User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
খুব ভালো বই
Was this review helpful to you?
or
অনুবাদ এতো সুবিধাজনক নয়।
Was this review helpful to you?
or
Just wow!
Was this review helpful to you?
or
this book writer has no sense of how to create a good story
Was this review helpful to you?
or
Impressive. ❤️
Was this review helpful to you?
or
Good.
Was this review helpful to you?
or
দ্য আলকেমিস্ট বইটা সম্পূর্ণ পড়া হয় নাই। তবে যদ্দুর পড়লাম তাতে মনে হয়েছে অনেক শিক্ষণীয়...
Was this review helpful to you?
or
the book was amazing.....
Was this review helpful to you?
or
ব্রাজিলিয়ান জনপ্রিয় লেখক পাওলো কোয়েলহোর বেস্ট সেলার বই দ্য আলকেমিস্ট। ৮০ টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে বইটি। বিক্রি হয়েছে প্রায় ২৫ মিলিয়ন কপি। সান্তিয়াগো নামের এক ছেলেকে নিয়েই গল্পটির শুরু। সে একজন মেশ পালক। সান্তিয়াগো তাঁর বাবাকে জানায়, সে পৃথিবী ঘুরে দেখতে চায়। দেখতে চায় মিশরের পিরামিড। সে জন্য মেষ পালক হতে চায়। তাঁর বাবারও এক সময় এই ইচ্ছা ছিল। সান্তিয়াগো মেষ চড়াতে শুরু করে। দেখতে থাকে বিভিন্ন শহর। মেষের লোম বিক্রি করতে গিয়ে একবার একটি মেয়েকে পছন্দ হয়ে যায় তাঁর। মেয়েটিকে নিয়ে ভাবে সারাক্ষণ। এক বছর আগে তাঁকে দেখেছিল। আর ৩ দিনের পথ পাড়ি দিলে আবার দেখতে পারবে তাঁকে। এই চিন্তা মাথায় নিয়ে একটি ভাঙ্গা গির্জার পাশে গাছের নিচে শুয়ে পড়ে সান্তিয়াগো। রাতে স্বপ্ন দেখছে, একটি বাচ্চা তাঁকে গুপ্তধনের সন্ধান দিচ্ছে। এগেও কয়েকবার দেখেছে এই স্বপ্ন সে। স্বপ্নের ব্যখ্যার জন্য এক মহিলার কাছে যায়। মহিলাটি জানায়, গুপ্তধন পেতে হলে যেতে হবে মিশরে। পিরামিডের পাশে খুজলেই পাবে গুপ্তধন। আর যদি গুপ্তধন পেয়ে যায় তাহলে ১০ ভাগের ১ ভাগ দিতে হবে স্বপনব্যখাকারীকে। সেখান থেকে বেড়িয়ে গুপ্তধনের কথা ভুলে মেয়েটিকে নিয়ে চিন্তা করতে থাকে। এমন সময় এক বৃদ্ধ তাঁর সাথে কথা বলতে চায়। বৃদ্ধের পোষাকের অবস্থা ভালো না। তাই তাঁর সাথে কথা বলতে মন সায় দেয়না ছেলেটির। বৃদ্ধ জানায় সে একজন রাজা। ছদ্মবেশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এই বৃদ্ধ সান্তিয়াগোকে তাঁর লক্ষে পৌছানোর জন্য উথসাহ দেয়। ছেলেটি তাঁরা সকল ভেড়া বিক্রি করে গুপ্তধনের পেছনে ছোটে। এর মধ্যে মেয়েটিকে ভুলে গেছে সান্তিয়াগো। সব বিক্রি করে বেড়িয়ে পড়েছে স্বপ্নের খোঁজে। প্রথম দিনেই ধান্দাবাজের পাল্লায় পড়ে হাড়িয়ে বসল সব। বাধ্য হয়ে কাজ নেয় সিরামিকের দোকানে। বছরখানেক কাজ করে বেশ কিছু টাকা পয়সা অর্জন করেছে। এবার বাড়ি ফিরতে