User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
"Five point someone, needs a Five point rating " . After being watched the inspired movie , or it's screen version , " 3 idiots " almost a hundred times, for the first time when I read it , it's still full of curiosity, and with the advent thought of what will happen after . A Novel full of excitement, fun and the sense of sympathy to "Alok" it's just totally fun reading it. And of course, who will not fall for "Ryan" - guy with that dashing personality, every girl dream of! And of course, I'm pretty much interested about "Hari and Neha's" relationship. Although we know what has happened to them in future, still we need a sequel. That would also be pretty interesting reading after knowing too . Definitely I'll say it's among those "Evergreen novel " . Great work sir , really you produced a masterpiece. Needed to be praised! Thank you "Chetan Bhagat " sir.
Was this review helpful to you?
or
its a bhalo book
Was this review helpful to you?
or
Very Good
Was this review helpful to you?
or
great book
Was this review helpful to you?
or
I would never recommend this book to anyone. I'm sorry but it’s total trash. It's neither rich in plot nor as a literature piece. Reading the first few pages on Rokomari I thought it was well written with a good sense of humour, but reading the book was real disappointing. And also to mention that the movie '3 idiots' is one thousand times better than this, so please don’t expect this to be good as the inspiration of the movie.
Was this review helpful to you?
or
i watched the movie 'the 3 idiots' a few years back before when i was still in college and loved the movie. Until an indian housemate of mine mentioned to me that the movie was based on this book. That's when i decided to start reading...and i couldn't stop! Love the stories of how Alok, Hari and Ryan 'survived' thru the tough system of IIT and even with a low five-point something GPA they still managed to be happy and contented. A definitely must read book, especially for those who are still studying and lost the motivation in life.
Was this review helpful to you?
or
ভারতের সবচেয়ে বড় ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ আইআইটি তে অনেক চেষ্টার ভর্তি হলো অলক , হরি আর রায়ান । হোস্টেলে পাশাপাশি রুম হওয়ায় বন্দ্বু হয়ে গেল তিনজন । সেই সাথে শুরু হয়ে গেল তিনজনের আইআইটি জীবন । যেখানে সবসময় দৌড়ের উপর থাকতে হয় । কিন্তু ওরা চাচ্ছিল প্রকৃত শিক্ষা গ্রহণ করতে । শুরু হয়ে যায় তাদের শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে সংগ্রাম । কিভাবে শুধু মূখস্ত করে জিপিএ বাড়ানো যায় তা চিন্তা না করে অরা ভাবতে থাকল প্রকৃত শিক্ষা কিভাবে গ্রহণ করবে । কিন্তু আদিমকাল থেকে শিক্ষা ব্যবস্থা পরিবর্তন করতে গিয়ে ওদের জীবনে অনেক ঝামেলা পুহাতে হয় । এর মধ্যে চলে আসে ভবিষ্যৎ , প্রেম , বন্দ্বুত্ব যা কি না জিপিএ দ্বারা মাপা হয় । ওরা কি হতে পারবে ফাইভ পয়েন্ট সামওয়ান না কম জিপিএ নিয়ে ধুকে ধুকে বাঁচতে হবে ?
