User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Rajesh Shil

      15 Oct 2019 09:08 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      ঝাউ বাংলোর রহস্য এই কমিকস বইটিতে পটলডাঙ্গার চারমূর্তি রহস্যের সমাধান করে। এই কমিকস এ পটলডাঙ্গার চারমূর্তি বেশ বড় হয় তারা সবাই কলেজে পড়ে। তারা গরমের ছুটিতে ঠিক করলো দার্জিলিং বেড়াতে যাবে এবং যাওয়ার পথে তাদের সাথে নানা বিচিত্র রকমের ঘটনা ঘটে। নিজেদের মান রক্ষার্থে তারা গিয়ে উঠলো নীল পাহাড়ীর ঝাউ বাংলোয়। এবং সেখানে তারা রহস্যের সমাধান করে। সকল টেনিদা প্রিয় ও কমিকস প্রিয় মানুষের আশাকরি ভালো লাগবে। আমার নিজেরও ভালো লেগেছে। চমৎকার ইলাস্ট্রেশন কমিকস টিকে আরো সুন্দর করেছে

      By Jannatul Naym Pieal

      06 May 2014 11:05 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      টেনিদাকে তো সবাই-ই চিনি। সেই যে নাক লম্বা, চালবাজ ধরণের ছেলেটা যে ফেল করে একই ক্লাসে কয়েকবার করে থাকতে থাকতে বর্তমানে নিজের ক্লাসের ছেলেদের কাছে 'টেনিদা' হয়ে গেছে। স্বভাবে ভীষণ ভীতু অথচ চালচলনে একেবারে বীর যোদ্ধা! নিজের ভাগেরটা খেয়ে পরের খাবারও মেরে দিতে কিংবা তর্কে না পেড়ে বড়দা সুলভ আচরণ করে অন্যদের চাঁটি মারতে তার জুড়ি নেই। তার সাথে আরও আছে হাবলু সেন, ক্যাবলা আর প্যালা। হাবলু সেন বাঙাল, কথা বলে চল ভাষায়। স্বভাবে 'শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ' অর্থাৎ সুবিধাবাদী টাইপের যে সবার সব কথাতেই সায় দিয়ে সেফ পজিশনে থাকে। ক্যাবলা অন্যদের তুলনায় অনেক বুদ্ধিমান, সাহসী আর পড়ালেখায়ও দারুণ। অনেকদিন পশ্চিমে থাকায় প্রায়সই কথার মধ্যে হিন্দি ঢুকে পড়ে তার। আর প্যালা হল টেনিদা সিরিজের গল্পকথক। শরীর যার খুবই খারাপ, যা খায় তার কিছুই সহ্য হয় না যে কারণে পটল আর শিঙি মাছ তার খাদ্য। এই চারমূর্তিকে নিয়ে নারায়ন গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা তৃতীয় পূর্নাংগ উপন্যাস হল 'ঝাউ-বাংলোর রহস্য'। এটা তাদের তৃতীয় অভিযানও বটে। কোলকাতায় বিষম গরমে যখন সবাই অতিষ্ঠ, তখন কলেজের ছুটিতে তারা বেরিয়ে পড়ল দার্জিলিংয়ের উদ্দেশ্যে। পথেই নানা বিচিত্র ঘটনা ঘটতে লাগল তাদের সাথে। এক লোক পদ্য লিখে ভয় দেখাল তাদের। সাথে নীলপাহাড়িও যেতে বলল। প্রথমে