চায়। শুরু করতে চায় আবার মেষ চড়ানো। কাজ ছেড়ে বেড়িয়ে পড়ে আগের ঠিকানার উদ্দেশ্যে। আবার মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে পুরনো স্বপ্ন। বাড়ি না ফিরে চলতে শুরু করে মরুভূমির দূর্গম পথ ধরে পিরামিডের দেশে। সেখানে যাওয়ার পথে দেখা হয় একজন ইংরেজের সাথে। যে দশ বছর ধরে খুজছে একজন অ্যালকেমিস্টকে। তাঁর কাছে থেকে শিখবে কিভাবে যে কোন বস্তুকে সোনায় পরিণত করা যায়। পথে থেমে যায় তাঁরা। যুদ্ধ শুরু হয়েছে। এগানো যাবেনা সামনে। সেখানে সান্তিয়াগোর দেখা হয় ফাতিমা নামের অপরুপ সৌন্দর্যের একটি মেয়ের সাথে। দেখেই প্রেমে পরে ছেলেটি। ফাতিমার কাছ থেকে অ্যালকেমিস্টের খোঁজ পাওয়া যায়। ইংরেজ ভদ্রলোক দেখা করে তাঁর সাথে। অ্যালকেমিস্ট তাঁকে জানায় ১০ বছর আমাকে না খুঁজে নিজে চেষ্টা করলেই বানাতে পারতে পরশপাথর। এখন যাও। গিয়ে কাজে লেগে পড়। তুমি নিজেই পাড়বে। কয়েকদিন পরে সান্তিয়াগো দেখল দুটি পাখি মারামারি করছে। বুঝলো এখানে বিপদের সম্ভবনা আছে। জানালো গোত্রপতিকে। আসলেই সত্যি হলো তাঁর ভবিষ্যৎবানী। সান্তিয়াগোকে পুরষ্কৃত করে একটি পদে নিযুক্ত করা হলো। এবার সান্তিয়াগো ঠিক করে ফেলেছে, সে ফাতেমাকে বিয়ে করে স্থায়ী হয়ে যাবে মরুর দেশে। ফাতিমাকে জানায় সে কথা। ফাতিমা তাঁকে বলে, আমি তোমার জন্য অপেক্ষা করবো। তুমি তোমার লক্ষ অর্জনের জন্য এগিয়ে যাও। অ্যালকেমিস্টকে সাথে নিয়ে সান্তিয়েগো বেড়িয়ে পড়ে। পথে আটকায় তাঁদের। বাঁচার জন্য অ্যালকেমিস্ট দস্যুদের বলে, এই ছেলেটি বাতাস হয়ে তোমাদের ধ্বংস করে ফেলতে পারে। তাঁরা তাচ্ছিল্যের সুরে জানায়, ৩ দিন সময় দিলাম। বাতাস হয়ে দেখা। আসলে কিন্তু বাতাস হতে জানেনা সে। অ্যালকেমিস্ট বলে, তুমি মন থেকে চাইলে বাতাসে পরিণত হতে পারবে। তৃতীয় দিন সত্যি সান্তিয়াগো বাতাসে পরিণত হয়। ছেলেটি অ্যালকেমিস্টকে প্রশ্ন করে, তুমি সব কিছুকে সোনায় পরিণত করোনা কেন? সে জানায়, লোহার কাজ লোহা করবে, সোনার কাজ সোনা। সবকিছু সোনায় পরিণত হলে লোহার কাজ কে করবে। তাছাড়া সব সোনা হলে সোনার দাম তো লোহার থেকে কমে যাবে। এরপর সান্তিয়াগোকে একা ছেড়ে চলে আসে অ্যালকেমিস্ট। খুড়তে থাকে পিরামিডের পাশের মাটি। সেখানে আবার ধরা পড়ে সে দস্যুদের হাতে। আসলেই কি গুপ্তধন আছে সেখানে? সেই গুপ্তধন পেয়েছিল সান্তিয়াগো? সে কথা আর না বললাম। পড়েই জানুন। এই গল্পে প্রচুর শিক্ষানীয় বিষয় আছে। তাই সবারই পড়া উচিৎ। স্বপ্ন দেখে ঘরে বসে থাকলে চলবেনা। স্বপ্নকে বাস্তবে রুপ দিতে সেমত কাজ করতে হবে। সেই কাজের মধ্যে থাকবে হতাশা, আসবে নানা বাঁধা। সকল বাঁধা পেরিয় এগিয়ে যেতে হবে। তাহলেই লক্ষ্যে পৌছানো সম্ভব।
Was this review helpful to you?
or
?