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা আইআইটি'তে অধ্যায়নরত তিন হোস্টেলমেট রায়ান, হরি আর অলককে কেন্দ্র করে কাহিনী যারা একসময় পরস্পরের সবচেয়ে বড় বন্ধু হয়ে ওঠে। শুধু যে একই হোস্টেল বা পাশাপাশি রুমে থাকা তাদের এক করেছে তা না। আরেকটি দিক থেকেও তারা এক। তারা তিনজনই তাদের ব্যাচের আণ্ডার-পারফর্মার। প্রতি সেমিস্টারে যেখানে ১০ পয়েন্টের পরীক্ষা হয়ে থাকে আর এভারেজ হল ৬.৫, সেখানে তাদের তিনজনের জিপিএ থাকে ৫ এর ঘরে। এভাবেই তারা ফাইভ পয়েন্ট সামথিংয়ে পরিণত হয়। যেহেতু আইআইটি'য়ানদের জন্য জিপিএ'ই হল সবকিছু যা তাদের সারা জীবনে প্রভাব ফেলবে, সেই জিপিএ'র দিক থেকেই যখন তারা কমজোরি, তাহলে তাদের পক্ষে কি সম্ভব হবে জিপিএ'কে তুচ্ছ করে নিজেদের প্রতিভার জোরে জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়া? ঠিক এমন প্রশ্নকে সামনে রেখেই চলেছে উপন্যাসের কাহিনী। হ্যা এটা তিন বন্ধুর গল্প, যারা কিছুতেই শিক্ষাব্যবস্থাকে নিজেদের মধ্যে ধারণ করতে পারছে না। তিনজনেরই কারণ ভিন্ন এবং মানিয়ে নিতে পারার ভিন্ন কারণগুলো থেকেই গতি পায় বইটি। বইয়ের শুরুতে লেখক বলে দিয়েছেন, “এটি এমন কোনো বই নয় যাতে বলা আছে কীভাবে IIT-তে ভর্তি হওয়া যাবে অথবা কীভাবে কলেজে থাকতে হয়। এতে বলা আছে যদি সহজভাবে চিন্তা না করা যায় তবে কী করে সবকিছু গোলমেলে হয়ে যায়”। এখানে হয়তো সফলদের কথা বলা নেই, কিন্তু যারা প্রচলিত গ্রেড সিস্টেমের সাথে তাল না মেলাতে পারে না, তাদের কথা বলা হয়েছে। একটি দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে এই গল্পটি সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিতে পেরেছে। বারবার ঘুরে ফিরে এসেছে শিক্ষাব্যবস্থার দুর্বলতার কথা। লেখক বারবার ইঙ্গিত করেছেন শিক্ষাব্যবস্থার সেই দুর্বল দিকটিকে যেখানে জিপিএ-ই সব, ব্যক্তির নিজস্ব প্রতিভার কোন মূল্য নেই। নিজেদের জীবনে কিছু চাওয়ার থাকতে পারে না, বাবা-মায়ের স্বপ্নকেই নিজেদের স্বপ্ন হিসেবে নিয়ে তার পেছনে ছুটতে হবে, এমন পরিস্থিতি যে শিক্ষার্থিদের কতটা বিপর্যস্ত করে তোলা তাও দেখানো হয়েছে আইআইটি'তে ভর্তি হতে ব্যর্থ হওয়া এক যুবকের আত্মহত্যার মাধ্যমে। শিক্ষাব্যবস্থার দুর্বলতাগুলোকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখানো হয়েছে। বিষয়টা বাস্তবের সাথে এতটাই সঙ্গতিপূর্ণ যে ভাল না লেগে উপায় নেই। একমুখী একটা গল্পকে চেতন ভগত বন্ধুত্ব, ভালোবাসা, দারিদ্র্য, সেক্স প্রভৃতির অপূর্ব সংমিশ্রণে যেরকম মুনশিয়ানার সাথে উপস্থাপন করেছেন, তা সত্যিই অসাধারণ। চেতন ভগতের লেখনীর সাথে পরিচিত যারা তারা জানেন তার লেখার ভাষা কতটা সহজ সরল অথচ তারই ভেতর থেকে কি অসামান্য ভঙ্গিমায় তিনি হিউমার বের করে আনতে পারেন। যেহেতু উপন্যাসের বিষয়টা সিরিয়াস হলেও সেটিকে দেখানো হয়েছে তিন তরুণ চরিত্রের মাধ্যমে, তাই এই উপন্যাসের প্রতিটি সংলাপ, প্রতিটি ঘটনা আর প্রতিটি হিউমারই দারুণভাবে বিনোদিত করবে পাঠককে
Was this review helpful to you?
or
Awesome novel.