সে ব্যাপারে গা করল না কেউই। পরে দার্জিলিংয়ে সাতকড়ি সাঁতরা নামের এক বিজ্ঞানী পরিচয় দেয়া লোক তাদের অবিশ্বাস্য গল্প শুনাল। সে নাকি কি একটা ফরমুলা আবিষ্কার করেছে যা কাগামাছি নামের অন্য এক বিজ্ঞানী ছিনিয়ে নিতে চাইছে। পুলিশ কিছু করতে পারবে না তাই তাকে বাঁচাতে সে অনুরোধ করল চারমূর্তিকে। তার সাথে নীলপাহাড়ি যেতে বলল। ওদিকে চারমূর্তি আরও একটা পদ্য লেখা চিরকুট পেল যেখানে আবারো তাদেরকে নীলপাহাড়ি যেতে চ্যালেঞ্জ জানাল হল আর তাদেরকে রাগিয়ে দিতে ভীতু বলেও ডাকা হল। নিজেদের মান রক্ষার্থে আর সাতকড়িবাবুকে বাঁচাতে চারমূর্তি গিয়ে উঠল নীলপাহাড়ির ঝাউ-বাংলোয়। প্রথম তারা যে পদ্য লেখা চিরকুট পেয়েছিল, সে অনুযায়ী সত্যিই তারা রাত্তিরে কাটামুন্ডুর নাচ দেখতে পেল। পরের দিন উধাও হল সাতকড়িবাবু। তদন্তে নামল চারমূর্তি। বুদ্ধিমান ক্যাবলা এক সময় শুধু সাতকড়িবাবুকে খুঁজে পাবার রাস্তাই বের করল না বরং সমাধানও করে ফেলল গোটা রহস্যের। কি ছিল সেই রহস্য আর কিভাবেই বা তার সমাধান হল তা জানতে 'ঝাউ-বাড়ির রহস্য' পড়তে হবে। কাহিনীটা বেশ ছেলেমানুষি মনে হয়েছে। যদিও টেনিদার কাহিনী কিশোর উপযোগি তারপরও এই কাহিনী কিশোরদের জন্যেও ঠিকঠাক ম্যাচ করে না। তবু উপন্যাসটিকে অনবদ্য বলতেই হবে। কেননা টেনিদার উপন্যাস তো শুধু এর কাহিনীর জন্যই বিখ্যাত না। বিখ্যাত এর হাস্যকর সব ঘটনা আর বিচিত্র সব চরিত্রের জন্য। এই উপন্যাসেও কিছু আজব চরিত্র ছিল আর সাথে চারমূর্তি তো ছিলই যাদের কারো সাথে কারো মিল নেই। উপন্যাসের প্রতিটা দৃশ্যেই হিউমারের ছড়াছড়ি। কখনো সেগুলো সূক্ষ্ম কখনো বা স্থূল। সেগুলো যেমন পাঠককে হাসাবে তেমনি চারমূর্তির অদ্ভূত সব কথাবার্তা আর কান্ডকারখানা বিশেষ করে টেনিদার চালবাজি ও ভুলভাল ইংরেজি ও ফরাসি ভাষায় কথা বলে যাওয়া - এগুলো তো ভাল লাগবেই। টেনিদার উপন্যাসের চেয়ে ছোটগল্পগুলো হয়ত বেশি জমাটি। তবু চারমূর্তি হাতে গোনা যে কয়টা অভিযান করেছে, সেগুলোই বড় পরিসরে উপন্যাসের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন লেখক। তাদের এই অভিযানগুলো পরবর্তিতে ছোটগল্প ও নাটক সমূহেও কিছুটা প্রভাব ফেলেছে। তাই টেনিদাকে যারা ভালোবাসেন তাদের তো টেনিদার উপন্যাস পড়তেই হবে। আর তাহলে চারমূর্তির এই তৃতীয় অভিযান নিয়ে লেখা উপন্যাসই বা মিস করলে কি চলে?

