User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By PROSSONO

      07 Aug 2017 04:07 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      # রকমারী_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা # রিভিউ_২ ( আগস্ট_রিভিউ_৫) আমাদের সবার পরিচিত সায়ীদ স্যারের নিজ হাতে গড়া প্রতিষ্ঠান 'বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র'। বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র গড়ে উঠেছে একটু একটু করে, অনেক শ্রম, ঘাম ঝরিয়ে। 'বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র ও আমি ' বইটি বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র নিয়ে স্যারের উদ্দীপনাসঞ্চারী ভাবনার বিবরণের বহিঃপ্রকাশ। বইটি মূলত ৫ টি অংশে বিভক্ত। বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র নিয়ে স্যারের একান্ত ব্যক্তিগত ভাবনার কথা তিনি বিভিন্ন সময় জর্নাল আকারে লিখেছেন। প্রথম অংশে বইয়ের এই জর্নালগুলো স্থান পেয়েছে। বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের মূল উদ্দেশ্য বোঝার ব্যাপারে এগুলো সহায়ক। বইটির ২য় অংশে রয়েছে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রকে নিয়ে স্যরের দেওয়া সাক্ষাৎকারের সংকলন। তৃতীয় অংশে রয়েছে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বিভিন্ন কর্মসূচিতে তাঁর দেওয়া বক্তৃতার সংকলন। বইটির ৪র্থ আর ৫ম অংশে রয়েছে যথাক্রমে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের রূপরেখা আর সমাজের তিনজন বিশিষ্ট ব্যাক্তির বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ভাবনাকে কেন্দ্র করে লিখা। বইটি মূলত স্যারের কেন্দ্র ভাবনার প্রতিচ্ছবি হলেও বইটিতে স্যারের ব্যক্তিগত জীবনদর্শনও বেশ ভালোভাবেই প্রস্ফুটিত হয়েছে। মোদ্দাকথায় স্যার কেন্দ্রের সাথে এতটাই একাত্ম যে তাঁর ব্যক্তিগত জীবন আর কেন্দ্রের সংগঠক হিসেবে যাপিত জীবনকে আলাদা করা দূরহ। কেন্দ্রের জর্নালে তিনি লিখেছেন, " কেন্দ্রের ভবনের লাল ইটের দেওয়ালগুলোকে আমরা কোনদিন প্লাস্টার করব না। এই কেন্দ্র যে একদিন আমাদের রক্ত দিয়ে তৈরি হয়েছিল - এই ইটগুলো তার সাক্ষী হয়ে থাক "। কেন্দ্রের শুরুর দিনগুলাতে স্যারসহ কেন্দ্রের সকল কর্মীকে অনেক দুর্বিষহ সময় কাটাতে হয়েছে। বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের শ্লোগান ' আলোকিত মানুষ চাই' বলতে আসলে কি বোঝানো হয়েছে তা মানুষকে বোঝাতেই অনেক শক্তি শেষ করতে হয়েছে। কেন্দ্র গঠনের সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল আর্থিক। এই আর্থিক সমস্যার বড় কারণ ছিল স্যার কখনো চান নি বিদেশি সাহায্য নিয়ে কেন্দ্র গড়ে উঠুক। তিনি প্রতিনিয়ত কেন্দ্র চালাতে গিয়ে অর্থকষ্টে জর্জরিত হয়েছেন, কিন্তু কখনো তাঁর আদর্শের সাথে আপোষ করেন নি। আর এভাবেই সবার শ্রমে, ঘামে ধীরে ধীরে জাতি গঠনের সূতিকাগার ' বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র ' মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র সর্ম্পকে সায়ীদ স্যারের ভেতর-বাহিরের পুরো বিবরণ জানার জন্য এই বই যথেষ্ট গুরুত্ববহ। এই বইয়ের মূল্যবান সম্পদ বরাবরের মতই স্যারের মননদীপ্র, অরূপতর, হাস্যপরিহাসচটুল ভাষাশৈলী তাছাড়াও সবচেয়ে মূল্যবান হল স্যারের লেখা জর্নাল আর মুখনিঃসৃত বক্তৃতাগুলো। যদিও জর্নাল আর বক্তৃতাগুলো বিশ্বসাহিত্যকেন্দ্র সর্ম্পকিত তবুও এগুলো যেন কেন্দ্রের ভাবনাকে ছাপিয়েও ব্যক্তিমানসের চিন্তা-চেতনাকে প্রসাদগুণময় করতে সাহায্য করেছে। তাই পাঠক যদি জীবন, সময়, স্বদেশ ও জগৎ নিয়ে বিচিত্রগামী ভাবনায় আলোকিত হতে চান তবে বইটি অবশ্যই সুপাঠ্য। # বইয়ের_নাম : বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র ও আমি লেখক : আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ প্রকাশক : মাওলা ব্রাদার্স প্রকাশকাল : ২০০৭ গায়ের দাম : ৩০০ টাকা

      By Mutasim Uddin

      31 Oct 2013 09:56 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যারের ‘বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র ও আমি’ বইটি ২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মাওলা ব্রাদার্স প্রকাশনী থেকে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটির প্রচ্ছদ করেছেন ধ্রুব এষ। এই বইটিতে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র নিয়ে স্যারের ভাবনাগুলো খুব সুন্দরভাবে উঠে এসেছে। এই কেন্দ্র নিয়ে স্যারের স্বপ্নের কথা, বেদনার কথা, আত্মত্যাগের কথা সব বইটির পাতায় পাতায় ছড়িয়ে রয়েছে। এই বইটি মূলত তিনটি অংশে বিভক্ত। বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র নিয়ে স্যারের একান্ত ব্যক্তিগত ভাবনার কথা তিনি বিভিন্ন সময় জর্নালে লিখে গেছেন। প্রথম অংশে এই জর্নালের লেখাগুলো স্থান পেয়েছে। স্যারকে কেন্দ্র নিয়ে বিভিন্ন সময় সাক্ষাৎকার দিতে হয়েছে। বইটির দ্বিতীয় অংশ সেই সাক্ষাৎকারগুলোর একটা সংকলন। আর বইটির তৃতীয় অংশে স্যারের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দেয়া কেন্দ্র সংক্রান্ত ভাষণগুলো স্থান পেয়েছে। বইটি মূলত স্যারের কেন্দ্র ভাবনার প্রতিচ্ছবি হলেও বইটিতে স্যারের ব্যক্তিগত জীবনদর্শনও বেশ ভালভাবেই ফুটে উঠেছে। আসলে স্যার কেন্দ্রের সাথে এতটাই একাত্ম যে তাঁর ব্যক্তিগত জীবন আর কেন্দ্রের সংগঠক হিসেবে যাপিত জীবনকে আলাদা করা দুষ্কর। কেন্দ্রের জর্নালে তিনি লিখেছিলেন, ‘কেন্দ্রের ভবনের ইটের দেয়ালগুলোকে আমরা কোনদিন প্লাস্টার করব না। এই কেন্দ্র যে একদিন আমাদের রক্ত দিয়ে তৈরী হয়েছিল – এই ইটগুলো তার সাক্ষী হয়ে থাক।’ কেন্দ্রের শুরুর দিকের দিনগুলোতে স্যারসহ কেন্দ্রের সকল কর্মীকে অনেক দুঃসহ সময় কাটাতে হয়েছে। সাধারণ মানুষকে ‘আলোকিত মানুষ’ বলতে আসলে কী বোঝানো হয় এটা বোঝাতেই অনেক বেগ পেতে হয়েছে। আর সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল আর্থিক। এই আর্থিক সমস্যার একটা বড় কারণ ছিল স্যার কখনও চান নি বিদেশী সাহায্য নিয়ে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র গড়ে উঠুক। তিনি প্রতিনিয়ত কেন্দ্র চালাতে গিয়ে অর্থকষ্টে জর্জরিত হয়েছেন, কিন্তু কখনও তাঁর আদর্শের সাথে আপোষ করেন নি। এভাবেই সবার শ্রমে, ঘামে, স্বেদে ধীরে ধীরে কেন্দ্র মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। স্যারের অসাধারণ বর্ণনাভঙ্গির কারণে এই বই একবার পড়তে শুরু করলে আর থামা যায় না। বইয়ে একই সঙ্গে পাওয়া যাবে অসাধারণ কথক ও বাগ্মীর বিস্তার করা সম্মোহনী জাল, একজন স্বপ্নবান মানুষের উদ্দীপনাসঞ্চারী চিন্তা, এক বেদনার্ত প্রেমিক হৃদয়ের গোপন রক্তক্ষরণের বিবরণ। এই বইয়ের মূল্যবান সম্পদ আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের চমৎকার ভাষাশৈলী যা একই সাথে মননশীল, ঋজু, প্রসাদগুণময় এবং হাস্যরসদীপ্ত। যারা বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র সম্পর্কে আগ্রহী এই বইটি তাদের জন্যে অবশ্যপাঠ্য। তবে আমার ধারণা কেন্দ্র সম্পর্কে অনুৎসাহী পাঠকেরও এই বই ভালো লাগবে, এই বই পড়ে নতুন আলোয় আলোকিত হতে পারবেন।

