User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
ভালো লেগেছে, পড়তে। ঐতিহাসিক ঘটনার সাথে সামঞ্জস্য রেখে কাহিনী এগিয়ে গেছে।
Was this review helpful to you?
or
Good Very Good Nice
Was this review helpful to you?
or
খুব ভালো না হলেও পড়তে ভালোই লেগেছে
Was this review helpful to you?
or
Good book
Was this review helpful to you?
or
most exiciting book i've ever read
Was this review helpful to you?
or
Name : The Last Templar (Templar #1). Author : Raymond Khoury. Genres : Fiction, Thriller, Mystery, Adventure, Historical, Suspense, Crime, Action.
Was this review helpful to you?
or
An amazing book...the translation is simple which makes it more beautiful...Thanks Rokomari
Was this review helpful to you?
or
Good
Was this review helpful to you?
or
Bought it from the last book fair. This one and the '5 greatest warriors' are so cool and both of those are full of excitements. I guess these 2 books are really a valuable addition to my library.
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগীতা। বই- দ্য লাষ্ট টেম্পলার। লেখক- রেমন্ড খাওরি। অনুবাদ- রবিন জামান খান। ধরন- হিষ্টোরিক্যাল থ্রিলার। পৃষ্ঠা- ২৮৭। প্রকাশনী- বাতিঘর। প্রধান চরিত্র- টেস চৌকিন, শন রায়লি, উইলিয়াম ভেন্স, ডি অ্যান্জেলিস, মার্টিন কারমক্স, অ্যার্মাড ভ্যালারি, উইলিয়াম বেজ্যু, হিউ। অদ্ভুত এই উপন্যাসটির কাহিনী দুটি অংশে বিভক্ত। একটি অংশের কাহিনী বর্ণিত হয়েছে ১২৯১খৃষ্টাব্দের সময়কে উপজীব্য হিসেবে ধরে। অপর অংশটি বর্ণিত হয়েছে বর্তমান সময়কে মূল হিসেবে ধরে। পাঠক একটি বড় ধাক্কা খাবেন যদি আপনি বইটি পড়েন। কি এই বইয়ের কাহিনী? চলুন দেখে নেই। শুরুটা হয় ১২৯১ খৃষ্টাব্দে ক্রুসেডের সময়। জেরুযালেমে খৃষ্টানরা পতনের মুখে। এ সময় যুদ্ধকে ফেলে রেখে গ্র্যান্ডমাষ্টারের নির্দেশ মোতাবেক এক বিশেষ গোপন যন্ত্র ও কিছু অত্যন্ত গোপনীয় দলীল নিয়ে জাহাজে করে ফ্রান্সের দিকে যাত্রা করে মার্টিন কারমক্স, হিউ, অ্যার্মাড ভ্যালারি। এরা প্রত্যেকেই অত্যন্ত সম্মানিত নাইট টেম্পলার যারা খৃষ্টবাদের প্রধানতম রক্ষক হিসেবে পরিচিত। যে মূল্যবান দলীল নিয়ে তারা পালিয়ে যায় তা সর্ম্পকে