঠানো সব-কটি গোলাপ। এরপর "অস্বীকার"। এটাকে পিছু ফেলে, আবারও এগিয়ে যাওয়া মনখারাপের গল্পের নাম "প্রমিথিউস"। এই তো পৌছে গেছি, বইয়ের শেষ প্রান্তে। শেষ গল্প, "চন্দন লাগে বিস্বাদ"- মেয়েটা বুঝতে পেরেছিলো , ছেলেটির দেখানো ভালবাসা আর অহেতুক আশ্বাসের কথা। "ভালোবাসতে ভালো লাগে যাদের, তাদের কেবলই দেখি আহত হতে। ঘূর্ণিঝড়ে তাদেরই চাল উড়ে যায়, বাজ পড়ে তাদেরই গরু মরে, ভূমিকম্পে তাদের ঘাড়েই হুড়মুড় করে এসে পড়ে ছয়তালা দালান।"-ছায়াগোলাপ। ছায়াগোলাপ গল্প সংকলনে সব থেকে পছন্দ, 'পারুলবালার সন্তান'। এ গল্পটি পড়ার সংখ্যাটাও বেশি। অবাক হয়েছি, সত্যিই কি এমন নয়? এমনিতো। শিকার ততোটা শিকার করলেও আটকে রাখতে পারে নি আমাকে। এরপর, লেক্স ট্যালিওনিস' আর 'বনলতার জেনেসিস' পড়ে মজা পেয়েছি। 'পাগমার্ক' পড়ার পর হা হয়ে থাকলাম কিছুক্ষণ। কি থেকে কি হয়ে গেলো! মন খারাপ করে দিয়েছে, 'ছায়াগোলাপ'। ছায়াগোলাপ পড়ার অনুভূতিটা কপি করেছে 'প্রমিথিউস' আর 'চন্দনও লাগে বিস্বাদ' গল্প দুইটাই। বলা যায়, মন খারাপের সীমা অনুপাতে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। কিন্তু তিনটি গল্পই ভিন্ন রকম, ভিন্ন পরিনতির। শুধু অনুভূতি এক। একই সাথে বাস্তব আর রম্যের মিশেল। 'ছায়াগোলাপ' বইয়ে ভিন্ন স্বাদের কতগুলো গল্প একত্রিত করা হয়েছে। এক খাবারে ভিন্ন ফ্লেবার এর মতো। কিছু গল্প বাস্তবের সুর হয়ে রূপান্তরে প্রকাশ পেয়েছে। লেখকের লেখনীশৈলী অসাধারণ।ভয়ের সাথে, সমাজের বাস্তব প্রেক্ষাপট সেই সাথে প্রেমের সংমিশ্রণ। সত্যিই প্রশংসনীয়। সবশেষে এটাই বলা চলে, লেখকের ইচ্ছা পূরণ হয়েছে। যেমনটা তিনি চেয়েছেন, পাঠক যেন গল্প গুলো গভীর রাতে পড়ে কিছুটা শিহরিত হয়। কখনো মনখারাপের মুড নিয়ে " লেক্স ট্যালিওনিস "পড়ে অট্টহাসিতে হো হো করে উঠে। কখনো বা অটেল সুখের সময়ে একটু খানি বিষন্নতার ছাপ রেখে যেতে পারে কিছু গল্প পাঠকের মনে। শুধু মাত্র পরিচিত পৃথিবীটাকে ভিন্ন রূপে উপস্থাপন আর তাই একই মলাটের ভিন্ন সুরের লেখার পারিশ্রমিক হিসেবে , তৃপ্তিটা লেখককে দেওয়া যেতেই পারে। মাহাবুব আজাদ পেশায় তড়িৎকৌশলী, নবায়নযোগ্য শক্তি বিষয়ে উচ্চশিক্ষার্থে জার্মানি প্রবাসী। অনলাইন লেখক সমাবেশ সচলায়তনে তিনি নিয়মিত লেখক। রেটিং৫/৫ রকমারি লিংক https://www.rokomari.com/book/64202/ছায়াগোলাপ

      By আশরাফুল কবীর

      14 Mar 2014 10:45 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      নাটাই হাতে থাকলে রঙ্গিন ঘুড়ির ওড়াওড়িটাকে খুব সুন্দর করে নিয়ন্ত্রণ করা যায় কিন্তু ঘুড়িটি যদি কোন ছোট ঘুড়ির বদলে কোন ঢাউস ঘুড়ি হয় তাহলে থাকে নিয়ন্ত্রনের জন্য সবসময় সচকিত ভাবনা। বেদম করে ওড়তে থাকা ঘুড়ির লেজ দোলানো দেখতে দেখতে মনে হয় এই বুঝি দমকা হাওয়ার সাথে মিতালী করে ভাসিয়ে নিয়ে গেলো কিনা! অমর একুশে গ্রন্থমেলা-২০১৩ (ফাল্গুন,১৪১৯) সালে প্রকাশিত মাহবুব আজাদের লেখা ‍"ছায়াগোলাপ” বইটি অসম্ভব ধরনের সুন্দর ও আকর্ষনীয় নকশি করা ১০টি গল্পের সমাহার ঘটিয়েছে। প্রিয় পাঠক বলছি মাহবুব আজাদের সাম্প্রতিক সময়ের ১০টি গল্পের সমন্বয়ে বের হওয়া “ছায়াগোলাপ” বইটির কথা যেখানে লেখক নামকরনের কেণ্দ্রবিন্দু হওয়া ছায়াগোলাপের “মারুফ কাজীর” নোটিফিকেশন দেয়ার পাশাপাশি একে একে হাসানুজ্জামানের শিকার হওয়ার নূতন অভিজ্ঞতা, খোকন সুমির কোলাজ, পারুলবালার প্রতীক্ষা, নাজমুল আলবাবের সুন্দরবন অভিজ্ঞতা, জীবনানন্দের বনলতা সেনের কারিকুরি, একজন প্রেসিডেন্টের শেষবেলাকার হতাশা, প্রমিথিউসের ব্র্যাকেটে আসা মির্জা খোকনের আক্ষেপের চুরমার এবং সর্বোপরি চন্দনের ঘ্রাণে ভরপুর একটি ছেলে ও একটি মেয়ের কিছু ঐকান্তিক ভাবনার নোটিফিকেশন দিয়েছেন। “তীর্থে যাবে প্রবীণ মেঘের সারি পথেই পড়ে ঐ তোমাদের বাড়ি তোমার জন্যে রক্তজবার গালে তাই রেখে যায় একটি জলের ফোঁটা আজকে তোমার মন ভালো নেই বলে মেঘের আড়ে আকাশ কাঁদে গোটা আমার বুকে প্রতিধ্বণি তারই” Who’s there? উইলিয়াম শেক্সপিয়র তার বিখ্যাত “হ্যামলেট” নাটকের সূচনা ডায়ালগেই সৃষ্টি করেছিলেন এক চূড়ান্ত আকর্ষন যা তখনকার ১৬ শতকের দর্শকদেরকে শুধুমাত্র গ্লোব থিয়েটারের মধ্যেই আটকে রাখেনি ইউনিটি অফ টাইম ক্রস করে শতাব্দী থেকে শতাব্দীজুড়ে মোহিত করে রেখেছে বিশ্বব্যাপী পাঠককূলকে। তৎকালীন সময়তো বটেই বর্তমান সময়েও পাঠকেরা বিমোহিত নাটকীয় শুরুর ভঙ্গিতে। গল্পকার মাহবুব আজাদ তার ‘শিকার’ গল্পের সূচনাতেই ড্রামাটিক সূচনার মাধ্যমে কিছুটা হলেও ঠিক তেমনি এক আকর্ষন দিয়ে রেখেছেন: “হাসানুজ্জামান টের পায়, তার মুখে একটা হাসি ফুটে আছে। সেটা এই পরিস্থিতিতে তাকে খুব একটা সাহায্য করবেনা, তা সে জানে, কিন্তু হাসিটা মুছতে গিয়ে কষ্ট হয় তার। হাসানুজ্জামান দাঁড়িয়ে আছে জয়দেবপুর মোড় থেকে একটু পশ্চিমে, রাস্তার পাশে একটা অঘোষিত স্ট্যান্ডে। উত্তরের হিমেল হাওয়া বড় বড়কারখানার ভবনের ফাঁকে একটু খোলা জায়গা পেয়ে এসে হামলে পড়ছে তার ওপর। তবে হাসানুজ্জামানের গায়ে মোটা উলের সোয়েটারের, গলার মাফলার, কান পর্যন্ত ঢাকা টুপি, শীত তাকে কাবু করতে পারবেনা। রাতের এই অন্ধকারকেও ভয় পাচ্ছে না সে, হাসানুজ্জামান নিজেও নিশাচর” #না, নিশাচর হাসানুজ্জামান শেষ পর্যন্ত ভয় পেয়েছিলো, কঠিন ভয়! শেষ পর্যন্ত তীর্থে পৌছুতে পেরেছিল সে, না বলে বলা ভালো তাকে দারুনভাবে পৌছিয়েছিলো “শাঁখিনী”। শাঁখিনীর শারীরিক সৌন্দর্য্য ও বর্ণনার চ্ছটায় গল্পটি মাঝেমধ্যে