Our User Product Reviews

সত্যি বলতে কি, বইটা একবারেই অসাধারণ। বই সবকটা টপিকস ধারাবাহিকভাবে গুছিয়ে লেখা আছে - ঠিক যেমনটা প্রত্যেক পাঠক চায়। অলিম্পিয়াড ছাড়াও বইটি জ্যোতির্বিদ্যা শেখার জন্য উপযোগী। তবে বইটি ইলাসট্রেটেড এবং প্রিন্ট-পেপার কোয়ালিটি আরেকটু ভালো হলে বইটি একেবারে অনবদ্য হত !

অসাধারণ একটা বই। জানার, শেখার কতকিছু আছে। এডিশনাল বক্সগুলো আরো ইন্টারেস্টিং।

Good book

গুড

বইটা ভালো তবে গাণিতিক স্মস্যার সমাধান সহজ ভাবে করা নেই। ৯ম বা ১০ম শ্রেনির জন্য গাণিতিক সমস্যা গুলো বই টায় আরো জটিল করে করা হয়েছে,যদি গাণিতিক সমস্যা ব্যতিরেকে বই টা মোটামুটি

যুগ যুগ ধরে জোতির্বিজ্ঞান শাখাটির অগ্রগতি হয়েছে। কখনো কখনো অনাকাঙ্খিত ঘটনার প্রেক্ষিতে আবিষ্কার হয়েছে রেডিও এস্ট্রোনমির মতো শাখা। বইটিতে জোতির্বিজ্ঞানের ছোট দিকগুলো আলোচনা করতে করতে গভীরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এই ব্যাপারটি আমার কাছে অসাধারন লাগে। বইটি শূন্য থেকে জোতির্বিজ্ঞান শুরু করার জন্য অসাধারন। অবশ্যই বইটি 5 স্টার পাওয়ার যোগ্য।

Very nice book on Astrophysics.This book can be helpful for olympiad.You have to read it before one month before the olympiad to understand.On the other hand anyone can read it to melt the hunger of Astronomy.And also a good collection for library.More bangla book like this is welcomed.

boi ta valo

ডক্টর ফারসীম মান্নান মোহাম্মদী সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান বিজ্ঞান লেখক। তাঁর উল্লেখযোগ্য প্রকাশনা: সবার জন্য জ্যোতির্বিদ্যা, দূর আকাশের হাতছানি, অপূর্ব এই মহাবিশ্ব, মহাকাশের কথা, ন্যানো, অংকের হেঁয়ালি ও আমার মেজোকাকুর গল্প, জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞান পরিচিতি এবং জ্যোতির্বিজ্ঞান শব্দকোষ। মাসিক বিজ্ঞান পত্রিকা জিরো টু ইনফিনিটি এবং বিজ্ঞান সংগঠন বাংলাদেশ বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণ সমিতি-র মাধ্যমে বাংলাদেশের চলমান বিজ্ঞান আন্দোলনে তিনি সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন। রাতের তারাভরা আকাশ সবসময়েই সকলকে আগ্রহী আর কৌতূহলী করে তোলে (যাদের কখনো গ্রামের আকাশ দেখার সৌভাগ্য হয়নি, তাদের আসলে কোনভাবেই এই আবেগটা বোঝানো যাবে না।) এত সুন্দর তারাগুলো আমাদের থেকে এত এত দূরে অবস্থিত যে প্রত্যেকেই একেকটা টাইম মেশিনের মতো আচরণ করে। ধরা যাক, খুব সাধারণ একটা তারার দূরত্ব আমাদের থেকে ৮০০ আলোকবর্ষ। তার মানে ঐ তারকা থেকে আমাদের কাছে আলো আসতে ৮০০ বছর সময় লেগে যায়। আমার চোখে এখন তারার যে আলো এসে পৌঁছাচ্ছে, সেটা আসলে এখন থেকে ৮০০ বছর আগে রওনা হওয়া আলোকরশ্মি। দুচোখ ভরে যে তারা দেখছি, সেটা আসলে ৮০০ বছর আগের ঐ তারার অবস্থা। এখন যদি এই দানবাকার অগ্নিগোলক ধ্বংসও হয়ে যায়, তাও আমি আরও ৮০০ বছর সেই তারাকে দেখতে পারব! একেবারে প্রাথমিক প্রস্তুতির জন্য বাংলায় খুব ভাল একটা বই ফারসীম মান্নান মোহাম্মদী ও লামমীম আহাদের লেখা “সবার জন্য জ্যোতির্বিদ্যা”। এই বইয়ে সৌর জগৎ, আলো, নক্ষত্র, গ্যালাক্সি সহ মোটকথা সার্বিক ভাবে সম্পূর্ন কসমলজি ও জৌতির্বিদ্যা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। তাছাড়া আলোভনার ফাঁকে ফাঁকে ইকুয়েশন বক্স, ইতিহাসের পাতা থেকে, নিজে কর ইত্যাদি চমকপ্রদ বিষয় রয়েছে।

অনেক প্রিয় একটা বই | যারা জ্যোতির্বিজ্ঞান আগ্রহী তাদের জন্য অবশ্য পাঠ্য | বই টি একটু ব্যাতিক্রম, কারণ স্টেপ বাই স্টেপ এমন ভাবে লেখকদ্বয় বইটি সাজিয়েছেন, ভালো না লেগে উপায় নেই | কোন টপিকস এর জন্য কোন বইটি পড়া উচিত, গাণিতিক সমস্যা ইত্যাদি বিষয় গুলো সত্যি খুব সুন্দর |

রাতের আকাশটা কত মনোহর তা বুঝতে হলে তাকাতে হবে আকাশের দিকে। সেই আকাশের বাসিন্দাদের নাচিনেও আপনি রাতের পর রাত আকাশদেখে কাটিয়ে দিতে পারবেন। কিন্তু তাদ্রে চিনতে পারাটা আনন্দের। আর ফারসীম স্যারের এই বইয়ের শুরুতে তারাদের বিভিন্ন আকাশের কোথায় দেখতে পাবেন তা বলে দেওয়া হয়েছে। তাছারা আকাশের গণিতও রয়েছে। যা আপনাকে আকাশে তারাদের অবস্তান নির্নয়ের ক্ষেত্রে সাহায্য করবে। কিন্তু মজার বিষয় হল এই গণিত গুলো বাদ দিয়েও বইটি পড়া যায়। তাতে কোনো সমস্যা হয় না। জৌতির্বিদ্যার সার কথাটুকু আপনি ঝামেলা ছাড়ায় শিখে নিতে পারবেন। এই বইয়ে সৌর জগৎ, আলো, নক্ষত্র, গ্যালাক্সি সহ মোটকথা সার্বিক ভাবে সম্পূর্ন কসমলজি ও জৌতির্বিদ্যা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। তাছাড়া আলোভনার ফাঁকে ফাঁকে ইকুয়েশন বক্স, ইতিহাসের পাতা থেকে, নিজে কর ইত্যাদি চমকপ্রদ বিষয় রয়েছে। এককথায় অসাধারণ বই ^_^