শুধু অ্যার্মাড ভ্যালারিই জানেন। তাদের দায়িত্ব, মরে গেলে হলেও এই দলীলগুলো ফ্রান্সে নাইটদের গ্র্যান্ডমাষ্টারের কাছে পৌছে দিতে হবে। এবারে বর্তমান সময়ের কথা। আর্কিওলোজিষ্ট টেস চৌকিন তার মা ও একমাত্র মেয়েকে নিয়ে নিউইর্য়কে মেট্রোপলিটন মিউজিয়ামে ভ্রমন করতে। জাদুঘরটিতে ভ্যাটিক্যানের বেশকিছু রহস্যময় বস্তু প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু তাদেরকে অবাক করে দিয়ে সেখানে চারজন ঘোড়সওয়ার হাজির হয় যারা প্রত্যেকেই নাইট টেম্পলারদের পোষাক করা। গার্ডদের হত্যা করে তারা সেখান থেকে বেশকিছু ঐতিহাসিক জিনিস ডাকাতি করে নিয়ে যায় যারমধ্যে রয়েছে একটি বিশেষ এনকোডার যেটা দিয়ে নাইটদের গোপন কোডের ভাষার মর্ম উদ্ধার করা সম্ভব। একদম কাছাকাছি থাকায় টেস একটি কথা শুনতে পারে একজন ডাকাতের মুখে। কথাটি হচ্ছে, ভেরিটাস ভস লিবেরা। যার অর্থ সত্য তোমাকে মুক্তি দেবে। এফবিআই এজেন্ট শন রায়লি কেসটি সমাধানের ভার পায়। বেশ দ্রুতই টেসের সাথে তার পরিচয়ও হয়। কারন সাক্ষী হিসেবে টেস সবকিছুই বেশ কাছে থেকে দেখেছে। রায়লিকে কেসটিতে সাহায্যে এগিয়ে আসে টেস। কারন খৃষ্টীয় জ্ঞানে টেস বেশ পারর্দশী। অথচ সে কিন্তু মোটেও ধার্মিক না। বরং তাকে বলা যায় সংশয়বাদী। এফবিআইকে সাহায্য করতে ভ্যাটিক্যান থেকে পাঠানো হয় ফাদার ডি অ্যান্জেলিসকে। তবে অ্যান্জেলিস ও ভ্যাটিক্যানের উদ্দেশ্য ভিন্ন। যে করেই হোক এনকোডারটা যেনো গোপনে উদ্ধার করা হয়। ওদিকে এক রহস্যময় খুনী খুন করে যাচ্ছে সেই ঘোড়সওয়ারদের। রায়লি সেখানে যাচ্ছে ঠিকই কিন্তু তা সময়মতো নয়। এরমাঝে টেস এমন একজনকে খুজে বের করে যার আছে আর্কিওলোজী ও খৃষ্টবাদের ওপর অগাধ জ্ঞান। তার নাম উইলিয়াম ভেন্স। কিন্তু এই ভেন্সই উল্টো কিডন্যাপ করে টেসকে। টেসকে সাথে করে সে পাড়ি জমায় তুরস্কে। তার পিছনে লাগে অ্যান্জেলিস ও রায়লি। রায়লি চায় টেসকে উদ্ধার করতে, অ্যান্জেলিস চায় সেই এনকোডারটা। কিন্তু রায়লির বিরুদ্ধাচারণ করে একটা পর্যায়ে টেসও যোগ দেয় ভেন্সের সাথে। তারা এমন একটি সত্যি উদঘাটন করতে যাচ্ছে যা প্রকাশ পেলে কোটি কোটি মানুষের বিশ্বাসে আসবে চরম আঘাত। ধ্বংস হয়ে যাবে চার্চ পুরোপুরি। ধর্ম সর্ম্পকে হাজার বছর ধরে লালন করা মানুষের ভাবনা বদলে যাবে পুরোপুরি। কি সেই সত্য? কে উদঘাটন করবে সেই সত্য? সেটা কি আদৌ প্রকাশ পাবে? এককথায় টানটান উত্তেজনাকর একটা বই। এই বই যে শুধু আপনাকে থ্রিলে মাতিয়ে রাখবে তা না, সাথে দিবে অনেক গোপন জ্ঞান যা আপনাকে দেবে প্রচুর ভাবনার খোরাক। এটি এমন এক বই যাতে উঠে এসেছে খৃষ্টবাদের সাথে নাইট টেম্পলারদের ইতিহাস। যারা ড্যান ব্রাউনের দ্য ভিঞ্চি কোড পড়ে সন্তুষ্ট হয়েছেন তাদের জন্য এটি যেনো আরেকটি দ্য ভিঞ্চি কোড। দ্য ভিঞ্চি কোডের মতোই এই বইতেও ফাস হয়েছে চার্চের অনেক গোপন তথ্য। তথ্যগুলো এতোই স্পর্শকাতর যে খৃষ্টবিশ্বাসীরা সত্যিই সংশয়ে পড়ে যাবেন নিজের বিশ্বাস নিয়ে। তবে শেষের দিকে সেই সংশয় দুর করার চেষ্টা লেখক করেছেন কোমলভাবে। নাইট টেম্পলার। এককালের খৃষ্টবাদের রক্ষক। যারা ইতিহাস পড়েছেন তারা সবাই জানেন টেম্পলারদের পরবর্তীতে চার্চই দমন করেছিলো। কেনো করেছিলো? তাহলে কি টেম্পলারই খৃষ্টবাদের হুমকি হয়েছিলো? নাকি তাদের বিপুল ধনভান্ডারের দিকে পোপ ও সম্রাটদের লোভ পড়েছিলো? এ বইতে তার উত্তর লুকায়িত আছে। একটা তথ্য ফাঁস করার লোভ সামলাতে পারছিনা। সেটা হচ্ছে পৃথিবীতে প্রথম ব্যাংকিং ও ক্রেডিট কার্ড সিস্টেম কিন্তু চালু করেছিলো এই টেম্পলারই। তাদের অসাধারন ইতিহাস নিপুণ হাতে লেখক তুলে ধরেছেন এই বইতে। এবারে লেখক সর্ম্পকে কিছু বলি। নিঃসন্দেহে তিনি আমাদের দেশে একজন অপরিচিত লেখক। লেখক রেমন্ড খাওরি একজন আরব খৃষ্টান। তার জন্ম লিবিয়াতে। বর্তমানে তিনি আমেরিকায় বসবাস করেন। এ উপন্যাসটির প্লট তিনি পেয়েছেন দ্য ভিঞ্চি কোডেরও আগে। কিন্তু শেষ করে প্রকাশ করার আগেই দ্য ভিঞ্চি কোড বেরিয়ে যায়। তাই সমালোচক ও পাঠকগণ এ বইয়ের সাথে দ্য ভিঞ্চি কোডের তুলনা করেন। তবে দুটো বইয়ের বিষয়বস্তু একদম আলাদা। দ্য ভিঞ্চি কোডে যে বিষয়বস্তু লেখা হয়েছে তা সামান্য এসেছে এখানে। যতটুকু টেম্পলারদের ইতিহাসের সাথে যায়। টেম্পলাররা যেকোন ইতিহাসপ্রীয় পাঠকের প্রীয় বিষয়। তাই বইটির প্রতি তাদের আলাদা আগ্রহ কাজ করবে। এছাড়া অনুবাদ সুন্দর হয়েছে। রবিন জামান খান এর আগেও বাতিঘরের হয়ে অনুবাদ করেছেন। তবে অন্যান্য বইয়ের চেয়ে এটিতে অনেক বেশী সুন্দর অনুবাদের দক্ষতা দেখিয়েছেন। আশা করি সব বইপোকাদের ভালো লাগবে এটি। রেটিং- ৪.৯৫/৫.০০
Was this review helpful to you?
or
The translation was good. Need to improve the spelling mistake. Otherwise I enjoyed all the way it gives.