অ্যাড্রিনালিনে জোর প্রবাহ বইয়ে দিলেও পুরো গল্পটি পাঠ করার পর শেষ পর্যন্ত একটি হিমশীতল পরশ এসে পুরোটা শরীরজুড়ে ভর করে। লেখক দারুন দক্ষতায় সুপারন্যাচারাল মেশিনারীর ব্যবহার করেছেন “শিকার” গল্পটিতে। “লেক্স ট্যালিওনিস” গল্পটিতে খোকন সুমির রসায়নের পাশাপাশি শুনিয়ে দিলেন “বুলন্দ হায়দার আর গুলবদন” এর কাহিনী, উল্লেখযোগ্য যে কোনটির চেয়ে কোনটি কম নয় একচুল পরিমান। আধি-ভৌতিক রসায়নের পরপরই এ যেনো একপশলা মৃদুমন্দ সমীরণ। “প্রথম সন্ধ্যাটির কথা মনে আছে স্পষ্ট। খালের দুই পাশে খাড়া পারে সটান ভুরু কুঁচকে দাঁড়িয়ে প্রকাণ্ড সব ঋজু নাম না জানা বৃক্ষ, তাদের পাতার আড়ালে লুকানোর নিরর্থক চেষ্টা করছিলো আমার পিছু নেয়া চেরা চাঁদ, তাই আমার ছোট্র ডিঙ্গি যাত্রার পুরোটাই ছিলো গাছের পাতার বীভৎস সব ছায়ায় রঞ্জিত। সরু খালে কুমীরের মতো লগির ঠেলায় ভেসে চলছিলো আমার ডিঙ্গি, যতক্ষণ পর্যন্ত পারুলবালার ঘর বরাবর খালের পাশে একটা হিজল গাছের গোড়ায় লাল কাগজে মোড়ানো হারিকেনটা এসে না দাঁড়ালো। পারুলবালা রেখে গিয়েছিলো সেই লন্ঠন, হয়তো সূর্য ডোবার পরপরই” #পারুলবালার সন্তান কামনার পাশাপাশি লেখকের কূশলী বর্ণনায় পারুলবালাকে কাছে পাওয়ার একটি তীব্র আকুতি পাঠকের মনে এসে ভর করে “পারুলবালার সন্তান” গল্পটিতে, বাসুকীর একমুখী ভঙ্গিমা স্বাক্ষী হয়ে রয় এ চরম পুলকিত মৈথুনের। নাজমুল আলবাব, মতি সর্দার, অনুপম ত্রিবেদীদের রসময় ভাবভঙ্গি শুধুমাত্র “পাগমার্ক” গল্পটিকেই নয়, সাবলীল করে তুলেছে পুরো “ছায়াগোলাপ” বইটির আবহ। মোটামুটি প্রস্তুতি নিয়ে বসতে হবে গল্পটি পড়তে হলে কারন প্রচণ্ড হাস্যরসের উপস্থিতি রয়েছে গল্পটিতে। “তিরিশ বছর ধরেআমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে, বঙ্গোপসাগর থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে;” #পাঠকের মগজে অনুরণন তোলার জন্য এই কয়টি লাইনই যথেষ্ট তবে লাইনগুলো পড়ার পরে গল্পের ছোকরা খ্যা খ্যা করে হেসে উঠলেও পাঠক পুরো “বনলতার জেনেসিস” গল্পটি পাঠ করার পর এক অন্য রকমের ভাবানুভূতির স্বাদ পাবেন এটা হলফ করে বলা যায়। নামকরনের স্বার্থকতা খুঁজে পাওয়া যায় সেন্টার পয়েন্ট “ছায়াগোলাপ” গল্পটি পাঠ করে। সাম্প্রতিক সময়ে চোখের সম্মুখে অহরহ ঘটে যাওয়া কোন একটি ঘটনার কুশীলবদের ফ্ল্যাশব্যাক যেনো পুরো গল্পটি। “বড় দু:খ পাই। বউ আমার বাষ্পমাথা চোখ দেখে ছুটে আসে। তাকে কী করে বোঝাই, সামিরার সাথে পরিচয় কেমন, কীভাবে? আরেকটি নারীর সাথে প্রেমের সম্পর্ক ব্যাখ্যা করতে কোনো বেগ পেতে হয়না, কিন্তু আমার সাথে একটি হাসিমুখ আর গোলাপস্রোতের সম্পর্ক ব্যাখ্যা করা বড় জটিল” #ছায়াগোলাপ গল্পের নারী চরিত্র সামিরার মাধ্যমে অসংখ্য সামিরার