Was this review helpful to you?
or
It would have been better to translate the parable instead of the literal translation
Was this review helpful to you?
or
বইটি নিঃসন্দেহে অনেক ভালো। কিন্ত বাংলা অনুবাদ খুবই নিম্নমানের
Was this review helpful to you?
or
World Class একটি বই সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।কিন্তু তাঁর আনুবাদ বড়ই হতাশা জনক, যা বইয়ের মানকে অনেকাংসেই কমিয়ে দেয়। তবু বইটি সম্পর্কে রিভিউ না লিখলেই নয়। রাখাল সান্তিয়াগ যে মেষ চড়িয়ে বেড়াত।অন্য রাখাল ও তাঁর মধ্যে একটি বড় পার্থক্য হচ্ছে সে পড়তে জানত।সে ভ্রমণ করতে খুব পছন্দ করত।দুই বছরের মধ্যেই সে তাঁর আন্দুলেশিন অঞ্চলের সকল শহর ভ্রমণ করেছে।তাঁর একটি স্বপ্ন ছিলো এবং তা পুরনের জন্যে ছিল অদম্য সাহস।সেটিই তাকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করেছিলো।কি ছিলো তাঁর চাওয়া-পাওয়া এবং তাঁর শেষ পরিনতিই বা কি হয়েছিলো সেটা জানতে অবশ্যই বইটি পড়তে হবে।এটুকু বলতে পারি শুধু রাখালের নয় তাঁর সাথে সাথে পাঠক ভাগ্যের পরিবর্তনেও বইটি বিশেষ ভাবে উপযোগী। সকলকে ধন্যবাত!
Was this review helpful to you?
or
Know your dreams n chase it... some miracle will happen n someone will help you definitely from the unknown...
Was this review helpful to you?
or
the best book I have ever read
Was this review helpful to you?
or
চমৎকার বই। সারা বিস্বে সোনার মুল্য বেশি হওয়ায় আরব্য বিজ্ঞানিরা কৃত্তিম সোনা তৈরীর কৌশল খুজতে লাগলো। তাদের ডাকা হতো আলকেমি। সেই আলকেমিদের নিয়ে চমৎকারভাবে বর্ণনা বর্ণিত রয়েছে বইটিতে?
Was this review helpful to you?
or
★ বইঃ #দ্য_আলকেমিস্ট ★ লেখকঃ পাউলো কোয়েলো ★ ভাষান্তরঃ অনুপ সাহা ★ ঐশী পাবলিকেশন্স ★ মূল্যঃ ২০০ টাকা (মুদ্রিত) ★ রকমারি মূল্যঃ ১৭৬ টাকা (১২% ছাড়ে) ★ পৃষ্ঠাঃ ১২৪ এটা আমার প্রথম রিভিউ। ভুল ত্রুটি হলে ধরিয়ে দিলে খুশি হবো। দ্য আলকেমিস্ট বইটি মূলত স্পেন এর আন্দুলেশিয়ান গ্রামের একজন মেষ বালকের (ভেড়ার রাখাল) স্বপ্নের নির্দেশনা অনুযায়ী গুপ্তধন সন্ধানের জন্য মিশর ভ্রমনের কাহিনী নিয়ে রচিত। যুবকের নাম সান্তিয়াগো। সাধারণ নিম্নবিত্ত এক পরিবারে জন্ম নিয়ে ১৬ বছর পর্যন্ত এক সেমিনারি স্কুলে পড়াশুনা করেছে। তার বাবা-মার ইচ্ছা ছিলো তাকে পুরোহিত বানানোর জন্য। কিন্তু তার ভ্রমনকরার ইচ্ছা ও জগৎ সম্পর্কে জানার আগ্রহে একজন মেষ পালক তথা রাখাল হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি ২ বছর মেষ চরিয়ে গ্রাম-অঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে ভ্রমন করে বিভিন্ন অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতা লাভ করেন(তার মতে)। তিনি পরপর কয়েকবার এক স্বপ্ন দেখেন যে, এক বালক এসে মেষদের সাথে খেলা করে এবং একপর্যায়ে তার হাত ধরে পিরামিডের কাছে নিয়ে যায়, আর বলে তুমি যদি এখানে আসো তাহলে এখানে এক রত্নভান্ডার খোজে পাবে, এরপরই তার ঘুম ভেঙে যায়। এই স্বপ্নের ব্যাখ্যা জানার জন্য তারিফাতে (এক শহরের নাম) এক জিপসির কাছে যান।