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইঃ দ্য লাস্ট টেম্পলার লেখকঃ রেমন্ড খাওরি অনুবাদঃ রবিন জামান খান পৃষ্ঠাঃ ২৮৭ মলাট মূল্যঃ ২৫০/- প্রকাশনাঃ বাতিঘর প্রকাশনী টেস এসেছে মা আর মেয়ের সাথে মিউজিয়াম দেখতে এসছে । কিন্তু এসেই এভাবে জড়িয়ে যাবে ঘটনায় ভাবেনি । তবে রক্তে তার আবিষ্কার এর নেশা । কত শত জায়গা শেষ ঘুরেছে । কত ঘটনার সাক্ষী হয়েছে । কিন্তু এবার ভিন্ন কিছু তার জন্য অপেক্ষা করছে । সে নিজেও ভাবতে পারছে না । যদি বিষয়টা কিছুটা হলেও ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে । তবে তা মানব সভ্যতার জন্য এক বিপর্যয় নিয়ে আসবে । শুরু হতে পারে ধ্বংসযজ্ঞ । তবে সে ঠিক কি করবে । ভেন্স এত দিন লুকিয়ে তার গবেষণা চালিয়েছেন । কিন্তু তার আস্তানার ঠিকানা চলে গেছে এফবিআই সহ অনেকের কাছে । সব গুছিয়ে এখান থেকে পালাতে হবে । তবে কিছু প্রয়োজনীয় কাগজ নিয়ে গেছে বন্দি । সমস্যা নেই উদ্ধার করা যাবে । তবে পালিয়েই বাচতে হবে । কাগজ গুলো হাতে পেলেই দেশ ছাড়তে হবে । বের করে আনতে হবে সত্য । কিন্তু সে পর্যন্ত কি হবে । রায়লি তার এফবিআই এর জীবনে বহু ঘটনার সসম্মুখীন হয়েছে । তবে আজকের ঘটনা ভিন্ন । মিউজিয়াম এর ডাকাতির ঘটনাটা অদ্ভুত । এক দল মধ্যযুগীয় নাইটের পোশাক পরা দল গুলি চালিয়ে ডাকাতি করেছে সবচেয়ে অদ্ভুত বেশি কিছু নেয়নি । কিন্তু একটা এনকোডার নিয়ে গেছে । তারপর কত গুলো খুন তাও যারা ডাকাতি করেছে এক এক করে মারা পরছে । ঘটনা কোথায় গিয়ে ঠেকবে । এঞ্জেলিস খুব সর্তক ভাবে কাজ সারছেন । তার বিশ্বাস কেউ না পারলেও ঠিক ই ওই মহিলা পারবে । তবে তাকে আটকাতেও হবে । এটাই তার কাজ । আবার রক্ষা করতে তার সেই লুকোনো জিনিস টাও । কিন্তু ইতোমধ্যে অনেক কিছু জেনে ফেলেছে এই ব্যাপারে অনেকে । আটকাতে হবে যেভাবেই হোক । জীবন দিয়ে হলেও । বিশ্বাস অনেক মূল্যবান জিনিস । কারো বিশ্বাসে আঘাত করার অধিকার কারো নেই । কিন্তু কে কিভাবে কোথায় এসব অনেক প্রশ্নের খোজে থাকে সবাই । যদিও ঈশ্বর, আল্লাহ, ভগবান সবাই আলাদা ভাবে চিন্তা করে, বিশ্বাস করে । সবাই তার জায়গা থেকে নিজ বিশ্বাস করে । এই বিশ্বাসে কেউ আঘাত করলেই শুরু হয় নানা সমস্যা । হত্যা, যুদ্ধ আর ধ্বংস । বইয়ের লেখক এক ঐতিহাসিক বিষয়ের উপর বইটি লিখেছেন । বইয়ের অনুবাদ অসম্ভব সুন্দর হয়েছে । কোথায় থেমে যেতে হয়নি । শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত রহস্য আছে । মনে হবে রহস্যে ঘেরা রোমান্স । সবচেয়ে মজার কথা হচ্ছে যেই রহস্যের সন্ধানে এত কিছু সেটার পেয়েও যেন পাওয়া যায় না । এ যেন লুকোচুরি খেলা । হাতে এসেও এলো না । শেষ পর্যন্ত হারিয়ে যেতে হবে রহস্যের সন্ধানে । ঘুরে আসতে হবে সেই তেরশ শতক থেকে বর্তমান পর্যন্ত । করুণ এক ইতিহাস ও পাবেন । হয়ত মন বলতে পারে এটাও কি সম্ভব । সর্বোপরি বইটি আপানকে এক অজানা রহস্যের সন্ধান যেমন দেব তেমনি দেবে এডভেঞ্চার এর এক দারুণ তৃপ্তি । গল্পের সাথে সাথে আপনি ও রহস্যের সন্ধানে বেরিয়ে যাবেন । শুরুর দিকে একটু হলেও রোর লাগতে পারে । কিন্তু যত ই সামনে এগিয়ে যাবেন তত ই গল্পের গভীর এ এবং রহস্যের সন্ধানে ডুবে যেতে ইচ্ছে হবে । শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে । আজ ই পড়ে ফেলুন এই অসাধারণ বইটি ।
Was this review helpful to you?
