User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
ছোট একটা গল্পকে টেনে বড় করার কোনো দরকার ছিলো বলে মনে হইনা। এক কথাকে বারবার বলাতে বইটি পড়তে বিরক্তি লেগেছে।
Was this review helpful to you?
or
ছয় সূর্যের অালোয় অালোকিত গ্রহটিতে সহস্র বছরেও কখনো অন্ধকার নামেনি।কিন্তু অন্ধকারের স্বদ নেওয়ার জন্য মানুষ সৃষ্টি করল 'টানেল অব মিস্ট্রির'।এক অন্ধকারাচ্ছন্ন গুহার।সেখানে যে ঢোকে সেই মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে।কিন্তু যদি সত্যিই একদিন ছয়টি সূর্য একসাথে অস্তমিত হয়ে চারিদিক অন্ধকারে ঢেকে যায়,মানুষগুলো হিংস্র উন্মত্ততায় মেতে উঠবে এবং ধ্বংস হবে মানব সভ্যতার
Was this review helpful to you?
or
আমি ব্যক্তিগতভাবে আইজাক আসিমভের একজন বিশাল ভক্ত। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কায়দা করে টাকাপয়সা এদিক ওদিক করে বাংলায় অনুদিত তার প্রায় সবগুলো বই ই কিনেছি আমি। নাইটফল একটা ছোটগল্প ছিল। আমি সেটাও পড়েছি এবং এই ছোটগল্পটা নিয়ে আমেরিকানদের যে মাতামাতি, সেটার কারণ আমি ঠিক বুঝতে পারিনি। আমেরিকান রাইটাররা ভোট দিয়ে এই ছোটগল্পটিকে সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ঠ সায়েন্স ফিকশন ছোটগল্প বলেছেন। আমি ঠিক সেটারও কারণ বুঝিনি। হয়ত বুঝতে হলে আমাকে একজন আমেরিকানই হতে হবে। এরপরে আইজাক আসিমভ আরও একজন লেখককের সহায়তায় এই গল্পটিকে উপন্যাসের রুপ দেন। আমি সেটাও মহা আগ্রহ নিয়ে পড়েছি এবং ভালও লেগেছে। কিন্তু এরপরেও আমার কাছে পরিস্কার হয়নি, কেন এই গল্পটিকে বা এই থিমটিকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বলা হচ্ছে। যাই হোক, আমি আশাবাদী, নতুন পাঠকদের মাঝে কেউ হয়ত বুঝতে পারবেন, কেন এটাকে বলা হয়, যা বলা হয়। বইটিতে গল্প বলা হয়েছে সেটা অনেকটা এরকম, একটি সম্পুর্ন ভিন্ন গ্রহের বাসিন্দা, যারা এমন একটি গ্রহে থাকেন যেখানে বেশ অনেকগুলো ছোটবড় সুর্য্য রয়েছে, যার ফলাফল হিসেবে গ্রহটিতে কখনই পুরো অন্ধকার হয় না। গ্রহের বাসিন্দাদের কোন ধারনাই নেই সম্পুর্ন অন্ধকার জিনিসটা আসলে কি। এরকম সময়ে ফান রাইড হিসেবে এক থিম পার্ক ব্যবস্থা করে টানেল অব মিস্ট্রি। একটি সম্পুর্ন অন্ধকার টানেলের মাঝ দিয়ে আপনাকে পার হতে হবে বেশ লম্বা একটা সময়। চমতকার আইডিয়া! এটা নিয়ে মানুষের যে পরিমান আগ্রহ দেখা গেল, তাতে যে কোন বিজনেসম্যান তৃপ্তিতে ঢেকুর তুলবেন, কারণ তার টাকা উঠে আসবে ফর শিওর। কিন্তু প্রতি রাইডেই কিছু মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়তে থাকে মানসিকভাবে, কেউ কেউ পাগল হয়ে যায়, কেউ মরেই যায়। কিসের কারনে? অন্ধকারের ভয়ে! অন্যদিকে মহাকাশ পর্যবেক্ষন মানমন্দিরে চলছে আর এক নাটক। মানমন্দিরের এক গবেষক আবিস্কার করেছেন তাদের মহাকাশ ত্বত্তে রয়েছে এক বিশাল অস্বাভাবিকতা। এই অস্বাভাবিকতা এতটাই বিশাল ব্যপ্তির, পুরো দুনিয়াকে নাড়া দিতে পারে মুহুর্তেই। আরর্কিওলজিস্টরা অন্যদিকে আবিস্কার করেছেন আর এক অস্বাভাবিকতার। পর পর সাতটা ধ্বংসপ্রাপ্ত নগর। একটার উপরে আর একটা। প্রত্যেকটার ধ্বংস হবার সময় ঠিক দুই হাজার বছর পর পর। ধর্মীয় ফারাটিকদের দল ঘোষনা দিচ্ছে, দুনিয়ার ধ্বংস অনিবার্য, উপায় কেবল একটাই, ধর্মের শরন নাও। এই বিশাল পটভুমিকায়, বিভিন্ন ঘটনার মিশ্রনে এটা একটা নি:সন্দেহে অসাধারন সায়েন্স ফিকশন উপন্যাস। পড়ে দেখলে ঠকবেন না, ফর শিওর। তবে অনুরোধ, যদি বুঝতে পারেন. কেন এটাকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বলা হয়, তাহলে জানাবেন। এই অভাগা এখনও অন্ধকারে।