User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
Boring akta boi valo lage nai
Was this review helpful to you?
or
দারুন
Was this review helpful to you?
or
আমার মনে হয় না এটা হুমায়ুন আহমেদের লেখা নিজের কোন বই ছি ঃ
Was this review helpful to you?
or
বই: একটি সাইকেল এবং কয়েকটি ডাহুক পাখি জনরা: সমকালীন উপন্যাস লেখক: হুমায়ূন অাহমেদ প্রকাশনী: কাকলী প্রকাশনী প্রকাশ কাল: বইমেলা ২০১১ পৃষ্ঠা: ১১২ প্রচ্ছদ: ধ্রুব এষ মুদ্রিত মূল্য: ১৬০৳ কাহিনী সংক্ষেপ: গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র রুস্তম অালি দেওয়ান। যিনি রু অাদে ছদ্ম নামে একটি কবিতার বই বের করেছেন অার দ্বিতীয় চেষ্টা হিসেবে একটা উপন্যাস শুরু করছেন। সাধারন মানুষের কাছে কিছুটা অপ্রকৃতস্থ এ রু অাদে নিঃসঙ্গ একজন মানুষ। বাবা জেলে, মায়ের খুনের অভিযোগে। প্রতিবার জেল থেকে তিনি ছেলেকে চিঠি লেখেন তার জামিনের ব্যবস্থা করার জন্য। স্ত্রী, পুত্র তাকে রেখে অালাদা হয়ে গেছেন তার অপ্রকৃতস্থ অাচরনের কারনে। ধূর্ত শ্বশুড় অাছে সম্পত্তি হাতিয়ে নেয়ার চেষ্টায়। একমাত্র বোন অার দুলাভাইয়ের সাথে কিছুটা যোগাযোগ অাছে। কিন্তু দুলাভাইয়ের ব্যবসায়িক ব্যস্ততা বোনের ছোট্ট সংসার জীবনে, বোনের কাছে যেন দায়িত্বের অবহেলা মনে হয়, তাই তার বন্ধুর সাথে চলে যায়। এদিকে বোন অার দুলাভাই দু'জন দু'জনকে শায়েস্তা করার জন্যই রুস্তমের সাথে পরামর্শ করে। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে একা থেকেও রুস্তমের বাড়িতে লোকজন ভর্তি। নানা বয়সের নানা পেশার কয়েকজন লোক থাকে তার বাড়িতে। অথচ এদের কাউকেই সে ঠিকমত চেনে না। অার্ট শিক্ষক হোসেন মিয়া, ফিটবাবু বা মুনিয়া মত অসম্ভব সুন্দর মেয়ে কী করে তার বাড়িতে এল, তা তারা জানা নেই। হয়ত নিজেই নিয়ে এসে ভুলে বসে অাছে কিংবা অন্য কেউ নিয়ে এসেছে। এসব উটকো মানুষে বাড়ি ভর্তি থাকার কারনে দুলাভাই অতিষ্ট হয়ে তাদের বাড়ি থেকে বের করে দেয়। অাবার ঘটনাচক্রে একে একে ফিরেও অাসতে থাকে। epileptic seizure এ অাক্রান্ত রু অাদে সাহেব, বাস্তব অার কল্পনার জগৎটাকে প্রায় সময়ই মিলিয়ে ফেলেন। কখনো বা মনে হয় তার একমাত্র ছেলে তার পাশে বসে গল্প করে, কবিতা শুনে, ছবি অাঁকে। অাবার কখনোবা মুনিয়ার সাথে অনেক কথা হয়। চোখ বুজে স্পর্শ নেওয়ার চেষ্টা করেন। তার কল্পনা অার বাস্তব জগৎ ঘিরে বসবাস করা এইসব মানুষদের নিয়েই এ গল্প। নিজস্ব মতামত: কিছু কিছু মানব মনের কল্পনা হয়ত সাধারন মানুষের কাছে অসংলগ্নতার মত। তাদের থেকে দূরত্ব স্থাপন করে পাগল নামে অভিহিত করেই অামারা খালাস। অথচ তাদের প্রতিভার মূল্যায়ন কখনো করার চেষ্টা অামরা করিনা। বেশ ভালো লাগছে বলব না তবে একদম খারাপ লাগেনি বইটা। নিঃসঙ্গ এই মানুষ গুলোর মানসিক অবস্থা বোঝার জন্য তাদের একটু ভালোবাসার মত মানুষের জন্য সে হাহাকার লেখক ফুটিয়ে তুলেছেন সেদিক থেকে বিবেচনায় ভালো ছিল বইটা।
Was this review helpful to you?
or
এ গল্পের নায়কের নাম রুস্তম তিনি একজনের কবি। ছদ্মনামে বের করেছেন কবিতার বই। বর্তমানে একটা উপন্যাস লেখবেন বলে ঠিক করেছেন। অতিপ্রাকৃত উপন্যাস। নায়কের অদ্ভুত এক মৃত্যু তিনি দেবেন কিন্তু অনেক প্লট লিখেও বুঝতে পারছেন না কোনটা সবচেয়ে সুন্দর। রুস্তমের পরিবার অনেক সচ্ছল। তার বাবাকে নিজ স্ত্রী খুনের দায়ে জেলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে যদিও তিনি গলা ফাটিয়ে বলেছেন তিনি খুন করেন নি। রুস্তম মাঝে মাঝেই যায় তার বাবার সাথে দেখা করতে, দেখা করতে না এলে বিভিন্ন চিঠিপত্র দেয়। প্রত্যেক চিঠিতে যে বিষয়টা লিখতে তিনি ভোলেন না সেটা হল রুস্তমের শরীর যাতে ভালো থাকে। আসলে রুস্তমের রয়েছে ভয়ঙ্কর এক রোগ, তার আশেপাশের লোক মনে করে শীগ্রই রুস্তম পাগল হয়ে যাবে। আবার অনেকেই মনে করে সে পাগল। রুস্তম সম্পর্কে এরকম ধারনা পোষন করার পক্ষে যথেষ্ট ঘটনা বইটিতে উল্লেখ আছে। রুস্তমের এই উদ্ভট চরিত্রের কারনে তার স্ত্রী তাকে তালাক দিয়েছে। এজন্য গল্পের নায়িকা কে সেটা বলতে সমস্যা আছে তবে আমি রুস্তমের বিবাহিত স্ত্রীকে কখনোই নায়িকা বলবোনা বরং আমার কাছে নায়িকা হল রুস্তমের বাসার মুনিয়াকে।অদ্ভুত একটা ব্যাপার হল মুনিয়া রুস্তমের বাসায় কার পরিচয়ে থাকে, বা কেন এসেছে, কার সংগে এসেছে এটা কেউ জানেনা। শুধু মুনিয়া নয় রুস্তমের বাসার এরকম উদ্ভট চরিত্রের আরো অনেকই আছে। একজন আছে চিত্র শিল্পী। তিনি মুনিয়ার উলঙ্গ ছবি আকতে চান। যাইহোক কাহিনী অনেক ইন্টারেস্টিং। আশাকরি আপনাদের ভালো লাগবে।