User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
ভালো বই
Was this review helpful to you?
or
বাংলাদেশের কবি ও কবিতা গ্রন্থ নিয়ে কিছু কথা ................................................ কবিতা যে কবির খেয়ালের সাথে বুদ্ধিমত্তার যুথবদ্ধ পথচলা এ উক্তি ১৪০০ বছরের বাংলা কবিতা সম্পর্কে বিজ্ঞ বিশ্লেষকরাই করেছেন। তবে কবিতা সম্পর্কে পণ্ডিতজনেরা বিভিন্ন রকম ব্যাখ্যা দিয়েছেনÑ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কারণে। বিশ্ব কবিতাকে যেমন নিয়ম নীতির আদলে নির্ধারিত সংজ্ঞায় আবদ্ধ করা যায়নি তদ্রুপ বাংলা কবিতাকেও সংজ্ঞায়িত করা সম্ভব নয়। কবিতা সম্পর্কে বোদ্ধাদের বিভিন্ন উক্তি একত্রে মিলিয়ে নিজের মতো করে ভেবে নেবার বিষয়। কারণ কবিতা বাঁক বদলের ধারায় অব্যাহত রয়েছে। চলমান কোনো বিষয়বস্তু সম্পর্কে চুলচিড় ধারণা পোষণ করা সমুচিত নয়। তবু কবিতা একটি নিয়ম নীতির উপর ভর করে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। অর্থাৎ ধারণালব্ধ বিষয় হচ্ছে কবিতা। কবিতা লেখার ধারণা মনের ক্যানভাসে অঙ্কিত করে যে যতোটুকু সফলভাবে কবিতা নির্মাণের শৈলি সম্পর্কে সম্যক ধারণা নিয়ে কল্পনা এবং বাস্তবের সংমিশ্রণ ঘটাতে পেরেছেন সে ততটুকু সফল কবি হিসেবে কালের ইতিহাসে টিকে আছেন এবং থাকবেন। এ সম্পর্কে কবিদের কবি লালন সাঁইজী বললেন, ‘এ সব দেখি কানার হাট বাজার’ আধ্যাত্মিক সাধক হিসেবে নিজেকে নিজে চিনবার ক্ষেত্র প্রস্তুত করতে গিয়ে দূরদৃষ্টি সম্পন্ন মানব জাতির উদ্দেশ্যে তার উচ্চারিত বাণী অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে। লালন সাঁইজীর আত্মোপব্ধির জ্ঞান থেকে শিক্ষা নিয়ে জীবনানন্দ দাশ বললেন- ‘অন্ধরাই আজকাল বেশি চোখে দেখে কিংবা দূরদৃষ্টি সম্পূর্ণ।’ এসব কালজয়ী উক্তির পেছনে লুকিয়ে আছে, অসম্ভব রকমের বুদ্ধিমত্তার পরিচয়। কবি বলতেই আমরা বুঝি তৃতীয় চক্ষু সম্পন্ন ব্যক্তি। যে ব্যক্তি অন্য পাঁচজন মানুষের চেয়ে আলাদাভাবে একটি বিষয় বস্তুকে দেখবেন। অর্থাৎ কবিরা অন্তর্দৃষ্টি সম্পন্ন হয়ে থাকেন। ক্ষুদ্র একটি বিষয় বস্তুকে কবির কল্পনার মনসপটে চিত্রাঙ্কন করে বাস্তবতার সাদৃশ্যে কাব্যিক শব্দের মালা গাঁথবার সফল প্রচেষ্টাই কবিতা। এ অর্থে কবি আল মাহমুদ যথার্থই বলেছেন- ‘কবি মাত্রই চিন্তাশীল।’ এই চিন্তাশীলতার মধ্যে সৃষ্টিশীল কিংবা মননশীল বিষয়বস্তু লুকিয়ে থাকলে এবং তা শিল্পগুণে উত্তীর্ণ হবার মতো অনবদ্য ছন্দের পঙক্তিমালাই কবির কাব্যভাবনার সফলতার দ্বার উন্মোচন করে। তবে জীবন চলার পথে প্রতিনিয়ত ঘটন অঘটনের অভিজ্ঞতাবোধ বুদ্ধি কাব্যভাবনায় কাজে লাগানোই কবির কাজ। নতুন নতুন শব্দ তৈরিতে যেমন সফলতার পরিচয়ে উদ্ভাসিত হওয়া কবির দায়িত্ব তদ্রুপ নতুন উপমা কিংবা চিত্রকল্পের সাথে বোদ্ধা পাঠক সমাজকে পরিচয় করিয়ে দেয়াও কবির দায়বদ্ধতার মধ্যে পড়ে। ‘বাংলাদেশের কবি ও কবিতা’ শফিক সাইফুল কর্তৃক সম্পাদিত গ্রন্থটি আমার হাতে পৌঁছবার পর হতেই ভাবছিলাম গ্রন্থটি সম্পর্কে কিছু লিখার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। নানা প্রসঙ্গিক কারণে ব্যস্ত সময় অতিবাহিত হওয়ায় লেখাটি লিখতে একটু সময় ক্ষেপণ হয়েছে। ৫৭৬ পৃষ্ঠার এই গ্রন্থটি কাব্যচর্চার প্রতি বোদ্ধাদের সংরক্ষণে থাকার মতো গ্রন্থের যেমন প্রয়োজনীয়তা রয়েছে তদ্রুপ বর্তমান সময়ে কবিতার এই সংকলনটি মাইল ফলকও বটে। এই ব্যয়বহুল জটিল এবং কঠিন কাজটি সম্পন্ন করার সাথে সাহিত্যদেশ প্রকাশনাসহ জড়িত সকলেই নিঃসন্দেহে ধন্যবাদ পাবার উপযুক্ত। আমি ব্যক্তিগতভাবে শফিক সাইফুলকে দীর্ঘদিন যাবত চিনি এবং জানি। সভ্য, ভদ্র, নম্র, বিনয় এবং সদা হাস্যোজ্জ্বলতা তার অঙ্গের ভূষণÑ যা আমাকে মুগ্ধ করে। সাংবাদিকতা দিয়ে জীবন শুরু করলেও এখন সে সফল প্রকাশক হিসেবে নিজস্ব আলোতে আলোকিত মানুষ। অনেক লাভজনক পেশা ছেড়ে দিয়ে যখন একজন মানুষ কবি, সাহিত্যিকদের মতো অলাভজনক পেশার মানুষদের সেবক হিসেবে স্ব-প্রণোদিত হয়ে নাম লেখান তখন তো তাকে অভিনন্দন জানাতেই হয়। শফিক সাইফুল অনেক শ্রম, ঘাম এবং চিন্তা শক্তির প্রখরতার আলো ব্যয় করে এই গ্রন্থটি দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টার ফসল হিসেবে প্রকাশ করেছেন। কবিতার সংকলিত গ্রন্থটির কলেবর অনেক বড়। একটি পৃষ্ঠা একজন কবির জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে। প্রত্যেকটি কবির চেহারা পরিচিত করবার জন্য ছবি সংযুক্ত করতে গিয়ে ফটোসপ সফওয়্যার তার নিজস্ব খেয়ালে যে বিভ্রাটের ষোলোকলা দেখিয়েছেন তার স্পষ্ট ছাপ গ্রন্থটিতে রয়েছে। কবিতা গ্রন্থ যে সম্পাদনার দাবি রাখে এ বক্তব্য স্বয়ং কবিগুরু রবীন্দ্রনাথই দিয়েছিলেন। তিনি কবিতার সংকলনের সম্পাদনা করেছেন। তিনি নিজের কবিতার ভুল চিহ্নিত করবার জন্য যোগ্য কাউকে দিয়ে সম্পাদনা করানোর পক্ষে মত দিয়েছেন। নিজের কাছে সহজেই নিজের ভুল ধরা পড়ে না। এ কারণে নিজের কবিতা নিজেই সম্পাদনা করা যায় না, তবে নিজের কবিতা নিজে সম্পাদনা করতে চাইলে তার জন্য কবিতাটির বিষয়, বস্তু, আঙ্গিক, ব্যাকরণ-প্রকরণ মস্তিষ্কের ভাবনা থেকে অবচেতন করতে একটু সময় নিতে হয়। অর্থাৎ নিজের কবিতা নিজে বাক্সবন্দী করে রেখে বেশ কিছুদিন পর বের করে পাঠোদ্ধার করার চেষ্টা করলে নিজের ভুল নিজেই ধরা সম্ভব। এ অর্থে শফিক সাইফুল মৌলিক কবিতার সম্পাদনার গুরুদায়িত্বটি যথার্থই পালন করার চেষ্টা করেছেন। বাংলা কবিতার প্রাণপুরুষ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম তার অমর সৃষ্টি বিদ্রোহী কবিতার চরণে চরণে স্তবকে স্তবকে জানান দিয়ে গেছেন, ‘শত নির্যাতন নিপীড়ন, ঝঞ্ঝা, তুফানে, বাধা বিঘ্নে কবিদের ভয় পাবার কিছু নেই। কবিরা কোনো অন্যায়, অনাচার, অবিচারের সাথে আপোষ করতে জানে না। শাসকের রক্তচক্ষুতে ভয় করে না কবি। রক্তচক্ষু উপেক্ষা করার মতো যথেষ্ট মনোবল কবিদের রয়েছে। কবিস্বত্তা অন্যায়ের নিকট মাথা নত করতে জানে না। পরাজয়েও ভয় করে না কবি। পরাজয় থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চায়। কবি যে কখনো কারো কাছে মাথা অবনত করে না সেই চির সত্য কথাটি ফুটিয়ে তুলেছেন কাজী নজরুল ইসলাম তার বিদ্রোহী কবিতায়। কবি তার কাজের জন্য শুধু নিজের বিবেকের নিকট দায়বদ্ধ, এ মন্ত্রে উজ্জীবিত করেছেন জাতীয় কবি। সাহিত্য অঙ্গনে সম্পাদনা শিল্পটির যেমন আদর্শিক দিক রয়েছে তদ্রুপ রয়েছে ঐতিহ্য। এই ঐতিহ্যমণ্ডিত কাজটি সম্পাদক অত্যন্ত সাহসিকতার সাথে সম্পন্ন করার চেষ্টা করেছেন। সাহিত্য অঙ্গনে যেমন বহুল প্রচারিত তথ্য রয়েছে যে, কবিতার আধুনিক রূপের উৎকর্ষ সাধিত হয়েছে মাইকেল মধূসূদন দত্তের হাত দিয়ে। সেখানে গ্রন্থের সম্পাদক শফিক সাইফুল তার সম্পাদনার বক্তব্যে উলেখ করেছেন- ‘আবুল হোসেন এর হাত দিয়ে প্রথম বাংলা কবিতা রচিত হয়েছে। এমনকি তার প্রকাশিত প্রথম কাব্যগ্রন্থ নব বসন্ত যা ১৯৪০ সালে প্রকাশিত হয়, এই কাব্যগ্রন্থটিই প্রথম প্রকাশিত আধুনিক কবিতার গ্রন্থ।’ এই পশ্চাদপদ সত্য কথাটিকে সাহসিকতার সাথে সামনে তুলে আনার দুঃসাহসিক মনোবল সত্যিই অবাক হবার মতো বিষয়। এ ক্ষেত্রে শফিক সাইফুল সত্যকে সত্য বলার দুঃসাহসিকতা দেখিয়ে ধন্যবাদ পাবার কাজ করেছেন। ‘বাংলাদেশের কবি ও কবিতা’ গ্রন্থের এই নামকরণে ব্যক্তিক্রমি প্রচেষ্টা বলে মনে হয়েছে। বাংলা কবিতাকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমানায় ভিসা পাসপোর্টের দোহাই দিয়ে কিংবা সীমান্তের কাঁটা তারের ফেলানীর মতো শত শত সহস্র লাশ ঝুলে আছে এই জুজুর ভয় দেখিয়ে স্বতন্ত্র, সাবলিল বাংলাদেশী ভাবধারায় ফুটিয়ে তুলবার প্রয়াস সত্যিই ব্যতিক্রম। পরিশেষে শফিক সাইফুল এবং তার সম্পাদিত গ্রন্থ ‘বাংলাদেশের কবি ও কবিতা’ বহুল প্রচারের মাইলফলক হিসেবে হাজার বছরের বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে স্থান করে নিতে পারবে সেই প্রত্যাশায় থাকলাম। ** ড. সৈয়দ রনো সাংবাদিক, কবি ও গবেষক
Was this review helpful to you?