জিপসি রত্নভাণ্ডার লাভের জন্য মিশরে যেতে বলেন। বালকটি দ্বিধায় পরে সিদ্ধান্ত পল্টে ফেলেন। কিন্তু পথিমধ্যে সালেম এর রাজা পরিচয়ে এক বৃদ্ধ আগন্তুক এর সাথে সাক্ষাত হয় এবং তিনি তাকে যাওয়ার জন্য উজ্জিবিত ও ভাগ্যের ব্যপারে অনেক উৎসাহ প্রদান করেন। রাখাল বালকটি তার সব ভেড়া বিক্রি করে মিশরের দিকে পারি জমান। তানজিয়ায় প্রবেশ করলে চুর দ্বারা তার সমস্ত সম্পদ লুন্ঠন হয়ে নিঃস্ব হয়ে যান। ফলস্রুতি কোথাও যেতে না পেরে সেখানে এক রত্নের দোকানে পরিশ্রম করে ১ বছর কাজ করে যথেষ্ট পরিমান অর্থ উপার্জন করে দোকান থেকে বিদায় নেন। তিনি গ্রামে গিয়ে আবার ভেড়া কিনে তা লালল পালন করার পরিকল্পনা করেন। রাস্তায় বের হওয়ার পরে সেই বৃদ্ধর কথা মনে পড়ায় দ্বিধায় পড়ে যান। সেখানে যেতে হলে বিস্তর মরুভূমি পারি দিতে হবে। তানজিয়াই দোকানে এক ইংরেজ বালকের সাথে সাক্ষাৎ হয় যে কিনা এক কাফেলার সাথে মরুভূমি পারি দিয়ে আল কেমির সান্ধানে বের হন কিছু রহস্য জানার জন্য। তার সাথে রাখাল ও শরীক হন। ভ্রমনের সময় রাস্তায় এই ইংরেজ বালকের সাথে কথা বলে বিভিন্ন জ্ঞান লাভ করেন। একস্থানে যুদ্ধের কারনে যাত্রা বিলম্ব করলে একটি মেয়ের দর্শন লাভ করে ও তাদের মাঝে কথাবার্তা হয়। এবং তিনি তাকে রত্ন বলে মনে করেন। * মেয়েটি কি তাহলে সেই রত্ন?? * নাকি গুপ্তধন আরো সামনে?? * কিভাবে গুপ্তধন লাভ করবেন? * ইংরেজ বালকটি ই বা কোন রহস্য উদঘাটন করে সেখানে গেলেন? * সাধারণ ভাবেই সবার জানা যে মরুভূমির পথ অনেক বিপদ সঙ্কুল পথ, তাহলে কিভাবে পারি দেন? * আর পুনরায় আসতে পারেন কিনা?? * মেয়েটির ই বা কি হলো? এসব কিছু জানতে হলে পড়তে হবে এই বইটা। মন্তব্যঃ আমার কাছে বইটা খুব ভাল লেগেছে। পাউলো কোয়েলহোর এই বইটি ৪২ ভাষায় অনুদিত হয়েছে এবং ২০ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে। বাংলাদেশে ২০০৮ সালে এর অনুবাদ প্রকাশ হয়। বইটি কাহিনী রুপক অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে। সাধারণ এক গল্পকে অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। কাহিনীতে অনেক মনস্তাত্ত্বিক আলাপ আলোচনে রয়েছে। একজন যুবক বা কোন ব্যর্থ ব্যক্তির জন্য পথ্য হিসেবে কাজ করবে। অনেক অনুপ্রাণিত একটি বই। সাদামাটা যুবককে ঘুরে দাড়াতে বেশ সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। কিছু ভাল লাগা মন্তব্যঃ @ তুমি যখন কিছু তাও, তখন সেটা পুর্ণ করতে সারা পৃথিবী তোমাকে সাহায্য করবে। @ মানুষ জীবনের যে কোন সময়েই হোক না কেন যে স্বপ্ন একসময় দেখতো তা পূরণ করার