      By Md shahidul islam nahid

      31 Jan 2013 09:11 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      কাল আমি আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যারের 'বিশ্ব সাহিত্যকেন্দ্র ও আমি' বইটা শেষ করলাম।অনবদ্য ও সহজভাবে স্যার আমাদেরকে এই বইতে বর্ণনা করেছেন বিশ্ব সাহিত্যকেন্দ্রের সূচনা লগ্নের কষ্টের কথা,কিভাবে তিনি সেই সব বাধাকে অতিক্রম করেছেন। সমাজের বেশির ভাগ মানুষকেই তাঁর বোঝাতে হিমশিম খেতে হয়েছে, আসলে উনি 'আলোকিত মানুষ চাই' বলতে কি বুঝাচ্ছেন? একই সাথে কি দুর্বিসহ ছিল আর্থিক কষ্টের দিনগুলো,যে দিনগুলোতে কেন্দ্র চালানোর মতো টাকা তাঁর কাছে ছিল না।অনেকের কাছে হাত পেতে ছিলেন,মোটামুটি সব্বাই তাকে ফিরিয়ে দেয়। তবুও তিনি পিছপা হন নাই। বিদেশী অর্থ সহযোগিতা গ্রহণ করেন নাই। অভিভাবকরা তাদের সন্তানকে বইপড়া কর্মসূচী না দিতে চাইলে তিনি বারংবার তাদেরকে বুঝিয়েছেন। বইপড়ার পাশাপাশি পুরষ্কারের ব্যবস্থা করেছেন, ফলে তার কেন্দ্রের পাঠক সংখ্যা বেড়েছে। উনি বুঝিয়েছেন,জীবনে সবকিছুরই দরকার আছে। রমনার খোলা প্রাঙ্গণের যেমন দরকার আছে, ঠিক তেমনি দরকার কাওরান বাজারের বদ্ধ জায়গা,যেখানে জিনিসপত্র সংরক্ষণ করা হয়... মোটের উপর, পুরো বইয়ে আমরা দেখতে পাবো, আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যার ছিলেন একজন হার না মানা সৈনিক,যার আশে পাশে কেউ না থাকলেও উনি পিছপা হন নাই। বইটা আশা করি সকলে পড়বেন এবং সকলের ভালো লাগবে, কারণ বইয়ের মাঝে মাঝে স্যারের স্বভাবসুলভ অনেক মজার গল্প আছে,সেগুলো আসলেই অনেক উপভোগ্য ছিল।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!