or
জীবনের ছায়ার মধ্যে কল্পনার মধ্যে কবিতার সৃষ্টি হতে পারে। সে ছায়া ও কল্পনা স্বাভাবিক নয়, অস্বাভাবিক। বেদনাহীন কষ্ট কিংবা অপার্থিব সুখ। ‘বাংলাদেশের কবি ও কবিতা’ গ্রন্থ আমার প্রিয় গ্রন্থ। কবিতার প্রতি ভালোবাসা জন্মে কখন-ঠিক করে বলেতে পারি না। জীবনের স্বপ্ন কখন কবিতা হয়ে ওঠে তাও বলা সম্ভব নয়। বাংলাদেশ আমার প্রিয় দেশ। বাংলাদেশের কবি আমার প্রিয় কবি। বাংলাদেশের কবিতা আমার কবিতা। এই সত্যকে আমি প্রতিষ্ঠা করতে চাই মর্মে মর্মে। অন্তরের গভীর হতে গভীরে। বাংলাদেশের কবি ও কবিতা গ্রন্থটি ভালোলাগার অর্থ হয়তো ইতোমধ্যে আপনারা জেনেছেন। গ্রন্থের মাধ্যমে কবিদের একটি মিলন মেলা হতে পারে তা সার্থক করে তুলেছে এই গ্রন্থটি। আমার স্নেহাস্পদ তরুণ কবি শফিক সাইফুল অত্যন্ত সতর্কতার সাথে করেছেন সম্পাদনা। গ্রন্থটি সম্পাদনার ক্ষেত্রে সম্পাদকের বিশেষত্ব পাওয়া যায়। আন্তরিকতা ও মেধার স্ফুটন ঘটেছে সর্বত্র। সম্পাদকীয়তে অসম্পূর্ণতার কথা লিখে পরিপূর্ণতার দিকে এগিয়ে রয়েছেন। আমার সাথে তার পরিচয় দীর্ঘদিনের। প্রথমত কবিতা নিয়েই পরিচয়। ব্যক্তিগতভাবে তাকে জানা আমার কোনো উৎসুক ছিল না। উল্লেখিত গ্রন্থটি আমার হাতে আসা মাত্র উৎসর্গ পর্বটি পড়ে আমার মনের মধ্যে একটু বেদনা বোধ হলো। এ বেদনাটুকু চিরদিন সাইফুলের জন্য। প্রকাশনা ও লেখার জগতে সে আরো প্রতিভাবান হয়ে উঠুক। কবিতার কথা ভাবি। কবিদের নিয়ে জীবন কাটাতে ভালোবাসি। এ জীবন কবিতার জীবন। সুখ-দুঃখের জীবনকে স্বপ্ন সম্ভাবনায় পৌঁছে দিই কবিতার আঙিনায়। ভাবতে থাকি কেন কবিতা লিখি, উত্তর খুঁজে পাই না। কে লেখায় ভাবতে অবাক লাগে। বাংলাদেশের কবিতায় দশকের একটা পর্ব রয়েছে। কবিদের এভাবে বিভাজন হয়ে থাকে আগেও দেখেছি। আমার এ বিষয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই। আমি জানি না, আমি কোন দশকের কবি হতে যাব। দশকের কথা নয়, কথা হলো কবিতায় কে বেঁচে থাকবেন। কবিতা লেখাটাই আমার ধর্ম। সংগতবোধে মৃত্যু পর্যন্ত আমার কবিতা লিখে যেতে হবে। না হলে আমার বেঁচে থাকা কষ্ট হবে। জীবন অমূল্য সম্পদ। জীবন না থাকলে কবিতা হতো না। কবি আল মাহমুদের প্রবন্ধ ‘জীবন অমূল্য সম্পদ : স্বপ্নই কবিতা’ নতুন করে ভাবতে শেখায়। ‘জীবন অমূল্য সম্পদ’ খুব একটা ভাবতে সক্ষম হই না, কিন্তু ‘স্পপ্নই কবিতা’ ভাবতে ভালো লাগে। যেহেতু কবিতা নিয়ে ভাবনাটাই আমার সুখের ভাবনা। এই গ্রন্থে কবিতা বিষয়ক ছয়টি প্রবন্ধ পড়েছি। কবি আল মাহমুদের ভালোলাগার ছোঁয়া তো আমার লেগেই গেল তাই অতৃপ্তির সন্ধানে স্বপ্ন জাগাতে চাই। এ ছাড়াও যে যে লেখাটুকু আমার ভালো লাগছে তা না লেখলেই নয়। কে. জি মোস্তফা লিখেছেন, কবিতা কোনোকালেই নিরঙ্কুশভাবে জনতান্ত্রিক ছিল না। আলফ্রেড খোকন লিখেছেন, একজন কবির সর্বোচ্চ সম্পদ তার কল্পনা। সরকার আবদুল মান্নান লিখেছেন, একজন কবির প্রতিনিয়ত ধ্যানের বিষয় হলো শব্দ। ডা. সৈকত আসগর লিখেছেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক আন্দোলন আছে। চোখে পড়ার মতো সাহিত্যিক আন্দোলন নেই। হাসান রাউফুন লিখেছেন, শব্দের রূপ কবিতার রূপের ওপর দাঁড়িয়ে যায়। প্রবন্ধগুলো কবি ও কবিতার গ্রন্থে আরো আলো বৃদ্ধি করেছে। সংযোজিত করেছে বাংলাদেশের কবি ভাবনা। বাংলাদেশের কবি ও কবিতা, কবিদের ছবি সংবলিত। গ্রন্থটি আমার কাছে অমূল্য সম্পদ। - মেজবাহ উদ্দিন কবি, গাজীপুর