যোগ্যতা থাকে। @ জীবনের প্রতিটি জিনিসেরই একটা মূল্য আছে। @ ঈশ্বর প্রতিটি জিনিস অনুসরণ করার জন্য পথ তৈরি করে দিয়েছেন। @ সবসময় খেয়াল রাখা উচিত যে ভাগ্যের শেষ না দেখা পর্যন্ত কখনো ধৈর্যহারা হওয়া উচিত না। সমালোচনা অনুবাদ টা বেখাপ্পা লেগেছে। প্রথম দিকটা মনে হচ্ছিল যেন গল্পের ভাবার্থ পড়ছি। জানিনা মেইন গল্পফা লেখক কি এই ধাচেই লিখেছেন কিনা। তবে বানান তেমন ভুল পাইনি। ২ টা শব্দ চোখে পড়েছে। এত কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
Was this review helpful to you?
or
‘দ্য আলকেমিস্ট’ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সর্বাধিক বিক্রিত পাউলো কোয়েলো এর লেখা অসাধারন একটি অনুপ্রেরনা মুলক উপন্যাস , বইটি কে ভাগ্য অনুসন্ধানের অনবদ্য এক জাদুকরী উপন্যাস বলা হয়ে থাকে । লেখক পাউলো কোয়েলোর জন্ম ব্রাজিলে । তিনি তার অসাধারন লেখালেখির মাধ্যমে অনেক দ্রুত প্রসিদ্ধি লাভ করেন । এছাড়াও বর্তমান বিশ্বে সর্বাধিক পঠিত লেখক হিসেবে স্বীকৃতি অর্জন করেন । তিনি তার জীবনে বহু অনুপ্রেরনা মুলক বই লিখেছেন । এর স্বীকৃতি স্বরুপ তিনি বহু আন্তর্জাতিক পুরষ্কার লাভ করেছেন । তার লেখা অন্যতম সেরা বই দ্য আলকেমিস্ট বইটি বাংলাতে অনুবাদ করেছেন অনুপ সাহা । তিনি ১৯৬২ সালে যশোরে জন্মগ্রহন করেছেন । তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে ইংরেজী ভাষাতত্বে এম এ ডিগ্রি লাভ করেন । এই পর্যন্ত তার দুইটি গল্পগ্রন্থ ও পাচটি অনুবাদ গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে । তার অনুবাদ করা দ্য আলকেমিষ্ট প্রথম প্রকাশিত হয় ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে । বইটি প্রকাশিত হয় ঐশী পাবলিকেশন্স প্রকাশনী থেকে । প্রচ্ছদ করেছেন জাহাঙ্গীর আলম । এইরকম বই যুগে যুগে আসে । বইটি পড়লে পাঠকের জীবন বদলে যেতে পারে । বইটি পৃথিবী জুরে ২০ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে । উপন্যাস টি সান্টিযোগো নামের আব্দুলেশিয়ান অঞ্চলের এক রাখালের কাহিনী । যে একদম শুন্য হাতে তার ভাগ্য অনুসন্ধানে মিশরের মরুভুমি তে রত্নভান্ডার আবিষ্কার করতে ভ্রমন করতে শুরু করে । বাড়ি স্পেন দেশে ,তার যাত্রা পথে তার সৌভাগ্য হয় একজন আলকেমিষ্ট এর সাথে সাক্ষাত হওয়ার । এরপর কি হয় জানার জন্য পড়তে হবে বই টি । বইটি পাঠক দের কাছে অসাধারন লাগবে এইটা নিশ্চিত এবং বইটি পড়ে পাঠকরা প্রচুর অনুপ্রেরনা পাবেন জীবনে এগিয়ে যাওয়ার পথে সেটিও অবশ্যই বলা যায় ।
Was this review helpful to you?
or
আমার জীবনে প্রেরণার বাতি ঘর হিসেবে কাজ করেছে এই বইটা! আমি যখন ক্লাস ৬ষ্ঠ এ পড়ি তখন মাসিক একটা পত্রিকায় একটু একটু করে প্রায় ৩-৪ মাসে বইটা পড়ি! এই বইতে সফলতার চাবি কাঠি লুকানো আছে! আমি বইটি ৩বারেরও বেশি পরেছি! পড়েই দেখুন ভালো লাগবে ইনশাআল্লাহ!