      By Mahbuba Supti

      31 Oct 2017 11:49 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      পটলডাঙার চার মূর্তি টেনিদা, ঢাকাইয়া হাবলু সেন, ক্যাবলা আরর গল্প কথক প্যালারাম বাড়ুজ্জ্যে। এই চারমূর্তিকে নিয়েই আমাদের এই গল্প "ঝাউ-বাংলোর রহস্য"। বইয়ের নাম শুনেই বুঝা যায় কোন এক রহস্যের সমাধানে ছুটছে পটলডাঙার চারমূর্তি। হ্যাঁ ঠিক তাই। পটলডাঙার চারমূর্তি এখন বেশ বড় হয়েছে। কলেজে পড়ে। গরমের ছুটি শুরু হয়েছে কলেজে। কলকাতার গরমে অতিষ্ঠ হয়ে ঠিক করলো ঘুরতে যাবে দার্জিলিং। বাড়ি থেকে পারমিশন পেতে তেমন কষ্ট হলো না। কারণ এখন তো আর ছেলেমানুষ নেই। বেশ বড় হয়েই গিয়েছে তারা। পারমিশন পেতেই দে ছুট চারমূর্তির। বেশ ভালো ভাবে যাত্রা শুরু হলেও মাঝপথে মনিহারিতে ট্রেনে টেনিদার সাথে ঝগড়া লেগে গেলো এক লোকের। হাবলু, ক্যাবলা, প্যালা সেখান থেকে ছুটিয়ে আনলেও লোকটার সাথে আবার দেখা হয় তাদের শিলিগুড়িতে। লোকটার সাথে এক বাসে চেপে দার্জিলিং যাওয়ার কোন ইচ্ছা নেই চারমূর্তির। লোকটা কিছুক্ষণ সাধাসাধি করলো বাসে উঠতে। শেষপর্যন্ত যখন উঠলোই না তখন বড় একটা চকলেট বার ছুড়ে দিলো তাদের দিকে। চকলেটের মোড়ক খুলতেই বের হয়ে এলো এক টুকরো নীল কাগজ। আর তাতে লেখা একটি কবিতা। মিথ্যে যাচ্ছ দার্জিলিং সেখানে আছে হাতির শিং যাবে তো যাও নীলপাহাড়ি সেথায় নড়ে সবুজ দাড়ি। সেই খানেতে ঝাউ-বাংলোয় (লেখা নেইকো বুড়ো আংলায়) গান ধরেছে হাড়িচাচায় কুন্ডুমশায় মুন্ডু নাচায়। কবিতার আগা মাথা না বুঝলেও দার্জিলিং এসে বেমালুম ভুলে গেলো চারমূর্তি। হটাৎ দেখা হলো সবুজ দাড়ির একজন লোকের সাথে। আবার মনে পড়ে গেলো অদ্ভূত সেই কবিতার কথা। লোকটির নাম সাতকড়ি সাতঁরা। পেশায় নাকি বিজ্ঞানী। চারমূর্তিকে শুনালেন অদ্ভূত এক গল্প। তিনি নাকি এক ফর্মূলা আবিষ্কার করেছেন আর তা ছিনিয়ে নিতে চান কাগমাছি নামের কোন একজন। ফর্মূলা রক্ষা করতে সাহায্য চাইলেন চারমূর্তির কাছে। এরই মাঝে কোন একজন আবার ছুড়ে দিলো চকলেট বার। তার ভিতর আছে আরেকটি কবিতা। যেটাতে চারমূর্তিকে চ্যালেঞ্জ ছুড়েছে নীল পাহাড়ে ঝাউ-বাংলোতে যেতে। এমনকি সেই কবিতায় ভীতুও বলেছে তাদের। নিজেদের মান-সম্মান রক্ষায় প্যালা, টেনিদা আরর হাবলু নীলপাহাড়ে গেলেও ক্যাবলার চিন্তা ছিলো অন্যরকম তার চিন্তা ছিলো কে এই লোক? যারা তাদেরকে এভাবে জ্বালাচ্ছে! আর কিইবা এর রহস্য? তার সমাধানেই ছুটলো সবাই ঝাউ-বাংলোতে......! আর সেই গল্প নিয়েই তো "ঝাউ-বাংলোর রহস্য"...!