উপস্থিতি যেনো মুহূর্তেই মূর্ত হয়ে উঠে। ক্ষণিকেই পাঠকের মন সামিরার প্রতি দুর্বল হয়ে পড়ে, মনের অজান্তেই পক্ষ নেয়া হয়ে যায়। মারুফ কাজীদের আসল চেহারা উন্মোচন করেছেন লেখক কলম-টনিকের মাধ্যমে। লেখক প্রমিথিউসের উপকথার সমন্বয় করেছেন মির্জা খোকন চরিত্রটির মাধ্যমে “প্রমিথিউস” গল্পটিতে। নগরপাল হওয়ার অদম্য বাসনায় সে কোন আল্পস পর্বত পর্যন্ত আরোহণ করে তা জানতে বইটি পড়ার বিকল্প নেই। এছাড়াও “অস্বীকার” গল্পটির ক্ষণিক ছোঁয়া পাঠককে আকৃষ্ট করে পাশাপাশি কনক্লুডিং গল্প “চন্দন লাগে বিস্বাদ” পাঠককে রসাস্বাদনের পাঁচফোড়ন পাইয়ে দেয়। #প্রিয় পাঠক লেখকের ভাষায় শেষ করছি- “হরেক পদের নকশায় লেখা গল্প পাঠকের জন্যে ছেঁকে যোগ করা হয়েছে এই সংকলনে। উদ্দেশ্য পাঠক যেন গভীর রাতে গল্প পড়তে গিয়ে কিছুটা শিহরিত হন, দিনান্তে মনমরা হয়ে ঘরে ফিরে এসে একটু হাসির অবকাশ পান, আলস্যভরা ছুটির দিনে একটু পরিচিত বিষাদের স্পর্শ পান, পরিচিত পৃথিবীর কুশীলবদের একটু ভিন্ন চোখে দেখার তাড়না অনুভব করেন, কেবল নূতন কিছু দেখার জন্যেই অসম্ভবের ক্যানভাসে আঁকা ছবিতে চেনা জগতকে দেখেন” *************************** এক নজরেঃ বইঃ ছায়াগোলাপ লেখকঃ মাহবুব আজাদ ধরনঃ গল্পগ্রন্থ প্রচ্ছদঃ স্যাম প্রকাশকঃ দি রয়েল পাবলিশার্স প্রথম প্রকাশঃ একুশে বইমেলা, ২০১৩ মোট পৃষ্ঠাঃ ৯৬ মূল্যঃ ১৩৫.০০ টাকা আইএসবিএনঃ 984-70254-0185-3 **************************** লেখক পরিচিতিঃ [“মাহবুব আজাদ” বর্তমান সময়ের ডাকসাইটে একজন কত্থক। পেশায় তড়িৎকৌশলী,ব্লগিং-লিজেণ্ড “হাঁটুপানির জলদস্যু”…“হিমু” নামেই সর্বমহলে ব্যাপক পরিচিতি। বাংলা ব্লগিংয়ের রূপ পাল্টে দেয়া প্রচণ্ড জনপ্রিয় মানুষটি মনে মনে ধারন করে আছেন দেশ ও দেশের মানুষের প্রতি এক প্রগাঢ মমত্ববোধ যা আন্তর্জালিক জগতের দীর্ঘদিন ধরে প্রকাশিত হওয়া তার বিভিন্ন লেখায় ছিড়ে ফুঁড়ে বেরিয়েছে। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ৫ টি, যথা: “ম্যাগনাম ওপাস ও কয়েকটি গল্প”, “বিজ্ঞানের আনন্দ পাঠ” “গোয়েন্দা ঝাকানাকা ও জাদুঘরে চুরি রহস্য”, “মহারাজার বাইসাইকেল” এবং “ছায়াগোলাপ”। বর্তমানে লেখক নবায়নযোগ্য শক্তি বিষয়ে উচ্চশিক্ষার্থে জার্মানী প্রবাসী এবং অনলাইন লেখক সমাবেশ সচলায়তনের নিয়মিত কলমযোদ্ধা] তথ্যসূত্রঃ অন্তর্জাল। ছবিসূত্রঃ অন্তর্জাল। ওয়েবসাইট: a href="http://raselasrafulkabir.blogspot.com/" rel="contributor-to nofollow" onclick="" আশরাফুল কবীরের রাজ্যে /a a href="http://asrafulkabir.wordpress.com/" ক্রৌঞ্চমিথুনের কথোপকথন /a ********** আশরাফুল কবীর ৩রা জৈষ্ঠ ১৪১৯ মতিঝিল, ঢাকা।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!