Was this review helpful to you?
or
অসাধারন এক টি বই।এটি শুধু বই নয় বাস্তব কথা বলা এক টি অনুপ্রেরনার জায়াগা। জীবনের বাস্তব কথা গুলো উঠে এসেছে এখানে। অনুপ্রেরিত হয়েছি অনেক।তবে মরুভুমির কথা গুলো বেশী অমর্যাদাপুর্ন ও বিরক্তিকর ছিলো।বাকি সব কিছুই রোমাঞ্চকর এবং শিক্ষনীয়।
Was this review helpful to you?
or
☆☆☆☆☆
Was this review helpful to you?
or
আপনি কী আপনার জীবনের গতিপথ নিয়ে চিন্তিত? হতাশাগ্রস্ত হয়ে আছেন? জীবনে চলার পথে যাই করছেন তাতেই ব্যর্থতা আপনার সঙ্গী হচ্ছে? আপনি কী আপনার লক্ষ্যে পৌছাতে পারছেন না? অন্ধকার গলিপথ ছেড়ে আলোর মহাসড়কে এসে আপনার লক্ষ্যে পৌছাতে চান? তাহলে বইপ্রেমী বন্ধুরা আসুন হাতে তুলে নিই পাউলো কোয়েলহোর রচিত দ্য আলকেমিস্ট। আজ আপনাদেরকে পরিচয় করে দিতে চাই পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী ভাষায় অনূদিত এবং অনেকের মতে পৃথিবীর সবচেয়ে অনুপ্রেরনীয় উপন্যাস 'দ্য আলকেমিস্ট' এর সাথে। খুবই সাধারন একটা গল্প। গল্পের মূল চরিত্র আন্দালুসিয়ান রাখাল বালক সান্টিয়াগো প্রায়শই স্বপ্নে দেখে একটি ছোট বালক তাকে মিশরের পিরামিডের নীচে লুকানো ধনরত্নের খোঁজ করতে বলে। সান্টিয়াগো এক জিপসির কাছে স্বপ্নের ব্যাখ্যা জানতে চায়। জিপসি তাকে মিশরে যেতে বলে। সেটাই তার লক্ষ্য হওয়া উচিত বলে জানায়। এক রহস্যময়ী লোক যে নিজেকে সালেমের রাজা বলে দাবী করে সেও তাকে জিপসির মত মিশরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিতে বলে। সান্টিয়াগো তার পুরো ভেড়ার পাল বিক্রি করে তাঞ্জিয়ারে পৌছায় এবং সেখানে সে চুরির সম্মুখীন হয় ও নিঃস্ব হয়। তার এখন মিশরে পৌঁছানর টাকা নেই। সে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পরে। সে একটি দোকানে কাজ নেয়। প্রায় এক বছর কাজ করে সে নিজ দেশে ফিরে ব্যাবসা করার মত যথেষ্ট পরিমান অর্থ জমিয়ে ফেলে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে দেশে ফেরত না যেয়ে মিশরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়। মিশরের সাহারা মরুভুমিতে তার পরিচয় হয় এক ইংরেজের সাথে যে আল-ফাউমে আলকেমিস্টের সন্ধানে যাচ্ছে, যার কাছ থেকে সে আলকেমির রহস্য শিখে নিবে। চলতে থাকল সান্টিয়াগোর তার লক্ষ্যের উদ্দেশ্যে যাত্রা এবং তার পরিচয় হয় ২০০ বছর বয়সের আলকেমিস্টের সাথে। সান্টিয়াগো কী তার লক্ষ্য, যা ছিলো পিরামিডের নীচের গুপ্তধন সেই লক্ষ্যে অটুট থাকবে না আলকেমিস্টের সাথে পরিচয় হওয়ার পর নতুন লক্ষ্য