Was this review helpful to you?
or
থ্রি ইডিয়টস এই উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত জেনে কিনেছিলাম বইটি। চেতন ভগতের অন্য উপন্যাসগুলো ভালো লাগলেও এটি আমার তেমন ভালো লাগেনি। তবে এর মানে এই না যে তার লেখার মান খারাপ বা অন্য কেউ পড়বেননা। এটি শুধু আমার ব্যক্তিগত অভিমত
Was this review helpful to you?
or
আমি একটু পড়ার চেষ্ট করেছি কিন্তু ভাষার নড়বড়ে গঠনের জন্য হাসতে হয়েছে -- না চেতন ভগতের সাথে হাসিনি, তার দিকে হেসেছি। ভাই, কি দুঃখ তার আমি বুঝলাম না, ইংরেজি ভাষা পারেন না তাইলে লেখেন কেন? নিজের ভাষায় লিখতে শরম লাগে? পড়ে মনে হয় ক্লাস ফাইভের মেয়ের লেখা। আমি বলব এই টাকা দিয়ে অন্য একটা বই কিনে পড়ুন। স্টিফেন কিং, জর্জ মার্টিন, আগাথা ক্রিস্টি, হারপার লি -- এদের বইগুলো পড়তে পারেন।
Was this review helpful to you?
or
Five point someone চেতন ভগতের প্রথম উপন্যাস যা ইন্জিনিয়ারিং কলেজ IIT এর তিনজন শিক্ষার্থীকে নিয়ে লেখা । হরি, অলোক আর রায়ান IIT-র প্রথম বর্ষের তিনজন ছাত্র যারা তাদের নিজেদের স্বপ্ন পূরণের জন্য এই কলেজে এসেছে । কিন্তু ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে তথাকথিত উচ্চশিক্ষার লেখাপড়ার ধরন আর পড়াশোনার মাত্রাতিরিক্ত চাপ তাদের হতাশ করে তোলে । ক্লাস, এসাইন্টমেন্ট আর প্রচন্ড পড়ার চাপে দিশেহারা তিনজন প্রথম সেমিস্টারেরই five points something জিপিএ পায় যা তাদের কলেজে স্বাভাবিকের থেকেও নিচের দিকের পয়েন্ট । এরকম চলতে থাকলে চাকরি তো দূরের কথা, সঠিক সময়ে পাশ করাই মুশকিল হয়ে যাবে তাদের জন্য। এরমধ্যেই প্রেম আসে হরির জীবনে । সবচেয়ে কঠিন ডিপার্টমেন্ট প্রধানের মেয়ের প্রেমে পরে হরি। একদিকে এক রগচটা প্রফেসর , অন্য দিকে তার মেয়ে, সব মিলিয়ে একটা সহ্যের বাইরে অবস্থা তৈরি হয়। এর মধ্যেই এমন একটা ঘটনা তারা ঘটিয়ে ফেলে যে IITতে টিকে থাকাই তাদের জন্য কঠিন হয়ে পড়ে। কি সেই ঘটনা? কি হয়েছিলো সেদিন? কি ঘটবে এর পরে? আমার কথা : শুধু ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে না বর্তমানে দেশের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চলছে এই একই দৃশ্য। জ্ঞানার্জন শুধুমাত্র এখন কাগজ কলমেই সীমাবদ্ধ। ছাত্ররা এখন শুধু জিপিএ অর্জনের জন্য আক্ষরিক অর্থেই রোবট হয়ে গেছে। আমার নিজের কথাই বলি। আমি এইচ।এস।সি করেছি ঢাকা কমার্স কলেজ থেকে। এই দুই বছর আর তার পরবর্তী দুই আড়াই বছর বিশ্ব বিদ্যালয়ের পড়ার চাপে আমি একটাও গল্প উপন্যাস পড়িনি। পড়তে পারিনি। তারপর একটু স্বাভাবিক হওয়ার পর আবার পড়া শুরু করেছি। এই সাড়ে চার বছর দুনিয়ার সাথে আমার কোন যোগাযোগ ছিল না। আমি শুধু একাডেমিক পড়াই পড়েছি, একটা রোবটের মত। আমার সেই সুন্দর সময়টা আর কোনকিছুর বিনিময়ে ফিরে আসবে না। আমার সেই সময়ের দায় কে নেবে? রাষ্ট্র না শিক্ষা প্রতিষ্ঠান? কেউ নেবে না।।। আমার সময়ের জন্যে দায় আমাকেই নিতে হবে। আর একটা কথা না বললেই না। যারা আগেই 3 idiots মুভিটা দেখেছেন তারা ভাববেন না তাদের বইটা পড়ার আর দরকার নেই। মুভিটা বইয়ের themeএ বানানো হয়েছে। কাহিনী অনেকটাই আলাদা।।। তাই বই পড়ে হতাশ হবার কিছু নেই। হ্যাপি রিডিং ।।।
Was this review helpful to you?