or
রেমন্ড খাওরির এ উপন্যাস একটা হিস্টোরিকাল থৃলার। বইয়ের ব্যাক কভারে এটিকে ড্যান ব্রাউনের ভিঞ্চি কোডের সাথে সামান্য তুলনার চেষ্টা করা হয়েছে। তবে আমি বলবো, ব্রাউনের উপন্যাসের চেয়ে দ্য লাস্ট টেম্পলার উপন্যাসটির ভাষাশৈলী অনেক সহজবোধ্য ছিলো, যা আমার পড়ার গতিকে অনেকাংশে।বাড়িয়ে দিয়েছে। ঘটনার সূত্রপাত নিউইয়র্ক শহরে অনুষ্ঠিত ভ্যাটিকানের এক ব্যতিক্রমধর্মী ট্রেজার এক্সিবিশনে। যেখানে টেম্পলারদের সাজে পুরোপুরি সজ্জ্বিত চার ডাকাত এক ভয়ঙ্কর ডাকাতি ঘটায়। তারা অন্যান্য ঐতিহাসিক জিনিসের সাথে নিয়ে যায় এক রহস্যময় এনকোডার। শুরু থেকেই এই কেসে জড়িয়ে পড়েন আর্কিওলজিস্ট টেস চৌকিন। আর এফবি আই থেকে এই কেসের তদন্তে দায়িত্ব দেয়া হয় ডিটেক্টিভ শন রাইলিকে। সাধারণ ডাকাতির কেস হিসেবে এর তদন্ত শুরু করলেও একসময় বেরিয়ে আসে অচিন্তনীয় এক সত্য। এদিকে একে একে খুন হয়ে যায় ঘটনার সাথে সম্পৃক্ত তিন ডাকাত। ঘনীভূত হতে থাকে এই রহস্য। এই থৃলারে খাওরি সাহেব একইসাথে দুটি সময় নিয়ে কাজ করেছেন। উনার দেখানো পথে ঘুরে বেড়িয়েছি খৃস্টিয় ইতিহাসের অলিগলি। বিস্তারিত জেনেছি নাইট টেম্পলারদের সম্পর্কেও। বইটির প্রতিটি ছোট ছোট অধ্যায়েও লুকিয়ে ছিলো অবিশ্বাস্য সব টুইস্ট। ভালো লেগেছে টেম্পলারদের তিনটি ধর্মকে (ইহুদি, খৃষ্ট, ইসলাম) একটি অভিন্ন ধর্মে রূপান্তরের পরিকল্পনার প্রামাণ্য ইতিহাস জেনে। এরকম আরো বম্ব-ব্লাস্টিং টুইস্ট এই গোটা বই জুড়েই অপেক্ষা করছে আপনার জন্য! ভ্যাটিকানের সাথে টেম্পলারদের বিরোধ, সেই কারনে টেম্পলারদের শোচনীয় পরাজয় ও ধ্বংস, যীশুর আসল স্বরূপ, ক্রুসেড যুদ্ধ, এসব সম্পর্কে যারা অতিমাত্রায় আগ্রহী আমি বলবো এই উপন্যাস তাদের জন্য একটা জয়-রাইড। অনুবাদক রবিন জামান খানের অনুবাদ কর্মগুলো বরাবরই আমার অতি প্রিয়। এই মানুষটি ব্যক্তিগ