ঠিক করবে? আগেই বলেছি অতি সাধারন একটি গল্প, কিন্তু অনন্ন্য-সাধারন লেখনী। কোয়েলহোকে বলা হয় পৃথিবীর সবচেয়ে অনুপ্রেরনীয় লেখক। উনার ৩ টি উপন্যাস পড়ার সৌভাগ্য হওয়ার কারনে আমিও এই বিষয়ে পুরোপুরি একমত। এই গল্পটিতে রুপকের ছড়াছড়ি। একটি সাধারন রাখাল বালকের মিশর যাত্রার গল্পের মাধ্যমে লেখক বোঝাতে চেয়েছেন যে মানুষ নিজের দেখা স্বপ্নে যেন কখনো বিভ্রান্ত না হয়। একটি বাস্তববাদী স্বপ্ন মনে পুষে আপনি যদি একটি লক্ষ্য স্থির করেন, পথ যতই বন্ধুর হোক না কেন আপনি লক্ষ্যে পৌঁছাবেনই। আপনি মাঝে হতাশাগ্রস্ত হয়ে ফিরে আসতে চাইলেও আপনি ফিরে আসতে পারবেননা, কারন তখন ''পুরো বিশ্বই ষড়যন্ত্র করবে'' আপনাকে আপনার লক্ষ্যে পৌঁছানর জন্য। আপনি যদি লক্ষ্য নির্ধারণ করে রাখেন এবং সাহসী হোন তাহলে যত কিছুই ঘটুক না কেন আপনি আপনার লক্ষ্যে পৌঁছাবেনই আপনার দৃঢ়কল্পের জন্য। লেখক আরেকটি বার্তা দিয়েছেন তা হল, আমরা যেন স্বপ্ন দেখা বন্ধ না করি। কারন যে স্বপ্ন দেখতে পারে সে তা বাস্তবেও রূপ দিতে পারে। উপন্যাসের নাম 'দ্য আলকেমিস্ট' হয়েছে কিন্তু এখানে একটি আলকেমিস্টের চরিত্র আছে সেজন্য না, বরং লেখক পুরো গল্পের মত নামকরণও করেছেন রুপক অর্থে। আপনি যদি হতাশায় নাও ভোগেন, আপনার জীবনের পথ খুবই মসৃণ তারপরও বলব এই অসাধারন অনুপ্রেরনীয় উপন্যাসটি পড়ার জন্য।
Was this review helpful to you?
or
দ্য আলকেমিস্ট অসাধারণ একটি বই। কিন্তু এই বইটির অনুবাদ মোটেও ভালো নয়।
Was this review helpful to you?
or
আপনি কী আপনার জীবনের গতিপথ নিয়ে চিন্তিত? হতাশাগ্রস্ত হয়ে আছেন? জীবনে চলার পথে যাই করছেন তাতেই ব্যর্থতা আপনার সঙ্গী হচ্ছে? আপনি কী আপনার লক্ষ্যে পৌছাতে পারছেন না? অন্ধকার গলিপথ ছেড়ে আলোর মহাসড়কে এসে আপনার লক্ষ্যে পৌছাতে চান? তাহলে বইপ্রেমী বন্ধুরা আসুন হাতে তুলে নিই পাউলো কোয়েলহোর রচিত দ্য আলকেমিস্ট। এতদিন ধরে বিশ্বখ্যাত থ্রিলার উপন্যাস নিয়ে প্রচুর লিখেছি। আজ আপনাদেরকে পরিচয় করে দিতে চাই পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী ভাষায় অনূদিত এবং অনেকের মতে পৃথিবীর সবচেয়ে অনুপ্রেরনীয় উপন্যাস 'দ্য আলকেমিস্ট' এর সাথে। খুবই সাধারন একটা গল্প। গল্পের মূল চরিত্র আন্দালুসিয়ান রাখাল বালক সান্টিয়াগো প্রায়শই স্বপ্নে দেখে একটি ছোট বালক তাকে মিশরের পিরামিডের নীচে লুকানো ধনরত্নের খোঁজ করতে বলে। সান্টিয়াগো এক জিপসির কাছে স্বপ্নের ব্যাখ্যা জানতে চায়। জিপসি তাকে মিশরে যেতে বলে। সেটাই তার লক্ষ্য হওয়া