or
চেতন ভগতের প্রথম উপন্যাস 'ফাইভ পয়েন্ট সামওয়ান'। আইআইটি'র চার বছরের ঘটনাবহুল এক জার্নির কাহিনীকে সামারাইজ করে বলা যায়, এটি তিন তরুণের গল্প কিভাবে তারা ফাইভ পয়েন্ট 'সামথিং' থেকে ফাইভ পয়েন্ট 'সামওয়ান' হয়ে ওঠে। আইআইটি'তে অধ্যায়নরত তিন হোস্টেলমেট রায়ান, হরি আর অলককে কেন্দ্র করে কাহিনী যারা একসময় পরস্পরের সবচেয়ে বড় বন্ধু হয়ে ওঠে। শুধু যে একই হোস্টেল বা পাশাপাশি রুমে থাকা তাদের এক করেছে তা না। আরেকটি দিক থেকেও তারা এক। তারা তিনজনই তাদের ব্যাচের আণ্ডার-পারফর্মার। প্রতি সেমিস্টারে যেখানে ১০ পয়েন্টের পরীক্ষা হয়ে থাকে আর এভারেজ হল ৬.৫, সেখানে তাদের তিনজনের জিপিএ থাকে ৫ এর ঘরে। এভাবেই তারা ফাইভ পয়েন্ট সামথিংয়ে পরিণত হয়। যেহেতু আইআইটি'য়ানদের জন্য জিপিএ'ই হল সবকিছু যা তাদের সারা জীবনে প্রভাব ফেলবে, সেই জিপিএ'র দিক থেকেই যখন তারা কমজোরি, তাহলে তাদের পক্ষে কি সম্ভব হবে জিপিএ'কে তুচ্ছ করে নিজেদের প্রতিভার জোরে জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়া? ঠিক এমন প্রশ্নকে সামনে রেখেই চলেছে উপন্যাসের কাহিনী। আর বারবার ঘুরে ফিরে এসেছে শিক্ষাব্যবস্থার দুর্বলতার কথা। লেখক বারবার ইঙ্গিত করেছেন শিক্ষাব্যবস্থার সেই দুর্বল দিকটিকে যেখানে জিপিএ-ই সব, ব্যক্তির নিজস্ব প্রতিভার কোন মূল্য নেই। নিজেদের জীবনে কিছু চাওয়ার থাকতে পারে না, বাবা-মায়ের স্বপ্নকেই নিজেদের স্বপ্ন হিসেবে নিয়ে তার পেছনে ছুটতে হবে, এমন পরিস্থিতি যে শিক্ষার্থিদের কতটা বিপর্যস্ত করে তোলা তাও দেখানো হয়েছে আইআইটি'তে ভর্তি হতে ব্যর্থ হওয়া এক যুবকের আত্মহত্যার মাধ্যমে। এতটুকু যারা পড়লেন এবং এ-ও জানেন যে 'ফাইভ পয়েন্ট সামওয়ান' এর কাহিনী থেকেই 'থ্রি ইডিয়টস' নির্মিত হয়েছে, তারা অনেক মিল খুঁজে পাবেন আলোচ্য বই আর 'থ্রি ইডিয়টস' ছবির মধ্যে। কিন্তু মূল বইটা পড়লে বোঝা যাবে যে বই আর ছবির মধ্যে রয়েছে আকাশ পাতাল তফাৎ। প্রথমত, স্ক্রিপ্টগত