      By Aam somik

      18 Oct 2016 09:59 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিখ্যাত টেনিদা সিরিজের অন্যতম একটি উপন্যাস হল ‘ঝাউ-বাংলোর রহস্য’ ।পটলডাঙার টেনিদাকে নিয়ে লেখা উপন্যাসগুলোর মধ্যে চার মূর্তির পরেই বোধহয় সবথেকে বেশি জনপ্রিয় এই লেখাটিকে এযুগের ছোটদের পক্ষে আরও কাছের একটি রূপে পরিবেশন করার জন্যে আনন্দ পাবলিশার্সকে ধন্যবাদ দিতেই হচ্ছে| কথার মারপ্যাঁচের সেই তুখোড় ভাবটা পুরোপুরি ধরা না পড়লেও (আর এত অল্প পাতায় সংক্ষেপিত হবার ফলে গল্পের মজাটাও বেশ খানিকটা কমে যাওয়ায়) উপন্যাসের তুলনায় কিছুটা রস-লাঘব হয়েছে ঠিকই, কিন্তু অরিজিত দত্তচৌধুরীর চমত্কার আঁকায় বইটা পড়তে ভালোই লাগে|টেনিদার সঙ্গে আরও আছে হাবলু সেন, ক্যাবলা আর প্যালা। হাবলু সেন বাঙাল, অর্থাৎ পূর্ববঙ্গের মানুষ। তার স্বভাবটা সুবিধাবাদী টাইপের, সবার সব কথাতেই সে সায় দিয়ে ‘সেফ পজিশনে’ থাকে। ক্যাবলা অন্যদের তুলনায় অনেক বুদ্ধিমান, সাহসী আর পড়ালেখায়ও দারুণ। অনেকদিন ভারতের পশ্চিমদিকের রাজ্যে থাকায় প্রায়ই কথার মধ্যে হিন্দি ঢুকে পড়ে তার। আর প্যালা হল টেনিদা সিরিজের গল্প কথক। প্যালার শরীর খুবই খারাপ থাকে সবসময়। যা খায় তার কিছুই সহ্য হয় না। তাই পটল আর শিঙি মাছই তার খাদ্য বা পথ্য, যা বল তাই।এই চারমূর্তিকে নিয়ে নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা তৃতীয় পূর্ণাঙ্গ উপন্যাস হল 'ঝাউ-বাংলোর রহস্য'। এটা তাদের তৃতীয় অভিযানও বটে। কোলকাতার ভীষণ গরমে যখন সবাই অতিষ্ঠ, তখন ছুটিতে তারা বেরিয়ে পড়ল দার্জিলিংয়ের উদ্দেশ্যে। পথেই নানা বিচিত্র ঘটনা ঘটতে লাগল তাদের সঙ্গে। এক লোক পদ্য লিখে ভয় দেখাল ওদের। সঙ্গে নীলপাহাড়িও যেতে বলল। প্রথমে সে ব্যাপারে গা করল না কেউই।পরে অবশ্য দার্জিলিংয়ে সাতকড়ি সাঁতরা নামের এক বিজ্ঞানী পরিচয় দেওয়া লোক তাদের অবিশ্বাস্য গল্প শোনাল। সে নাকি কী একটা ফরমুলা আবিষ্কার করেছে যা কাগামাছি নামের অন্য এক বিজ্ঞানী ছিনিয়ে নিতে চাইছে। পুলিশ কিছু করতে পারবে না তাই তাকে বাঁচাতে সে অনুরোধ করল চারমূর্তিকে। তার সঙ্গে নীলপাহাড়ি যেতে বলল। ওদিকে চারমূর্তি আরও একটা পদ্য লেখা চিরকুট পেল যেখানে আবারও তাদেরকে নীলপাহাড়ি যেতে চ্যালেঞ্জ জানান হল আর তাদেরকে রাগিয়ে দিতে ভীতু বলেও ডাকা হল। নিজেদের মান রক্ষার্থে আর সাতকড়ি বাবুকে বাঁচাতে চারমূর্তি গিয়ে উঠল নীলপাহাড়ির ঝাউ বাংলোয়। প্রথমে তারা যে পদ্য লেখা চিরকুট পেয়েছিল, সেই অনুযায়ী সত্যিই তারা রাত্তিরে কাটা মুন্ডুর নাচ দেখতে পেল। পরের দিন উধাও হল সাতকড়ি বাবু। তদন্তে নামল চারমূর্তি। বুদ্ধিমান ক্যাবলা এক সময় শুধু সাতকড়ি বাবুকে খুঁজে পাওয়ার রাস্তাই বের করল না বরং সমাধানও করে ফেলল গোটা রহস্যের। কী ছিল সেই রহস্য আর কীভাবেই বা তার সমাধান হল তা জানতে 'ঝাউ-বাংলোর রহস্য' পড়তে হবে।কিছু কিছু গল্প থাকে যারা গল্পটা (মানে শব্দ-বাক্য-অনুচ্ছেদ দিয়ে গড়া ন্যারেটিভ-কে) ছাপিয়ে যায় তাদের চরিত্রায়ণ আর পটভূমি দিয়ে| এটিও তেমনই একটি বই, যাতে প্রচুর হাসি, প্রচুর মজা, আর দস্তুরমতো এডভেঞ্চার ছাপিয়ে উঠেছে দার্জিলিং, কমলালেবু, সস্তার রহস্য-রোমাঞ্চ কাহিনি| তাই পাঠক মিস না করে পড়ে ফেলেন অনেক্মজা পাবেন পড়ে।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!