উচিত বলে জানায়। এক রহস্যময়ী লোক যে নিজেকে সালেমের রাজা বলে দাবী করে সেও তাকে জিপসির মত মিশরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিতে বলে। সান্টিয়াগো তার পুরো ভেড়ার পাল বিক্রি করে তাঞ্জিয়ারে পৌছায় এবং সেখানে সে চুরির সম্মুখীন হয় ও নিঃস্ব হয়। তার এখন মিশরে পৌঁছানর টাকা নেই। সে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পরে। সে একটি দোকানে কাজ নেয়। প্রায় এক বছর কাজ করে সে নিজ দেশে ফিরে ব্যাবসা করার মত যথেষ্ট পরিমান অর্থ জমিয়ে ফেলে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে দেশে ফেরত না যেয়ে মিশরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়। মিশরের সাহারা মরুভুমিতে তার পরিচয় হয় এক ইংরেজের সাথে যে আল-ফাউমে আলকেমিস্টের সন্ধানে যাচ্ছে, যার কাছ থেকে সে আলকেমির রহস্য শিখে নিবে। চলতে থাকল সান্টিয়াগোর তার লক্ষ্যের উদ্দেশ্যে যাত্রা এবং তার পরিচয় হয় ২০০ বছর বয়সের আলকেমিস্টের সাথে। সান্টিয়াগো কী তার লক্ষ্য, যা ছিলো পিরামিডের নীচের গুপ্তধন সেই লক্ষ্যে অটুট থাকবে না আলকেমিস্টের সাথে পরিচয় হওয়ার পর নতুন লক্ষ্য ঠিক করবে? আগেই বলেছি অতি সাধারন একটি গল্প, কিন্তু অনন্ন্য-সাধারন লেখনী। কোয়েলহোকে বলা হয় পৃথিবীর সবচেয়ে অনুপ্রেরনীয় লেখক। উনার ৩ টি উপন্যাস পড়ার সৌভাগ্য হওয়ার কারনে আমিও এই বিষয়ে পুরোপুরি একমত। এই গল্পটিতে রুপকের ছড়াছড়ি। একটি সাধারন রাখাল বালকের মিশর যাত্রার গল্পের মাধ্যমে লেখক বোঝাতে চেয়েছেন যে মানুষ নিজের দেখা স্বপ্নে যেন কখনো বিভ্রান্ত না হয়। একটি বাস্তববাদী স্বপ্ন মনে পুষে আপনি যদি একটি লক্ষ্য স্থির করেন, পথ যতই বন্ধুর হোক না কেন আপনি লক্ষ্যে পৌঁছাবেনই। আপনি মাঝে হতাশাগ্রস্ত হয়ে ফিরে আসতে চাইলেও আপনি ফিরে আসতে পারবেননা, কারন তখন ''পুরো বিশ্বই ষড়যন্ত্র করবে'' আপনাকে আপনার লক্ষ্যে পৌঁছানর জন্য। আপনি যদি লক্ষ্য নির্ধারণ করে রাখেন এবং সাহসী হোন তাহলে যত কিছুই ঘটুক না কেন আপনি আপনার লক্ষ্যে পৌঁছাবেনই আপনার দৃঢ়কল্পের জন্য। লেখক আরেকটি বার্তা দিয়েছেন তা হল, আমরা যেন স্বপ্ন দেখা বন্ধ না করি। কারন যে স্বপ্ন দেখতে পারে সে তা বাস্তবেও রূপ দিতে পারে।
Was this review helpful to you?
or
বাংলা অনুবাদ খুব ই বাজে, ভাষান্তর এমনি কিছুটা সাহিত্যরস কমিয়ে দেয়, আর এই অনুবাদ এতই বাজে যে সাহিত্যরস বলে কিছুই অবশিষ্ট নেই। অনুবাদক সম্ভবত জানেন না যে সাহিত্যের অনুবাদ ভাবানুবাদ হয়, আক্ষরিক অনুবাদ নয়