বৈসাদৃশ্য তো আছেই (যা বই থেকে এডাপ্ট করা সব ছবির ক্ষেত্রেই লক্ষণীয়) পাশাপাশি সূক্ষ্মভাবে দেখতে গেলে, ভাবগত কিছু মিল বাদ দিলে কোন কিছুতেই আসলে বিন্দুমাত্র মিল নেই। থ্রি ইডিয়টস ছবির দুই একটা সিনে বইয়ের আংশিক ছায়া হয়ত দেখা যায় কিন্তু সামগ্রিকভাবে বইয়ের এবং ছবির কোন চরিত্র বা কোন ঘটনার মধ্যেই আসলে সরাসরি সাদৃশ্য নেই। তবে এ নিয়ে বেশি কথা বাড়াব না। কেন আমি এ কথা বলছি তা বইটা পড়ার পর যে কারুরই বোধগম্য হবে। একটা উপন্যাস হিসেবে 'ফাইভ পয়েন্ট সামওয়ান' দারুণ সফল এবং তা মোটেই বিস্ময়কর নয়। ২০০৪ সালে বসে তারও কিছুটা আগের প্রেক্ষাপটে সাজানো কাহিনী এই উপন্যাস যার মৌলিক বিষয়বস্তু এর প্রকাশকালে একদমই নতুন ও অভিনব ছিল। সাহিত্যে এমন নজির কি খুব বেশি পাওয়া যাবে যেখানে স্রেফ জীবনঘনিষ্ট একটা উপন্যাসে সরাসরিভাবে শিক্ষাব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে, শিক্ষাব্যবস্থার দুর্বলতাগুলোকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখানো হয়েছে? অন্তত এই এশিয়ায় ফিকশন টাইপ লেখায় এই জিনিস আগে কখনো দেখা যায়নি। এবং না দেখা যাওয়া এই বিষয়টা বাস্তবের সাথে এতটাই সঙ্গতিপূর্ণ যে, যে উপন্যাসের মাধ্যমে সেগুলোকে হাইলাইট করা হল সেই উপন্যাসটিকে ভাল না লেগে উপায় নেই। অতি পরিচিত অথচ yet to be portrayed in fiction ধারার একটি একমুখী একটা গল্পকে চেতন ভগত বন্ধুত্ব, ভালোবাসা, দারিদ্র্য, সেক্স প্রভৃতির অপূর্ব সংমিশ্রণে যেরকম মুনশিয়ানার সাথে উপস্থাপন করেছেন, তা সত্যিই অসাধারণ। চেতন ভগতের লেখনীর সাথে পরিচিত যারা তারা জানেন তার লেখার ভাষা কতটা সহজ সরল অথচ তারই ভেতর থেকে কি অসামান্য ভঙ্গিমায় তিনি হিউমার বের করে আনতে পারেন। যেহেতু উপন্যাসের বিষয়টা সিরিয়াস হলেও সেটিকে দেখানো হয়েছে তিন তরুণ চরিত্রের মাধ্যমে, তাই এই উপন্যাসের প্রতিটি সংলাপ, প্রতিটি ঘটনা আর প্রতিটি হিউমারই দারুণভাবে বিনোদিত করবে পাঠককে।