User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
এই ঘটনা আজকে বা কালকের ঘটে যাওয়া কিছু না। এই গল্প আজ থেকে প্রায় চার দশক আগের। যেই সময়টাতে সমস্তকিছু ছিলো কুসংস্কারে ঢাকা। ঠিক তেমন সময়েরই এক নারী চরিত্রকে নিয়ে "শ্বেতপাথরেরর থালা"। এই নারী চরিত্রটির নাম বন্দনা। বন্দনার যে বয়সে বিয়ে হয়েছে, বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে সংসার সামলিয়েছে সেই বয়সে এখন মেয়েরা মাথায় বেণী দুলিয়ে স্কুল/কলেজে যায়। বন্দনা ভট্টাচার্য। মায়ের মৃত্যুর পর বাবা আর কাকার কাছে মানুষ। পরিবার বলতে সে বাবা আর কাকা ছাড়া কাউকে বুঝতো না। সেই মেয়েটিরই বিয়ে হলো এক বনেদী পরিবারে। স্বামী অভিমন্যু। এই পরিবারে এসে শ্বশুর, শ্বাশুড়ি, দেবর, ননদ সব পেয়েছে বন্দনা। বন্দনার এই পরিবারে সুখের হাট। সমস্যা শুধু একটাই! বনেদী এই বাড়ির অন্দরমহলে সংস্কারমুক্তির হাওয়া তখনও লাগে নি। তবুও এই নিয়ে দুঃখ নেই বন্দনার..! কিন্তু ওই যে সুখ কপালে তো চিরদিন সয় না। বন্দনারও তাই হলো। হটাৎ করে একদিন অভিমন্যু চার বছরের ছেলে অভিরূপকে রেখে চলে গেলো পরপারে। শুরু হলো বন্দনার এক অভিশপ্ত জীবন। শ্বশুরবাড়ির সবাই সাবকেী মন-মানসিকতার। বন্দনার কপালে জুটলো শ্বেতপাথরের থালায় নিরামিষ আর পরনে শ্বেত বস্ত্র। সত্যিই চার বছরের ছেলেটিকে নিয়ে অনেক কঠিন এক যুদ্ধের সম্মুখীন হলো বন্দনা। সেই জীবনযুদ্ধের কাহিনী নিয়েই লেখা "শ্বেতপাথরের থালা"....!